ক্ষুধার্ত জলদস্যু ক্ষুধায় মরেনা, মরে পিয়াসে
আলোর ঝর্না বয়ে যায়,
কালো কুচকুচে মেঘ, হাড় কংকাল পাথর হয়ে
রয় পাহারায়
সামান্য সময়, হয়তো সেকেন্ড তখন ঘড়ির কাঁটায়।
বৃষ্টিকনা শিশিরকুচির মতো খণ্ডিত হতে হতেও অস্তিত্ব জানায়
মানুষ বৃষ্টিকনা কিংবা খন্ড ত (ৎ) নয়
খন্ড হলেই তারা অস্তিত্বহীন, অস্তিত্বের খোঁজে…
সব রঙ এর ভিড়ে নীল একটা পাথর কেমন করে যেন আমাকে দেখছিলো
আচ্ছা তৃষ্ণার্ত নীল কি সব রঙ শুষে নেয়? চুমুকেই তৃপ্তি আহমেদ চা এর মতো?
এ গাছটার নীচে দাঁড়ালে সবকিছুই ধাঁধাঁর মতো লাগে
সেই যেমন সিনেমাতে মাথা চক্কর দিলে পৃথিবীটা ঘুরতে থাকে, ঠিক তেমন।
“মানুষ” এই শব্দটাই তো সবচেয়ে বড় ধাঁধাঁ।
শৃঙ্খলিত জীবন এক ফোঁটা পানির চেয়েও দুর্বোধ্য অথচ মূল্যবান
প্রজাপতির মতো হতে চাওয়া পাতাটিতেও
আস্তে আস্তে কালচে দাগ বসে যায়
মানুষ, পাতা কিংবা প্রজাপতির গায়ের কালো দাগ আর কি মোছে?
আঁকড়ে ধরাই জীবন, কারো কাছে শুধুই বেঁচে থাকবার জন্যে,
যদিও বেঁচে থাকবার অর্থ প্রত্যেকের কাছে ভিন্ন এবং ভিন্নে….
দশহাজার গুনতে থাকো, আমি আবার তোমার কাছে ফিরে আসবো, কি শুরু করেছো তো?
৫৬টি মন্তব্য
রিমি রুম্মান
ছবির সাথে লেখাগুলো কি অদ্ভুত সুন্দর…
আঁকড়ে ধরাই জীবন, কারো কাছে শুধুই বেঁচে থাকবার জন্যে,
যদিও বেঁচে থাকবার অর্থ প্রত্যেকের কাছে ভিন্ন এবং ভিন্ন…
শুন্য শুন্যালয়
আপু থ্যাংকস, একটু ভালো লাগলেই আমি অনেক খুশি। ভালো থাকুন বেশি বেশি।
হ্যাঁ আপু, কেউ বেঁচে থাকতে চায়, কেউ ভালোভাবে বেঁচে থাকতে চায় আর কেউ সম্মানের সাথে বাঁচতে চায়। একেক জনের কাছে এক একরকম।
নাসির সারওয়ার
মুশকিল, ভারী ভারী মুশকিল। কি কইলেন, কিছুইতো বুঝতারলাম্না। জলদস্যু তো পানিতেই থাকে, হেয় পিয়াসে মরবো কেন! আমার তো আবার লাল লাল বাতি বেশী দেহি। আপ্নে দেহেন নীল। কেমতে হইবো!!
দশহাজার গুনতে গুনতে তো মস্ক চা জুরাইয়া যাইবো। ভারী ভারী মুশকিল।
কবে যে আপ্নেগো লেহা বুঝুম!!!!
শুন্য শুন্যালয়
লালন মরলো জলপিপাসায় থাকতে নদী মেঘনা, হাতের কাছে ভরা কলস তৃষ্ণা মেটেনা, শোনেন নাইক্কা এই গান?
লালন কইলে কিছুনা, আমি কইলেই খালি কারন খোঁজেন 🙁
আমিও লাল দেখি বেশি বেশি, তবে নীল হচ্ছে বেদনার রঙ, এইটার ক্ষেমতা মনে হয় বেশি বেশি।
টা এর চাইতে কি চা এর টান বেশি হইলো? আজীব কান্ড!! মজার একটা লাইন দেখলাম আজ গুগলের অফিসিয়াল সাইটে… Good things come in 10,000s. আমি লিখছি কাইল এইটা দেইখ্যাই গুগল মনেহয় কপি মারছে :p
লেহা বুঝতে কে কইছে? লেখা লিখতে থাকেন, যা খুশি লেখেন, আমরা ভালো বুঝুক (বোদ্ধা)। 🙂
নাসির সারওয়ার
ঐ গান দেহি আমাগো কালের, আপনি হুনলেন কেমতে!!
ইসস, বেদানা ফলটা কেন যে নীল হইলো না, তাইলেতো হেইডারে দ্গুরে ফালাইয়া দিয়া আসতাম …।
শুন্য শুন্যালয়
গানের আবার কাল আছেনি? আর আমি বুঝি খুকী? অই আপনাগো কালেরই আশেপাশের, আর আমার আছিলো একটা লাল পিচ্চি রেডিও।
এতো ফল থাকতে বেদানা ক্যান? ;?
মুহাম্মদ আরিফ হোসেইন
(y)
আলোর ঝরনা ছবিটা দেখে চোখ জুড়াইলো! .
অসাধারন একটা ছবি।
শুন্য শুন্যালয়
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আরিফ। 🙂 ছবিটা দেখে আমার ঝর্নার কথাই মনে এসেছে।
জিসান শা ইকরাম
ছবি এবং কথায় কেমন এক ঘোর লাগা অনুভুতি,
চেষ্টা করছি ছবি আর কথা গুলোকে জোড়া লাগাতে।
শুন্য শুন্যালয়
ঘোর কেঁটেছে? চেষ্টায় তেষ্টা বাড়ে, এতো জোড়া দিয়ে কাম কি? কোন ছবিটা ভালো লেগেছে বললেই শেষ হয়ে যায়, লেখা আপনার কোনটা ভালো লেগেছে, তাতো আমি একবারেই বলে দিতে পারি 🙂
জিসান শা ইকরাম
ক্ষুধার্ত জলদস্যু ক্ষুধায় মরেনা, মরে পিয়াসে
তারপরেও আলোর ঝর্না বয়ে যায় প্রানে,
কালো কুচকুচে মেঘ, হাড় কংকাল পাথর হয়ে রয় পাহারায়
কিবা এসে যায়?
বৃষ্টিকনা শিশিরকুচির মতো নেমে এসে ভিজায় মন
অস্তিত্বহীন, শিকড় হীন মানুষের অস্তিত্বের শিকড়ের উৎস হয়।
সব রঙ এর ভিড়ে নীল তার নিজেকে প্রকাশ করে নিজস্ব স্বকীয়তায়,
তৃষ্ণার্ত নীলের তৃষ্ণায় এগিয়ে আসে সবুজ জল।
লাল গাছটার নীচে দাঁড়িয়ে মানুষ খুঁজে পায় হৃদয়ের রঙ
মানুষ তো এই রঙই খুঁজে ফেরে, জীবনের রঙ,
ধাঁধা পালিয়ে যায়।
শৃঙ্খলিত জীবনে এক ফোঁটা জলও যে সে জীবনের চেয়ে মূল্যবান,
প্রজাপতির মতো হতে চাওয়া পাতাটিতেও কালচে দাগ বসে
তারপরেও জন্ম নেয় নতুন প্রজাপতি পাতা, জীবন চলমান
যেন জন্মান্তর।
আঁকড়ে ধরাই জীবন, কারো কাছে শুধুই বেঁচে থাকবার জন্যে,
যে আঁকড়ে ধরে, যাকে আঁকড়ে ধরে,
পরিপূরক এঁকে অপরের।
===================
আমার কি পালান লাগপে এখন? আওয়াজ দিয়েন, দৌড় দেয়ার জন্য ব্যাগ প্যাক নিয়ে তৈরী হয়েছি।
ছবি গুলো খুবই সুন্দর, আলোর ঝর্না, শিকলে পানির ফোটা, আঁকড়ে ধরা ছবি গুলো অসাধারন।
কয়েকবার দশ হাজার গোনা শ্যাষ, দাওয়াতের কিছুই হইল না।
শুভ কামনা।
শুন্য শুন্যালয়
বুঝতে পারছিনা, কে দৌঁড় দেবে? ছোটবেলায় এফারমেটিভ আর নেগেটিভ বাক্য গঠন পড়েছিলাম, এবার তার হাতে হাতে প্রমাণ দেখলাম। আগে বললে কী আমার এত কষ্ট করে এইসব ছাইপাশ লেখা লাগতো?
এখন থেকে ছবি দেব আর নীচের সব লেখা লেইখ্যা দিতে হবে, মনে থাকে যেন।
নীলের তৃষ্ণায় সবুজ জল আসে? 🙂 জলের কাজকর্ম দেখে দিনে দিনে শুধুই মুগ্ধতা।
ও আপনিও গুনতে শুরু করেছিলেন বুঝি? ;? আমিতো তুমিকে বলেছিলাম, তাকে জিজ্ঞেস করলেই জানা যাবে, আই এম ব্যাক। 😀
মিষ্টি জিন
প্রজাপতির হতে চাওয়া পাতাটিতেও
আস্তে আস্তে কালচে দাগ বসে যায়
আসলেও বসে যাওয়া দাগ
আরকি কখনও কি ওঠে?
ছবির সাথে মিলিয়ে কথামালাগুলো ভীষন সুন্দর।
শুন্য শুন্যালয়
আপনার মন্তব্যও আমাকে ভীষন অনুপ্রাণিত করলো আপু। পাতাটা আমার খুবই পছন্দ হয়েছিল, একদম প্রজাপতির মতো দেখতে 🙂
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
আমরাও গণনা শুরু করে দিয়েছি -{@ বরাবরের মতো ছবি ও ছবির সাথে মিল রেখে লেখাগুলো চমৎকার মানান সই -{@
শুন্য শুন্যালয়
ধন্যবাদ মনির ভাই, আপনারা এতো প্রশংসা করেন বলেই তো, আবজাব যাই-ই তুলি, নিয়ে আসি। ভালো থাকুন সবসময় ভাইয়া। -{@
ছাইরাছ হেলাল
ক্ষুধার্ত জলদস্যু ক্ষুধায় মরে না, মরে পিয়াসে, তাও ভাল যে তিরাসে
মরে না,
আঁকড়ে ধরাই জীবন, বাঁচতে হলে আঁকড়াতে হবে, আঁকড়া-আঁকড়ি চলবে,
যদিও বেঁচে থাকবার অর্থ প্রত্যেকের কাছে ভিন্ন এবং ভিন্ন তাই সব আঁকড়া আঁকড়া না।
খুবই সুন্দর লেখা ছবি সহ। পাকা হাতের কাজ!!
শুন্য শুন্যালয়
তিরাস আবার কি জিনিস গো ভাউ? পিয়াসে মরলে সমস্যা নাই বুঝি? কয়দিন পিয়াসে থাকলেই তো আপনার হাড়-কলিজা শুকাইয়া যায়। মরলে না টের পাইতেন!!
হ, সব আঁকড়া আঁকড়া না, মাকড়সার জালমাল ও আছে।
হুম চুরি টুরি করে হস্ত পাকা হইছে। ধন্যবাদ ভাউ।
ছাইরাছ হেলাল
দেখুন পিয়াস মেটানো সম্ভব, কিন্তু তিরাস তো মেটানোর রাস্তা নেই,
আরও চাই আরও চাই, এ চাওয়া তো মিটবে না। মরলেও।
মাকড় জালের আকড়া আকড়াই!!
চুরি-টুরি এত্তদিন আমি একলাই করতাম, ভাগ বসানো ঠিক না, তবে নুতন লাইন পাইলে জানিয়ে দিয়েন।
শুন্য শুন্যালয়
চুরির জিনিসে ভাগবাটোয়ারা না হলে কি হয়? আপনি আমি যে যার মতো করতে থাকি, তবে ধরা পরলে কিন্তু আমি আপনারে চিনিনা।
মরলে আবার চাওয়াচাইয়ির কিছু থাকে নাকি?
দেব সব দেব, কোন ঋনফিনের মধ্যে থাকুম না। ছবিব্লগ ঘুরতেছে মাথায়। ছবি আছে, লেখা দেখি কই থাইক্কা চুরি করা যায়।
আবু খায়ের আনিছ
ছবিগুলো কি তোমার তোলা আপু? অসাধারণ সব ছবি। এক্সিভিউশন হলে আমি প্রথম দর্শক হইতাম।
লেখার কথা আর নাই বা বলি।
শুন্য শুন্যালয়
হুম ভাইয়া, আমার তোলা। এক্সিবিশন? আর কাওরে কিন্তু কইয়ো না এই কথা, সবার সুন্দর সুন্দর ছবি দেখলে আমি ঈর্ষিত হই, আমিতো এখনো কিন্ডার ছাত্রী। 🙂
আবু খায়ের আনিছ
আমিও ঈর্ষিত হয়েছি। অসাধারণ হয়েছে ছবিগুলো আপু। সত্যি বলছি কিন্তু, বাকীদের জিজ্ঞস করে দেখতে পারো।
শুন্য শুন্যালয়
জিজ্ঞেস করতে হবেনা, আমি জানি তুমি যা বলেছো মন থেকেই বলেছো। ছবিতোলা কঠিন নয়, যা দেখছো তাকেই ফ্রেম বন্দী করো, যদিও অনেকে বলে ছবি তুললে মনের আবেদন কমে যায়, আমি অবশ্য এটা মানিনা।
খেয়ালী মেয়ে
উফফ কবে যে এমন একটা পোস্ট দিবো ;?
অনেকক্ষণ ধরে দেখতেছি আর পড়তেছি যে কোনটা বেশী ভালো লাগছে বোঝার জন্য, আর যা বুঝলাম তা হলো অসাধারণ, সবগুলোই অসাধারন (y)
শুন্য শুন্যালয়
অসাধারনটির জন্য আমরা এখনো অপেক্ষা করছি, যেদিন আসবে পরীর লেখা। কবে সেটা?
তোমার লেখা এই হাবিজাবির চেয়ে আরো বেশি অসাধারন হয়, এমন পোস্ট না হইলেও সমস্যা নাই (3
নীলাঞ্জনা নীলা
নীল পাথর কি তৃষ্ণার্ত হয়? ;? তুমি যখন বলছো আপু তার মানে তো ঠিকই হবে।
প্রতিটি ছবি কথা বলে, এত্তোওওওওওওওওওওওওওও বেশী সুন্দর। এক ফোঁটা জল ঝুলে থাকা শূণ্যে, গড়িয়ে পড়ার আগেই এভাবে আমরা তো সবাই শূণ্যেই থাকি। তাই না?
আলোর ঝর্ণা দেখার পর যাদের মন খারাপ, আমি নিশ্চিত তাদের মন ভালো হবেই হবে।
এই আমায় ছবি তোলা শিখিয়ে দাও। এতো গুণ তোমার শুন্য আপু তার একটুকু যদি আমার থাকতো। 🙁
অনেক অনেক ভালো রেখো। -{@
শুন্য শুন্যালয়
আপু দেখেছো না? বিষাক্ত নীল কেমন শরীরের লাল কে শুষে নেয়! নীল সব পারে। তুমি পারোতো?
হুম, আমরা তো শূন্যেই ঝুলে আছি, কি যেন এক আকর্ষন তার নাম, নাম নাকি মাধ্যাকর্ষন? কিভাবে যে ধরে আছে কে জানে! আকর্ষনের ক্ষমতা দেখেছ!!
তোমাকে ছবি তোলা শেখাবো আমি? ইশ! শাপলা ফুলের পাশে আলো ছড়িয়ে পড়া, কিংবা সেই মানুষের হাতের ছবি এখনো ভুলিনি। ক্যামেরা দিয়ে তুললে তো আমার লুকাতে হবে, আবার বলছো গুন নেই? গুনের গোনাগুনি শুরু করবো কিন্তু।
তুমিও ভালো রেখো নীলাপু।
-{@
নীলাঞ্জনা নীলা
নীল রঙ, নীল নাম কি যেনো এক আকর্ষণ!
শোনো তোমার প্রতিটি ছবি অনিন্দ্য সুন্দর। আমার মাঝে-মধ্যে কেমন করে জানি সুন্দর(তোমাদের কথার ভিত্তিতে) হয়ে যায়, কে জানে!
আচ্ছা এখন বলো নীল রঙের শাড়ী আছে? তাঁতের কিংবা শিফনের?
শুন্য শুন্যালয়
ছিলো তো দেশে তাঁতের, আনিনি এখানে কারন আমি পরতে পারিনা। তবে দুইটা লাল শাড়ি নিয়ে এসেছিলাম। একবার শুধু পরেছিলাম, প্রোগ্রামে যাবার পর একজন আবার ঠিক করে পরিয়ে দিয়েছিল। শাড়ি পরা খুবই কঠিন কাজ 🙁
আমারো তো কএকখানা ক্লিক করলে একটা দুইটা ভালো আসে।
নীল বাংলা আর ইংরেজী দুটাতেই আকর্ষনীয় 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপু একসময় ছোট বোন মৌ পড়িয়ে দিতো শাড়ী। দেশের বাইরে এলাম, যেখানেই কোনো অনুষ্ঠান শাড়ী-ই পড়ি। মজা পাই তখন এখন আমি একা মাড় দেয়া তাঁতের শাড়ী তো পড়তে পারি-ই। আবার অন্যদেরকেও শাড়ী পড়িয়ে দেই।
শাড়ী পড়া কঠিন না, তোমায় শিখিয়ে দেবো কখনো যদি দেখা হয়। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
আচ্ছা দিও নীলাপু। পাথরের উপর বসে পানিতে পা ডুবিয়ে নীল শাড়ি পরে একটা ছবি তুলতে খুব মন চায়, না হয় সেদিনই তুলবো। 🙂
ইঞ্জা
ছবির সাথে অসাধারণ লেখা, মুগ্ধতা ছাড়া কি বা দিতে পারি। 🙂 -{@
শুন্য শুন্যালয়
অনেক অনেক ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় ভাইয়া। ভালো লাগলেই পোস্টের স্বার্থকতা। -{@
ইঞ্জা
শুভকামনা
শুন্য শুন্যালয়
আপনাকেও ভাইয়া।
ইকরাম মাহমুদ
ছবির কথা নাকি কথার ছবি,
নাকি দুটোই?
আলাদা করে ভাবতে গেলেও দুটোই জায়গা করে নিচ্ছে নিজ নিজ গূণে।
অসাধারণ, সত্যিই অসাধারণ।
শুন্য শুন্যালয়
আপনাকে প্রথম আমার পোস্টে স্বাগতম ভাইয়া। এমন সুন্দর মন্তব্য পেলে আবারও হাবিজাবি নিয়ে এসে হাজির হতে মন চায় 🙂 ভালো থাকবেন খুব।
অপার্থিব
দারূন কিছু শিরোনাম দিয়েছেন। শেষ তিনটা ছবি বেশি ভাল লেগেছে।
শুন্য শুন্যালয়
ধন্যবাদ অপার্থিব। আপনি তো আর দিলেন না ছবি। দেয়ালের গায়ে লেখা ছবিটা এখনো মনে লেগে আছে।
ইলিয়াস মাসুদ
১নং ছবিটা ভীষন সুন্দর,অনেক কথা বলা ছবি(স্কেচ করতে মুন চাই)
২নং ছবি টা চোখে লেগেছে, অদ্ভুত কালার এসেছে,এই ছবিটাও আকতে মুন চাই
৩,৭,৮ নং ছবি গুলো পাকা ফটোগ্রাফার ছাড়া কি সম্ভব ?
৬ ও শেষ ছবি টা আমার কাছে এক রকমি ব্যাখা
ক্যাপশন গুলো খুব ভাল লেগেছে,ছবি গুলোকে জীবন্ত করেছে
শুন্য শুন্যালয়
মন চাইলেই স্কেচ করে ফেলতে হবে, মনই রাজা 🙂
ডিটেইলস বিশ্লেষন আনন্দ দিলো। প্রত্যেকটা ছবি নিয়ে বসে থাকতে হয়েছে, কি লিখবো বলে। কেন যে কবিদা’র মতো কবি হইলাম না। 🙁
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
মেহেরী তাজ
আপনার এই ছবিব্লগ দেখার পর আমি আর ছবিব্লগ দেওয়ার সাহস করতেছি না।
শুন্য শুন্যালয়
ইশ, লীলাবতীর মতো তোকেও কিন্তু ঢংগী বলে ডাকবোনে, তোর ছবি দেখেছি না! আর তোর লেখা পড়েছিনা!
পোস্ট দে জলদি। -{@
মেহেরী তাজ
ঢংগী বিশেষণ টা শুধু মাত্র লীলা আপুর! ওটা উনারই থাক!
আপনি ভালো ফুটুগ্রাফার সেটা বলাও যাবে না?
শুন্য শুন্যালয়
মাত্র একবার বললে তো কাজ হবেনা, বেশি বেশি বল 😀
তবে আমার পিচ্চি ভূত ভালো ফটোগ্রাফার সেইটাও বলতে হবে জোরে জোরে। মনে থাকবে?
আমি চলে যাবার সময় আইলি? 🙁
মেহেরী তাজ
আচ্ছা অনেক অনেক বার বলবো।
আপনার ভূত ভালো ফূটুগ্রাফার? হা হা হা হা। আপনি যখন বলছেন তখন কি আর করা…….
আপনি চলে যাবেন আমি কি জানতাম?
মৌনতা রিতু
ও ননদিনি, এত্তো সুন্দর ছবিগুলো কৈ পাইলা ? লেখার সাথে মিল রেখে শব্দ মালা এতো সুন্দর করে গেঁথে দিলে।
প্রজাপতির মত ঐ যে রক্তিম লাল পাতাটি, ও প্রকৃতির নিয়মে কালচে হবে।
কালোকুচকুচে মেঘের ফাক দিয়ে আলো দেখ ঠিকই বের হচ্ছে। আলো কি আটকে রাখা যায় ? সে তো আলোকিত করবেই, অন্ধকার ঘুচবেই।
নীল পাথর তৃষ্ণার্থ, আমিও ঐ ভালবাসার মেঘ কেটে যাওয়া নীল আকাশ দেখততে তৃষ্ণার্থ।
ননদিনি এক কথায় ফাটাফাটি ছবি ব্লগ হইছে।
কিন্তু মোর কান্দন পাইতেছে। ছবি লইতে মুন চায়।
মুই অপেক্ষায় আছি। সকালের চা ঠান্ডা কিন্তু হইয়া গেল, গুনতে গুনতে।
শুন্য শুন্যালয়
এদিন, ওদিক, সেইদিক পথের পাশে যেখান থেকে পারি সেইখানেই ক্লিকাই ভাবীজান, আর সোনেলার উপরে চাপায় দেই। লেখা তো হাবিজাবি, কি লিখি নিজেই জানিনা।
প্রকৃতির খুব অনিয়ম, কাউকে বানিয়েছে অদ্ভূত লম্বা জীবনের, কাওকে একটুস খানি।
আলো সত্যিই ধরে রাখা যায়না। মেঘ যতই থাকুক, দিন হলে আলো কিভাবে জানি আমরা দেখতেই পারি।
নীল পাথর নাকি আবার ভাগ্যও ফিরিয়ে আনে, হাতে দেখি নীলা পরে কত মানুষ। 🙂 ভাবীজানের তৃষ্ণা মিটে যাক, আকাশের নীল পান করে করে।
কান্দন ক্যান গো ভাবী, চাইলেই সব দিয়া দিমু যত ইচ্ছা নিয়া লন। আমিতো ভালো ননদিনী।
চুমুক দিতে দিতেই গুনতে হবে, আগে চা খান, আর ফার্স্ট ক্লাস কইরা আমার জন্য একটা বানান, আসতেছি আমি।
মেহেরী তাজ
আপু দুই নম্বর ছবিটা আসলেই এরকম? বেশি সুন্দর।
আপু নীল রঙ আসলেই অনেক পাওয়ারফুল! সব রঙ শুষে নেয়! আমি জানি! অনেক প্রমান আছে!
প্রজাপতির মত পাতাটা! আচ্ছা আপু প্রজাপতির গায়ে কালো দাগ লাগলে কি হবে? প্রজাপতি তো কালো ও হয়। কালোও তো সুন্দর হয়…..!
মাথা চক্কর দেওয়া ছবিটা দেখায় উচিৎ নয়………
শুন্য শুন্যালয়
হুম এমনিতো ছিলো, আমি এডিটিং তেমন পারিনা, একটু আধটু ছাড়া। এইটাতে একটু ক্রপ করেছিলাম আর কিছুনা।
সব রঙের মধ্যে পাওয়ারফুল হচ্ছে কালো। 🙂
কালো প্রজাপতি তো হয়, তাকে ওটাতেই মানায়, মানুষের গায়ে কালো দাগ লাগলে হয় কলংক, পাতার গায়ে লাগলে হয় ঝড়ে পরার আশংকা আর প্রজাপতির গায়ে লাগলে হয় বৃদ্ধ। বোঝা গেলো?
মাথা চক্কর ছবিটা এখানে রেজুলেশন ভালো আসেনি, ছবিটা ভালোই, আর সত্যি মাথা চক্কর দেয় 🙂
পোস্ট কই পিচ্চি ভূত? (3
মেহেরী তাজ
কালো এর নীল দুটোই তো মনে হয় শোক প্রকাশ করে! তাই না আপু!
আপনি এতো সুন্দর করে কালোর বর্ণনা দিলেন না বুঝে কি পারি? বুঝেছি।
শুন্য শুন্যালয়
কোন রঙ ই শোক প্রকাশের নয়, রঙ মানেই আনন্দ। কেউ একজন এইরকম বানিয়েছে, যা খুশি লিখেছে, এইবার আমরা আবার এক একটা রঙের মানে এক এক রকম করে দেব, ঠিক আছেনা? 🙂
মেহেরী তাজ
যে লিখেছে সে নিশ্চয় কোন ব্যাখ্যা দিয়েছে তার লেখার পক্ষে! আমাদের কেও তো দিতে হবে……
আপনি যখন বলছেন তখন ঠিক আছে!
ক্রিস্টাল শামীম
ছবি গুলির সাথে আপনার মনের চিন্তা গুলির অনেক মিলছিলো। খুব সুন্দর পোস্ট।
শুন্য শুন্যালয়
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে শামীম ভাই।