নতুন পোস্ট মানেই সুন্দর কিছু লিখতে হবে কেন? কেন আবোলতাবোল যা খুশি নয়! কেউ প্লিজ বলে বসবেন না, আপনি আবার সুন্দর পোস্ট কবে দিলেন? সবই তো আবোলতাবোল।
সত্যি সত্যি কিছু লেখার নেই। মন খারাপের এক রাতে কিছু লিখতে ইচ্ছে করেছিল, দুএক লাইন লিখে নিজেরই রাগ হচ্ছিলো, এসব কী লেখা! সোনেলায় না দিয়ে দিলাম আমার আদুরে পিচ্চি ভূতের কাছে মেইল করে। সেই মেইলের উত্তরে ওর রিপ্লাই টা সবাইকে দেখানোর লোভেই আজকের পোস্ট। কোন অংশটুকু কার, সেটা মনেহয় না কাউকে বলে দিতে হবে। আমার বুবুর লেখা ক্লাসিক ওয়ান………..
দুপুরে আজ তালবেতাল হারিয়ে ঘুম দিয়েছি। ষোলো আনা শোধ নেবে বলে শাসিয়ে ঘুম এখন গায়েব হয়েছে। কি যে করি! সোনেলার লেখাগুলো পড়ে এখন আবার শুরু হলো মাথাব্যথা। এগুলো কোন লেখা হলো!! (আমি পারিনা, সবাই পারে কেন? )
ইচ্ছে করছে পায়ে ঘুঙ্গুর পরে একা একা হেঁটে বেড়াই গাছতলা দিয়ে। কেউ কী কান খাঁড়া করে শুনতে চাইবে কোথা থেকে আসে এ শব্দ! মোবাইলের সাউন্ড রেকর্ডার অন করে কেউ কী ধরে রাখবে নির্জন ছমছমে নিশির তৃষ্ণা?
আচ্ছা আমি কী পাগলের মতো কথা বলছি? উদ্ভট, মাতালের মতো! আমার পিচ্চি ভূতের কথা বলবার মতো সেই মানুষটা যদি আজ আমার সাথে একটু কথা বলতে আসতো!
*হুম এসেছি।
-কে তুমি?
*বড় ভূত।
-ফাজলামি করো?
*না। পিচ্চি ভূতের সাথে কঠিন কঠিন কথা বলি তাই আমার নাম বড় ভূত।
-উহু তুমি তাইলে ইট ভূত।
*আচ্ছা ঠিক আছে। একটা হলেই হলো।
-আমার কিছু করার নেই। ঘুম আসছেনা। কী করি বলোতো!
*গান শোন।
-কি গান?
*আমি তোমায় ভুলে বলো যাবো কোন খানে?
কাগজের পাতায় কিছু লিখে ভালো না লাগলে যেমন করে মুচড়ে ছুঁড়ে দেয়, ঠিক তাই ইচ্ছে করছে, এটুকু মুচড়ে ফেলে দেই।
এরপর আবার শুরু..
ঠিকানাবিহীন কোন কিছু কুড়াতে নেই, ধরে রাখতেও নেই, যতো দামী কিংবা সুন্দরই হোক না কেন।
প্রতিদিন কতো কথা বলি আমরা, কতো কথা শুনি আমরা। একটা ঘুমের পরে সবকিছু অতীত, কথারই মতো কথার কথা।”
// মন খারাপ হলে মানুষ কি গান শোনে?.
= আর যাই শুনুক “আমি তোমায় ভুলে বলো যাবো কোন খানে? ” এই গান তো নয়ই!
// আমার বুবুর এখন কি গান শোনা উচিৎ?
= তোমার বুবু তো?
// হ্যাঁ। ১০০০%
= তাইলে সম্ভবত “আজ আমাদের ছুটি ও ভাই আজ আমাদের ছুটি ” কিংবা ” চল যাবো তোকে নিয়ে এই নরকের অনেক দূরে” টাইপ কিছু একটা শোনা উচিৎ!
// তুমি কি পারো না বুবুর মন ভালো করায়ে দিতে?
= তোমার বুবুর মন খারাপ কেনো সেটা আগে বলো আমাকে!
// আমার যদ্দুর জানা “ওর সম্ভবত অনেক বড় কিছু একটা হারায়ে গেছে’।
= আমার মন বলছে ” এটা তোমার আর তোমার বুবুর দুজনেরই ভুল ধারনা!
// এই যে মেজাজ টা খারাপ করায়ে দিচ্ছো!
= আহা শোনই না!
// বুবুকে নিয়ে………. আচ্ছা বলো!!!
= তোমার বুবু ভাবতেছে “আমি যেটা করছি সেটা বিশাল ভুল। আমি বেনামী কিছু জিনিসকে প্রিয় বানিয়ে নিয়েছি, এটা আমার উচিৎ হয়নি! তাই এখন কষ্ট পাচ্ছি!
// ব্যাপার টা তো তাই! ও ভাববে না তো কি করবে?
= আমি আগে শেষ করি?
// গ্ররররররর! করো শয়তানের বাচ্চা!
= তোমার বুবু জীবনে কতোশত বই পড়ছে বলতে পারো?
// হয়ত হাজার খানের বা তারচেয়েও বেশি।
= তারমধ্যে কতগুলা বই পড়ে সে চিৎকার করে কাঁদছে বলতে পারো!
// এমনি কি শয়তান বলি তোমাকে? এটা আমার জানার কথা?
= আহা তাও আনুমানিক!
// হতে পারে ৫/১০/১৫/১২!
= কতগুলা বই পড়ে হা হা করে হাসছে বলতো?
// সম্ভবত ১৫/১২/১৬/১১! কিংবা একটাও না! তাতে কি?
= আচ্ছা এবার বলো ঠিক কতগুলা বই পড়ে তোমার বুবু বইটাকে বুকের সাথে জড়ায়ে ধরে রাখছে কিছুক্ষণ? যখন সে জানে বইটা শেষ, বইটা তার নয়, এখনই বইটা তারকাছ থেকে অন্য কারর কাছে চলে যাবে? তারপরেও!
// উম্মম্ম! সম্ভবত একটা/ দুটা!
= প্রিয় জিনিস গুলোও তাই। বইয়ের মত! তুমি জানো এটা তোমার নয়- অন্যকারর। তুমি জানো এটা পড়ে ইমোশন কণ্ট্রল হয় না- অনুভূতি শুন্য লাগে। কান্না পায়! তারপরেও এটা পড়ে শেষ করতে ইচ্ছে করে যত দ্রুত সম্ভব।
// আমি এতো জটিল কথা বুঝিনা! এসব বুবুকে বলো। ও ডাকলেই চলে যাবে ওর কাছে! প্লিজ! ওর তোমাকে খুব দরকার। কি যাবে তো?
= হ্যাঁ যাবো! তোমার বুবু যদি ডাকে!
বুবু অতীত কিন্তু অনেক সময় প্রিয় বন্ধু হতে পারে। যদি তুমি চাও।
অ:ক: পিচ্চি একটা মেয়ে কতো সুন্দর করেই না লেখে! কেউ যেন মন খারাপ হলেই আমার বুবুকে মেইল দিয়ে বসবেন না, হুম্মম।
ও হ্যাঁ পিচ্চি ভূত, আমার ভীষণ ভীষণ রকমের প্রিয় ছবিটা তোকে দিলাম।
৩৩টি মন্তব্য
নীহারিকা জান্নাত
পিচ্চি ভুতকে অভিনন্দন এত সুন্দর করে বলার জন্য।
আর ইট ভুত! ^:^ সে আবার কে?
ডাকলেই চলে আসবে। তাহলে আর দেরি কেন?
শুন্য শুন্যালয়
পিচ্চি ভূতের ঘাড়ে সবসময় আরেকটা ভূত থাকে, যার সাথে সে সারাক্ষন কথা বলে। তার নাম ইট ভূত। তাজের ব্লগের দুএকটা কথোপকথন লেখা পড়লেই বুঝতে পারবেন আপু।
হুম তাকে এখন আমি ডাকলেই নাকি চলে আসবে। 🙂
শিপু ভাই
আমার এন্টেনা ছুডু! মাথার উপ্রে দিয়া গেছে 🙁
শুন্য শুন্যালয়
মন খারাপ ভালো করবার জন্য পিচ্চি বুবুর চেষ্টা, এটুকুই। এন্টেনা ছুডু হলে এলুমিনিয়ামের ঢাকনা লাগান 🙂
নাসির সারওয়ার
আমিও এতো জটিল কথা বুঝিনা !! কি যানি বোঝাতে চাইছে যা আমার মাথার উপ্রে দিয়ে গেলো। থাউক, বেশি বোঝন ভালুনা।
একটা নোটঃ পাখিটার একটা অন্য রূপ আছে যা আমি দেখেছি। কেউ যদি ল্যাপু দিয়ে দেখেন, মনিটরটা একটু এদিক ওদিক সরিয়ে দেখুন। একসময় শুধু কমলা রঙের বাঁকানো একটা দাগ এবং সামান্য কিছু কালো শেড দেখা যাবে। যা দেখে এই লেখার শিরনামের পূর্ণতা পাবেন। দেখুন দেখুন…।
শুন্য শুন্যালয়
একজন মনোযোগী দর্শক পেয়ে খুবই খুশি হলাম। ইচ্ছা আছে নিজের অনেক ছবি বড় করে ঘর ভরাবো, সবার আগে এই ছবিটা। ছবিটা আমি অনেক অনেক্ষন ধরে দেখি। শুরুতে কিছুই নজরে পড়েনা। আস্তে আস্তে পাখিটার বসে থাকা রড নজরে আসে, এরপর আরো তাকালে মাথার উপর দিকে আরেকটা রড দেখতে পাই। ভূত ই বটে।
থাংকু -{@
মিষ্টি জিন
ভূত কথন ভাল লেগেছে। তবে
মন খারাপ হলে এই গান শুনতে হয়,,
মন খারাপের এক একটা দিন নিকষ কালো মেঘলা লাগে
কেউ বোঝেনা এই আমাকে, আমার ও যে একলা লাগে
মাঝে মাঝে বৃষ্টি দেখে হাত বাড়ানোর ইচ্ছে জাগে
ভেতর ভেতর যাই পুড়ে যাই
কেউ বোঝেনা আমার আগে।
ঠিকানা বিহীন কোন কিছু যেমন ধরে রাখতে নেই
তেমনি অন্যের বই ও পড়তে নেই তা যতই আবেগে ভাসিয়ে দিক না কেন।
কারন এদুটো কখনই নিজের হবার নয়।
এটা বড ছোট ভূতের ও বড ভূত জিনের কথা।
এমন গুছিয়ে কেমনে লিখে মানুষ? ;?
শুন্য শুন্যালয়
গানের কথা গুলো খুবই সুন্দর। ফাহমিদার না? মন খারাপ হলে সব মন খারাপের গানই শুনতে ইচ্ছে হয় তাইনা আপু?
আমার বেশিরভাগ বই ই যে ধার করা ছিলো জিন আপু জি 🙂
পিচ্চি বুবুটা গুছিয়েই লেখে সবসময়। জিন ভূতরা সবাই এখন ভয় দেখানোর চাইতে লেখাপড়ায় মন দিয়েছে বোধহয় 🙂
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
পিচ্চি ভুতের ৩১ দিনের কাউন্টডাউন শুরু হয়েছে।সবায় তার জন্য দোয়া করবেন।
আমার যদ্দুর জানা “ওর সম্ভবত অনেক বড় কিছু একটা হারায়ে গেছে’।
আপনার ঐ বুড়োকে খুজুনঁ যিনি আপনাকে আই লাভ ইউ বলেছিল সম্ভবত ওর কাছেই এর সমাধন পাবেন।লেখাতো নয় যেন মণিমুক্ত -{@ 🙂 🙂
শুন্য শুন্যালয়
হ্যাঁ বুবুর জন্য সবাই বেশি করে দোয়া করবেন।
বুড়ো টাকে খুঁজতে এবার বের হতেই হয়। সবাই যখন এতো করে বলছেন 🙂
ছাইরাছ হেলাল
শাসা-শাসি একটু লাগেই আজকাল, তাও ভাল জালি বেত দেখায়নি!!
“(আমি পারিনা, সবাই পারে কেন? )” খুবই চমৎকার একটি বাক্য, কেমনে পারেন ম্যান!!
আমার দেখাদেখি ভূত নিয়ে আসা ঠিক না, যদিও খুব সুবিধে হয়নি, এত্ত সোজা না নকল করা।
হারা-হারি এখন কোন ব্যাপার না, একটা হারালে তিন্টা জোগার হয়ে যায়, (নুতন বুদ্ধি)
বন্ধুত্বের লাইন খারাপ না, যদি বিগড়ে না যায়,
খুব কুঠিন ল্যাহা!!
শুন্য শুন্যালয়
দেখুন ভূত আর ডাইনী এক করে ফেলা কিন্তু ঠিক না। অইসব কবিতা খেকো ডাইনীর ধারেকাছে আমি নাই।
আমি নকল করি নাকি? সবই আসল আমার। ১০০% গিনি সোনা।
একটা হারালে তিনটা জোগাড় হয়? তা কয় তিনের গুনিতক জোগাড় হলো আপনার এ পর্যন্ত? সামলাতে পারবেন তো?
আজকাল কিছুই ঠিক নাই। না বিগড়ে গেলেই বরং সন্দেহ জাগবে। এমন মন্তব্য ক্যাম্নে পারেন ম্যান?
ইঞ্জা
পিচ্চি ভুত আর ইট ভুত, পিচ্চি ভুত তো বুঝলাম, ছোট খাটো কিন্তু ঈত ভুত আবার কিতারে বাবা?
ভুতদের কথন ভালো লেগেছে। 😀
শুন্য শুন্যালয়
লেখার মধ্যেই আছে ইট ভূত কে 🙂
আমার পিচ্চি ভূতের সাথে কথা বলবার মতো সেই মানুষটা যদি আজ আমার সাথে একটু কথা বলতে আসতো! এই হচ্ছে ইট ভূত, যে অদৃশ্য হয়ে পিচ্চি ভূতের সাথে কথা বলে 🙂
ইঞ্জা
বাহ ভুতরে ভুত।
অনিকেত নন্দিনী
…মানুষ ক্যান যে এত্ত মিছা কথা কয়! কত্ত সুন্দর কইরা গুছায়ে লেইখ্যাও কয় “আমি পারিনা, সবাই পারে কেন?” ^:^
তাজের খবর নাই গত আগস্ট থেকে। কই গেছে পিচ্চিটা? 🙁
শুন্য শুন্যালয়
পরের সুন্দর গোছানো অংশটুকু পিচ্চির লেখা। পরীক্ষা চলে ওর নন্দিনী আপু। একবারে শেষ হলে আসবে। আমিতো সবসময় মিছা কথা বলি 😀
আবু খায়ের আনিছ
পিচ্চি ভূতটাকে অনেকদিন দেখি না ব্লগে, বড় ভূতের মাধ্যমে জানাতে চাইছি, পিচ্চি ভূতকে বলুন যেন আবার আমাদের মাঝে আসেন উনি।
শুন্য শুন্যালয়
পিচ্চি ভূতকে কিছু বলিনা, যখন ইচ্ছে হবে আসবে, যখন নয়, নয়। ওর পরীক্ষা চলছে। আসবে হয়তো এরপর। বলে দেব তোমার কথা 🙂
প্রহেলিকা
হেলাল ভাই বলছে খুব কঠিন লেখা, উনার সাথে তাল মিলিয়েই বলতে চাই (খুব কঠিন)২।
এই কথোপকথনের ভাব উদ্ধার করার চেষ্টা করে নিজের আনকোরা মস্তিষ্কের বারোটা বাজাতে আলবৎ নারাজ। তবে এতো সহজ করে লেখা ভালো না। এসব লেখা পড়ি না, ভুতের লেখা ভুতেরাই বুঝবে। জীবতাবস্থায় ভুতের সাথে সখ্যতার দরকার বোধকরি না। কি আজিব আজিব আলাপচারিতা।
মাঝখানেতো ভালোই ছিলেন। প্যাঁচালের ভুত মাথা থেকে নামতে না নামতেই আবার কেন সেদিকে যাচ্ছে খোদা মালুম।
তবে কিছু কিছু কথার মাঝে বেশ সুন্দর করে গেঁথে দেয়া ছোটগল্পের দেখা পাই। অতীত ভালো বন্ধু হতে পারে সত্যই কিন্তু বলেছে। তবে অতীত ভালো বন্ধু হয় নিঃস্বঙ্গতাকে পুঁজি করে।
ছবিগুলোর কথা আর কি বলবো!!! ইংরেজিতে ওয়াও বাংলাতে সুন্দর!
শুন্য শুন্যালয়
হেলাল ভাইয়ের মতো আপসাইড ডাউনের সাথে তাল মিলিয়ে ভালো করেন নি, তার লেখা পড়লেই তো বোঝার কথা কেন আমার লেখা কঠিন বলেছেন।
যাই বলেন, প্যাঁচালের লিঙ্ক কিন্তু এই লেখাতে এসেছিল, কিভাবে বুঝে গেলেন তাই ভাবছি। আর আমিও টের পেয়ে পরে বাদ দিয়েছি।
লেখাটা কেন কঠিন বললেন তা বুঝতে আমারও কঠিন লাগছে।
অতীত শুধু নি:সংগতাকে পুঁজি করে বন্ধু হবে তা কিন্তু মানছিনা। অতীত ই বর্তমান কে কখনো ভালো বন্ধুত্ব দিতে পারে।
ছবি দুটো পছন্দের আমার। থ্যাংকস 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
কত্তোদিন পর তোমার লেখা শুন্য আপু! আর সাথে পিচ্চি আপুরও।
কতোগুলো লাইন আছে কোট করার মতো।
ভুতের কথোপকথন ভালো লেগেছে। সোনেলায় আজকাল ভুতেদের বেশ দৌরাত্ম্য দেখছি। নাহ শাঁকচুণ্ণীকে নিয়ে আসতেই হয়! :p
ভালো রেখো। -{@
শুন্য শুন্যালয়
🙂 কতদিন পরে লিখলাম কেন বলছো বলোতো? এইসেদিনই পোস্ট দিলাম। তোমরা হয়তো আমার কাছে কিছু চাও আমার সামর্থেরও বাইরে।
শাঁকচুন্নি কে নিয়ে এসো জলদি।
ভালো থেকো তুমিও।
নীলাঞ্জনা নীলা
যার লেখা ভালো লাগে, তার লেখা বারবার চাই। আর এটাই তো স্বাভাবিক।
তোমার সহজিয়া লেখার গভীরে এমন এক আবেগের বাস, যা আমাকে টানে।
বুঝলে গো তিলোত্তমা?
ভালো রেখো, তাহলেই ভালো থাকবো। 😀
মৌনতা রিতু
যা হারিয়ে গেছে তাকে খুঁজে এনে বন্দি করেফেলতে হবে।
যদি তা একেবারেই হারায় তবে যাক হারিয়ে। গানটা শুনলাম। আকাশ জানুক।
এতো সুন্দর করে এমন কিছু কথোপকথন শুনতে বেশ লাগল। দুইবার পড়লাম।
ভাল লাগার রেশটা থাকুক।
ভাল থেকো।
শুন্য শুন্যালয়
গানটা শুনলে আর কিছু কী ভালো লাগবে? কী অদ্ভূত সুন্দর একটা গান তাইনা?
যা আমার তা কখনো হারাতে দেবোনা। অন্যের জিনিস নেবোই না।
তুমিও অনেক ভালো থেকো -{@
জিসান শা ইকরাম
আপনার সমস্ত লেখার পরে ফার্স্ট ব্রাকেট দিয়ে একট গান দিলাম ( ভুল সবই ভুল, এই জীবনের পাতায় পাতায় যা লেখা সবই ভুল……. )
পোস্ট অত্যন্ত ভাল হয়েছে। আপনার কাছে যেসব লেখা ভাল না বলে মনে হবে তা সোনেলায় দিয়ে দেবেন। না ভালো লেখাই পড়বার চাই।
শুভ কামনা।
শুন্য শুন্যালয়
ভুল সবই ভুল এই গান এখন ফান করতে লোকে ব্যবহার করে। সিরিয়াস লেখা দিলুম আপনি ফান করতিছেন? গরররররররররর
আমার কোন লেখাই আমার ভাল্লাগে না, সব দিয়ে দিবানে। তাবড়ানি দিয়েন না কিন্তু। 🙂
নীরা সাদীয়া
বেশ ভাল একটারসময় কাটালেন পিচ্চি ভূতটার সাথে।
শুন্য শুন্যালয়
হুম পিচ্চির সাথে বেশ সময় কাটে আমার।
অপার্থিব
পোস্ট তেমন কিছু বুঝি নাই তবে পোষ্টের বদৌলতে ছবি গুলো দেখা এবং গানটা শোনা হল। ভাল লাগলো।
শুন্য শুন্যালয়
ছবি আর গান না দিলে কী অবস্থা হতো তাই ভাবছি! লেখার যা ছিরি!
থ্যাংকস অপার্থিব -{@
মেহেরী তাজ
সত্যি সত্যি এই পোষ্ট তুমি সোলেনায় দিবে ভাবিনি কিন্তু এক বারের জন্যও!
প্রিয় ছবিটা আমাকে দিলে?
তুমি ভালো! 😀