
#স্বপ্ন পর্ব ৭
মমি ভাইয়ের আনা চাপাইনবাগঞ্জের রসালো আম বলে কথা। আর প্রতিযোগিতা করে খেতে হলে তো কথাই নেই। সেই যে খাওয়া শুরু করলাম আর থামছেই না। সবাই খাওয়া শেষ করে যখন আমার দিকে তাকিয়ে আছে লজ্জায় খাওয়াটা বন্ধ করলাম। শরীরটা কেমন যেন নিস্তেজ হয়ে এলো। হাত মুখ ধুয়ে একটু ফ্রেস হয়ে মাথাটা রাখলেই ভাল লাগবে। যেই ভাবা সেই কাজ।
হটাৎ ফোনটা বড়ই কর্কশ করে বেজে যাচ্ছে। জানিনা রিং টোনটা কে বদলে দিল আর আমি তো সাইলেন্ট করে রাখছিলাম। পাশ ফিরে কানে বালিস দিয়ে ও রক্ষা নাই। বেজেই যাচ্ছে আমার মামুনি এসে বলে বাবা এইভাবে দিনের বেলায় কেউ ঘুমায় ? ফোনটা বাজছে একটু ধরো। মামুনিকে বললাম একটু বলার জন্য বাবা ঘুমাচ্ছে। মামুনি ফোন ধরে আংকেল আংকেল করছে আর আমাকে ঘুম থেকে তুলেই ছাড়লো।
ফোন ধরেই বিছানা থেকে লাফ দিয়ে উঠলাম। প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, বলে এ ভাবে দিনের বেলা আম খেয়ে ঘুমালে চলবে ?
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার সাথে কথা বলবে ৪ টার দিকে বলেই লাইনটা কেটে দিল। আমিতো অস্থির হয়ে পায়চারি করছি। আমার উনি ওদিকে ঘর ফাটাইয়া ফেলতেছে। কতবার বলছি হাবিজাবি লেখাবাদ দিতে। সোনেলা সোনেলা করে দেশ উদ্ধার করবে। নাও এখন ঠেলা সামলাও, ১৪ শিকের ভাত খাওয়াবে। দেশ আর আপা আপা করে জীবনটাই শেষ করলা। এখন বড় ডেকের ভাত খাওয়াবে। উনি বারবার জানালা দিকে উকি মারছে আর আমাকে শাষাচ্ছে। আমি ও মনে মনে ভয়ে চতুর্দিকে তাকাই পুলিশ আসছে কিনা আর অভয় দিচ্ছি আমার আপা এরকম হতেই পারে না। আর ঘামাতে ঘামাতে ভিজে ভাবছি আর উনি প্রেশার মাপার যন্ত্র নিয়ে পিছে পিছে ঘুরছে।
ঘড়ির কাটাটা বন্ধ করেই দিলাম ব্যাটারীটা খুলে। কিন্তু ঠিক ৪ টায় ফোন বেজে উঠলো। ভয়ে গলাটা শুকিয়ে যাচ্ছে। ফোনটা ধরতেই বলে উঠে ঈদ মোবারক ! আমি হাসিনা বলছি। আমি তো আপা আপা করেই অস্থির। উনি আমাকে বলেন ভয় পাচ্ছো কেনো ? অপরাধতো করো নি তো ?
আমি সোনেলা পরিবারের সাথে এবারের ঈদটা পালন করতে চাই। তোমরা সবাই আগামীকাল সপরিবারে আসবে। কয়জন আসবে বিপ্লব বড়ুয়াকে জানাবে ঈদ মোবারক বলেই রেখে দিলেন।
আমিতো আকাশ থেকে পড়লাম। প্রথমে জিসান ভাই কে জানালাম। তারপর গ্রুপে জানালাম তারপর একে একে ছাইরাছ হেলাল, নাসির সারওয়ার, ইঞ্জা, মনির হোসেন মমি, নিতাই বাবু, বন্যা লিপি, সাবিনা ইয়াসমিন, মাহবুবুল আলম, সিকদার সাদ রহমান, রেহানা বীথি, জাকিয়া জেসমিন যূথী, সুপর্ণা ফাল্গুনী , মোহাম্মদ মজিবর রহমান, শামীম চৌধুরী, হালিম নজরুল প্রমুখ সবার ফোন আসতেই থাকলো। নি:শ্বাস ফলার সময় পাচ্ছিনা ফোন কলের কারণে।
একঘন্টা পরে বিপ্লবদা আবার ফোন দিয়ে খুশীর খবর টা দিলেন আপা আমাদের জন্য হেলিকপ্টারের ব্যবস্থা করলেন।
কামাল ভাইকে এই দায়িত্বটা দিয়ে হাফ ছেড়ে বাঁচলাম। । দেশের বিভিন্ন প্রান্ত হতে সবাইকে একত্রিত করা কতটা কঠিন তা বলার অপেক্ষা রাখে না। রিমি রুম্মন, মারজানা ফেরদৌস রুবা, শাহরিন, ইকবাল কবীর, রেজওয়ান, আরজু মুক্তা, নীরা সাদিয়া,সুরাইয়া পারভীন, সুরাইয়া নার্গিস, শবনম মোস্তারী,রুমন আশরাফ, মুক্তা মৃণালিনী, মনি কাশফিতা,শিরিন হক, সাদিয়া শারমিন, রেজোয়ানা কবীর, মোহাম্মদ মনজুরুল আলম চৌধুরী,খাদিজাতুল কুবরা, রোকসানা খন্দকার রুকু, সাজেদুল হক, সঞ্জয় মালাকর, নৃ- মাসুদ রানা, আলমগীর সরকার লিটন, ফয়জুল মহী, ইসিয়াক, দালান জাহান, ফজলে রাব্বী সোয়েব, আকবর হোসেন রবিন, মাছুম হাবিবী, নিরব সাগর , উর্বশী,পর্তুলিকা সবাইকে পরিবার সহ নিয়ে এসেছে। রিমি রুম্মন, রেজওয়ান কিভাবে আসলো এখানে বিদেশ থেকে?
ঘড়ির কাঁটা ৪ টা ছুই ছুঁই। আমার আপা গণভবন থেকে বের হয়ে আসলেন অর্ভথ্যনা জানাতে। দুই হাত বাড়িয়ে দিলেন গলায় আনন্দ বার্তা।
আজি এ প্রভাতে রবির কর,
কেমনে পশিল প্রাণের পর।
কেমনে পশিল গুয়ার আঁধারে
প্রভাত পাখির গান।
না জানি কেন রে এতদিন পরে
জাগিয়া উঠিল প্রাণ বলেই সাবিনা আপুকে জড়িয়ে ধরলেন। সবাইকে ঈদ মোবারক বলে সাদরে গ্রহণ করে নিলেন।
সবাইকে নিয়ে বিশাল প্যান্ডেলে বসালেন একপাশে খাবার দাবারের আয়োজন। সামনে বিশাল সাজানো মঞ্চ। আমার আপা সাথে রেহানা আপাকে নিয়ে সবার সাথে কুশল বিনিময়ে ব্যস্ত। জিসান , হেলাল, ইঞ্জা, তৌহিদ ভাই আর সাবিনা আপু সহযোগীতা করছে। আপা সবার হাতে একটি চিরকুট আর বাচ্চাদের ক্যাডবেরী চকলেট দিচ্ছে।
চিরকুটের রহস্যটা খুলে দেখলেও কিছুই দেখা যাচ্ছে না। অনুষ্ঠানের পরে দেখা যাবে। সবার মুখে হাসির রোল পড়ে গেল। আমি কি কি খাবার আয়োজন করলেন সেটা দেখতেই ব্যস্ত।
বাসমতি চালের পোলাও, রুটি, নান , গরু, খাশী, মুরগী, সরিষা ইলিশ, চিতল মাছের পেটি। মলা মাছ শাক সব্জী। চাপাই আম, কুমিল্লার রসমলাই আর বগুড়ার দই।
হঠাৎ করে দেখলাম সামনের পর্দাটা আস্তে আস্তে উঠছে। পিছনে জ্বল জ্বল করে ভাসছে সোনেলা পরিবারের স্বর্ণালী সন্ধ্যা ২০২০ ! আমার আপা আস্তে আস্তে মঞ্চে এলেন মাইক্রোফোন হাতে সাথে রেহানা আপা, পুতুল, জয় আর টিউলিপ।
টিউলিপকে দেখেই মনটা ভারী হয়ে গেল। আমাদের যুবরাজ খ্যাত তারেক দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত হয়ে যুক্তরাজ্যে একযুগের ও অধিক ফেরারী আসামী হয়ে আলিসান বাড়ি নিয়ে আছে। আর সেদেশেরই আইন প্রণেতা রেহেনা আপার মেয়ে টিউলিপ।
আমার আপা সবাইকে অবাক করে দিয়ে। বলে আমি সোনেলা পরিবারকে সাথে নিয়ে ঈদ করতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করছি। আজ গণভবন আলোকিত হলো এতগুলি জ্ঞানী- গুণী,লেখক ও তাদের পরিবারকে সাথে পেয়ে। আমি সোনেলা পরিবারের জন্য একটি কল্যাণ ট্রাস্ট, একটি অন লাইন পত্রিকা ও একটি ছাপাখানা উপহার দিতে চাই সাথে আমার একটা ছোট্ট অনুরোধ। আজকে এই মঞ্চে সোনেলা পরিবারের একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করে আমরা সবাই একসাথে খাব। সবাই ঈদের সময় টিভিতে অনুষ্টান দেখি। আজকে সরাসরি অনুষ্টান দেখবো।
সবাই আনন্দে আত্নহারা কিন্তু আমরা পড়লাম বিপদে প্রস্তুতি ছাড়া অনুষ্ঠান কেমনে করি। এডমিনদের নিয়ে সিদ্ধান্ত নিলাম আমাদের নববর্ষের প্রোগ্রামটা করবো।
আমার কাছে সব স্ক্রীপ্ট আছে মোবাইলে। আপা যন্ত্রী নিয়ে এলেন।
জিসান ভাই আর সাবিনা আপু অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করলেন। সোনেলার স্বর্ণালী সন্ধ্যা ! পিছনে ভেসে আসছে যুথী আপুর কারুকার্য। আমি আর সুপর্না দিদি ধারাবর্ণনায় শুরু করলাম।
আনন্দ লোকে মঙ্গলালোকে গান দিয়ে পিছনে শিল্পীরা আর সামনে নাচছে সুরাইয়া নার্গিস . পারভীন , বন্যা, আরজু মুক্তা আর নীরা সাদিয়া আপুরা। মনে হচ্ছে ডানা কাটা পরীরা নাচছে।
তারপর একে একে
ধন ধান্যে পুস্প ভরা আমাদের এই বসুন্ধরা
তীর হারায়ে ঢেউয়ের সাগর পাড়ি দেবরে
সব শেষে রাত পোহালে যদি শোনা যেত বঙ্গবন্ধু মরে নাই দিয়ে।
গানটা করার পর সবাই অশ্রু সিক্ত হলো। আমার আপা আবার চোখ মুছতে মুছতে মঞ্চে এলেন। আমাদের অনুষ্ঠানের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। বলেন আমি আজ নিজ হাতে রান্না করেছি নিজ হাতে খাবার ও পরিবেশন করবো। কিন্তু এখানে এমন একজনকে জানি যিনি নিজে লিখে আবার আবৃতি ও করে। আমি তার কবিতা আবৃতি শুনে তারপর খাবার পরিবেশন করবো। সবাই একে অন্যের মুখ দেখাদেখি শুরু করলেন। একজন ডানা কাটা পরী মঞ্চের দিকে দৌঁড়ে এলেন। সবাই তার দিকে তাকিয়ে আছে। দেখি আমার এক কলিগ ব্লগার প্রিয় শাহরিন আপু এসে বলে দাদা আপনার কথাই বলছেন আপা। সেই কবিতাটা করেন যেটা C&A এতে করেছিলেন।
আপাতো মাইক ছাড়েই না। তার সাথে আমার পরিচয় সুত্র বলা শুরু করলেন। চট্টগ্রাম হত্যাকান্ডের সময় রাজপথ কাঁপানো তরতাজা তরুণ। আর ৯০ র অভ্যুত্থানে রাজপথ কাঁপানো ছাত্রনেতা যে স্বরচিত কবিতা আবৃতি করে জনগনকে জাগিয়ে তুলতো। সবাই একে অন্যের মুখ দেখা দেখি করছে। কেউ নাম বলতে পারছে না আমার আপা বললো মঞ্চেই আছে প্রিয় ভাইটি আমার সুপায়ন বড়ুয়া।
সবাই করতালি দিচ্ছে আর আমার বেড়ে যাচ্ছে হার্টবিট। শাহরিন আপু আমাকে অভয় দিয়ে বলে বাংলার নববর্ষ কবিতাটা আবৃতি করেন দাদা। সেই একমাত্র আগে শুনেছিল আমাদের অফিসের অনুষ্ঠানের। আমি ও একটু সাহস পেলাম। যেটা এর আগে ৫ টি অনুষ্টানে করে বাজিমাৎ করেছিলাম।
কবিতাটা ৫ মিনিটের ছিল। যন্ত্রীদের বললাম তৈরী হতে।
“কাক ডাকা ভোড়ে শিশিরের দুর্বাদল ঘাসে
অনাবিল আনন্দে ছুটে চলা কিশোরের দল
ডাক দিয়ে যায় আজ নববর্ষ
প্রণমি তোমায় ধরনীতল
মুক্ত চিন্তার একটি দেশ
শুভ কামনায় বাংলাদেশ।
………….
………,,…
মিলনের পূত পবিত্র, তারুন্যের উন্মাদনা
অপরুপ সাজে সজ্জিত সোনেলায় গনভবনের আঙিনা
দীপ্ত শপথে বলীয়ান হয়ে
এঁকে যায় দেয়াল, লিখে যায় পঙতিমালা নববর্ষ !
উচ্ছাসে ভরা প্রাণ , গেয়ে যাই সোনেলার জয়গান।
আজ নববর্ষ , প্রাণপ্রিয় একটি দেশ
প্রাণচ্ছোল বাংলাদেশ !
আজ নববর্ষ , প্রাণ প্রাচুর্যে ভরা একটি দেশ
Long Live Bangladesh
Long live সোনেলা।
Long Live শেখ হাসিনা।
জয় বাংলা !
আপা বলেন,
জয় সোনেলা !
লোকে লোকারন্য। লাখ মানুষের পদ চারনায় মুখরিত রাজপথ গনবভন থেকে সংসদ চত্বর থেকে শাহবাগ এভিন্যু হয়ে শহীদ মিনার।
মিছিল দুলছে ,
আমি বলি জয় বাংলা !
সবাই বলে জয় সোনেলা।
হঠাৎ আমার ওনি চীৎকার করে !
নাক ডাক হাত পা ছুড়ে !
ঘুমাও তুমি দিন দুপুরে ?
নাও চীরকুটটা নিয়ে ৩ টা গাছ লাগিয়ে আস
বনজ , ঔষধি আর ফলজ।
আর আমি বাসমতি চালের পোলাও খুঁজছি
খাবার টেবিলে দেখি ২টা শুকনো রুটি যত্ন করে ঢাকা
আর এক বাটি ঠান্ডা সব্জী পড়ে আছে।
(সাথে একটি খামে পেন ড্রাইভ যেটা ইঞ্জা ভাই পুরো অনুষ্টানের ভিডিও করেছেন )
৬৮টি মন্তব্য
বন্যা লিপি
একবারে প্রধান মন্ত্রীর লগে ঈদ? বাপরে! পরে আসতাছি
সুপায়ন বড়ুয়া
ঠিক বলেছেন আপু।
স্বপ্ন যদি দেখতেই হয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে সোনেলার মিলন মেলা দেখব।
রেহানা বীথি
বড় মধুর স্বপ্ন দাদা। সোনেলার জনপ্রিয়তা হোক আকাশচুম্বী, কোনওদিন হয়তো আপনার স্বপ্নটার মতো করে আমরা সবাই যাবো আমাদের প্রাণপ্রিয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করতে। স্বপ্ন দেখতে দোষ কী!
সুন্দর লিখেছেন দাদা। স্বপ্ন ডালপালা মেলুক।
সুপায়ন বড়ুয়া
ঠিক বলেছেন আপু।
স্বপ্ন যদি দেখতেই হয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে সোনেলার মিলন মেলা দেখব।
স্বপ্নরা ডাল পালা মেলুক। সোনেলা জয় যাত্রা অব্যাহত থাকুক।
ইঞ্জা
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
জয় শেখ হাসিনা।।
চমৎকার আয়োজন হয়েছে, সাক্ষাৎ প্রধানমন্ত্রী আমাদের মাঝে, সত্যি এ স্বপ্ন যদি সত্য হতো?
আপাকে স্বচোক্ষে দেখাটাই যে ভাগ্যের ব্যাপার, যাহোক আপনার স্বপ্নে হলেও আমরা সবাই প্রধানমন্ত্রীর দর্শন পেলাম এ বা কম কিসে?
সুপায়ন বড়ুয়া
ঠিক বলেছেন ভাইজান।
স্বপ্ন যদি দেখতেই হয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে সোনেলার মিলন মেলা দেখব।
আর মানুষ দেখে বলেই বাস্তবে রূপ পায়।
আমরা ও লক্ষ্যে পৌঁছবই।
ইঞ্জা
ইনশা আল্লাহ
সুপায়ন বড়ুয়া
ইনশা আল্লাহ !
সিকদার সাদ রহমান
স্বপ্ন যদি স্বপ্নের মতোই না হলো তাহলে সেটা কী আর স্বপ্ন বলা যায়? আপনার স্বপ্নের বিশালতা অনুভব করলাম। খুবই সুন্দর স্বপ্ন ছিলো। বাসমতির পোলাউ টা খেতে পারলে ভালো হতো। ঋদ্ধ হতো। সুন্দর লিখেছেন ভাই।
সুপায়ন বড়ুয়া
ঠিক বলেছেন ভাইজান।
বাসমতি পোলাও বদলে পেলাম দুটি শুকনো রুটি
আর প্লেটে ঢাকা ঠান্ডা ভাজি।
সিকদার সাদ রহমান
সবই কপাল ভাই।
সুপায়ন বড়ুয়া
হা হা হা।
স্বপ্নের ফেরিওয়ালাদের কপাল এমন ই হয়।
ধন্যবাদ।
জিসান শা ইকরাম
স্বপ্ন দেখলে এমন স্বপ্নই দেখা লাগে 🙂
সোনেলাকে নিয়ে আপনার ভাবনা যে বিশাল তা লেখার মাঝেই ফুটে উঠেছে।
অনেক অনেক ভালো হয়েছে স্বপ্ন।
জয় সোনেলা
শুভ কামনা।
সুপায়ন বড়ুয়া
সহমত ভাইজান।
হঠাৎ করে ইঞ্জাভাই ফোন করে যুথি আপু অসুস্থ বলে আমার লিখতে হবে।
তাই মাথায় তো আসেনা কিছু।
প্রধানমন্ত্রীর ঈদের শুভেচ্ছাটা সোনেলার সাথেই হোক।
কিন্তু লিখতে গিয়ে পড়লাম বিপদে ইতি টানতে পারি না।
সোনেলা বলে কথা।
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।
জিসান শা ইকরাম
ইঞ্জা ভাই আমাকেও ফোন দিয়েছিলেন। আপনার সাথে আলাপ করতে বলেছিলাম। চোখ নিয়ে ঝামেলায় আছি দাদা। তাই যোগাযোগ রাখতে পারছিনা সময় মত। ভালো থাকবেন।
সুপায়ন বড়ুয়া
তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠুন।
শুভ কামনা।
নিতাই বাবু
যা! এবার কবি দাদা আমার একেবারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর গণভবন পর্যন্ত নিয়ে ঠেকালেন। তারপরও ভাগ্য আমার এতো ভালো যে, জীবনের বাসনা পূর্ণ হলো, সুপায়ন দাদার স্বপ্নের উছিলায়! এমন স্বপ্ন আমি কোনদিন কল্পনাতেও আনিনি। যা আজ সোনেলার মাধ্যমে পূরণ হতে চলছে।
শুভকামনা থাকলো শ্রদ্ধেয় কবি দাদা। আপনার স্বপ্নের জয় হোক।
সুপায়ন বড়ুয়া
ঠিক তাই দাদা স্বপ্ন যদি দেখতে হয়
গনভবনের মিলন মেলায় দেখব।
একদিন বাস্তবে হতেও তো পারে।
সেই আশা করি। শুভ কামনা।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
বাসমতি চালের পোলাও আর কোথায় শুকনো রুটি আর সবজি🙂🙂। তয় ডানাকাটা আপাগো নাচ বড়ই চমেৎকার হয়েছে 🤭🤭🤭 । প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিশেষ ঈদ উদযাপন অভূতপূর্ব লাগলো। সোনেলার এই মিলনমেলা স্বপ্ন নয় সত্যিই হবে এই আশায় রইলাম। অসাধারণ বর্ণনাময় স্বপ্নের ঈদ শুভ হোক। দাদা দারুন হয়েছে। ভালো থাকবেন সবসময় শুভ কামনা রইলো
সুপায়ন বড়ুয়া
ডানা কাটা পরীরা শুধু পালিয়ে বেড়ায়
এখনো দেয়নি ধরা।
তাই ওনাদের প্রতিভাটা বের করে আনলাম।
আশা একদিন পুরন হবেই। শুভ কামনা।
সুপায়ন বড়ুয়া
অনুষ্টানের ধারাবর্ণনাটা জমেনি বোধ হয় দিদি।
এতগুলি শিল্পী আর ডানা কাটা পরীদের দাওয়াত দিলাম কেঊ তো মতামত দিতে আসে না।
অনেকে আসবে বলেও আসে না।
মনে হয় পছন্দ হয়নি ? নাকি পক্ষপাত ?
নাকি ঈদের ব্যস্ততা ?
তৌহিদ
জয় বাংলা!
আমি বিস্মিত হলাম, আপনার মনোমুগ্ধকর লেখায় গনভবনে আপার সাথে সোনেলার সকলেই ঈদ উদযাপন এ যেন পরম পাওয়া। স্বপ্ন দেখলে এরকমই দেখতে হয়। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আপনার কবিতা আবৃতি, খানাপিনা সেইসাথে রাজপদ কাঁপানো সুপায়ন দাদাকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্মরণ করা এসবই যেন লেখাকে এক অনন্যমাত্রায় নিয়ে গিয়েছে। এই লেখায় আপনাকে নতুন করে চিনলাম দাদা। সাধুবাদ জানাই।
মমি ভাই চাঁপাইনবাবগঞ্জেরর আম কুরিয়ার থেকে এনেছেন, পাঠিয়েছিলেন কিন্তু আমাদের দুলাভাই। আর হ্যা, আমি কি আগে থেকেই গণভবনে প্যান্ডেলের ভিতর ছিলাম নাকি আপনার কাছ থেকে খবর পেয়ে গিয়েছি? যাদের খবর দিয়েছেন সেখানে আমার নেইতো তাই জিজ্ঞেস করা। ☺☺
কবিতাটি মনে দোলা দিয়ে গেলো। জাস্ট অসাধারণ লিখেছেন। শুভকামনা রইলো।
সুপায়ন বড়ুয়া
ঠিক ধরেছেন ভাইজান। তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে আপনাকে খবর দিতে ভুলে গেলাম। নাকি ব্লগে দেখে চলে এলেন সেটা আপনিও ক্লীয়ার করেননি তো।
তবে একটা দিক ভালই হলো। আপনি আপার কাছের লোক বলে তদারকি করার জন্য আপা আপনাকে ডেকে নিলেন মনে হচ্ছে।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
তৌহিদ ভাই হলো আপার দেওরা তাই খাতির একটু বেশী ই পাওনা তার। তৌহিদ ভাই আমরা কিছু মনে করিনি আপনার স্পেশাল খাতিরের জন্য
সুপায়ন বড়ুয়া
ঠিক ধরেছেন দিদি।
আপা ওনাকে পাশে রাখাতে আমরা ধন্য
উল্টা আমায় জিজ্ঞেস করেন
বুঝিয়ে দেয়ার জন্য।
মাহবুবুল আলম
সে এক মধুর স্বপ্ন সুপায়ন দা। পুরো গল্প সাসপেন্সে ভরপুর।
তবে-“আমি সোনেলা পরিবারের জন্য একটি কল্যাণ ট্রাস্ট, একটি অন লাইন পত্রিকা ও একটি ছাপাখানা উপহার দিতে চাই”
এ উপহারের কাছে দুই শুকনো রুটি আর একবাটি
সবজি কিছুই না।
এখন দেখছি আমার বৌ থেকে আপনার বউ আরও কড়া। বউ কড়া হওয়া স্বাস্থ্যের জন্য মঙ্গ।
স্বপ্নের জয় হোক। শুভেচ্ছা জানবেন!
সুপায়ন বড়ুয়া
স্বপ্ন যখন দেখি বড় করেই দেখি
যতই ভাগ্যে জুটুক আমার
দুই খান আটা রুটি।
বউয়ের কথা নাইবা বলি
স্বপ্নে পোলাও দেখি।
সব বউরা শাষক যখন
রূপটা সবার একি।
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।
ছাইরাছ হেলাল
আপনার এমন স্বপ্ন গল্পে সাহস করে মন্তব্য করতে তো ভাত ঘুম দেয়া লাগবে,
ঐ যে স্বপ্ন দেখলে এমন করেই দেখা উচিৎ, কিন্তু এমন স্বপ্ন কী সবাইকে ধরা দেবে!!
শুকনো রুটি আর ঠাণ্ডা সবজী নিতে পারবো না, ভাই।
সুপায়ন বড়ুয়া
সাহস করে মন্তব্য যখন করেই ফেললেন।
ভাতঘুম দিয়ে না হয় আবার করেন।
স্বপ্ন যখন দেখি। বড়ই করে দেখি।
ভাগ্যে যতই থাকুক শুধু ২ খান রুটি।
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।
জাকিয়া জেসমিন যূথী
মাশাল্লা। আপনি ভীষণ ভালো লিখেছেন। আগামীকাল ঈদ, সেই আবহটাও রেখেছেন। একই সাথে আপনার অনবদ্য কাহিনি চিত্রায়ন। পড়ে ভীষণ মুগ্ধ হয়েছি। আর ভাবছি, ভাগ্যিস লেখায় বিরতি দিয়েছিলা। কারণ আমি মনে মনে যা লিখবো বলে ভেবেছিলাম তাতে ভুলেও ঈদের স্পর্শ ছিলোনা। প্রকৃত লিখিয়ে তো এইই যিনি পরিস্থিতির সাথে মানানসই লিখতে পারেন।
ঈদের শুভেচ্ছা জানবেন ভাইয়া। আর অনেক ভালো থাকুন।
সুপায়ন বড়ুয়া
ধন্যবাদ আপু আপনাকে সে সুযোগটা করে দেবার জন্য। আসলে বসে আছি আপনার সুত্র ধরে লেখার জন্য। ইঞ্জা ভাই বলার পর আমার কম সময়ে মাথায় কিছু আসছিল না। কারন অফিসের ঈদ ক্লোশিং এর কাজে ব্যস্ত ছিলাম। ইন্জা ভাইকে বললাম আজ রাত ১২ টা পর্যন্ত সময় দিতে। ওনি বলেন সকালের মধ্যে দেওয়ার জন্য। রেহানা বিথী আপুর শেষ সুত্রটা বের করে ঈদ নিয়ে গনভবনে যাওয়াটা আমার পক্ষে সহজ ছিল। কিন্তু লেখা শুরু করে আর ইতি টানতে পারিনি। তাই বেশী লম্বা হল। যা মানুষ পড়তে চায় না।
ধন্যবাদ আপু। ঈদ মোবারক।
ফয়জুল মহী
নান্দনিক লেখনী । সুখময় হোক সাহিত্যে বিচরণ ।
সুপায়ন বড়ুয়া
ধন্যবাদ ভাইজান। আপনার আশা পূর্ণতা পাক।
শুভ কামনা।
নীরা সাদীয়া
এ তো বিশাল ব্যপার! গনভবনে শেখ হাসিনার সঙ্গে ইদ? যা হোক, স্বপ্নের মাধ্যমে হলেও তো আমরা গনভবন ঘুরে এলাম, এ আর কম কি?
তবে আরেকটু রিভিশন দিলে বোধহয় লেখাটা আরও সুখপাঠ্য হতো।
সুপায়ন বড়ুয়া
যাক আপু আমার ডানা কাটা পরী
এলেন অনেক পরে।
কম সময়ে শুরু করে সুযোগ পাইনি
দেখব আবার পড়ে।
স্বপ্ন দেখা গল্পে ভুল থাকলে
ক্ষমা দেবেন করে।
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।
রোকসানা খন্দকার রুকু।
দাদা স্বপ্ন দেখলে আপনার মতই সাহসী দেখা উচিত। ছোট খাট দেখে কি লাভ বলেন।।।ঈদ ভালোই হবে।ঈদ মোবারক।।।
সুপায়ন বড়ুয়া
যাক একজন সাহসী আপু পেলাম।
স্বপ্ন দেখলে রাজার মতো দেখতে হবে।
সোনেলার ঈদ মিলন বলে কথা।
ভাল থাকবেন। ঈদ মোবারক !
সাদিয়া শারমীন
আরে বাহ দাদা, দারুণ গল্প !! আমি তো কল্পনার চোখে দেখেই নিলাম প্রধানমন্ত্রী আমাদের তাঁর মিষ্টি হাসি দিয়ে অভ্যর্থনা জানাচ্ছেন। স্বপ্ন না হয়ে সত্যিই যদি সোনেলার ব্লগার রা এমন একটা ঈদ পেতাম কি আনন্দই না হতো!
সুপায়ন বড়ুয়া
মানুষ স্বপ্ন দেখে বাস্তবে রূপ দেয়ার জন্য।
আমার আপা এইভাবে অভ্যর্থনা করে।
সবাইকে আপন করে। আর আপনি বলে কথা
স্পেশাল খাতির তো করবেই।
ঈদ হোক আনন্দ উৎসবের। ঈদ মোবারক !
সাদিয়া শারমীন
দাদা আপনার মন্তব্যে কিন্তু এবার সত্যিই প্রধানমন্ত্রীর সাথে ঈদের আনন্দ ভাগ করে নিতে ইচ্ছে করছে।
সুপায়ন বড়ুয়া
ঠিক তাই আপু।
এই সুযোগ হাতছাড়া করতে নেই
ঈদ বলে কথা
সবাই মজা পাই।
ঈদ মোবারক !
আরজু মুক্তা
আহ্। স্বপ্ন!!! মন ভরে গেলো। আমি নাচ জানি, গান জানি, ঘর সাজাতে জানি। আর কতো যে কথা? ব্লগররা কেমনে জানে?
আমি পালাইতে চাচ্ছি। কেমনে যে পারবো, এতো সুন্দর করে লিখতে?
তবে, গল্পটা ফাস্ট ক্লাস ফাস্ট!
এমন পরিবেশ সত্যি হলে ভালো লাগতো, কতোই না!
ধন্যবাদ ভাই
সুপায়ন বড়ুয়া
কি বলে যে ধন্যবাদ জানাব আমার আপুটাকে।
জীবনে কোনদিন ফাস্ট হই নি তো এবার হলাম আপনার সৌজন্যে।
আপনাদের মতো ডানাকাটা পরীদের নাচের অনুষ্টান করে।
তবুও ভালো লাগলো। আপুরা ব্যস্ততার ফাঁকে গল্পে আড্ডা দিতে আসছে।
ঈদ মোবারক !
মোঃ মজিবর রহমান
সুন্দর স্বপমের গল্প। সব পড়তে পারলাম না। খালি চোখে। আবার আসব। সুপায়ন বড়ূয়া ভাই।
সুপায়ন বড়ুয়া
সমস্যা নাই ভাইজান পরে এসে পড়লে আরও মজা ইঞ্জা ভাই পুরো অনুষ্টানের ভিডিও ধারণ করছেন এটাও সংযোজিত হলো।
ঈদ মোবারক।
মোঃ মজিবর রহমান
ওকে ভাইজান।
সাবিনা ইয়াসমিন
প্রধানমন্ত্রীকে জড়িয়ে ধরার পর আর অন্য কোথাও তাকানোর ফুরসত পাচ্ছি না। আমার প্রিয় নেত্রী, আদর্শ নারী, অনুসরণীয় ব্যাক্তিত্বকে আমার এত কাছে নিয়ে আসার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা। হোক স্বপ্নে, তবু্ওতো আমি তাহাকে পাইলাম 😇😇
আবার আসবো, হাতের কাজ এক্টু কমুক,
ঈদের শুভেচ্ছা নিন দাদা, ঈদ মুবারক 🌹🌹
সুপায়ন বড়ুয়া
সমস্যা নাই আপু পরে এসে পড়লে আরও মজা ইঞ্জা ভাই পুরো অনুষ্টানের ভিডিও ধারণ করছেন এটাও সংযোজিত হলো।
আপনার মতো ভাগ্যবান কতজন হতে পারে ?
কথায় আছেনা রতনে রতন চিনে।
আমার আপা আপনাকেই বুকে টেনে নিল।
আমরা তখন গৌন হা হা হা।
ঈদের শুভেচ্ছা নিন আপু, ঈদ মুবারক 🌹🌹
সাবিনা ইয়াসমিন
তাইতো দেখছি। ভাগ্য খুব ভালোই, দাদা তার স্বপ্নে নিজে ভাগ্য রচনা করে দিয়েছেন, ভালো না হয়ে যাবে কই ! 🙂 🙂
সুপায়ন বড়ুয়া
দাদা লিখি দিন দুপুরে
আপু আসেন কাজের অবষরে।
ভাগ্য সুপ্রসন্ন হবে
সোনেলা যোগ্য স্থানে যাবে
ঈদ মোবারক।
মোঃ মজিবর রহমান
শ্রদ্ধেয় সুপায়ন ভাই, প্রিয় নেত্রির জয়গান।
বাংলার আপামর সুখদুখের সাথি শেখ হাসিনা। লও লও সালাম।
জিবনের আরো একটি বড় পাওয়া সোনেলা ও এই স্বপ্ন গল্প।
শুভেচ্ছা। ইঞ্জা ভাই ও সর্জন শ্রদ্ধেয় জিসান ভাইজান সহ সোনেলার সকল ব্লগারগণকে।।
সুপায়ন বড়ুয়া
ঠিক তাই ভাইজান
প্রিয় নেত্রীর মুখে সোনেলার জয়গান তুলে দিলাম।
আপনাদের মতো প্রিয় লেখকদের উৎসাহ পেলাম বলেই লেখার সাহস হলো।
ভাল থাকবেন। ঈদ মোবারক !
মোঃ মজিবর রহমান
দাদা আমি লেখক নই। আমি খুব ভয়ে আছি, আমি কি করব??? জিসান ভাইজান কে নাও করতে পারবনা।
দোয়া করবেন যেন যেটা র উপর লিখতে বলে সেটা যেন পারি।
সুপায়ন বড়ুয়া
মজিবর ভাই, এই যে আপনি কত সুন্দর লিখতে পারেন , গল্পের আড্ডাটা জমিয়ে রাখলেন আমি ও ঈদ অবসরে আপনার সাথে ব্যস্ত থাকার চেষ্টা করছি যেন লেখা শিখতে পারি। সম্মানিত লেখকরা হাজিরা দিয়ে চলে গেছে। আমি আর আপনি আছি ব্যস্ত।
আপনি ও সুন্দর লিখতে পারবেন।
ইনশাল্লাহ ! ঈদ মুবারক !
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় দাদা ভাই।
আপনার লেখা পড়ে আমি মুগ্ধ আমার প্রিয় একজন ব্যক্তি প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা মন থেকেই ওনাকে শ্রদ্ধা করি,ভালোবাসি।
তার সাথে আমাদের সোনেলা পরিবারের ঈদ এটা এক অন্য রকম আনন্দের হওক না স্বপ্ন তবু আনন্দের খবর।
দাদা আমি একদম নাচতে পারি না তবু প্রধান মন্ত্রীর সামনে নাচ সত্যি আবেগ আপ্লুত হলাম দাদা।
দোয়া রইল দাদা স্বপ্নটা বাস্তব হওক।
ভালো থাকুন,
শুভ কামনা রইল।
সুপায়ন বড়ুয়া
ধন্যবাদ আপু আদোপান্ত স্বপ্নের সাথে থাকার জন্য্।
ঈদের ব্যস্ততায় থেকে আপনার মন্তব্যে অনুপ্রাণিত।
স্বপ্ন যদি দেখতেই সোনেলাকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে গনভবনে মিলন মেলায় দেখব।
আপনাদের মতো অল রাউন্ডাররা আছে বলেই মিলন মেলা সার্থক হলো।
এই যে আপনি গল্পকার আর আমি গল্প লিখতেই পারি না। অথচ সোনেলায় এসে লিখলাম।
ভাল থাকবেন আপু। ঈদ মোবারক।
সুরাইয়া নার্গিস
শ্রদ্ধেয় দাদা সব সময় স্বপ্নটা বড় রাখতে হয় যতদূর যেতে পারি।
আপনি স্বপ্নটা বড় মন নিয়ে দেখছেন বলেই আমরা গণভবনে ঈদ করতে পেরেছি।
ইনশাল্লাহ্ এভাবেই আমরা আরো বহুদূর এগিয়ে যাব আপনাদের হাত ধরে।
ঈদের ব্যস্ততার জন্য কমেন্টস করতে দেরি হলো দাদা, তবে লেখাটা আগেই পড়েছিলাম।
ঈদের শুভেচ্ছা রইল দাদা।
ভালো থাকবেন,
শুভ কামনা রইল।
সুপায়ন বড়ুয়া
তবুও তো এলেন আপনি
আরও অনেকে কথা দিছে আসবে বলে।
আশায় আছি কথোপতনে আমি বেকার বলে।
আপার মুখে সোনেলার জয়ধ্বনি দিলাম তুলে
বিশাল বিজয় মিছিল সফল হলো আপনারা ছিলেন বলে। ঈদ মোবারক আপু।
সুরাইয়া পারভীন
আহ্! প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ঈদ আনন্দ ভাগ করে নেওয়া দারুণ দারুণ
প্রিয় মানুষটির সাথে ঈদ করতে পেরে আমি নিজেকে সৌভাগ্যবতী মনে করছি। আর এমন সময় শুধু নাচ কেনো আরো কতকিছুই করা যায় অবলীলায়।
সোনেলা একদিন এমন জায়গায় পৌঁছে যাবে সেটাই একমাত্র চাওয়া আমাদের
দারুণ লিখেছেন দাদা
সুপায়ন বড়ুয়া
এই তো আমার আপুর মতো কথা।
সোনেলার ঈদ আয়োজনে গনভবনের অনুষ্টানে
আমাদের পুরো আয়োজন সার্থক করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
নাচ গান মিছিল সব কিছু হলো। আপার মুখে সোনেলার জয়গান।
সোনেলার জয়যাত্রা অব্যাহত থাকুক।
ঈদ মোবারক।
সুরাইয়া নার্গিস
সুরাইয়া আপু আপনার নাচনা কিন্তু দারুন হইছিলে আমি শুধু পিচন থেকে তাল মিলিয়েছিলাম।
দাদাকে বলবো এমন স্বপ্ন বার বার দেখুক আমি স্বপ্নের মাধ্যমে জীবনের স্বপ্ন গুলো পুরন করতে চাই।
ভালো থাকুন, শুভ কামনা রইল আপু।
সুপায়ন বড়ুয়া
ঠিক বলেছেন আপু, দুইজনের নাচ ভাল ছিল
আমি আর সুপর্না দিদি পাশ থেকে তালি দিচ্ছিলাম তো।
একটা কথা ভুলার নয়।
ঈদ পোশাকে সবাইকে কিন্তু ডানাকাটা পরীর মতো লাগছিল।
আমাদের সন্তানরা কিন্তু ভালই এনজয় করছিল।
১০০ তে ১০০।
ভাল থাকবেন। ঈদ মোবারক আপু।
সাবিনা ইয়াসমিন
স্বপ্ন যেনো সম্পুর্ন সত্যি হয়ে এসেছিলো! এতো সুন্দর আর প্রানবন্ত উপস্থাপনায় মুগ্ধ হয়েছি। একবারও মনে হয়নি এমন করেও লেখা যায়। সোনেলাকে মনের মধ্যে ধারণ করে, সোনেলা পরিবারের সকল সদস্যদের প্রতি একান্ত আন্তরিকতা নিয়ে খুব সুন্দর একটা গল্প উপহার দিয়েছেন আমাদের। সোনেলা ধন্য আপনাদের মতো সোনালী মনের আত্মিক বন্ধু পেয়ে।
Long Live Bangladesh
Long live সোনেলা।
Long Live শেখ হাসিনা
স্লোগান হোক মনেপ্রাণে, ভালোবাসায়।
শুভ কামনা নিরন্তর 🌹🌹
সুপায়ন বড়ুয়া
ওয়াও !
আপু আমার গল্পের যবনিকা টানতে চাচ্ছেন নাকি ?
ভাগ্যটা আমার ভাল। এবারের ঈদে মানুষ কষ্টে আছে। করোনা ভীতি, বন্যা আর মানুষ হারাচ্ছে কাজ। স্বল্প সময়ের নোটিশে সোনেলা পরিবারকে নিয়ে গনভবনে ঈদ আনন্দ ভাগ করে একটু সময়টা উপভোগ করবো। কিন্তু সবার মন ভাল নেই আর ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছে এইজন্য আড্ডা দেয়ার সময়টা পাচ্ছে না।
তবে এটা তো সত্যি
সোনেলার সুন্দর মানুষগুলোর জয়যাত্রা
অব্যাহত থাকবে। এই কামনা।
ভাল থাকবেন। ঈদ মোবারক।
রেজওয়ানা কবির
যখন লেখাটি পড়লাম তখন মনে হলো সত্যি আপনাদের সাথে ঈদ করছি,আর কালচারাল ফাংশান ব্যাপারটি ভালো লাগল, কারন আমার এসব বেশি পছন্দ।
সুপায়ন বড়ুয়া
যাক এখন মনে হচ্ছে স্বপ্নটা বাস্তবে রূপ নিচ্ছে।
আর ও ভাল কালচারাল প্রোগামের ভক্ত আই মিন আর একজন শিল্পী পাওয়া গেল। আগে জানলে আর একটা ইভেন্ট রাখতে পারতাম আপনার জন্য।
কোন ইভেন্টে পারদর্শী জানালে আগামীবার এড করবো।
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।
উর্বশী
দারুন স্বপ্ন দাদা। এমন রাজকীয় স্বপ্নই দেখতে হয়। কথায় আছে নিয়ত গুনে বরকত। আশা ই তো মানুষকে তার লক্ষ্যে পৌঁছায় এবং বাঁচিয়ে রাখে, পথ চলতে আলোর নিশানা দেখায়।
মিলন মেলা টি তো এরকম হতেও পারে।সম্মিলিত প্রচেষ্টায় যে কোন কাজ সফল হওয়ার ক্ষমতা রাখে দাদা। অনেক ধন্যবাদ ও শুভ কামনা।
সুপায়ন বড়ুয়া
ঠিক তাই আপু। স্বপ্ন যদি রাজকীয় স্বপ্নই দেখতে।
আর আমার আপা তো মানবিক ও সংস্কৃতি সেবী নিজে ও লিখেন তাই সোনেলা র একদিন হতেই পারে এরকম মিলন মেলা।
ভাল থাকবেন আপু। শুভ কামনা রইলো।