প্রতি বছরে ২৫শ ডিসেম্বর যখন সূর্য উদয় হয়ে উত্তর প্রান্তে যাত্রা শুরু করতো প্রাচীন কালের মানুষেরা এই দিনকে সূর্যের জন্ম দিন বলে উৎসব পালন করতো। মনে করা হতো যেন এই দিনে সূর্য তার কুমারী মাতার গর্ভ থেকে নিঃসৃত হয়ে পূর্ব দিগন্তে উদিত হচ্ছে এবং শীতের আগমন বার্তা বয়ে আনছে।
প্রাচীন মিসরের ধর্মীয় ভিত্তি পুরোপুরি ভাবে Sun-Mythsএর উপর নির্ভরশীল ছিল। Seb ও Nut এর ছেলে Osiris ২৫শ ডিসেম্বর জন্ম গ্রহন করেন। তার জন্মের সময় দৈব বাণী হয়েছিল,The ruler of all earth is born. প্রাচীন বাইবেল The Egyptian Book of the Dead-এ তাকে সর্বদ্রষ্টা, সর্বশ্রোতা এবং মানুষের সর্বময় কর্তা হিসাবে দেখানো হয়েছে। তিনি রাজদন্ড ও ক্রস-চিহ্ন ধারন করে উঁচু স্তম্ভের উপরে বসে মৃত ব্যাক্তিদের বিচার করতেন। তার মাথায় Leaf of Bel-Tree, which is triple in form এর মুকুট শোভা পেত। মিসরীয় পবিত্র গ্রন্থে লেখা আছে–I know the mystrery of Divine word: the word of the . Lord of All, which was the maker of it, the word is the first person after himself. Uncreated, infinite ruling over all things that were made by him.
সূর্যকে Horus নামে ডাকত প্রাচীন মিসরীয়গন। হোরাসের কুমারী মাতা ইসিস চন্দ্রদেবীর গর্ভে জন্মগ্রহন করেন ২৫শ ডিসেম্বর। এই দিনে শিশু হেরাসের মুর্তি গামলায় রেখে আনন্দ উৎসব করা হতো। হোরাসের উপাধির মধ্যে “Royal Good Shepherd, Lord of life, Only begotton, Saviour, the Anointed one the Christ, The Redeemer, উল্ল্যেখ যোগ্য।
গ্রীক মাইথোলজিতে হারকিউলিস ছিল জিউস ও এলেমেনের পুত্র এবং তার জন্ম ২৫ ডিসেম্বর। হারকিউলিসের জন্মের সময় আকাশবানী হয়েছিল This day shall a child be born of the race of Perseus , who shall be the mightiest of the sons of man.
সূর্য-দেবতা ডাইয়োনিসিয়াস ছিলেন থিবসের রাজা ক্যাডমাসে কুমারী কন্যা সিমিলের পুত্র। ডাইয়োনিসিয়াস ও জন্ম গ্রহন করেন ২৫শ ডিসেম্বর। ডাইয়োনিসিয়াস তার লাঠি দ্বারা লোহিত সাগরকে দ্বিখন্ডিত করতে পারতেন। তার মাথায় শিং ছিল।মহা ভারতে আছে কর্ণ সুর্যের পুত্র এবং তার জন্মও হয় কুমারী মতার গর্ভে। এই কর্নের জন্ম ও ২৫শ ডিসেম্বর।পার্সিয়ানরা বিশ্বাস করত সূর্যপুত্র মিথারাস পৃথিবীতে নেমে আসে ঈশ্বর ও মানুষের মধ্যে মধ্যস্থতা করতে। যাতে মানুষ পাপ মুক্ত হয়। তারা বিশ্বাস করত ২৫শ ডিসেম্বরে এই ঈশ্বর পুত্র জন্ম গ্রহন করেছেন।
বুদ্ধদেব জন্ম নিলেন ২৫শ ডিসেম্বর যখন নতুন সূর্য উঠে। ঋক্-বেদের মার্তন্ডের শিশু সূর্য বলে ধরা হয়। কথিত আছে, বিশাখা তারা থেকে বোধিস্তত্ব শুভ্র হস্তি শাবকের আকারে নেমে এসে মহামায়ার শরীরের দক্ষিন দিকে প্রবেশ করে। এ ঘটনা মহামায়া স্বপ্নেও দেখেছিলেন। শুধু তাই নয়, বোধি্সত্ত্ব প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে একটি পদ্মফুলের আবির্ভাব ঘটে যা ব্রক্ষ্মর প্রতিক।সূর্যদেবতা ক্রিষ্টানিটি ২৫শ ডিসেম্বর নতুন ভাবে জন্ম নিয়ে মায়ের সাথে পুনর্মিলিত হলো। এই জন্ম থেকেই Nativity পাশিয়ান ম্যাগী ও কলদিয়রা তাদের শিশুদের কোষ্ঠী তৈরী করে।
প্রাচীন এসিরিয়া ও ব্যাবিলীয়রাও একজন দেবী-মাতা ও তার পুত্রের পূজা করতো। মায়ের নাম ছিল মাইলিট্টা এবং পুত্রের নাম তাম্মুজ বা এডোনিস। এই পুত্র ছিল ত্রানকর্তা ও মধ্যস্থকারী। তাম্মুজও ২৫ ডিসেম্বর জন্ম গ্রহন করে।আমাদের নবী হযরত ইশা (আঃ) অর্থাৎ যীশু খ্রিষ্টও জন্ম গ্রহন করেন ২৫শ ডিসেম্বর। পবিত্র বাইবেল অনুযায়ী তার জন্মও হয় কুমারী মাতা মেরীর গর্ভে। তিনিও মানুষের ত্রান কর্তারূপে পৃথিবীতে আসেন।
৪৯টি মন্তব্য
অরুনি মায়া
অনেক তথ্য জানালেন আপু। বোঝা গেল বিভিন্ন ধর্মের ধর্মীয় বিশ্বাসের সাথে জড়িত এই ২৫ ডিসেম্বর। এটি সত্যিই এক বিস্ময়।
খসড়া
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
ছাইরাছ হেলাল
২৫ ডিসেম্বর নিয়ে এত্ত কিছু জানা ছিল না,
আপনি লিখলেন বলেই আরও জানার কৌতূহল জাগল।
এত্তদিন পর লিখলে হবে না, পাঠকেরা অপেক্ষায় রয়,
খসড়া
আমি নিজে জেনেই অবাক হয়েছি তাইতো শেয়ার করলাম।
ছাইরাছ হেলাল
আমরা ভাগ্যবান, একাএকা অবাক হননি!! আমাদের সাথে নিয়েছেন।
তবে সব তথ্যের সমন্বয়টি চমৎকার হয়েছে।
আমার ও খুব আগ্রহ হচ্ছে আপনার লেখা দেখে।
আধা লাইনের উত্তর চাই না।
খসড়া
আমার ভাল লাগা, অবাক হওয়া শেয়ার করি – তাতে আপনারা আনন্দিত হন, আপনাদের মাঝে জানার আগ্রহ তৈরি হয় যা আমার লেখাকে সার্থক করে। আমি যে সময়টা ব্লগকে দেই তার মূল্যায়ন হয়। এটা অনেক বড় পাওয়া।
এই পোস্টা লিখতে আমাকে অনেক সময় দিতে হয়েছে। বিভিন্ন বইয়ের অংশ যেন ভুল না লিখি তাই আবাও দেখে নিতে হয়েছে অনেকটা থিসিস পেপের জমা দেবার মত।
জিসান শা ইকরাম
এতদিন জানতাম ২৫ ডিসেম্বর যিশু খৃষ্টের জন্মদিন
আর জিসান শা ইকরামের জন্মদিন :p
দেখি এবার আপনার পোষ্ট পড়ে,আর কি জানাচ্ছেন আপনি 🙂
খসড়া
আহা আর কয়টা দিন পরে জন্মাইলেই তো সেই কুফা বছরে আর জন্মাইতেন না, তাইলে আমরা অন্য রকম মডু পাইতাম।
জিসান শা ইকরাম
আপনি কারে মডু কইলেন? আকাশে বাতাসে একটা কথা ভাসে, আপনিই নাকি মডু মামাদের চীফ? 🙂
খসড়া
চুপ যান, চুপ যান, সব জায়গায় সব কথা বলতে নেই।
আমার পোস্টা এডিট করে আপনের নাম ২৫ ডিসেম্বরে ঢুকাইতাম কিন্তু সমস্যা হল আপনে তো মডুও বা বর পুত্রও না।
জিসান শা ইকরাম
আপনার পোষ্ট না পড়লে জানা হতোনা ২৫ ডিসেম্বর নিয়ে এত বিস্ময়
বিভিন্ন ধর্ম,মিথলজি থেকে আপনি ২৫ ডিসেম্বর কে তুলে এনেছেন।
একটি বিষয় খুঁজে পেলাম,প্রায় সব ধর্ম,পুরান এ তো প্রায় একই ধারনা বা বিশ্বাস প্রচলিত
গায়েবী আওয়াজ, সমুদ্র দ্বিখণ্ডিত হওয়া, সৃষ্টি কর্তা ও মানুষের মাঝের দূত — এসব বিষয়ে সব ধর্মেই সাদৃশ্য আছে।
বেশী কিছু বলা যাবেনা, তাহলে নাস্টেক হইয়া যাইতে পারি আবার 🙂
খুবই ভালো একটি পোষ্ট দিয়েছেন
দুই পোষ্টের মাঝের দিনের ব্যবধান আর একটু কমান যায় না?
শুভকামনা -{@
খসড়া
বিভিন্ন বইয়ে একটা একটা অংশ পেয়ে আমি নিজেই খুব অবাক হয়েছিলাম। তাই যোগার করে শেয়ার করলাম।
জিসান শা ইকরাম
এমন লেখা আরো চাই।
খসড়া
দেব জিসান ভাই, বেটোফেন, রানী ইজাবেল, ক্লিওপেট্রা ইচ্ছা আছে এদের নিয়ে লেখার।
শুন্য শুন্যালয়
আমার মন্তব্য আপনি দিয়ে দিলে তো হবেনা @জিসান ভাই
জিসান শা ইকরাম
আচ্ছা, আমার মন্তব্য উঠিয়ে নিলাম, এখন দিন আপনার মন্তব্য 🙂 @শুন্য
খসড়া
শূন্য এটা খুব দূর্বোধ্য যে তোমার মন্তব্য জিসান ভাই জানলো কেমনে?
তোমাদের মাঝে এমন টেলিপ্যাথি যোগাযোগ চরম সন্দেহের উদ্রেক করে। :@ 😀
খসড়া
জিসান ভাই যে মন্তব্য উঠায় নিছেন তা ফিরায় দেন ;(
শুন্য শুন্যালয়
সন্দেহের উদ্রেক তো বুঝলাম আপু, তবে একই সাথে রাগের ধোঁয়া ওঠা আর দাঁত কেলানো কিন্তুক বুইঝা উঠতে পারিনাই :p
ভাউ এর লগে অ্যালোপ্যাথি যোগাযোগ করতে করতে কিঞ্চিত টেলিপ্যাথি যোগাযোগ হইয়া গ্যাছে আপু, আমার কুনই দোষ নাই, তবে তার দোষ আছে, আমি এই মন্তব্যই দিতে চাইছিলাম। আপু কান্না কইরেন না, আমি দিয়া দিতাছি মন্তব্যটা–
আপনার পোষ্ট না পড়লে জানা হতোনা ২৫ ডিসেম্বর নিয়ে এত বিস্ময়
বিভিন্ন ধর্ম,মিথলজি থেকে আপনি ২৫ ডিসেম্বর কে তুলে এনেছেন।
একটি বিষয় খুঁজে পেলাম,প্রায় সব ধর্ম,পুরান এ তো প্রায় একই ধারনা বা বিশ্বাস প্রচলিত
গায়েবী আওয়াজ, সমুদ্র দ্বিখণ্ডিত হওয়া, সৃষ্টি কর্তা ও মানুষের মাঝের দূত — এসব বিষয়ে সব ধর্মেই সাদৃশ্য আছে।
বেশী কিছু বলা যাবেনা, তাহলে নাস্টেক হইয়া যাইতে পারি আবার 🙂
খুবই ভালো একটি পোষ্ট দিয়েছেন
দুই পোষ্টের মাঝের দিনের ব্যবধান আর একটু কমান যায় না?
শুভকামনা -{@
😀 😀
আমি আমি
আজ জানলাম শুধু ইশা (আ:) ই জন্ম নেন নি,আরও কত জন জন্ম নিয়েছেন তা তোমার এই লিখা থেকেই বুঝে নিলাম। ধন্যবাদ তোমাকে।
খসড়া
তুমি পড়েছ দেখে খুব ভাল লাগল। যদিও মন্তব্য আমার ড্রইং রুমেই বসে করেছে।
মৌনতা রিতু
হুমমম।কঠিন পোষ্ট।বইটা কেনার স্বাধ জাগিল।
ধন্যবাদ আপনাকে।এমন সুন্দর তথ্য দেবার জন্য। -{@
খসড়া
সাধ জেগেছে দেখে ভাল লাগল। কয়েকটা বই থেকে সংগ্রহ।
নাসির সারওয়ার
২৫ ডিসেম্বর এর অনেক অজানা তথ্য জানলাম। অনেক ধন্যবাদ।
ধর্ম নিয়ে কিছু বলা থেকে দুরে থাকি। পাছে কারো অনুভুতিতে না আঘাত লাগে। তবে কিছু কিছু ব্যপার অস্পষ্টই আছে যার সঠিক কোন ব্যখ্যা পাওয়া যায়না।
ভালো থাকুন।
খসড়া
আমি কি ধর্ম নিয়ে কিছু বলেছি? এটা ধর্ম ভিত্তিক পোস্ট নয়। এখানে বিভিন্ন ধর্মের বিশ্বাস মিথ একত্রিত করে দুটি বিষয় তুলে আনা হয়েছে তা হল কুমারী মাতা থেকে সিদ্ধ পুরুষ এবং ২৫ ডিসেম্বরে তাদের জন্ম। যা বিভিন্ন যুগে বিভিন্ন ধর্মে বিভিন্ন মহাদেশে হলেও মিল রয়েছে।
নাসির সারওয়ার
দুঃখিত ভাইয়াপু। আমি পরে আসবো।
খসড়া
আচ্ছা অপেক্ষায় রইলাম।
নাসির সারওয়ার
২৫ সে ডিসেম্বর যীশু খৃষ্ট জন্ম নিয়েছেন। খ্রিষ্টান ধর্মে এই দিনটা বড় ভাবেই পালন করে। তাই ভাবলাম তারা যেনো আবার আঘাত না পায়।
আপনি কোন ভাবেই ধর্ম নিয়ে কিছু লেখেননি। আমিই ভুল করে বলে ফেলেছি। আশা করি আপনি এটা সহজ ভাবে নেবেন।
ভালো থাকুন ভাইয়াপু!
অপার্থিব
ভাল পোস্ট। ২৫ই ডিসেম্বর বছরের সবচেয়ে ছোট দিন । এটা প্রাচীন যুগের মানুষ জানতো। নানা দেব দেবতায় বিশ্বাসী সে যুগের মানুষ তাই এই দিনটিকে ঘিরে নানা রকম মিথ তৈরী করেছে । কুমারী মেয়ের গর্ভে কোন সিদ্ধ পুরুষ জন্মানোর মিথ পৃথিবীর অনেক জায়গায় প্রচলিত ছিল।
খসড়া
ধন্যবাদ পড়ার জন্য। আমাকে অবাক করেছে তাই শেয়ার করেছি।
অনিকেত নন্দিনী
বিভিন্ন দেশের মিথ বা পুরাণে ভিন্নত্ব থাকার পরও নির্দিষ্ট কোনো বিষয়ে মিল থাকাটাও লক্ষ্য করা যায়। যেমন, গ্রীক পুরাণ অনুযায়ী ডাইয়োনিসিয়াস তার লাঠি দ্বারা লোহিত সাগরকে দ্বিখন্ডিত করতে পারতেন। তার মাথায় শিং ছিল যা মহাভারতের কুন্তী-সূর্য পুত্র কর্ণের ছিলো এবং তার জন্মও হয় কুমারী মতার গর্ভে। কুন্তী তার প্রাপ্ত বর পরীক্ষা করতে সূর্য দেবতাকে আহবান করে গর্ভবতী হন এবং কুমারী মাতার মাতৃত্বের লজ্জা লুকাতে পুত্র কর্ণকে নদীতে ভাসিয়ে দেন যা কোরআন অনুযায়ী হযরত মুসা (আঃ) কে করা হয়েছিলো। মুসা (আঃ) এর ‘আশা’ নামক একটি লাঠি ছিলো যার দ্বারা আঘাত করলে নীলনদের পানি দ্বিখণ্ডিত হয়ে যেতো।
২৫ ডিসেম্বরে এত্ত কিছু আগে জানতামনা। পোস্ট পড়ে জানলাম। জানার কি আর শেষ আছে? ক্ষুদ্রজ্ঞানে জানিনা কিছুই। 🙁
খসড়া
আমিও জেনে অবাক হয়েই শেয়ার করলাম।
আবু খায়ের আনিছ
কিছুই ত জানতাম না এতদিন। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু। অনেক কিছু জানতে পারলাম।
খসড়া
ধন্যবাদ ভাল লাগার জন্য।
আবু খায়ের আনিছ
এই রকম লেখা আরো চাই। চাওয়া নয় দাবী।
খসড়া
দাবী পুরনের যথাসাধ্য চেষ্টা করা হবে।
শুভ্র রফিক
অনেক অজানা তথ্য জানা হল।ধন্যবাদ
খসড়া
আপনাকেও ধন্যবাদ।
ইলিয়াস মাসুদ
দারুণ তো জানতাম না,তবে যিষুর পাশা পাশি জিসান ভাইকে দেখে ভালই লাগছে
খসড়া
হা হা হা জিসান ভাইয়ের কি কপাল, তার জম্মদিনে ঘরে ঘরে কেক কাটা হয়।
নীলাঞ্জনা নীলা
এতো কিছু জানা ছিলো না।
আপনার এমন জ্ঞান আরোও ছড়িয়ে দিন। 🙂
খসড়া
ধন্যবাদ ভাল লাগার জন্য।
শুন্য শুন্যালয়
এত কিছু না জাইনা মইরা যাইতাম একদিন 🙁 খুব ইচ্ছে জাগলো, এ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে।
দারুন শেয়ারিং এর জন্য ধন্যবাদ আপু। জমা করে রাখলাম।
খসড়া
ভাল লাগাই আনন্দের। ভাল থাকুন।
ব্লগার সজীব
২৫ ডিসেম্বর নিয়ে এত কিছু?! আপু আপনাকে এত্তগুলো ধন্যবাদ এমন একটি পোষ্ট দেয়ার জন্য -{@ পোষ্ট প্রিয়তে না নেয়া একটি অন্যায়, জেনে শুনে এমন অন্যায় করতে পারিনা, তাই প্রিয়তে নিলামই।
খসড়া
ধন্যবাদ সজীব। আপনার ভাল লাগা আমাকে সার্থক করল।
ব্লগার সজীব
এমন লেখা আরো চাই আপু। আমি বড় হয়ে গেলাম নাকি? :p আপনি শুনলেই কেমন বড় বড় লাগে 🙂
খসড়া
না না কবে আর বড় হলে, লিখব আশা রাখি।
মুহাম্মদ আরিফ হোসেইন
সূর্যী নিয়েও এত অজানা কথা আছে !!!
কত কম জানি! 🙁