oআসুন আজ কয়েকটা নিষিদ্ধ বইয়ের গল্প শোনাই।
উইলিয়ামটেইন্ডাল অনূদিত‘বাইবেল‘
অশ্লীলতার কারণে প্রথম যে বইটি নিষিদ্ধ হয় সেটি ছিল খ্রস্টানদের পবিত্র বাইবেল। ইংল্যান্ড থেকে প্রকাশিত উইলিয়াম টেইন্ডাল (William Tyndale) অনুদিত বাইবেল নিষিদ্ধ হওয়ার কারণ ছিল অশ্লীলতা (বিবাহবিচ্ছেদ নিয়ে আলোচনা)। তৎকালীন অষ্টম হেনরি নিজের জীবনের বিবাহ বিচ্ছেদ নিয়ে বিস্তর ঝামেলায় পড়েছিলেন। তিনি চেয়েছেন বিবাহ বিচ্ছেদ নিয়ে কোথাও যেন আলোচনা না হয়। তাই পরিশেষে পুড়িয়ে ফেলা হয় অনুদিত বাইবেলের ছ’হাজার কপি। অনুদিত বাইবেলটি নিষিদ্ধ হওয়ার পর টেইন্ডাল প্রানে বাঁচার জন্য দেশত্যাগ করতে হয়েছিল। কিন্তু মজার ব্যাপার হল বর্তমানে সেই অনুদিত বাইবেলটিই পুরো বিশ্বের মানুষ অনুস্মরণ করছে।
ডাউনলোড করে নিতে পারেন – http://www.biblicalscholarship.com/Tyndale.pdf
দ্য রামায়াণ, অব্রে মেনেন
“দ্য রামায়ানা অ্যাজ টোল্ড বাই অব্রে মেনেন” (The Ramayana as Told by Aubrey Menen) ছিল নিষিদ্ধ ঘোষিত আরেকটি ধর্মীয় গ্রন্থ। আধুনিক আঙ্গিকে রামায়ণকে ব্যাখ্যা করায় গ্রন্থটি নিষিদ্ধ করা হয়। দেব দেবীকে মানবরূপে উপস্থাপনের কারণে ভারত সরকার গ্রন্থটি ১৯৫৬ সালে প্রকাশিত হওয়ার সাথে সাথেই নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।
ডাউনলোড – http://pdf-get.org/ebook/the-ramayana-as-told-by-aubrey-menen.html
ইউলিসিস, জেমস জয়েস
সাহিত্যের ইতিহাসে আরেকটি অবাক করার মতো ঘটনা ঘটিয়েছিলেন জেমস জয়েস (James Joyce) তার বিখ্যাত ইউলিসিস (Ulysses) লিখে। তিনি ১৯০৪ সালে জুন মাসে মাত্র ১৮ ঘন্টার ঘটনা (সকাল ৮টা থেকে বিকাল ২টা) নিয়ে উপন্যাস লিখেছিলেন। উপন্যাসটি প্রকাশিত হওয়ার পর অশ্লীলতার অভিযোগে নিষিদ্ধ হয়ে যায়। উপন্যাসটির ৪৯৯ কপি পুড়িয়ে ফেলা হয়। উপন্যাসটি এত তথ্যবহুল ছিল যে জয়েস বলেছিলেন “ডাবলিন শহর যদি কোনদিনে ধ্বংস হয়ে যায় তাহলে হুবহু শহরটি গড়ে তোলা যাবে তার এই ইউলিসিস থেকে।” বইটি কেবল উপন্যাস নয় জীবন্ত ইতিহাসও বটে। বর্তমানে উইলিসিস সেরা উপন্যাসগুলোর মধ্যে একটি।
ইউলিসিস ডাউনলোড – http://www.planetebook.com/Ulysses.asp
দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব হাকলবেরিফিন, মার্ক টোয়েন
মার্ক টোয়েনের ‘দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব হাকলবেরি ফিন’ ভাষার অজুহাত দেখিয়ে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। বইটি মূলত বর্ণান্ধতার কারণে মার্কিনিরা নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। ১৮৮৪ সালে প্রকাশিত এ বইয়ে শ্বেতকায় ছেলে এবং কৃষ্ণাঙ্গ মানুষের বন্ধুত্ব দেখানো হয়, যা শ্বেতঙ্গ শাসকেরা স্বাভাবিকভাবে নিতে পারেনি। বর্তমান বিশ্বে ‘দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব হাকলবেরি ফিন’ বইটি সুপাঠ্য।
ডাউনলোড –
http://contentserver.adobe.com/store/books/HuckFinn.pdf
or,
http://www.planetebook.com/The-Adventures-of-Huckleberry-Finn.asp
এনিমেল ফার্ম, জর্জ অরওয়াল
জর্জ অরওয়েলের ‘এনিমেল ফার্ম অ্যা ফেয়রি টেল’ বইটি মূলত সাংকেতিক উপন্যাস। এ উপন্যাসে রাশিয়ার স্টালিন যুগের ভয়াবহতাকে তুলে ধরা হয়েছিল। বইটি রাশিয়াতে নিষিদ্ধ হওয়ার পরে এনিমেল ফার্ম (Animal Farm) নামে মার্কিন মুল্লুকে প্রকাশিত হয়।
ডাউনলোড –
http://www.filesonic.com/file/186317341/AnimalFarm.pdf
or,
http://letitbit.net/download/78821.72a4ea49695444c34587bdc0b529/AnimalFarm.pdf.html
প্রজাপতি, সমরেশবসু
সমরেশ বসুর “প্রজাপতি” অশ্লীলতার অভিযোগে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল। এবং ১৮ বছর বন্ধ রইল এর প্রকাশ। লেখক বুদ্ধদেব বসু আদালতে সাক্ষ্য দিতে গিয়ে বলেছিলেন, “ যৌনতার কারণে ‘প্রজাপতি’ নিষিদ্ধ হলে বাইবেল মহাভারতেকেও নিষিদ্ধ করতে হয়।” পরে বইটির উপর থেকে সকল আইনি বাধা তুলে নেয় হয়।
ডাউনলোড – http://www.amarboi.com/2012/01/projapoti-samoresh-basu.html
ললিতা:
ভ্লাদিমির নবকভের লেখা এই বইটিতে খোলাখুলি যৌণ বিবরণের কারণে তা নিষিদ্ধ করা হয়। কিন্তু মজার ব্যাপার হল নিষিদ্ধ হওয়ার পর সকলের আগ্রহ আরো বেড়ে যায়। এখন সারা বিশ্বে ললিতা শব্দটি যৌণতার সমার্থক হয়ে দাড়িয়েছে।
ডাউনলোড –
http://kickass.to/lolita-vladimir-nabokov-eng-pdf-t8310889.html
*****
১) বিশ্ববিধান সম্পর্কে কথোপকথন, গ্যালিলিওগ্যালিলি
গ্যালিলিও গ্যালিলির “বিশ্ববিধান সম্পর্কে কথোপকথন” বইটিতে মহাবিশ্বের চরম সত্য ফুটে উঠলেও চার্চের তৎকালীন ধারনা ছিল পৃথিবী স্থির এবং অন্যসব গ্রহ নক্ষত্র পৃথিবীকে ঘিরে আবর্তিত হচ্ছে। কিন্তু গ্যালিলিও বললেন পৃথিবী সহ অন্যসব গ্রহ নক্ষত্র সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরছে। চরম সত্য কথাটি চার্চের বিরুদ্ধে চলে যায়। পরবর্তীতে ক্ষুব্ধ পোপ অনির্দিষ্টকালের জন্য গ্যালিলিওকে বন্দী করার নির্দেশ দেন। ১৬৪২ সালে গ্যালিলিওর বন্দী অবস্থায় মৃত্যু হয়। তবে বন্দী দশা থেকে এক কপি চালান করে ছিলেন স্ট্রসবুর্গ-এ যা সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। গ্যালিলিওর সেই বিশ্ববিধান জোর্তিবিদ্যার আমূল বদলে দিয়েছে।
২) অ্যা ফেয়ারওয়েল টু আর্মস, আরনেস্টহেমিংওয়ে
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়কার আধা-আত্মজীবনীমূলক এই উপন্যাসটি প্রকাশিত হয় ১৯২৯ সালে ইটালিতে। উপন্যাসটিতে কাপোরেত্ত যুদ্ধক্ষেত্র থেকে ইতালীয় সৈন্যদের পিছু হটার ঘটনাটি ভীরুতা হিসেবে উল্লেখ এবং অশ্লীলতার দায়ে সেই সময়কার আদালত বইটি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।
৩) এলিস‘স অ্যাডভেঞ্চার ইন ওয়ান্ডারল্যান্ড, লুইসক্যারল
বইটি চীনে সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত ও অদ্ভুত একটি কারণে চীনা সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ হয় ১৯৩১ সালে। হানান প্রদেশের একটি আইন ছিল যে, কোন পশুর কণ্ঠে কোনভাবেই মানুষের ভাষা তুলে দেওয়া যাবে না এতে পশুকে মানুষের সমমর্যাদায় নিয়ে আসা হবে। কিন্তু বইটিতে বিড়াল, মানুষের মতো করে কথা বলতে পারে আর এজন্যেই বইটি নিষিদ্ধ হয়ে যায়।
৪) অল কোয়ায়েট অন দ্য ওয়েস্টার্ন ফ্রন্ট
প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী এক জার্মান সৈনিক যিনি পরবর্তীতে পৃথিবীর সবচেয়ে অনুভূতিপ্রবণ ঔপন্যাসিকদের একজন হয়ে ওঠেন- তিনি এরিক মারিয়া রেমার্ক। তার রচিত বিখ্যাত যুদ্ধবিরোধী উপন্যাস- অল কোয়ায়েট অন দ্য ওয়েস্টার্ন ফ্রন্ট (মূল নাম- ইম ওয়েস্তেন নিখৎস নুয়্যেস)- সে সময়ে জার্মানির সমরনীতি ও যুদ্ধের বীভৎসতার দিকে দুঃসাহসিক আঙুল তুলেছিল। ১৯২৯ এ প্রকাশিত এ বইটিকে নিষিদ্ধ করেছিল জার্মান সরকার। অতঃপর ১৯৪১ এ আরও একটি বিশ্বযুদ্ধ সংঘটিত হয়।
৫) হিস্ট্রি অব ইটালি, থমাস উইলিয়াম
১৫৫৪ সালে প্রকাশিত থমাস উইলিয়ামের (Thomas William) “হিস্ট্রি অব ইটালি” বইটি তৎকালীন ধর্মযাজকদের অনৈতিক কাজের জীবন্ত সাক্ষ্য বহন করে। তখনকার সময়ে যেহেতু চার্চই ছিল সর্বোচ্চ প্রতিষ্ঠান তাই ধর্মযাজকদের দাপটও ছিল উচ্চপর্যায়ে। কেউ যেন কখনও যাজকদের অনৈতিকতা তুলে ধরতে না পারে তার দৃষ্টান্ত সরূপ থমাসকে টুকরা টুকরা করে কেটে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়েছিল।
৬) লেডি চ্যাটারিজ লাভার:
ডি এইচ লরেন্স এর বইটিতে ঘন ঘন fuck ও sex শব্দ দুটি ব্যবহৃত হওয়ায় বইটি নিষিদ্ধ করা হয়। পরে অবশ্য বইটি নির্দোষ প্রমাণিত হয়।
৭) ক্রয়টজার সোনাটা:
লিও টলস্টয় এই বই লেখার আগে কোন বিতর্কে ছিলেন না। তবে এই বইয়ের কাহিনি এরকম যে-এক স্বামি তার স্ত্রীকে খুন করেন স্ত্রীর পরকিয়ায় ঈর্ষান্বিত হয়ে। বইটি এখনও নিষিদ্ধ তালিকায় অবস্থান করছে।
***
তিন দিন ধরে এইটা পোষ্ট করব করব করে এখন করলাম। সব তথ্য নেট থেকেই সংগ্রহ করা। তারপরও এখানে দিতে একটা গোছগাছের ব্যাপার আছে। সব মিলিয়ে আমাকে ভালোই বেগ পেতে হয়েছে। তার মাঝে গ্রামীনের নেটের যা অবস্থা! উফ!
#৮
৩২টি মন্তব্য
জি.মাওলা
ভাল লাগল
নির্বাসিত নীল
ধন্যবাদ। 🙂
লীলাবতী
এমন সব বই নিষিদ্ধ তালিকায় ছিল তা ভাবতেও পারিনি। লিংক দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
নির্বাসিত নীল
আপনাকেও ধন্যবাদ।
ব্লগার সজীব
প্রচুর খেটেছেন পোষ্ট দিতে গিয়ে , ধন্যবাদ এমন পরিশ্রমী পোষ্ট দেয়ার জন্য ।
নির্বাসিত নীল
তা একটু খেটেছি বলতেই হবে। শেষের দিকে খুব বিরক্তও হয়েছি। তাইতো শেষের বইগুলোর ডাউনলোড লিঙ্ক দিতে পারিনি।
শুন্য শুন্যালয়
অনেক দারুণ একটি পোস্ট, সুযোগ থাকলে প্রোফাইলে নিতাম. নিষিদ্ধ করেছিল বলেই এগুলো বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছে 🙂
বই পড়ার সুযোগ খুব কম পাচ্ছি সব সময় নেট নিয়ে নিচ্ছে 🙁
তবে সুযোগ পেলে আপনার পোস্টে আবার ঢু মারবো শিয়র. ধন্যবাদ কস্ট করার জন্য.
নির্বাসিত নীল
নিষিদ্ধ ব্যাপারে মানুষের আগ্রহ বরাবরই একটু বেশী।
বই পড়ার সময় ইদানীং আমারও তেমন একটা হয়না। বলতে গেলে আপনার মতই নেট আমারও মহামুল্যবান সময় গিলে খাচ্ছে।
সুযোগ পেলে আবারও আসবেন। নিমন্ত্রণ রইল :p
ধন্যবাদ। 🙂
খসড়া
বাংলা বইয়ের নাম দেখলাম না। প্লিজ এটাও সংগ্রহ করুন।
নির্বাসিত নীল
আপনি যে পুরো লেখাটা দেখেননি এটা ভালোই বুঝেছি :p
বাংলা বই একটা আছে ‘প্রজাপতি – সমরেশ বসু”
কৃন্তনিকা
কয়েকটি নিষিদ্ধ বইয়ের কথা জানতাম। আজ আরো অনেক গুলো জানলাম। ধন্যবাদ আপনাকে। (y)
যতদূর জানি, Ulysses হোমারের ‘অডিসি’র একটি রূপান্তর। এটা জীবন্ত ইতিহাস কিভাবে- বুঝলাম না।
আর্বনীল
ধন্যবাদ আপনাকেও…
নীতেশ বড়ুয়া
বইটির পিডিএফ ডাউনলোড লিংক কাজ করছে না। একটু দেখবেন যদি অন্য কোন লিংক দেওয়া যায়?
ইমন
অনেক গুলা বইয়ের নাম জানা গেল। ধন্যবাদ
আর্বনীল
ধন্যবাদ…
সঞ্জয় কুমার
খুবই প্রয়োজনীয় পোষ্ট
আর্বনীল
ধন্যবাদ…
পারভীন সুলতানা
এখানের মাত্র দুটো বই আমার পড়া । খুউব ভাল হল , বইগুলো পড়তে পারবো । অসংখ্য ধন্যবাদ এমন সুন্দর উদ্যোগের জন্য ।
আর্বনীল
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ আপু……
নীলাঞ্জনা নীলা
ইউলিসিস, দা এডভেঞ্চার অব হাকলবেরি ফিন, প্রজাপতি, আ ফ্যায়ারওয়েল টু আর্মস পড়েছি। আর ললিটা বইটা হাতের কাছে পেয়েও পড়তে পারিনি। কারণ বয়স কম ছিলো। তবে বইটা যখন পাই, তখন আমার লাইব্রেরীতে স্থান পেয়েছিলো, পড়ার সুযোগ আজও হয়ে ওঠেনি। লেডি চাটার্জিজ লাভার বইটি পড়েছি। আমার কাছে আছেও। এখানে নয়, দেশে আমার বইয়ের লাইব্রেরীতে।
এছাড়া এলিস‘স অ্যাডভেঞ্চার ইন ওয়ান্ডারল্যান্ড, লুইসক্যারল এটা তো টিভিতে শো হয়েছিলো, দেখেছিলাম। আর অল কোয়ায়েট অন দ্য ওয়েস্টার্ন ফ্রন্ট এটা মুভি হিসেবে টিভিতে দেখেছিলাম।
অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি পোষ্ট দেয়ার জন্য।
নীতেশ বড়ুয়া
নীলা’দি, ‘অল কোয়ায়েট অন দ্য ওয়েস্টার্ন ফ্রন্ট’ না পড়ে কি হারাচ্ছেন পড়লে বুঝবেন।
মেহেরী তাজ
আরে আমি তো এখান থেকে দুটো বই ডাউনলোড দিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছি কিন্তু মন্তব্য করি নি। ক্যান?
হিম ভালো পোষ্ট।
অপার্থিব
কিছু বই পড়া ছিল, বাকি গুলো ডাউনলোড দিলাম যদিও পিডিএফ পড়তে ভাল লাগে না। লিংকগুলো শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ।
ঘুড্ডির পাইলট
আরও একটি নিষিদ্ধ বই হচ্ছে Codex Gigas
13th সেঞ্চুরিতে এটির অনেকে এটাকে Devil’s Bible বলে থাকে । ধারনা করা হয় শয়তান নিজে এই বইটি লিখতে কোন এক মানুষকে সাহায্য করেছিলো । এ বিষয়ে মিরর পত্রিকায় একটি লেখা পড়েছিলাম , যার শিরোনাম ছিলো Devil’s Bible: The sinister medieval book that some say Satan himself helped to unleash upon the world
সময় পেলে এ বিষয়ে আরও তথ্য দেবো । 🙂
তানজির খান
অসাধারণ একটি পোস্ট পড়লাম। বইগুলি ডাউনলোড করে নিলাম। খুব দ্রুতই মেমরো লোড করব মাথায়। অনেক ধন্যবাদ
ইঞ্জা
ভালো লাগলো।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
প্রয়োজনীয় পোষ্ট।বইগুলো পড়া যাবে। -{@
আবু জাঈদ
দুর্দান্ত পোস্ট, ধন্যবাদ লেখক কে, এমন গ্রন্থনা ফেলে রাখা যায় না।
একজন শব্দশ্রমিক হিসেবে শেয়ার করে দিলাম ফেসবুকে, আমার ওয়ালে 🙂
অয়োময় অবান্তর
এখনো জানার আছে বাকি আছে গুরু
সেই প্রাইমারি থেকে শুরু
ভালো লাগল। প্রিয়তে নিলাম।
রিফাত নওরিন
দারুন একটি পোস্ট!!
সৈয়দ আলী উল আমিন
এখানে বেশ কিছু বই আমার পড়া এবং এসকল বইগুলি বাড়বার পড়ার মত। ধন্যবাদ।
মায়াবতী
এত চমৎকার একটা বিষয় নিয়ে আপনি লিখেছেন যে আমি খুব বিস্মিত হয়ে বার বার পড়েছি লেখা টা, এখানে একটা মাত্র বই আমার পড়া আছে, প্রজাপতি বই টা আর বাকি গুলো কালেকশন করব ইনশাল্লাহ পড়ার জন্য, অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া।