চড়া রঙের স্মাইলিতে বেঁধে রাখা অনুভূতি,
নিজেকে বোঝাবার চেস্টায় হরিয়ালি পাখির একাগ্রতা।
কেউ কেউ তবু থাকে,অভিনয়ের ডিভান ফেলে দিয়ে
শীতলপাটিতেই যার রাত্রিযাপন।
জলতরঙ্গের সুরে কেউ কেউ ঢেউ গোনেনা জলের,
সমুদ্রের সুর শোনবার জন্য সমুদ্রেই পা ভেজানো চাই।
জ্যোৎস্নার রাত জাগা গল্প লেখা হয়না ঘরের রাতবাতিতে,
এক কিংবা আধখানা জ্যোৎস্নার জন্য শ’খানেক রাত্রিতেই তার বনবাস…
বনসাই হয়ে থাকে কতো কেউ, যত্ন পাত্রে সাজসজ্জায়
বটঝুরির ধুলোবালি ছুঁয়েই তবু কেউ কেউ রয়ে যায়।
হাওয়াই গিটারের তারে তারে
সেকেলে সেতারের আজ বড়ই আকাল……
৫৯টি মন্তব্য
বন্য
খুব কঠিন ভাবনা বা অনুভুতি, সবটুকু বুঝতে পারিনি তবে কিছু শব্দের সাথে শব্দের জোড়া দেওয়া দেখে অবাক হলাম, অসাধারণ!!
জ্যোৎস্নার রাত জাগা গল্প লেখা হয়না ঘরের রাতবাতিতে,
লাইনটি বেশি ভালো লাগলো। দারুন!
শুন্য শুন্যালয়
কঠিন করে লেখবার ইচ্ছে এতোটুকু ছিলোনা, কিভাবে হলো জানিনা। আগ্রহ নিয়ে পড়েছেন এজন্য অনেক ধন্যবাদ জানাই। একটি লাইন ভালো লাগলেও লেখার স্বার্থকতা। শুভ কামনা আপনার জন্য।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
হাওয়াই গিটারের তারে তারে
সেকেলে সেতারের আজ বড়ই আকাল……
যথার্থই বলেছেন।
শুন্য শুন্যালয়
হুম, লাইনদুটো কিন্তু পুরো কবিতার বিপরীতে যায়। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া।
সঞ্জয় কুমার
সেকেলে জিনিস এখন বড়ই অকালে ।
শুন্য শুন্যালয়
তবু কেউ কেউ থাকে…
ব্লগার সজীব
অতৃপ্তি থাকবেই আমাদের, সবকিছু মনমত হয়না কারোরই। পরিপুর্ন নয় কেহই। সব পাওয়ার ভুবন বলে কিছু নেই,থাকে সব পাবার আকাংখার ভুবন। কবিতা তেমন বুঝিনা। যা বুঝেছি,আপনার কবিতার উত্তরে তাই লিখেছি।
শুন্য শুন্যালয়
হুম ঠিকই বলেছেন ভাইয়ায়, সব পাওয়ার ভূবন বলে কিছু নেই।
লেখাটি হয়তো আমার ইচ্ছের বিপরীতেই একটু কঠিন হয়ে গেছে। একটু বুঝিয়ে বলার চেস্টা করছি। সময় করে পড়ে নেবেন কিন্তু।
চড়া রঙের স্মাইলিতে বেঁধে রাখা অনুভূতি,
নিজেকে বোঝাবার চেস্টায় হরিয়ালি পাখির একাগ্রতা।… এখানে আমাদের আধুনিকতা বোঝাতে চেয়েছি, আমরা এখন স্মাইলি ইউজ করে নিজেদের অনুভূতি বোঝাই। এর বাইরেও কেউ কেউ থাকে নিজেদের সব আধুনিকতা থেকে দূরে রাখে, কিংবা রাখতে ভালোবাসে। তাদের আমরা সেকেলে বলি…
সেকেলে মানুষ, আধুনিক ডিফান চায়না, জলতরঙ্গে দুধের স্বাদ ঘোলে মেটায় না, সমুদ্রের সুর সমুদ্রে পা ভিজিয়ে শুনতে চায়, কিংবা জ্যোৎস্না দেখতে কএকশ রাত বনে বনে ঘুরলেও সমস্যা নেই তাদের। বনসাই না হয়ে বটের ঝুরির ধুলো হয়ে থাকতে চায়।
এমন সেকেলে কারো দেখা পাওয়া আজ কিন্তু বিরল, তবু কেউ কেউ তো থাকে।
জানিনা কতোটুকু কি বোঝাতে পারলাম…
ব্লগার সজীব
বুঝিয়ে বলার পরেও বুঝবো না, এমন বোকা ছাত্র নই আমি ম্যাডাম। এখন একদম স্বচ্ছ পানির মত। কত ভালো লেখেন আপনি। কয়েকজনের লেখা শুধু পড়তে ইচ্ছে করে। নিজে কিছু লিখতে ইচ্ছে করেন। আপনি রোজ একটি করে লেখা দিন আপু।
শুন্য শুন্যালয়
আরে আমি তো ভুলেই গিয়েছিলাম আপনার পান্ডিত্যের কথা। আসলে আপনার বোঝায় নয় আমার বোঝানোতে সন্দেহ ছিলো। যা বললেন তা কিন্তু পুরাই আমাদের ফাঁকি দেয়ার বুদ্ধি। আমারও মন বলে আপনার দুস্ট বুদ্ধি থেকে কিছু ধার পেলে দারুন হতো। কথা নাই, লেখা চাই।
অলিভার
নিত্য নতুন সব ধারণা নতুন সকল ধারণাতে হারিয়ে যায়, পুরাতন অনুভূতিরা অযত্নে পড়ে থাকে এদিক সেদিক। তারপরও কেউ কেউ পিছু ফিরে চায়, আবার কেউ পুরানোতেই আটকে যায়।
কবিতার ভাবার্থ হয়তো ঠিকমত বুঝতে পারি নি, কিন্তু অতীত ছেড়ে আসার আক্ষেপ অনুভব করতে পেরেছি।
কবিতার জন্যে ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম 🙂
শুন্য শুন্যালয়
তারপরও কেউ কেউ পিছু ফিরে চায়, আবার কেউ পুরানোতেই আটকে যায়।
আপনি অনেকটাই ধরে ফেলেছেন। খুশি হলাম মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন বলে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
খেয়ালী মেয়ে
স্মৃতি হাঁতড়িয়ে বিশেষ কিছু খুঁজে না পাওয়ার আক্ষেপ ফুটে উঠেছে লেখায়…………
বনসাই হয়ে থাকে কতো কেউ, যত্ন পাত্রে সাজসজ্জায়
বটঝুরির ধুলোবালি ছুঁয়েই তবু কেউ কেউ রয়ে যায়… (y)
শুন্য শুন্যালয়
না পরী, এটা ঠিক না পাওয়ার আক্ষেপ নয়। আমি আসলে যা পাই তাতেই খুশি।
একটু সময় করে সজীব ভাইয়ার মন্তব্য টা দেখে নেবেন। আমাকে দিয়ে আসলে কিছু হবেনা।
মোঃ মজিবর রহমান
স্রিতি হাতরিয়ে বেড়ানো ছাড়া উপায় কি দিদি।
সেকেলের জিনিস এখন বড়ই অকেজ।
নচিকেতার গান ব্রিধাশ্রম।
কবিতায় অনেক বুঝলাম্না।
শুন্য শুন্যালয়
স্মৃতির জন্য আমার হাহাকার নেই, কিংবা মধুর কোন স্মৃতি তেমন নেই হয়তো। আমি বর্তমানে খুশি হতে চাই। স্মৃতি আমার জন্য হেঁটে যাবার বন্ধু।
মোঃ মজিবর রহমান
আপনার এ আশা পূর্ণ হোক দিদি।
শুভকামনায়।
শুন্য শুন্যালয়
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
ছাইরাছ হেলাল
বেশ সুন্দর করেই হারানোর অনুভুতি প্রকাশিত হয়েছে,
বট গাছ অন্য পাখিদের মাঝে হরিয়াল কে সহজেই চিনে নেয়।
সেতার কালোত্তীর্ণ ও পরীক্ষিত।
অনেকদিন পরে লিখলেন।
শুন্য শুন্যালয়
আমাকে দিয়ে আসলে লেখালেখি হবেনা। 🙁
লেখা প্রকাশ করবার আগে বিভাগ সিলেক্ট করতে গিয়ে মহা ঝামেলায় পরি, কিছুতেই এটাকে কবিতার বিভাগে রাখতে পারিনা। হ্যাঁ সেতার কালোত্তীর্ণ এবং মূল্যবান। ৪ নাম্বার মন্তব্যটা একটু কস্ট করে পড়তে হবে যে। কঠিন কঠিন লেখা পড়তে পড়তে হাল কিছুটা খারাপ আমার।
ছাইরাছ হেলাল
ভাইয়া,খুব মন দিয়ে পড়েছি ৪ নং মন্তব্যটি।ইট্টু বুঝতে পেরেছি বলেও মনে হচ্ছে। এত্ত কঠিন কেন!
এমন লিখতে পারলেই আমাদের হবে, এর বেশি না হলে ও আপত্তি নেই।
আমি একটু এন্টিকের ভক্ত।
শুন্য শুন্যালয়
এমন কইরা বোঝানোর পরও ইট্টুখানি? আচ্ছা একটু বুঝলেই চলবে। আপনার চাইতে কম কঠিন লিখি কিন্তু। আমিও এন্টিকের ভক্ত তবে লাভ নাই, উহা ম্যালা দামী…
সাইদ মিলটন
কেন হারাচ্ছে সব বারাচ্ছে ভীড় হারানোর তালিকায়
শুন্য শুন্যালয়
সব হারায় না, কিছু তো থেকেই যায়…
হিলিয়াম এইচ ই
হারানো অনুভূতি,
চমৎকার
শুন্য শুন্যালয়
হারিয়ে যাওয়া সময়ের কাওকে দেখা।
আপনাকে আজ প্রথমবারের মতো পেলাম মন্তব্যে।
ধন্যবাদ জানালাম।
জিসান শা ইকরাম
যদিও পুরোটা বুঝিনি লেখা
তারপরেও মনে হয়েছে কারো কথা বলছেন যারা বর্তমানের মন মানসিকতার ধারক নয়।
শীতলপাটি, সেতার যারা এখনো ধরে আছে
আধুনিক শয্যা, গিটারে তাঁরা স্বাচ্ছন্দ বোধ করেনা।
এমন লোক থাকবেই,
কেউ পছন্দ করে এদের, কেউ করেনা।
বরাবরই আপনি ভালো লেখেন।
শুন্য শুন্যালয়
আপনি নাকি কবিতা বোঝেন না? এই ছিলো আপনার মনে?
একদম পুরোটাই ধরে ফেলেছেন। যাক এতোক্ষন পর একটু হালে পানি পেলাম, তাহলে এতো কঠিন লিখিনাই।
আমাদের সবার বেলায় এটা সত্যি, কেউ আমাদের পছন্দ করে কেউ করেনা।
বরাবরই আপনি ভালো অনুপ্রেরনা দেন 🙂
জিসান শা ইকরাম
ওল্ড ইজ গোল্ড কথাটা লেখায় বেশ মানায়
বাস্তবে এদের আসলে ঠাই হয় ওল্ড হোমে বা বাড়ীর সবচেয়ে খারাপ কক্ষে 🙂
শুন্য শুন্যালয়
ওল্ড মন যাদের তাদেরই আমি ওল্ড মানি। সেক্ষেত্রে তারা নিজেরাও কোনদিন ওল্ড হোম থেকে বের হতে পারবেনা।
মেহেরী তাজ
সেকেলে মানুষ সম্পর্কে বলেছেন। পুরাতন ভালো বা মন্দ এটি বলেছেন কিনা বুঝতে পারিনি আপু।
শুন্য শুন্যালয়
ভালো মন্দ তো জানিনা। শেষের দু লাইনে বলেছি সেকেলে মানুষ দুর্লভ। আর দুর্লভ বরাবরই মূল্যবান।
দেশি মেয়েকে নিয়মিত দেখে ভালো লাগে।
মেহেরী তাজ
বুঝেছি আপু। এক্সাম নাই তাই আছি, এক্সাম শুরু হলে এতটা থাকতে পারবো না।
শুন্য শুন্যালয়
সময় পেলেই চলে আসবেন, তাতেই খুশি হবো। আগে এক্সাম পরে সবকিছু।
আমি অবশ্য এক্সামের মধ্যেই বেশি আসি :p
সীমান্ত উন্মাদ
কেউ কেউ তবু থাকে,অভিনয়ের ডিভান ফেলে দিয়ে
শীতলপাটিতেই যার রাত্রিযাপন।
জলতরঙ্গের সুরে কেউ কেউ ঢেউ গোনেনা জলের,
সমুদ্রের সুর শোনবার জন্য সমুদ্রেই পা ভেজানো চাই।
জ্যোৎস্নার রাত জাগা গল্প লেখা হয়না ঘরের রাতবাতিতে,
এই কয়টা লাইন দারুন লাগলরে বন্ধু।
শুন্য শুন্যালয়
তুমি মন দিয়ে পড়ো এজন্যই ভালো লাগে।
লেখালেখি টা যে চালিয়ে যেতে হবে, অনেকদিন লিখছো না।
বনলতা সেন
কোথায় বসে বীনা বাজাচ্ছেন আমাদের ফেলে ? আমাদের ফেলে যাওয়া ঠিক না।
শুন্য শুন্যালয়
নেট নস্ট ছিলো তিনদিন। বীনা বাজাতে পারিনাতো, আপনি পারেন?
ফেলে তো যাইনা, চোখে চোখে রাখি, চোখে চোখ রাখি। হা হা , আপনার কথা এটা। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
বীনা টা কি এবার আপনি নিয়ে গেলেন?
ওয়ালিনা চৌধুরী অভি
আপনি কি এই সেকেলেদের দলে? নাকি সেকেলেদের অবস্থা বর্ননা করেছেন এদেরকে দেখে ? (y) (y)
শুন্য শুন্যালয়
দ্বিতীয় লাইনটাই ঠিক আছে। এবার কিন্তু আমাদের ছেড়ে যাওয়া চলবেনা।
হৃদয়ের স্পন্দন
সত্যি আকাল চলছে সেকালের সেতার কে যে সবাই সেকেলে বলে, অবাক হয় ভাষার রুপান্তর দেখে, যদিও ডিকশনারী আগেই জানত আমরা ভুলে যাবো সব যখন বসবাস একালে, হারাবো মায়ার বাধন আর ভালবাসা, তাই বীপরিতে শব্দ ধরে রেখেছে আবহকালেই
শুন্য শুন্যালয়
আপনার মন্তব্য আমার লেখার চেয়ে সুন্দর হয়েছে।
ডিকশনারী আগেই জানত আমরা ভুলে যাবো সব যখন বসবাস একালে, হারাবো মায়ার বাধন আর ভালবাসা, তাই বীপরিতে শব্দ ধরে রেখেছে আবহকালেই… সুন্দর সুন্দর।
আমার এখানে প্রথমবারের মতো মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আবু জাঈদ
‘ বনসাই হয়ে থাকে কতো কেউ’ -বাহ
শুন্য শুন্যালয়
আপনাকে দেখে খুব খুশি হইছি ভাই, ধন্যবাদ দিলাম।
মিথুন
সব সময় পুরানো কিন্তু ভালো নয় আপু। তবে ব্যতিক্রম আছে 🙂 লেখা ভালো লেগেছে খুব।
শুন্য শুন্যালয়
আমার কবিতা পড়ে পুরনো ভালো মনে হচ্ছেনা? 🙂 সবসময় না হলেও বেশিরভাগ সময়ই পুরনো ভালো, দামী। এই ধরুন পুরোনো চাল। আপনি কিন্তু আমাদের ফাঁকি দিচ্ছেন।
ব্লগার সজীব
আমি কিন্তু সেকেলে নই। আধুনিক। সেকেলেরা ঝিমায়, আমি ঝিমাই না 😀
শুন্য শুন্যালয়
সেকেলেরা ঝিমায় নাকি? হা হা হা। নারে ভাইয়া। আমি তথাকথিত আধুনিক, তবে সেকেলে হতে পারলেই খুশি হতাম, কিংবা আমিও সেকেলে হতে পারি। ইলেক্ট্রিসিটি চলে গেলে, আমার খুব ভালো লাগে। মোমের আলো মিস করি জেনারেটর আসার পর। এই সেকেলে বলতে আসলে এন্টিক কিংবা চিরসবুজ মনের কিছু মানুষকে বুঝিয়েছি। যতোই আধুনিক হন না কেনো বস, মন একদিন অই সেকেলেই ছুটবে।
অরণ্য
“ইলেক্ট্রিসিটি চলে গেলে, আমার খুব ভালো লাগে। মোমের আলো মিস করি জেনারেটর আসার পর।”
আপনার সৌভাগ্য, আপনি মোমবাতির যুগ পাড়ি দিয়ে এসেছেন । মাঝে মাঝে ঘটা করে মোমবাতির আলোয় নৈশভোজ করবেন । আপনার ভালো লাগবে । একেলে – সেকেলে তখন মনে হতে পারে নিছক দুটি শব্দ মাত্র । ভালো লিখেছেন । আরও বেশি ভালো লেগেছে আপনার মন্তব্য লিখতে অকপটতা । (y)
শুন্য শুন্যালয়
মোমবাতির আলোয় নৈশভোজ ভালোই বলেছেন, আমি হারিকেনের আলোয় নৈশভোজ করতে চাই। মন্তব্যে উৎসাহিত করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে অরণ্য।
লীলাবতী
একবারে পড়ে বুঝতে পারিনি, মন্তব্য পড়ে সব ফকফকা 🙂 অনুভুতিগুলো শব্দের মাঝে কত সুন্দর করে সাজিয়ে তোলেন। অনেক ভালো লাগা আপু।
শুন্য শুন্যালয়
ধন্যবাদ ভত্তা বৌ। কিন্তু আপনি এতো অনিয়মিত কেনো? কি এতো করেন বলুন তো? এখনই এতো বিজি, বিয়ের পরে তো আমাদের ভুলেই যাবেন।
নুসরাত মৌরিন
কবিতাটা কয়েকবার পড়লাম,বারবার পড়তে ভাল লাগছে।
অভিনয়ের ডিভান ফেলে দিয়ে,জ্যোৎস্নার রাত জাগা গল্প না লেখার আক্ষেপে,এক কিংবা আধখানা জ্যোৎস্নার জন্য শ’খানেক রাত্রিতে বনবাস শেষে -বনসাই হয়ে থাকা আমাদের বারবার তাই সেকালেই ফিরতে ইচ্ছা করে…।
শুন্য শুন্যালয়
দিন দিন অনেকদিন হলেও ফিরে আসুন, ফিরে আসুন এই বটঝুরির সোনেলা ছায়ায়।
সায়ন্তনু
একে কঠিন লেখা আবার এত আলোচনা।আমার মাথা আউলাইয়া যেতে চায়।নূতনদের জন্য সহজ পাঠ গোছের কিছু হলে ভাল হতো।
শুন্য শুন্যালয়
হি হি ভাইয়া আমরা সবকিছুতেই অনেক আলোচনা করি। আকাইম্মা সব। আমিতো কঠিন লিখতেই পারিনা।
আপনার মিনির আপডেট দিচ্ছেন নাতো?
ঘুমন্ত আমি
কবিতার বোধ্যা নই আমি! তবুও আশা রাখি একদিন আমি পুরো কবিতাই যথাযথ ভাবে বুঝবো! তবে একটি লাইন খুব সত্যিই বলেছেন সেকেলে সেতারের আজ বড়ই
আকাল!
শুন্য শুন্যালয়
আমিও কবিতার বোধ্যা নই ভাইয়া। কবিতা বিভাগে এসব লেখা দিতেও আমি ভয় পাই। আপনার দেরিতে হলেও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।