টেস্ট প্লেয়ারের মতো এক এক রান নিয়ে যখন সতীর্থের টি-২০ ধারার পিটানি দেখি, তখন কেমন লাগে আমাকে জিজ্ঞেস করুন। আমি কিচ্ছু বলবোনা, শুধু এমন দেখবেন। :@ এইভাবে সবার সেঞ্চুরি আর ডাবল সেঞ্চুরীর পোস্ট দিতে দিতে একদিন আমিও ডাবল হাঁকিয়ে ফেলবো, নো সমস্যা। 🙁
যার কথা বলছি, তাকে আপনারা যেই নামে বা পরিচয়েই চিনুন না কেন, সদ্য কোমরে শাড়ি গুজে টেবিলে রসনার বর্ষা (রেসিপি-এক ) ঝড়িয়ে সবারই পিন্ডি তিনি ঘুরিয়ে দিয়েছেন। কবি, সেবিকা, লেখিকা, ফটোগ্রাফার, সব ছাপিয়ে অই টেবিল বরাবর রাঁধুনিই আমার সমস্ত চক্ষুশূলের কারন হয়ে দাঁড়িয়েছে, আর তাকেই কিনা দাঁতে দাঁত চেপে এখন আমার উইশ করতে হচ্ছে, ডাবল সেঞ্চুরীর পোস্টের জন্য। 🙁 উহ্ এরপর যদি আমায় নিয়ে কোন কবিতা সে না লেখে তখন খবরই করে দেব। যতো কবিতা সেই কোথাকার কোন স্প্যানিশ মুখপোড়া লা বিয়েত্রা’র জন্যে। মরেও শান্তি পাচ্ছেনা বেচারা।
অনেক দুস্টামি হয়েছে, এইবার সিরিয়াস কথা বলি, লিস্টি করেছি কোন কোন লেখা তার ব্লগ থেকে ভ্যানিশ করে দেয়া দরকার। আপনারাও আমাকে একটু সহায়তা করুন দেখি!!
সবার আগে সেই ঈশ্বরের সাথে বাতচিত ( পদত্যাগ……ভাবনার বদল। ) বলে কী কবি!! শুন্য শুন্যালয় কে বাদ দিয়ে ঈশ্বর নাকি তাকে অবতার হিসাবে পাঠিয়েছে। উহ্ এও সহ্য করা যায়?
প্রবেশ নিষেধ। বললেই হলো, দরজায় রেড লাইট জ্বালিয়ে ভেতরে কী হচ্ছে, না দেখেই ফিরব ভেবেছে!!
এখানে শৈশবের ঢোকা বারণ ছিলো সে আমাদের আগে বললেই হতো, আমিতো এখনো শৈশবেই আছি, শুধু শুধু লেখা পড়ে মন খারাপ করে বেরিয়ে এলাম। 🙁
আলমারী গোছাতে গোছাতেও কোনদিন কবিতা লিখেছেন কেউ? কেউ না লিখলেও তিনি লিখেছেন। রান্না করতে গিয়ে দারচিনি, এলাচ, লবংগ, তেজপাতা নিয়েও তিনি কবিতা লিখতে পারেন। অনূ-ভাবনা পড়লেই বুঝবেন সত্যি বলছি আমি। তার কাছে থেকে কেউ রেহাই পাবে না, সব্বাইকে ধরে কবিতার মধ্যে গিট্টু মেরে আটকায় দেবে।
রান্নায় তেল পড়ে গায়ে ফোস্কা পরলেও সে একটা কবিতা লিখে ফেলে। মইরা যাবার আগে যমদূত কে বলবে, একটু দাঁড়াও তুমি দেখতে কেমন তা একটা কবিতায় লিখে রেখে যাই। হ্যাঁ তাকে দিয়ে তাও সম্ভব, শুধু দাঁড়াতে বলা নয়, যেভাবে তিনি সেদিন যমদূত কে ফিরিয়ে দিয়েছেন, তার সেই মনের সাহস সবার জন্যেই আদর্শের মতো গ্রহণীয়। এতো মেজর একটা এক্সিডেন্টের পরেও তিনি এতটুকু হাল ছাড়েননি। হাসপাতালের বেডে বসেই কবিতা লিখলেন…হাসপাতালীয় উষ্ণতা। উহ্ অসহ্য, হাসপাতালের বিছানারও মুক্তি নেই? 🙁
এইতো কিছুদিন আগে আমাকে ফোন দিল, ফোন ধরিনাই। যে ফোন ধরেছে তাকে বলে দিলাম, বলে দাও নৈঃশব্দ বাড়ী নেই।
তবে বকাঝকা, মনে মনে গালমন্দ এত্তো করি আর যাই-ই করি, অহম তিরির বাসায় এক টেবিলে আমাদের সোনেলার সব্বাইকে ইনভাইট করে নিয়ে গিয়েছিলেন তিনি। (উত্তর এবং প্রত্যুত্তর : তিরি এবং অহম : চতুর্বিংশ ভাগঃ **বিশেষ ভাগ – চমক পর্ব**) সেই জন্যেই এত্তদিন ধরে তার কবিতার অত্যাচার আমরা সহ্য করে যাচ্ছি, আগামীতেও করবো। তবে আরো নিমন্ত্রণের উপর নির্ভর করবে অবশ্য।
স্বপ্ন-চাষ দিয়ে শুরু করেছিলেন তিনি, এখন সোনেলায় তার স্বপ্নের সোনালী রঙ চারিদিকে।
তিনি নীলাঞ্জনা নীলা, সোনেলার তৃতীয় ডাবল সেঞ্চুরিয়ান। আজ আমাদের সোনেলার লেডি কবিগুরুর জন্মদিনও। কী কপাল! একই দিনে জন্মদিন আবার ডাবল সেঞ্চুরী। কতো বয়স হইলো জানতে চাওয়ার মানা আছে, তবে আমি আবার মানা শুনি নাকি? বলি দাদীমা তোমার বয়স কতো হইলো এইবার ঠিক ঠিক বলো দেখি। আমাদের এমনি ভালোবাসায় প্যাকেটে মোড়ানো, ভালোবাসার ধাতুতে গড়া, পোস্ট পড়িয়ে তিনি আরো অনেক অনেক পথ পাড়ি দিন। সোনেলার সকল ব্লগারদের পক্ষ থেকে তোমাকে জন্মদিন আর দ্বিশততম পোস্টের শুভকামনা অফুরান্ত প্রিয় ব্লগার নীলাঞ্জনা নীলা আপু।। -{@
৮৫টি মন্তব্য
আবু খায়ের আনিছ
জন্মদিনের এবং ডাবল সেঞ্চুরি এর শুভেচ্ছা দিদি ।
সোনেলার নারী কবিগুরু উপাধীটা আমার পছন্দ হয়েছে।
শুভেচ্ছা আপুকে, আমি তো ভাবি, আপু না থাকলে কে আমাদের এই স্বরণীয় মুহুর্তগুলো মনে করিয়ে দিতো।
নীলাঞ্জনা নীলা
আনিছ ভাইয়া এই উপাধি কবিরাজ ভাই দুষ্টুমী করে দিয়েছে। আর শুন্য আপু তো মিষ্টি মিষ্টি দুষ্টু।
আসলেই শুন্য আপুর তুলনা হয়না। শুন্য আপু আর সোনেলা একাত্মা।
আবু খায়ের আনিছ
সে যে দিক তাতে কোন সমস্যা নেই, উপাধী আমার পছন্দ হয়েছে, বিল উঠানো হবে সোনেলার সংসদ এ, যেন এই বিল পাশ করানো হয়।
নীলাঞ্জনা নীলা
আনিছ ভাইয়া আমি লাঠি নিয়ে আসছি। দাঁড়ান। :@
শুন্য শুন্যালয়
অবজেকশান নীলা ম্যাডাম, এই উপাধি সর্বপ্রথম তোমারে আমিই দিয়াছিলাম, তোমার নজরে এড়ালে কী হবে, তোমার কবিরাজ মশাই এর নজর এড়ায়নাই, আর খপ করে চুরি করাও সারা, জানোই তো তার এযাবৎ কাল পর্যন্ত সবই চোরাই মাল (কবি কর্তৃক স্বস্বিকৃত)। সে যাইহোক, কবিগুরু, মহাকবি যেই নামেই ডাকি তোমাকে, তুমিতো তুমিই, কবিরার নূপূর। একটু ব্যস্ত হয়ে পড়েছি কাজে, তাই আসতে পারছিনা সেভাবে। কোমরে গিট্টু দিয়ে ঝগড়া করতেও পারছিনা।
কবিতার নূপূর, পছন্দ হইলে হাত তোলো, নইলে কিন্তু মুখপুড়ি বলে ডাকবো। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
বিল আবার কী? কবি ভাই বলেছে, আমিই নাকি আস্ত একটা নিয়ম, অতএব আমি যা বলবো তাই-ই হবে। :@
নীলাঞ্জনা নীলা
তিলোত্তমা সুন্দরী তুমি যা বলো সেটাই ঠিক। ওক্কে? 😀 -{@
গাজী বুরহান
নীলাপুকে জন্ম দিনের শুভেচ্ছা। বেচে থাকুক, ভালো কাটুক সময় (যেন আমরা ভালো কিছু রেছিপি পাই!!! ভালো কিছু লিখা পাই!!!! )
আপুনিকে বলি, আপনি বেচে থাকেন অন্তত আরো তিন বছর!!!! কারণ টেস্ট খেলা বুঝি কম, টি-টোয়েন্টি খেলতে খেলতে কবে যে শততম পোস্টে পৌঁছঈ!!!! (মাইন্ড খাইয়েন না, পরে…..)
নীলাঞ্জনা নীলা
তিন বছর! অসম্ভব!!! আমায় সবাই বলে কৈ মাছের প্রাণ। যেভাবে বেঁচে এসেছি।
আপনাদের সবাইকে জ্বালানোর জন্য আরোও অনেক কাল বাঁচবো। 😀
গাজী বুরহান
হুহু
বেচে থাকুন হাজারতম পোস্ট লিখার আগ পর্যন্ত।
নীলাঞ্জনা নীলা
ঠিক আছে। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
আপনি যেই গতিতে লেখা দিচ্ছেন তাতে আপনার শততম পোস্ট হতে আমাকে তিন বছর না, আরো বছর দশেক বাঁচতে হবে, দেখি কী করা যায়!!
রুম্পা রুমানা
আপুকে জন্মদিনের শুভেচ্ছাসহ ভালোবাসা।
নীলাঞ্জনা নীলা
রুম্পা আপনার শুভেচ্ছা বার্তায় সিক্ত হলো মন।
শুন্য শুন্যালয়
রূম্পা আপু জন্মদিন, সাল সহ বলে দিন আমাদের চুপিচুপি। 😀
কেক খাওয়ানোর ভয়ে লুকিয়ে রাখা চলবে না। 🙂
ছাইরাছ হেলাল
নারী কবিগুরুকে নিয়ে এ অনন্য উপাখ্যান পড়ে প্রশান্তি বোধ করছি।
একই সাথে জন্মদিন ও দু’হাজারতম লেখা!! একটু ইয়ে মত হলে মেনে নিচ্ছি নিজ গুনে,
ও হ্যা, কে উপস্থাপন করেছে সেটি আর বলতে চাই না,
বলতে চাই, তাতে আর এক আরব্য রজনী এসে যাবে।
তাঁর অটুট স্বাস্থ! প্রবল মনযোগ ও কবিতা প্রেম বজায় থাকুক, বাধ্য হয়েই তা কামনা করি।
কবিতা আমার লাগেই,
তবে কবিদের দেখে হাসতে মানা আছে,
তাই এবেলা দন্ত বিকশিত হল না।
নীলাঞ্জনা নীলা
নারী কবিগুরু যদি আবার বলেন, তাহলে খবরই আছে কিন্তু বলে দিলাম। :@
কবিরাজ ভাই হিসেবে কতো উঁচু আসনে বসিয়েছি, আর আপনি কিনা আমাকে ক্ষ্যাপান? ;(
দু’হাজার!!! 😮 নাহ বুঝেছি আপনার মাথা গেছে। স্বাভাবিক যাবারই কথা। এতো এতো কঠিন কাব্য মাথায় নিয়ে আছেন আপনি, চোখে সর্ষেফুল যে ফোঁটেনি, তাতেই রক্ষে। 😀
আর জন্মদিন গেলো উপহার কই এবারকার? গতবছর দিলেন, এবারেরটা কোথায়? \|/
শুন্য শুন্যালয়
কবিরাজ মশাই লতাপাতা, গাছগাছড়া এইসব ছ্যাঁছতে গিয়ে টাইম নিচ্ছে নীলাপু, তাই উপহার দিতে দেরী করছে। তবে দিয়ে দেবে, তুমি হয়তো বুঝতেই পারবা না, সে একাই বুঝবে। হি হি 😀
আরব্য রজনী কেনু, বাংলা রজনী আসুক, তাই বলে কিপটামি করবেন? না থাক কিছু না বলি, আপনার নাকি মাথায় সমস্যা নীলাপু বললো, উহা আগে ঠিকঠাক হউক।
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপু আরে কবিরাজ ভাই যা কঞ্জুস। কইতে কইতে গতবার গিফট পাইছিলাম। মনে আছে?
শুন্য শুন্যালয়
এমন কঞ্জুসের থন চাইয়া চাইয়াই নেওয়া উচিৎ।
মৌনতা রিতু
আহা! হসপিটালের বিছানাটাও ছাড় পাইল না। ফোসকা পড়লেও নীলা আপুকে দিয়েই কবিতা সম্ভব।
সত্যি আমরা ধন্য নীলা আপুর এত সুন্দর সুন্দর কবিতা পড়তে পারি।
নীলা আপু জন্মদিনের শুভেচ্ছা নিও। আর কইনছেন তো দিদিমা বয়স কত :D) আমি কই নাই কইলাম। শুন্য কইছে।
আর দ্বিশততম পোষ্টের শুভেচ্ছা দিমু না ;( মুই হিংসুটে,,,,,, মোর কান্দন আইতাছে,,,,, ;(
নীলাঞ্জনা নীলা
কান্দে না কান্দে না গো আপু
তোমারে কিইন্যা দিমু সুন্দর একটা ভেঁপু।। 😀
দিদিমা হওয়ার উপায় নাই গো। তয় ঠাকুমা হমু আরোও ধরো বারো/তেরো বছর পর। তখন আমার একটা নাত্নী হবে। ঠিক আমার মতো দুষ্টু-মিষ্টি-আহ্লাদী-অভিমানী-শয়তান-রাগী-পাজি টাইপ। :p বারো বছর পর আমার বয়স হবে ৫৫। এখন হিসাব করো আমার বয়স কতো। 😀 :D) \|/
শুন্য শুন্যালয়
এমা নীলাপু তুমি ৪৩? তুমি দেখি কেকা ফেরদৌসির চাইতেও বুড়ো। 😀
ক’খান পাঁকা চুল গো তোমার?
নীলাঞ্জনা নীলা
ক্যালেন্ডারে তো ৪৩-ই বলে। চেহারা-সুরত আর ব্যবহারে এখনও লাভিং ১৮ :p
শুন্য শুন্যালয়
রিতু আপু হিংসা তো বেশি হয় আমার আপনাকে দেখলে, নীলাপু টি-২০ মারলে, আপনি মারছেন টি-১০। সেদিন এসে এরই মধ্যে ৫০ হাঁকিয়েছেন। কান্দনের এই ছোটখাটো ইমোতে আমার পোষাবেনা। ফ্লোরে কেঁদে কেঁদে গড়াগড়ির ইমো চাই 🙁
ইকরাম মাহমুদ
সমবেত সঙ্গীত
তুমি এই দিনে পৃথিবীতে এসেছ ,
শুভেচ্ছা তোমায়
তাই অনাগত ক্ষণ হোক আরো সুন্দর
উচ্ছল দিন কামনায়
আজ জন্মদিন তোমার।
শুভ জন্মদিন নীলা আপু। ডাবল সেঞ্চুরির শুভেচ্ছা।
ডাবল সেঞ্চুরির কোনো থিম সং পেলাম না। থাকলে ওটাও শুনিয়ে দিতাম।
শূন্য শুন্যালয়ের কথা আর কী বলব? সবার জন্মদিন আর সেঞ্চুরি, ডাবল সেঞ্চুরির শুভেচ্ছা জানিয়ে জানিয়ে কবে জানি শুণ্য ভাইয়া নিজেই ১ শূন্য শূন্য পোষ্টে পৌঁছে যায়। আপনার জন্যও শুভেচ্ছা রইল। কত সুন্দর করে শুভেচ্ছা পোষ্ট লিখেন। সত্যিই অসাধারণ দক্ষতা। কবে যে আমার সেঞ্চুরি হবে….!!!
নীলাঞ্জনা নীলা
ডাবল সেঞ্চুরির কোনো থিম সং নেই যখন, আপনি নিজেই লিখে সুর দিয়ে দিন। এটাই মোক্ষম সুযোগ গীতিকার+সুরকার হিসেবে নবযাত্রা। অবশ্য জন্মদিনের এই গানটা আমার খুবই প্রিয়। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মাহমুদ।
শুন্য শুন্যালয়
শুন্য তো আপু, আর শুন্য আপু ১ শুন্য শুন্য তো পার করে এসেছে, তার এখন দুই শুন্য শুন্য চাই 🙂
আমার যখন তিন শুন্য শুন্য হবে, তখন আপনার সেঞ্চুরি হয়ে যাবে, আপনি তখন আমাকে নিয়ে একটা পোস্ট দিয়েন, ঠিক আছে ভাইয়া?
মারজানা ফেরদৌস রুবা
আমি তাঁকে ডাকি আমার ‘চঞ্চলা চপলা নীলাঞ্জনা’ দি। কি আশ্চর্য দেখেন শূন্য, এই আজকেই গোসলে যেয়ে (হাস্যকর হলেও তাই সত্য, গোসল করতে গেলেই আমার ভাবনার দুয়ার খোলে। :p)। আমি মনেমনে ভাবছিলাম নীলাদি থেকে আজই অনুমতি নেবো, আমি আর তাঁকে ‘আপনি’ সম্বোধনে কথা বলতে পারবো না, ‘তুমি’ বলতে চাই। আর আজই কি না তাঁর জীবনের সুন্দরতম দিনের সবচেয়ে প্রিয় দিন, তাও আবার ডাবল ভাললাগার দিন। আমার একটা পোস্টে তাঁর মন্তব্যের উত্তর দেয়া হয়নি, সেটা নিয়ে ভাবতে গিয়েই এমন আহ্লাদী টাইপ ইচ্ছার জন্ম হল। 😀
কে বলে ভারচুয়াল জগতে ভাব হয় না? (3 হয়তো (3 এই যে এই উঠোনে আড্ডা দিতে দিতে কতোজনের সাথে ভাব হয়ে গেলো।
অনেক অনেনেনেনেনেনেনেনেক শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা -{@ -{@ -{@
সাথে শূন্যকেও -{@ শুভেচ্ছে মনে করিয়ে দেয়ার জন্য। আর…..
-{@ -{@ শুভেচ্ছা প্রিয় জিসানভাইকে সোনেলার উঠানে নিয়ে আসায়।
নীলাঞ্জনা নীলা
ওমা “তুমি” বলার জন্য বুঝি অনুমতি নিতে হয়? জানতাম না তো! ঝটপট আমি প্রোমোশন চাই আপনি থেকে তুমি’তে যেতে। 😀
রুবা’পু ভার্চুয়াল জগৎ তো তখনই থাকে যখন লুকোচুরী কিংবা গোপনীয়তা থাকে। আমার সবচেয়ে একান্ত আপন বন্ধু কিন্তু ফেসবুক থেকে পরিচয়। কিন্তু এমনও হয়েছে মুখে তুলে খাইয়ে দিয়েছে এক্সিডেন্টের সময়। রাত দশটায় আমার বাসায় এসে পরের দিনের রান্না করে দিয়েছে।
যাক আজ নতূন সম্পর্কের জন্ম, আপনি থেকে তুমি’তে উত্তীর্ণ হওয়া। \|/ -{@
শুন্য শুন্যালয়
জিসান ভাইকে দুইটা গোলাপ, আর আমি কষ্ট করে পোস্ট দিলাম আমাকে একটা গোলাপ কেন রুবা আপু? হবেনা 🙁
নীলাপুর তো উপাধির খাতা খুলতে হবে এখন, আসলেই সে চপলা, চঞ্চলা নীলাঞ্জনা। -{@
প্রহেলিকা
কবিকে ডাবল সেঞ্চুরিরর সাথে জন্মদিনের শুভেচ্ছা! নারী কবিগুরু না হয়ে কবিজাতির গুরু বললেও ভুল হতো না। উপাধি যখন দিবেই প্রকৃতটাই দেয়া উচিত।
আপনার দৃষ্টির প্রশংসা করতেই হয়, সাথে আন্তরিকতারও! আজকাল ব্যস্ততায় মানুষ যখন নিজেকেই ভুলতে বসে সেখানে সহব্লগারদের প্রতি এমন আন্তরিকতার বহিঃপ্রকাশ বিরলই বলা যায়।
কবি, রাঁধুনি সহ আরো নানান খ্যাতনামা এই উনার উল্লিখিত পোষ্টের বেশিরভাগ পোষ্টই আমার নখদর্পণে। জাত লিখিয়ে!
শুভেচ্ছা দুজনকেই!
নীলাঞ্জনা নীলা
হায়রে এভাবে কি পাচ্ছেন পঁচিয়ে? 🙁
এভাবে বললে এমন কান্না কাঁদবো, বন্যা থেকে সুনামীও হয়ে যাবে কিন্তু। ;(
আমি নীলা, মনের পাগলামী থেকে লেখালেখি করি আর এসব পাগলামোগুলো জায়গা হয়ে গেছে প্রিয় সোনেলাতে।
আর কবি ছাইরাছ হেলাল ভাই আমায় সেই প্রথম থেকেই ক্ষ্যাপাচ্ছেন এভাবে বলে। কবিরাজ ভাইয়ের জন্য চুলকানি পাতা পার্শ্বেল করে পাঠাবো। আপনিও কি চান নাকি? 😀
তবে শুভেচ্ছার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
যাক বাবা চুরির শাস্তি এখন চুলকানি পাতা, এইবার বুঝুক ঠ্যালা। পাঠাও পাঠাও, ফোঁড়ার উপ্রে চুলকানি পাতা বেশ জমবে। ডাক্তার এইবার শ্যাষ। 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
চুলকানি পাতা রেডি। এখন শুধু পাঠানোর অপেক্ষা। :p 😀
শুন্য শুন্যালয়
তার জন্য যেকোন উপাধিই কম পড়বে, দিলে প্রকৃতটাই দেয়া উচিৎ, তাই কবিগুরু একজনই থাক। “কবিতার নূপূর” সে এগ্রি করলে এইটাই দেব ভাবতেছি।
আপনাদের মতো লিখতে পারলে কী আর অন্যের লেখা তাড়া করি!
নীলাপু সত্যিই জাত লিখিয়ে। আপনাকেও শুভেচ্ছা প্রহেলিকা।
মিষ্টি জিন
শুভজন্ম দিন নীলা আপু। -{@
কয়টা মোমবাতি জ্বালাবো ?২২ টা বেশী হয়ে যাবে :p.. আমি কিন্তু এখন ও ২২ টাই জ্বালাই। :D)
ডাবল সেন্চুরি পোষ্টের জন্য এতগুলি শুভেচ্ছা ও শুঁভ কামনা।
শুন্য আপু আপনাকেও অনেক শুভেচ্ছা
মনে করিয়ে দেয়ার জন্য। -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
৪৩ টা মোমবাতি জ্বালাতে হবে। :p 😀
কাল আমার বন্ধু কি গালাগাল কেন আমি ফেসবুকে জন্মসাল লিখে রেখেছি। তারপর ওর আহ্লাদী আবদারে সালটাকে কাষ্টমাইজ করলাম। অর্ডারকে ফিরিয়ে দিতে এক সেকেন্ড সময়ও নেইনা, কিন্তু আব্দার আগলে নেই। তাতে যতো ক্ষতি-ই হোক না কেন আমার।
আপনার এই শুভেচ্ছাবার্তা আমার ভালোলাগাকে আরোও প্রসারিত করলো হাসি দিয়ে।
শুন্য শুন্যালয়
আপু আপনি ২২ টা জ্বালান? আমিতো ১৮ টা জ্বালাই 😀 আপনিতো এমনিতেই আগুনের তৈরি, তাই মনেহয় মোমবাতি কম লাগে 🙂
মোঃ মজিবর রহমান
হোক পালিত জন্মসহস্র বার্ষিকী
হোক উদযাপন দ্বিশতম পোষ্টই
হোক শত শত শুভেচ্ছা নমস্কি
হোক সকলের ভালবাসার আদরনি।
ভাল থাক গো আপু।
নীলাঞ্জনা নীলা
মজিবর ভাই এতো সুন্দর করে কবিতা দিয়ে শুভেচ্ছা জানালেন।
আপনাকে ধন্যবাদ। ভালো থাকুন অনেক অনেক।
মোঃ মজিবর রহমান
ভাল থাকুন আপ।
-{@
নীলাঞ্জনা নীলা
🙂 -{@
শুন্য শুন্যালয়
সুইট কবিতা মজিবর ভাইয়া। আপনিও ভালো থাকবেন অনেক অনেক।
মোঃ মজিবর রহমান
আপনাকেউ ধন্যবাদ আপু।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
অবশ্যই শুভেচ্ছা জন্মদিন এবং ২০০তম পোষ্টের।শুভ কামনা রাধুণী -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
মনির ভাই রেসিপি আবার আনবো। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। বলুন কি খেতে পছন্দ করেন? 🙂
শুন্য শুন্যালয়
রাঁধুনি টাইটেল দেখলেই তো আমার রাগ হয়, কেন যে পারিনা রাঁধতে 🙁 আবার নাকি রেসিপি আনবে ^:^
নীলাঞ্জনা নীলা
আজ নীলা স্পেশ্যাল পাস্তা, বারবিকিউ রেঁধেছি। আর অসাধারণ সালাদ। 😀
ব্লগার সজীব
সতীর্থ ব্লগারকে কিভাবে শ্রদ্ধা, ভালবাসা দিয়ে সম্মান করতে হয়, তা আপনার কাছ থেকেই শিক্ষা নিচ্ছি আপু। এত কিছু আপনি খেয়ালে রাখেন কিভাবে? ব্লগারদের জন্য আলাদা নোট রাখেন নাকি যাতে সব কিছু লিখে রাখেন? শেখাবেন আমাকে, নাকি আবার চার্জ লাগপে শিক্ষা নিতে? 🙂 কত সুন্দর ভাবে পোষ্টটি লিখলেন আপনি। উফ আর সহ্য হচ্ছে না, কবে যে শততম পোষ্ট হবে আমার? 🙁 এমন লেখার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে আপু -{@
আর নীলাদিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা এবং ডাবল সেঞ্চুরির জন্য অভিনন্দন জানাচ্ছি -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
ভাভু বাইয়া আসলেই শুন্য আপুর তুলনা কারো সাথেই হয়না।
আপনার শুভেচ্ছাবার্তা যত্নের সাথে রাখলাম আবেগের সিন্দুকে। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
ও তোমার সিন্দুক আছে আবেগের? চাবি কিংবা পাসওয়ার্ড টা দিওতো, আমার কিছু লাগবে। নিজেরে ইদানিং খটখইট্টা লাগতেছে।
নীলাঞ্জনা নীলা
পাসওয়ার্ড না তো। চাবি। চাবি নিতে হলে তো সামনে আসতেই হবে তোমায় শুন্য আপু। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
আমার মেমোরিই আমার নোট। সোনেলার জন্য আবার আলাদা করে নোট রাখা লাগে! প্রিয় মানুষদের জন্য আলাদা চেম্বার আছে অইখানে। আপনার শততম পোস্ট দিতে দিতে আমার আবার আয়ু না ফুরিয়ে যায়, এত্তো আলসে কেন আপনি? এতো মজার লিখতে পারলে কবেই আমার ২০০ হয়ে যেত, আর ফাঁকিবাজও, আসেন ধুমধাম করে অনেকদিন পর পর। মিস করি আপনার লেখা খুব। আমার তো আবেগের সিন্দুক নাই, কই যে রাখি এতো প্রশংসা আর ধন্যবাদ। ব্যাংকে লকার খুলবো নাকি!
নাসির সারওয়ার
একজন মানুষকে কেমন করে সন্মান দেখাতে হয়, আসুন এই লেখা পড়ে তা শিখে ফেলি যদি জানার কমতি থাকে। লেখকের জন্য অনেক শুভেচ্ছা। (আমার জন্য শততম লেখার ড্রাফ্ট কই !!!)
@ নীলাঞ্জনা নীলা –
অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনার ডাবল সেঞ্চুরি এবং জন্মদিনের। আপনার লেখার অনেক ভক্তের মাঝে আমিও একজন। ভালো থাকুন।
নীলাঞ্জনা নীলা
ভাইয়ূ জেনে ভালো লাগলো যে, আপনি আমার আগডুম-বাগডুম লেখার ভক্ত। \|/
এখন থেকে তাহলে বেশী বেশী করে লিখতে হবে। 😀
কি বলেন, তাই না?
অনেক অনেক ভালো থাকুন আপনিও।
শুন্য শুন্যালয়
ড্রাফট তো ড্রাফট করতেছি ভাইয়া, আগেভাগে দেখানো কী ঠিক হবে? তাহলে তো প্রকাশ হয়ে যাবে 🙂
মাত্র তো ১২ খানা পোস্ট লিখছেন, আর দুইখান লিখছে আমার মাম্মি। সে কিন্তু আপনার চাইতে অনেক ভালো লিখে, তাই পোস্ট তার নামেই দিমু। 🙂
আপনার কথা শুনে নীলাপু নাঁচতেছে, আমি আর কী বলি!
তা কবিতা আর আসবেনা?
নাসির সারওয়ার
আমার লেখার সমালোচনায় অনেক সময় লাগার কথা। তাই আগেবাগেই মনে করিয়ে দিচ্ছি।
আমারে তো আম্মে লেহা শিহাইলেন্না। লেহুম কেমতে! তাও ভালো, আম্মিজান মনে হয় আম্মের কাছথন সবক লইতাছে!!!
শুন্য শুন্যালয়
হ, এইজন্যেই তো এক লাইন এক লাইন করে লিখতেছি, ১০০ বছরে ১০০ খান লাইন হইয়া যাবে, নু প্রব্লেম।
আচ্ছা শিখাইতেছি, কলম লন, কাগজ লন।
কলমে কালি নাই,
অগত্যা মোমবাতিতে পুড়িয়ে কলম, সহস্র বেলুন বানাই
কাগজের ছেঁড়া টুকরো উড়িয়ে স্পেশাল ইফেক্ট জুড়াই
আসুন এইবার কবিতা সাজাই, ক এ কলা, খ এ খাই……
ইঞ্জা
একদিন দেরী হলেও @নীলাঞ্জনা নীলা আপুকে জম্মদিনের অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা সাথে দ্বিশত পোষ্ট, বাহ কি দারুণ বিষয়, শুন্য আপু যতই দেখান না কেন ভালোবাসার যে কমতি নেই তা আজ বুঝতে পারলাম, আমার দু বোন (নীলাপু এবং শুন্য আপু) যেন থাকে দুধে ভাতে এই দোয়া সব সময়। (3
-{@
নীলাঞ্জনা নীলা
এতো আবেগ আপনার মনে। অবশ্য যে কিনা এতো সুন্দর প্রেমের গল্প লেখে, তাঁর মনে যে আবেগ আছে সে তো নিশ্চিত।
শুন্য আপু ভালোবাসার মতো একজন মানুষ। সে তো আমি অনেক আগে থেকেই জানি।
আপনিও ভালো থাকুন ইঞ্জা। অনেক অনেক ভালো। -{@
ইঞ্জা
তা ঠিক বলেছেন আপু, আমি বেশ আবেগী। 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
সে তো বোঝাই যায় আপনার লেখায়। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
না ভাইয়া, অই দোয়া মাছেভাতে করে দিন। আমি জীবনেও দুধ দিয়ে ভাত খাইনা, কেউ জোর করেও খাওয়াতে পারবেনা। আর ভালোবাসা কী বলছেন, আমিতো সারাক্ষন নীলাপুর সাথে ঝগড়া করি। 🙂
অল্প কিছুদিনেই আমাদের সবার প্রিয় ভাইয়া হয়ে গেছেন, ভালো থাকবেন ভাইয়া।
ইঞ্জা
ওক্কে আপনার জন্য মাছে ভাতে আর নীলাপূড় জন্য দুধে ভাতে, ঠিক আছে। 😀
ঝগড়া তো প্রিয়জনের মধ্যেই হয় আপু, বাইরের মানুষের সাথে কি হয়? 😀
আপনারা আমাকে ভালোবাসেন এতো সৃষ্টিকর্তার আশির্বাদ আর আপনাদের জন্য এই ভাইয়ের অনেক অনেক ভালোবাসা। 😀
ইঞ্জা
নীলাপুর★
মোঃ মজিবর রহমান
ইঞ্জা ভাই, শুধু আপুরা ভাইরা বুঝি>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>> ……………।
কেউ …………………। না।
ইঞ্জা
ভাইদের জন্য তো অবশ্যই সব সময় অনেক ভালোবাসা। 😀
মোঃ মজিবর রহমান
-{@
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপু এভাবে আবেগে ভাসিয়ে কি পাও বলো তো? সময় বের করতে পারছিলাম না, এতোটাই ব্যস্ত ছিলাম। কিন্তু যেদিন দিয়েছো পোষ্টটা, সেদিনই পড়েছি। কতোবার পড়েছি, আর মনের ভেতর আনন্দ মোচড় দিয়ে উঠেছে। চোখের জল আসেনি। কিন্তু যখন শব্দ করে পড়েছি, কন্ঠ এতোটাই আপ্লুত হয়ে পড়েছিলো হয়তো তুমি বুঝবে। জীবনে উপহার হিসেবে অনেক দ্রব্য-সামগ্রী পেয়েছি। কিন্তু মনের ভেতর শক্তভাবে জায়গা করে আছে আবেগ সমৃদ্ধ অক্ষরগুলোই। ভালোবাসার ঋণ শোধ করা যায়না, কিন্তু ভালোবাসা-ই ভালোবাসাকে ভালোবেসে জড়িয়ে নিতে জানে। তুমি এভাবে আমাকে এতো ভালোবাসা দিয়ে ফেললে, আজীবন মনে থাকবে।
এবার অন্য কথায় আসি। আমি কিন্তু খেয়ালই করিনি দু’শো পোষ্ট লিখে ফেলেছি। এভাবে আগডুম-বাগডুম লেখা লিখলে নিশ্চিত জেনো তিনশ’ পোষ্টও লিখে ফেলবো। :p তাই এখন থেকেই প্রস্তুত থাকো। 😀
জন্মদিনের প্রথম সারপ্রাইজ ছেলের থেকে পাওয়া কার্ড আর কেক। হুম আপু গতকাল অনেক মজা হয়েছে। রাতে বন্ধুরা এলো, আর বন্ধুদের ছেলে-মেয়েও। তোমার লেখার কথা বলেছি বন্ধুদের। একটা কথা বলি জন্মদিনের প্রথম গিফট কিন্তু তোমার থেকে পাওয়া। বুঝেছো? জীবনে তোমায় স্বস্তি ঘিরে থাকো। ভালো থেকে ভালো রেখো সবাইকে। তোমার তুলনা তুমি-ই, আর এভাবেই অতুলনীয় হয়ে থাকো আমাদের সবার কাছে। -{@ (3
নীলাঞ্জনা নীলা
ওই মাইয়া সুন্দরী মাহজাবিন শুন্য আপু কোথায় হারালে? আমি তো নয় গিফট গুলছিলাম, তুমি কি করছো সেটা এসে বলো।
কোথায় তোমার পোষ্টে তুমি এসে মন্তব্য করবে, নাহ আমাকেই করতে হচ্ছে। :@
শুন্য শুন্যালয়
😮 তুমি আর দুইন্যাতে নাম খুঁইজ্জা পাইলানা? তোমার কবিরাজ মশাই এর ৬ ফুটো, ঢ্যাঙ্গা, বোরখাওয়ালী, সুন্দরী মাহজাবিন ডাকোনের কাম নাই, বুঝছো? এরপরে এসে তোমারে পিঠে কিল দেবেনে দেখবা।
নীলাপু, খুব স্যরি রে, কএকদিন ধরে দৌড় কমছেনা আমার, খুবই খারাপ লাগছে মন্তব্যের উত্তর দিতে পারছিনা বলে। সব দোষ তো তোমার, আগেই যদি কয়েকটা গিফট আমারে পাঠায় দিতা, তাইলে চাংগা হইয়া সব কাম ফালাইয়া চইলা আসতাম। কাল থেকে নিয়মিত হতে পারবো আশা করছি।
এইটা আমার পোস্ট কে কইলো? এইটা তো তোমার পোস্ট, তুমিই তো উত্তর দিবা 🙂
শুন্য শুন্যালয়
আবেগ সমৃদ্ধ অক্ষরগুলোই মনের মধ্যে জমে থাকে, ঠিকই বলেছো নীলাপু। তবু কিছু উপহার মনে জায়গা করে নেয়, আর সেটা যদি প্রিয় কারো দেয়া হয়। ধুর ছাই কী মন্তব্য দিচ্ছি।
আসল কথা হচ্ছে, তুমি আমারে দাওয়াত দিলা না! তাই মাথা আউলাইছে। বন্ধুবান্ধব আর পিচ্চিপাচ্চাদের নিয়ে সেই মজার দিনগুলো, আহারে আমি সব থেকেই দূরে। তবুও অন্যের আনন্দ দেখে নিজেরটা পুষিয়ে নেবার খানিক ব্যর্থ চেষ্টা করছি। আমার এত প্রশংসা কেন হচ্ছে শুনি? তোমার তো আরো চমৎকার কিছু পাওনা ছিলো, দিতে পারিনি। ইচ্ছে থাকলেও সব করা হয়না। কএকদিন এলোমেলো ব্যস্ততা যাচ্ছে। ভালো থেকো নীলাপু সবসময়। -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
তোমার নাম তিলোত্তমা সুন্দরী। কেমন নামটা? প্রিয় একটি নাম তিলোত্তমা। পছন্দ হয়?
তোমার গিফট দিমুনা। আগেই কইয়া রাখলাম। নিজের জন্মদিন লুকাইয়া রাইখা ঢঙের গিফট চায়। শয়তান্নী মাইয়া। :@
আমারে নিয়া লিইখ্যা একেবারে শীর্ষে আমি হিংসিত। ^:^ কিন্তু কিচ্ছু করার নাই। সহ্য কইরা নিতাছি। কি আর করমু। ইচ্ছা না থাকা সত্ত্বেও ভালুবাসা জানাইতে হয়। (3
ফুলও দিতে হয়। উফ!!! -{@
শুন্য শুন্যালয়
তিলোত্তমা, আহা! সেইরাম নামগো কিন্তু আবার সুন্দুরী কেনু, আমি কিন্তু সুন্দ্রি মুন্দ্রি না, ভেটকি মাছ। তয় আমার আসল নামের অর্থ কিন্তু সুন্দরী, তুমি জানলা ক্যাম্নে ;?
জন্মদিন লুকাইয়া রাখছি, কী কও, কই রাখছি? তুমি কী আমারে জন্মদিন কইছিলা, আমি বাহির করছিনা? ভালোবাসলে সব পাওয়া যায় মনু,
হ, ভাবতেছি এখন থাইক্কা কারনে অকারনে তোমারে নিয়া লিখুম, শীর্ষে থাকুম। 😀
অনিচ্ছাতেও হার্ট দিতে হয় এখন, কী জ্বালা 🙂 নিলুম নিলুম। আমি এখন মাল্টিকার্ডিয়াক 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
এই মেয়ে কোথায় হারালে?
খুব মিস করছি গো তিলোত্তমা। 🙁
ইলিয়াস মাসুদ
কেকটা মন কেড়েছে, নীলাদি কে জোড়া শুভেচ্ছা
বেশি ভাল লাগায় আমি চুপ হয়ে যায়,কথা হারিয়ে যায়, লেখা থেকে শুরু করে মন্তব্য সব টুকু পড়তে পড়তে সত্যিই মুগ্ধ হয়ে গেছি, কবি ভাইয়ের সাথে একমত একজন মানুষকে কেমন করে সন্মান দেখাতে হয়, আসুন এই লেখা পড়ে তা শিখে ফেলি …
নীলাঞ্জনা নীলা
মাসুদ ভাই ধন্যবাদ আপনাকে।
মন্তব্যে আমি বড়ো একঘেঁয়ে। তাও ভালো লেগেছে আপনার।
ভালোবাসা যে অন্ধ হয়, এই হলো তার প্রমাণ। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
কেক টা তো আমি নিজের হাতে বানাইলাম, মন কাড়বেনা? ইশ কতো ময়দা, ডিম, দুধ, বাটার যে লাগলো!! আমিতো মন্তব্য শিখতেছি আপনার কাছ থেকে ভাইয়া, কেমন করে মন্তব্য দিতে হয়, এইটাও একটা বড় গুন 🙂
শুন্য শুন্যালয়
হ ভালোবাসা অন্ধ হয়, আর বিয়ার পরে সেই ভালোবাসার চক্ষু ফোঁটে 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
:D) :D)
শুন্য আপু আমার পেটে ব্যথা হয়ে গেছে তোমার মন্তব্য পড়ে।
এই হাসিটা উপরি পাওয়া। তাই তোমাকে ভালোবাসা দিলাম আবেগের সিন্দুক খুলে। (3 -{@
শুন্য শুন্যালয়
এইটুক খুচড়া খাচড়ায় আমার চলেনা, চাবি দাও।
নীলাঞ্জনা নীলা
চাবি তো রেখেই গেছি। দেখোনি? হায় হায় আমার চাবি কই গেলো? ;(
শুন্য শুন্যালয়
হা হা খুঁজতে থাকো, যেইরার লেখায় এরপর থাইক্কা উপচানো আবেগের ভাব দেখবা, ধরে নিবা সেইজন চুরি করছে তোমার সিন্দুকের চাবি
নীলাঞ্জনা নীলা
শয়তান, পাজি মাইয়া তোমারে সামনে পাইলে…আর কইলাম না কিছু।