নীড়,
নিমন্ত্রণ পেয়ে আসবে কি সময়ে, অসময়ে, অসময়ের সময়ে? গ্যাস বেলুনের মত তাবুর খুঁটে বেঁধে রেখেছি নির্জলা চাঁদ। ঝোপের ঝাড়গুলো নিলডাউনের মতো প্রণাম ঠুকছে আধ মাড়ানো ঘাসে। পুঁথির নৈবেদ্যে ঝিঁঝিপোকা কি যেন বলেও থেমে যায়, থামিয়ে যায়, থামানোকে থামিয়ে যায়। উপবাসে চেটেপুটে নিই বিবাগী রাত্রির নিশি পাওয়া সুর। ক্ষুধার্তের মতো তোমাকে পড়ি, পড়তেই থাকি চিৎ হয়ে পায়ের উপর পা উঠিয়ে। উৎসুক ঈর্ষান্বিত গাছের পাতা উঁকিঝুঁকি ছায়া ফেলে চাঁদের আলোয়। উপুড় হয়ে নজর বাঁচাই তোমার অক্ষরের চোখ। একাকিত্বের অভ্যাস শিখে নিতে পারেনি তবুও হাঁটিহাঁটি পা পা একারা। ঘর পালানো ফেরারী খুঁজে ফিরছে ক্রস কাটা আঙ্গিনা। ভিড়ভাড়ে বাড়ন্ত দীর্ঘশ্বাসে দীর্ঘমেয়াদি অধর ওমের শুনশানতা যেন গুহার প্রতিধ্বনি শোনাচ্ছে আমায়। সব পাওয়ারও যে নির্বাসন হয় নীড়, নির্বাসিত হয় কেউ পেয়েও। দুহাত মেলা বৃষ্টি বুকের অপেক্ষায় মিলিয়ে যাওয়া আম্রসুবাস।
নীড়, আসবে কি যদি না পাও আমন্ত্রণ?
৬২টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
সব পাওয়ারও যে নির্বাসন হয় নীড়, নির্বাসিত হয় কেউ পেয়েও………
নিশি পাওয়া ভালো না।
শুন্য শুন্যালয়
হ বলে দিছি লেখকরে, নিশি পাওয়া ভালো না। এইটা আমি না 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আসবো,
আসতে যে হবেই, অসময় সময়ের হাত ধরে।
চাঁদের বুড়ির সুতো দিয়ে মালা গেথে আসব নিয়ে,
শুধু চিৎ নয় উপুর হয়েও পড়বে তুমি চাঁদকে রেখে বুকে,
বিচ্ছেদ অসহ্য দারুণ একাকীত্বের বিসর্জনে ওই অধরা অধর আমি ছোঁবই
নিমন্ত্রণের বাঁশি তুমি না বাজালেও।
কবে যে মন্তব্য করা শিখব!! কোথাও কেউ নেই, সুনসান এই নীরবতায়।
শুন্য শুন্যালয়
মন্তব্য তো করেই ফেললেন, এবার আমাকে শিখিয়ে দিন কিভাবে এতো সুন্দর রেখাগুলোর প্রতিমন্তব্য করতে হবে। চাঁদের বুড়ির সাথে এখনো কানেকশন আছে দেখছি, রাত জাগার নেশাতো এমনি এমনি হয়নি।
বিসর্জনে কাঁদে কুমারী চন্দ্রাহত মাল্যবুকে।
না শিখেই এমন মন্তব্য!!
ছাইরাছ হেলাল
আমি তো দেখে দেখেই শিখি।
আর চন্দ্রাহত কাউকে পেলে লেখালেখির একটি ব্যাপার এসেই যায়।
যখন শেখাবেন না বলে পণ করেছেন, সে পণ তো আর ভাংতে বলতে পারি না।
রোজ লিখুন আপনি। পাঠকরা একটু সুযোগ পাক পড়ার।
শুন্য শুন্যালয়
নাতো পণ করিনি, শিখাবো যে ফিস কই?
রোজ রোজ এইসব অকাকখ পড়বেন? ইশ এত ধৈর্য্য আপনাদের!!
সময় সুযোগ হলেই লিখবো ভাবছি, যতদিন না পর্যন্ত বলবেন, এইবার আমাদের ক্ষমা করুন 🙂
ছাইরাছ হেলাল
ক্ষমা আপনি পাবেন না, শুরু করে দিন আগুপিছু না ভেবেই।
আর ধৈর্যের পরীক্ষা দিতে পাঠক তৈরি হয়েই আছে।
বিনা ফি তে একটু শুরু করেই দেখেন না ছাত্র থাকে না পালায়।
শুন্য শুন্যালয়
পালাবে কি বলছেন!! জালি বেত আমিও হাতের কাছেই রাখি 😀
ছাইরাছ হেলাল
হেলেনের প্রেতাত্মা এখানেও!!
পালানোর সত্যি সত্যি দেখছি পথ নেই।
ও পথ, আমাকে , হ্যা আমকেই পথ দেখাও।
খেয়ালী মেয়ে
প্রথমবার পড়ে মনে হলো খুব কঠিন লিখেছো আপু, কিন্তু না দ্বিতীয়বার পড়ে মনে হলো কঠিন তো কিছুই নেই-লাইনগুলো আমি বুঝতে পারছি…..চমৎকার সব শব্দের ব্যবহার–কাশশশশশ্ আমিও যদি কখনো এমন সব শব্দচয়নে কিছু লিখতে পারতাম…….
পুঁথির নৈবেদ্যে ঝিঁঝিপোকা কি যেন বলেও থেমে যায়, থামিয়ে যায়, থামানোকে থামিয়ে যায় (y)
উপবাসে চেটেপুটে নিই বিবাগী রাত্রির নিশি পাওয়া সুর (y)
সব পাওয়ারও যে নির্বাসন হয় নীড়, নির্বাসিত হয় কেউ পেয়েও (y)
দুহাত মেলা বৃষ্টি বুকের অপেক্ষায় মিলিয়ে যাওয়া আম্রসুবাস (y)
————————————————————–এমন সব হৃদয়ে দাগকাটা লাইন আমার দ্বারা কখনো সৃষ্টি হবে না, এই ভেবে খুব বেশী ঈর্ষান্বিত আজ আমিও…………
শুন্য শুন্যালয়
লেখাটি কঠিন নয়, আর পরীর জন্য তো নয়ই। তুমি দ্বিতীয়বার পড়েছ তাতেই আমি খুশি। পরী এর চাইতেও অনেক সুন্দর করে লিখতে পারে, লেখে আমরা তা সবাই জানি। আর যেভাবে এখন নিত্যনতুন আইডিয়া নিয়ে পোস্ট দিচ্ছ আমিতো এখন তোমাকেই ঈর্ষা করতে চাই। 🙂 -{@
খেয়ালী মেয়ে
শুধু দ্বিতীয়বার না, ২য় বার পড়ার পরও অনেকবার পড়েছি 🙂
আমি তোমাদের কাছ থেকে শিখছি আপু, আমার যে এখনো অনেককিছু শেখার বাকী রয়ে গেছে 🙂
শুন্য শুন্যালয়
আমিও তো সেই কথাই বলি, কিছুই যে শিখতে পারিনি। তোমাদের কাছ থেকে আমিও শিখছি প্রতিদিন কিছু না কিছু। তুমি অনেকবার পড়েছ এটা এই লেখার প্রাপ্তি পরী। ধন্যবাদ দিবনা। তোমাদের জন্যেই তো লিখি। 🙂 -{@
খেয়ালী মেয়ে
(3 -{@
প্রজন্ম ৭১
নীড়কে পড়ুন,ক্ষুধা নিবারণ হোক পড়তে পড়তে। গোগ্রাসে খাবার সময় সতর্কতা অবলম্বন করুন।আমার মত ম্যাংগো পিপলের জন্য এই লেখা নয়ে,এটি নীচে লিখে দিলে ভালো হতো 🙂
শুন্য শুন্যালয়
এটি খুবই সহজ একটি লেখা ভাউ, আরেকটু মন দিয়ে পড়া যায়না!!
শিরোনাম দেখুন, দ্বৈততা। দুই স্বত্বা। একই সাথে ঘর আর বাহিরের প্রতি টান। দ্বিধা- নিমন্ত্রণ দিতে চায়, চায়না।
আর আসল কথা ইহা একটি বকবকানি। আমের দাম জানেন? ম্যাংগো পিপল বলার আগে সাবধান 🙂
সীমান্ত উন্মাদ
কাকিত্বের অভ্যাস শিখে নিতে পারেনি তবুও হাঁটিহাঁটি পা পা একারা। ঘর পালানো ফেরারী খুঁজে ফিরছে ক্রস কাটা আঙ্গিনা।
এই লাইনটা বেশি ভালছিল।
শুভকামনা নিরন্তর জানিবেন।
শুন্য শুন্যালয়
একটা লাইন ভালো হলেই যথেষ্ট 🙂 ধন্যবাদ আর শুভকামনা তোমাকেও।
অরণ্য
চমৎকার আঁকতে পারেন আপনি। খুব ভাল লিখেছেন। আপনার এই লেখাটি পড়ে মনে হলো লেখাটি দিয়ে ১ বা ২ মিনিটের মুভি বানালে কেমন হবে। আমি বানালে তার নাম দেব ‘নিমন্ত্রন’। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
শিরোনামটা আমিও নিমন্ত্রন দিতে গিয়ে মুছে দিয়েছি। লেখাতে যে নিমন্ত্রন রয়েছেই, এটা শিরোনামেই বুঝিয়ে দিতে চাইনি।
আপনি তাহলে মুভিও বানাতে পারেন!! বানিয়ে ফেলুন মুভি ১ বা ২ মিনিটের, আরেকটু হলেই বা ক্ষতি কি? 🙂
মিথুন
আমন্ত্রণপত্র খানা খুনী টাইপের হয়েছে 🙂
শুন্য শুন্যালয়
হ, লিখতে গিয়ে আমারই মনে হয়েছে, হায় মে মার গায়া 🙂
মেহেরী তাজ
আমি এতো কম বুঝি কেনো??? 🙁
দুদিন ধরে পড়ে পড়ে তারপরেও মন্তব্য করতে পারছি না।
;(
শুন্য শুন্যালয়
আহারে পিচ্চি ভূতটারে দুদিন ধরে কাঁদিয়ে ছেড়েছি। কি সব যে লিখি!!। শোন দুইটা কাজ করতে পারো।
নাম্বার ওয়ানঃ এইসব মাথামুন্ড ধুত্তুরি বুঝে কি হবে বলে ছুটে পালাও, নইলে নাম্বার ২।
নাম্বার টুঃ ঘর ভালো না লাগা মেয়ে এক জঙ্গলে তাবু গেড়েছে, ধরে নাও মেয়েটি তাজ। তাবুর খুঁটিতে চাঁদ বেধে রেখেছে গ্যাস বেলুনের মতো। কেমন হবে বলোতো? চিৎ হয়ে পায়ের উপর পা রেখে পড়ে চলেছে প্রিয় মানুষের লেখা। ( লেখা ছাড়া অন্য কিছুও হতে পারে। কাউকে পড়তে হলে লেখা ছাড়াও আরো কিছু আছে )। তার বই এর উপর গাছের পাতা ছায়া ফেলছে, যেন তারাও পড়তে চায়। কিন্তু মেয়েটি বড়ই হিংসুটে। আর কাউকে পড়তে দেবেনা বলে এবার উপুর হয়ে পড়ছে, যেন ছায়া না পড়ে।
একা থাকা মজার হলেও এইসময় তার বাড়ির কথা মনে পড়বে অথবা তার প্রিয় কেউ, প্রিয় কোন মূহুর্ত; নামটা তাই দিয়েছি নীড়( হতে পারে ঘর কিংবা সে)।
দুহাত মেলা বৃষ্টি বুকের অপেক্ষায় মিলিয়ে যাওয়া আম্রসুবাস… মিলিয়ে যাওয়া আম্রসুবাস মানে জ্যৈষ্ঠের শেষ ভাগ। বৃষ্টির জন্য অপেক্ষা তপ্ত রোদের।
দ্বৈততা, কিছু একটা দ্বিধা রয়েছে তবু, আমন্ত্রন দেবার, না দেবার। (এটুকু না বুঝলেও চলবে) 🙂
………………… পিচ্চি ভূত এইবার কি সহজ মনে হচ্ছে?
মেহেরী তাজ
১ নং টা পছন্দ হয় নি।
২ নং টা হয়েছে। 🙂
পিচ্চি ভুতের জন্য এতো সহজ করে দিলেন আর সে না বুঝে পারে। এতো সুন্দর একটা বিষয় আমি বুঝতে পারছিলাম না??! 🙁
বুঝেছি আরো মনোযোগী হতে হবে। ;?
শুন্য শুন্যালয়
পিচ্চি ভূতের বুঝতে পারার মত করেই লিখতে হবে এখন থেকে, সব আমার দোষ।
🙂
মেহেরী তাজ
না সব দোষ আপনার কি করে হয়ে?? অন্য সবায় তো বুঝেছে।
খালি আমিই বুঝি নাই। তার মানে আমার মনযোগ কম ছিলো!!!
শুন্য শুন্যালয়
আমি তো অনেকের লেখাই কিছু বুঝিনা, খালি পড়ে যাও তাতেই চলবে।
চুপিচুপি তোমাকে একটা কথা বলি, এই লেখাটা লেখার পর থেকে আমার মাথা ওলোটপালোট। তাবু নিয়ে জঙ্গলে চলে যেতে ইচ্ছে করছে। 🙂
মেহেরী তাজ
শুধু নিজের মাথা উলট পালট করেই অফ যান নাই আমার মাথাও উলট পালট করে দিয়েছেন। আবার আমার কথাই আপনি বলছেন। 🙁
চাঁদ কে না হয় বাধলাম কিন্তু এখানে জঙ্গল পাবো কই???? ;(
শুন্য শুন্যালয়
তুই জংগল খুঁজছিস আর আমি ভাবছি ঘর থেকে একা বের হবো কি করে? তাবু কেনার পয়সা কই পাবো, চাঁদটাকে পেড়ে আনবো কি করে 😀
ছাইরাছ হেলাল
খুব নেকা-পড়া চলছে দেকচি!!!
মেহেরী তাজ
আমি আপনার চিঠি খানা দেখতে চাইবো না। তাবুটাও না হয় ধার দিলাম। আমার সঙ্গী আপনি আর আপনার সঙ্গী আমি। এবার জঙ্গলের নাম বলেন। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
আফ্রিকার জঙ্গল ছাড়া আমার আর একটা নামও মনে আসতেছে না। 🙁
শুন্য শুন্যালয়
জ্বি ভাউ, আমরা খুব নেকা-পড়া করি, মাথা আউলা করা কবিদের লেখা পড়তে পড়তে আমাদের সুঅভ্যাস ফিরে এসেছে। @ছাইরাছ ভাইয়া
ছাইরাছ হেলাল
তা তো দেখতে বুঝতে পারছি ভালোভাবেই।
আপনি পারেন ভাউ…………
শুন্য শুন্যালয়
জ্বি সবই পথপ্রদর্শকদের দোয়া।
ছাইরাছ হেলাল
পথপ্রদর্শক নিপাত যাক। তার দফা তো এবারে রফা করে মজা নিচ্ছেন।
রিমি রুম্মান
খুব কঠিন প্রশ্ন।_______নীড়, আসবে কি যদি না পাও আমন্ত্রণ?
শুন্য শুন্যালয়
প্রশ্ন এবং উত্তর দুইটাই কঠিন 🙂
ব্লগার সজীব
নীড় নিমন্ত্রণ গ্রহণ কেন করবেন?তাকে নিমন্ত্রণ দেয়া হচ্ছে কেন?আমন্ত্রণকারীর অবস্থা দেখার জন্য নাকি? :p
শুন্য শুন্যালয়
একলা একলা আমার ভয় করেনা? যদি বাঘ ভাল্লুক আসে 😀
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
জগতের ভিতর বাহিরের পথ যাদের সঙ্গী তারাইতো মান+হুস।চমৎকার আপু প্রতিটি লাইন অর্থবহ।
শুন্য শুন্যালয়
বাহিরের নেশা সাংঘাতিক। এড়াতে না পারলে বিপদ ভয়াবহ। 🙂
মরুভূমির জলদস্যু
গ্যাস বেলুনের মত তাবুর খুঁটে বেঁধে রেখেছি নির্জলা চাঁদ।
এইটা স্বপ্নের মত। একদিন আমিও এই কাজ করবো বলে অপেক্ষা করে আছি, নিচ্ছি প্রস্তুতি।
শুন্য শুন্যালয়
আপনি তো এমনিতেই অনেক ঘুরে বেড়ান। চাইলেই পেতে পারেন। 🙂
ইমন
ধমনীতে অরণ্যের বুনো নেশা
তাই তাই তাই বার বার অরন্যে ফিরে যাই \|/
যাযাবর বলছি
ভেসে ভেসেই ভালোভেসে গেছি জীবনভর
অনন্তকাল প্রথম , দ্বি-প্রহর জনম্ভর। -{@
শুন্য শুন্যালয়
বাহ্ বেশ সুন্দর 🙂 লিখেই ফেলুন বড় করে। -{@
ইমন
হুম। লিখে ফেলবো :p পরে তোমরা সবাই কপাল চাপড়াবা। ” যে ইশ কোন পাগলরে খেপাইলাম ” :p \|/
শুন্য শুন্যালয়
পাগলাগারদে ছিট খালি আছে, আমারে জানাইছে। প্রব্লেম নাইক্কা 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
হায় হায়!!
শুন্য আপু লিখেছে, আর আমি তা আজ দেখছি! 🙁
ধ্যৎ এভাবে রাগ করে থাকলে ক্ষতি-ই হয়।
আপু কবিতার বাইরে থেকে বলছি, নিমন্ত্রণের অপেক্ষা আমি করিনা। তাও যার কাছে আমার অধিকারের মাত্রা ষোলো আনা। বুঝেছো?
এবারে কবিতা——
সে আসবে।
হাতের পাতায় শিশির ভেঁজা শিউলীর গুচ্ছ নিয়ে
সময়-অসময়ের পাল্কি চড়ে।
আসবে নিঃশ্বাস ভরিয়ে দিতে
ফুলের ঝুড়ি ভরে বেলীর মালা নিয়ে। -{@ (3
শুন্য শুন্যালয়
হুম তুমি রাগ করে থাকলে আমাদের ক্ষতি হয়। তবে রাগ ও চাই। inside out animation দেখেছ আপু? না দেখলে দেখো। কিভাবে একটি বাচ্চা মেয়ের মাথায় ইমোশন গুলো কনট্রোল হচ্ছে। দারুন একটা মুভি।
ঠিক তাই, এজন্যই নিমন্ত্রণ ফিরিয়ে নিয়েছি।
আসবে সে, না আসলেও সই। একার পথে একাই করবো হইচই। 🙂
সুন্দর কবিতা আপু।
নীলাঞ্জনা নীলা
আপু মুভিটা তো দেখতেই হয় তাহলে!
আশা ছাড়তে নেই। আমি আশায় আশায় বসে রই এপারে। ;?
ভালোবাসা রইলো -{@ (3
শুন্য শুন্যালয়
হুম দেখো।
আমিও আশা করেই আছি। আশার কোন বয়স লিমিট নাইতো?
(3 -{@ ভালো থেকো আপু।
নীলাঞ্জনা নীলা
বয়সের লিমিট!!! ওইটা কি আপু?
আশা নিয়ে ঘর করি
আশায় পকেট ভরি… 😀
ভালো থেকো আমার মিষ্টি আপুটা -{@ (3
অরুনি মায়া
আমন্ত্রণের ভংগিমা যখন এতো চমৎকার নীড় কি না এসে পারে। তাকে যে আসতেই হবে 🙂
শুন্য শুন্যালয়
তোমাকে আসতেই হবে, যেখানেই থাকো যতদূরে। আমি হ্যামিলনের সেই বাঁশিওয়ালা বাজাবো বাঁশি সুরে সুরে।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য মায়া।
লীলাবতী
আমি এই লেখা বুঝিনি,আমি ছোট :p
শুন্য শুন্যালয়
তাই বুঝি? ছোটরা দেখি বড়দের লেখা এইটা টা ঠিকই বুঝতে পারছে। আপনি একটা ধানি মরিচ ম্যাম।
কৃন্তনিকা
অদ্ভুত সুন্দর…
মারভেলাস…
শুন্য শুন্যালয়
দৈববাণীর মতো ভেসে এলো যেন কৃন্তনিকার কন্ঠ 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
আসবে না।
নেট আছে? ল্যাপটপ আছে? মিউজিক সিস্টেম আছে? এসি আছে? নেই!!!
তবে ঐসব আম্রসুবাস দিয়ে হবে কি শুনি??? যুগ পাল্টেছে, বদলে যাও বদলে দাও, এগিয়ে চলো সময়ের সাথে-এসবই এখনকার বিখ্যাত স্লোগান।
তাই আসবে না কেউ অমন আমন্ত্রণে
শুন্য শুন্যালয়
আসবে আসবে। এগিয়ে চলতে চলতে গোলাকার পথে আবার ফিরে আসতে হয় আগের জায়গায়। আমি থাকতে নেট, মিউজিক সিস্টেম লাগবে, কি কন? আর জঙ্গলেও এসি চাই? 😮
ধুরু, নিমন্ত্রণের বারোটা বাজায় দিলেন। কথা তো সত্যিই মনে হইতেছে ;?
আপনি কি ওই জংগলেই কয়দিন একা একা বসে থেকে ফিরে আসলেন? 🙂