গুপ্ত কুঠুরি, বোকা কুঠুরি
ডিসেকশান ইজ ওভার,
কোথাও নেই তুমি, নেই কিছু অনাবিষ্কৃত;
কুঠুরি হাসে; হেই তবে এত ভয় কেন?
যা নেই, নেই। নেই এ কোন ভয় নেই।
পাওয়াটা ভয়ের, যেমনি করে
নিজেকে না চেনা আরো বেশি ভয়ংকর…………………
আমরা কেউই বোধ হয় নিজেকে পুরোটা চিনতে পারিনা। তাইনা?
কুঠুরি আমাকে সেটাই বলছে, সে যদি নাই থাকে তবে ভয়ের কিছু নেই।
তবু সবার ভেতরেই সে আছে, আপনার ভেতরেও হয়তো। ভেবে দেখুন পুরোটা চিনেছেন নিজেকে?
আপনার মন্তব্য পড়েই ভিতরে বেজে উঠল –
“… চেনা সহজ নয়, চিনতে লাগে ভয়”। https://www.youtube.com/watch?v=TaxWgSUbjMY
থেকে থেকে আপনাদের মাঝে মাঝে গান শেয়ার করাই আমার কাজ হওয়া উচিৎ।
ভাল থাকবেন।
শুন্য শুন্যালয়
হা হা, দিন গান নো প্রব্লেম। আপনি যে পাগল আমরা সোনেলার সবাই এতদিনে বুঝে গেছি। 🙂 গানটি কিন্তু দারুন। অনেকটা আমার কথাই বলছে। অনেক ধন্যবাদ।
অরণ্য
হুম! ভাবছি কিছুদিন লিখব না। শুধু ভাবব। লেখার চেয়ে ভাবাভাবি দরকার। লেখার স্পিড স্লো বলে ভাবনাগুলোও স্লো হয়ে যাচ্ছে। সো, লেখালেখি কমিয়ে দেয়া যেতে পারে, যদিও সোনেলাতে আমার বেশ পেন্ডিং কমিটমেন্ট রয়েই গেছে। 🙂
লীলাবতী
লেখা বুঝতে হলে শিক্ষক দরকার হবে আমার।শিক্ষকের বেতন আপনাকেই দিতে হবে।এই অধম/অধমীর জন্য আর একটু সহজ করে কি লেখা যেত না?
শিক্ষক আমি আপনাকেই মানতে চাই ম্যাডাম। ঢং ঢাং যতই করুন বোঝেন সবকিছু ঠিকঠাক, তা আমি জানি। আপনার ঠিক নিচেই একজন শিক্ষিকা বর্তমান, সে থাকতে আমাদের কোনই চিন্তা নাই।
আমি বুঝাই বললে আপনি বেতন দেবেন তো আমাকে? ভেবে বলুন। বেতন কিন্তু অনেক বেশি।
গুপ্ত কুঠুরি, বোকা কুঠুরি
ডিসেকশান ইজ ওভার,
কোথাও নেই তুমি, নেই কিছু অনাবিষ্কৃত;
কুঠুরি হাসে; হেই তবে এত ভয় কেন?
যা নেই, নেই। নেই এ কোন ভয় নেই।
পাওয়াটা ভয়ের, যেমনি করে
নিজেকে না চেনা আরো বেশি ভয়ংকর……”
নিজেকে না চেনা আরো বেশি ভয়ংকর, কত্তো জটিল আর সত্য একটি কথা বলেছো আপু–কতো কিছু জানার/চেনার চেষ্টা করি, অথচো মাঝে মাঝে নিজেকেই নিজের কাছে বড় রহস্যময় লাগে….আজব
তোমার এই মন্তব্যের পরে আমাকে আর কিছুই বুঝিয়ে বলতে হবেনা পরী মেয়ে। সবটাই বুঝে ফেলেছ।
কাউকে খুঁজতে যাইনি রে আপু, ওখানে সার্চ করতে গেলেও আমি ভয় পাই, কি না কি বের হয়ে আসে।
আমি কিন্তু সবার কথাই বলতে চেয়েছি, সবার ভেতরেই থাকে এমন এক অচেনা কুঠুরি।
আমি এখন থেকে উল্টাপাল্টা এমন লিখে দেব, বুঝিয়ে বলবে তুমি। এতদিন তুমি কই ছিলে?
কবিতা কই পাইলা গো তাজ? আমি ভুলেও এইসব হ জ ব র ল কে কবিতা বলিনা। দেখনা কবিতার বিভাগেই দেইনাই এই লেখা। কবিতার ক ও বুঝিনা আমি।
নেই এ কোন ভয় নাই। তবে আছে সবার ভেতরেই এমনি এক কুঠুরি ঘাপটি মেরে। 🙂
আমার ভিতরেও আছে এমন কুঠুরি????? তাহলে তো খুজে দেখতে হয়।
শুন্য শুন্যালয়
নিজেকে পুরোটা চেনার আকংখা জেগেছে। পুরো ছিন্নভিন্ন করেও এমন কোন কুঠুরির সন্ধান পাওয়া যায়নি, যা অচেনা। না পাওয়া গেলেই তো ভালো। কিন্তু তাই কি?
না, আছে কোথাও না কোথাও। আমরা কেউই নিজেকে জানতে পারিনা পুরোটা। আচমকা অচেনা এক আমি এসে যায় কখনও কখনও। এ শুধু আমার নয়, সবার ভেতরেই আছে হয়তো।
মহামান্য জিসান ভাইয়ার এই লেখাটা সময় করে পড়ে ফেলো এক সময়। @তাজ, লীলাবতী। https://sonelablog.com/archives/20180
” পাওয়াটা ভয়ের, যেমনি করে
নিজেকে না চেনা আরো বেশি ভয়ংকর………… ”
সত্যিই নিজেকে না চেনাটা ভয়ংকর । তবে নিজেকে চেনাটাও কম কষ্টের নয় কিন্তু । আমি নিজেকে যা চিনেছি তা অন্যের কাছ থেকে চিনেছি । নিজেকে নিজে চিনতে গিয়ে আমি অনেকবার পাগল বনে গেছি ।
পরিপূর্ণভাবে নিজেকে কখনো কি কেউ চিনতে পেরেছিল কোনদিন? কেউ কি আদৌ জানতো ঠিক শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তার কাজ কি হবে, আর সেই কাজের প্রতিফলন তার চারিপাশে কিভাবে ঘটবে??
জানিনা লেখা পড়ে কি বুঝেছি, তবে মনে হয়েছে বিশাল এক গল্প রয়েছে এই কয়েকটা লাইনের আড়ালে।
বরং নিজেকে না চিনতে পারার কথাই বলেছি। 🙂
কত অজানা আমাদের অজান্তেই নিভৃতে থেকে যায়, ঠিক তাই।
নাহ, নিজের ভেতর কিছু খুঁজতে যাইনা। বেশি না খোঁজাই ভালো, সবকিছু জানতে নেইও।
ভাল কথা, আমার মধ্যে কি কি আছে, তা কিন্তু অন্য কেউ ভালো বলতে পারে। জানবার কাজটা তাদের কাছ থেকেই করে ফেলবো ভাবছি 🙂
আপনি আছেন তাহলে? ভেবেছি বিশ্বভ্রমণে গেলেন কিনা।
৬২টি মন্তব্য
তানজির খান
”যা নেই, নেই। নেই এ কোন ভয় নেই”.খুব ভাল লেগেছে এই লাইনটা। কিন্তু মন কি এত সহজে পোষ মানে?
শুন্য শুন্যালয়
নিজের ভেতর অচেনা কোন কুঠুরি না থাকাই ভালো, মনকে এটাই বোঝাতে হবে।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
অরণ্য
আপনি যা পেয়েছেন তাই ঠিক।
ও কুঠুরি দুষ্টু, বোকা
ওর ইআরপি নষ্ট
ও হারিয়েছে ওর ইনভেন্টরি লিস্ট।
দৃঢ় থাকুন
আপনি নিজেকে ঠিক চেনেন।
শুন্য শুন্যালয়
আমরা কেউই বোধ হয় নিজেকে পুরোটা চিনতে পারিনা। তাইনা?
কুঠুরি আমাকে সেটাই বলছে, সে যদি নাই থাকে তবে ভয়ের কিছু নেই।
তবু সবার ভেতরেই সে আছে, আপনার ভেতরেও হয়তো। ভেবে দেখুন পুরোটা চিনেছেন নিজেকে?
অরণ্য
আপনার মন্তব্য পড়েই ভিতরে বেজে উঠল –
“… চেনা সহজ নয়, চিনতে লাগে ভয়”।
https://www.youtube.com/watch?v=TaxWgSUbjMY
থেকে থেকে আপনাদের মাঝে মাঝে গান শেয়ার করাই আমার কাজ হওয়া উচিৎ।
ভাল থাকবেন।
শুন্য শুন্যালয়
হা হা, দিন গান নো প্রব্লেম। আপনি যে পাগল আমরা সোনেলার সবাই এতদিনে বুঝে গেছি। 🙂 গানটি কিন্তু দারুন। অনেকটা আমার কথাই বলছে। অনেক ধন্যবাদ।
অরণ্য
হুম! ভাবছি কিছুদিন লিখব না। শুধু ভাবব। লেখার চেয়ে ভাবাভাবি দরকার। লেখার স্পিড স্লো বলে ভাবনাগুলোও স্লো হয়ে যাচ্ছে। সো, লেখালেখি কমিয়ে দেয়া যেতে পারে, যদিও সোনেলাতে আমার বেশ পেন্ডিং কমিটমেন্ট রয়েই গেছে। 🙂
লীলাবতী
লেখা বুঝতে হলে শিক্ষক দরকার হবে আমার।শিক্ষকের বেতন আপনাকেই দিতে হবে।এই অধম/অধমীর জন্য আর একটু সহজ করে কি লেখা যেত না?
শুন্য শুন্যালয়
শিক্ষক আমি আপনাকেই মানতে চাই ম্যাডাম। ঢং ঢাং যতই করুন বোঝেন সবকিছু ঠিকঠাক, তা আমি জানি। আপনার ঠিক নিচেই একজন শিক্ষিকা বর্তমান, সে থাকতে আমাদের কোনই চিন্তা নাই।
আমি বুঝাই বললে আপনি বেতন দেবেন তো আমাকে? ভেবে বলুন। বেতন কিন্তু অনেক বেশি।
লীলাবতী
প্রশ্ন পত্রঃ ভাবসম্প্রসারনঃ পুর্ন মান-৩০
”
গুপ্ত কুঠুরি, বোকা কুঠুরি
ডিসেকশান ইজ ওভার,
কোথাও নেই তুমি, নেই কিছু অনাবিষ্কৃত;
কুঠুরি হাসে; হেই তবে এত ভয় কেন?
যা নেই, নেই। নেই এ কোন ভয় নেই।
পাওয়াটা ভয়ের, যেমনি করে
নিজেকে না চেনা আরো বেশি ভয়ংকর……”
কবি এখানে কি বুঝাইতে চাহিয়াছেন?
খেয়ালী মেয়ে
পূর্নমান ১০০ না হয়ে ৩০ হইলো ক্যান?… ;?
লীলাবতী
বাকী ৭০ শুন্য আপুর ভবিষ্যতের কোন পোষ্টের জন্য রক্ষিত হইল 🙂
মেহেরী তাজ
কে ব্যাখ্যা করবে। লেখিকা নাকি শিক্ষিকা??? ? সম্পসারিত ভাব টা খুব তারাতারি পড়তে চাই।
শুন্য শুন্যালয়
আপনি যে একটা কিপ্টুস, তা প্রমানীত হইলো। আপনি আমার শিক্ষিকা হইলে পুরাই ফেল করাইয়া দিতেন আমি শিউর। @লীলাবতী
খেয়ালী মেয়ে
আপুরে তোমার গুপ্ত/বোকা কুঠুরিটার অবস্থানটা কি মনের মাঝে?…
ঐকুঠুরিতে অপারেশন চালিয়ে তুমি কাকে খুঁজতে গিয়েছ?..
নিজেকে না চেনা আরো বেশি ভয়ংকর, কত্তো জটিল আর সত্য একটি কথা বলেছো আপু–কতো কিছু জানার/চেনার চেষ্টা করি, অথচো মাঝে মাঝে নিজেকেই নিজের কাছে বড় রহস্যময় লাগে….আজব
শুন্য শুন্যালয়
তোমার এই মন্তব্যের পরে আমাকে আর কিছুই বুঝিয়ে বলতে হবেনা পরী মেয়ে। সবটাই বুঝে ফেলেছ।
কাউকে খুঁজতে যাইনি রে আপু, ওখানে সার্চ করতে গেলেও আমি ভয় পাই, কি না কি বের হয়ে আসে।
আমি কিন্তু সবার কথাই বলতে চেয়েছি, সবার ভেতরেই থাকে এমন এক অচেনা কুঠুরি।
আমি এখন থেকে উল্টাপাল্টা এমন লিখে দেব, বুঝিয়ে বলবে তুমি। এতদিন তুমি কই ছিলে?
খেয়ালী মেয়ে
হুমমম আমাদের সবার মাঝেই আছে এমন এক অচেনা কুঠুরি….
যে সবচেয়ে কম বুঝে, সে কি করে বুঝিয়ে বলবে বলো?…
আমিতো আছি সবসময় আছি তোমাদের খুব কাছেই (3
শুন্য শুন্যালয়
আমাদের তোমার মত এই কমটুকু বুঝলেই চলবে। (3
ব্লগার সজীব
আমার কিছুই নেই,তাই নেই এ কোনই ভয় নেই আমার।কত ছোট লেখায় কত কিছু বলা!এমন লিখতে হলে আমার আরো দু বার জন্ম নিতে হবে।
শুন্য শুন্যালয়
আপনার কিছুই নেই, আপনি শিউর? 🙂 সজীবের এক জন্মেই পুরো স্বার্থকতা বিরাজমান, আর লাইগবেনা।
মেহেরী তাজ
আমি কবিতা বুঝি না কেন??? মাঝে মাঝে “কবিতা” জিনিসটা আমার কাছে অসম্ভব মনে হয়।
তবে এখানে একটা লাইন কিন্তু বেশ লেগেছে। ” যা নেই, নেই। নেই এর কোন ভয় নেই”।।।।।।
শুন্য শুন্যালয়
কবিতা কই পাইলা গো তাজ? আমি ভুলেও এইসব হ জ ব র ল কে কবিতা বলিনা। দেখনা কবিতার বিভাগেই দেইনাই এই লেখা। কবিতার ক ও বুঝিনা আমি।
নেই এ কোন ভয় নাই। তবে আছে সবার ভেতরেই এমনি এক কুঠুরি ঘাপটি মেরে। 🙂
মেহেরী তাজ
ওহ ক্যাটাগরি খেয়াল করি নি। ঘাট হয়েছে।
আমার ভিতরেও আছে এমন কুঠুরি????? তাহলে তো খুজে দেখতে হয়।
শুন্য শুন্যালয়
নিজেকে পুরোটা চেনার আকংখা জেগেছে। পুরো ছিন্নভিন্ন করেও এমন কোন কুঠুরির সন্ধান পাওয়া যায়নি, যা অচেনা। না পাওয়া গেলেই তো ভালো। কিন্তু তাই কি?
না, আছে কোথাও না কোথাও। আমরা কেউই নিজেকে জানতে পারিনা পুরোটা। আচমকা অচেনা এক আমি এসে যায় কখনও কখনও। এ শুধু আমার নয়, সবার ভেতরেই আছে হয়তো।
মহামান্য জিসান ভাইয়ার এই লেখাটা সময় করে পড়ে ফেলো এক সময়। @তাজ, লীলাবতী।
https://sonelablog.com/archives/20180
আশা জাগানিয়া
নিজকে চেনা এত সহজ না,অন্যকে জানাও এত সহজ না। ভালো লিখেছেন শুন্যালয় আপু।
শুন্য শুন্যালয়
হুম, আপনাকে ধন্যবাদ। আশার বানী শুনতে চাই, আরো আরো।
আশা জাগানিয়া
তবে আমি আমাকে চিনি।আমি কেহ না 🙂
শুন্য শুন্যালয়
আপনি আমাকে চেনেন, যদি বলি আমিও আপনাকে চিনি। খুব কাছের কাউকেই আমরা ভালোভাবে চিনি, নিজের চাইতেও বেশি। আপনি কেহ 🙂
মোঃ মজিবর রহমান
যা নেই, নেই। নেই এ কোন ভয় নেই।
আসলে ও তো তাই।
এত বঝেন কেমনে এত চিন্তা কিভাবে আসে?
শুভেচ্ছা অবিরত।
শুন্য শুন্যালয়
আকাইম্মা চিন্তাভাবনা এগুলো ভাইয়া 🙂
সীমান্ত উন্মাদ
এলেবেলে কবিতায় অনেক অনেক ভালো লাগা। শুভকামনা জানিবেন নিরন্তর।
শুন্য শুন্যালয়
ধন্যবাদ উন্মাদ। তোমার জন্যেও শুভেচ্ছা।
নীলাঞ্জনা নীলা
একাকী কথা বলা কিন্তু ভয়ের, বি কেয়ার 🙂 ভালো লেগেছে।
শুন্য শুন্যালয়
হা হা আপু, ঠিক। কেউ একা একা কথা বলছে এইটা শুনতে কিন্তু আরো ভয়ের। আমার নানী দেখতাম একা একা কথা বলতো। আড়াল থেকে দেখেই ভয় লাগতো 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
আপু এও বলে রাখছি, চুপিচুপি আমিও একা কথা বলি। :p
শুন্য শুন্যালয়
😮 তাইলে তো তোমার নানা ঠিকই কইছে, তুমি একটা পেত্নী নাকি ভূত্নী? অই হইলো একটা।
জিসান শা ইকরাম
নিজকে চেনা সত্যি কঠিন
নিজের ভালোটা আমরা দেখি
খারাপটা চোখ এরিয়ে যায়
নিজের মাঝে বেরে ওঠা আমিকে খুঁজে পাওয়া যায় না।
এত খুঁজতে হবে কেন ?
জিসান শা ইকরাম
তবে আপনার অতি আপন জনদের মাঝে দু একজন হয়ত আপনাকে চিনতেও পারেন।
শুন্য শুন্যালয়
আমার অতি আপনজনদের মধ্যে একজন কে জানি, যে আমাকে চেনে, বোঝে। এ লেখা কিন্তু শুধু আমার কথা বলতে চাইনি। সবার মধ্যেই অচেনা কিছু রয়েছে, আপনার মধ্যেও।
শুন্য শুন্যালয়
আমিতো নিজের মাঝে সব খারাপই দেখি, ভালো কিছু খুঁজে পাইনা 🙁
দিলাম খোঁজাখুঁজি বাদ, কত কিছু আছে খোঁজার। ঠিকমত ঘরের চাবি খুঁজে পাইনা, টিভির রিমোট খুঁজে পাইনা। ভাগ্যিস চশমা পড়িনা, তাইলে অইটা খুঁজতে সারাদিন যেত 🙂
মিথুন
আমার মনের মধ্যে কোন কুঠুরি নেই, সব চেনা। নিজেকে না চেনার চাইতে নিজেকে চিনতে যাওয়া আরো ভয়ংকর আপু………………
শুন্য শুন্যালয়
ভয়ংকর কিছুই করতে ইচ্ছে করে, আমি মানুষ বেশি সুবিধার না 🙂
ইমন
সারাংশ
কোথাও নেই তুমি, নেই কিছু অনাবিষ্কৃত; 🙂
শুন্য শুন্যালয়
ভেরি গুড। খামাখা টাইম নস্ট বাদ তাইলে 🙂
ইমন
হা হা হা :v
শুন্য শুন্যালয়
🙂
স্বদেশী যোদ্ধা
” পাওয়াটা ভয়ের, যেমনি করে
নিজেকে না চেনা আরো বেশি ভয়ংকর………… ”
সত্যিই নিজেকে না চেনাটা ভয়ংকর । তবে নিজেকে চেনাটাও কম কষ্টের নয় কিন্তু । আমি নিজেকে যা চিনেছি তা অন্যের কাছ থেকে চিনেছি । নিজেকে নিজে চিনতে গিয়ে আমি অনেকবার পাগল বনে গেছি ।
শুন্য শুন্যালয়
🙂 সত্যিই তাই, নিজেকে চিনতে যাবার চাইতে অন্যের সাহায্য নেয়া ভালো। সবকিছু চিনতে যাবার দরকারই নাই। পাগল না, আমরা সুস্থ থাকতে চাই 🙂
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
নিজেকে যিনি চিনতে পারেন সেই স্বার্থক। গভীর ভাবার্থ কবিতাটি।
শুন্য শুন্যালয়
সেই নিজে যদি ভালো না হয়, তবুও?
সীমান্ত সৈকত
কুঠুরি ……।তাও আবার যদি হয় গুপ্ত………… বড়ই আজিব জিনিস…… আপনার উপস্থাপনা ভঙ্গি বরাবরের মতই অসাধারণ……… আমার মত অধমের পক্ষে লিখা টা বুঝা একটু কষ্টসাধ্য …… তবুও বুঝার চেষ্টা করতে দোস কি….https://sonelablog.com/wp-content/plugins/smilies-themer/MDC/1.gif
শুন্য শুন্যালয়
আপনি আমার লেখা আগে পড়েছেন তা শুনেই খুশি। লেখাটা বোঝা একটুও কস্টের নয়। খুবই সিম্পল। ধন্যবাদ জানুন আপনার চেস্টার জন্য।
নুসরাত মৌরিন
নিজেকে না চেনা সত্যিই ভয়ংকর।ভয় হয় আজকাল বড্ড।একজীবনে কে কাকে চিনে?নিজেকে কয়জনে চিনে?!! কে জানে!!!
শুন্য শুন্যালয়
কেউ কেউ হয়তো পারে।
কতদিন পর তোমাকে দেখলাম মৌরিন। মিস করি।
অলিভার
পরিপূর্ণভাবে নিজেকে কখনো কি কেউ চিনতে পেরেছিল কোনদিন? কেউ কি আদৌ জানতো ঠিক শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তার কাজ কি হবে, আর সেই কাজের প্রতিফলন তার চারিপাশে কিভাবে ঘটবে??
জানিনা লেখা পড়ে কি বুঝেছি, তবে মনে হয়েছে বিশাল এক গল্প রয়েছে এই কয়েকটা লাইনের আড়ালে।
শুন্য শুন্যালয়
লেখা ছোট, আড়ালের গল্পটাও ছোট। শুধু চিনতে যাবার চেস্টা, না চেনার আক্ষেপের ব্যপ্তি বড়।
কেউই পারেনি বলেই মনে হয় আমার। কুঠুরিও তাই বিজয়ের হাসি হাসে।
ছাইরাছ হেলাল
নিজেকে চেনার মত ভীষন কাজটি করে ফেলেছেন!!
কেন জানি আমার তা মনে হচ্ছে না।
কত অজানা আমাদের অজান্তেই নিভৃতে থেকে যায়, ভাল করে খুঁজতে থাকুন বেশি করে।
ভাল কথা, কী কী পেলেন আমাদের ও জানিয়েন।
শুন্য শুন্যালয়
বরং নিজেকে না চিনতে পারার কথাই বলেছি। 🙂
কত অজানা আমাদের অজান্তেই নিভৃতে থেকে যায়, ঠিক তাই।
নাহ, নিজের ভেতর কিছু খুঁজতে যাইনা। বেশি না খোঁজাই ভালো, সবকিছু জানতে নেইও।
ভাল কথা, আমার মধ্যে কি কি আছে, তা কিন্তু অন্য কেউ ভালো বলতে পারে। জানবার কাজটা তাদের কাছ থেকেই করে ফেলবো ভাবছি 🙂
আপনি আছেন তাহলে? ভেবেছি বিশ্বভ্রমণে গেলেন কিনা।
রাসেল হাসান
লেখার গভীরে না ঢুকলে এই লেখার মর্ম বোঝা খুব কঠিন! এক কথায় বলবো অসাধারন! চিন্তা শক্তি আরো উজ্জীবিত হোক!
শুন্য শুন্যালয়
ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্যে।
নীতেশ বড়ুয়া
বুঝি নাই মূল কথা :'(
শুন্য শুন্যালয়
থাউক তাইলে।