
আমাকে ভালোবাসলে আপনি অনেক কিছু হারাবেন। আপনার ভেতর আপনি। আপনার বুকের ভেতর ভোর পাঁচটার মেঘ জমতে থাকবে। দুপুরগুলো হবে আপনার এক একটি না লেখা কবিতা, শাওয়ারে মনে আসতেই যেই লাইনগুলো লিখবেন বলে ভেবে রেখেছিলেন। এভাবে পার হতে হতে আপনি রবীন্দ্রের দুপুরই দেখবেন না। পাখিগুলো কাছে এলেও তাদের ঠোঁটের ফাঁকে আপনি বিড়বিড় ছাড়া কিছুই শুনবেন না। আপনার রাতগুলো শিরা উপশিরা জুড়ে আগ্রাসী ভয় তুলে দেবে উত্তেজনার, তবে সেই রাতগুলো আপনার থাকবেনা। এভাবে ভোর, দুপুর, রাত অদেখার মতো জমতে জমতে আপনি ঝুল বারান্দায় একার মতো পড়ে থাকবেন। নিঃস্ব ঘুমেরাও আপনাকে আদরে নেবেনা। অহেতুক মধ্যরাতে আপনি একাকীত্ব খেতে খেতে একদিন বিষের কথা ভুলে যাবেন।
আমাকে ভালোবাসলে আপনি আমাকে পাবেন, তবে যা কিছু হারিয়েছেন তার যন্ত্রণায় আপনার আমাকে নিয়ে কিছুই করবার থাকবেনা।
৪৮টি মন্তব্য
প্রহেলিকা
বাহ! শিরোনামে স্বার্থকতা টেনে নিয়েছেন শেষ লাইন পর্যন্ত! দীর্ঘদেহী কোনো দৈত্যের মত দৈর্ঘ্য নেই লেখাটির তবুও তৃপ্তির রসদ রয়েছে বেশ! লেখার প্যাটার্নটাও সুন্দর, নিজের নিজের মনে হয়েছে লেখাটি।
রবীন্দ্রের দুপুর কিংবা একাকীত্ব খেতে খেতে বিষের কথা ভুলে যাওয়া কিংবা ভোর পাঁচটার মেঘ সবই যেন তৃপ্তির পূর্ণতা দিলো!
ব্যক্তিগত একটা অভিযোগও রয়েছে! সর্বনামের অতি ব্যবহার! দু একটিবার অঙ্কিত দৃশ্যকল্প থেকে বেরিয়ে যাচ্ছিলাম যার কারনে! ইহাকে সমালোচনা বলা যাইবে না!
পোষ্ট প্রিয়তেই রাখছি!
শুন্য শুন্যালয়
সমালোচনা করলেও পারতেন, আমিতো রাগী না 🙂
লেখা কেমন হয়েছে সেই প্রসংগ বাদ, আমি নিজের এক দুইটার বাইরে কোনটারেই লেখা মনে করিনা, তবে আপনাকে আমি যতই দেখছি বিষ্মিত হচ্ছি। লেখক, পাঠক অনেকেই কিন্তু পাঠের প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করা দুরূহ, অন্তত আমার কাছে। আপনি যেভাবে প্রত্যেককে ইন্সপায়ার করেন আপনার মন্তব্যে সেটা অনুসরনীয় হওয়া উচিৎ সকলের কাছে।
ধন্যবাদ দিচ্ছিনা।
প্রহেলিকা
সমালোচনা আর কী! ওই যে বললাম সর্বনামের অতি ব্যবহার! যে টুকু বলার ইচ্ছা ছিল তাতো বলেই দিয়েছি, আপনি রাগেন না বলেই বলেছি।
লেখাটি নিজের নিজের মনে হওয়াতেই বলেছি।
উৎসাহ প্রদান আসলে আপনাদের কাছ থেকেই শেখা। অতীত ভুলিনি, ভুলি না!
শুন্য শুন্যালয়
যাক বাবা, স্মরণে আছি তাও বা কম কিসে।
আমি আসলে এডিট করতে গিয়েও করিনি, ভুল টুল নিয়েই থাক, পরবর্তিতে শুধরে নেব। ভালো থাকবেন সারাক্ষণ।
রিতু জাহান
অ-স্পর্শ অথচ স্পর্শ করা গেলো পুরোটা।
নিজের মধ্যে না থেকে কাউকে প্রচন্ড ভালবাসতে পারাটাও সুখ।
এটাকে আমার মনে হয় নিজের সাথে অকেজো এক সুখ সুখ খেলা।
যার এক উপলব্ধি আছে। যখন মনে হবে নাহ! আর তাকে মনে করতে চাই না, চাই না তার কোনো অবয়ব দিতে ঠিক তখনি কোথা থেকে সে একজোড়া পাখি বারান্দায পাঠিয়ে দেয়।
আমি অবাক হয়ে যাই!
তাকে বলি, চলে যাও তাকে গিয়ে বলো বেশ আছি আমি আমার ভিতর। আমি তো জানি আমি আসলেই নেই আমার মাঝে।
বেশ দারুন লিখেছো।
ভালবাসা নিও
শুন্য শুন্যালয়
আহ পাখি, পাখিদের নিয়েই পরের পোস্ট দেব ভাবছি, তবে এ তোমার নয়, আমার পাখি। 🙂
জোর করে লেখাগুলাকে আমার লেখা মনেহয়না। তবুও ভালো লাগলে, কার না ভালো লাগে!
নিজেকে বিস্মৃত করে এতো ভালোবাসোনের কাম নাই ম্যাডাম, ভালোবাসা বলে আসলেই কিছু নাই। 🙂
পোস্ট দাও।
রিতু জাহান
ভালবাসা আছে শুন্য। না থাকলে মনের ভিতর কষ্ট হতো নারে।
মনের ভিতর টান নামক বস্তুর উপলব্ধি হতো না।
ভালবাসার যে অনেক সংজ্ঞা।
শুন্য শুন্যালয়
আচ্ছা ভালোবাসা আছে, তবে সংজ্ঞা আলাদা। 🙂 কোন ভালোবাসাই হয়তো ভুল নয়, কিন্তু আমরা মানতে অরাজি।
আর টান টুন সময়ভেদে, অবস্থানভেদে বাড়ে, কমে। বড়ই আপেক্ষিক ব্যাপার।
জিসান শা ইকরাম
প্রহেলিকার মন্তব্যের পর আর কি মন্তব্য করা যায়?
সব তো প্রহেলিকাই বলে দিলো।
লেখাটির প্রতিটি বাক্য যেন ধ্বনি প্রতিধ্বনি করছে জীবন্ত হয়ে,
ভোর দুপুর রাত্রি একই সাথে দৃশ্যমান।
ছোট লেখায় এত বিস্তারিত থাকলে ছোটই ভালো।
লেখা লিখলেই একান্ত অনুভুতি- কিএক্টাবস্থা!
শুভ কামনা।
শুন্য শুন্যালয়
কবিতা বললে যদি মার দেন, তাই বিকল্প ব্যবস্থা খুঁজে পাইনা। এরপর থেকে অন্যান্য দেব, ঠিক আছে?
প্রহেলিকার মন্তব্যে কিন্তু সে বলেনাই, সে হবার হয়ে দিয়ে দিচ্ছে। বললে আপনার এতো কষ্ট করা লাগতো না 🙂
ধ্বনি প্রতিধ্বনি তে কি বলছে? আচ্ছা থাক, সব প্রশ্নের উত্তর না হলেও চলে।
লেখা দিন।
জিসান শা ইকরাম
আপনার লেখার কথা গুলোই প্রতিধ্বনি তুলছে,
রবীন্দ্র দুপুর আবার কেমন?
শুন্য শুন্যালয়
কোন কোন খাঁ খাঁ দুপুরে যেন রবীন্দ্রনাথ কবিতা লিখতো! সবকিছুর অর্থ জানতে চেয়ে আমাকে বিপদে ফেলিবেন না যেন, আমি নিজেও জানিনা। শুধু লেখার জন্যেই লেখা 🙁
ছাইরাছ হেলাল
আপনার কবিতাকে কোবতে বলে কার এমুন সাধ্য!! মিথ্যে করে নাম বললেও হবে,
বিধাতাতো আপনাদের ব্যাঁকাব্যাঁকা করেই বানিয়েছে!
হ্যা, আপনি ঠিক বলেছেন, অন্যের মুখে ঝাল/টক/মিষ্টি খেলে তো হবে না!!
খেতে হবে, বলতেই হবে জুৎ মত।
শুন্য শুন্যালয়
মিথ্যে কেন, সত্যি করেই বললাম, এমন দুঃসাধ্য আপনাকেই দেখলাম কোবতে বলতে। এমনি কি বলছি, ম্যালা আকাশে চড়ে আছেন!
না বললে কেমন লাগে তার টেস্ট আপনাকেও বোঝানো হবে, ওয়েটান।
তবে জিসান ভাউ আপনার মতো ফঁচা না, সে ঠিকই বলেছে। হুহ
আমাদের ব্যাঁকাব্যাঁকা করে বানিয়েছে, আর আপনাদের দিয়েছে ব্যাঁকা মুখ, সোজা কথা কইতেই জানেনা।
ছাইরাছ হেলাল
আমি তো এখন ডরাইতে চাই, আপনার অনুমতি নিয়ে!
আকাশ-টাকাশ পামু কৈ!! সে তো জনম ইজারা আপানাদের!!
আরে আরে আপনার জিসান ভাউ ছুফি/দরবেশ মানুষ, তাকে আপনি এই সব ছোড়াছুড়ির মধ্যে টান দ্যান ক্যা!!
হ্যারে হ্যার আকাশী পাখ-পাখালি নিয়ে চিন্তাইতে দ্যান।
হা হা, বিধাতার বানী এই নচ্ছার আপনি আমি কি পাল্টাতে পারি!! এট্টু ব্যাঁকা ব্যাঁকা কিন্তু মন্দ না
শুন্য শুন্যালয়
আকাশ গেলেই বা, আপনার তো ঋতু আছে, অই নিয়েই থাকুন। তারপর আবার বৈশাখ, পুরাই ঝড়-তুফান। তুলে না নিয়ে গেলে হয়।
ছুফি/দরবেশদের টানাটানিই বেশি। পানি পড়া, ফুঁ এসব না পেলে কোন গর্তে পড়বো ঠিক নাই।
আপনি ভাউ বেশি ব্যাঁকাইতে যাইয়েন না, বিধাতার সুর পাল্টাতে টাইম লাগবেনা। গুড, বিনা অনুমতিতে ডড়ানো নিষেধ। 🙂
জিসান শা ইকরাম
আমারে আবার টানাটানি করা হচ্ছে কেন?
ছুফী দরবেশ হইয়া একটু ধ্যান ট্যান করুম তাও দেখছি পারুম্না, এত্ত হইচই এ ধ্যান করা যায়? 🙁
ছাইরাছ হেলাল
আমিও তাই বলি, ধ্যান ভাঙ্গানো ঠিক না।
মাহমুদ আল মেহেদী
প্রতিটা শব্দ মন ছুয়ে গেছে মুগ্ধতায়। ভোর পাঁচটার মেঘ আসাধারন লাগছে শব্দটা। এমন সব সুন্দর সুন্দর শব্দ দিয়ে আরো আরো লেখা তো আপনার কাছ থেকেই আশা করতে পারি।
শুন্য শুন্যালয়
ধন্যবাদ মেহেদী। আমার তো অন্যদের লেখা দেখলে আর লিখতে মন চায় না। সবাই কতো ভালো লেখে। আমার পড়তেই আনন্দ বেশি।
ভালো থাকবেন।
ছাইরাছ হেলাল
বাহ্, আর বুঝি চেপে রাখা গেল না!!
লেখা চলে আসল স্বমহিমায়। আর একটু এগিয়ে যান! অনভ্যাসে বিদ্যা বাড়ে, প্রমাণিত।
এমন লেখার উত্তর দিতে পারমু না!!
আপনি লিখে নেন!!
শুন্য শুন্যালয়
জ্বি একদম ঠিক বলেছেন, এর বেশি মহিমা আমার জানাই নাই। আমি কিন্তু শুনেছিলাম বিদ্যা বিতরণে বাড়ে, এমনি এমনি তো এতোগুলো পদবী জোটেনি আপনার!
মন্তব্যও আমার লিখে নিতে হবে! এমনিতেই দুখান লাইন লিখতে গিয়ে কলম কাঁন্দে।
সে যাই হোক, এড়িয়ে যাওয়া মওকুফ করা হলো।
আমিই নিমুনে লিইখ্যা। :/
ছাইরাছ হেলাল
কার কী জানা/অজানা আছে সোনেলা তা খুব দেখতে পাচ্ছে।
আমার অ-বিদ্যের আপনি ভাল করেই জানেন, অন্যেরাও টের পাচ্ছে।
আহ শান্তি পাইলাম ‘মুন্তব্য’ করা লাগল না!
লেইক্যা আমাদের দ্যাখাইয়েন।
শুন্য শুন্যালয়
এই বিদ্যে দিয়েই মাশাল্লাহ ভালোই মাতিয়ে যাচ্ছেন, আর লাগবে কিসে?
লেইক্যা সবাইরে দেখাইলেও আপনাকে দেখাবোনা। দূর হন।
নীরা সাদীয়া
অপূর্ব লেখনী। আমি বোধহয় না চিনে না জেনে তাহাকেই ভালোবেসেছি, ফলে একাকীত্ব খেতে খেতে বিষের কথা ভুলে যাচ্ছি। সব কেমন অকেজো হয়ে মিলে গেলো আমার মনের সাথে। কি করে লিখেন এত স্বার্থক লিখা?
শুন্য শুন্যালয়
আমি নীরার মনের কথা বুঝেই তো লিখে ফেললাম 🙂 ভালোবাসা তো আসলে একই রকম, শুধু প্রকাশ আলাদা। ভেতরের উপলব্ধি সবটাতেই মিলে যাবার কথা।
তুমি এর চাইতেও অনেকগুনে ভালো লেখো, তাই উত্তরটা তুমিই দাও 🙂
ভালো থেকো নীরা আপি।
মেহেরী তাজ
ভালোবাসা ছাড়াও পৃথিবীর কোন সম্পর্কতে কেবল মাত্র পাওয়ায় যায় । কিচ্ছু হারায় না ,বলতে পারো?
ভালোবেসে পাওয়া যায় ভালোবাসাকে। আর ভালোবাসার কাছে শীতের সকাল,বর্ষার রাত,রবীন্দ্রের দুপুর সবই অকেজো।
পুরা পৃথিবী ছেড়ে একটা নির্দিষ্ট ভালো সময়ে আজন্ম বসবাসের ইচ্ছে , চোখের রেটিনায় আশ্রয় নেওয়া একটা প্রতিচ্ছবি,সেই প্রতিচ্ছবিকে আমৃত্যু দেখতে চাওয়ার তৃষ্ণা । এসব কে ছাড়িয়ে কি যন্ত্রনা গুলো খুব বেশি জায়গা পায়? তাবে তাই পাক কিন্তু তাও আমার ভালোবাসায় চাই।
এসব চলছে তাহলে হ্যা?? আচ্ছা??
শুন্য শুন্যালয়
তা আপনি এসব মন্তব্য কাকে দিতে গিয়ে এখানে দিছেন? আমার তো মাথা আউলায় যাইতাছে। ভালোবাসার লেখালেখি কোথায় শান দিচ্ছেন, তা তো এবার আমিও জানতে চাচ্ছি। ঠিকঠাক বলুন তো।
আমি আর কিসব করছি, এবার তো আপনার চারদিকে পাহারা বসান লাগবে, বয়সটা ভালো না 🙂
মেহেরী তাজ
অন্য কোথায় মনে হয় দিতে গিয়ে ভুলে এখানে চলে আসছে।
শুনতে চান কোথায় শান দিয়েছি তাহলে শুনুন
“বুবুর কথা মান্য করা আমার একান্ত কর্তব্য। ” 😂😂😂
আর পাহারা? তাতে কি ? ঠিকই উপায় বের হয়ে যাবে। 😜😜
ইঞ্জা
আপু, আপনার প্রতিটি লেখার প্রতিটি লাইন আমার মন ছুঁয়ে গেছে।
শুন্য শুন্যালয়
ধন্যবাদ জানবেন ইঞ্জা ভাইয়া। ভালো থাকবেন।
ইঞ্জা
শুভেচ্ছা, আপু।
মায়াবতী
ভালবাসা হয়তো মানুষ কে দুর্বল করে দেয়, একজন কেজো মানুষ অকেজো হবার প্রধান অস্ত্র ই ভালবাসা। তবে ধীরে ধীরে বুঝেছি আসলে ভালবাসা টাসা বলে এ জগতে কিচ্ছু নেই, এই শব্দ টার উৎপত্তি কোনো অনুভূতি থেকে হয়তো হয়ে ছিলো কিন্ত ইম্পলিমেন্ট হতে গিয়ে পুরো পুরি ব্যর্থ ই হয়েছে। অকেজো আমি আপনি কেউ ই নয়, অকেজো হলো এই শব্দ টির ব্যপ্তি।
আপনার যে কোনো লেখা পড়লে ই আমি কিছুক্ষণের জন্য কমায় চলে যাই জানেন আপু, এত পরিষ্কার ভাবে পরিপুর্ণ রুপে লেখা গুলো কিভবে ঘুছিয়ে ফেলেন শুধু ভাবি!
শুন্য শুন্যালয়
বলেন কি কমায় চলে যান? হাহা, আমি কিন্তু মজা পেয়েছি শুনে। লেখা পড়ে জ্ঞান হারায় ফেললে সেই লেখাতো ডেঞ্জারাজ 🙂
নিজের লেখাকে আমার কখনোই ভালো লাগেনা, হাতে গুনে দু একটা ছাড়া। একদম শতভাগ সত্যি বলছি, তাই একে ঠিক পরিপূর্ণ বলা যায় কিনা জানিনা। তবে পাঠক যে যার দৃষ্টিকোণ থেকে দেখেন, পড়েন সেটার গুরুত্ব আমার কাছে অনেক।
ভালোবাসা বলে আসলেই কিছু নেই, আমার কাছেতো তাই-ই লাগে। কিছু অনুভূতি আছে যাকে মোহ, ঘোর এসব নামে ডাকা যেতে পারে। (রিতু ভাবী দেখলে আবার লাফ দিয়ে আসবে)
তা আপনি কতদিনের ছুটি নিয়েছেন লেখা থেকে? কে আপনাকে ছুটি দিলো?
মায়াবতী
কে বলল আপু আমি ছুটি নিয়েছি! যাপিত জীবনের কিছু মুহুর্ত পাড় করছি আপু যে গুলো ঘুছিয়ে রাখছি সিন্দুকে একটা সময় সোনেলাকে লিখবো বলে আর কিছু না। এ ছাড়া শরীর আমার এখন নিয়ন্ত্রণের বাইরে শুধু ছূটোছূটি করে খুব তাই সময় টায় ঠিক মত কাজে লাগাতে পারছি না।
জীবন কে লালন পালন করতে গিয়ে আমি সত্যি সত্যি একটা সময় কয়েক দিনের জন্য কমায় চলে গিয়েছিলাম আর সেই মুহুর্ত টার ঘোর লাগা ক্ষণ গুলো মাঝে মাঝে কারো কারো লেখা পড়ে ফিরে আসে, সেই কারো কারো লেখার মধ্যে আপনার কিছু কিছু লেখা…. সত্যি খুব গভীরে ছুঁয়ে দিতে পারেন লেখা দিয়ে আপনি ♪♪♪♪♪♪
সাবিনা ইয়াসমিন
ভালোবাসা বলে কিছু নেই, সব মোহ। 😔
শুন্য শুন্যালয়
একদম 🙂
ভালোবাসা শুধু গানে, কবিতায়, গল্পে, সিনেমাতে আছে 🙂
মায়াবতী
সখি ভালবাসা কারে কয়??? মহাকাশ শুন্য… পৃথিবী শুন্য (মানে গোলাকার) আর ভালবাসা ও শুন্য…. সব শুন্যের মাঝে আমি তুমি সে তিনি…. সব কিছু ই আসলে শুন্য…..
সাবিনা ইয়াসমিন
মায়া শূন্য , ভালোবাসা হলো আবগের ঘুন পোঁকা। যেটা বিবেকের মধ্যে ঢুকে আস্তে আস্তে সব খেয়ে ফেলে। আজকে আধাঘন্টা ধ্যান করে ভালোবাসার অর্থ এইটা বুঝেছি। পরে আবার কি পাই বলবো।
শুন্য শুন্যালয়
ভালোবাসা হইলো ঘোর, মাথা ঘুরাইলে যেই দশা হয় আর কি! 🙂
পরে আবার কিছু মনে আসলে বইলেন আপু। 🙂
তৌহিদ
উপরে সবার মন্তব্য পড়ছি আর ভাবছি কি লিখবো। ধরা যায়না ছোঁয়া যায়না তবুও ভালোবাসি বিষয়টা সেরকম নাকি?
শুন্য শুন্যালয়
লেখা পড়ে মন্তব্য করলে সবচাইতে বেস্ট হয়। মন্তব্যে অনেকসময় পাঠকের মনোভাবে কনফিউশান জাগে। আবার খেয়াল করেছি একজন পাঠক যেটা মন্তব্য করে সেটাকে ধরেই অনেকে এগোয়। যদিও সবটাই দরকেরে 🙂
তৌহিদ
কঠিন কঠিন সব লেখা!! মাথার উপ্রে দিয়া যায়।
মোঃ মজিবর রহমান
শুন্যাপু জিবনের সকাল দুপুর বিকেল রাত সবই ছিল, ছিলনা একাই।
সুন্দর এতো ভাল ভাল মন্তব্যের মাঝে আমি ফালতু লিখব না আর।
শুন্য শুন্যালয়
কোন মন্তব্যই ফালতু হয়না মনেহয়।
ভালো থাকবেন মজিবর ভাই।
নীলাঞ্জনা নীলা
তুমি নাকি লিখতে ভুলে গেছো? আপু এটা কি তাহলে?
এককথায় অসাধারণ! বিশ্বাস হচ্ছেনা বুঝি আমার কথা? তাহলে আমার সান্ধ্য-জীবনানন্দকে জিজ্ঞাসা করো, ঠিক জেনে যাবে।
শুন্য শুন্যালয়
তার হয়ে তুমিই তো বললে। আবার জিজ্ঞেস করলে বকা দেয় যদি!
তোমাদের লেখার কাছে এসব দুধভাত বুঝলে!
ভালো থেকো তো বেশী করে!
লীলাবতী
আপু আপনার এই লেখা পড়ে মনই খারাপ হয়ে গেলো। এমন লেখা কেন লেখেন? আশা, আনন্দের লেখা লিখবেন।