
অকেজো
শুন্য শুন্যালয়
আমাকে ভালবাসলে আপনি অনেক কিছু হারাবেন। আপনার ভেতর আপনি। আপনার বুকের ভেতর ভোর পাঁচটার মেঘ জমতে থাকবে। দুপুরগুলো হবে আপনার এক একটি না লেখা কবিতা, শাওয়ারে মনে আসতেই যেই লাইনগুলো লিখবেন বলে ভেবে রেখেছিলেন। এভাবে পার হতে হতে আপনি রবীন্দ্রের দুপুরই দেখবেন না। পাখিগুলো কাছে এলেও তাদের ঠোঁটের ফাঁকে আপনি বিড়বিড় ছাড়া কিছুই শুনবেন না। আপনার রাতগুলো শিরা উপশিরা জুড়ে আগ্রাসী ভয় তুলে দেবে উত্তেজনার, তবে সেই রাতগুলো আপনার থাকবেনা। এভাবে ভোর, দুপুর, রাত অদেখার মতো জমতে জমতে আপনি ঝুল বারান্দায় একার মতো পড়ে থাকবেন। নিঃস্ব ঘুমেরাও আপনাকে আদরে নেবেনা। অহেতুক মধ্যরাতে আপনি একাকীত্ব খেতে খেতে একদিন বিষের কথা ভুলে যাবেন।
আমাকে ভালবাসলে আপনি আমাকে পাবেন, তবে যা কিছু হারিয়েছেন তার যন্ত্রণায় আপনার আমাকে নিয়ে কিছুই করবার থাকবেনা।
*************************************************************************************
চোখে আজ আলোর নিশান
আক্ষেপ, উদ্বেগ আর নৈরাশ্য ঘরজুড়ে সাজিয়ে রেখে
ক্ষুধা-তৃষ্ণার চোখ ছুঁয়ে, ছিন্নভিন্নের ব্যস্ত-বুকে মুখ লুকিয়ে
অখাদ্য ভালোবাসা গিলে খেয়ে, ভাবি, ভালোবাসা নাই হয়ে গেছে
সেই কবে!!
চাঁদ, জ্যোৎস্না-মেলে সৌরভ ছুঁড়ে ফিক করে হেসে ফ্যালে,
সন্তর্পণে লুকিয়ে রাখা ভালোবাসার চিত্রকল্প খুলে
রক্তপাতহীন এক যুদ্ধ-বিজয়ের স্মারক পতাকা তুলে ধরে;
প্রশস্ত করতলে আজ রঙিন ফোয়ারা।
************************************************************************************
শুন্য শুন্যালয়,
অশেষ দক্ষতায় তিনি ছবি তুলে খেয়ে ফেলেন!!,
ঐ যে, তার থেকে তার ক্যামেরাটি ভারী ও বড়!!
ছবি তোলা শেখাবেন, বলেছিলেন, কথা রাখেন-নি/রাখেন-না,
রাখবেন-না, তা-ও অবলীলায় বলে ফেলেন!!
**************************************************************************************
অ-কবির অ-কবিতা
সাবিনা ইয়াসমিন
বুক-পকেট ঘড়ির অগোচরে বেজে চলে ছায়া এলার্ম,
বাতাসের ঠিকানা খোঁজে অদৃশ্য চিরকুটের দুর্বোধ্য লিপি ।
গোলাপের পাপড়ি ডানা মেলে চৈতালি হাওয়ায় এক-ঝাঁক প্রজাপতির পাখায় ,
আড়াল চাঁদের হাসিতে বাঁধ ভাঙার গান ।
উষ্ণ মাধবী রাত কাড়ে ঘুম-চোখের অহংকার, শব্দ হাসে অনুভবের অভিযোগে,
অ-কবির -অ-কবিতা যেনো
অলৌকিক অলংকার !!
*****************************************************************************************
আচ্ছন্নতার বিষাদ অলংকার
বাতাসের মত্ত-প্রবলতায় নিমজ্জিত উদ্বেগ
চারপাশে ছড়িয়ে-গড়িয়ে যায়, নিরাবয়ব হরণের
টিক টিক শব্দে;
গর্জন-মেঘ বাতাসে প্রবলতর হয় রূপালি ঘামে,
স্মৃতি-হরণের বিষ-স্রোত দানা বাঁধে হৃদয় জুড়ে,
বিষাদ-অপেক্ষা-মুহূর্তের সমৃদ্ধ দিনে।
******************************************************************************************
সাবিনা-জি;
অদম্য মেধার অফুরান বিস্মরণের চমক।
*******************************************************************************************
“রূপানিইয়াস্মি
প্রহেলিকা
পাথরের ত্বকেও বেড়ে উঠে সুগন্ধি অর্কিড,
নীরব ঢেউয়ে গা ভেজাতে, উল্লাসে খসে পড়ে-
রাত আকাশে ঝুলে থাকা একলা তারা।
এতো কেন ফুঁসে ওঠো!
জলভূমিকে বানাও নিলামের মাঠ
নূতন পণ্য দেখে দাম হাঁকাও চড়া!
জানো কি ঢেউয়ের অনুবাদ কিংবা একাকীত্বের?
তোমার কৌতূহলী ঠোঁটের হ্যাংগারে
কতদিন আর ঝুলে থাকবে শিহরণ!
একদিন ঠিক ব্যাঙ্গময় সাইরেনে
ঘাট ছেড়ে যাবে বাতিল ফেরি।
********************************************************************************************
অপেক্ষার দীপাবলি
ডুব সাঁতার তুলে রেখে, তুমুল শব্দ ছুঁড়ে
কী এক হুইসেল বাজাও
একটানা দু’পায়ে দাঁড়িয়ে,
জ্বলন-ময়দানে দিশেহারা হয়ে
পাথর-অবিচল প্রাণে বিশ্রাম চাই,
স্বকাল সমৃদ্ধ দীপাবলি আসবে কবে?
*********************************************************************************************
প্রহেলিকা,
অসম্ভব ভাল, যুবা শিশুটিকে পছন্দ করি খুউব,
এই পড়ন্তের-বেলায়।
**********************************************************************************************
চার শত!!
নিতান্ত-ই সংখ্যা-ভ্রম মাত্র!!
গুঁজবে কান ফেলবেন না।
৫৮টি মন্তব্য
শুন্য শুন্যালয়
মাত্র ৪০০?
প্রহেলিকা
মানি না মানি না! আপনি একটু পরে মন্তব্যটা দিলে কি হতো?
শুন্য শুন্যালয়
আপনার যন্ত্রনাতেই দুই অক্ষর লিখে জমা দিছি।
প্রহেলিকা
মানুষ এত্তো খারাপ হতে পারে!!!
ছাইরাছ হেলাল
নিতান্তই দেখা ভ্রম, দাক্তার লাগবে।
প্রহেলিকা
সহমত! নিতান্তই ভ্রম! আমিই প্রথম! 🎖🎖🎖
শুন্য শুন্যালয়
আচ্ছা আপনিই প্রথম। খুশী?
নাও বাবু এবার চক্কেট খাও।
প্রহেলিকা
আপনার জন্য সহমর্মিতা দেখানো ছাড়া আর কিছু বলার নেই! চেষ্টা করতে থাকুন, পরেরবার নিশ্চই প্রথম হবেন!
প্রহেলিকা
চারশতম পোষ্টে আমার মন্তব্য প্রথম!
শুন্য শুন্যালয়
এখন এই মন্তব্যটির কী হবে?
প্রহেলিকা
এটাই প্রথম! গলা বড় করে লাভ নেই আপনার! সবাই সাক্ষী এটাই প্রথম মন্তব্য!
প্রহেলিকা
পরের কথা আগে বলছি! গত দু তিন দিন আগেই দেখেছি চারশ ছুঁই ছুঁই! কিন্তু এতে যে হয় না! আমি হাজারতম পোস্টেই অভিনন্দন জানাবো!
ছাইরাছ হেলাল
কবরের ফলক লিখতে পারবেন।
প্রহেলিকা
তওবা তওবা! রসকষ নাই আপনার মুখে!
ছাইরাছ হেলাল
কবিতা লেইখ্যা দেবেন, আনন্দ-কলমে নেচে নেচে।
শুন্য শুন্যালয়
চারশোতম পোস্টে তিনজনকে নিয়ে লিখলেন, বাকিরা জোট পাঁকিয়ে তাড়া করলে কোথায় দৌড়াবেন, বন্দোবস্ত করে রেখেছেন?
ছাইরাছ হেলাল
কই?? কাউকে নিয়ে তো লিখিনি!!
আমি আবার কাকে নিয়ে লিখতে পারি?
খালি নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত!!
শুন্য শুন্যালয়
রক্তপাত ছাড়া কোন বিজয় সম্ভব হয়নি, হবেওনা। অই যে, ইট ব্লিডস ভাইয়া।
ছাইরাছ হেলাল
হুম, ইটস ব্লিড,
মাথা ফাটাইয়া ধার/উদ্দার কইরা প্রতি মন্তব্য করলাম!!
হেয়া কেউ পাত্তাই দেলে না। জেপন হয় খুব সোন্দর।
শুন্য শুন্যালয়
গভীর হয়গো যেখানে ভালোবাসা (পড়তে হবে ভালো লেখা), মুখেতো সেখানে থাকেনা কোন ভাষা।
ছাইরাছ হেলাল
বাহ্, নুতন পাঠ বান্দাইয়া রাহনের মতো।
মনির হোসেন মমি
মন্তব্য পড়ছি কেবল[ছবি মুছে ফেলা হয়েছে]
ছাইরাছ হেলাল
খালি মন্তব্য!!
কত কিছু লিখলাম!!
ইঞ্জা
মনির ভাই, আপনি এই কলা ব্যাটারে পাইলেন কেমনে, আমারে দিতে হইবো এইটা, প্লিগ লাগে। 😆
প্রহেলিকা
পরেরটা পরে, হালকা করে একটা শুভেচ্ছা জানাতেই হয়! যদিও সামনের পথ অনেকটা দীঘল, পেরিয়ে যেতে হবে তরতর করে ছয়াতলে রেখেই!
ছাইরাছ হেলাল
তা হলে আর দেরি কেন!! শুভস্য শীঘ্রম!!
দীঘল পথে ছায়াবিথীতে কবিদের আর চিন্তা কী!!
প্রহেলিকা
এক জোড়া বিশুদ্ধ চোখ খুঁজি
পুঁইয়ের লতায় ছেয়ে যাওয়া চাল দেখে
এক নিগুঢ় আলিঙ্গন খুঁজি, শীত এলে
পাতারা যেমন ডাল থেকে ছাড়িয়ে নেয় নিজেদের
তেমন কোনো আত্মীয় নয়;
খুঁজি, খুঁজি, কেবল একটি বৃক্ষের বাকল খুঁজি!
প্রহেলিকা
বাকলের কথা লিখে একটা কথা মনে পড়লো, অনেক গাছের ছাল-বাকল খুব উপকারী হয়, ভেষজ ওষুধ বানায়!
ধুর কিসের মাঝে কি ঢুকাই দিসি!
ছাইরাছ হেলাল
না , তেমন সমস্যা নেই,
তবে বৃক্ষ-বাকল লিখলে খামতি টুকু কমে যেতে পারে, শব্দ সৌন্দর্যে!!
প্রহেলিকা
এটাই করে দিতে হবে! ঝামেলা শেষ!
রিতু জাহান
হসপিটালে শুয়ে শুয়ে এক হাতে স্যালাইন অন্য হাতে প্রেম গুনছি।
বুঝলাম না সোনেলা দেখি প্রেমময় হয়ে গেছে। চলুক চলুক।
আমি না হয় দেখি দেখি। নার্স হাসতেছে।
কান ধরে বাড়ি পাঠাবে মনে হইতেছে।
তা কৌতুহলী ঠোঁটের হ্যাঙ্গার কেমুন?
ছাইরাছ হেলাল
কী ভয়ংকর কথা!! আপনি হাসপাতালে!! আমরা এখানে হাঁট বসিয়েছি! আহারে!!
এমন সময় আপনি থাকে আনন্দের ফোয়ারা ছুটত। ফিরে আসুন আমাদের মাঝে ভাল হয়ে, ভাল করে,
কবিদের কোথায় কী থাকে কে জানে!!
ইঞ্জা
অভিনন্দন প্রিয় ভাইজান, ৪০০তম পোস্ট একি যাতা কথা, এই একি কারণে আমাদের ট্রিট দেওয়া উচিত, তা দাওয়াতটা কবে দিচ্ছেন যেন ভাইজান? 😆
এখন আসি আপনার লেখার বিষয়ে, ভাই আমরা কি দোষ করলাম, নাকি আমাদের পছন্দ হয়না, না না না আমি এইটা নিতে পারছিনা, কেনু এমুন হপে, আমাদের কেউ পছুন্দ করেনা ক্যারে ভাইজানননন….? 😭😢
ছাইরাছ হেলাল
ট্রিট আপনি/আপনারা পেতেই পারেন, পাবেন অবশ্যই।
আমার ও যে একটু ট্রিট পাইতে মুঞ্চায়!!
আরে কেউ কোন দুষ করে নাই ,করতেই পারে না, এত্ত জনের জন্য লিখলে মইরা যামু ভাই!!
ভাইরে কী ভাই মারতে পারে!!
ইঞ্জা
😮😲 বলে কি ভাইজান, কেম্বে কি?
ছাইরাছ হেলাল
হুম, কেম্বে কী!!
জিসান শা ইকরাম
তালিকায় নেই,
আজ আমি এবং আমরা লিখতে পারিনা বলে……
তিনজন প্রকৃত লেখককে আপনার ৪০০ তম পোস্টে এনে যথার্থ সন্মান দিলেন।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৪০০ তম পোস্টের জন্য শুভেচ্ছা, অভিনন্দন।
২০১৯ এই পাঁচশত অতিক্রম করুক,
শুভ কামনা।
ছাইরাছ হেলাল
দেখুন উনারা সোনেলার মৌলিক লেখক (খাছ), আপনি যৌগিক লেখক (আম),
হে হে বুঝতেই পারছেন, উনারা কঠিন জিনিস!!
গুরু ধরেন, ফল পেলেও পেতে পারেন।
প্রোডাকশনের যে রেট তাতে এতদূর যেতে হবে না, অবশ্য আগাছা জন্মে বেশি, বেশি-ই।
রিতু জাহান
হ, ঠিকই কইছেন আগাছা জন্মে বেশি। জিসান ভাইয়া, চলেন যাই গা। আগাছা 🙄🙄
ছাইরাছ হেলাল
কৈ যাইবেন? আমার আগাছা থেকে দূরে থাকতে চান!
সেই মধু বনে আমারেও লিয়া যাইয়েন।
রিতু জাহান
চারশোতম পোষ্টে অভিনন্দন। আমরা মন্তব্য টন্তব্য শিখে আসুমনে ভাবতেছি,,,,,,,
ক্লাস কার কাছে করব তাই ভাবতেছি, ভাবনার ইমো নাই।
,,,,,,,,,,
ছাইরাছ হেলাল
মন্তব্যে আবার আপনাকে কী করল! আপনারা সবাই এত্ত সুন্দর লিখেন মন্তব্য দিতে গিয়ে খৈ হারিয়ে বসি।
এখানে এদের লেখার কাছে মন্তব্য কিচ্ছু না,কিচ্ছু না।
হাসপাতাল আর সময় পেল না, আপনাকে টানাটানি করার।
শুভেচ্ছা আপনাকেও, আপনারা আছেন বলেই তো লিখি/লিখতে পারি।
রিতু জাহান
হাসপাতালের আর কি দোষ বলেন!
শরীর যদি ছেড়ে দেয় তবে আর কি করা। মনের জোরে কতোই আর পথ চলা যায়,,,,
ছাইরাছ হেলাল
আল্লাহ আপনাকে হেপাজত করবেন, আমিন।
প্রহেলিকা
আমিন
রিতু জাহান
আমীন।
প্রহেলিকা
পোস্টের ছবিটার প্রেমে পড়েছি! কিন্তু আমি অধম বুঝতে পারছি না এটা কি সন্ধ্যার না আধো আধো ভোরে। লালিমা দেখা যাচ্ছে সন্ধ্যা শিয়রের ছবি হবার সম্ভাবনাই বেশি। যদি তাই হয়, ছবিটা ভোরের হওয়া প্রয়োজন ছিল, চারশত পোস্ট এ এমন কিছু না! সন্ধ্যা হতে অনেক বাকী!
ছাইরাছ হেলাল
শুনেছি কবিরা প্রমিক হয়, হউক, সমস্যা নেই।
কতটা প্রেম কবি সাইট পাড়বে সেটি-ই বিষয়, শেষে প্রেমের পা/হাত ধরে জীবন বাচানো ফরজ হয়ে যেতে টাইম লাগবে না।
তা কটা ছবি-প্রেম করতে পারবেন! আগে তাই বলুন।
হতে পারে সকালের বা সন্ধ্যার, exe চেক করে বলতে হবে, সে যাই হোক, এখানে সায়াহ্ন বোঝাতে চেয়েছি ,
বিদায়/বিষাদের সুর ধরতে চেয়েছি, শেষের তো শুরু বুঝতে পারছি।
আসলে লিখলাম তো কম না, কী লিখেছি কী লিখিনি, কী লিখতে পারতাম, তার হিসেব এখনো করিনা/করিনি।
লেখা ছেড়েছি বহুবার, লেখা আমাকে ছাড়েনা, তাছাড়া লেখা থেমে গেছে, আরও উঁচুতে নিয়ে যাওয়ার ইচ্ছে বা সক্ষমতা নেই তা মনে
হয় না, তবে সে জন্য যে সময় ব্যয় করা দরকার তা নেই, নেই মানে আমি সাহিত্য সহ অন্যান্য পড়াশোনার সাথে ধর্ম নিয়ে বিস্তর
পড়াশোনা করে ফেলেছি, তা এ লাইনের লোক ভাবতেও পারবেন, সময় এক্টী ফ্যাক্ট্রর হিয়এ দাঁড়িয়েছে।
এটুকু না বলে পারা গেল না।
প্রহেলিকা
শেষের শুরু মানি না! এ কেবলই শুরু, শুরুর শুরু! ক্ষুধা লাগসে, পেট পূঁজা করে আসি!
প্রহেলিকা
যারা লিখে অভ্যস্ত তারা না লিখে পারে না আসলে। শব্দপীড়াটা খুব যন্ত্রণাদায়ক। আর এই পীড়া যে কোনো সময় আক্রমণ করে বসতে পারে। কারো লেখা পড়তে গিয়েও হুট করে মাথায় চেপে বসবে তখন আর না লিখে পারবেন না। এসব আমার চেয়ে আপনি ঢের ভালো বুঝেন, জানেন।
সময় তো বের করে নিতেই হবে, ছাড়ছি না!
ছবি বরাবরই পছন্দ করি। অনেক চেষ্টা করেছি একটা ছবিব্লগ দিতে কিন্তু 512kb করতে পারি না আমি আমার ছবিগুলো। তাই দেয়াও হয় না!
ছাইরাছ হেলাল
কী যে কন!! আজকাল কত্ত সপ্টয়ার আছে, আমার ছবি তো ৭/৮/৯ এমবি। ত্রিশ চল্লিশ কেবি তে দেই
প্রহেলিকা
অনলাইনে কোন সফটওয়্যার দিয়ে করব তা একটু বাতলে দিলেই তো হয়!
আমি কম্প্রেশ করতে গেলে ছবি ফেটে যায়!
ছাইরাছ হেলাল
মোবাইলেরটা জানি না, ডেক্সতপের জন্য অনেক আছে,
আমি vso image resizer এর একটি অতি পুরনো ফ্রি ভার্সন ব্যাবহার করি,
আসলে করি বলতে, এই যে প্রতি লেখাতে ছবি দিচ্ছি, ছবি দেখানোতে আমার আগ্রহ নেই।
সাবিনা ইয়াসমিন
৪০০তম পোষ্টের জন্য অভিনন্দন মহারাজ। দোয়া করি এই সংখ্যা সহস্রে পরিণত হোক। নিজের পোস্টে আমার মন্তব্য নির্বাচিত করে সম্মানিত করার জন্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন। স্মরনীয় পোষ্ট হয়ে থাকবে।
সাবিনা জি !! সাবিনাকে জি এর মধ্যে আটকে দিলেন !
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকেও অভিনন্দন। ঘাস-দুব্বা যেন দ্রুত গজায় সে দোয়া-টোয়া ও দিয়েন!!
সোনেলা আপনাকে তো আটকিয়েছে তো, সে যে ভাবেই হোক, জি-ই না হয় হলো।
ছাইরাছ হেলাল
ভাল কথা,
আপনাকে আটকানোর আর কোন ছহি তরিকা থাকলে বাৎলে দেবেন, প্লিজ;
আস্তেমাল করার চেষ্টা হবে সোনেলা সহযোগে!!
মেহেরী তাজ
ভাইয়া? শুনুন আমি সবার শেষে মন্তব্য করলাম। আমার পর আর কেউ মন্তব্য করবেন না বলে দিলাম আপনও বলে দিন। আমি শেষ থেকে প্রথম।
গন্ডা সেঞ্চুরির শুভেচ্ছা।
ছাইরাছ হেলাল
সে আপনি যখনই দিন, প্রথম বা শেষ বলে কিচ্ছু নেই,
আপনিই প্রথম, ভুত বলে কথা!
আপনাকেও শুভেচ্ছা, লিখুন আবার কিছু একটা!