ইচ্ছে করলেই উপরে ফেলা যায় না শুভ্রতাদের। হৃদয়ের আনাচে কানাচে বিচরণ তাঁদের। এদের কেউ ফুল হয়ে হাসে, কেউবা হৃদয়ের টলটলে পুকুরের জলে সাতার কাটে, পাখি হয়ে উড়তে থাকে হৃদ আকাশে। স্ফটিকের দানার মতো, মুক্তো হয়ে ঔজ্জ্বল্য ছড়ায়, আলোকিত করে দৃশ্যমান জগৎ।
অতীতের স্বর্ণালী জীবনের কথা ভীর করে স্মৃতি ঘরে। স্মৃতির স্মৃতিরা কাঠঠোকরার মত শব্দ করে ঠক ঠক কোন এক মধ্য দুপুরে বা গভীর রাত্রিতে।
সেই কবে প্রাচ্যের ভ্যানিশ বলে খ্যাত শহরে পরিচয়ের পরে কেটে গিয়েছে প্রায় তিন যুগ। এখনো সেসব স্মৃতিরা ঝুলে আছে মায়ায়। মায়ার মায়ায় আটকে থাকে অনুভবে, শব্দেরা সেখানে পৌছে না। গীটারের সাথে সেই ‘এই নীল মণিহার, এই স্বর্নালী দিনে তোমায় দিয়ে গেলাম শুধু মনে রেখো’ হেরে গলায় গাওয়া গান, দক্ষিণ বাড্ডার সে বাসায় অসংখ্য রাত জাগা ক্ষণ, যেখানে ছিল প্রাণের স্পন্দন। অনুপও কি ছিলো সেখানে? আজ নেই সেসব রাত্রি দিন, মায়ারা কি ঝুলে থাকেনি আমাদের মাঝে ?
রোনালছে রোডের সেই একান্ত ছোট কুঠুরির কি কম মায়া? রাত জাগা পাখিদের একজন ইতস্তত এলোমেলো করা রেডিও পার্টস, ঘ্যাঙ ঘ্যাঙ করা শব্দ, অগোছালো একমাসের কুচকানো বিছানার চাদর, তুলো বের হওয়া বালিশ, দাড়িয়ালটা নাকি মরেই গেলো। কিসের বন্ধুত্ব দাড়িয়াল!! চলে যাবার সময় বলেও গেলি না শালা।
মায়ার পোষাকে নিজেদের জড়িয়ে পদ্মার চড়ে দাঁড়িয়ে একসাথে ডাব খাওয়া। ‘শুধু ছবিই কথা বলে’ কথাকে মিথ্যে প্রমাণিত করে ছবি না দেখেই তো চোখের সামনে রঙ্গিন সে সব ত্রিমাত্রিক হয়ে ঝুলে আছে। বনানী অফিসে সেই মায়াদের ভীর বা গুলশানের চায়নিজের সামনের লনে বসে থেকে মুখে আগুনের উত্তাপ তো এখনো। ধানসিঁড়ি নদীর সিঁড়িতে বসে তিন সবুজ বুড়োর (মতান্তরে তারা নাকি আবার যুবক) আড্ডা দেখা যাচ্ছে না স্বচ্ছ পানির মত?
দূরত্ব যতই হোক
সব……সব কিছুই এমনি করে ঝুলে থাকে মায়া হয়ে।
উৎসর্গঃ তোরে আমি খাইছি, সামনে পাইয়া লই…………স্পর্শ নিবি? হাত পা ভাঙ্গা বাদেই?
৫৬টি মন্তব্য
অরুনি মায়া
এ জগতে মায়াই সব আবার মায়াই সব সর্বনাশের মূল। মায়া আছে বলেই আমরা হাসতে পারি কাঁদতে পারি। মায়ার অভাব জন্ম দেয় ঘৃণা।
কিন্তু খেয়ে ফেললে কি করে হবে। পেটের ভিতর মায়ার সংসার হয়ে যাবে কিন্তু 🙂
যেমন সুন্দর ছবি তেমন সুন্দর লেখা। আর লেখক,,,,
থাক সে প্রসঙ্গে আর না যাই,,,,,,, 🙂
জিসান শা ইকরাম
আগে খেয়েতো ফেলি,ভবিষ্যতের চিন্তা ভবিষ্যতে করা যাবে 🙂
অরুনি মায়া
নেহিইইইইই ভবিষ্যতের ভাবনা ভাবাই জ্ঞানীর কাজ 🙂
জিসান শা ইকরাম
থ্রি কোশ্চেন ছিল আপনাদের?
বর্তমান সময়ই হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন………
অরুনি মায়া
কোন থ্রি কোশ্চেন এর কথা বলছেন ভাইয়া?
জিসান শা ইকরাম
লিও টলষ্টয়ের। ইংরেজিতেই প্রশ্ন এবং উত্তর দিলাম এখানে।
প্রশ্নঃ
* What was the right time to begin everything?
** Who were the right people to listen to, and whom to avoid?
*** What was the most important thing to do?
উত্তরঃ
* The most important time is now. The present is the only time over which we have power.
** The most important person is whoever you are with.
*** The most important thing is to do good to the person you are with.
ছাইরাছ হেলাল
মায়া মায়া, সবই মায়া,
খুপ খারাপ।
জিসান শা ইকরাম
তারপরেও তো মায়ারা ঝুলে থাকে স্ফটিক হয়ে।
অপদেবতা
মায়া ভয়ংকর ,
শুভ কামনা থাকল
জিসান শা ইকরাম
মায়ারা ছেড়ে যায়না
তাই এদের ভালোবাসি।
আবু খায়ের আনিছ
ভাইয়া শৈশবের সেই সোনালী অতিতকে মনে করিয়ে দিলেন। আহা!
জিসান শা ইকরাম
এটি যুবা কালের একজনের সাথে কিছু স্মৃতি
আবু খায়ের আনিছ
সেই জন্যই ত আরো বেশি করে মনে পড়ছিল।
জিসান শা ইকরাম
আচ্ছা 🙂
অনিকেত নন্দিনী
এই মায়ার লেখা পড়েই তো হুট করে নস্টালজিক হয়ে গেলাম!
দাঁড়িয়াল যেখানে গেছে ওখানে যাবার আগে কজনে বলেকয়ে বিদায় নিয়ে যায়? 🙁
তিন সবুজ বুড়ো আজীবনই সবুজ থাকুক। 😀
উৎসর্গের মাথামুণ্ডু কিছুই বুঝলামনা। ;?
জিসান শা ইকরাম
এখানে আমার কলেজ জীবনের পরের কিছু স্মৃতি বলেছি আমি
একজনের স্মৃতি,সাথে এসেছে আরো দুজন।
দাঁড়িয়াল নিজে নিজে মরে গিয়েছে
একারণে খুব রাগ তার উপর
এই জগৎ হতে বিদায় নিয়ে চলে গেলো, জানলাম না কিছুই।
অথচ আমরা এক স্থান হতে অন্য স্থানে যাবার আগেও বলে যাই।
উৎসর্গের মানুষটা যার কথাই বলেছি এই লেখায়–
হঠাত করেই কয়েক বছর পরে মোবাইলে টেক্সট দিল… ছুঁয়ে দেখতে চায় আমাকে
তাই এভাবে লেখা।
ভালো থাকুন।
নাসির সারওয়ার
সব্বোনাশ, মায়াগুলোর তো অনেক ক্ষমতা! তিন যুগ আর তিরিশ যুগ, বুড়ো হবেনা অনেকেই। বুড়ো হবেনা মায়াগুলো, মুছে দেয়া যাবেনা তাদের। ধুলোঝড় নেই, তারপরও কি যেন চোখের কোনে এসে পড়ল। মায়াগুলো কি মুক্তি চায় নাকি আরও ক্ষমতার দাপট দেখায়।
হাত পা ভাঙ্গার পর্বটা হাত পা দিয়েই হোক। ছোঁয়া তো পাবে।
জিসান শা ইকরাম
চোখে ভালো গ্লাস দিন,যাতে বাতাসও যেতে না পারে,
আর এটি সংক্রামকও,আমার চোখেও পড়তে পারে
মায়া গুলো আরো কঠিন ভাবে বন্ধী হতে চায়
আমিও চাই আমৃত্যু এসব থাকুক আমার মাঝে।
দেখা হলে তার সাথে হৃদয়ের স্পর্শই পাবে
হৃদয়ের।
দেখে ভালো লাগলো এখানে
কতটা ভালো লেগেছে, বুঝাতে অক্ষম আমি।
নাসির সারওয়ার
চশমাতো আছে, তবে ভাল কিনা তা জানিনা। আটকে রাখবো যেন অন্য কাউকে আক্রান্ত হতে না হয় এই কঠিন সংক্রামক রোগে।
হৃদয়ের স্পর্শ, ছিল সব সময় এবং থাকবে।
সোনালাতে আছি বেশ কিছুদিন। লুকিয়ে ছিলাম। হয়তো ভয়ে নয়তো অন্যকিছু। বোঝাতেতো আমিও অক্ষম।
জিসান শা ইকরাম
সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হইতে ভাল্লাগে যে 🙂
হুম দেখছি এই নাম,মায়ার অক্ষরে লেখা না,
ভয়ের কিছু নাই,আমরা আমরাই তো সব।
নাসির সারওয়ার
ছড়িয়ে দেবো ভাইরাস এর মতো! তবে মায়াগুলো অক্ষতই থাকবে।
এই নামের কাহিনীটা না হয় আরেকদিন বলি। কে যেন কবি বানাতে ছেয়ে এই নামটা দিয়েছিলো!
ভয় কমাবার বড়ি পেলাম! ভাল ভাল!
জিসান শা ইকরাম
কবি নাসির সারওয়ার (প্রস্তাবিত) নামটা কিন্তু হেভী ওয়েট কবিদের মতই :D)
নাসির সারওয়ার
হবেনারে ভাই হবেনা। কবি হবার স্বপ্ন অনেক আগেই মৃত হয়ে গেছে।
জিসান শা ইকরাম
হতেও পারে @নাসির সারওয়ার
সোনেলায় মৃত স্বপ্নকে আবার বাঁচিয়ে তোলার ওঝা আছে
ভয়ের কিছু নেই
এখানে সব আমরা আমরা -{@
জিসান শা ইকরাম
হাত পা ভাঙ্গা হলো না এখনো,
আমার এই ইচ্ছেটা কি পূর্ণ হবেনা!
নাসির সারওয়ার
ইচ্ছে একদিন পুরন হবেই হবে।।
জিসান শা ইকরাম
দৃশ্যমান তার থেকে নাই হয়ে যাবে হয়ত কিন্তু অদৃশ্যমান স্মৃতি মন থেকে কখনোই মুছে যাবে না।
এখানে পাত্রী নেই কোন
আছে তিনজন,আমি সহ চারজন পাত্র।
দেখি লেখা যায় কিনা আরো।
শুন্য শুন্যালয়
শুধু ছবিই কথা বলে, ছবিটা কাগজে নয়তো মনে। যেভাবে ছবি আঁকতে শিখেছেন, আমিও অক্ষম বোঝাতে কতটা ভালো লেগেছে। কেন জানি মনে হয়েছে লেখা থামেনি এখানে,, আরো আছে, আরো আরো। কোঁচকানো চাদর, এলোমেলো রেডিও পার্টস, এই নীল মনিহার —মাত্র তিনযুগের সাধ্য আছে ভুলিয়ে দেবার? তিন যুবকের জন্য শুভাশিষ রইলো, ডাব খান, মুখে আগুনের উত্তাপ ঝরুক আবারো। দাড়িয়ালের উপর রাগ রেখেন না, অভিমান বড় ভয়ংকর।
ছবিটা এতো সুন্দর হওয়া ঠিক হয়নি। চোখ সরানো মুশকিল হচ্ছে।
জিসান শা ইকরাম
তিন যুগের কথা কি এটুকু লেখায় হয়?
আসবে হয়ত আরো।
দাড়িয়ালটার জন্য আসলে কষ্ট হচ্ছে খুব।
ছবিটা যতটা বলছেন,ততটা ভালো আসেনি,আপনি এই ছবিটা তুললে পারফেক্ট হতো।
শুন্য শুন্যালয়
হয়তো নয়, লেখা চাই আরো, দিতে হবেই।
ছবিটার ফ্রেমিং চমৎকার, মিথ্যে বলিনি। একটু নয়েজ এসেছে, সেটা ক্যামেরার কারনে। আমি তো ক্লিকাই শুধু, পারফেক্ট নাও হতে পারতো।
আপনার চোখ শুন্যে ঝোলা তারেও চলে গেছে ! 🙂
জিসান শা ইকরাম
আসলে মুল ছবিটি ক্রপ করে ৭০ কেবিতে আনায় ফেটে গিয়েছে ছবি
আমি কেবল ফ্রেমিং টা হয়ত কিছুটা বুঝি, আর কিছুই না।
আপনি সব বুঝেন।
চোখে চশমা দিয়ে আর কতটা দেখা যায় ? 🙂
শুন্য শুন্যালয়
হুম, ৭০ কেবি মানিনা, মানবোনা কিন্তু প্রতিবাদ টা করবো কার বিপক্ষে?
চোখে চশমা পড়লে বেশি ভালো দেখে সবাই, অভিজ্ঞতা তাই বলে। দুই চোখ আর চার চোখ বলে কথা 🙂
জিসান শা ইকরাম
৭০ কেবি আমিও মানিনা
ফটো তোলার সময় আমার চশমা ক্যামেরায় ঘষা খায়, ডিষ্টার্ব একটা
চশমা বাদে দুচোখেই দেখতে চাই,পারিনা।
শুন্য শুন্যালয়
ভাইয়া কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহার করেন, নীল/সবুজ রঙের 🙂
জিসান শা ইকরাম
আপনাকে আল্লাহ্ অনেক বুদ্ধি দিয়েছেন,আলহামদুলিল্লাহ।
শুন্য শুন্যালয়
বুদ্ধির সঠিক সদ্ব্যবহার যেন করতে পারি, এই দোয়া করবেন ভাইয়া।
জিসান শা ইকরাম
দোয়া না করলেও আপনি বুদ্ধির সঠিক সদ্ব্যবহার করতে পারবেন বলে আমার বিশ্বাস।
শুভ কামনা।
নীলাঞ্জনা নীলা
“দূরত্ব যতই হোক
সব……সব কিছুই এমনি করে ঝুলে থাকে মায়া হয়ে।”
সম্পর্ক নির্ভর করে সময়ের উপর নাকি সময়ের উপর নির্ভর করে সম্পর্ক? এর উত্তর আমার জানা নেই। শুধু এটুকু জানি আর বিশ্বাস করি সময়ের প্রয়োজনে জীবনে একেকজন মানুষের আগমন ঘটে। তবে একটি কথা স্মৃতিরা ফুরোয় না। আমাদের অবসরে এসে টোকা দেয় আর বলে, “এই যে মনে আছি তো আমরা স্মৃতিরা?”
নানা ব্যাপারখানা কি? এতো ভালো লিখলে তো আমার সমস্যা। বড়োই হিংসিত আমি। ^:^ ^:^
জিসান শা ইকরাম
” সময়ের প্রয়োজনে জীবনে একেকজন মানুষের আগমন ঘটে। তবে একটি কথা স্মৃতিরা ফুরোয় না। আমাদের অবসরে এসে টোকা দেয় আর বলে, “এই যে মনে আছি তো আমরা স্মৃতিরা?” — খুবই সত্যি বলেছো।
আমার আর একটা মায়ার নাম নীলা।কতটা জায়গা নিয়ে আছে সে আমার মাঝে,তা হয়ত সে জানেনা।রাগ করি, ধমকাই…… হয়ত এসব উচিৎ না।তারপরেও তো ঝুলে থাকি তার মায়া হয়ে,সেও থাকে।
তোমাকে অনুকরণ করা আরম্ভ করেছি কেবল
ভুল টুল দেখিয়ে দিস নাতনী।
তবে যাকে অনুকরণ করছি, তার মত এজন্মে লিখতে পারবো না,এটা জানি।
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা কাকে অনুকরণ করতে চাও? সাবধান তুমি তুমি-ই থাকো। আমার অনুকরণ করলে ধাক্কা নিশ্চিত। বুঝেছো? 😀 :D)
মায়া শব্দটায় আসলে মায়া বলে কিছু থাকেনা গো লেখক ভাইয়া। আপনাকে নমষ্কার। :p 😀
জিসান শা ইকরাম
তোমারে অনুকরণ করতে চাইছিলাম
নিষেধ করলা যখন,তখন আর করুম না।
মায়া আসলে ভালো না
নমস্কার দিদি মণি -{@
ব্লগার সজীব
লেখা আর ছবি দুটোই ভালো হয়েছে ভাইয়া।
জিসান শা ইকরাম
ধন্যবাদ সজীব
ন্যূন পোষ্ট চাই
মারজানা ফেরদৌস রুবা
মায়া! দুনিয়াটাই মায়ার খেলা। মায়ার জালে পড়ে মানুষ হাসে, কখনোবা কাঁদে।
মায়াই মানুষকে কাছে টানে। মায়ার শক্তি বড় ভয়ঙ্কর, এড়ানো যায় না।
জিসান শা ইকরাম
মায়া! দুনিয়াটাই মায়ার খেলা। মায়ার জালে পড়ে মানুষ হাসে, কখনোবা কাঁদে।
মায়াই মানুষকে কাছে টানে। মায়ার শক্তি বড় ভয়ঙ্কর, এড়ানো যায় না।—- মন্তব্যের সাথে সহমত
ভালো থাকুন।
নীতেশ বড়ুয়া
ছবি উলটে (আপ সাইড ডাউন) করে দিলেইঃ
মায়া চেপে বসেছে এই রঙিন জীবনে, স্বচ্ছতার মায়া, সাত রঙ দেখার মায়া।
(মন্তব্যঃ ঢং করো? আমিও একবার চাইপা বসি…বুঝবানে, মায়া কি আর কত প্রকার) :p
জিসান শা ইকরাম
মায়ার ভারে ডরেনা বীর 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
এই জন্যেই তো যত বীরত্ব গাঁথা রচিত হবার যুদ্ধ শুরু হয়েছে :p
জিসান শা ইকরাম
হ্যাঁ ঠিক 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
😀
মেহেরী তাজ
হায় হায় এ কেমন কথা?? যাকে উৎসর্গ করছেন তারই হাত পা ভাঙাতে চান??
আমার এমন উৎসর্গ কোন দিন চাই না। ভয় পাইছি।
জিসান শা ইকরাম
সে তো হাত পা ভাঙ্গা খেতে রাজী 🙂
নাসির সারওয়ার
হাত পা ভাঙ্গা মনে হয় ছোঁয়া পাওয়ার আনন্দের কাছে কিছুনা!
জিসান শা ইকরাম
এ কেমন বিচ্ছুদের পাল্লায় পড়লাম রে বাবা
লিখেও দেখি শান্তি নেই ………
শাহরিন
এই মায়ার কোন নাম নেই। অফুরন্ত ভালোবাসা আর দোয়া রইলো আপনাদের জন্য।
জিসান শা ইকরাম
হ্যা, এই মায়ার কোনো নাম নেই৷
অফুরান ভালোবাসা তোমাদের জন্যও।