
৮ অক্টোবর ২০১৫
————-
পেঁচানো তারে রয়ে যায় ঝুলন্ত মায়ারা
৮ অক্টোবর ২০১৪
————
১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধকে যিনি দুই কুকুরের কামড়া কামড়ি বলেন
#এবং ১৯৭১ এর ১৬ ডিসেম্বর বিজয়ের সাথে সাথেই যিনি বুঝে যান
”মতিন-আলাউদ্দিন গ্রুপ সামন্তবাদের সাথে কৃষকের দ্বন্দ্বকে প্রধান বলেন। এদের মতে পূর্ববাংলা আধা উপনিবেশ। ” [ সিরাজ সিকদারের লেখা থেকে ]
এবং ১৯৭৫ এর ১৫ আগষ্ট পর্যন্ত “জাতীয় শত্রু খতমের মাধ্যমে জাতীয় মুক্তিযুদ্ধ শুরু কর” এই বিশ্বাস এ যিনি দৃঢ় সংকল্প বদ্ধ ছিলেন।
এবং এই শ্রেনী শত্রুদের মধ্যে কোন রাজাকার, আলবদর নেই- এমন আস্থা যার ছিলো।
এবং ১৯৭৫ সনের ১৫ আগষ্ট পর্যন্ত যিনি এই বাংলাদেশকে ” পুর্ব বাংলা ” বলতেন।
তার মৃত্যুতে সবাই মর্মাহত এবং শোক প্রকাশ করলেও আমি করতে পারছি না। শোক প্রকাশ করতে না পারার জন্য দুঃখিত ।
রাজাকার গোলাম আযমও একজন কথিত ভাষা সৈনিক। আর গোলাম আজমরা কখনোই সর্বহারা পার্টি বা খতমের রাজনিতিতে বিশ্বাসীদের কাছে শত্রু ছিলো না।
মনে রাখতে হবে এটি।
৮ অক্টোবর ২০১৩
————
কত ধরনের শিক্ষা চলেঃ
ইনশআল্লাহ একসাথে লিখলে নাকি কি কি গুনা হবে , ইনশ এর পর একটি স্পেস দিয়ে আল্লাহ্ লিখতে হবে এভাবে ইনশ আল্লাহ ।
হে ছাগুর বাচ্চা গণ , আল্লাহ্ কি তোদের মত ছাগল ? তিনি অন্তর্যামী নন ? মানুষ কি বলতে চাচ্ছে তা কি তিনি বুঝতে পারেন না ?
তোরা ফাক দিয়ে লেখ , আমি ইনশআল্লাহ এভাবেই লিখুম । আমার আল্লাহ্ বুঝবেন আমি কি লিখেছি।
তোদের হেদায়েত এর দরকার নাই।
৮ অক্টোবর ২০১৪
————
একখান দাওয়াত পত্র ছিল আমার কাছে ।
তারিখঃ ৮ অক্টোবর বিকেল ২:৩০ মিনিট
স্থানঃ বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র
আয়োজকঃ বাংলাদেশ ব্যবসায়ী পরিষদ
প্রধান অতিথিঃ সন্মানিত প্রাক্তন প্রধান মন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া । ( এভাবে লেখা )
দাওয়াত পত্র সাথে নিয়ে যেতে হবে। এর অর্থ কিছু খাওন দাওনের ব্যবস্থা থাক্তারে। আমি যাইতাম না । ছাগলের গন্ধ আমি সহ্য করতারিনা । একজনের গায়ে ছাগলের গন্ধ পামু নিশ্চিত।
আয়োজকদের ধন্যবাদ এটুকুর জন্য যে প্রাক্তন ‘ চীন বাংলাদেশ মৈত্রী আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র ‘ না লিখে ‘ বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র ‘ লিখেছেন।
৮ অক্টোবর ২০১২
————
বিদ্যুৎ চলে গিয়েছে
মোমের আলোতে ব্রাউজিং এর মজাই আলাদা
স্বপ্নিল এক পরিবেশ
এস্ট্রেতে বাড়ছে সিগ্রেটের ছাই —
আমাদের সোনেলার প্রথম দিকের ব্যানার দেখুন 🙂
১৬টি মন্তব্য
মোঃ মজিবর রহমান
এই ছাগুরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধান্দা নিয়ে গুজব ও ভন্ডামী করে।
১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট পর্যন্ত গো আজম বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশকে পাকিস্তানের অধীনে আনার জন্য সমাবেশ ও কনফারেন্স করেছে বিভিন্ন দেশে এটাও শুনেছি। ২০১১ সালে।
অতীত জানলাম ধন্যবাদ প্রিয়।
ছাইরাছ হেলাল
আহা, নস্টালজিয়া।
তৌহিদ
হা হা হা, দাওয়াত পত্র সাথে করে নিতে হয় মানে খাবারের ব্যবস্থা আছে!! এইটা এতদিন আমার মাথায় আসেনি!!
প্রথম ছবিটি কি ইলেক্ট্রিক তারের? বৃষ্টির ফোঁটায় চমৎকার আবহ এসেছে ছবিতে।
সোনেলার প্রথমদিকের কাভারফটো দেখার সৌভাগ্য হলো এই পোস্টের বদৌলতে। ধন্যবাদ ভাই।
হালিম নজরুল
সুন্দর তথ্যবহুল ও চমৎকার উপলব্ধি নিয়ে লেখাগুলোয় মুগ্ধ হলাম।
শাহরিন
পুরনো স্মৃতি কত সুখের। পুরনো ছবি বা কিছু দেখলেই শুধু মনে হয় আহা আগের দিন ফিরে পেতাম।
আপনার অনেক রূপ আছে। একেক জায়গাতে একেক রকম।
ইঞ্জা
দাওয়াত পত্রটা এপিক ছিলো, সত্যি ছাগলের গন্ধ পেতেন ভাইজান, বাকি গুলো সব জব্বর বলেছেন।
স্যালুট ভাইজান।
বন্যা লিপি
আপনার নষ্টালজিক লেখা পড়ার সুযোগ পেলাম এরকম বিক্ষিপ্ত ভাবনার আদলে।
ছাগুদের দাওয়াতে যামু না,
ছাগুদের গন্ধ আমি সইতারি না “………হা হা হা ব্যাপক মজা পাইলাম।
সাবিনা ইয়াসমিন
প্রথম দিকের ব্যানার গুলো বেশি সুন্দর ছিলো। ইদানীং কারা যে ব্যানার বানাচ্ছে!!
আরজু মুক্তা
ব্যানারটা চমৎকার।
শামীম চৌধুরী
জিসান ভাই, সব অতীতগুলি জেনে ফেললাম।
রাফি আরাফাত
মন্তব্যটা সব পড়ে তারপর দিবো ভাই।
আজ আর কিছু না বলি। ভালো থাকবেন
শায়লা শারমিন
কত রকমের অভিজ্ঞতা! আহা!
চাটিগাঁ থেকে বাহার
ডায়রী হচ্ছে বৃদ্ধ কালের সম্পদ।
যখন কোন কাজ থাকবেনা, অবসর সময় স্মৃতি রোমন্থণ করার জন্য ডায়রীর কোন বিকল্প নেই। তাছাড়া নাতিপুতিদের বলার মত কতশত গল্প ডায়রীতে লুকিয়ে আছে। শুভ কামনা।
শিরিন হক
অভিজ্ঞার ভাণ্ডার থেকে আমাদের কিছু দিয়েন নইলে পেটের পিড়া হবে।
এর চেয়ে বড় বন্ধু আর নেই সে আমার ডায়রি
কামাল উদ্দিন
ধন্যবাদ ভাই, আপনার পোষ্ট পড়লাম
কামাল উদ্দিন
ধন্যবাদ ভাই, আপনার পোষ্ট পড়লাম