আবার যদি ফিরে পেতাম
সেই সোনালি দিন গুলি
দৌড়ে যেতাম দোলনার কাছে
লেখা পড়া সব ফেলি।
গাছের সাথে লতার সাথে
ভাব করিতাম কত,
আবার যদি পেতাম সময়
ছেলে বেলার মত।
মায়ের মুখের সেই বকুনি
খেতে ইচ্ছে করে,
মা থেকে আজ আমি থাকি
যোজন যোজন দূরে।
ছেলে মেয়ে মিলে আমরা
হল্লা করতাম মাঠে,
দুই পাড়ার ছেলে মেয়ে
আসত সবাই ছুটে।
সন্ধ্যা বেলা ফিরে যেতাম
আপন আপন ঘরে,
সে সব কথা পড়লে মনে
মনটা কেমন করে।
১৭টি মন্তব্য
শুন্য শুন্যালয়
উহু এখানেই শেষ করা ঠিক হলোনা। আরো কিছু বলার ছিলো, কিংবা আমাদের শোনার ছিল। ফেলে আসার সেই দিনগুলিতে আর কোনদিনই ফিরে যাওয়া হবেনা। 🙁
আপনি তো দেখছি বেশ ছন্দ লিখেন। 🙂
মেয়েদের সাথে ধাক্কাধাক্কিতে বুঝি দোলনায় জায়গা পাননি?
শুভ্র রফিক
হা হা হা, লেডিস ফাস্ট দাদা ভাই।সাধুবাদ মন্তব্য করার জন্য
শুন্য শুন্যালয়
আমি দিদিভাই 🙂
ছাইরাছ হেলাল
বড় বেলার দোলনাও কিন্তু আছে, ট্রাই করে দেখতে পারেন।
শুভ্র রফিক
ছোট বেলার মত আনন্দ পাইনা ভাইয়া।ধন্যবাদ রসালো মন্তব্য করার জন্য।
অনিকেত নন্দিনী
আহ! কী দারুণ ছন্দময় লেখা।
আপনার লেখা পড়লেই নিজেকে বনফুল মনে হয়। ইচ্ছে করে গুনগুনিয়ে গাই, “ছন্দে ছন্দে দুলি আনন্দে, আমি বনফুল গো”। 🙂
শুভ্র রফিক
তাই বুঝি?শুনে ভাল লাগল।সাধুবাদ আপনাকে।
অপার্থিব
মডেল হিসেবে তো দিয়েছেন ঋতুপর্ণ ঘোষের বিখ্যাত চোখের বালি সিনেমার দুই “সই” বিনোদিনী আর আশালতার ছবি । ফেলে আসা দিন গুলোতে ভাইজানেরও কি “সই” পাতানোর স্মৃতি আছিল নাকি ?
শুভ্র রফিক
একেবারে ছিলনা,তা বলা যায় না।সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ ভাই।
লীলাবতী
আপনার ছন্দে তো ভাইয়া নিজেই দোলনায় দুলতে থাকলাম 🙂
শুভ্র রফিক
শুনে প্রীত হলুম।নিজেকে সত্যেন্দ্র নাথের নাতি হিসেবে মনে করছি।অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
আহা! নস্টালজিয়া!!!
শুভ্র রফিক
হ্যা তাই বটে।সাধুবাদ আপনাকে
মোঃ মজিবর রহমান
আর পাবনা ফিরে তারে
চলে গেছে সেসময় বেকে
সুন্দর ছন্দময়।
শুভ্র রফিক
তারপরেও ভুল করে খুঁজে ফিরি ভাইয়া।ধন্যবাদ
অরুনি মায়া
পথের মাঝে পথ হারালে আর কি পাওয়া যায়
যেদিন গেছে সেদিন কি আর ফিরিয়ে আনা যায়”
গান টি মনে পড়ে গেল
শুভ্র রফিক
সুন্দর বলেছেন।ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।