ছবিটা তোলার পর থেকে লুতুপুতু একটা লেখা লিখতে ইচ্ছে করছে। দাঁত ভাঙ্গা কবিরা ( স্বপ্নে দেখা কবি নাসির সারোয়ার, ছাইরাছ হেলাল, নীলাঞ্জনা নীলা, প্রহেলিকা, ইলিয়াস মাসুদ) এই লেখা হইতে দূরে থাকুন।
এ দুয়ারে সীমাবদ্ধতা কিংবা পেরুনো মানা কই?
অদূরে অস্পষ্ট মেঘালয়ের জানালা গলে,
আমার তাকাবার বারণ-ই বা কই?
আয়নামুখি পোড়ামুখীর লেপ্টে পড়া চোখের কাজল কই?
কম্প হাতে পাউডার কেস উল্টে ফেলে
পিছলে পড়ার হুশই বা কই?
নির্জনতার শব্দ তুলে চেনা-অচেনা এ বন্দরে তার
দুদ্দাম পায়ের পরশ কই?
প্রহরীহীন রঙিন ফটক উদোম আদর শংখনীলে
ডুবতে ডুবতে ভাসিয়ে নেবার তুমি আমার সেই তুমি কই?
অভিবাদন আর বিদায়চুমুর আগলানো এই পথে
তোমাকে স্বাগতম, কিন্তু তুমি কই?
৫৪টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
এই তুমিটা কে ঝাতি তা জানতে চায়,
কাকে স্বাগতম জানালেন?
প্রশ্ন তো আরো আছে,
শুন্য শুন্যালয়
আপনার ঘাড়ের অশরীরীর মতোই এই তুমি। নাম বলা যাইতো না। গুরুর দেখিয়ে দেয়া পথেই আমি চলি।
এতো কঠিন প্রশ্ন করে বলছেন, আরো প্রশ্ন আছে!!
মৌনতা রিতু
বাড়ির আঙ্গিনাখানা কার ? এমন একটি আঙিনায় হাঁটতে আমি, অনন্ত পথ হেঁটে যেতে পারি।
মুই তাইলে দাঁত ভাঙা কবি না। :c
ভাগ্যভালো কবিতা আসে না, তাইলে এতোসুন্দর একটা কবিতা থেকে বঞ্চিত হতে হইত।
এমন একটিছবির জন্য কৃতজ্ঞতা রইল।
কবিতার কথা পরে কমুনে।
শুন্য শুন্যালয়
আঙ্গিনার মালিকের নাম তো মুই জানিনা ভাবীজান, পথের পাশেই দেখি। তয় খুব ইচ্ছা হয়, একদিন নক করে জিজ্ঞেস করি, আপনার কী কখনো মন খারাপ হয়!!
দাঁত ভাঙ্গা কবি না শুইনা হাততালি দেওনের কাম নাই, যেই কবিতা লেখা শুরু করেছেন, তাতে দাঁত আমার নড়নচড়ন শুরু করেছে, অচিরেই দাঁত ভাঙ্গার লিস্টিতে ঢুকিয়ে দেব কইলাম। তা কবিতা কই গো ভাবীজান?
ছবিটার চাইতে সামনাসামনি দেখতে এতো সুন্দর আপু, মুগ্ধ হয়ে দেখি আমি। আরো দু একটা ছবি তুলেছি পরে অই বাড়িটার, দেখাবোনে পরে। মন ভালো হইছে নি আমার আপুটার?
রুম্পা রুমানা
এই পথটুকু নুপুর পায়ে দিয়ে খালি পায়ে হাঁটতে চাই । কবিতা ছবিতা দুটোই দারুণ।
শুন্য শুন্যালয়
ইশ, ইচ্ছে যে আমারো করছে আপনার কথা শুনে, তাহলে চলুন দুইজনে মিলেই হাঁটা দেই। 🙂
মোঃ মজিবর রহমান
এই পথ যদি শেষ হয়
তবে কেমন হয় বলনা।
চেয়ে চেয়ে দেখি কত সুন্দর বারান্দাখানি
এই পথপানে চেয়ে আছি বন্ধু বাড়াও হাতখানি ……………………
ভাবুক কবিরা এ আমার কম্ম না।
-{@ -{@
শুন্য শুন্যালয়
কবিদের সব কথাতো আগেই বলা হয়ে গেছে ভাইয়া। এই পথ যদি সত্যিই কখনো শেষ না হতো!!
ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় ভাইয়া। -{@
ছাইরাছ হেলাল
জলচোখের দু’ফোটা কাঁচ গলতে দেখে
দূরেই রই।
শুন্য শুন্যালয়
Sometimes one line tells about thousands lines.
ছাইরাছ হেলাল
ভাইয়া, এট্টু কষ্ট করে যদি তরজমা করে দিতেন!!
শুন্য শুন্যালয়
দিস্তা দিস্তা ইংরেজী কবিতার বঙ্গানুবাদ করে শেষ কালে এই অবস্থা? 🙂
বললেই হয় কবিতার লাইনে বুঝিয়ে দেন। অনেক কথা যাওযে বলে কোন কথা না বলি– এইটা হইলো তরজমা 🙂
নাসির সারওয়ার
আচ্ছা, তা নয় দুরেই থাকলাম (কবি বলে কথা)।
তাকে বলেন লেপ্টে পড়া চোখের কাজল মুছে দিয়ে যাক!!
নাকি টিসু পাঠাবো!!!!
আপনার প্রশ্নের উত্তর ফাঁস হলেই …।
শুন্য শুন্যালয়
চোখের কাজল মুছিয়ে দেবার জন্য আমিও তারে বিচড়াইতাছি, কিন্তু হেয় কই?
উত্তর ফাঁস হলেই কী? কবি এমুন কঠিন মন্তব্য কেনু দেয়, আমিতো কিছুই বুঝিনা। 🙁
নাসির সারওয়ার
এইযে হেয়, কই আপনি!
পরীক্ষার আগে প্রশ্ন পত্র ফাঁস হয়। কিন্তু এখনো এই উত্তর পত্র ফাঁস হচ্ছেনা কেনো?
শুন্য শুন্যালয়
প্রশ্ন ফাঁশ হলেও তার প্রিপারেশন খুব খারাপ, এখনো উত্তর লিখতেছে। উত্তরপত্র ফাঁস হবার কথাতো আজ পর্যন্ত শুনিনি। উত্তরপত্র কেড়ে নিয়ে এন্সার করার কথা শুনেছি 😀
সিকদার
এত প্রশ্নের উত্তরই বা কই ? দারুন হয়েছে । -{@
শুন্য শুন্যালয়
উত্তর সে আসলেই পাওয়া যাবে 🙂 অনেক ধন্যবাদ সিকদার ভাই।
ক্রিস্টাল শামীম
এতো প্রশ্ন ?,,,,,
ছবিটা দেখে ইচ্ছা করছে মনের মানুষটার হাতে হাতরেখে নীড়ে ঢুকে যাই……. কিন্তু নীড়ের মালিক কি আমাদের জায়গা দিবে ?
শুন্য শুন্যালয়
নীড়ের দরজায় যার এমন সুন্দর স্বাগতম সম্ভাষণ, সে জায়গা দেবে বলেই আমার মনে হচ্ছে। ঢুকেই যান না শামীম ভাই 🙂 বাসাটা সত্যিই সুন্দর।
ক্রিস্টাল শামীম
না থাক, দুই জন ঢুকলে যদি তিনজন হইয়া যাই :p তাহলে মুশকিল। এখনকার সময়টা বড্ড অভিমানী । ;?
তারপরও ধন্যবাদ আপনাকে -{@
শুন্য শুন্যালয়
🙂
মিষ্টি জিন
আহারে এত কই এর মাঝে আসল মানুষ টাই কই হয়ে গেল? 🙁
শূন্য আপুর তুমি …..
আপনি কনে?
চমৎকার ছবি এবং কবিতা।
শুন্য শুন্যালয়
১। আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই…
২। আমার হিয়ার মাঝে লুকিয়ে ছিলে…
৩। আমার মনের কোণের বাইরে, আমি জানলা খুলে ক্ষনে ক্ষনে চাইরে…
আপনি বললে চমৎকার না হয়ে যায়! 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
ইস বললেই হলো? দূরে থাকবো না। আমি আসবো, সে হাজার না করলেও।
যাক, কে সেই জন?
যে-ই হোক তারে পাইলে ধুতুরা ফুল দিয়ে স্বাগতম জানাবো। 😀
শুন্য শুন্যালয়
ধুতুরা ফুল? বদ মাইয়া, এইজন্যেই তো তোমারে দূরে রাখছি।
সে কি আমার কুঁড়ির কানে
কবে কথা গানে গানে,
পরাণ তাহার নেবে কিনে
এই নব ফাল্গুনের দিনে
জানি নে, জানি নে !
যদি তারে নাই চিনি গো সেকি – -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
তোমার কুঁড়ির কানে কথা কইতে যাইবে ক্যান? হে কি ভীমরুল? :p
তোমার পরাণ কিনবে, বেচারারে জেলে পাঠাইতে চাও? ছিঃ! ছিঃ!! কেমন প্রেমিকা রে বাবা, ওগো ও মানুষ এখুনি ভাগেন। শরতকালে বইসা গান গায় ফাল্গুণের। এমন পাগলীর কাছ থেকে পালাইয়া যান গো। :p 😀
শুন্য শুন্যালয়
হ্যাগো কইন্যা, ১লা সেপ্টেমবর আমার এখানে বসন্তের প্রথম দিন, জানোনা? তো ফাল্গুন তো বটেই।
কিনলে জেলে যাবেনা, উপযুক্ত দাম দিয়েই কিনে নিয়ে যাবে, চুরি করলে না জেলে। নাহ্ আমার মানুষ থেকে তুমি ১০০ হাত দূরে থাকবা, কানপট্টি দেয়ায় তুমি ওস্তাদ 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
উল্টোডাঙ্গার দেশ। সারা পৃথিবী যখন ঠান্ডায় কাঁপে, তোমাদের গরম।
১০০ হাত দূরে থেকেই বলে যাবো। ওই আমারে কি তুমি খলনায়িকা বললা? খবর আছে তোমার। :@
মাথা ঠান্ডা হবার গিফট দেও, নাইলে আগুণ জ্বালাবো। :@
শুন্য শুন্যালয়
আমাকে পোড়াতে যদি এতো লাগে ভালো, জ্বালো আগুন আরো জ্বালো।
নীলাঞ্জনা নীলা
https://www.youtube.com/watch?v=kAGpnmDuB_o
-{@
অনিকেত নন্দিনী
ছবি আর কবিতায় রোমান্টিকতা উছলে পড়ছে যেনো! আজকাল মনের আঙিনায় কে অতো ঘুরঘুর করে? যার কথা ভেবে এই লেখালেখি তিনি কি এইসব জানেন? 😀
ছবি দেখেই লোভে চোখ চকচক করে উঠলো, সামনাসামনি দেখলে না জানি কী হতো!
শুন্য শুন্যালয়
কতো কিছু লিখি, কতো কিছু ভাবি, আহা! সব যদি সে জানতো। লোভনীয় সত্যিই, আপনি আমার সাথে থাকলে আপনার পেছন পেছন ঘাপটি মেরে এই বাড়িতে ঠিক ঢুকে যেতাম, বাহিরের দরজাটাও আধেক খোলা ছিলো, হয়তো আমাদেরই জন্য। ছিঁড়ে যাওয়া পাঞ্জাবির বোতাম আগলে রাখা মানুষদের সাহচার্যে একটু আধটু এমন রোমান্টিকতা না আসলে মানায়!!
অনিকেত নন্দিনী
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: যে বোতামে হাত কেটে রক্ত ঝরেছিলো একবার, সে বোতামে হৃদয়েরও রক্তক্ষরণ হতে পারে এমনটি জেনেশুনেও যে বা যারা ছিঁড়ে যাওয়া বোতাম আগলে রাখে, তারা আর যাই হোক রোমান্টিক না কিন্তু! কাজেই তাদের সাহচর্য হতে সাবধান। :p
ইলিয়াস মাসুদ
কৌলেই হইলো? ঝাতিয় কাজে দূরে থাকার সুযোগ নেই
প্রহরীহীন রঙিন ফটক উদোম আদর শংখনীলে
ডুবতে ডুবতে ভাসিয়ে নেবার তুমি আমার সেই তুমি কই?
অপেক্ষার তুমি নিশ্চয় এত বেলা ফুল মাড়িয়েছে তা না হলে আমাদের শুন্যপু কই ????
ছবিখানায় মুগ্ধ!
শুন্য শুন্যালয়
আমিতো আগেই বুঝেছি পোলাপাইন গো নিষেধ করলেও শোনেনা।
ইয়ে আপনি বুঝে গেলেন কেমন করে? 😀 (মাথা চুলকানোর ইমো হবে)
তো আমি আসলেই খানিক ব্যস্ত।। 🙂
আমি দেখে মুগ্ধ, তাই শেয়ার না করে পারিনি। মুগ্ধতা ভাইরাল ডিজিজ।
প্রহেলিকা
দূরে থাকার ব্যাপারে একটা কথাই বলব, দাঁতভাঙ্গা কবি কিন্তু আগে ছিলাম না। প্যাঁচাল কে পড়িয়ে এমন দাঁতভাঙ্গা কবি বানাইলো?
ছবির কথা কিছু বলছি না তবে লেখাটা অদ্ভুত সুন্দর।
এতো নিগূঢ় প্রশ্ন, এতো আকুল অন্বেষণ
এতো তীক্ষ্ণবাণ, শব্দের রক্ত ক্ষরণ।
দুটো লাইন কোট না করে পারছি না,
কম্প হাতে পাউডার কেস উল্টে ফেলে
পিছলে পড়ার হুশই বা কই?
বিজলীর মতো একটা মুহূর্তকে তুলে ধরলেন নিখুঁতভাবে, যা ভাল লাগা সৃষ্টি করে জোরজবরদস্তিহীন।
প্রহরীহীন রঙিন ফটক উদোম আদর শংখনীলে
ডুবতে ডুবতে ভাসিয়ে নেবার তুমি আমার সেই তুমি কই?
আর এটিকে মুহূর্ত বলবো না, যেন শেষ পরিচ্ছেদহীন গল্পগ্রন্থ।
কম্প হাতে পাউডার কেস উল্টে ফেলে
কোনো এক বিচিত্র কারণে লাইনটি যতবারই পড়েছি কম্পের বদলে কাঁপা পড়েছি। তারপর আবার ভালোভাবে তাকিয়ে কম্প শব্দটি উচ্চারণ করেছি।
অল্প লিখে যারা তারা ভালো লিখে জানতাম কিন্তু আপনি একটু বেশিই ভালো লিখেন।
শুন্য শুন্যালয়
বলি সেইযে শুরু করেছেন, আপনার প্রশংসা বাক্যের থলি আজো ফুরাচ্ছেনা। কিভাবে জানতে মন চায়। এই পঁচা লেখা কী এতো প্রশংসা পেতে পারে! আগলে রাখুন। খেলতে খেলতেই লিখেছি মজার জন্য।
কারণ বিচিত্র সত্যি, কাঁপা আর কম্প একটা হলেই বা।
প্যাঁচালের দোষ দিলে প্যাঁচালের শিক্ষকের কথা মনে পড়ে যায়, বুনো দি হাওয়া হয়ে গেছে। তবে এমন সহজ লেখাকে আপনি দোষারোপ করতেই পারেন না। আপনার সব লেখা আগে থেকেই দাঁতভাঙ্গা ছিলো।
আপনার কাছ থেকে মন্তব্য শেখার আছে!
প্রহেলিকা
উনি কি আর আসেন না এখানে? অনেকদিন হয়ে গেল উনাকে দেখিনি। আপনারতো আবার সই। হাঁক-ডাক দেন। শুনলেও শুনতে পারে।
শুন্য শুন্যালয়
শুনেছিলাম তার বিয়ে হয়েছে, তারপরে আর জানিনা। আসবে হয়তো সুযোগ পেলে।
ব্লগার সজীব
যাকে নিয়ে লেখা সেই তুমিই নেই এখানে? কল্পনায় কাউকে ভেবে এমন করে কিভাবে লেখেন প্রিয় আপু? এত সুন্দর বাড়ি যে দরজায় গিয়ে তিন ঘন্টা দাঁড়িয়ে থেকে এরপর নক করতে ইচ্ছে করছে 🙂
শুন্য শুন্যালয়
শুধু কল্পনায় কাওকে ভাবছি তা কেন ভাবছেন স্মাইল প্লিজ? শোনেন নি বাড়ির কর্তাকে ডাকছে গিন্নি, হ্যাগো গেলে কোনে? এটাও তেমন ডাক 🙂
কথা হলো তিনঘন্টা কেন সজু ভাউ? রহস্যের ঘ্রাণ পাচ্ছি। তিনঘন্টা দাঁড়িয়ে থেকে নিশ্চয়ই কোন দুস্টু বুদ্ধি ভাববেন, এরপর নক করেই দেবেন দৌড়! 😀
ব্লগার সজীব
নক করবো কি করবো না, এটি ভাবতেই কমপক্ষে তিন ঘন্টা লেগে যেতো আমার। হয়ত দেখা গেলো আরো কয়েকঘন্টা অপেক্ষা করেও নক করা হত না, এত সুন্দর ফুল বিছানো রাস্তা, বাড়ি- নক করে আবার কারো শান্তির চিন্তা ধুলিস্ম্যাত করে দিয়ে বিরক্তিরও কারণ হয়ে যেতে পারতাম। কোন রহস্য নেই আপু 🙂
শুন্য শুন্যালয়
স্মাইল প্লিজ কে দেখি রোমান্টিকতায় ধরেছে, আসলে এতো সুন্দর দৃশ্য অনেকক্ষণ ধরে দেখেও শান্তি হতে পারে। 🙂
ব্লগার সজীব-ই তো আপাদমস্তক রহস্য আমার কাছে 🙂
ইঞ্জা
বাহ অসাধারণ কথামালার শব্দ গাঁথুনি, মুগ্ধ হলাম আপু। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
ধন্যবাদ ইঞ্জা ভাইয়া 🙂
ইঞ্জা
শুভকামনা
শুন্য শুন্যালয়
আপনাকেও ভাইয়া।
আবু খায়ের আনিছ
আমার কিন্তু কোন দোষ নাই, এই ভাবে পুষ্পপল্লবে সজ্জিত পথ দেখিয়ে যদি কাউকে ডাকা হয় সেই কি আর না আসিয়া পাড়ে। কিন্তু আমার যে সর্বনাশ হয়ে যাবে। এমন আপু পরে পাবো কই?
শুন্য শুন্যালয়
আমিতো কিচ্ছু বুঝিনাই মন্তব্য ^:^ তুমি তোমার মনের মানুষ নিয়া না হয় হেঁটে যাও এই পথে, কিন্তু আপু আবার কই যাবে? 🙁
আবু খায়ের আনিছ
যদি এই পথ ধরে কেউ নিয়ে যায় অনেক দূরে, তখন? এই পথ আমার চেয়ে আপুকেই বেশি মানায়।
শুন্য শুন্যালয়
😀 তাইতো, যদি পথ চিনে আর ফিরে না আসতে পারো? যাবার সময় একটা দুইটা চিহ্ন ফেলতে ফেলতে যাবা, যাতে পথ ভুলে না যাও। 😀 আমার একটা লেখাও আছে এইখানে “চিহ্ন”
এই পথে সবাইকেই মানাবে ভাইয়া। তুমিও ট্রাই করে দেইখো 🙂 ভালো থেকো।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
তোমাকে স্বাগতম, কিন্তু তুমি কই?
আসবে চুপি চুপি
কবিতাটি দেখে ভেবেছিলাম প্রখ্যাত কবি
পরলোকগত শহীদ কাদেরির “অভিবাদন”
তবে
এও কম নয় (y)
শুন্য শুন্যালয়
মাত্র তিনদিন আগেই তিনি চলে গেলেন। তার কবিতা থেকেই আমার এ লাইন মনে আসা, এমনকি শহীদ কাদরীর লাইনটাই এখানে এড করেছিলাম পরে পালটে দিয়েছি। ওতো চমৎকার একটি কবিতা এই লেখায় বেমানান ছিলো।
অনেক ধন্যবাদ মনির ভাইয়া।