গত কদিন ধরে খুব দৌড়ের উপরে ছিলাম। আম্মা লাঠি হাতে তাড়া দিয়া ” অন দ্যা ওয়ে” করে রাখছে। ঘটনাটা খোলাসা করি।
এটা ১ তারিখের কাহিনী।সেকেন্ড ইয়ার ফাইনালের রেজাল্ট দিছে। আমি রেজাল্ট নিয়ে সবে বাড়িতে ঢুকতেছি। সামনে আম্মা। আমি বললাম “আম্মা আজ রেজাল্ট দিছে”। আম্মা বলে “কি রেজাল্ট “। আমি বলি “খুব ভালো না”। আম্মা বলে ” বাড়িতে ঢুকবি না,যেখানে আছিস সেখান থেকে দূর হ”।আমি বাড়ির ভিতর ঢুকে গেছি।এবার বলি “আহা শুনই না”। আম্মা বলে” আচ্ছা শুনি”।
আমি মুখে ২৫০ ভোল্ট হাসি টেনে কইলাম ” কেমিস্ট্রি তে ফেল করছি”।
এখানে আমি অন্য কথা বলতে চাইছিলাম ভয়ে এটা হয়ে গেছে।বলেই বুঝছি খবর আছে। আম্মা হাতের কাছে লাঠি কেমনে পাইলো জানি না। আমার পিছে পিছে আম্মা আসতেছে দেখেই আমি দিছি দৌড় আমার সাথে সাথে আম্মা লাঠি হাতে দৌড়ায়। আর বলে ” ফেল করিস লজ্বা লাগে না? বাড়ি আসবি না,যা ইচ্ছা কর। “। আমি নিরাপদ দূরে দাঁড়ায়ে বলি আম্মা” ফেল করছি তো কি হইছে? আমার তো ফার্স্টক্লাস মিস হই নাই,দুই ইয়ার মিলায়ে ফার্স্টক্লাস আছে। ইমপ্রুভ এক্সাম দিলে পজিশন ফার্স্ট ইয়ারে যা ছিলো তাই হবে”। এবার আম্মা লাঠি ফেলে দিয়ে বলে ” ফেল করে আবার বড় বড় কথা?”
আমি খুব মন খারাপ করে মামাবাড়ি চলে গেলাম। আম্মা মাগরিব এর আগে ফোন দিয়া বলে” কই তুই?” বাড়ি আয় ব্যাগ গোছা বাড়ি থেকে বেড় হয়ে যা”। আমি বলি আচ্ছা মা কাল যাবো। এবার আম্মা বলে ” কই যাবি? সাহস তো তোর কম না! ” এবার মামাবাড়ি থেকে ঘুরে আসছি। আম্মা বলে” তুই বেশি আদর পেয়ে পেয়ে বাঁদর হয়ে গেছিস। এতো আদর পাইতেছিস কই? যা ভাত মেখে রাখছি খেয়ে নে। আমি বলি “আম্মা খাইতে ইচ্ছা করতেছে না”। আম্মা বলে” ঢং করিস না”। খাইতে বসছি বলে” লজ্বা করে না ফেল করে খাইতে বসছিস?” আমি বুঝতেই পারতেছি ইহাকেই উভয় সংকট বলে। পরদিন সকালে সবায় ঘুম থেকে ওঠার আগেই আমি বাড়ি ছাড়ছি।
ভাবছিলাম কলেজে গিয়ে আমার মত দুএকজন ফেল’পাটির সাথে সেলফি তুলে ” ফেল সেলিব্রেশন ” লিখে আপলোড করবো। কিন্তু বিধিবাম। আমি ছাড়া সব্বায় পাশ করছে। এমন কি যে বা যারা আমার খাতা কার্বন কপি করছিলো তারাও। কি আর করা মনের সুখে(কষ্টে) সকাল বিকাল নদীর পানি কতটা বাড়লো তা পর্যবেক্ষন করে বেড়াই।
বি:দ্র:
১। ভাগ্যিস খরচের টাকাটা আগের দিনই দিয়ে দিছিলো।
২। আমি ছাড়া সবায় পাশ করলো এই রহস্য সমাধানে ভাবতেছি” মাসুদ রানা’কে ডাকবো।
৩। ফাইনাল এক্সামে ফেল নামক শব্দটা আমার লাইফে নতুন সংযোজন।
৪। কেমিস্ট্রি এতো খ্রাপ সাবজেক্ট কেনো?
৫। আচ্ছা আম্মা লাঠি টা হাতের পাইলো কেমনে?? ;? 🙁
৫৩টি মন্তব্য
ছাইরাছ হেলাল
শার্লক হোমস ছাড়া এই কূলের কিনারা করা যাবে বলে মনে হয় না।
মিষ্টি-মুষ্টি খিলান, ফেলটুস উপলক্ষে।
মেহেরী তাজ
না ভাইয়া শার্লক হোমস লাগবে না, আমাদের মাসুদ রানা হলেই হবে।
চিনির ছবি কেমনে পাঠাই আপনাকে?? ;?
মিষ্টি খাবেন বলছেন। :p
ছাইরাছ হেলাল
এখুনি পাঠাতে হবে না, আরও যে জড়ো হচ্ছে,
হিসেবের খাতা খুলে রাখলেই হবে।
মেহেরী তাজ
অওঅঅ আবার ফেল করতে বলছেন না কি??? 😮
ছাইরাছ হেলাল
না, আর ফেল করতে হবে না।
মেহেরী তাজ
🙂 🙂 🙂
খেয়ালী মেয়ে
মাত্র ১টা ফেল, এটা কিছু হলো ;?
মেহেরী তাজ
একটা তাও আবার জীবনে প্রথম বার ফেল করেই আমি বাড়ি ছাড়া।
আরো ২/ ৩ টা হলে তো মনে হয় আমি চামড়া ছাড়া হয়ে যেতাম। :p
জিসান শা ইকরাম
একটি মন খারাপের ঘটনাকে কত হাসি আনন্দের মাঝে তুলে আনলে
কত আনন্দিত একজন মানুষ,তা এই লেখা পড়ে বুঝা যায়।
ইম্প্রুভ এক্সামে ফার্ষ্ট ক্লাস নিশ্চিত করা চাই।
মাসুদ রানাও কি পারবে রহস্যের সমাধান করতে?
এত কঠিন সাবজেক্টে এখনো ফার্ষ্ট ক্লাস আছো কিভাবে সেই চিন্তা করি আমি
লাঠি রহস্যের সমাধান একমাত্র তোমার মা দিতে পারবেন।
পোষ্টে রেটিং সিস্টেম থাকলে ৫ এ ৫ দিতাম -{@
মেহেরী তাজ
হুম নিজের পজিশন টা আবার ফেরত পেতেই হবে। ফার্স্টক্লাস সে তো আছেই।
লাঠি রহস্য অমিমাংসীতই থেকে যাবে।
রেটিং এ ৫এ ৫? \|/
অরুনি মায়া
এত বড় মেয়ে এখনো মা কে ভাত মাখিয়ে দিতে হয়!!!
তার উপর আবার ফেল ও করে!!!
ঠিক ই আছে। পাড়ার মোড়ে বন্দুক নিয়ে দাড়িয়ে থাকলে এমনই হয়,,,,,
মেহেরী তাজ
তাইলেই বুঝেন আপু আমি অতি আদর কই পাইতেছি।
কেমিস্ট্রি তো আমার সাবজেক্ট না ওটাতে ফেল করা যায়েজ আছে আপু। আমি আমার মেইন সাবজেক্টস গুলাতে ফেল করছি কি না সেটা দেখেন।
দেখেন আপু আমি ভাত কিভাবে বেশি খাবো সেটা যেমন আম্মার টেনশন তেমনই আমার পাড়া কিভাবে ভালো থাকবে সেটা আমার টেনশন। গুলতি কেনো দরকার পরলে কামান নিয়ে দাড়ায়ে যাবো। তাতে যদি কেমিস্ট্রির সাথে সাথে মেজর সাবজেক্ট কর্ডেটস এ ফেল করি তাও সই….. :v
অরুনি মায়া
এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এসেছে এতেই স্বস্তি 🙂 ।
ভাবছি বাড়ি থেকে বের করে দিলে কি হত।
এই পিচ্চি তো এখনো নিজ হাতে খেতেই শেখেনি।
তুমি বসে বসে কেমেস্ট্রির ১৪ গুষ্ঠি উদ্ধার করতে থাক 🙂
মেহেরী তাজ
আপু আমাকে তো বাড়ি থেকে বেড় করেই দিছে। 😮
ভয়ে ভয়ে হোস্টেলে চলে এসেছি। 🙁
আর আপনাকে কে বলেছে আমি নিজ হাতে ভাত খাইতে পারিনা????
অরুনি মায়া
আহারে বের করেই দিল ।
মা ভাত মাখিয়ে দেয় তো তাই ভাবলাম।
আমিও যেদিন প্রাকটিক্যাল এ কেঁচো তেলাপোকা বা ব্যাঙ কাটতাম সেদিন নিজ হাতে ভাত খেতাম না 🙂
মেহেরী তাজ
আমার সে উপাই নেই আপু। এমনও দিন গেছে শামুক কেটে এসে হাত ধোয়ার সাবান নাই/ হাত ধোয়া হয় নি সে ভুলেই গেছে খাওয়া অর্ধেক হয়ে গেছে তারপর মনে পরতেছে এহে হাত ধোয়া হইছিলো না। 🙁
হোস্টেল থেকে বাড়ি গেলে আম্মা ভাত মেখেই দেয়,তাহলে বেশি খেতে পারি। 🙂
অরুনি মায়া
আমি সাবান নিয়ে যেতাম সাথে করে। আর আম্মার হাতে আমি এখনো খাই মাঝে মাঝে। পরীক্ষার সময় তো নিজ হাতে খেতাম ই না
মেহেরী তাজ
মায়ের হাতে খাওয়ার মধ্যে কি যেনো একটা আলাদা মজা আছে। 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
পিচ্চি আপু আরে ফেইল সেলিব্রেশনে অনেক মজা-আনন্দ। \|/ আমিও তো ফেল করেছি। ৩৬-এ পাশ, পেয়েছি ৩৩। নার্সিং-এ পড়ার সময় ক্লাশ টেষ্টে ফেল। সবচেয়ে যা মজা, ক্লাশ নাইনে অঙ্কে ৩৩, অনার্সে সাবসিডিয়ারীতে ৩৩, ইন্টারে ইলেক্ট্রিক ম্যাথে ৩৩, সবচেয়ে মজা হলো এস.এস.সিতে বাংলা দ্বিতীয় পত্রে ৩৩। আমি তো বিশ্বসেরা ৩৩-এ। বাপি-মামনির সামনে মুখটা কাচু-মাচু করে রাখতাম। নিজের রুমে গিয়েই হ্যাডফোন কানে দিয়ে, গান শুনে শুনে গল্পের বই পড়ার বইয়ের মধ্যে রেখে রকিং চেয়ারে দোল খেতাম। 😀 \|/
আপু ভেবোনা, তুমিও গাইবে আমার মতো——“আমরা করবো জয় একদিন।” 😀
ওহ পরীক্ষার সময় আমিও মামনির হাতে খেতাম। 😀
মেহেরী তাজ
হাহাহাহাহাহাহাহা বিশ্বসেরা ৩৩।।। :D)
ফেল করা নিয়ে আমি মোটেই টেনশিত না।
প্রতিদিন ঘুরতে বের হচ্ছি। ফুসকা,চটপটি, চা, আইস্ক্রিমের উপরে আছি। :D)
হ্যা আমরা করবো জয় একদিন….. 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
:D) :D) :D) :D)
পিচ্চি আপু এ কি শোনালে! ফুচকা-চটপটি-আইসক্রীম? ;(
মেহেরী তাজ
না আপু কান্নাকাটি করে না….
কাল আমি আপনার ভাগের এক প্লেট চটপটি খেয়ে নেবো হ্যা?? :D)
শুন্য শুন্যালয়
হে হে, লাঠি দিয়া তাড়া খাইছস 😀 তোর বন্দুক রে আর কেউ ডড়াইবো না। ফেল কইরা আবার উত্সব করতে চায়, ফাজিল মাইয়া, যা পড়তে বস। আম্মারে আমি আসল কাহিনী কইয়া দিমু। মাইয়া এখন বড় হইছে, গোপনে কোন মনের সাথে সারাক্ষণ ইটিশ পিটিশ, সময় ধরে রাখার প্রসিডিউর শেখায়, তাই এই অবস্থা। আম্মা লাঠি নিয়া তোর হোস্টেল পর্যন্ত চইলা আসবে এরপর :c
দুস্টু মেয়ে ভীষণ মজা পাইছি তোর লেখায়, এমন ফেল চালু রাখিস। 🙂
মেহেরী তাজ
ডরাইবো না মানে??! যখন ঠাশ ঠাশ গুলি বেরুবে তখন দেখা যাবে। সবায় পাশের উৎসব করে আমি না হয় ফেলের উৎসব করলাম কি হবে? পাশ – ফেল বাপার না উৎসব টাই মেন। আমাকে আম্মার ভয় দেখানো হচ্ছে না?? আর কোন পেসিডিউরই শেখাবো না কিন্তু।
(3 (3 (3 🙂
শুন্য শুন্যালয়
না না প্লিজ লাগে শিখাইস। আমার সময় খালি পালায় যাইতে চায়। তারে তোর ভয় দেখাইছি। বলছি তোরে বাইন্ধা রাখতে তাজরে নিয়া আসুম। 🙂
অই লেখা দে। অভ্যাস খারাপ করে দিছিস। তোর লেখা না পড়লে ভাল্লাগেনা।
মেহেরী তাজ
আপনার সময় কি বলে? ভয় পাইছে?
লেখারা পালায়ে গেছে। ধরতে পারছি না। 🙁
নীতেশ বড়ুয়া
পুরো প্লটে একটাই গন্ডগোল ;?
মেহেরী তাজ
তাই না আমারে মনে হইতেছে….. ;?
নীতেশ বড়ুয়া
আম্মার হাতে ‘লাডি’ না দিয়ে আপনার ‘তাজা বন্দুক’ দেওয়া উচিত আসিলো @তাজাপু :D)
মেহেরী তাজ
আপনি কি আমাকে ভয় দেখাচ্ছেন?? :@
বন্দুক কিন্তু আমার হাতে, আপনার দিকে এইম করে রাখছি। ভেবে উত্তর দেবেন।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
হা হা হা চমৎকার! -{@
মেহেরী তাজ
হুম :D)
অরণ্য
খুব ভাল করেছিস। মাকে বলিস ভাইয়া খুশি হয়েছে এই ভেবে যে তোর একটা ফেল করা দরকার ছিল। ইম্প্রুভমেন্টের সুযোগ আছে সেজন্যই কিন্তু আমি খুশি। মানুষ কতকিছুতে ফেল করছে! আর তুই তো কেবলমাত্র একটা সাবজেক্টে – তাও আবার কেমিস্ট্রি! ইম্প্রুভমেন্ট এক্সামের নেশা কিন্তু ভাল না। আমি দিয়েছি পাঁচ যোগ পাঁচ। দুই বছরে দশটা। শেষে থার্ড এয়ার পার করে আমি যেন বেঁচে গেছি। আমি জানি তোর তা হবে না। আমরা তা চাইও না। 🙂
আমি মাঝে মাঝে একটা কথা বলি অনেকটা এরকম যে, সেই অগোছালো হতে পারে বেশি যে জানে কত তাড়াতাড়ি নিজেকে ফের গুছিয়ে নেয়া যায়। যারা তা জানে না, তারা সাধারণত অগোছালোই হয়না। প্রথম গ্রুপ ডেঞ্জারাস। এরা মাঝে মাঝে ওভার কনফিডেন্ট হয়, মাঝে মাঝে ভুলে যায় কিছু ফ্যাক্টর আছে তাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। অনেক সময় এরাই ধরা খায়।
কেউ নেই তো কি হয়েছে! নিজের ছবিই দে, মন যখন চেয়েছে তোর ফেল সেলিব্রেট করবি! অনেকে পাশ করেও বাটে পড়ে কখনও কখনও।
অফিস টাইমে লাঞ্চ ব্রেকে যে এত বকবক করলাম, কিছু কি পেলি? 🙂 ভাল থাকিস।
মেহেরী তাজ
ভাইয়া এটাঈ যেনো শেষ ফেল হয় তা লক্ষ্য রাখবো।
হুম ভাবতেছি নিজের ছবিই দেবো। 🙂
যাক অফিস টাইম বাদ দিয়ে লাঞ্চ টাইমে বকবকবক করছে দেখে ভালো লাগছে। 🙂
আর এই বকবকানি থেকে অনেক কিছু পেলাম 🙂
সঞ্জয় কুমার
বার বার ফেল করে সেলিব্রেশন করবেন না এই আশা রাখি ।
আমিও ক্লাস নাইনে একটা সাবজেক্টে ফেল করেছিলাম অবশ্য পরের বার ঐ সবজেক্টে লেটার মার্ক তুলেছিলাম । ।
একদিন সেই গল্প বলব
ভাল থাকবেন
মেহেরী তাজ
না ভাইয়া এটাই প্রথম আর এটাই শেষ যেনো হয় সেটা দেখে রাখাবো।
আপনার গল্পটা শুনতে চাই।
আপনিও ভালো থাকবেন।
তানজির খান
ফেইল জীবনের অনুষঙ্গ । ব্যপার না ,শুভেচ্ছা রইলো।
মেহেরী তাজ
হাহাহা অনুষঙ্গ হাহাহা। ধন্যবাদ।
ব্লগার সজীব
ওস্তাদ ফেল করতে পারে না কোন সাবজেক্টে 🙁 আসলেই কি ফেল করেছেন ওস্তাদ? 🙁
মেহেরী তাজ
হ্যা ফেল করছি শিষ্য। সত্যই কেমিস্ট্রি তে ফেল করছি।
টেনশিত হইয়ো না। পরের বার আর হবে না।
ব্লগার সজীব
টেনশন মুক্ত হলাম ওস্তাদ 🙂 -{@
মরুভূমির জলদস্যু
ফেল জিনিসটা খুব ভালো “এ-কার” টা ফেলে দিতে পারলে খুব ভাল “ফল” পাওয়া যায়। :p
মেহেরী তাজ
অ আপনি ভালো বলছেন তো। \।/
মিথুন
খরচের টাকাটা আগের দিন না দিলে আপু বুঝতো কত ধানে কত মুরি। 😀
হি হি হি আপু জোস লিখেছেন। ফেল করতে খুবই মজা, ভাইটামিন আছে। চলুক চলুক, না ফেল না, লেখা 🙂
মেহেরী তাজ
আরে আপু না না কত ধানে কত খৈ :p :p
ফেলএ যতই ভাইটামিন থাক ইহা কন্টিনিউ করা যাইবেক না তবে লেখা কন্টিনিউ হইবেক ইনশাআল্লাহ. .. 🙂
অরুণিমা
ফেল একটি কষ্টকর অনুভুতি।সেটি নিয়ে অদ্ভুত মজাদার একটি পোষ্ট দিলেন আপনি 🙂 মা লাঠি পেলো কিভাবে?
মেহেরী তাজ
আপু একটা চরম সত্যিকথা হচ্ছে আমি খুব মজা পাচ্ছি।
আমিও ফেল করতে পারি। 🙂
স্বপ্ন
সবাই আপনার ভক্ত হয়ে যাচ্ছে লেখা পড়ে।আমার কি হবে?আমি সবার পিছনে রয়ে গেলাম আপু 🙁 (y) (y) (y) (y)
মেহেরী তাজ
বেপার না আপনি উল্টা দিক থেকে প্রথম। 🙂
নুসরাত মৌরিন
😀 😀
বাহ্ দারুন কৃতিত্বের কাজ করছেন দেখা যাচ্ছে। আন্টি লাঠি না নিয়ে বটি নেয়া দরকার ছিল।
যান পড়তে বসেন। নেক্সট টাইম কিন্তু ফার্স্ট ক্লাস কনফার্ম করা চাই ই চাই…।
মেহেরী তাজ
হাহাহা আপু সারাদিন পরলে হাত পা ভেঙে যাবে তো। :p
যাক কত কিছু বদলায়, সময়ের ব্যবধানে সম্মোধন ও বদলায়। ভালো আছেন আপু??
লীলাবতী
আমি কোন বিষয়ে ফেল করলে রুমের দরজা লক করে একদিনে বেরই হইনা।যখন বের হই,চোখ থাকে ফোলা। আর তুমি এ নিয়ে আনন্দ করছো? তোমার মত আমি কেন ফুর্তিবাজ হলাম না তাজ?কত ভালো লিখেছো এই লেখা জানো তুমি? -{@ -{@ (3
মেহেরী তাজ
তার মানে আপনিও ফেল করছেন! হাহাহাহা
আপু আপনি তো বলেই দিলেন কত সুন্দর লেখেছি। 🙂