কোন কোন ভোর জলের শব্দে শুরু হয়
ভিজে যায় ফুল জলে, ভোরে
সব থেমে যায়, চলে যায়
কে কিংবা কি এক শুন্য পড়ে রয়।
কোন একদিন এমন জল ছিলো, ছিলো সময় একটু অনুরাগী,
আজ সময় জলে দুজনের পথের ভাগাভাগি।
চাঁদের সাধ্য নেই সামলায় জোছনাকে
তবে মেঘের আছে।
সবার নজর এড়িয়ে রাখে নিজের কাছে…
সারাদিন ধরে কন্ঠ তোমার বেজে যায় বৃষ্টির এফ,এম রেডিওতে
আমি শুনে যাই ক্লান্তিহীন, কখন থেমে যায় এই শংকাতে।
যে যায়, সে যায়
উৎসুক চোখে উঁকিঝুঁকি হয়না, হয়ে ওঠে না
কিসের ভয় নিজের ছায়ায়!!
হঠাৎ বেলা ফুরায়
কাঙাল আলো খুঁজে বেড়ায়
যে হারায় কূল, আলো আঁধারে সে হারায় ব্যবধান …
তোমার জন্য অভিবাদন নয়,
আস্ত একটা জান্নাত ওপার থেকে এনে দিলাম
বি এওয়ার অফ সিডাকশান…
অনুভূতির বিশ্রাম হয়না চলন্ত চোখে
তবু একটু থেমে থাকা,
অসমাপ্ত পথের নতুন শুরু…
৫৮টি মন্তব্য
লীলাবতী
অদ্ভুত সুন্দর মায়াময় ফটোতে কিছু অসাধারন ক্যাপশন।সব কিছু মিলিয়ে কিছুটা কি বিষণ্ণতা?
শুন্য শুন্যালয়
বিষন্নতা!!! আমার কাছে!!! তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেবনা!!
নোপ, হ্যাপি আছি। এত্তোগুলো প্রশংসা শুনলে কি কেউ খারাপ থাকে? থ্যাঙ্কু ভত্তাবতী ওরফে ঢংগী।
লীলাবতী
কেন জানি এমন মনে হলো।আমি আসলে লেখা তেমন বুঝিনা।কি যে হবে আমার 🙁
শুন্য শুন্যালয়
আপনার যে কি হবে আসলেই চিন্তার কথা। ভালো একটা শ্বশুরবাড়ি দরকার আপনার 🙂
সিহাব
অনেক ভাল লাগলো ছবির কথা !!
শুন্য শুন্যালয়
আর ছবি? 🙂
অনেক অনেক ধন্যবাদ সিহাব।
খেয়ালী মেয়ে
সবগুলো ছবি এবং লেখা অসাধারন (Y)
১ম দুটো ছবির সাথে লাইনগুলো মনে হচ্ছে একে অপরের জন্য-দারুন মিল….
৫নং ছবির প্রাণীটাকে আমি খুব ভয় পাই….
অনুভূতির বিশ্রাম হয়না চলন্ত চোখে (Y) সাংঘাতিক হয়েছে….
তোমার পোস্ট আমাকে মায়াচ্ছন্ন করে আপু, এই পোস্টটাও তার ব্যতিক্রম নয়…
শুন্য শুন্যালয়
তোমার মন্তব্যের জন্য আমার অপেক্ষা থাকে পরী। আমাকেও মায়াচ্ছন্ন করে তোমার মন্তব্য। 5 নম্বর ছবিটা ছোট কিউট একটা লিজার্ড, সাপ নয় কিন্তু। জুম করার জন্য এমন লাগছে। তোমাকে তো তাহলে জিহ্বা বের করা একটা সাপের ছবি দেখাতেই হয় 🙂
প্রথম ছবির গল্প হচ্ছে, ভোরে ঘুম ভেঙ্গেই দেখি খুব বৃষ্টি হচ্ছে, ব্যাল্কনির পর্দাটা সরাতেই দেখি ঠিক অইভাবে একটা ফুল। এটা কেউ উপহার রেখে গেছে ভাবতে মন্দ লাগেনি। ভালো থেকো পরী মেয়ে।
খেয়ালী মেয়ে
জিহ্বা বের করা সাপ :O শুনে্ই ভয় পাইছি…
ছবিটা সত্যি দারুন, সেইসাথে লেখা অসাধারন…
তুমি কত্তো ভাগ্যবতী, প্রকৃতি তোমাকে চুপিচুপি কতো সুন্দর একটা উপহার দিয়ে গেলো -{@
শুন্য শুন্যালয়
প্রকৃতি আমাকে যা যা দেয়, সব আমি সোনেলার সাথে ভাগ করে নেই। আমি ভাগ্যবতী বলেই মানি নিজেকে, পেয়েছি তো কম নয়।
তুমি সুন্দর দৃষ্টিতে দেখ বলেই তোমার কাছে সুন্দর লাগে। ভালো থেকো পরী -{@
স্বপ্ন নীলা
আমি দেখবো না পড়বো !! কোনটা করবো !! দেখছি আর দেখছি ছবি — পড়ছি না পড়ছি লেখা !! ওম ! এযে কি সুন্দর !! এত সুন্দর !! — কেমন যেন ভাললাগায় মন হারিয়ে যাচ্ছিল বার —-
শুন্য শুন্যালয়
আপনি অনেক সুন্দর করে বলেন আপু, মন ভরে যায়। ভালো থাকুন সবসময়।
সীমান্ত উন্মাদ
ছবির সাথে কাব্য কথনগুলো তোমার চমৎকার লাগে বন্ধু। ভাললাগা রেখে গেলাম কাব্যগুলোতে। আর শুভকামনা সবসময়ের।
শুন্য শুন্যালয়
আসলে ছবিগুলোর জন্য পোস্ট দেয়া। আউলাঝাউলা যা মনে আসে ছবি দেখে লিখে দেই। ভালো লাগলেই খুশি আমি। তোমার জন্যেও শুভ কামনা রইলো।
মোঃ মজিবর রহমান
ঠাৎ বেলা ফুরায়
কাঙাল আলো খুঁজে বেড়ায়
যে হারায় কূল, আলো আঁধারে সে হারায় ব্যবধান …
দারুন শব্দমালা মন সুয়ে যাই…………
শুন্য শুন্যালয়
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। অনেকদিন পর দেখলাম আপনাকে।
জিসান শা ইকরাম
ক্যাপশন এবং ছবিতে ছবি ব্লগ ভালো হয়েছে।
নিজে ছবি বুঝিনা তেমন
তবে পরিপুর্ন ছবি তোলক হবার পথে অনেক পথ হেঁটে এসেছেন।
ছবি লেখায় জলের জয়গান 🙂
শুন্য শুন্যালয়
আমি ছবি বুঝি কে বললো? ক্লিকাইতে থাকি 🙂
জল মানেই জীবন, গাহি জীবনের জয়গান।
এত্তো ধন্যবাদ।
রিমি রুম্মান
কথাগুলোর সাথে ছবিগুলো কি অদ্ভুত সুন্দরভাবে মিলিয়েছেন। দুবার পড়লাম, দেখলাম।
শুন্য শুন্যালয়
আসলে ছবিগুলোর সাথে কথা মিলিয়েছি। সুন্দর বললে খুশি তো হবোই। অনেক ধন্যবাদ আপু।
অরণ্য
আপনি বরাবরই ভাল লেখেন, হয়তো একটু ভাল করে দেখতে পান বলে। লেখাটিতে দুটি বানান আপনার নজর এড়িয়েছে বলে মনে হলো। “কে কিংবা কি এক শুন্য পরে রয়” – মনে হলো “কে কিংবা কি এক শুন্য পড়ে রয়” লিখতে চেয়েছিলেন। “বৃষ্টি” বানানটিও চোখে পড়লো আমার। “ছিলো” নিয়ে একটু সন্দেহ আছে আমার।
আপনার কাব্যটি আবৃত্তি করলাম আমার মত করে। বেশ লিখেছেন।
শুন্য শুন্যালয়
উফ, সেই ‘ব’ এ বিন্দু আর ‘ড’ এ বিন্দু র এর গ্যাড়াকলে ফেলে দিলেন!! এখনো বুঝে উঠতে পারিনা। বৃষ্টি টা একটু ইচ্ছেকৃত দেয়া, মনে হলো দুটোই ইউজ হয়। আর ছিল নিয়ে কনফিউশান দূর হলে জানাবেন। আপনার ছন্দবদ্ধ লেখা, আর যদি নিয়ে ফিরে আসুন তারাতারি।
অরণ্য
‘বৃষ্টি’ কে কবি কোন বিশেষ কারণে ‘বৃস্টি’ লিখলে বা উচ্চারণ করলে আমাদের কোন আপত্তি নেই। ‘ছিল’ এখন যেমনটি লিখেছেন সেই আমাদের মাঝে প্রচলিত। তবে ভাষারও গতি আছে। ‘তাড়াতাড়ি’তে এত ত্বুরা না করাই ভাল। আপনার মন্তব্য পড়ে আমার ছড়া লিখতে ইচ্ছে করছে ‘র’ এবং ‘ড়’ নিয়ে।
ত্বরাতে তুমি ‘র’ দিও ভাই
তাড়াতাড়িতে নয়।
বই পড়াতে ‘ড়’ নিও ঠিক
কাপড় পরাতে নয়।
বেশি মজা করলাম আপনার সাথে, অনেক দিন পরে। আপনাকে একটা লিঙ্ক শেয়ার করছি অনলাইল বাংলা অভিধানের।
http://www.ovidhan.org/b2b/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%BE
ভাল থাকবেন।
শুন্য শুন্যালয়
অনলাইন অভিধানের লিঙ্ক তো আছে দাদা, কিন্তু অভ্র কে যে দাদার দাদা মানিয়াছি, তাহার কি হইবে? জং ধরা মস্তিষ্ক আরো ক্যাঁচ ক্যাঁচের জন্য অভ্র ছাড়া আর কোথায় যাইবো 🙁
আপনার জন্য তাড়াতাড়ি মন্তব্য দিয়া পলায়নের সুযোগ হাতছাড়া হইতে যাইতেছে মনে হইতেছে। আপনিও ভালো থাকবেন।
নীলাঞ্জনা নীলা
১,৩,৪,৬ ফটো গুলো অনেক ভালো লেগেছে।অন্য গুলাও ভালো।শিরোনাম সব গুলোতে ই A+ 🙂
শুন্য শুন্যালয়
ইশ তাহলে তো গোল্ডেন A+ পেয়ে গেলাম মনে হয়। এত্তো এত্তো ধন্যবাদ আপু।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
অসম্ভব সুন্দর ভাল লাগা দিয়ে গেলাম।
শুন্য শুন্যালয়
ধন্যবাদ মনির ভাই।
ব্লগার সজীব
আপু পুর্ন জোছনার ফটোটাও কি আপনি তুলেছেন?ফুলের মাঝে জান্নাত থেকে আনা সিংহাসন দেখে কেন জানি লোভ হচ্ছে। একদম নীচের ফটোর নিঃসঙ্গ বসার বেঞ্চটা ডাকছে আমায়।
খুব ভালো লেগেছে আপু।
শুন্য শুন্যালয়
জ্বি জনাব, আমারই তোলা। সিংহাসনের ছবি দেখে লোভ হলে লাভ নেই, ওটা একজনের জন্যে বরাদ্দ করা হয়েছে। নিঃসঙ্গ বেঞ্চের ছবিটা আপনাকে দিয়ে দিলাম যান, ডাকাডাকি করছে যখন। ভালো লাগলেই পরিশ্রম স্বার্থক। অনেক ধন্যবাদ রইলো।
ব্লগার সজীব
নিঃসঙ্গ বেঞ্চ দিয়েই চলবে আমার।আমার তো আর কেউ নেই……… এই নিঃসঙ্গতাই আমার সঙ্গী 🙁
শুন্য শুন্যালয়
আহহারে কি ভঙ্গী, নিঃসঙ্গতাই নাকি তার সঙ্গী,
ছিলো জানটুস ভরা দুনিয়া,
এখন তবে কি জঙ্গি?
ব্লগার সজীব
আমি একা নিঃসঙ্গ
করিতে পারিনা রঙ্গ 🙁
কত ছিলো জানুটুস
হয়ে গিয়েছে সব ফানুস 🙁
শুন্য শুন্যালয়
জানটুসের সাথে রা লাগাইলে হবেই তো সব ফানুস
তাই বলে বইলেন না man is mortal, পুরুষরাও মানুষ :p
ব্লগার সজীব
কেউ কথা রাখেনা
কেউ কাছে থাকেনা।
সবাই বলে,হেথা নয় হেথা নয় অন্য কোন খানে
এমনি অবস্থায় তাকাবো আমি শুধু এক জানুর মুখপানে?
শুন্য শুন্যালয়
দুনিয়াটা আজিব,
এক জানুতে তাই কি চলে
নামটা যখন সজীব?
ব্লগার সজীব
শিরোনাম অসমাপ্ত কেনো আপু ?
শুন্য শুন্যালয়
শিরোনামের কারন জানতে চাহিয়া লজ্জা দেবেন না। মডু বরাবর আমি আবেদন করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিয়াছি, আমাকে যেন শিরোনাম বিহীন পোস্ট দেবার অনুমতি দেয়া হয়। কোন শিরোনামই মাথায় আসেনা 🙁
ব্লগার সজীব
শিরোনাম বিহীন ১,২,৩………… থেকে শুরু হোক তবে 🙂
শুন্য শুন্যালয়
একটা পোস্টের শিরোনাম দিয়েছিলাম আগে, “শিরোনাম সংকটে” 🙂
এখন থেকে এই শিরোনাম বিহীন ১,২,৩ ই দিতে হবে। আচ্ছা আপনি মডু নয়তো?? আবেদন আপনার কাছে করলে হবেনা?
ব্লগার সজীব
ইহা বলিয়া আমাকে লজ্জা দিবেন না।ঝাতি সেই পোষ্টের কথা ভুলে নাই,যে পোষ্টে আপনাকে আলাদা কেন দলে রাখা হয়েছিল 🙂
শুন্য শুন্যালয়
সে পোস্ট খানা কে দিয়েছিল তাহাও জাতির স্মরণে আছে। সবই সুক্ষ্ম ষড়যন্ত্র, বুঝি আমি।
ছাইরাছ হেলাল
অনুভূতির বিশ্রাম হয়না বিহন চোখে
তবু একটু ফিরে চাওয়া,
সমাপ্ত পথের নতুন শুরুতে…
শুন্য শুন্যালয়
বিহন চোখে!! অর্থাৎ চোখই পারে অনুভূতির যেমন খুশি তেমন ব্যবহারের!!
সমাপ্ত পথের নতুন শুরু, বাহ। শেষ বলে তবে কিছুই নেই……
কৃন্তনিকা
ছবিগুলো সত্যিই ভীষণ মায়াময় ও মোহনীয়…
কথাগুলোও মানিয়েছে ছবির সাথে ভীষণ ভীষণভাবে…
শুন্য শুন্যালয়
অনেক অনেক ধন্যবাদ কৃন্তনিকা।
জুলিয়াস সিজার
হুম
শুন্য শুন্যালয়
কি হুম?
জুলিয়াস সিজার
হুম মানে হুম।
শুন্য শুন্যালয়
হুম।
ইমন
তোমার জন্য অভিবাদন নয়,
আস্ত একটা জান্নাত ওপার থেকে এনে দিলাম
বি এওয়ার অফ সিডাকশান… 🙂
শুন্য শুন্যালয়
হুম এমন জান্নাত লোভ বাড়ায়। লোভ থেকে দূরে থাকার পরামর্শ 🙂
মেহেরী তাজ
খেলবোনা আপু। ভালো লিখেন তার সাথে আবার ভালো ছবি তোলার ক্রেডিট টাও নিয়ে নিচ্ছেন। আমাদের কি হবে????
শুন্য শুন্যালয়
তুমিও কি কম সুন্দর ছবি তোলো? ফরিং এর কথা এখনো মনে আছে। ফিরে এসেছ, এবার অনেক অনেক ছবি চাই আর সাথে তোমার ডাকু দুস্টুমির গল্প। এসেই শুন্য আপুর পোস্টে ঘুড়ে বেড়িয়েছ দেখে অনেক খুশি লাগছে 🙂 (3 ইউ।
মেহেরী তাজ
ফরিং এর কথা মনে আছে??? এখন মনে হচ্ছে ওই ছবি টা আমি ভালোই তুলেছিলাম। আমার এক্সাম এখনও শেষ হয় নি। শেষ হয়ে যাক নতুন লেখা দেবো।
আর এত্তগুলা লাভ ইউ…..
শুন্য শুন্যালয়
ফড়িঙের কথা মনে থাকবেনা? তোমাকে যে ফরিং কন্যা নাম দিয়েছিলাম, মনে নেই? তোমার সব ছবির কথাই মনে আছে। বছরের শেষ সন্ধ্যা আর আরেক বছরের শুরুর সকাল এখনো আমাকে অবাক করে। ভালো থেকো।
হিজবিজবিজ
খুব ভাল লাগল
শুন্য শুন্যালয়
অনেকদিন পর আপনার জন্য আবার ফিরে এলাম পুরনো পোস্টে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে হিজবিজবিজ।