এই লেখাটি দুজন ভেজাল নামের মানুষকে উৎসর্গিত। একজনের নাম মৌনতা, বুঝতেই পারছেন কেন ভেজাল। কারণ তাহার মতো মুখরা গুন্ডা নারীর নাম মৌনতা কী করে হয়! আরেকজন মিষ্টি জ্বিন। জ্বিন ভূতের কথা শুনলেই যেই ইট ছোড়াছুড়ি র কথা মনে পড়ে ইনি তাই- ই। শুধু নামের আগে মিষ্টি জুড়ে দিয়ে উনি ফরমালিন এর চাইতে দামী ভেজাল জুড়ে দিয়েছেন। বাপ্রে কি যে পাজি মেয়ে!
বলেছিলাম না দুটাকে গোলাপের মধ্যে ডুবিয়ে মারবো? নিয়ে এসেছি গোলাপ সমুদ্র। এ গোলাপে কাঁটাও আছে। যদি পারো বেঁচে থাকো, এ তোমাদের অগ্নি নয়, গোলাপ পরীক্ষা। ছুঁয়ে ছুঁয়ে দেখো তবু আঁচলে নিওনা। আঁচল ছিড়ে গেলে বেলী কুড়াবে কী করে!!
গোলাপ আমার প্রিয় ফুল নয়। একটু আধটু তাকিয়ে দেখি, সুন্দরের দিকে তাকানো যেতেই পারে, সে প্রিয় হবে এমন নয়।ভূবন জুড়ে গোলাপ ফোঁটাবে, রোপণ করেছিলে তো? ও যে আপনা আপনি ফোঁটার নয়।কেউ দেখে গোলাপের রং, কেউ নেয় সুবাস, আর কেউ তার কাঁটা। বাহ্ দেখা নেয়ার এতো খেলা! নানা রং এর মানুষ।অকালে গোলাপ ছুঁয়ে সর্বনাশী হলে, কতো কাল ঝরা পাপড়িগুলো অভিশপ্ত করলে বলোতো!!জীবন ফুলশয্যা নয় এর ইংরেজি দেখেছো? life is not a bed of roses. কারো কাছে ফুল মানে শুধুই গোলাপ। এককানা নয় কী?কোথায় যেন সুন্দর একটা কথা পড়েছিলাম, সবাই বলে গোলাপে কাঁটা থাকে, আমিতো উল্টো বলি কাঁটাতে গোলাপ ফোঁটে।এক গোলাপ গাছে দুইটি গোলাপ ছিলো। টোকা দেয়ায় ঝরে পড়লো একটি, আরেকটি বেঁচে থেকে শুকিয়ে মরলো।প্রকৃতির গোলাপ আর মানুষের বানানো সুন্দর কিছু, কে জিতবে? আমিতো বলি মানুষ।গোলাপ ফোঁটার ভয়েই কিনা গ্রীষ্ম চলে যায় কে জানে। শুরু হলো আমার পাতা ঝরার দিন, আর তোমার আমের মুকুল ঘ্রাণ নেবার।কোন এক গোলাপপ্রেমিক নিংড়ে নেবে শেষটুকু, এই আশাতেই তৈরি করলো গোলাপজল। সবকিছুর শেষ অই চেটেপুটে নেওয়াতেই।রজনীগন্ধার একটা স্টিকের বিনিময়ে তোমাকে একশো গোলাপ চুরি করে এনে দেব। কী, ইকুয়াল করতে বসেছ? এক রজনীগন্ধা ইকুয়াল একশো গোলাপ? ভাবলে না একবারো, আমার আনন্দ ইকুয়াল তোমার আনন্দ!!একটা গোলাপ দেবো; বলো, একশো আদর দেবে? ও, তুমি রাজি? চাইনা আদর। গোলাপের সিজন ফুরালে কী করবে? 🙁
পুনশ্চঃ অনেক বকেছি বুঝি? এই নাও তোমাদের দুজনের জন্য দুই গোলাপ -{@ -{@ সাথে হৃদয়খানাও (3
ছবির ক্যাপশনগুলো যেন একেকটা টুকরো গল্প! এই যেমন বলা ঠিক না তবুও একটা নিয়েই এলাম।
“অকালে গোলাপ ছুঁয়ে সর্বনাশী হলে, কতো কাল ঝরা পাপড়িগুলো অভিশপ্ত করলে বলোতো!!” – ওয়াও!
চারের এ গোলাপটা যেন কথা জানে!
(y)
আপনিও ট্র্যাপে পড়লেন? শুরুতে লেখা বলেছি বটে, কিন্তু এইটা কী লেখা? ছবিগুলোও মন দিয়ে তুলিনি, মোবাইলে ক্লিকাইছি শুধু। জলপড়া, ফুঁ ফাঁ কিছু একটা দ্যান রে ভাই, শুধু একাই লিখবেন?
পঁচা ভাবীজান আসলেই পঁচা, আমারে দেখায় দেখায় গাজরের হালুয়া খায়। তারে গোলাপ দিমুনা, সব কাঁটা, ঠিক আছেনা বুবু?
গোলাপ গুলো সবই দেখতে বেশ সুন্দর, আর অনেক বড় বড়। ৪ আর ৭ নাম্বার ফুল দুটো ভিন্ন, আগে এমন গোলাপ দেখিনি আমি।
গোলাপ প্রিয় না হলে গোলাপের বাড়ি দিয়ে কী করবি শুনি? আর তুই কী আমাকে গোলাপ চোর বানাতে চাস?
ভাবীজান যে পঁচা তার আর একটা নমুনা বলি! উনি বগুড়া থাকে ঘুরে গেছেন আমারে বলেন ও নাই! তুমিই বলো বুবু নওগাঁ থেকে বগুড়া কি এমন বিশেষ দূর? যাওয়ার দিন আমি ফোন দিলাম বলে “ও তাজ!? আমি আসলে ভুলেই গেছি! হা হা হা! পরের বার দেখা হবে হ্যা? হা হা হা”! তারে কাঁটাই দেওয়া ভালো। পঁচা মানুষ!
হুম গোলাপ গুলা খুব সুন্দর। এখানে ফটোগ্রাফার এর কোন ক্রেডিট নাই! :p
গোলাপের বাড়ি দিয়ে করবো সে আমার ব্যপার। এখন গোলাপ কই পাবে তা ভাবো।
গোলাপ যদি নাই দিতে পারো তবে এমন কন্ডিশন দিলে কেন?
১= ১০০ বদলায়ে ১= ৫ করো। নাইলে তুমি শেষ! :p
ভাবীজান খাইয়া ফেলো! সমস্যা নাই! কিন্তু দেখা না করলে আমি তোমারে খাইয়া ফেলামু!!!
এটা কি হাচা কথা! নওগাঁ আইতাছো? কবে কবে?
শুন্য শুন্যালয়
বুঝতাছিনা মানুষের খেকো সব আইলো ক্যাম্নে সোনেলায়! মাংশ টেস্টি কিনা খেয়ে কিন্তু কইস। আমিও নওগাঁ আইতাছি খাড়া। অই পঁচা ভাবীজান না আইলে তার বাড়ীতে গিয়া আমরা একবছর বিনা খরচে থাকুম, ঠিক আছেনা পিচ্চি ভূত?
কেমন তরো ননদ আমার ;( দেখ ব্লগ বাসী দেখ।
হুম, ক্যাপশন খুবই মন ছুঁয়ে গেলো। জানো শুন্য মনটা খুবই অদ্ভুদ, আনন্দগুলোও অদ্ভুদ। তোমার ভাজতের এই সাফল্যে দেখ আমি বিষন্ন। আমার কোল ছেড়ে দূরে চলে যাবে ছেলে আমার।
তোমার লেখা তা তো তোমারই পরিচয়। ভাল থেকো অনেক আদর নিও। বাবাটাকেকিন্তু একদম বকবে না।
হে শূন্য শুন্যালয় ,
আপনার উৎসর্গ কৃত গোলাপের সমুদ্র দেখে আমি মুগ্ধ,বিমোহিত। ইচ্ছে করছে ডুবে মরতে।
ফরমালিন না হলে আজকাল কোন কিছুই টাটকা রাখা যায় না। আপনার গোলাপদের টাটকা রাখতে হলে কিন্তু ফরমালিনের প্রয়োজন আছে। 😀
আমি পাজি? :@ ঘাড়ের মায়া আঁছে না কি?
গোলাপ আমার ও প্রিয় ফুল না তবে হলুদ আর সাদা গোলাপ আমার ভালো লাগে।
ইরাকে আমার বসরাই গোলাপ গাছ ছিল। কি তার সাইজ !!!দুহাতে তালুতে আটতো না এক একটা গোলাপ।
ছবি খুবই সুন্দর আর ক্যাপশন অসাধারন হয়েছে।
অ নে ক ভালোবাসা , আদর।
আপনার কাগু তো একবার এক পোস্ট দিলো, সম্পর্কেও নাকি ফরমালিন দেয়া উচিৎ টাটকা থাকবে 😀
মিষ্টি আপু লক্ষি তো, পাজি বলি যা বলি আমার ঘাড় ভাংবেনা 🙂 (3
এখানে অনেক সুন্দর সুন্দর রং এর গোলাপ দেখি, আর আকারেও অনেক বড়, ভাল্লাগে। তবে ঘ্রাণ নেই। ঘ্রাণ ছাড়া গোলাপ হয় বলো?
তোমার জন্যেও অনেক ভালবাসা আপু (3
গোলাপের মেলা বসেছে দেখছি!
ফটোগ্রাফিতে তুমি ১০০ তে ১০০
আর ক্যাপশনে ১০০ তে ৯৯। আমি ক্যাপশন ভালো দেই জানো না?
গোলাপ আমার প্রিয় ফুল না, কিন্তু আমার বাগানে গোলাপ ছিলো।
মিষ্টি আপু আর শান্তসুন্দরী দুজনই আমার খুব প্রিয় আর ভালোবাসার মানুষ। আর যে এই পোষ্ট দিয়েছে সে তো আমারই তিলোত্তমা।
ছবি আর ক্যাপশনের কি সমন্বয় তাই ভাবছি। আপনার মতো ক্লিকার না, তাই ছবির ভালোমন্দ বুঝি না। দেখতে ভালো লেগেছে কিন্তু ক্যাপশনগুলো মনে হচ্ছে একেকটা ছবিকে প্রাণ দিয়েছে, ঘ্রান বেরোচ্ছে। অরণ্য ভাই বলেছেন ছবির ক্যাপশনগুলো যেন একেকটা টুকরো গল্প! আমার কাছে মনে হয়েছে লীন উপন্যাস।
আরে বাপ্রে এই ছবি প্রিয়তে? ফিলিং অনার্ড। 🙂
ছবিগুলো মন দিয়ে তুলতে পারিনি, সবই মোবাইলে ক্যাজুয়াল ক্লিক আর কেন যেন মনে হয়েছে এতো সুন্দর গোলাপগুলো ক্যামেরাতে আনা সম্ভব নয়। আসলে ছবির দিকে কিছুটা মন ঝুঁকেছে তাই লেখাতে মন দিতে পারছিনা।
ভালো লেগেছে শুনে ভালোই লাগছে।
আপনি ভালো ইন্সপায়ার্ড করতে পারেন প্রহেলিকা, থ্যাংকস।
কি যে বলেন, এতো সুন্দর ক্যাপশন জুড়ে দিয়ে ছবি আর লেখা মিলে পোষ্টের মাঝে আবহ সৃষ্টি করলেন, যদি প্রশংসা করতে জানতাম তাহলে এত্তোগুলো প্রশংসা করতাম। প্রিয়তে নেবার মতোই ছিল। লেখালেখির দিকে নজর না দিয়েই যদি এই অবস্থা হয় তাহলে যদি নজর দেন আমাদের মত অলেখকদের কি হবে ভাবছি। শহর ছেড়ে পালাব তা পাক্কা।
শুন্য শুন্যালয়
আপনি অলেখক শুনে খুবই ভালো লাগছে, এতদিন লেখক ভেবে আপনার লেখা না বুঝতে পেরে নিজেরে ঝাড়ছি, এখন থেকে আপনারে ঝাড়ুম, কী লিখছেন এইসব বলে।
একটা কথা মনে পড়লো। আমি কলেজে মহা ফাঁকিবাজ টাইপের ছিলাম। একদম পড়তাম না। টিভিরুম ছাদ এইসবে বেশি ঝোঁক। কিন্তু পরীক্ষায় বরাবর কিভাবে যেন ভালো করতাম, সবাই অবাক হতো। একটা বেশ কঠিন কার্ডফাইনালে খুব মন দিয়ে পড়লাম রাত জেগে এবং সেটার রেজাল্ট হলো যাচ্ছেতাই, কোনরকম পাশ। রুমমেট রা তাই পরামর্শ দিলো আমারে বেশি না পড়তে, আমিও খুশি এই পরামর্শে।
আপনার মন্তব্য শুনে অইটা মনে পড়লো।
ব্লগার সজীব
কেউ আর খুঁজে না কাউকে, আউট অফ সাইট আউট অফ মাইন্ড। এটিই সত্যি এটিই সত্যি। আমাকে আজকাল আর কেউ কাটাওয়ালা গোলাপও দেয় না 🙁 যারা চায় না তারাই পায় সব। আমিও এখন থেকে আর কিছু চাইনা 🙂
গোলাপে গোলাপে তো ডুবে গেলাম আপু। যেমন গোলাপ তেমন ক্যাপশন -{@
সব শেষ আমি বলি, বাইচ্চা আছে কি ওরা? না, এখনো ফরমালিন টিকিয়া আছে তেলাপোকা লোপ পাইয়াছের মতো। ফরমালিন ছাইপাঁশের জন্য জলপড়া, ছাইপড়া কিছু একটা আগে দিতেন। তবে তো গোলাপে কাজ দিত!!
৫১টি মন্তব্য
অরণ্য
ছবির ক্যাপশনগুলো যেন একেকটা টুকরো গল্প! এই যেমন বলা ঠিক না তবুও একটা নিয়েই এলাম।
“অকালে গোলাপ ছুঁয়ে সর্বনাশী হলে, কতো কাল ঝরা পাপড়িগুলো অভিশপ্ত করলে বলোতো!!” – ওয়াও!
চারের এ গোলাপটা যেন কথা জানে!
(y)
শুন্য শুন্যালয়
ধন্যবাদ অরণ্য। কেন যেন লেখারা হারিয়ে গেছে, আদোতে পারতাম কিনা বুঝতেছিনা। মন্তব্য উৎসাহ দিলো। থ্যাংকস।
মোঃ মজিবর রহমান
খাইছে দুইজঙ্কে দা, কুড়াল দিয়া না মেরে গোলাপের আঘাত!!!! সইবে তো????
ইস আমারই কষ্ট লাগতাছে আপুজানেরা কেমনে সইবে।
হে আল্লাহ দুঃখ সইবার শক্তি দাও। আমিন।
শুন্য শুন্যালয়
🙂 এতো ভালোবাসার ভিড়ে অইটুকু কাঁটার আঘাত তেমন কিছু করতে পারবে বলে মনেহয় না।
মোঃ মজিবর রহমান
আপু আপনি কেন শুন্য নামটা ধারন করলেন বুঝলাম না। এত গুণবতীর অধিকারী হয়ে শুন্য না আমার বুঝার ভুল সব শেষ করে বুঝাতে চান আপনি সবার উপরে।
আপনাকে শুভেচ্ছা নিরন্তর।
শুন্য শুন্যালয়
কখনো কখনো কাউন্টিং শুন্য থেকে শুরু হয়, হলোনা উপরে? 🙂
এগুলো সবই গুনের ভাও, আসলে বেগুন।
মোঃ মজিবর রহমান
আপু বেগুনের ৫ গুন শুনে হবে মস্তিষ্ক খুন
এক: ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখে
দুই: হূদরোগের ঝুঁকি কমায়
তিন: মস্তিষ্কের জন্য উপকারী বেগুন
চার: হজমে সাহায্য করে
পাঁচ: ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়
শুন্য শুন্যালয়
আচ্ছা আচ্ছা ভাইয়া, তাইলে তো বেগুন হওনই ভালা 😀
নীহারিকা জান্নাত
এমন সুন্দর গোলাপের ছবি দেখে মিষ্টি জীন আপা অথবা মৌনতা আপা কেউই অন্য কি ভাবতেই পারবে না।
আদর আদর (3
শুন্য শুন্যালয়
অনেক ধন্যবাদ আপু। -{@
ছাইরাছ হেলাল
গোলাপ সমুদ্র যাদের জন্য তারাই ডুবাডুবি করুক,
অন্যরা ব্রাত্য-ই থাকুক,
লেখা ভাল হয় নাই, ছবি ভালই হইছে,
শুন্য শুন্যালয়
আপনিও ট্র্যাপে পড়লেন? শুরুতে লেখা বলেছি বটে, কিন্তু এইটা কী লেখা? ছবিগুলোও মন দিয়ে তুলিনি, মোবাইলে ক্লিকাইছি শুধু। জলপড়া, ফুঁ ফাঁ কিছু একটা দ্যান রে ভাই, শুধু একাই লিখবেন?
ছাইরাছ হেলাল
আমি আবার কখন কী লিখলাম!!
সবই তো আপনার, ভাই!!
সবই ফটোশপ বুঝি, বুঝি, এগুলান ছাড়ান দিয়া জায়গায় আসেন!!
শুন্য শুন্যালয়
সবই আমার জায়গা তো, তাই কোন জায়গায় স্থির না 🙁
সবই আমার হলে তো ঠিকই আছে 🙂
আসবো আসবো জায়গা কিন্তু তখন ছাড়তে হবে, হুম্ম।
বায়রনিক শুভ্র
ব্লগে আজকে রোজ ডে ।
শুন্য শুন্যালয়
হুম 🙂 বিভিন্ন ডে আমরা নিজেরাই বানাই, ইন্টারন্যাশনাল লাগেনা।
মিষ্টি জিন
গোলাপ কন্যা , আসতেছি এট্টু পরে।
ডুবাডুবি চুবাচুবি করুম নে।
শুন্য শুন্যালয়
আমিতো গাঙ্গে না, ডোবার চান্স নাই। মন ভালো হইছে তোমার?
মেহেরী তাজ
বুবু মিষ্টিজিন আপুকে এত্তোগুলা ফুল দিলে ঠিক আছে পঁচা ভাবীজান কে কেনো দিলে?? যে কিনা সারাক্ষন আমায় চিমটি কাটার হুমকি দেয়। 🙁
আমি যদি তোমাকে ১০০ টা রজনীগন্ধা দেই তখন কয়টা গোলাগ দিবে বলো বলো? সেই গোলাপ দিয়ে একটা গোলাপের বাড়ি হয়ে যাবে তো বুবু!!
গোলাপ কিংবা গোলাপী কোনটায় আমার পছন্দ নয় তাও নিচ থেকে ৩ নম্বর গোলাপ আমার অনেক পছন্দ হইছে। কিন্তু সে তো জীন আপু আর ভাবীজানের। ধরলাম না ধরলাম না যাও।
শুন্য শুন্যালয়
পঁচা ভাবীজান আসলেই পঁচা, আমারে দেখায় দেখায় গাজরের হালুয়া খায়। তারে গোলাপ দিমুনা, সব কাঁটা, ঠিক আছেনা বুবু?
গোলাপ গুলো সবই দেখতে বেশ সুন্দর, আর অনেক বড় বড়। ৪ আর ৭ নাম্বার ফুল দুটো ভিন্ন, আগে এমন গোলাপ দেখিনি আমি।
গোলাপ প্রিয় না হলে গোলাপের বাড়ি দিয়ে কী করবি শুনি? আর তুই কী আমাকে গোলাপ চোর বানাতে চাস?
মেহেরী তাজ
ভাবীজান যে পঁচা তার আর একটা নমুনা বলি! উনি বগুড়া থাকে ঘুরে গেছেন আমারে বলেন ও নাই! তুমিই বলো বুবু নওগাঁ থেকে বগুড়া কি এমন বিশেষ দূর? যাওয়ার দিন আমি ফোন দিলাম বলে “ও তাজ!? আমি আসলে ভুলেই গেছি! হা হা হা! পরের বার দেখা হবে হ্যা? হা হা হা”! তারে কাঁটাই দেওয়া ভালো। পঁচা মানুষ!
হুম গোলাপ গুলা খুব সুন্দর। এখানে ফটোগ্রাফার এর কোন ক্রেডিট নাই! :p
গোলাপের বাড়ি দিয়ে করবো সে আমার ব্যপার। এখন গোলাপ কই পাবে তা ভাবো।
গোলাপ যদি নাই দিতে পারো তবে এমন কন্ডিশন দিলে কেন?
১= ১০০ বদলায়ে ১= ৫ করো। নাইলে তুমি শেষ! :p
মৌনতা রিতু
তাজ তরে মুই খাইছি। তুই তো ঢাকা ছিলি নওগাঁ আসলি কবে বলবি না :p এবার তোরে নিয়ে সারাদিন ঘুরুম।
নওগাঁ আসতেছি।
মেহেরী তাজ
ভাবীজান খাইয়া ফেলো! সমস্যা নাই! কিন্তু দেখা না করলে আমি তোমারে খাইয়া ফেলামু!!!
এটা কি হাচা কথা! নওগাঁ আইতাছো? কবে কবে?
শুন্য শুন্যালয়
বুঝতাছিনা মানুষের খেকো সব আইলো ক্যাম্নে সোনেলায়! মাংশ টেস্টি কিনা খেয়ে কিন্তু কইস। আমিও নওগাঁ আইতাছি খাড়া। অই পঁচা ভাবীজান না আইলে তার বাড়ীতে গিয়া আমরা একবছর বিনা খরচে থাকুম, ঠিক আছেনা পিচ্চি ভূত?
আগুন রঙের শিমুল
পবন দাস বাউল :p
কাটার আঘাত দাওগো যারে তার ফুলের আঘাত সয়না, তোমার দিলকি দয়া হয়না
শুন্য শুন্যালয়
🙂 দয়ামায়া নাইক্কা আমার। ঘা খেতে অভ্যস্ত হলে ফুলেও সমস্যা হয় 🙂
মৌনতা রিতু
কেমন তরো ননদ আমার ;( দেখ ব্লগ বাসী দেখ।
হুম, ক্যাপশন খুবই মন ছুঁয়ে গেলো। জানো শুন্য মনটা খুবই অদ্ভুদ, আনন্দগুলোও অদ্ভুদ। তোমার ভাজতের এই সাফল্যে দেখ আমি বিষন্ন। আমার কোল ছেড়ে দূরে চলে যাবে ছেলে আমার।
তোমার লেখা তা তো তোমারই পরিচয়। ভাল থেকো অনেক আদর নিও। বাবাটাকেকিন্তু একদম বকবে না।
(3 -{@
শুন্য শুন্যালয়
তোমার বাবাটাকে সারাক্ষনই বকতে থাকি, খুব লক্ষি ছেলে যে।
মনটা বিষণ্ণ হবারই কথা, তবে একটু একটু করে যখন সাফল্যের পালক ওড়াতে থাকবে, একদিন মেঘ কেঁটে যাবে। মন খারাপ করবে কেন? কত্তোগুলো গোলাপ দিলাম!? -{@
জিসান শা ইকরাম
নামের ভেজাল! আপনি তো দেখছি বিশাল আবিস্কারক হইছেন 🙂
ছবি,ক্যাপশন আর উপস্থাপনা আপনার মতই সুন্দর।
আচ্ছা এখানের গোলাপ গুলোর কয়টায় জল নেই? 😀
শুন্য শুন্যালয়
চারটায় জল আছে। আপনার কী মামের দোকান? জল খুঁজছেন কেন? ;?
মিষ্টি জিন
হে শূন্য শুন্যালয় ,
আপনার উৎসর্গ কৃত গোলাপের সমুদ্র দেখে আমি মুগ্ধ,বিমোহিত। ইচ্ছে করছে ডুবে মরতে।
ফরমালিন না হলে আজকাল কোন কিছুই টাটকা রাখা যায় না। আপনার গোলাপদের টাটকা রাখতে হলে কিন্তু ফরমালিনের প্রয়োজন আছে। 😀
আমি পাজি? :@ ঘাড়ের মায়া আঁছে না কি?
গোলাপ আমার ও প্রিয় ফুল না তবে হলুদ আর সাদা গোলাপ আমার ভালো লাগে।
ইরাকে আমার বসরাই গোলাপ গাছ ছিল। কি তার সাইজ !!!দুহাতে তালুতে আটতো না এক একটা গোলাপ।
ছবি খুবই সুন্দর আর ক্যাপশন অসাধারন হয়েছে।
অ নে ক ভালোবাসা , আদর।
(3
শুন্য শুন্যালয়
আপনার কাগু তো একবার এক পোস্ট দিলো, সম্পর্কেও নাকি ফরমালিন দেয়া উচিৎ টাটকা থাকবে 😀
মিষ্টি আপু লক্ষি তো, পাজি বলি যা বলি আমার ঘাড় ভাংবেনা 🙂 (3
এখানে অনেক সুন্দর সুন্দর রং এর গোলাপ দেখি, আর আকারেও অনেক বড়, ভাল্লাগে। তবে ঘ্রাণ নেই। ঘ্রাণ ছাড়া গোলাপ হয় বলো?
তোমার জন্যেও অনেক ভালবাসা আপু (3
ইকরাম মাহমুদ
মৌনতা ভর করেছে শুন্যে
শুন্যালয়ের গোলাপ পেল জ্বীনে।
অসাধারণ!!
অসাধারণ!!
শুন্য শুন্যালয়
থ্যাংকস ইকরাম ভাইয়া সুন্দর একটা মন্তব্যের জন্যে 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
গোলাপের মেলা বসেছে দেখছি!
ফটোগ্রাফিতে তুমি ১০০ তে ১০০
আর ক্যাপশনে ১০০ তে ৯৯। আমি ক্যাপশন ভালো দেই জানো না?
গোলাপ আমার প্রিয় ফুল না, কিন্তু আমার বাগানে গোলাপ ছিলো।
মিষ্টি আপু আর শান্তসুন্দরী দুজনই আমার খুব প্রিয় আর ভালোবাসার মানুষ। আর যে এই পোষ্ট দিয়েছে সে তো আমারই তিলোত্তমা।
তিনজনকেই ভালোবাসা, ভালোবাসা, এবং ভালোবাসা -{@ (3 -{@ (3 -{@ (3
শুন্য শুন্যালয়
দেখো আমিতো 200 তে 199 পাইলাম আর তুমি? :p
তোমার এত্তো ভালোবাসার ক্যান? হি হি দুস্টামি করলাম। হুম আমার বারান্দাতেও গোলাপ ছিলো। ভারি মিষ্টি রং এর।
ভালো থেকো খুব করে।
নীলাঞ্জনা নীলা
কি করমু কও ভালোবাসার ক্যান না কও কূয়া। 😀
ভালো রাখিলে ভালো তো থাকিবোই হে সুন্দরী তিলোত্তমা। -{@
শুন্য শুন্যালয়
কুয়া তো শুকায় যায়, ডিপ টিউবওয়েল কইতে পারো 🙂
আবু খায়ের আনিছ
কাটাতে গোলাপ ফোটে। গোলাপ আমার প্রিয় ফুল নয়।
তবে সবুজ গোলাপ দেখতে ভালো লাগে।
শুন্য শুন্যালয়
সবুজ গোলাপ দেখিনি ভাইয়া। ভাবতেই তো ভালো লাগছে 🙂
কালো গোলাপ দেখেছিলাম, দারুণ অনুভূতি।
প্রহেলিকা
ছবি আর ক্যাপশনের কি সমন্বয় তাই ভাবছি। আপনার মতো ক্লিকার না, তাই ছবির ভালোমন্দ বুঝি না। দেখতে ভালো লেগেছে কিন্তু ক্যাপশনগুলো মনে হচ্ছে একেকটা ছবিকে প্রাণ দিয়েছে, ঘ্রান বেরোচ্ছে। অরণ্য ভাই বলেছেন ছবির ক্যাপশনগুলো যেন একেকটা টুকরো গল্প! আমার কাছে মনে হয়েছে লীন উপন্যাস।
প্রিয়তে রাখছি পোষ্ট।
শুন্য শুন্যালয়
আরে বাপ্রে এই ছবি প্রিয়তে? ফিলিং অনার্ড। 🙂
ছবিগুলো মন দিয়ে তুলতে পারিনি, সবই মোবাইলে ক্যাজুয়াল ক্লিক আর কেন যেন মনে হয়েছে এতো সুন্দর গোলাপগুলো ক্যামেরাতে আনা সম্ভব নয়। আসলে ছবির দিকে কিছুটা মন ঝুঁকেছে তাই লেখাতে মন দিতে পারছিনা।
ভালো লেগেছে শুনে ভালোই লাগছে।
আপনি ভালো ইন্সপায়ার্ড করতে পারেন প্রহেলিকা, থ্যাংকস।
প্রহেলিকা
কি যে বলেন, এতো সুন্দর ক্যাপশন জুড়ে দিয়ে ছবি আর লেখা মিলে পোষ্টের মাঝে আবহ সৃষ্টি করলেন, যদি প্রশংসা করতে জানতাম তাহলে এত্তোগুলো প্রশংসা করতাম। প্রিয়তে নেবার মতোই ছিল। লেখালেখির দিকে নজর না দিয়েই যদি এই অবস্থা হয় তাহলে যদি নজর দেন আমাদের মত অলেখকদের কি হবে ভাবছি। শহর ছেড়ে পালাব তা পাক্কা।
শুন্য শুন্যালয়
আপনি অলেখক শুনে খুবই ভালো লাগছে, এতদিন লেখক ভেবে আপনার লেখা না বুঝতে পেরে নিজেরে ঝাড়ছি, এখন থেকে আপনারে ঝাড়ুম, কী লিখছেন এইসব বলে।
একটা কথা মনে পড়লো। আমি কলেজে মহা ফাঁকিবাজ টাইপের ছিলাম। একদম পড়তাম না। টিভিরুম ছাদ এইসবে বেশি ঝোঁক। কিন্তু পরীক্ষায় বরাবর কিভাবে যেন ভালো করতাম, সবাই অবাক হতো। একটা বেশ কঠিন কার্ডফাইনালে খুব মন দিয়ে পড়লাম রাত জেগে এবং সেটার রেজাল্ট হলো যাচ্ছেতাই, কোনরকম পাশ। রুমমেট রা তাই পরামর্শ দিলো আমারে বেশি না পড়তে, আমিও খুশি এই পরামর্শে।
আপনার মন্তব্য শুনে অইটা মনে পড়লো।
ব্লগার সজীব
কেউ আর খুঁজে না কাউকে, আউট অফ সাইট আউট অফ মাইন্ড। এটিই সত্যি এটিই সত্যি। আমাকে আজকাল আর কেউ কাটাওয়ালা গোলাপও দেয় না 🙁 যারা চায় না তারাই পায় সব। আমিও এখন থেকে আর কিছু চাইনা 🙂
গোলাপে গোলাপে তো ডুবে গেলাম আপু। যেমন গোলাপ তেমন ক্যাপশন -{@
মিষ্টি জিন
ওরে হিংসুইট্টা!!!
রীতু দেখ সজু আমাদের কেমনে হিংসায় !!! 😮
মৌনতা রিতু
দেখতেছি সব আপু। আমি একটু ফ্রি হয়ে নেই। এই ননদিনীরেও বুঝামুওয়ানে। হিংসুকগুলানরেও।
কয়েকটাদিন অপেক্ষা করো।
ব্লগার সজীব
আপু আমি আপনাদের সজু না? ছোট ভাইরা একটু হিংসে করলে কি হয়? 🙁
শুন্য শুন্যালয়
তা তুমি আউট অফ সাইটে যাও দুদিন পর পর কার মাইন্ডে ঢোকার জন্য শুনি? কাঁটাওয়ালা গোলাপ দিয়ে কী করবা? চুলের কাঁটার বদলা গোলাপের কাঁটা দিয়ে করবা?
তুমিও ডুবে গেলে! ব্যাপারনা আমরা তো আছিই। 🙂
গাজী বুরহান
সব শেষ আমি বলি, বাইচ্চা আছে কি ওরা? না, এখনো ফরমালিন টিকিয়া আছে তেলাপোকা লোপ পাইয়াছের মতো। ফরমালিন ছাইপাঁশের জন্য জলপড়া, ছাইপড়া কিছু একটা আগে দিতেন। তবে তো গোলাপে কাজ দিত!!
ক্যাপশন গুলো এত্ত-ও ভাল্লাগছে।। পিলাচ+
শুন্য শুন্যালয়
ফরমালিন মরে গেলেও গোলাপে কাজ দেবে, নো চিন্তা 🙂
পিলাচের জন্য থ্যাংকস 🙂