১। ইচ্ছে করে জিপড ফাইলের মতো পৃথিবীর সব সুন্দর জিপআপ করে তোমার নামে একটা ব্যাংকলকার খুলি।
তবে ভুলে যেওনা শনি আর রবিবার বলে দুটো দিন আছে সপ্তাহে, তুমি চাইলেও সেদিন তা ছুতে পারবেনা।
২। সাঁপের মতো এঁকেবেঁকে…
কি বললে? সাপ পছন্দ করোনা তুমি!!
তবে যে সাপ ফনা তুললে বিষের কথা ভুলে গিয়ে ক্যামেরা নিয়ে ছোট পেছন পেছন
প্রকৃতিতে অচ্ছুৎ কিচ্ছু নেই।
৩। বৃষ্টিস্নাত ভার্জিন,
আদরে গ্রহণ, ক্লান্তিহীন এপাড় ওপাড়, অসময়ের যান্ত্রিক গোলযোগে…
৪। অনেক দূরে যাবে বলেই মেয়েটি মেঘ ছুঁলো
হতচ্ছাড়া মেঘ তাকে ঘরকুনো করে দিলো,
মেঘের বাড়ি পা ছড়িয়ে মেয়ে শুধুই কাঁদে
আকাশ তাকে আদর করে বৃষ্টি নামে গান বাঁধে।
৫। মানুষের গড়া প্রকৃতি,
এলোপ্যাথি তো হার্বাল থেকেই তৈরি, জীবন বাঁচায়, জীবন সাজায়।
৬। একটা কাগজের পাতাতেই আকাশ, মেঘ, জমিন, সমুদ্র সব কেমন ধরে রাখা যায়!
চোখ, মস্তিস্ক, এত্ত এত্ত স্টোরেজ বক্সেও সব সৌন্দর্য্য ধরেনা!
৭। নার্নিয়া মুভির মতো আমিও পা বাড়িয়েছিলাম সমুদ্রের নীল ভেবে
আকাশ আমাকে গিলতে পারেনি, উগড়ে দিলো পাতালে
৮। মহাকাশের কাছে বিন্দুর মতো জেগে থাকা জমিনে এক আশ্চর্য্য বুক চেতানো বিশালতা “মানুষ”
৯। দ্রুত গাড়ির সামনে এলে নিশ্চিত মৃত্যু জেনেও থমকে থেকেছো কোনদিন?
আমি এক মুহুর্তের জন্য এই মেঘের ভেতর নিজেকেই কবর দিয়ে এসেছি সেদিন
১০। বুদ্ধ যদি পূর্নিমাতে ঘর ছাড়তে পারে,
আমি এই দৃশ্য দেখে পৃথিবী ছাড়তে চাইবো না কেন?
অঃকঃ ছবিগুলো আমার শহর থেকে সিডনী যাওয়া এবং আসবার সময় আকাশপথে তোলা। কাঁচের ভেতর থেকে মোবাইলে তোলা বলে কিছুটা অস্বচ্ছ এসেছে। ছবিগুলোর সাথে যাচ্ছেতাই লেখাগুলোর কোনই মিল নেই।
৫ নাম্বার ছবিটি উপর থেকে আমার শহর।
৭ নাম্বার ছবিটির মাঝের নীল অংশ সমুদ্র মনে হলেও ওটি আকাশ।
৪৩টি মন্তব্য
খেয়ালী মেয়ে
চোখ জুড়ানো ছবি সেই সাথে যাচ্ছেতাই লেখা-অপূর্ব সংমিশ্রণ আপু (y)
পোস্ট দেখে শুধু হিংসাই বাড়ে, উফফফফফ কবে যে____
এমন কয়েকটা ছবি তোলার সৌভাগ্য আমারও হয়েছিলো, কিন্তু ছবিগুলো দেখার পর আমার ছবিগুলোও একবার দেখলাম–খুবই বাজে আমার ছবি তোলার হাত, তোমার ছবির কাছে কিছুই না,,
সোনেলায় এসে প্রিয়দের পোস্ট দেখলে মনটা অনেক বেশি ভালো হয়ে যায় -{@
শুন্য শুন্যালয়
কার ছবির হাত বাজে সেটা কি তুমি বলবা, বলবোতো আমরা, আমরা দেখতে চাই কতো বিশ্রি করে তুমি ছবি তুলতে পারো, কোন কথা না বলে আজকেই ছবি দিবা সব,
তোমার মন ভালো করেছি, আমাদের মন ভালো করার কী কোন দায়িত্ব নাই তোমার? 🙁
খেয়ালী মেয়ে
ওরে আপু কতোকিছু যে জমে আছে শেয়ার করার জন্য, কিন্তু ইজি কাজে বিজি হয়ে আছি, অনেকবেশি নিরিবিলি সময় বের করতে পারছি না 🙁
শুন্য শুন্যালয়
পরী, যখন তোমার সময় হবে, মনে বসবে তখন দিও। লেখালেখি অস্থিরতা নিয়ে হয়না। তবে অপেক্ষা করবো, ঠিক আছে প্রিয় পরী? 🙂
অনিকেত নন্দিনী
ছবি আর যাচ্ছেতাই লেখার সমন্বয়ে যা তৈরি হয়েছে তাতেই থমকে রইলাম বহুক্ষণ। মেঘের অমন বাহারি নকশা, আকাশের অপার সৌন্দর্য, পাখির চোখে দেখা শহর এগুলি দেখলে আমার গৃহত্যাগী হতে ইচ্ছে করে। এই ঘরসংসার তুচ্ছ মনে হয়। মনকে বেঁধে রাখা খুব কষ্টকর হয়ে যায় গো আপু। 🙁
শুন্য শুন্যালয়
সত্যি বলতে বহুবার প্লেন চড়লেও এই-ই প্রথম এত একলা ভাবে সবকিছু দেখবার আর অনুভব করবার সুযোগ পেয়েছি। আর আপনিও চড়েছেন অনেকবারই। কি অদ্ভূত সুন্দর তাইনা! পাখির চোখে শহর দেখা, দারুন বললেন তো! সবকিছুকে তুচ্ছ করে যদি সত্যি গৃহত্যাগী হওয়া যেতো 🙁
অনিকেত নন্দিনী
মাঝেমধ্যে সবকিছু থেকে মন উঠে যায়। তখন ইচ্ছে করে সবকিছু ছেড়েছুড়ে সন্ন্যাসিনী হই। 🙁
নাসির সারওয়ার
পোষ্টমর্টেম গুলো সেরে আসি।।।
শুন্য শুন্যালয়
ভাইরে আর কাটাকুটি কইরেন না, এইবার ছাইরা দেন 🙁
গাজী বুরহান
মেঘের সাথে ডানা মেলে উড়বার খুব সখ!
কবে যে আসবে সে সময়?
শুন্য শুন্যালয়
মন থেকে চান, সব শখই পূর্ন হবে একদিন।
ক্রিস্টাল শামীম
ছবি গুলোর সাথে আপনার মনের অনুভূতির খুব মিল
শুন্য শুন্যালয়
ছবি দেখেই এইসব হাবিজাবি লেখা। ধন্যবাদ আপনাকে।
ঘুমের ঘোরে কেটে যাওয়া অনন্ত পথ
বাহ! দারূণ সুন্দর সব ছবি।
আপনি তাহলে অস্ট্রেলিয়া থাকেন। শুনে ভাল লাগলো।
শুন্য শুন্যালয়
বাড়িত থাকলেই তো বেশী ভালো হইতো 🙁
ধন্যবাদ আপনাকে ঘুঘোকেযাঅপ।
ছাইরাছ হেলাল
বাহ্, লকার তো বেশ ইয়াবড়, দু’জন জিপড হোলে সমস্যা নেই, তবে হাঁসফাঁস করার জন্য
এক চিমটি বাতাসি বাতাসের ব্যবস্থা থাকলেই হলো,
আর সপ্তাহে দু’দিন!! ব্যাপার না কোন, পাঁচ দিন ম্যালা সময়!!!
দেহি আর দেহি,
জীবিত কালে তো না ই, ওদিকে গেলেও এমন লিখতে ও তুলতে পারব সে আশা না করাই অতি উত্তম,
শুন্য শুন্যালয়
সুন্দর জিপআপ করতে চাইছিলাম, আপনি আমাগোর দুইজনরেই দেখি লকারে আটকায় দিলেন। এই ফাঁস কোন ব্যাপারই না, সে মরন স্বর্গ সমান, হা হা হা।
ওদিক মানে? দেখেন সেইখানে গেলে আপনি তোলার চেষ্টা করে দেখতে পারেন, কিন্তু ভুলেও কিন্তু লেখার চেষ্টা কইরেন না। গোপাল ভাড়ের সেই গল্প মনে আছেতো? যমেও তাকে রাখতে চাইলোনা, আবার ইহকালে ফেরত পাঠাইছিলো। আপনার এমন দন্তর মন্তর লেখা পড়লে আপনাকেও ফেরত পাঠাবে। সবাই কী আর সোনেলার ব্লগার? 🙁
ছাইরাছ হেলাল
ও আচ্ছা, মড়া-মড়িও স্বর্গে বসেই সারতে চান বুঝি!
না না এ ফাঁস ফাঁসই না, মাল্য মাত্র।
আমার দেখছি দু’কুলই ফকফকা!!
কিন্তু আমার তো কুন দোষ নেই, যা শিখছি, শিখিয়েছেন দায় তো তাদেরও ভাইয়া,
সোনেলার সোনারাই প্রকৃত সোনা!! লোকে বলে সোনা তা নয়, গিনি সোনা।
শুন্য শুন্যালয়
একূলের দুঃখ কী কারনে করছেন, তাতো ঠাহর করতে পারলাম না, আর কী কী পাওয়ার ছিলো?
কে শেখালো বলুন তো দাঁত মুখ খিঁচিয়ে? তবে লম্বা হলে দৃষ্টিও উঁচুতেই থাকে, অদৃশ্যমান দৃশ্যমান হয়।
সোনেলার সোনা থেকে আসল সোনাটি কিন্তু হারিয়ে গেছে আপনার। এখানে ৯ ক্যারেট সোনা বড্ড বিকোয়।
ইকরাম মাহমুদ
আবার কিছু ছবি আর কথা। মুগ্ধ না হয়ে যাব কোথায়। অসাধারণ কিছু ফটো তুলেছেন।
শুন্য শুন্যালয়
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ইকরাম ভাই। সাথে থাকলে আবারো অত্যাচার করবো এটুকু জানি। 🙂
জিসান শা ইকরাম
সব সুন্দর জিপআপ তোমার জন্য, ঝাতির কি জানার অধিকার নেই এই তুমিটা কে?
সুন্দর ছব ছবির সাথে আপনার মতই কথা দিয়ে সাজানো এই ছবি ব্লগ,
ভালো তো লাগবেই, লেগেছে।
প্লেন হতে ঘন মেঘ এবং বিভিন্ন সময়ে পরিবর্তিত মেঘ দেখে আমার ঝাপ দিতে ইচ্ছে করে মেঘের উপর,
হেঁটে হেঁটে বেড়াই, বা শুয়ে থাকি চিত হয়ে, হাসি হা হা করে, যখন ইচ্ছে ঘুমাই,
ইচ্ছে পুরন হয়না অবশ্য।
ভার্জিন এয়ার লাইন্স দেখেছি মেলবোর্ন হতে সিডিনি যাবার সময়
যদিও চড়া হয়নি,
মনে মনে প্রশ্ন করেছি, এই নাম কেন? এর যাত্রীদের সবাই কি ভার্জিন হতে হয়?
নাকি প্লেনের সব ষ্টাফ ভার্জিন? নাকি এর মালিক ভার্জিন?
ভেবেছিলাম ভার্জিন এয়ারলাইন্স নিয়ে একটা পোষ্ট দেবো, তা তো আপনি দিয়ে দিলেন 🙂
একটি নাম কত প্রশ্নের জন্ম দেয়,
ভাবছি এরপরে অস্ট্রেলিয়া গেলে, ৫ নং ছবির এলাকায় যাবো,
সমস্ত শহরের সবাইকে প্রশ্ন করবো, ভাইডি- বুন্ডি, শুন্যর শুন্যালয় কোনটি? 🙂
শুন্য শুন্যালয়
আপনিতো দেখি এখন শুধু পোস্টেই আমাদের বিপদে ফেলছেন না, মন্তব্যেও ঝামেলা পাকাচ্ছেন। 🙁
এমন এমন প্রশ্নের উত্তর আমি জনসম্মুখে ক্যাম্নে দেই? এই তুমি আর সেই তুমি, একই তুমি। এ তুমি এমন তুমি চোখের তারায় যে আয়না ধরে, এবার বুঝছেন? ঝাতি যেন আবার না ছুইটা না আসে।
ইচ্ছে ছিলো, আপনার একটা লাইন লেখায় দিতে দিতে, অইযে যদি প্লেন থেকে ছিটকে পড়ি, মেঘ কী আমাকে ধরে রাখবে? দেয়া হয়নি, আপনি যদি তেড়ে আসেন চোর চোর বলে।
ভার্জিন মানে হচ্ছে ইন্নোসেন্ট অথবা নিউ ওয়ান। জানমাল হাতে করে প্লেনে উঠতে হয় বলে হয়তো এই নাম। মৃত্যুর আগে তওবা করার মতো 🙂
তা একটি নাম এত প্রশ্নের জন্ম যখন দিয়েছেই, তো তাকে পেলেপুশে বড় করছেন না কেন? দিন পোস্ট, উত্তর দিয়া দিমুনে। হা হা হা যাত্রী সবাই ভার্জিন হতে হবে, তা পুরুষের ভার্জিনিটি কিভাবে জানা যাবে যদি একটু বলতেন 🙂
আমার শহরে সবাইকে এই প্রশ্ন করবেন এসে? খোদ আমারে এসেও এই প্রশ্ন করলে আমি কমু চিনিনা 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপু এমন ছবি তোমাকে দিয়েই সম্ভব। অনেক বেড়াও তাই না? কেন জানি মনে হচ্ছে তুমি মেলবোর্ন থাকো। কি যে ইচ্ছে ওখানে যাবার। একদিন যদিও সিডনি যাওয়া হবে, জানি। তবে মেলবোর্ন, জানিনা। ছবিগুলোর দিকে চেয়ে আছি, আর ভাবছি যখন ছবিগুলো তুলছিলে তখন কি এই লাইনগুলো তোমায় ভাবছিলো? তারও উত্তর জানিনা। শুধু জানি তুমি যে ছবি-ই তোলো, সোনেলাকে ভেবেই। আর এটাই অনেক বড়ো পাওয়া এই সোনেলার।
মন ছুঁয়ে যাওয়া প্রতিটি লাইন, এবং ছবি। -{@
শুন্য শুন্যালয়
না আপু, আমি মেলবোর্নে থাকিনা। আমার আর সিডনির মাঝে মেলবোর্ন, মেলবোর্ন আমার শহর থেকে ৩.৫০ ঘন্টার পথ। ছোট ছিমছাম একটা শহরে থাকি আমি। তুমি সিডনি এলে আমার শহরে আসবেনা? দেখো বেশি ভালো লাগবে এখানে, এত শান্তি!!
কী করে যেন ঠিক কথাটা বলে ফেললে 🙂 সোনেলাকে ভেবেই লেখা। একটা কথা শেয়ার করি।
আমার ছোট খালা শ্বাশুড়ি, ফটোগ্রাফার। নানান জায়গায় ঘুরে বেড়ায়, আশেপাশের ছোট দেশগুলোতে যায়। একবার ভুটান থেকে ফেরার পর তাকে জিজ্ঞেস করলাম, কেমন সে দেশ। সে বললো, এই দেশ দেখে তার মন খারাপ হয়েছে। এত্তো সুন্দর হয় কী করে একটা দেশ, আর স্বর্গ এর চাইতে সুন্দর হয় কী করে? বললাম তাহলে মন খারাপ কেন হয়েছে। বলে, এই এত সুন্দর একটা দেশ আমি একা একা দেখেছি, আমার প্রয় মানুষ, আমার পরিবারের কাওকে আমি তা দেখাতে পারলাম না, এজন্য আমার মন খারাপ হয়েছে।
তার কথাটা খুব স্পর্শ করেছিল। আমিও তাই একটা ব্যর্থ চেষ্টা করি, যা দেখি তার কিছু ছাঁট দেখাতে সোনেলার সবাইকে। সোনেলার চাইতে প্রিয় তো নাই কেউ।
খারাপ হইলে তো বলবা না জানি। ভালো থেকো আপু। -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপু একবার খারাপ করে দেখাও না প্লিজ।
অসহ্য লাগে বেশী ভালো, ভালো না। ^:^
তোমার খালা শাশুড়ী খুব সুন্দর কথা বলেছেন। জীবনে বহু জায়গা ঘোরা হয়ে গেছে। কিন্তু আমি অনেক ভাগ্যবতী একটি কারণে, আমার দেশের অনেক জায়গা দেখেছি। কষ্ট একটাই তখন ইয়াশাকি ক্যামেরার রিল বারবার ধাক্কা দিতো। স্মৃতিগুলো ক্যামেরাবন্দী হলেও প্রিন্টে ঝাপসা হয়ে আসতো। শুন্য আপু তবুও জানো আমরা কিন্তু খুব সুন্দর সময় পার করেছি? আমাদের স্মৃতিগুলো এমন ভাবেই খোদাই হয়ে আছে জীবনে, চোখ বন্ধ করেও ওই সময়গুলোতে চলে যেতে পারি। ঠিক বলিনি?
ডাক্তার শুন্য হিংসা রোগের প্রেসক্রিপশন দিন তো। ঔষধ খেয়ে যদি হিংসা সারে। ^:^
আবু খায়ের আনিছ
আপনার শহরটা তো দেখি স্বপ্নের মত। অসাধারণ সব ছবি সেই সাথে অনুভূতি। অসম্ভব ভালো লেগেছে আপু।
শুন্য শুন্যালয়
সুন্দর ছিমছাম শহর, আমার ভালোই লাগে শান্ত শহরটা। ভালো থেকো আনিছ ভাই। তোমাদের ভালো লাগলেই আমি খুশি।
মিষ্টি জিন
আকাশ পথে অনেক জার্নি করছি, ছবিও তুলেছি অনেক । এই তো সেদিন ও দুবাই থেকে লেবানন আসার পথে মরুভূমির একগাদা ছবি তুললাম । কিন্তু ছবি নিয়ে এভাবে লেখার কথা কখন ও মাথায় আসেনি।
এ একমাএ শুন্য শুন্যালয়ের দিয়েই সম্ভব .। ছবি এবং লেখা অপূর্ব ..
শুন্য শুন্যালয়
মরুভূমির ছবি? ইশ, আপু আমি কোনদিন মরুভূমি দেখিনি, দিন না ছবিগুলো সব। আমিতো তেমন লিখতে পারিনা, তাই শুধু ছবিই দিই। ছবি আমার ভালো লাগে। আপনার কাছ থেকে ছবিগুলো দেখবার অপেক্ষা কিন্তু শুরু করে দিলাম, এই যে ১, ২, ৩…
মিষ্টি জিন
হা হা হা .. গুনতে থাকুন..
শুভকামনা
শুন্য শুন্যালয়
চলছেই আপু। 🙁
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
শুণ্য আপু শুন্যের সব ছবি দিলেন.অপূর্ব! -{@
শুন্য শুন্যালয়
তাইতো!! এইটা মাথায় আসলে একটা শিরোনাম দেয়া যেত আগে, শুন্যের ছবি 🙂 থ্যাংক্স ভাইয়া।
মৌনতা রিতু
দ্রুত গাড়ির সামনে থমকে গেলে তো স্বপ্নই থমকে যাবে।
মেঘের ভিতরে অনেকবার আমি নিজেও নিজেকে দিয়েছি অনেকবার কবর।
হ্যাব্বি হ্যাব্বি সব ছবি ও তার অনূভুতি। এতো সুন্দর ছবি তুল কীভাবে ! ইশশ কবে যে আমি ব্লগে ছবি দিতে পারব !
শুন্য শুন্যালয়
ছবি দেয়াতো ইজি ভাবীজান। যেই বক্সে লিখতেছেন, তার উপরেই বামপাশে লেখা, এখানে মিডিয়া যুক্তকরুন, অইখানে ক্লিক করেই আপলোড করে দেবেন, আর তা না হইলে ননদিনী তো আছেই, আমারে বইলেন, দিয়ে দেব ছবি।
স্বপ্ন থেমে যাবে এই ভয়েই অনেকসময় অনেকে স্টিডি হয়ে যায়। মাঝে মাঝে একটু খারাপ হইলেও বলতে হবে কিন্তু বেশী মাথায় উইঠা যামু 🙂
ইঞ্জা
প্রতিটি ছবি এবং লেখা বিমোহিত করলো আমায়। -{@
শুন্য শুন্যালয়
অনেক ধন্যবাদ ইঞ্জা ভাইয়া। 🙂
ইঞ্জা
😀
অপার্থিব
ছবি গুলো ভাল বর্ণনাগুলো আরো ভাল বরাবরের মতই। সুন্দর পাশাপাশি পৃথিবীর অসুন্দরগুলোও জিপড ফাইলে সংরক্ষন করা দরকার। সেগুলোও বা কেন বিচ্ছিন্ন অবস্থায় পড়ে থাকবে?
শুন্য শুন্যালয়
চিন্তায় ফেলে দিলেন, ভাবছি অসুন্দরের ফাইল নাকি সুন্দরের ফাইলের সাইজ বড় হবে, যদি জিপড করি?
তবে করা উচিৎ, নইলে সুন্দরই বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
মেহেরী তাজ
ছবি তোলার তকমাতাবিজ চাই! 😀
আচ্ছা আপু বুদ্ধ ঘর ছাড়ছে তো কি হইছে! আপনি কি বুদ্ধ নাকি? যে পৃথিবী ছাড়তে চাইবেন??? :@ আপনি হইলেন শুন্য! সাথে কেউ / কিছু না থাকলে অদৃশ্য। আপনার আবার পৃথিবী ছাড়ার কি দরকার??? ^:^
শুন্য শুন্যালয়
তকমাতাবিজ আবার কি জিনিস? প্লেনে উঠবি আর ক্লিকাইবি। 🙂
আমি বুদ্ধ নাতো কী হইছে ভালোবাসতে বাসতে মানুষ মইরা যায় আমিও যাইমু 🙂