আজ বেশ কিছু দিন আমি একটা অন্ধকার ঘরে বন্দী আছি। ঠিক কত দিন আমার তা জানা নেই। ঘরটাকে অন্ধকার বলছি কারন এই ঘরে আলো আসার জন্য কোন জানালা নেই। ঘরের বাতাস গুমোট ও নয়। এবং এ ঘর টা যথেষ্ট ঠান্ডা। এ ঘরে একটা মাত্র দরজা আছে সেটা গলে কোন আলো আসে না কোন ভাবেই। এই দরজা খোলাও হয় মাত্র দুবার।শুধু আমায় খাবার দেওয়া সময়। আলোও জ্বালানো হয় সেই দুই সময়েই,তাও আবার মাত্র কয়েক মিনিটের জন্য। আলো জ্বালানো হলে আমি খাওয়ার সাথে সাথে খুব শান্তভাবে প্রতিবার ঘরটা ভালো করে দেখে নেই।আজ কি বার? খুব জানার ইচ্ছে করছে,কিন্তু কোন উপাই নেই।ওরা আমায় কিছুই বলবে না।আমার হাতে একটা CK ব্রান্ডের ঘড়ি থাকার কথা। শুধু গোসলের সময় বাদে সব সময় ওটা আমি পরেই থাকি। সেটাও নেই। আমি কোথায় আছি তা জানি না,কারা আমায় নিয়ে এসেছে জানি না, ওদের উদ্দেশ্য টাই বা কি? আমি ঠিক কত দিন এখানে বন্দী আছি? এখন দিন না রাত? সময়ই বা কত? শুধু মনে পরছে ২০ তারিখ বৃহস্পতিবার আমি অফিস থেকে ছুটি নিয়ে আগেই চলে এসেছিলাম। খেয়ে সব মেইল,ম্যাসেজ চেক করে ঘুমিয়েছিলাম। শুক্রবার আমার ডে-অফ হলেও শনিবার আমার একটা কনফারেন্স অ্যাটেন্ড করার কথা ছিলো। যেটা আমার লাইফের খুব গুরুত্বপূর্ণ কনফারেন্স ছিলো। লাস্ট কোন ম্যাসেজে আমায় মৃত্যু হুমকি ও দেওয়া হয়নি। আমায় মারতে পারলে অনেকেরই অনেক লাভ হওয়ার কথা কিন্তু এই মুহূর্তে আমি মরে গেলে কে বা কারা সবচেয়ে বেশি উপকৃত হবে সেটা চিন্তা করতে করতেই আমি ঘুমে তলিয়ে গেলাম।
ঘুমের মধ্যে ডান পা টা সোজা করায় গ্লাস পড়ে গিয়ে ঝনঝন শব্দে চোখ মেলে তাকালাম।তার মানে খাবার আমার ঠিক পায়ের কাছেই রাখা হয়েছে যাতে আমি জানতে পারি। সামান্য একটু আশ্চর্যই হলাম। ঘরের দরজা খুলে আলো জ্বেলে আমার পায়ের কাছে খাবার রাখে গেছে আর আমার ঘুমই ভাঙলো না! আমি আস্তে আস্তে উঠে বসলাম।অনেক দিন অন্ধকারে থেকে থেকে চোখে অন্ধকার সয়ে গেছে। পায়ের কাছে আস্তে করে হাত দিলাম।হ্যা প্লেটে করে খাবার দিয়ে গেছে। কিন্তু এখন আমি তা খেতে পারবো না। কারন ওরা সবুজ কালার যে খুব টেস্টি পানিয় টা আমায় দেয় তা এবারের মত পা লেগে পড়ে গেছে,আর প্লেটের খাবার টা শুকনো । আমায় খাবার দেওয়া বা আলো জ্বালানোর কত পর আমি জেগেছি তা বুঝতে পারছি না।একটু ক্ষুধা লাগলেও আমি খাবারটা না খেয়ে জেগে বসে থাকলাম। বসে থেকে থেকে আবার যখন ঝিমুনি এসে যাচ্ছে তখনই হঠাৎ ঘরের আলোটা জ্বলে উঠলো।প্রতিদিনকার মত আজও নতুন একজন এসেছে আমায় খাবার দিতে। সেই লোক কে কোন গুরুত্ব না দিয়ে মাথা নিচু করে নিজের হাতের রেখা দেখতে লাগলাম।ঘরের দরজা বন্ধ হয়ে গেলে আমি খাবারের দিকে তাকিয়ে যতটা না খুশি হয়েছি তার চেয়েও অনেক বেশি আশ্চর্য হয়েছি অনেক বেশি। কারন খাবারের সাথে ওরা আমায় প্রথম বারের মত পরিষ্কার এক সেট কাপড় দিয়েছে। গোগ্রাসে খাবার খেয়ে পানীয় টুকু শেষ করে কাপড় গুলো হাতে নিলাম।
আমার ধারনা ঘরটা অন্ধকার হলেও বাহিরে থেকে কোন না কোন উপায়ে ওরা আমার উপর নজর রেখেছে। ঠিক কোন দিকে ঘুরে কাপড় বদলালে ওরা আমায় দেখতে পাবে না,তাই ভাবছি। সব দিকে তাকাচ্ছি এই সময়েই ঘরের আলোটা চলে গেলো। মনে মনে ১ থেকে ১২০ পর্যন্ত গুনলাম। আর সাথে সাথে চিন্তা করলাম। এবার ওয়াল ধরে ধরে দরজার অপজিটে চলে গেলাম। কারন আমার লজিক হচ্ছে অন্য সব জায়গা বাদ গেলেও ওরা দরজায় নজর রাখার জন্য সি সি রাখবেই। আর আমি সিসির নিচে গিয়ে দাঁড়াতে পারি তাহলে ওরা আমায় পুরোপুরি দেখতে পাবে না। ওয়ালের দিকে ঘুরে যত তারা তারি সম্ভব কাপড় বদলে নিলাম। পুরাতন কাপড় একপাশে ছুড়ে ফেলে দিলাম নিজের রাগ প্রকাশ করার জন্য,নিজের দম্ভ প্রমান করার জন্য। এবার দশ ধাপ এগিয়ে ঘরের মাঝামাঝি স্থানে চলে এসে লম্বা হয়ে শুয়ে পড়লাম। নিজের জীবন নিয়ে চিন্তা করতে করতে ঘুমের রাজ্যে হারিয়ে গেলাম।
আবার যখন আমার ঘুম ভাঙলো তখন আমি নিজেকে নিজের বেডরুমে আবিষ্কার করলাম।মুচকি একটা হাসি দিয়ে বিছানার ডান পাশে তাকালাম। ওখানেই আমার নিজের আইডি কার্ড টা দেখতে পেলাম। ওটাতে বড় করে লেখা আছে ” সাংবাদিক মেহেরী তাজ”।আমার মুখের হাসিটা আরো প্রশস্ত হলো। এবার মনে পড়লো দিন, তারিখ, সময় দেখার কথা। হাত ঘড়িটা তো আমার হাতেই থাকার কথা কিন্তু তা হাতে নেই,টেবিলেও নেই।ওটার চিন্তা বাদ দিয়ে মোবাইলটা হাতে নিয়ে দেখলাম সময় ৬:৫০ মিনিট, দিন শুক্রবার, তারিখ ২১-০৯-২০১৫। এবার আমি হো হো করে হেসে উঠলাম।
আজ আমার ব্রেকফাস্ট ৭:৩০ মিনিটে বাইরে যাবার কথা।আমার এক ফ্রেন্ড এর সাথে। ওকে ফোন দিলাম। সব ঠিক আছে। ও স্বাভাবিক ভাবেই কথা বলে তাড়া তাড়ি যেতে বললো। আমি ফোন কেটে দিয়ে আর এক দফা হেসে নিলাম। বিছানা থেকে নেমে দাঁত ব্রাশ করার জন্য বেসিনের সামনে দাঁড়ালাম।চোখ মেলে আয়নার দিকে তাকাতেই আমার মুখ দিয়ে ছোট খাট একটা চিৎকার বেড়িয়ে এলো। আমি খুব সহজে চমকাই না। কিন্তু আজ চমকে গেছি। কারন আমার গায়ে ওদের দেওয়া সেই কাপড় গুলো।
##এটি আমার প্রথম রহস্য গল্প।কোন দুর্বলতা থাকলে সরাসরি বলবেন অনুগ্রহ করে।আমি শিখতে চাই।
৫৩টি মন্তব্য
সিকদার
-{@ -{@ প্রথম দিকে কিছুটা অগোছালো মনে হলেও পরে বুঝলাম এটাই লেখার স্টাইল।তবে গল্পটা হরর নয় রহস্য গল্প।দারুন হয়েছে ।
মেহেরী তাজ
প্রথম বার গল্প লিখছি তো, তাই কোন ক্যাটাগরি তে ফেলবো ভেবে পাচ্ছিলাম না। এডিট করে দিয়েছি। ধন্যবাদ ভাইয়া। 🙂
জিসান শা ইকরাম
এক নিঃশ্বাসে পড়ে গেলাম
আগ্রহ এবং উত্তেজনা বজায় রাখতে পেরেছো গল্পে
শেষ পর্যন্ত না পড়ে বুঝতে পারছিলাম না , কোন দিকে যাচ্ছে
অবশেষে পারলাম।
প্রথম গল্প হিসেবে বেশ ভালোই লিখেছো
গল্পেও তুমি ভালো করবে নিশ্চিত
লিখতে থাকো নিয়মিত।
মেহেরী তাজ
নিয়মিত লেখার চেষ্টা করবো দাদা।
ধন্যবাদ। 🙂
অরুনি মায়া
ভাল লেগেছে রে বুড়ি। অনেক আগে রহস্য উপন্যাস অনেক পড়তাম। তুমিও চাইলে অনেক ভাল গল্প উপহার দিতে পারবে,,,,, (3
মেহেরী তাজ
আগে পড়তেন এখন পড়েন না কেনো?
আমি লিখবো সেগুলো কিন্তু পড়তেই হবে।
থাংকু আপু…. (3 (3
অরুনি মায়া
এখন মন মানুষিকতা বদলে গেছে তাই পড়া হয়না
মেহেরী তাজ
চিন্তার বিষয় ;? এখন রহস্য গল্প পড়া বাদ দিয়ে সারাদিন আকাশ দেখতে মুঞ্চায়??? :p
অরুনি মায়া
তোমরা সবাই মিলে আমার প্রকৃতি টা নিয়ে নিয়েছ। আমার আর কি থাকল 🙁
মেহেরী তাজ
আমি তো নেই নাই। অন্য কে নিলো।??? ;?
ঈদ মোবারক আপু।
অরুনি মায়া
সবাই নিয়ে নিল 🙁
ঈদ মুবারক শঙ্খুনি 🙂 (3
মেহেরী তাজ
আচ্ছা আমার বন্দুক টা ধার দিচ্ছি আপনার প্রকৃতি আপনি ছিনিয়ে নিয়ে আসুন। উক্কে??
পারভীন সুলতানা
ভৌতিক মনে হল না। মনে হল রহস্যময়………………………খুব সুন্দর আরেকটু এগিয়ে নিয়ে রহস্য ভেঙে একটা পরিপূর্ণ গল্প করে দিলে মন্দ কি ! এমনিতেও কিন্তু বেশ মজা পেলাম।
মেহেরী তাজ
আপু প্রথম বার লিখছি তো।পরের বার অবশ্যয় মিমাংসীতি লিখবো। ধন্যবাদ আপু।
নীলাঞ্জনা নীলা
পিচ্চি আপু রহস্য গল্প খুব পছন্দের আমার। প্রথম রহস্য গল্প হিসেবে খুবই ভালো হয়েছে।
আমার লেখার আকালে কিছু শেখাও। -{@ (3
মেহেরী তাজ
হায় হায় আপু আমি আপনাকে শেখাবো কি আমিই তো চান্স খুজি আপনার কোন লেখা থেকে কি শেখা যায়।
ধন্যবাদ আপু। (3 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
বলো কি গো পিচ্চি আপু? আমাকে স্বান্তনা দিচ্ছো তুমি? ;(
মেহেরী তাজ
ছি ছি আপু তা কেনো হবে?
আমি সত্যি কথা বলছি.. ….
আপনার কান্না দেখে আমারও কিন্তু কান্না পাবে….. ;(
ইমন
আমার ভালো লেগেছে। হরর বা রহস্য দুটারই যদিও আমি ভক্ত না। শুভকামনা রইলো। 🙂
মেহেরী তাজ
অনেক ধন্যবাদ। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
তুই এইবার গল্পে হাত দিছিস? এইবার গল্পও সোনা হয়ে যাবে। কিচ্ছু আর ঠিক থাকবেনা, সব তুই লন্ডভন্ড করে দিবি লেখার গুনে।
প্রথম প্রথমের মতই হয় সবসময়, অনেক দামী।
অভিনন্দন প্রিয় গল্পকার। ভাল্লাগছে ভূতূ। (3 -{@
মেহেরী তাজ
সব সোনা হয়ে গেলে তো সমস্যা আপু!! 🙁
লন্ডভন্ড হলে তো আরো সমস্যা। ;?
আপনার ভাল্লাগছে দেখে আমার ও ভাল্লাগছে। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
শুক্রবার এসে তোর লেখার এন্টি-মর্টেম করবো, আজকে ফুটলাম। কাল ঈদ পিচ্চি ভূত। ঈদ মোবারক। -{@
মেহেরী তাজ
আচ্ছা আপু শুক্রবারের অপেক্ষাই থাকলাম। আপনার ঈদ ভালো কাটুক। ঈদ মোবারক (3 -{@
লীলাবতী
সোনেলার গল্পকার ভাই বোনেরা,এটেনশন। তাজ আসছে।প্রথম গল্পেই জানিয়ে দিচ্ছে,সে পারবে।প্রথম গল্প হিসেবে খুব খুব ভালো হয়েছে।
* ১ থেকে ১২০ পর্যন্ত গণনার কারন কি?
* কক্ষের লাইট তো নিভিয়ে দেয়া হলো,হয়ত কাপড় পরিবর্তনের জন্যই।সিসি ক্যামেরা অন্ধকারেও কি কাজ করে?
মেহেরী তাজ
#১-১২০ হলো দুই মিনিট। কোন বিষয় ভাবতে আমার অন্তত দু মিনিটই লাগে।
# কাপড় পরিবর্তনের জন্য নয় আপু। ওরা যে সময় টুকুর জন্য আলী জ্বালায় সে সময় টুকু শেষ বলে আলো চলে গেলো।
# অবশ্যয় অন্ধকারের মধ্যেই কোন না কোন ভাবে আমায় দেখে,কারন রুম তো সব সময় অন্ধকারই থাকে। 🙂
লীলাবতী
গ্রেট,হবে তোমাকে দিয়েই 🙂
মেহেরী তাজ
আপনি যখন বলছেন তখন না হয়ে যাবে কই??? 🙂
ছাইরাছ হেলাল
প্রথমবার রহস্য গল্প লিখেই তো মাত করে দিয়েছেন, ভুল ধরার কিছু নেই,
লিখতে শুরু করেছেন, লিখতে লিখতেই বুঝতে পারবেন কোথায় কী যোগ বা বিয়োগ করতে হবে।
সাবধানে ঘুমুবেন কিন্তু এবার থেকে।
মেহেরী তাজ
সব ঠিক আছে কিন্তু সাবধানে ঘুমাবো কেনো??? ;?
অরণ্য
প্রথমে তোর গল্প নিয়ে বলি। সুন্দর গল্প এবং রহস্য গল্প। (y) তোর জন্য কিছু ফুলেল শুভেচ্ছা । -{@ -{@ -{@ -{@ -{@ পাঁচ আমার খুব পছন্দের সংখ্যা তাই পাঁচটি গোলাপ। 🙂
এবার তোকে বলব অন্য কথা তুই বিরক্ত হলেও হতে পারিস। সবাই শুধু হাততালি আর প্রশংসা করে যাচ্ছে। আমি তোকে একটু সচেতন হতে বলব ‘র’ আর ‘ড়’ নিয়ে। কিছু লাইন আমার চোখে পড়ল। 🙂
শুধু গোসলের সময় বাদে সব সময় ওটা আমি পড়েই থাকি। >> পরে থাকি
ঘুমের মধ্যে ডান পা টা সোজা করায় গ্লাস পরে গিয়ে ঝনঝন শব্দে চোখ মেলে তাকালাম। >> পড়ে গিয়ে
সবুজ কালার যে খুব টেস্টি পানিয় টা আমায় দেয় তা এবারের মত পা লেগে পরে গেছে। >> পড়ে গেছে
এবার দশ ধাপ এগিয়ে ঘরের মাঝামাঝি স্থানে চলে এসে লম্বা হয়ে শুয়ে পরলাম। >> শুয়ে পড়লাম
এবার মনে পরলো দিন, তারিখ, সময় দেখার কথা। >> মনে পড়ল
ও স্বাভাবিক ভাবেই কথা বলে তারা তারি যেতে বললো। >> তাড়াতাড়ি যেতে বলল
আজ সোনেলা দিন। -{@
অফিসে বসেই তোকে লিখছি। এমন দিনে যে কেন অফিস খোলা রাখে!
ভাল থাকিস। অনেক বড় হোস। (y)
মেহেরী তাজ
পাঁচ গোলাপ ও শুভেচ্ছার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
আমি আপনাদের কোন কথাতেই বিরক্ত হইনা। এটা আমার সৌভাগ্য যে আমার লেখার সমালোচন আপনি ও আপনারা করছেন। আর এটা আমি না পেলে আমার ভুল গুলো আমার অজানা থেকে যাবে। ধন্যবাদ ভাইয়া।
কিন্তু আমারা সামান্য একটু সমস্যা আছে আর সেটা হলো ” আমি ফোন থেকে ব্লগ চালাই। তাই লেখা এডিট করা আমার জন্য খুব কষ্টকর। লিখতে গিয়ে ফোনে কোন ওয়ার্ডের সাজেশন এলে আমি সেটাই লেখাতে নিয়ে নেই”। আমি চেষ্টা করবো পরের বার আরো সচেতন হওয়ার।
আপনিও অনেক ভালো থাকবেন ভাইয়া। 🙂
অরুণিমা
এটি আপনার প্রথম রহস্য গল্প?সামান্য কিছু বানান ভুল(আপনি মোবাইলে লেখেন বলে এমন হতে পারে)ব্যাতীত নিখুঁত একটি গল্প লিখলেন।আমরা কি ধরে নেবো,আপনাকে অন্য গ্রহের কেউ নিয়ে গিয়েছিলো? (y) নিয়মিত লিখুন।
মেহেরী তাজ
হ্যা আপু প্রথম গল্প। পরের বার বানানের ক্ষেত্রে অবশ্যয় যত্নবান হবো। যা ইচ্ছা ভাবতে পারেন আপু। ধন্যবাদ। 🙂
ব্লগার সজীব
ওস্তাদ কেমন একটু ভয় ভয় লাগছে।ভুত প্রেত দিয়ে ভয় দেখানো,এরপর এই গল্প,কিছু নেই তো আপনার মাঝে? অবশ্য আমার ভয় কি,আমি তো আপনার শিষ্য 🙂 আমি যে সঠিক মানুষকে ওস্তাদ মেনেছি,এই পোষ্ট তার প্রমান।ওস্তাদে যা লিখবেন,তাতেই সোনা ফলবে,জানি তো -{@
মেহেরী তাজ
তোমার ভয় পাওয়ার দরকার নাই। আমি আছি না???
আর যা সোনা ফলবে তাতে তোমার ও ভাগ থাকবে।উক্কে?? 🙂
ব্লগার সজীব
খুব খুশী হয়েছি ওস্তাদ 🙂 আপনি এত ভালো কেনু ? 🙂
মেহেরী তাজ
এখানের কয়েকটা বড় আপু বলে ” আমরা সবাই অনেক ভালো”। তুমিও।
ব্লগার সজীব
ঈদ মুবারক! ঈদ মুবারক! ঈদ মুবারক! -{@ ঈদের দিনের আনন্দ থাকুক আপনার মাঝে বছরের প্রতিটি দিন।
মেহেরী তাজ
ঈদ মোবারক শিষ্য। -{@
শুন্য শুন্যালয়
তুই তো মিস ফেলুদা হয়ে যাচ্ছিস রে! যুক্তি দিচ্ছিস তাও আবার স্বপ্নে। অবশ্য স্বপ্নই বা বলি কি করে! তোকে মারলে অনেকের ই লাভ হবার কথা, এমন ঠোঁট কাটা সাংবাদিক ই তো চাই 🙂
লেখা ভালো হইছে পিচ্চি আপু। পরের বার এসিস্ট্যান্ট হিসাবে আমারে নিস।
মেহেরী তাজ
এসিস্ট্যান্ট??? আপনাকে ০০৭ বানায়ে দেবো আর আমি নিজে ০০৬ হয়ে যাবো। মানে আপনি ফেলুদী আর আমি তপসী। 🙂
লীলাবতী
লেখায় কি কারো ছায়া দেখা যাচ্ছে?কোন প্রভাব?কারো প্রভাব?বুঝিয়ে ঠিক বলতে পারছিনা।আচ্ছা থাক,কিছু বলিনি :p
লেখা ভালো হয়েছে,আগেও বলেছি,এখন আবার বলছি।আমি তোমাকে লেখায় অনুসরণ করবো তাজ সোনা 🙂 (3
মেহেরী তাজ
আচ্ছা অন্য কিচ্ছু শুনিনি।
কিন্তু তাজের সাথে সোনা সে কিন্তু ঠিক দেখে ফেলেছি।
যাক বাবা বাঁচা গেলো। আমি তো ভেবেছিলাম কোন কারনে কিংবা অকারনে আমার উপর রাগ হয়েছে। হুফফফফ……
লীলাবতী
তোমার উপরে কেন রাগ করবো?তওবা তওবা,এমন যেনো কোনদিন না হয়।তুমি আমাদের নয়নের তাজ,লাভ ইউ না? (3
মেহেরী তাজ
“লাভ ইউ না???” ;?
অনেক গুলা লাভ ইউ। (3 (3 (3 œ
সীমান্ত উন্মাদ
গল্পটা পড়ে মজা পেলাম, আগ্রহ করে পড়তে পারলাম বলে। রহস্যময়তা বজায় ছিল শেষের আগ পর্যন্ত।
তাই অনেক অনেক ভাললাগা রেখে গেলাম। শুভকামনা নিরন্তর।
মেহেরী তাজ
ধন্যবাদ ভাইয়া। 🙂
স্বপ্ন
আপু,আপনার লেখা তো পুরোই চেইঞ্জ হয়ে গিয়েছে।একদম পাকা হাতের লেখা।অনিয়মিত হয়ে ভুলই করলাম।ড্রেস টি আসলো কিভাবে আপু?চিন্তা করে কোন সমাধান খুঁজে পেলাম না।
মেহেরী তাজ
ভাইয়া নাম যেহেতু “অমিমাংসীতি ” দিয়েছি তাই সমাধান পাঠককে নিজেই খুজে নিতে হবে।
মেহেরী তাজ
হ্যা অনিয়মিত হয়ে বড় ভুল করেছেন। :p নাম যেহেতু “অমিমাংসীতি ” দিয়েছি তাই সমাধান পাঠককে নিজেই খুজে নিতে হবে। 🙂
পরের বার মিমাংসীতি লিখবো ইনশাল্লাহ। 🙂
ব্লগার সজীব
ওস্তাদ নতুন লেখা চাই 🙂 -{@
মেহেরী তাজ
শিষ্য আমি লেখা তো দিলাম,কিন্তু তুমি গেলা কই???