নিঃশ্বাস দূরত্বে দাঁড়িয়ে কী বলতে চাও ? সোনালী সাঁজ। দাবানল বুকে চেপে নিরাপদ নিরাপত্তায়।
সাঁজ,কুহক দেখেছো – সেজেছো কখনও। সূর্যের জাহাজডুবি শেষে সুগন্ধি চাঁদ একটু পরেই ছুঁয়ে যাবে তোমাকে,বাতাসে তার ই সুর পৌঁছে গেছে।কী এমন দগ্ধ যন্ত্রণা,মুখরা তোমাকে চুপিয়ে রেখেছে।
ছদ্মবেশীর ডুগডুগি হাতে সারাক্ষণ হাটেমাঠে স্যাঁতস্যাঁতে তন্বী হৃদয় সেঁকছ বুঝি খাঁখাঁ রোদ্দুরে!
নাচাবো বানর ,জীবন্ত খরগোশ , সার্কাসের আহত ক্লাউন,হাড্ডিসার খিস্তি-খেঁউড়ের কার্তিক ও তুফান তার্কিক।
নাবালকের হাঁটি-হাঁটি পা পা করে ছেড়ে দেব।
দেখ –দেখ গোধূলি,চোখ তুলে তাকাও – দেখছ ? কতটা রং আমার ডানায় ?
চল না, উড়ে যাই ঐ দূর নীলিমায়।
সুগন্ধী গোলাপ সন্ধ্যা ,বনপোড়া হরিণী সন্ধ্যা,
সুপক্ব সোনালী কাফনে নিপুণ চিতায় চড়িয়ে ধূপের গন্ধ টেনে নেব ব্যাপক খরার তৃষ্ণার্ত এ বুকে।
নিঃশব্দ সাঁজের স্বপ্নাচ্ছন্ন দিলখোলা হাসি ঝরে পড়ে মোদের মাঝে।
৬৩টি মন্তব্য
শাদমান সাকিব
আমার কি সাধ্য আছে এখানে কথা বলার ?
তবে শুধু এটুকু বুঝতে পেরেছি আপনার সাথে সাঁজের খুব ভাব ।
আপনি মুভি রিভিউ লিখলে নির্ঘাত পগার-পার দিতে হয় কীনা কে জানে ?
বনলতা সেন
সাধ্য নেই কী করে বুঝি ? আসল কথাটুকু তো ঠিকই ধরে ফেলেছেন ।
সবাই মিলে আপনাকে ডেকেডুকে এনেছি কি পগার-পার হওয়ার জন্য ? কোথায় উৎসাহ দেবেন ,তা না করে
পালানোর ভয় দেখাচ্ছেন ?
শাদমান সাকিব
আপনার লেখার কাছে আসলে ভয় ভয় লাগে ।
আপনি লিখলে যে কী হবে তা আমি এখন অল্প অল্প বুঝতে পারছি ।
অবশ্য আমার লেখালেখিটা আপনার লেখা দেখে আর একটু ভাল ও হয়ে যেতে পারে ।
না বাবা , পালানোর সাহস পাচ্ছি না ।
বনলতা সেন
কাজেই অপেক্ষা করুণ ।
সাবালক
খুব গভীর লেখা, পুরোপুরি বুঝতে না পারলেও শুধু এটুকু বুঝেছি যে প্রকৃতিকে নতুন করে সাজিয়েছেন। সব শব্দের অর্থ জানতে হলে আমাকে অভিধান খুলে বসতে হবে এখুনি।
বনলতা সেন
পড়ার জন্য ধন্যবাদ । প্রকৃতির জন্য বিশেষ টান এ লেখায় অবশ্যই আছে ।
বেশি কঠিন শব্দ ব্যাবহার করিনি কিন্তু ।
সাবালক
আপনার শেষ প্যারাটা অদ্ভুত লাগলো আমার কাছে ক্যারন কথাগুলো অনেক অনেক সুন্দর এবং সত্য, অনেক ভেবেছেন এই প্যারাটা নিয়ে তা আমি নিশ্চিত। অনেক ভালও লিখেছেন আপনি।
বনলতা সেন
লেখার সময় সুন্দর বা সত্য এ সব ভাবনা কাজ করে না। মনে যা আসে তাই লিখি।
না অনেক ভেবে লিখিনি,সহজ লেখা এটি । ভাল থাকবেন।
পাগলা ঘন্টা
লেখা টা বেশ হৃদয় স্পর্শী ।
বনলতা সেন
পড়ার জন্য ধন্যবাদ ।
ছাইরাছ হেলাল
“নাচাবো বানর ,জীবন্ত খরগোশ , সার্কাসের আহত ক্লাউন,হাড্ডিসার খিস্তি-খেঁউড়ের কার্তিক ও তুফান তার্কিক।
নাবালকের হাঁটি-হাঁটি পা পা করে ছেড়ে দেব।”
আপনার এই হুমকিতে কেউ আপনার সাঁজের ধারে-কাছে ঘেসে এমন বুকের পাটা কারও নেই । ভোরকে কে কোথায় কার কাছে রেখে এসে সাঁজকে ধরলেন ? ধরা তো ধরা , সমূলে !
আপনার চাঁদ ও দেখছি ভাগ্যবান , সুগন্ধ বিলাচ্ছে । আমাদের তো লম্বা বা বোঁচা কোন নাক ই নেই যে একটু টেনে নেব ।
হরি , রক্ষা কর মোরে এ যাত্রায় ।
বনলতা সেন
কাছাকাছি না আসুক তা চাই বলেই এ সব লিখে রাখি ।
ভোরের ব্যাপারটি আপনাকে বলা যাবে না । ঠিক ও হবে না ।
এ চাঁদ সবার জন্য নয় । তাই নাক যে প্রকারের হোক না কেন সুবিধা হবে না ।
লেখার কোন কিছুই এড়িয়ে যেতে পারে না । ধন্যবাদ ।
শুন্য শুন্যালয়
ভোর আপনার একার নাকি? সবই বলতে হবে, এড়িয়ে যাওয়া নিষেধ এখানে।
বনলতা সেন
ভোরের আমার একার নয় । জন সম্মুখে ব্যাপারটি বলতে চাই । আপনি যখন চাইছেন তখন আর না বলে উপায় কী ? মুলত ভোর আপনার । আমি আপনার অনুপস্থিতির সুযোগে একটু নাড়াচাড়া করতে গিয়ে ঘটনাটি প্রায় পরকীয়ায় রূপ নিয়ে যাচ্ছিল । আপনিই বলুন এটি কি ঠিক ? তাই আপনার বস্তু আপনার জন্য ই রেখে দিলাম । হৃদয়ে ভালুবাসা থাকলে পরকীয়ার দরকারটা কিসের ? হি হি ।
শুন্য শুন্যালয়
কথায় বিরাগের সুর পাচ্ছি কিন্তু। কেমন একটা প্রতিযোগিতা প্রতিযোগিতা ভাব এসেছিল, কিভাবে প্রকাশ করা যায়, কিভাবে বনলতা দির শব্দ চুরি করা যায়, দিলেন তো 🙁 এ বললে শুনবো না, লিখতেই হবে তবে সাঁজের উপর মায়া টান বেশি হলে অন্য কথা। পরকীয়া আবার কি? ভালোবাসায় আবার পরকীয়া আসে নাকি?
তবে ভালোবাসার প্রকাশ যেভাবে খুশি করা যায়, তা ভোর হোক কি সাঁজ ।
বনলতা সেন
প্রতিযোগিতা তাও আপনার সাথে ? হেরে যেতে মানা নেই আমার ।
কখন কী লিখি জানি না । সাঁজ নিয়েও লিখব কিনা এখনও জানি না । ভাবছি রাতের কথা ভাবলে কেমন হয় । বলা যায় না ভোরের উপর কখন আবার হামলে পড়ি ।
আপনার ভোরকে সামলে রাখার দায়িত্ব আপনার ই ।
শুন্য শুন্যালয়
হামলা হামলি কিন্তু আমিও জানি। ভাবছি এরপর আপনি যা নিয়ে লিখবেন সেখানে আমিও হামলা করবো 😀
বনলতা সেন
এটির উপর পড়েই শুরু করে দিন । দেখি কেমন হামলা করতে পারেন ।
ভোরকেও সামলাতে হবে কিন্তু আগেই বলে দিলাম ।
মরুভূমির জলদস্যু
শব্দের সাজ বড়ই চমৎকার কারুকাজ ময়।
বনলতা সেন
এ সাজ সবাই দেখতে পায় না । আপনি দেখেন বলে ধন্যবাদ দিচ্ছি ।
মিসু
হুমকি ধামকি আজকাল ভালোই দিতে পারেন দেখছি।
বনলতা সেন
আপনার হয়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছি আরকি । ভুলে যাওয়া ঠিক না ।
মিসু
চালিয়ে যান, আমি বয়সের ভারে নুহ্য হয়ে গিয়েছি। পারিনা আর। ভুলে কি গিয়েছি ? আছি তো। হয়ত শারীরিক উপস্থিতি নেই। আত্মার সাথে যে মিসেই আছি বনলতা দি।
বনলতা সেন
বয়স কোন ব্যাপার না । মনের জোর আসল জোর যা আপনার আছে ।
শুধু আত্মায় হয় না । এর বেশি ও দরকার হয় । এলে ভালই লাগে ।
শুন্য শুন্যালয়
সূর্যের জাহাজডুবি শব্দটা আজ প্রথম শুনলাম।
সাঁজের দগ্ধ যন্ত্রণা, ছদ্মবেশী রূপে হৃদয় সেঁকা দেখতে পেলেন।
ভালোবাসার গভীরতায় কেউ ধারে কাছে ঘেষলে পা খোড়া করে দেবার হুমকিও দিলেন।
আকাঙ্ক্ষার কথাও বললেন দূর নীলিমায় উড়ে যাবার।
কাফন, চিতা মনে করিয়ে দিয়ে বুঝিয়ে দিলেন আমৃত্যু কাছে রাখবার ইচ্ছেটাও।
আর কিছু কি বাকি থাকলো?
এগারো লাইনেই যদি সব বলা যায়, তাহলে সারারাত সারাদিন ধরে কি এতো লেখে সবাই?
বনলতা সেন
আমিও এই প্রথম লিখলাম আমার লেখায় । এগারো লাইন লিখতেই জান শ্যাষ ।
বেশি সুন্দর করে যদি আপনার মত লিখতে পারতাম তা হলে এগারো লাইনে সীমাবদ্ধ থাকত না ।
ভালুবাসা করলে আর কম করে কী লাভ ? সাঁজের সাথে মাখামাখিটা ভাল করেই করার ইচ্ছে আছে ।
বাকিটা ঈশ্বর ভরসা ।
আপনার ভোরকে দেখতে ইচ্ছে করে ,দূরে দাড়িয়ে হলেও ।
শুন্য শুন্যালয়
আপনার লেখায় কোন শব্দ বা লাইন বেশি ভালো সেই ঝামেলা থেকে মোটামুটি বেড়িয়ে এসেছি। ঝিম মেরে পুরো লেখা নিয়েই বসে থাকা যায়। আমার মতো করে এতো পঁচা আপনি চাইলেও আর লিখতে পারবেন না। দোতলার বাসিন্দাদের একতলায় সংকুলান হবেনা।
মাখামাখি চলুক ভালো করেই। করলে আর কম কি তাইতো।
ভোর আসবে, এভাবেই লুকিয়ে লুকিয়ে পিকাবু র মতো হুট করে।
বনলতা সেন
আমি যে দোতলার মানুষ নই । একতলায় নয় , আরও কম উচ্চতার তলায় থাকতে চাই ।
উচ্চতায় আপনাদের দেখতে চাই ।
ভোর লুকিয়ে আসবে কেন ? বলে কয়েই আসুক । আমরাও ভোরের পথে ফুল ছড়ানোর জন্য
অপেক্ষা করব । চুপি চুপি হবে না ।বলে দিলাম ।
শুন্য শুন্যালয়
আচ্ছা লুকিয়ে আসবেনা, আর আসে কই? আমি তো সাজসয্যায় সম্মুখে এনে হাজির করছি।
আমার একতলার টিনের ছাউনি দেয়া ঘরই ভালো। আপনি বুঝি আন্ডার গ্রাউন্ডে যেতে চান? 😀
বনলতা সেন
আপনার পিছু নিয়ে চুলোয় যেতে চাই ।
ব্লগার সজীব
এমন সাঁজের জন্য মায়া তো থাকবেই যুগ যুগ ধরে।
বনলতা সেন
একটু মায়ায় পড়েছি বেশি করেই । ভালো থাকবেন ।
লীলাবতী
এমন ভালো কবিতায় মন্তব্য করার জন্য আমাকে লিখে দিতে হবে কি লিখবো মন্তব্যে। এরপর থেকে মনে থাকে যেনো।
বনলতা সেন
আপনার ইনবক্সে এর অনেক উত্তর আছে । সেখান থেকে সাবধানে বেছে এদিকে ছুড়ে দিন ।
ওদিকের খবর কিন্তু দিচ্ছেন না ।
আদিব আদ্নান
এরই মধ্যে সাঁজের সাথে এত কিছু হয়ে গেল । কিছুই জানতে পেলাম না ?
শব্দের ফুলঝুরি ছড়িয়ে দিয়ে দিলেন । ধমক ও দিচ্ছেন । মৃত্যু, চিতা এ সব না বলে লিখতে পারেন না ?
বনলতা সেন
হওয়ার যা তা হয়েই যায় । তাতে বেশি সময় লাগে না । চোখ তো এদিকে থাকে বলে মনে হয় না ।
থাকলে জানতে পারতেন অবশ্যই । ফুলের ঝুড়ি আর কোথায় দেখলেন ?
বিশেষ চিন্তাটিকে এড়িয়ে যাওয়া বেশ কঠিন । ভালো থাকুন ।
জিসান শা ইকরাম
সাঁজ নিয়ে লিখবেন নাকি ?
একজনে ভোর একজনে সাঁজকে দখল করলেন ।
আমাদের জন্য রাখলেন অসহ্য দুপুর আর কালো রাত ?
এটি কেমন হলো ?
এমন দখল প্রক্রিয়া সোনেলাতেও শুরু করলেন শেষ পর্যন্ত ?
সুন্দর–
চলুক এমন লেখা ।
বনলতা সেন
এখন সাঁজের সাথে ইয়ে চলছে ।তাই লিখতেই হচ্ছে । আপনারাও যোগ দিতে পারেন এ সব প্রক্রিয়ায় ।
অবশ্যই চলবে । ভালো থাকবেন ।
অন্তরা মিতু
“নিঃশ্বাস দূরত্বে দাঁড়িয়ে কী বলতে চাও ” —— শুরুতেই চেক মেইট …
সম্পূর্ণ লেখাটি পড়ে অসম্ভব ভালোলাগা…
বনলতা সেন
এতদিন পর এসে চেক মেইট দিলে নিচ্ছি না ।
আপনাকে প্রায় নিয়মিত চাই ।
অন্তরা মিতু
“সুপক্ব সোনালী কাফনে নিপুণ চিতায় চড়িয়ে ধূপের গন্ধ টেনে নেব ব্যাপক খরার তৃষ্ণার্ত এ বুকে” — এমন একটি কথা, এভাবে লিখতে পারলে জীবন সার্থক…
বনলতা সেন
আহারে , পক দিচ্ছেন ! আপনি আরও ভালো লেখেন তা কিন্তু খবর পেয়েছি ।
সময় চাই আপনার ।
স্বপ্ন
এমন সাঁজের মায়ার বাঁধনে পরে যেতে ইচ্ছে করে।
বনলতা সেন
আসুন এক সাথেই বাঁধি এ বাঁধন ।
লেখ চাই ।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
মন্তব্য কোথায় দেবো তাই ভাবছি 🙂
বনলতা সেন
এত ভাবার কী আছে? লিখে ফেলুন যেমন মন চায় ।
স্বপ্ন নীলা
আমি ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। কি বলবো। কিভাবে বলবো !! এযে সুন্দরের সাগর –সুন্দরের পাহাড় — যার তুলনা সে শুধু নিজেই ———যাকে শুধু দেখা যায় দূর হতে কিন্তু ছোয়া যায় না —–হুমমম ভীষণ সুন্দর — মুগ্ধ হলাম কবি !!!
বনলতা সেন
যা লিখে আপনি মন্তব্য করেছেন তাতে আমিও মুগ্ধ । আপনাকে পাচ্ছি না আমাদের মাঝে ।
শুধু দেখা নয় আপনি ছুঁতে চাইলে তাও পারবেন । কষ্ট করে একটু ছুঁতে হবে মাত্র ।
ভালো লাগল সুন্দর করে বলা কথাগুলো ,আবারও বলছি ।
শিশির কনা
ভয়ে ভয়ে মন্তব্য দিলাম, বেশী শব্দ হলে সাঁজের এমন রূপ দেখায় আবার ডিষ্ট্রাব না হয়। এমন লেখা শুধু পড়তে হয় মুগ্ধ হয়ে।
বনলতা সেন
কী যে বলেন ! ডিস্টার্ব হবে কেন ? পড়ছেন তাতেই আনন্দ । একটু লেখা দিতে পারেন সময় করে ।
মিথুন
সাঁজের প্রেমেই মজে যাবো ভাবছি।
বনলতা সেন
মন্দ নয় ,শুরু করে দিন । লেখা চাই ।
কৃন্তনিকা
ভীষণ ভীষণ ভালো লাগলো… -{@ -{@ -{@
বনলতা সেন
আপনি গুণী মানুষ । আপনার ভালোলাগা অনেক কিছু ।
ভালো থাকবেন ।
ছাইরাছ হেলাল
এ লেখাটিতে কী আছে জানিনা ,তবে পড়েছি অনেক অনেক বার ।
বনলতা সেন
তেমন কিছুই নেই ,প্রাণ ছাড়া । অনেক বার পড়েছেন !
বনলতা সেন
বুঝতে পেরেছি ।অনেক বার পড়ার মর্ম । রাত কে নিয়ে পড়েছেন ? তাই না ?
নীলাঞ্জনা নীলা
মুগ্ধ পাঠ। এমন সাঁজ আমি দেখিনা কেনো ?
বনলতা সেন
আপনি দেখেন আর ভাল কোন কিছু ।তাই এটি চোখেই পড়ে না ।
আপনার লেখা পড়ে এলাম ।
লীলাবতী
এত মন্তব্যের পর আমি আর কি মন্তব্য লিখবো। সব তো বলা হয়ে গিয়েছে। এমন সাঁজের মায়ায় পরে গেলাম নিজেই।
বনলতা সেন
এই সাঁজের মায়ায় পড়া মন্দ নয় । আরও ভালো থাকেবেন আপনি ।
বন্দনা কবীর
নিঃশ্বাস দূরত্ব, সোনালী সাঁজ,সূর্যের জাহাজডুবি শেষে সুগন্ধি চাঁদ , মুগ্ধ হলাম এমন বর্ননায়।
বনলতা সেন
আপনাকে মুগ্ধ করতে পেরেছি তা ভাবলে আনন্দ হয় কিন্তু এত সহজ তাও কেন জানি মনে হচ্ছে না ।
অনুগ্রহ করে পড়েছেন তাতেই অনেক আনন্দ আমার । ভাল থেকে কখনও কখনও পড়লে ভালই লাগবে ।
অবশ্যই আপনকে ধন্যবাদ ।