বর্তমান জীবনে ছিনতাই পকেটমার এর হাতে যে পরেনি সে মহা সৌভাগ্যবান। যারা প্রতিনিয়ত কোন না কোন দরকারে পথে বেশী বের হন তাদের কথা বলছি আরকি।
আমি ছোটবেলা থেকেই একটু বাইরের কাজ গুলো করি, যেমন দোকানে যাওয়া শপিং বা বাজার করা আর চাকরির সুবাদে দু’বেলা তো অবশ্যই। কিছু অঘটন শেয়ার করছি আজকে সবার সাথে কেউ যদি পড়ে এইসব দিকে একটু যত্নবান হন এই উদ্দেশ্যে লেখা।
১.
তখন স্কুলে পড়ি সিক্স বা সেভেন এ বড় বোনের সোনার চেইন পরে মামার বাড়ি আজিমপুরে বেরাতে গেলাম। ফেরার সময় কবরস্থানের পাশ দিয়ে আসার সময় কে যেন জোরে পিঠে আঘাত করলো। তারপর মা বললো চেইন নিয়ে গেছে। মন খারাপ হয়ে গেল, আশে পাশের মানুষ দৌড়ে ধরলো ছিনতাইকারি কে, চেইন এর কিছু অংশ ফেরত পেয়েছিলাম।
**মেয়েরা সোনা গয়না একটু ঢেকে পড়লে এসব ঘটনা এড়াতে পারবেন।
২.
বিশ্ববিদ্যালয়ের চেহারা মাত্র দেখেছি সবে। স্কুল জীবন থেকেই বাচ্চাদের পড়াই আমার মায়ের শখের জন্য। সেদিনও টিউশনির বেতন পেয়ে মহা খুশিতে রিকশা চড়ে বাসায় আসছিলাম। ভ্যানিটি ব্যাগে চার হাজার টাকা আর আব্বার পাঠানো মোবাইল। হঠাৎ একটি প্রাইভেট কার পাশে দাঁড়িয়ে হাত থেকে ব্যাগটি ছিনিয়ে নিয়ে গেল। আমি অবাক হয়ে দেখলাম। বাসার সামনের দোকানদার এর কাছ থেকে টাকা নিয়ে রিকশাওয়ালাকে দিতে চাইলে নিতে অস্বীকার করলো, আমার এমনিতেই টাকা খোয়া গেছে এই ভেবে। ওই দিন অঘটনের পরেও মন ভাল হয়ে গিয়েছিল।
* যখন খোলা কোন পরিবহনে উঠবেন অবশ্যই ব্যাগ শক্ত করে ধরে রাখবেন।
৩.
বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবন শেষ করিনি, তখনো চাকরি করি একটি বায়িং হাউজে। কলেজের বান্ধবী ফোন করে বললো ওর মামার বিয়ে। ছুটির দিন থাকায় গেলাম। আশার সময় ছিনতাইকারীরা মাইক্রোবাস ঘিরে ধরলো। সবাই সোনা গয়না দিয়ে দিল আমিও দিলাম। সে ঘটনার কিছুদিন পরে আবার সেগুলো ফেরত পেলাম। পরে জানলাম বান্ধবীর মামা অনেক প্রভাবশালী, সে সব ফেরত এনেছে।
* কোথাও সোনাদানা পরে গেলে আসার সময় রাত হয়ে গেলে তা ব্যাগ বা নিরাপদ কোন স্থানে রাখলে কিছুটা স্বস্তি পাওয়া যেতে পারে।
৪.
আমরা তিন বোন বান্ধবীর মত। একে অপরের দরকারে হাজির সব সময়। কোন এক দরকারে নিউ মার্কেট গিয়েছিলাম। বাসে করে আসার সময় জানালার পাশের সিটে বসলাম। মোবাইল কানে ছিল না, কিন্তু হঠাৎ কে যেন জানালা দিয়ে হাত দিয়ে মোবাইল নেয়ার চেষ্টা করলো। নিতে পারেনি তবে খামচি দিয়েছিল কয়েকদিন আগে পুড়ে যাওয়া আংগুলটাতে। পরে সেখানে ঘা হয়ে গিয়েছিল।
*বাসে জানালার পাশে বসে মোবাইল ব্যাবহার থেকে বিরত থাকুন।
৫.
আরেক বন্ধুর ভাইয়ের বিয়েতে বিয়ের পোশাক কেনার দায়িত্ব পরলো আমার উপর। বন্ধুর মামী আর আমি শপিং শেষে ফেরার সময় আগের ঘটনার মতো পাশে প্রাইভেট গাড়ি থামিয়ে ছুড়ি বের করলো একজন। বন্ধুর মামীর হাত থেকে ব্যাগ টান দিয়ে, আমারটি নেয়ার সময়ই আশেপাশের মানুষ ছুটে আসলো। সে যাত্রায় রক্ষা পেয়েছিলাম।
* মামীর ঘরের চাবি সহ দরকারি কাগজ পত্র ছিল ব্যাগে। তাই আমার মনে হয় বাইরে বের হওয়ার সময় দরকারি কাগজ বাসায় রেখে যাওয়াই ভালো।
৬.
কর্মজীবী হওয়ার কারণে বিয়ের পরে মা বাবার বাসায় সপ্তাহে ২/৩ বার যাওয়া আমার জন্য সমস্যা ছিল না। সাথে পতি দেব এর ও বাঁধা না থাকার কারণে আমি যেতে পারতাম। একদিন রাত সাড়ে দশটার দিকে মিরপুর থেকে গুলশানের দিকে যাচ্ছিলাম। বিজয় স্মরণি তে আসার পরে হঠাৎ অনেক বাতাস লাগলো গায়ে, মনে হল রিকশায় চড়ছি। সাথে সাথেই মাথায় কে যেন হাত দিল। বুঝলাম ছিনতাইকারী। কিন্তু কিছু নিতে পারেনি। নামার পরে দেখলাম ধারালো কিছু দিয়ে সি এন জির উপরের অংশ পুরোটা ছিড়ে ফেলেছিল। সিএনজি চালক আমার উপর রাগ করলেন, বললেন ‘আপনার এতো ব্যাগ দেখেই ওরা আমাদের গাড়ী টার্গেট করেছে।’
* রাতে সাবধানে গাড়িতে ফোন ব্যবহার করবেন যদিও এখন সব সিএনজিতে প্রোটেকশন আছে।
৭.
বানিজ্য মেলায় অফিস শেষে গেলাম আমাদের পরিবারের সবাই আগে থেকেই ছিল সেখানে। ঘোরাঘুরি শেষে আবিষ্কার করলাম ব্যাগে মোবাইল খানা নেই।
* মেলা বা জনবহুল এলাকাতে গেলে ব্যাগ সাবধানেই রাখা নিরাপদ।
এছাড়াও নিউমার্কেট ও সুপার শপেও মোবাইল ও টাকা হারানোর অভিজ্ঞতা হয়েছে আমার। অনেক বকা শুনেছি বাইরে যাওয়া, রাতে জার্নি করা, ঘোরাঘুরি নিয়ে কিন্তু থামতে পারিনি যে!!! ভয় পেয়ে কি চলাফেরা বন্ধ করে দিব? তা হবে না। তবে সাবধানে চলি আগের থেকে। মেয়েকে কোলে নিয়ে রিকশায় চড়লে আমি মানসিক ভাবে একটু দূর্বল থাকি শুধু। পাশে কোন গাড়ি বা মোটর সাইকেল দেখলে ভয় লাগে, ব্যাগ কেড়ে নিবে সে ভয় না ভাবি যদি ব্যাগ কেড়ে নিতে যেয়ে মেয়েটা আবার ব্যাথা পায়!!!
৩৬টি মন্তব্য
বন্যা লিপি
হাজিরা দিয়ে গেলাম। পরে আসছি মন্তব্য নিয়ে।
শাহরিন
ধন্যবাদ আপু।
মাছুম হাবিবী
খুব সুন্দর লেখা, চলাফেরার সময় হুঁস করে চলতে হয়। পোষ্টি সচেতনতা সৃষ্টি করবে ধন্যবাদ।
শাহরিন
ভাইয়া সঠিক বলেছেন কিন্তু ভাগ্য বলেও একটি বিষয় আছে 🙂। ধন্যবাদ
রেহানা বীথি
ভালো লাগলো আপনার পোস্ট
শাহরিন
অনেক ধন্যবাদ আপু। পাশে থাকবেন।
ছাইরাছ হেলাল
যাক এত দিনে লিখলেন!!
সোনা-দানা আর মোবাইল নিয়েই যখন এত্ত ঝক্কি এদের ব্যবহার একটু এদিক-সেদিক করলেই তো হয়!!
আপনার এই সতর্কবার্তা শুনতে বয়েই গেছে যেন!!
ছিনতাইকারীদের কথাও তো ভাবতে হবে, তাদের ও তো খেয়ে পড়ে বাঁচতে হবে।
এক একটি ঘটনা আলাদা আলাদা করে গুছিয়ে বর করে লিখতে শুরু করুন ধীরে সুস্থে।
শাহরিন
আমি আর কখনোই গোল্ড পরিনি 🙂 কোনদিন পরবো না। আমার প্রিয়র তালিকাতে এটা নেই। সঠিক বলেছেন ছিনতাইকারিরা কি খাবে!! ওদের ও তো বউ পোলাপান আছে আবার এই কাজ ছাড়া তো কম সময়ে বেশী টাকা উপার্জন ও সম্ভব নাহ!!
জ্বি স্যার আরেকটু বড় হয়ে লিখবো 🙂
ছাইরাছ হেলাল
বড় হলে আর লিখতে পারবেন না, লেখারা পালিয়ে বাঁচবে।
এই শিশুকালেই যা লেখার লিখে ফেলুন।
যাক সাবধানের মার নেই, অলঙ্কারাদি গভীরে নিঃশ্বাস ফেলে বেঁচে থাকুক।
মাসুদ চয়ন
লেখাটি যে কোনো প্রজন্মের জন্য গঠনমূলক বার্তা বহন করে।বেশ ভালো লেখা।
শাহরিন
অনেক ধন্যবাদ সময় নিয়ে পড়ার জন্য।
ইঞ্জা
আপু, ছিনতাইকারীরা নিশ্চয় আপনাকে বেশি চিনে, বাহলে এতো ছিনতাইয়ের শিকার হওয়ার কথা না, এরপরেও বলবো সবসময় সবাইকে সাবিধানে চলা উচিত।
ইঞ্জা
সাবধানে★
শাহরিন
আমরা আমরাই ☺
ইঞ্জা
😁
শাহরিন
ভাইয়া লেখায় উল্লেখ্য ছাড়াও ৪/৫ বার পকেটমার এর কাছে মোবাইল টাকা খোয়া গেছে, সেটা তো বলিইনি। এখন মার্কেট এ গেলে মা অথবা বোনরা আমাত ব্যাগ বহন করে। আমার বোঝা হয়ে গিয়েছে যে আমার কপাল খারাপ। ধন্যবাদ ভাই লেখার পেছনের সময় দেয়ার জন্য।
ইঞ্জা
কপালের দোষ দেবেননা আপু, নিজেকে আরো সচেতন করুন।
শাহরিন
সিএনজির উপড়ের পর্দা কাটার ব্যাপারে আমি কি সাবনতা অবলম্বন করতে পারতাম ভাইয়া?
জিসান শা ইকরাম
দুই বছর আগে আমি আমার স্ত্রী আর ছোট ছেলেকে নিয়ে উত্তরা থেকে বাড্ডায় যাচ্ছিলাম আমার ছোট বোনের বাসায় ডিনার করতে। গাড়ি ড্রাইভ করছিল আমার এক বন্ধু। পথিমধ্যে যমুনা ফিউচার পার্কের সামনে কিছুটা জ্যাম হওয়ায় গাড়ি থেমে ছিল। গাড়ির গ্লাস নামান থাকায় মুহুর্তের মধ্যে এক ছিনতাইকারী জানালার মধ্যে মাথা ঢুকিয়ে আমার স্ত্রীর গলার চেইন টান মেরে ছিঁড়ে ছিনিয়ে নিলো।
আর একবার গুলিস্থানের সামনে সিএনজি থেকে আমার মোবাইল ছিনিয়ে নিল। মোবাইল অবশ্য উদ্ধার করেছিলাম আশুলিয়া থেকে। আমার ছিনতাই এর ঘটনা এই দুটো।
তোমার তো অসংখ্য ঘটনা ছিনতাইয়ের। ছিনতাইকারী সবার কাছে মনে হয় তোমার ছবি তারা নিজেরা নিজেরা পাঠিয়েছে। ছবির ক্যাপশন ‘ এই মেয়ের মোবাইল, টাকা, জিনিসপত্র ছিনতাই করা খুবই সহজ।’ নইলে এত ছিনতাই এর ঘটনা কেন!
সাবধান হয়ে চলবে,
শুভ কামনা।
শাহরিন
অনেক কষ্টের কথা। নিজে থেকে দুই চার টাকা কাউকে দিলে খারাপ লাগেনা কিন্তু এভাবে খোয়া গেলে কষ্ট লাগে।
সাবিনা ইয়াসমিন
ছিনতাই এবং ছিনতাইকারী দের নিয়ে আপনার জীবনের তিক্ত অভিজ্ঞতার কথাগুলো জানা হলো। আসলে কিছু মানুষ শত সতর্কতা অবলম্বন করার পরেও দেখা যায়, তার সাথেই কোনো না কোনো খারাপ ঘটনা ঘটছে,, তখনই ভাগ্য নামক ব্যাপারটি মেনে নিতে হয়। তবে আপনি এই তিক্ত অভিজ্ঞতা গুলোর কারনে অনেক গুরুত্ব পূর্ণ কিছু বিষয়ে পরামর্শ রেখেছেন। চলার পথে আমরা যদি এই বিষয় গুলো মেনে চলি তাহলে সহজেই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়ানো সম্ভব।
লেখার ধরন খুবই ভালো হয়েছে। আরও লিখুন, নিয়মিত লিখুন। ভালোবাসা ও শুভ কামনা অবিরত ❤❤
শাহরিন
সচেতনতার জন্যই লেখা কারও যদি বিন্দু মাত্র উপকার হয় তাতেই খুশি হব। আমিও কিন্তু সচেতন তবে ছিনতাইকারিরা বেশি স্মার্ট 😅
অনেক ধন্যবাদ সময় নিয়ে পড়ার জন্য।
শামীম চৌধুরী
আপনার গল্পটি পড়ে অতীতের একটি ঘটনার কথা মনে পড়ে গেল। এই আজিমপুরের কবস্থানের পাশের রাস্তা দিয়ে আপনার ভাবীকে নিয়ে নিউমার্কেট যাচ্ছিলাম মাগরিবের নামাজের পর পর। রাস্তায় বিদ্যুত ছিলো না। রিক্সা পিছন থেকে টান দিয়ে আমার বউয়ের স্বর্নের চেইনটা ছিনতাইকারী নিয়ে যায়। পরে ঐদিনই নিউমার্কেট থেকে একটি চেইন কিনে দেই।
শাহরিন
যে কোন জিনিস হারানোই বেদনা দায়ক ভাইয়া। খুব ভালো লাগলো শুনে যে আপনি ভাবীকে চেইন কিনে দিয়েছেন। অনেকেই অনেক বছর টাকা জমিয়ে ধার দেনা করে এসব কিনে তাদের তো খুবই কষ্ট হয়।
শিরিন হক
ছিনতাই কারির ভয়ে আসল রেখে এমিটিসন পড়েছিলাম শাপলা চত্বর এ জ্যাম এ বসে গলায় থাবা পিছন থেকে চিৎকার কিরিনি গেলেও নকল জিনিস ৫০০ টাকা লস হবে। পরে দেখি গলার জিনিস গলায় আছে। তার পর থেকে উহা পড়াও বাদ দিলাম।
মৌচাক থেকে ব্যাগের ভেতর দিয়ে কোন ফাকে মোবাইল চুড়ি টের পাইনি অনেক সতর্ক থাকার পরেও।
কাউকে টার্গেট করলে ছিনতাই কারি তার বারোটা বাজাবে বুঝেছি সেদিন সতর্ক থাকার কারনে টাকা নিতে পারেনি আল্লাহর রহমতে।ঈদের কেনাকাটার জন্য কম এমাউন্ট ছিলোনা সাথে। ভাগ্যিস পুরান মোবাইল নিয়ে ভালোই হয়েছিল নতুন একটা পেয়েছিলাম।
কিন্তু ভয় যে পেয়েছি, ত্া ভুলবার নয়।
শাহরিন
একমত আপু, সচেতন তো সবাই থাকে কেউই চায়না সে বিপদগ্রস্ত হোক। কিন্তু এসব ঘটনা মনে খুব বাজে দাগ কেটে যায়। কখনোই স্বাভাবিক ভাবে আর চলা যায় না। শুধু যার সাথে হয় সেই বুঝে। ধন্যবাদ আপু।
আরজু মুক্তা
আমিও এরকম দু একটি নিরবিচ্ছিন্ন ঘটনার সাক্ষী।। একটু সতর্ক হয়ে চললেই এই দুর্ঘটনাগুলো এড়ানো যায়।ধন্যবাদ আপনাকে।
শাহরিন
সঠিক কথা কিন্তু মনে করেন আপনি অনেক সতর্ক হয়ে রাস্তায় বের হলেন, হঠাৎ একজন ছুড়ি নিয়ে সামনে দাড়ালো তখন কি করনীয় 🙂
আরজু মুক্তা
তখন মার্শাল আর্ট আছেনা?এতো সহজে ছেড়ে দেয়া যায়
শাহরিন
আচ্ছা এখন থেকে আল্লাহ না করুন এমন হলে বলবো আরজু মুক্তা আপু মার্শাল আর্ট জানেন 😉
মোঃ মজিবর রহমান
হুম! সাবধানতা আর ভাগ্যে থাকলে কিছুই করার নাই। সচেতোনতা থাকা লাগবে।
শাহরিন
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ব্যাপারটা বোঝার জন্য 🙂
মনির হোসেন মমি
উপস্থাপনা দারুণ।কিছুই বলব না শুধু সমবেদনা এবং সতর্কে থাকার অনুরোধ যেহেতু ঘটনাগুলো বার বার ঘটছে। ভাল থাকবেন।
শাহরিন
ধন্যবাদ ভাইয়া আমি এখন অনেক সচেতন থাকি, কিন্তু মার্কেটে গেলে পাশে কাউকে ঘেষে দাড়াতে দেখলেই তাকে পকেটমার মনে হয়😥
অথচ অবশ্যই তাদের মধ্যে অনেকই ভালো।
মোহাম্মদ দিদার
লেখটি বেশ সতর্কমূলক।
ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বার্তা।
বেশ ভালো লাগলো
শাহরিন
সচেতনতা বৃদ্ধি লেখার উদ্দেশ্য। একজন উপকার পেলেও লিখে সার্থক হবো।