
বহুল প্রতিক্ষিত সোনেলার মিলন মেলা ছিল ২২শে ফ্রেব্রুয়ারী ২০২০।
একে একে সবাই লিখলেন তাদের অনুভুতির কথা, মমি ভাই সিরিজ লেখার জন্য তৈরি। ফ্রেব্রুয়ারী মাস হলো গত, এলো মার্চ। আমার ও ছিল বলার, কিছু অনুভূতি শেয়ার করার কিন্তু সময়ের কারনে হয়ে উঠছে না। তাই নিজেকে বড় অপরাধী মনে হচ্ছে। মনে হচ্ছে আত্ন প্রবঞ্চক। জানিনা কতটুক পারি কেমন পারি লিখতে আমার কাঁচা হাতে এতদিন পরে।
বিজয়ের মাসে আমার সোনেলায় পদার্পন। কবিতা দিয়ে শুরু। যা মানুষ খুব একটা পছন্দ করে না। আমি লিখি শুধু ফাঁকি দেয়ার জন্য। যাতে বেশী কিছু লিখতে না হয়।
লেখার মাধ্যমে যাদের সাথে পরিচয় তাদের সাথে দেখা হবে, ভাব বিনিময় হবে মিস করি কেমন করে।
তাই প্রথম আমন্ত্রনে লুফে নিলাম। আবার প্রিয় মানুষ জিসান ভাই বলে কথা। একজন মানুষ কত আপন হলে আমার লেখার জন্য যিনি অনুপ্রেরণার উৎস হতে পারে। যিনি লেখা বের করে নিতে পারে।
যাক উত্তেজনা ছিল তুঙ্গে , ২২ তারিখ ফ্রি থাকার জন্য ২১শে ফ্রেব্রুয়ারী পরিবার পরিজন নিয়ে বই মেলায় কাটালাম। ২২ তারিখ ১২.৫০ মিনিটে উত্তরা থেকে পুরানো পল্টনে পিকিং রেস্টুরেন্টে যখন পৌঁছলাম তখন জন মানব শুন্য রেস্টুরেন্ট।
মালটিনেশনাল কোম্পানীতে চাকরির সুবাদে নির্ধারিত সময়ের আগে পৌঁছানোর স্বভাব যে রপ্ত করেছি এবারো তার ব্যর্তয় ঘটেনি। কিন্তু বিড়ম্বনা হলো যখন কাউকে না পাওয়াটা।
যাক অপেক্ষার পালা শেষ হলো যখন চাপাই নবাবগঞ্জ থেকে প্রিয় লেখক রেহানাবিথী আপা স্বামী সহ আসলেন তারপরে এলেন নিতাইদা। অবশেষে প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে জিসান ভাই, ইন্জা ভাই যিনি আমার” বিজয় যখন বিজীতের ঘরে “ কবিতার ভূয়সী প্রশংসা করে কৃতার্থ করেছেন , মহারাজ হেলাল ভাই , মমি ভাই সহ সদল বলে প্রবেশ করলেন। ওদের দেখে আনন্দে মনটাই ভরে গেল। মঞ্চ সজ্জা থেকে সম্মাননা পদক গুছানো একাই জিসান ভাই করে যাচ্ছেন। আর আমি সাহায্য করার নামে সবার নাম গুলো দেখে নিচ্ছি মনোমুগ্ধোকর পদকের গায়ে।
ইতিমধ্যে একে একে আমন্ত্রিত প্রতিষ্ঠিত স্বনামধন্য ব্লগাররা সুপর্ণা দিদি, সুরাইয়া আপু, বন্যা আপু , অনন্য, নৃ মাসুদ রানা, নাজমুল আহসান, নাজিয়া তাসনিম, শামীম ভাই ও তীর্থক ভাই সহ সবাই এসে পড়েছেন। পরিচিতি পর্ব শেষে পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে জিসান ভাই একে একে সম্মাননা পদক তুলে দিচ্ছেন। যদি ও তৌহিদ ভাইয়ের তখন ও মেলেনি দেখা। যিনি ছিলেন পৌষ সংক্রান্তি উৎসবের উদ্যোক্তা। আর ইন্জা ভাই পুরা অনুষ্ঠানের ভিডিও ধারন করছেন নিরলস ভাবে
আর আমার চোখ খুঁজছে দুইজন প্রিয় মুখ ব্লগার মানিক জোড় যিনি আমার এক সময়ের কলিগ শাহরীন আক্তার, যিনি আমাকে সোনেলার সদস্য করার জন্য অনুপ্রেরণা যুগিয়েছেন বলতে পারেন সদস্য বানিয়ে ছাড়লেন। আর একজন যিনি সোনেলার প্রাণ ভোমরা যিনি প্রতিটি লেখায় তার সুবিবেচনা প্রসুত বিশ্লেষন ধর্মী মন্তব্য করে কৃতার্থ করেছেন। আর আমার কৌতুহলের ব্যাপারটা অন্য জায়গায়। এই দুইজনের সম্পর্কটা আবিষ্কার করা।
আর একজনের কথা না বললে নিজেকে অপরাধী মনে হয়। সোনেলার একাধারে কবি, উপদেষ্টা স্বজ্জন ব্যক্তিত্ব নাসির সারোয়ার ভাই । যিনি কত সহজে আমাকে আপন করে নিলেন, অবাক করা ব্যাপার হচ্ছে তিনি সারাক্ষণেই আমার সাথে ছিলেন পরিবার থেকে কর্মস্হল , বাংলাদেশ থেকে সুদূর আমেরিকা সকল ব্যাপারে আলাপ হলো। একটা বিষয় সজ্ঞানে এড়িয়ে গেলেন। কিন্তু বিপত্তি ঘটলো অন্য জায়গায়। যখন সোনেলার প্রাণভোমরা সাবিনা ইয়াসমিনের সম্মাননা পদক নেয়ার জন্য নাম আসে বোন জামাই হিসেবে নাসির ভাইয়ের নাম।
আমার প্রতীক্ষার হল অবসান। জানা হল শাহরীন ও সাবিনার পরিচয়, তারা দুই বোন।
জিসান ভাইয়ের সমাপনি ভাষনের মাধ্যমে ইতি টানলেন।
সবশেষে সুস্বাদু খাবার পরিবেশনা। দুপুর গড়িয়ে বিকেল, ক্ষুধা পেটে খাবারের মজাটাই আলাদা।
অবসান হন সোনেলার মিলন মেলা।
ধন্য আমি ধন্য
মাল্টি টেলেন্টেড সোনেলা ব্লগারদের জন্য।
ধন্য আমি ধন্য
সোনেলার মিলন মেলায় অংশ নেয়ার জন্য।
সোনেলার অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকুক এই কামনায় আগামী মিলন মেলায় হবে দেখা এই প্রত্যাশায়।
সবার জন্য অফুরন্ত শ্রদ্ধা, ভালবাসা এবং শুভ কামনা করে ইতি টানছি।
৩৩টি মন্তব্য
ইঞ্জা
সুন্দর মনোমুগ্ধকর পরিবেশনার সাথে সবার প্রতি ভালোবাসার কথা জানালেন দাদা, কিন্তু আমরাও যে আপনাকে ভালোবাসি তা কি জানেন আপনি, ভালোবাসা জানবেন দাদা। 😍
সুপায়ন বড়ুয়া
ধন্যবাদ ভাইজান সাথে থাকার জন্য।
একসাথে পথ চলা হোক আনন্দমুখর।
শুভ কামনা।
ইঞ্জা
শ্রদ্ধার সাথে শুভেচ্ছা দাদা।
সুপায়ন বড়ুয়া
আপনাকে ও নিরন্তর শুভেচ্ছা ইঞ্জা ভাই।
ভাল থাকবেন সবসময়।
নিতাই বাবু
সোনেলা প্লাটফর্মে লেখালেখির মাঝে ২০১৭ খৃষ্টাব্দে একুশে গ্রন্থমেলায় ক্ষণিকের একবার, আর এইবারের মিলনমেলা আমার ভাগ্যে জুটে। এবারের মিলনমেলায় আপনার সাথে এই প্রথম দেখা। প্রথমে চিনতে পারিনি যে আপনি সম্মানিত কবি” সুপায়ন বড়ুয়া”। অবশ্য পরে ঠিকই চিনতে পেরেছি। আপনার হাতে সংস্পর্শে নিজেকে ধন্য করেছি। ধন্য হয়েছি আরও অনেক সোনালি মানুষগুলোর স্পর্শ পেয়ে। অবশ্য নিজের টেনশনের কারণে কয়েকজনের সাথে তেমন একটা ভাব বিনিময় করতে পারিনি। তবুও অচেনা মুখগুলোর মনের ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুলে নিজের মনের মেমোরি কার্ডে সঞ্চয় করে রেখেছি। আবার যদি কোনদিন এরকম আনন্দঘন মিলনমেলায় আংশগ্রহন করতে পারি, তাহলে আগেভাগে সবার সাথে হাত মিলিয়ে নেওয়ার ইচ্ছে আছে। সেই ইচ্ছে যেন মহান সৃষ্টিকর্তা পূরণ করে! যাহোক, মিলনমেলা নিয়ে আপনার সুলিখিত পোস্টের লেখনী পড়ে সত্যি মুগ্ধ হয়েছি, শ্রদ্ধেয় কবি সুপায়ন বড়ুয়া দাদা। আপনি-সহ সোনেলা পরিবারে থাকা সকলের জন্য শুভকামনা থাকলো। জয় হোক সোনেলা ব্লগের। শুভ ব্লগিং!
সুপায়ন বড়ুয়া
দাদা আপনাকে দেখার প্রবল ইচ্ছা টুকু
গোপন না রেখে বলছি
সেদিনের মিলনমেলা সার্থক হলো।
আপনাকে দেখার পরে।
BD News ব্লগে আপনি লিখেন বলে।
শুভ কামনা। বৌদির সুস্থতা কামনা করছি।
নিতাই বাবু
সহধর্মিণী এখনো পুরোপুরি সুস্থ হয়নি, শ্রদ্ধেয় দাদা। জানি না কী আছে কপালে! আশীর্বাদ প্রার্থী!
সুপায়ন বড়ুয়া
প্রার্থনা করি যাতে তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়।
শুভ কামনা দাদা।
বন্যা লিপি
দেরি করে হলেও চমৎকার উপস্থাপন করেছেন দাদা। এতে কি হলো! আমি নিজেও উৎসাহ পেলাম দেরি করার।মিলনমেলা নিয়ে কিছু লেখার ইচ্ছে আছে। শুভ কামনা।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
🤣🤣🤣 দেরী করে লেখার উৎসাহ পেলেন জেনে খুব মজা লাগলো। ভালো থাকুন তাড়াতাড়ি লিখুন। শুভ কামনা
বন্যা লিপি
কেন নয় ছোটদি? লিখেছিলাম সেদিন,বিশাল লম্বা করে।প্রকাশ দিতে গিয়ে দেখি পুরো ফোন হ্যাং হয়ে লেখাই মুছে গেছে।তাই ভাবছি লিখেই ফেলি আমার অনুভূতি।
সুপায়ন বড়ুয়া
ধন্যবাদ আপু সাথে থাকার জন্য।
আপনার অনুভুতিকে স্বাগত জানাই।
শুভ কামনা।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
দাদা আপনি এতো মজা করে লেখেন যে সত্যিই সব লেখা পড়তেই ভালো লাগে। ধন্যবাদ দাদা। আবারও মিলনমেলা হবে সবার মিলনে এটাই কাম্য। ভালো থাকুন শুভ কামনা
সুপায়ন বড়ুয়া
আপনাকে দেখার প্রবল ইচ্ছাটুকু স্বার্থক হলো
সোনেলার মিলন মেলার সৌজন্যে।
লেখা ভাল লাগে খুশী হলাম জেনে।
লিখি তো মনের খেয়ালে
যদি কেউ পড়ে আপন মনে।
শুভ কামনা।
ফয়জুল মহী
অসাধারণ লেখা। খুবই ভালো লাগলো। ♥️♥️♥️♥️
সুপায়ন বড়ুয়া
ধন্যবাদ বন্ধু সাথে থাকার জন্য।
শুভ কামনা।
জিসান শা ইকরাম
স্মৃতিতে অম্লান হয়ে থাকবে এই মিলনমেলা।
আপনার সাথে সাক্ষাৎ এর খুব আগ্রহ ছিল। কথা বলে আপনার সাথে খুবই ভালো লেগেছে। আমার ধারনার চেয়েও অনেক বেশি আন্তরিক আপনি। জেন্টেলম্যান বলতে যা বুঝায়, আপনি তেমন একজন।
ভবিষ্যতে আরো দেখা সাক্ষাত এর আশা রইল।
চমৎকার পোস্টের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভ কামনা রইল।
সুপায়ন বড়ুয়া
সত্যি বলছেন ভাইজান
স্মৃতিতে অম্লান হয়ে থাকবে এই মিলনমেলা।
আপনিই বলেন আপনার সহযোগীতা ছাড়া আমার লেখাই হতো না। আমার ছবিটা আপনিই আপলোড করলেন। ছবি রিসাইজ করার জন্য যখন যুদ্ধে নেমেছি।
তখন ট্রিগার টিপে রিসাইজ করার অস্ত্রটা দিলেন।
আর লেখা তাতো বললামই।
আর আপনাদের মতো গুনী লোকদের সাথে মিলন মেলা কে বা করে মিস ?
শুভ কামনা। ভাল থাকবেন সবসময়।
হালিম নজরুল
কিছু অনুভূতি আসলে বলে বোঝানো যায় না।
সুপায়ন বড়ুয়া
সত্যি বলছেন ভাইজান,
এগিয়ে যান আপন ভুবনে।
শুভ কামনা।
মনির হোসেন মমি
আপনার কথা আমি আমার পোষ্টেই বলেছি তবুও আরেকটু বলি যা হয়নি বলা তা হল আপনাকে দেখে আমি প্রথমে ভেবেছিলাম কোন এক চাইনীজ হবেন কিন্তু যখন পরিচয় হতে সরলতায় হাতটি বাড়ালেন তখনি বুঝতে পারলাম এ আমাদের কবি ভাইয়া। লেখাটি ভাল হয়েছে তবে হারুন সারোয়ার নাকি নাসির সারোয়ার নামটি একটু দেখে নিবেন।অসংখ্য ধন্যবাদ ।
সুপায়ন বড়ুয়া
হা হা হা ! ধন্যবাদ মমি ভাই ,
আজ আমার বন্ধুর কথা মনে পড়ে গেল।
“বন্ধু তুমি কেমন কবি হলে ?
তাইতো দেখি আমার নামটিই গেলে ভুলে। “
সুপ্রিয় নাসির ভাইয়ের নামটিই ভুল করে বসে আছি
তাইতো আপনাকে মন্তব্যে বলেছিলাম কাউকে নিয়ে লিখতে যাওয়া ঝুঁকির কাজ।
যা আপনি সুনিপুন হাতে করছেন।
শুভ কামনা। ভাল থাকবেন সব সময়।
সুপায়ন বড়ুয়া
নাসির ভাইকে জায়গা মতো নিয়ে এসছি।
আবার ধন্যবাদ মমি ভাই ভুলটা ধরে দেবার জন্য।
মনির হোসেন মমি
ব্যাপার না
এরকম হতেই পারে।ভাল থাকবেন।
সুপায়ন বড়ুয়া
ধন্যবাদ মমি ভাই।
আপনি ও ভাল থাকবেন।
রেহানা বীথি
খুব সুন্দর বর্ণনা দিলেন দাদা মিলনমেলার। সত্যিই সার্থক একটি মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে সেদিন। শুধু লেখা পড়ে আর ছবি দেখেই আমরা যাঁদেরকে চিনি, সামনাসামনি তাঁদেরকে পেয়ে আপ্লুত হয়েছি সবাই।
ভালো থাকবেন দাদা।
সুপায়ন বড়ুয়া
তাইতো বলি আপু ,
আপনার মতো গুনী লেখকের
দেখা হলো , কথা হলো নিমিষে।
ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।
শুভ কামনা।
ছাইরাছ হেলাল
কোন কোন দেরি যে আসলেই দেরি না, তা মহার্ঘ হতে পারে আপনার লেখায় তা প্রমাণিত।
পরিচিত হতে পেরে আনন্দিত হয়েছি।হচ্ছি, আপনি কবি সে পরিচয়ের সাথে কবি/ব্লগার নাসির সরওয়ার
আরও কিছু পরিচয় তুলে ধরেছে, যা অজানায় ছিল। আমরা শাহরিন আক্তারের কাছে কৃতজ্ঞ।
কবিতা লিখে ফাঁকি দেয়া যায়, কবিরা ফাঁকিবাজ! আপনাকে এমন ভাবতে মন চাচ্ছে না। ভাবছি-ও না।
তবে এ লেখা দিয়ে বুঝতে পারলাম যে রান্না জানে সে গান ও জানে,
আপনার কল্যাণ কামনা করি। অপেক্ষায় থাকলাম এমন ঘন-আনন্দের দিনের।
সুপায়ন বড়ুয়া
তাইতো বলি কবিতার জগতে
আপনি হলেন এক মহারাজ
সেকথা বলতে দ্বিধা নাই আজ
আমি হলাম এক মস্ত বড় ফাঁকিবাজ
ভুল হলো না শুদ্ধ দেখাই হয় না আজ।
শুভ কামনা। ভাল থাকবেন সবসময়।
নাসির সারওয়ার
এ দেখি হাটে হাড়ি ভাংচুর অবস্থা।
কবিদের নাম বলে কথা। এই পরিবারে আমিই একমাত্র কবি। এই কথাটা মনে রাখলেই হবে।
অনেক ভালো লাগার একটা সময়/দিন। ভালো থাকুন।
সুপায়ন বড়ুয়া
তাই ভালো, দেরীতে এলেন ভাই
তা না হলে আপনাকে যে ভুল করে বসলাম
সেই লজ্জা থেকেতো বাঁচলাম।
“তাতে কোন দ্বিধা নেই
আপনিই মোদের কবি
আলোর বন্যা বইবে এবার
সোনেলায় উটুক রবি। “
শুভ কামনা। ভাল থাকবেন সবসময়।
সাবিনা ইয়াসমিন
লেখাটা পড়েছি আর ভেবেছি কি মন্তব্য দিবো। কয়েকটি লাইনে এসে হেসেও ফেলেছি। হাহাহা, দাদা, আপনি মিলনমেলায় বেড়াতে গিয়েছিলেন নাকি আবিস্কার করতে গিয়েছিলেন! ঘটনা বিতান্ত পড়ে মনে হচ্ছে আপনি মহাদেশ আবিষ্কার করে ফেলেছেন 😊😊
আপনার সময়ানুবর্তিতার ব্যাপারটি জেনে বেশ ভালো লাগলো। যারা সময়ের মুল্য দেয়, সময় তাদেরকে শতভাগ সফলতা এনে দেয়, কথাটি কিন্তু সঠিক।
আপনার কবিতা লেখার হাত অনেক পাকাপোক্ত জানি, কিন্তু বর্ণনাময় লেখাতেও ভীষণ পরিপুষ্টতা দেখতে পেলাম। প্লিজ দাদা, এরপর থেকে কবিতার পাশাপাশি অন্যান্য লেখাও দিবেন।
খুব ভালো থাকুন,
অবিরত শুভ কামনা রইলো 🌹🌹
★ সোনেলা মিলনমেলা ২০২০ নিয়ে সবচেয়ে ভালো লেখাটা আপনার কাছে পেয়েছি। পোস্ট প্রিয়তে নিলাম।
সুপায়ন বড়ুয়া
প্রথমতো ধন্যবাদ ,
প্রিয়তে এনেছেন টেনে
লেখা ভালো লেগেছে বলে।
সকল মানুষের কিছু না কিছু কৌতুহল থাকে।
আর কৌতুহল থাকা ভাল , কৌতুহলে আনন্দ থাকে,
উচ্ছাস থাকে, আর আবিস্কারের প্রেরণা থাকে।
আমার ও একটু ছিল। ঐ যে বললাম মানিকজোড় বলে।
তাই তো বলি রাত জেগে বসে
ভাল লেখার সার্টিফিকেট আসে।
কৃতার্থ আমি, শুভ কামনা অবশেষে।
ভাল থাকবেন সবসময়।