আড্ডা মানেই কিন্তু আড্ডা না। কতো রংবেরঙের চিন্তা খেলে আড্ডাবাজদের মনে।
কখনো গলাগলি, কখনো দলাদলি
কখনো শুধুই খেলা, স্মৃতির মেলা,
কিছু ভুলে যাই, কিছু কখনোই না ভুলি।
শুধুই মজার ছলে লেখা, কেউ রাগ করলে কিন্তু খবরই আছে। ইচ্ছে ছিলো সব ছবি নিয়ে আসি, আসবোও হয়তো পরে। আপাততঃ কিছু লিখা আসছেনা, তাই বিরিয়ানির স্বাদ ভাতে।
একটি গুরুত্বপূর্ন আলোচনাঃ—
চাল, ডালের দাম কিরকম আশংকাজনক বেড়ে গিয়েছে, আপনারা লক্ষ্য করেছেন?
হ্যাঁ ভাইয়া, হলুদ, মরিচ সবজির দামও বেড়ে গেছে
চাল, ডালের কথা শুনলেই আমার ঘুম আসে………………।। …… আমারও
ইশ কী মজা! আমার এসব ভাবতেই হয়না, সব তার উপর চাপিয়ে দিয়েছি।
একটি গিফট পর্যালোচনাঃ—
বার্থডে কেকের পর আবার গিফট! উহ রে কার মুখ দেখে যে আজ ঘুম থেকে উঠেছিলাম 🙂
এইডার ভিত্রে কী আছে? খাইল্যা প্যাকেট দেয় নাইতো আবার!
এই প্যাকেটটা একটু বেশি রঙিন, আমার চাইতে বেশি দা্মী গিফট পাইলোনি!
একটি হিংসুটে পর্যবেক্ষনঃ—
দুইজনে ল্যাপটপের ভিত্রে কি দ্যাহে? নাহ ল্যাপটপটা আনতে দেয়া ঠিক হয় নাই।
যেই লম্বা লিস্ট দেখলাম, আল্লাই জানে কয়টা কবিতে পড়া লাগে
সোনেলায় কি পড়ে আল্লাই জানে, এইবার পাইছি মনু, না পইড়া যাবা কোনে!!
দেখছোনি কারবারডা! আমি এইহানে দাঁড়াইয়া আছি, কোন পাত্তাই নাই!
আমারে সবচেয়ে সুন্দর লাগবে
আমি থাকতে আর কাউকে সুন্দর লাগতেই পারেনা
এমন একটা হাসি দেবো, সব্বাই ফেল
চুপ করে থাকলেই আমাকে সবচেয়ে সুন্দর লাগে, আমি জানি
ও মনু, তুমি দেহি খাইতেই আছো! খাইতেই আছো!
মনের কথা গবেষণাঃ—
ক্লিক করলেই মানুষগুলো কেমন ক্যামেরার ভেতর চলে আসে, আজিব!
মানুষটারে একলা বাসায় রাইখ্যা আসলাম, ভয়-টয় না পায় আবার!
শেষ হইয়াও না শেষ হওয়া কথাঃ—
৪৫টি মন্তব্য
মিষ্টি জিন
শুন্য কমেন্ট পরে দিমুনে।
কুবিরাজ আর দিদির একজন আর একজনের দিকে যে ভাবে তাকিয়ে আছে তাতে “আজ আবার সেই পথে দেখা হয়ে গেল , কত গান কতসুর….,.. বল ভাল আছো তো….,হলে ভাল হোত.. :D) :D) :D) :D)
শুন্য শুন্যালয়
হি হি, এমনিতেই ধোঁয়া বেরুচ্ছে, আপনি আর কেরোসিন ঢেলে দিয়েন না গো, পুড়ে ভস্ম হয়ে যাবে 😀
আবু খায়ের আনিছ
আমি যদি অজ্ঞান হয়ে যাই তবে কিন্তু ডাক্তার আফাও জ্ঞান ফিরাইতে পারব না। ঘুম থাইক্কা উইঠা আমি দেখলাম এইডা মনু…………………
শুন্য শুন্যালয়
জ্ঞান না ফেরাতে পারলে তো কমা সেন্টারে পাঠিয়ে দেবো, ঠিক হবে? 🙂
আবু খায়ের আনিছ
ডাক্তার যাহা বলিবে তাহাই শিরধার্য।
জিসান শা ইকরাম
হা হা হা হা , চরম মজাদার একটা পোষ্ট দিলেন
আপনি তো স্ক্রিপ্ট রাইটার হিসেবে আবির্ভুত হলেন এবার,
আপনার যে কত গুন তাই ভাবছি, কতটা প্রকাশিত হলেন তাই বুঝতেছি না,
কবে শতভাগ পাবো?
মন্তব্য বাকী আছে আরো,
শুন্য শুন্যালয়
এইগুলা গুন নাকি? বান্দরামী সব্বাই পারে চান্স পেলেই 🙂
আমার সব দেয়া হয়ে গেছে আর কোন গুন নাই।
আরো বাকি আছে মন্তব্য? কী লিখবেন তখন? 🙂
জিসান শা ইকরাম
নারীর মন ( গুন ) দেবতারাও সঠিক ভাবে জানেন না, গুন তো অবশ্যই আছে আরো আপনার,
প্রকাশের অপেক্ষায় আছি, আলাদা গুন হলেই তা বলে দেবো।
নিয়মিত হচ্ছি আবার, আজ তার রিহার্সাল দিলাম,
মন্তব্য এখনো দিলাম না,
শুভ কামনা।
ইঞ্জা
চরম চরম চরম :D)
এইভাবে সবার গোমর ফাঁস করা কি ঠিক হইলো, হাসতে হাসতে পেটে খিল পড়েছেরে আমি কই যায়। :D)
:D)
শুন্য শুন্যালয়
প্লিজ ভাইয়া কোত্থাও যেয়েন না সোনেলা ছেড়ে 🙂
ইঞ্জা
আপু বেইমান নই এ কথা সবাই জানে, প্রিয় সোনেলা ছেড়ে কই যাবো বলুন আর যেখানে আমার প্রিয় বোন আর ভাইরা আছে তাদের ছেড়ে যাওয়ার মন মানষিকতা এই অধমের নেই, ভালো থাকবেন আপু। -{@
শুন্য শুন্যালয়
হা হা ভাইয়া আপনি হাসতে হাসতে আমি কই যাই লিখেছেন তাই আমি দুস্টুমি করে বলেছি, সোনেলা ছেড়ে কোথাও যেয়েন না। আপনি আবার আমাদের ছেড়ে কোথায় যাবেন? যেতে দিলে তো!
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
কেবল ছবি দিয়েই এমন একটি আড্ডার অংশ বিশেষ তুলে ধরলেন ভাবাই যায় না আমিতো এত্তো লিখেও এমন আনন্দ মনে আনতে পারিনি।আইডিয়া চমৎকার।চমৎকার সবচেয়ে ভাল লাগল রুনা আপুর মন খারাপের ছবিটি….সত্যিই কি তাঈ আপু? রুবা আপু যেমনটি ঠিক তেমনটিই আনলেন ।।।ভালো খুবই ভাল লাগল ডাক্তার আপু। -{@
শুন্য শুন্যালয়
সত্যি কিনা খসড়া আপু আসলে জানতে পারবো 🙂
আমিতো আপনার মতো করে লিখতে পারবোনা, মাথায় আসেনা এতো গোছালো করে লেখা, তাই ভজঘট।
ভালো থেকেন ভাইয়া।
ছাইরাছ হেলাল
এত্ত গুণপনা দেখানো ঠিক না,
শুন্য শুন্যালয়
ক্যান? ক্যান?
ছাইরাছ হেলাল
আপনি গুণিন না,
শুন্য শুন্যালয়
আপনি জ্যোতিষ বুঝি!! আগে বলবেন না? 🙂
ছাইরাছ হেলাল
সোনেলার একাফায় বজ্রের শব্দ ও বিদ্যুতের চমক হেনে তুখোড় উচ্ছসিত জ্ঞানগম্মিসহ দিগ্বিজয়ী ভাব নিয়ে লিখেই ফেলবেন ইনিয়ে-বিনিয়ে লিংক সর্বস্ব যা হোক কিছু একটি (উপলক্ষ লাগে না/ তৈরি করেও নিতে পারেন),লিখুন, বেশি করে লিখুন, লিখুন যত খুশি, যতক্ষণ খুশি, তবে আসল কথা কিন্তু সেটা না, কথা হলো লিখিয়ে না হয়েও কেন এই পণ্ডশ্রম!! তাঁর নিজের ও আমাদের!!
হাঁটা বাবা হাঁটে, হাঁটুন হাঁটুন যত খুশি!!এই আশি ছুঁই ছুঁই বয়সে কী করে পারেন! পারছেন!!ম্যাম (স্কেচ)!!লাঠি-লুঠি ভর করেও যা অসম্ভব; এভাবে হাঁটার গল্প ফাঁদা ঠিক না, ফাঁকে ফাঁকে আবার কী সব ছবি-ছুবি তোলে!! যদিও জানি এগুলো কিছুই সত্যি না, সবই ফটুশপ ও নেটানো, তবুও জমিয়ে বলা গল্প মিথ্যে হলেও শুনতে বেশ লাগে জমজমাট আসরে।
ওহ, ভাল কথা, তাঁর কিন্তু পিচ্চি ভুত (এখন বড়) আছে, জনসম্মুখে বা আড়ালে চুবাইতারে সবডিরে, তয় গুল্লি-ফুল্লি দেবে না তা শতভাগ নিশ্চিত; তবে হুশিয়ার থাকতে হপে,
এবারে একটি গল্প বলি,
এক অপ্রকৃতস্থ (লিঙ্গ বলা যাবে না) বগলমে থান ইট নয়, খাতা কলম নিয়ে রেল লাইন বরাবর হাঁটছে হাঁটছে, ঝড় জলেও বিরামহীন,শীতের বসন্তেও, আশপাশের লোকদের কাছে রেল লাইনের বাড়ীর ঠিকানা জানতে চায়, (বাড়ীর মানে হলো রেল লাইন যেখানে এক হয়ে গেছে) কারণ সেখানে সে বসে কোবতে লিখবে (বিনষ্ট মাথায়)। লিখতে থাকুক অসুবিধা নেই।
কবিদের দেখলেই হাসি, কিন্তু এয়াফায় কবি না, তাই এ যাত্রা হাসি চেপে গেলাম। আপনারাও চেপে রাখুন যতক্ষণ পারা যায়, একদম না পারলে ফিকফিকা ফিসকে হাসি চল্পে,
বিদ্রঃ
চমকিত পুলকিত হবেন তাঁর সে সব পোস্টের বহর ও দৈর্ঘ্য দেখে, তবে ঘাবড়াবেন না,
রক্ষাকর্তা জিউস আমাদের সাথেই থাকবেন (কথা হইছে),
========================================================
যদিও এবারে এসেছেন অনন্য রূপে!!
…………………………………।
লেখাটি পুরনো বলে অপ্রাসঙ্গিক(মোটেই না) মনে হলেও হতে পারে!তাই বলে দুস্কিত হচ্ছি না,ভাইয়া!
শুন্য শুন্যালয়
রক্ষাকর্তা জিউসের নজর আমার দিকে আছে কিনা একটু কথা কইয়া জানান না ভাউ? আমিও ঘাবড়িফাইড হইতাছি না মন্তব্যের দৈর্ঘ্য দেখে।
অপ্রকৃতস্থ দেইখ্যা ফিসকে হাসি কিন্তু হাসোন ঠিক না, হেয় কবি হউক আর কবিতার পাঠকই হউক। ইয়ে রেল লাইনের বাড়ির ঠিকানা আপনি জানেন নাকি? মনে তো হয়, নইলে বিনষ্ট মাথার এমুন এমুন কোবতে আন্নে ক্যাম্নে ল্যাখেন?
গল্প পোস্টের মন্তব্য খান চুরি কইর্যা টুকলিফাই কইর্যা বসাই দিছেন, দ্যান, কিন্তু বয়স আশি? কন কী? বায়ো কী তেয়ো জনাব। মিথ্যে কথা আমি ভুল কইরা দুই তিনখান বলে ফেলি। আমার পিচ্চি ভূত আসলে কিন্তু গুল্লিফুল্লি দেবে কিনা তা হাড়েহাড়ে টের পাবেন। অতএব আমারে বুঝেশুনে বলবেন।
পণ্ডশ্রম? কোন রাজকার্য করেন যে আপনার পন্ডশ্রম করলাম, করেন তো সেই বগলে ইট নিয়ে হাটাহাটি, আর ময়লা ঘেটেঘুটে কলম কাগজ খুঁজে বেড়ানো, তার আবার সময়ের মূল্য দেখছো!!
আমি তো এইয়াই লিহি, আর কিছু কোন কালে পারছি নি? শিখায়লেন তো না, খালি নিজের ল্যাপটপের ওজন বাড়াইতেছেন। এতো কিন্তু ঠিক না।
দুস্কিত কেনু হবেন? আপনার কোন দুঃখ আছে বলে তো মনেহয় না। দিব্যি দাঁত বের করে এক একটা দুঃখের কোবতে নামিয়ে ফেলছেন। এয়া আমরা বুঝি।
অপার্থিব
হা হা হা … ব্যাপক বিনোদন। উইকেন্ডের সেরা বিনোদন বলা যায়। আড্ডাটা মিস করলাম অনেক।
শুন্য শুন্যালয়
আপনাকে খোঁজ করেছিলাম, কিন্তু আপনি নাকি গুহাবাসী? 🙂 দেখা হবে নিশ্চয়ই পরেরবার। থ্যাংকস।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
ওরে শুন্য রে!!! হাসতে হাস্তে পেটে খিল! এমনিতেই আজ কানা হয়্যা আছি। চোখের পাওয়ার চেঞ্জ হইসে। জামাইবাবুরে কইয়্যাও দিলাম যে ২ ঘন্টা লাগুক আর ৪ ঘন্টা, আজকেই কিন্তু চশমা গ্লাস চেঞ্জ করে নিয়ে আসতে হবে। কতোটুকু শুনেছেন মনোযোগ দিয়ে খালি হাতে ফেরার পর বুঝলাম। হায়! কাল আমি অফিসে কাজ করবো কিভাবে? তবুও ভাবলাম কোনরকম চালিয়ে নেবো।
কিন্তু একি!!!! ^:^ ^:^ ^:^ ^:^ ^:^ ^:^ এতো সুন্দর পোস্ট শুন্য দিয়েছে আমি এই কানা চোখে দেখি ক্যামনে 🙁
অনেক কষ্ট করে ট্যাবখানা একবার একহাত সামনে রেখে, আরেকবার দেড়হাত দূরে রেখে আন্ধাচৌক্ষে কোনরকম ঠাওরাইয়া একটা পড়ি আর বোম্মম্মম্ম করে অটঠাসিতে ফেটে পড়ছি, হাসির এই গড়াগড়ি দেখে জামাইবাবু একবার ভাবে এর কি হইলো! আরেকবার কয়, এতো নেশা কেনো রে বাবা? একটা দিন ফেসবুক না পড়লে কি চলে না? আবার কয়, তুমি না চশমা ছাড়া দেখতেই পাও না?
আমি ক্যামনে বুঝাই!!!
আমাদের প্রিয় জিসানভাইর এতোদিনের কষ্ট আজ হারেহারে টের পাচ্ছি।
অনেক ধন্যবাদ শুন্য। মন্তব্যে বানান ভুল থাকতে পারে। আন্ধাচৌক্ষে লেখসি তো! (3
শুন্য শুন্যালয়
আপু আমার তো ইচ্ছে করেছিলো সব ছবি এনে ফেলি, কিন্তু এরপর পোস্টের দৈর্ঘ্য দেখে আমারে সবাই তাবড়ানি না দেয় আবার, আর যারা আড্ডায় যায় নাই হেরা তো জ্বইল্যা যাবে। 😀
তা জামাইবাবুকে তরজমা করে দিতে বলতেন। চশমা নিয়া বাড়ি না ফেরার শাস্তি স্বরুপ, পুরা একদিন চোখে রুমাল বেঁধে হাঁটাহাঁটি করার শাস্তি দিতেন। 🙂
হি হি আমিও তো বলি, একদিন ফেসবুক, ব্লগ না পড়লে কী হয়রে বাবা! এতো নেশা ক্যান? 😀
মিষ্টি জিন
আমি কিন্তু একটু ও হাসি নাই। :D) :D) :D) :D) :D)
আড্ডার পরে ইন্জা এবং মনির ভাই ছবি দিয়েছিল
সোনেলার ফেউজ বুকে, সেইখানে কিছু ছবিতে আমি এরকম দুই তিনটা ক্যাপশন দিয়েছিলাম।
তুমি তো দেখি আমার চাইতেও গুডগারল। :p
বেশ মজা পেলাম।
শুন্য শুন্যালয়
আমিযে এতো গুডগার্ল তা বুঝতে আপনার এতদিন লাগলো? 😮
অবশ্য আপনি যে এতো গুডগার্ল তা কিন্তু আমি আসলে দেরি করেই বুঝলাম। 🙂
ক্যাপশান গুলো কী দিয়েছিলেন, দেখতে ইচ্ছে করছে। ফেসবুকে গেলে দেখবোনে।
আপনি হাসেন নাই তা বুঝতে পেরেছি, শুধু মাটিতে কেন গড়াগড়ি করছেন তা বুঝতে পারছিনা 🙂
শাহানা আক্তার
হাহাহা এতো চরম হইছে যে হাসতে হাসতে শেষ। প্যাকেটের ভিতর উঁকি দিয়ে দেখাটা বেশি মজার…হা হা হা
শুন্য শুন্যালয়
হা হা হা, বেচারা তো বোঝেও নাই, এইভাবে ধরা খাবে 😀
পরের বার আপনাকেও আশা করছি আপু। ভালো থাকবেন।
নীলাঞ্জনা নীলা
ওগো তিলোত্তমা
করিও ক্ষমা
তোমার প্রতি আর হিংসা রাখবো না
কোনো খোঁচা কথা জীবনে বলবো না
হাজার মারলেও বোমা।
ওগো তিলোত্তমা।।
তোমার মাঝে সকল গুণ আছে
আজ জানলাম কেন সবাই ভালোবাসে!
এমন মধুর করে লেখা এই হাসির পোষ্ট
একে পঁচিয়ে বানাতে পারলাম না রোষ্ট।।
————————-আমি এমনিতেই হাসি ভাইরাস ইনফেকশনে ভুগছি। এটা কিছু হলো? এভাবে হাসানোর জন্য কতো ক্ষতি হলো, দেখো তো! কিশোর কুমারের “ওগো নিরূপমা”র বারোটা বাজিয়ে দিতে হলো। 😀
শুন্য শুন্যালয়
কিশোর কুমার থাকলে তোমার খবরই ছিলো 🙂
হাসির ভাইরাস ইনফেকশান দেখি সোনেলা পর্যন্ত ছড়ায় দিছো তুমি! দেইখ্যো মাইয়া কান্নার ভাইরাস ছড়িও না আবার।
তোমার লেখা আমি সুর করে গাইছি 😀
তোমার সাথে থাকলে এরপর আমারে মাথায় ছিট ভাইরাসে না ধরে আবার!!!
নীলাঞ্জনা নীলা
কান্নার ভাইরাস তাও আমি বহন করবো! 😮 😮
তিলোত্তমা আমার কাছে আছে হাসি
চাইলে তুমি দিতে পারি রাশি রাশি। 😀
নাহ! আর বেশী বলবো না। শেষে না মান্না দে’র গানেরও কপি করে ফেলি! 😀
শুন্য শুন্যালয়
লাফিং গ্যাস সরবরাহ করো নাকি কন্যা?
আমার আসলেই অনেক হাসি চাই এখন, দাওতো পাঠিয়ে। ঠিকানা নেই, আমি এখন ঠিকানাবিহীন।
করোই না কপি, মান্না দে’ ওপার থেকে ফিরে আসলে বলে দেবো, আমি অনুমতি দিয়েছি। আমার সাথে মান্নাদে’র আবার সেইইইই ভাব বুঝেছো?
নীলাঞ্জনা নীলা
হাসি চাও খুব বেশী? শোনো নিজেকে কিম্ভূতকিমাকার ভাবে সাজাও। তারপর আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে ভ্যাংচি দাও। আরে মন ভালো হবে না মানে?
আর গান শোনো। https://www.youtube.com/watch?v=W_48ojQRMh4
আমি মন খারাপ হতেই দেইনা। আর তাও যদি হয়ে যায়, কয়েকটি মুভি দেখি। “সাড়ে চুয়াত্তর”, “মৌচাক”, “দেয়া নেয়া”, “বসন্ত বিলাপ”, “ভ্রান্তিবিলাস” আর ভানু বন্দোপাধ্যায়ের মুভিগুলো তো ওয়াও! আর হিন্দীর মধ্যে দেখি “আন্দাজ আপনা আপনা”, “গোলমাল(পুরোনো)”, “হিরা ফেরি”, “হাম হ্যায় রাহি প্যায়ার কে” এমন কয়েকটি। ইংরেজী কমেডি মুভি নাম ভুলে যাই। তবে The Philadelphia Story, The Gold Rush, The Mask, Baby’s Day Out, Home Alone. আর সিরিয়ালগুলো দেখি তার মধ্যে প্রথমেই “মিষ্টার বিন”, “টম এন্ড জেরী কার্টুন”, “থ্রি স্টুজেস”, অবশ্যই চার্লি চ্যাপলিনের মুভি। বিশেষ করে টম এন্ড জেরী আমাকে সবসময় অন্য এক জগতে নিয়ে যায়। তিলোত্তমা আমি জানি তুমি ইংরেজী মুভি বেশী দেখো, সেসবের নামও জানো। অনেক নাম দিলাম। দেখে নিও। মন খারাপ হবার জন্য সময়ই সময় খুঁজে পাবেনা। বুঝেছো? 😀
নাহ মান্না দে’কে নিয়ে আমি নিজেই পারবো না। 🙁
মোঃ মজিবর রহমান
শুন্য আপু যে কেমনে ডাক্তার হইল বুঝলাম না ডাক্তার স্ক্রিপ্ট ছবি লেখায় কি নেই গ আপু আপনার মাঝে হিংসা হয় কিছুই না পারার জন্যি।
এত ক্যামেরার সাম্নেও নার্ভাস হলেন না কোন সাহসে শুনি। ওহ বুঝছি সামনে রুনা আপুর চাকু হাহাহাহাহ
শুন্য শুন্যালয়
রুনা আপুর চাকুর ভয়েই তো নার্ভাস ছিলাম, নইলে আরো ক্যামেরা বসাইতে বলতাম 😀
আমারে হিংসা? আমার কিচ্ছু নাইগো ভাইয়া, খালি কলস বাজে বেশি এইরকম অবস্থা আর কী।
এমন প্রানবন্ত আড্ডা, ছবি এসব দেখলে এমনিতেই আনন্দ চলে আসে। ভালো থেকেন ভাইয়া।
মোঃ মজিবর রহমান
না আপু কলস ভালই ভরতি সনারুপায় নাওয় আইডিয়া ক্যাপ্সন, ছবি সবতেই।
নীরা সাদীয়া
হাসতে হাসতে গেলামগো মরে। 😀 🙂
শুন্য শুন্যালয়
😀 থ্যাংকস আনন্দ দিতে পারার জন্য। কষ্ট পূর্নতা পেয়েছে।
অরুনি মায়া অনু
ছবিগুলো দেখে হাসতে হাসতে শেষ আমি। এত বুদ্ধি নিয়ে শুন্যাপু যে কেমনে ঘুমায় আল্লাহ্ জানে :D) ।
সবাইকে কি মজারু করে উপস্থাপন করা হয়েছে পোস্ট টিতে। আমি এতদিন ভাবছিলাম শুন্যাপু দেখতে কেমন হতে পারে। এবারে দেখলাম। খুব সুন্দরি। শিশু সুলভ চেহারা। নন্দিনী আপুও খুব সুন্দর। আর কবি মশাই তো আলোতে জ্বলজ্বল করছেন। ছবিগুলো আকর্ষণীয় হয়েছে লেখিকার কৃতিত্বে।
শুন্য শুন্যালয়
তুমিতো আমার সাথে ফেসবুকে এড ছিলে, এই প্রথম আমাকে দেখলে? অবাক!! যাই হোক, সবাই সুন্দর, খসড়া আপু, রুবা আপু, বন্দনা আপুও খুব সুন্দর। আর এতো সুন্দরের মাঝে থাকলে কবি মশাই তো আলোতে জ্বলজ্বল করবেই 🙂
কিছুটা আনন্দ পেলেই পোস্ট স্বার্থক, থ্যাংকস।
নাসির সারওয়ার
কি লেখা যায় এমন একটা পোস্ট পড়ে এবং দেখে। আমার একটু লেখার মেধা থাকলে কার এমন ক্ষতি হতো! বাস্তব কিছু চিত্রকে মানুষ কেমন করে এতো সুন্দর করে লেখার মাঝে নিয়ে আসে!!
সোনাদের মেলা। একজন বিশেষ মানুষের জন্য। তা একজন আবার হাজির হয়েছেন তার জন্মদিন মাথায় নিয়ে (আর দিন খুঁজে পেলোনা ব্যাটা!)। কেক দেখে কিছুটা লজ্জিত বোধ নিয়ে যখন হিমশিম অবস্থা, তখন আবার গিফট পেয়েতো মেয়ে মানুষ হয়ে যাবার ব্যবস্থা।
শুধু জানা হোলনা, ফুল দিয়ে কি হয়! দিনটা ধরে রাখলাম মনের কোঠায়। লেখাটা প্রিয়তেই থাকুক।
শুন্য শুন্যালয়
লেখার মেধা আছে কিনা তা আমরা জানি, আমরা পয়সা দেইনা বলে শুধু ভাগে পাইনা 🙁
শিশু-কথন এর মতো অসাধারন লেখা যে লিখতে পারে, তার কঞ্জুসি আমরা সহ্য করে যাচ্ছি।
আপনার জন্মদিনটাই তো অইদিন আড্ডার প্রাণ ছিল। ফুল দিয়ে কী হয়? ধুরু আমারে তো পুরা নার্ভাস বানায় দিছিলেন, মনে মনে কইছিলাম এরে ফুল দিতে আসলাম ক্যান! উত্তরটা জানা হইলে আমাদের বইলেন কিন্তু। তয় এয়টা জানি তিনটা পয়সার জোগাড় হইলে, একটা দিয়ে ফুল কেনার কথা বলা হয়েছে, কেন তা কে জানে।
সেদিন এক সাইকোলজিস্ট আমাকে মজার একটা কথা বলেছে। খুব যখন ডিপ্রেসড বা ভেঙ্গে পড়ার অবস্থা হয়, তখন সে হাতের মাঝে তার প্রিয় একটা পাথড় চেপে ধরে। ব্যাপারটা হয়তো সিলি, কিন্তু আসলে তা নয় মনেহয়। আমরা রেগে গেলে হাত মুঠোবন্দি করি, দাঁত কিড়িমিড়ি দেই, এগুলো আমাদের এক্সপ্রেশন। হাতের মধ্যে পাথড় চেপে ধরলে শক্তি কিন্তু সত্যিই আসে। ফুল বিশুদ্ধতার প্রতীক। ফুল দেয়ার আরেক নাম, শুভকামনা।
দিনটি আমার জন্যেও মনের কোঠায় রয়েছে।
অয়োময় অবান্তর
(!) ভাগ্যিস বাংলা অভিধানে এই চিহ্ন আছে। দারুণ ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে সবাইকে। লেখাতেও, ছবিতেও।
শুন্য শুন্যালয়
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে অয়োময়।
মৌনতা রিতু
হাসুম না কান্দুম। মানে জাস্ট কিছু বলার নেই। তুমি সত্যি খুব মেধাবী।
খুব ভাল লাগল। -{@ -{@ (3 -{@ (3 -{@ (3 -{@ (3 -{@ (3