দাগহীন হৃদয় বড়ো বিরল পৃথিবীর বুকে
নিস্তরঙ্গ জলের মতো মানুষই বা কোথায়!
ধূসর রাতের মতো জীবনের অলি-গলি,
সূর্যের তেজের মতো নিঃশ্বাস কোথায়!
তবুও প্রেম র’য়েই যায়।
দূরত্ত্বে কিংবা অবহেলায়।
##তবে একটি কথা, ঘৃণা কিংবা বিতৃষ্ণা এলে প্রেম আর থাকেনা। তখন গাছ কিংবা পাখী কারোও সাথেই আর কথা বলতে ভালো লাগেনা। না বলেও পারছিনা চলে এলো দুটো লাইন, লেখার আকাল চলছে বড়ো, কিভাবে ফেলে দেই? তাই তুলেই দিলাম।
**স্মৃতিকাতর মন গাছের সাথেই কথা কয়
আজ আমি কেবলই সময় কাটানো সময়।
~~আমার হাসিগুলো নাকি বড্ড বোকা
তাই এমন অস্থিরতা
এদিকে যে কিছু শব্দ নীরবতা ভেঙ্গে জাগছে
আমি নাকি আমার ঠোঁট হাসছে!
নাকি মন!
কি জানি কোন জন!!
হ্যামিল্টন, কানাডা
২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ইং।
৫৬টি মন্তব্য
ব্লগার সজীব
আপনাকে দেখতে পাচ্ছি লেখায়।কুটুর কুটুর করে কামড়াক 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
ছারপোকার কামড় খেয়েছেন? তাহলে বুঝতেন। অবশ্য আমাকেও কামড় দেয়নি। :p :D)
ব্লগার সজীব
আবেগের ছারপোকা নেই আমার 🙁 আমি চাই থাকুক।কিন্তু কেউ কথা রাখেনা 🙁
নীলাঞ্জনা নীলা
ফিচ্চি ভাভু বাই আমাড় মণ কাড়াফ খরভেন ণা। আভেঘেড় চাড়ফোখা হভস্যই ফাভেণ। ছিন্থা ণাঈ। -{@ (3
সীমান্ত উন্মাদ
যখন হলে ছিলাম, তখন আমাদের মাঝে মাঝে শিক্ষার সাথে ছারপোকার কামড় ফ্রি দেওয়া হত। :D) :p
সীমান্ত উন্মাদ
ও আরেকটা ব্যাপার আপু, এইগুলা পেতাম কিন্তু ভ্যাট ছাড়া। :p
নীলাঞ্জনা নীলা
হাহাহাহাহা :D) :D)
এতো হাসিও না আমায়। এতো হাসি ভালো না। পেটে ব্যথা হয়ে যায়। আমি ওসব লাজুক হাসি কমই দেই। :p
নীলাঞ্জনা নীলা
মাগো। বলো কি সীমান্ত ভাইয়া? আমার মারাত্মক এলার্জি। ছারপোকা কখনও দেখিনি। হোম হেলথ সার্ভিসে এসে তাও এখানে কারো কারো বাড়ীতে ছারপোকা আছে। আমি তো চিনতাম না। মারাত্মক এলার্জি হয়ে গেলো, ডাক্তারে গেলাম। চিঠি লিখে দিলো আমার অফিসে যেনো আমায় আর ওসব বাড়ীতে না পাঠানো হয়। কি যে শান্তি!
তবে যা হয়েছে হাতে ছোট ছোট কিছু কালো দাগ পড়েছে। 🙁
ইমন
দাগহীন হৃদয় 🙂 শুরুটা বরাবরেরমতোই ভালো হয়েছে -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
হুম সবারই হৃদয়ে প্রেম থাকে, সে অতীতে নয়তো চলমান দিনে।
ধন্যবাদ ইমন সুন্দর মন্তব্যের জন্যে। -{@
মেহেরী তাজ
আপু কোন সমস্যা???? কেনো যেনো মনে হলো!
আপনার লেখার আকাল যাচ্ছে? বলেন কি আপু??
কে হাসছে জানার দরকার কি? হাসিটাই তো আসল! (3
নিচের ছবিটাতে কি লেখা আছে আপু??
নীলাঞ্জনা নীলা
পিচ্চি আপু কোনো সমস্যা নেই। সব ঠিক। আসলে আজকাল লিখতে পারছি না।
কেন যে এমন, সেটাও খুঁজে পাচ্ছিনা।
আমি বই কিনলে তার প্রথম পাতায় এমন কিছু না কিছু লিখে রাখি।
“আবেগের ছারপোকারা কুটুর-কাটুর কামড়ে ধরে”
আর হাসি সে তো একেবারে কিনে নিয়েছি। সে ছেড়ে যাবে কই? মাইর দেবো না? :@
মেহেরী তাজ
আমিও লিখি। তবে আমি নতুন বইয়ের চেয়ে পুরাতন বই বেশি কিনি। আগে থেকে কিছু না কিছু লেখা থাকে দেখে।
হায় রে হাসি এবার ভয় পাবে। সাথে থাকবে আবার বেচারা মাইর ও খাবে???
নীলাঞ্জনা নীলা
পুরানো বইয়ে কি করতাম জানো আপু? কাগজ লাগিয়ে গাম দিয়ে সাঁটিয়ে দিতাম। তারপর লিখতাম। 😀
হাসি এজন্যই তো হাসে, বোঝোনা? :D)
মেহেরী তাজ
আপু আমি পুরান লেখা দেখেই কিনি!
নীলাঞ্জনা নীলা
ওহ আচ্ছা তাহলে তো ভালোই। 🙂
জিসান শা ইকরাম
নিজের সাথে নিজে কথা বলার মত মনে হলো
ছোট,সুন্দর
ছাড়পোকা কুট কুট করে কামড়ায়– দারুণ লিখেছো 🙂
সিগনেচার দেখেতো মুগ্ধ হয়ে গেলাম -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা আমার সিগনেচার খুবই কঠিন। এভাবে নামটা আমি গল্পের বইয়ে লিখে রাখি। 😀
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
আমার হাসিগুলো নাকি বড্ড বোকা
তাই এমন অস্থিরতা
এদিকে যে কিছু শব্দ নীরবতা ভেঙ্গে জাগছে
আমি নাকি আমার ঠোঁট হাসছে!
নাকি মন!
কি জানি কোন জন!! -{@ -{@
কত আবেগী ছন্দের মিল
আপনাকে কবি বললে
হবে না ভুল। (y) (y)
ঈদ শুভেচ্ছা -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
মনির ভাই কবি কোনোকালেই নই। ছিলাম না, হবোও না। যা লিখি, তা তো সবার লেখা পড়ে তারপর আসে। মনের ভেতর থেকে যদি নিজের কথা আসতো, তবেই না কবি হতাম।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের সাথে ফুলগুলোও দিয়েছেন। -{@
অরুনি মায়া
হায়রে আবেগ। এই আবেগ ই যত সর্বনাশের মূল। হৃদয়টা আজ আবেগের হাতের পুতুল। যেমন খুশি তেমন নাচায়,,,,,,, কখনো দাগ লাগায়, কখনো ভেঙে টুকরো করে,কখনো দুমড়ে মুচড়ে ফেলে,,,, তবুও আবেগের ক্লান্তি নেই। জীবন টাকে ঘুম পাড়িয়ে তবেই তার বিশ্রাম,,,
অরুনি মায়া
ছবিটা অসাধারণ,,,,,
নীলাঞ্জনা নীলা
ছবিটা তুলেছিলাম গত শীতের বেলায়। এতো সুন্দর কমলা-হলুদ বিকেল সেদিন ছিলো। বোঝা যায় কি প্রচন্ড ঠান্ডায় হাত জমে গিয়েছিলো ছবিটি তুলতে। নাম দিয়েছিলাম “জীর্ণতা।”
আপু আবেগ আছে বলেই যে তুমি লিখতে পারো। এই যে আমাদের পরিবারটায় একই সাথে গল্প-আড্ডা-আনন্দ নিয়ে কাটানো জীবন আবেগ ছাড়া কি হতো? চোখে না দেখা মানুষগুলোর জন্য মনের যে চোখ খুলেছে, সে কি কোনোদিন হারাবে? জানো আপু আমার কিছু বন্ধু তখন ইয়াহুতে অনেক আড্ডা দিতাম, গ্রুপে। কতো আড্ডা-গল্প-রাগ-ঝগড়া, আজও ভুলিনি ওদের। তবে কষ্ট হয়না ভাবলে, আনন্দ পাই। আমার একটা বান্ধবী তিন্নী ওকে আমি জানু বলে ডাকতাম। কখনো ওকে হাসি ছাড়া দেখিনি। এসেই বলতো, “এই কি করিস? যা-ই করিস, চালিয়ে যা।” বলতাম তোমার মাথায় কি শুধু দুষ্টুমী ঘুরে? বলতো, “ঠাকুর ঘরে কে রে! বেশী বললে কিন্তু লাত্থি খাবি।” ওকে ভাবলেই আমি প্রাণখুলে হাসি। আবেগের জন্যেই তো এসব। অভিমান করে আড়াল তুলেছে, ফিরে আসতে হবেই। জানি আমি। অপেক্ষা করি। অপেক্ষায় থাকি।
এই দেখো কতো গল্প বলে ফেললাম। 😀
অরুনি মায়া
এই আপু কি করছ??????
যা করছ চালিয়ে যাও,,,,,
আমি চোখে দেখবনা
একটুও করবনা মিয়াও মিয়াও,,,,,
নীলাঞ্জনা নীলা
দেখলেও সমস্যা না। আমি অনেক সাহসী, ভীতু না। 😀
ছাইরাছ হেলাল
প্রেম প্রেমই রয়ে যায় দূরত্ব ও অবহেলায়!!
কাঠালের আমসত্ত্ব এর মত মনে হয়, দূরত্বে ও অবহেলায় দোল খাবে গাছের মগডালে।
কল্পনার নৌকা আকাশ বেয়ে চলতেই থাকুক।
ছারপোকার কামড় খেয়ে এমন কালোত্তীর্ণ শিল্পকর্ম হলে কামড় ই ভালো।
ছোট্ট লেখাও যে চমকপ্রদ ভাবে সুন্দর হতে পারে এ লেখাটি তার উদাহরণ।
লেখা নেই তাতেই এই!! লেখা যেন ‘নেই’ হয়েই থাকে, আমাদের এমন হলেই চলবে।
নীলাঞ্জনা নীলা
কবিভাই “ভালোবাসা কারে কয়!”
কতোই তো লিখি। একেবারে ঠিক গাছের মগডালে আমি সব মাহজাবিনদের দুলতে দেখি। \|/
কল্পনা নিয়ে যা লেখেন আপনি, একটু ধার দেবেন? তাহলে আমিও কিছু লম্বা লাইন তৈরী করতে পারি 😀
ছারপোকার কামড় মানে, ভয়ানক কামড়। এলার্জি কনফার্ম। কিছু ক্লায়েন্টের বাসায় দেখেই এলার্জি। রিপোর্ট করেছি, তারপর আমার ওসব বাসায় যাওয়া বন্ধ করলো অফিস। ভাগ্যিস তা নইলে আজ আমি একেবারে নেই হয়ে যেতাম। বাঘ-সিংহ তো গিলে খায়, ছারপোকারা খুটিয়ে খুটিয়ে মারে। বুঝলেন? 😀
লেখা আসলেই নেই। তাইতো এতো ভালো বলছেন, স্বান্তনা দিচ্ছেন। 🙁
সিকদার
“তবুও প্রেম র’য়েই যায়।
দূরত্ত্বে কিংবা অবহেলায়।”
(-3
নীলাঞ্জনা নীলা
যদি কিছু মনে না করেন, আপনার হার্টের ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিৎ খুব তাড়াতাড়ি।
লেখার আগে আমি আগেই সেলাই দিয়ে এসেছি, তাই লেখার পর হার্ট হাঁটেনি। 😀
কিছু মনে করবেন না, মজা করতে ভালোবাসি। ধন্যবাদ আপনাকে। 🙂
অরণ্য
মাঝে মাঝে একটু আধটু আকাল পড়া ভাল। তবে অকালে আকালটা একটু বেশি। কুটুর কুটুর গল্পও ভাল বলেন আপনি।
নীলা আপু একটু গা ঝাড়া দিয়ে উঠুন তো। কিছুদিন ধরে আপনাকে বোধহয় আমরা একটু কম পাচ্ছি। 🙂
আমার খুব ভাল লেগেছে লেখাটি। (y)
নীলাঞ্জনা নীলা
ঠিক ঠিক ঠিক…………
আমিও নিজেকে কোথাও পাচ্ছিনা খুঁজে। কি যে হয়েছে, শব্দেরা অনশন শুরু করেছে। যতো বোঝাই, বলি
কিছুতেই মানছেনা। আন্দোলনের কারণ না জানলে কিভাবে হবে?
কুটুর কুটুর গল্প বড়ো টানে। কিন্তু সেটাই তো হয়না। আমি যখন আসি আপনারা সবাই ঘুমের দেশে। আর যখন আপনারা সবাই আসেন আমি দৌঁড়াই কানে ফোন হ্যাল্লো মিজ মারি আয়াম ফ্রম……কামিং উইদিন ২০ মিনিটস। \|/
অরণ্য
আপনি আন্দোলনের কারণ খুঁজে পাচ্ছেন না। আর আমি বলি অন্য কথা। আমরা অনেক সময় কারণ বের করে এনে দেখতে চাই না; সেটা কিছুটা কুৎসিত আমরা আগেই অনুমান করি কিংবা আমরা নিজেরা খুব ক্লান্ত এ খোঁড়াখুঁড়িতে অথবা আমাদের সময় নেই এ খোঁড়াখুঁড়ির। অনেকে আমরা আমাদের কিছু ‘বিনাইন টিউমার’ এমনিতেই বয়ে বেড়াই অপারেশনের আলসেমিতে কিংবা অপারেশনের ভয়ে। “আমার মন খারাপ কেন তা আসলে বুঝতে পারছি না” কিংবা “এমনিতেই মন খারাপ” বা “এমনিতেই ভাল লাগছে না” – এগুলো আমি বিশ্বাস করি না। অনেকের এমন কথা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মেনে নেই বটে কিন্তু মনে নেই না। ‘হোয়াই’ বা ‘কেন’ দিয়ে সিক্সথ লেভেল পর্যন্ত গিয়ে দেখবেন একবার? 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
কয়েকটি কথা আমার অসম্ভব বিরক্তি ধরায়। যেমন “কেমন জানি ভালো লাগছে না।” “আসলে আমি ভালো নেই।” তবে খুব সত্যি আমি জানি আমার কি হয়েছে, কেন লিখতে পারছিনা। সবই জানি-বুঝি। কিন্তু বলতে পারছিনা। কিছু কিছু ব্যাপার জীবনে ঘটে যার কোনো সমাধান থাকেনা। কারণ ব্যাপারটি যে সমস্যা নয়। অনুভূতিকে না পারে ভাসিয়ে নিতে, না ডোবাতে, না তুলতে।
তবে আমি এমন সময়ের মুখোমুখি হয়ে নিজেকে আরেকভাবে চিনতে পারছি। লেখা না আসুক, তাতে কি! সবসময় যে ইচ্ছে-আশা পূর্ণ হতেই হবে এমন তো কোনো কথা নেই। চাইলেই পেয়ে গেলে আর কিছু থাকেনা। কিছু থাকুক না-পাওয়ায় অবুঝ ভাবনায়। ভালো আছি, এই তো ঢের।
শোনা গানটা আবার শুনুন। -{@
https://www.youtube.com/watch?v=fpVyR87JCrE
অরণ্য
লেখা না আসুক, তাতে কি! (y) (y)
সবসময় যে ইচ্ছে-আশা পূর্ণ হতেই হবে এমন তো কোনো কথা নেই। (y) (y)
গানটি আমার খুব পছন্দের… 🙂
আজ সোনেলা দিন। -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
এই তো স্বাভাবিক। তবুও আশা রাখি, ছাড়িনা।
আরেকটি প্রিয় গান আছে, “হাল ছেড়োনা বন্ধু” নিজেকেই শোনাই এবং শুনি।
ভালো থাকুন। -{@
অরুণিমা
অকাল বলে কিছু কি আছে নীলাদি?কত সুন্দর আর শক্তিশালী লেখনী আপনার।
নীলাঞ্জনা নীলা
না গো দিদি, লিখতেই পারছি না। এমন অবস্থা কখনো হয়নি। এ যে কি এক অস্থিরতা, জানি ঠিক হয়ে যাবে।
তবে একদিকে ভালো মাথা পুরো ভাবনাহীন, আবেগের কূয়োটাও ভরাট। শুধু গান শুনি আর পড়ি। মাঝে-মধ্যে গেয়ে উঠি যতো জোরে গাওয়া যায়, নেচে উঠি যেমন-তেমন দর্শক হলো লিভিং রুমে সাজানো আমার সবুজ গাছগুলো। ওদের আদর করি, গল্পও করি। বকিও। লেখালেখি হারালে কষ্ট নেই, পাগলামো হারিয়ে গেলে আমি নাই হয়ে যাবো। বুঝলে?
ভালো থেকো। লেখাদের যত্ন নিও। অবহেলা পেলে পেলে অভিমানে দূরে সরে যায়। -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
এই যাহ স্যরি তুমি বলে ফেললাম। কিছু মনে করবেন না দিদি।
অরণ্য
“লেখালেখি হারালে কষ্ট নেই, পাগলামো হারিয়ে গেলে আমি নাই হয়ে যাবো।” – ঠিক! ঠিক! ঠিক! 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
আসলেই। অহঙ্কারী নই, কিন্তু সত্যি আনন্দের অলি-গলিতে তাদের নিয়ে যেতে পারি, যারা আনন্দ করতে এবং হাসতে ভালোবাসে। চলুন যাই ঘুরে আসি গানে আর আড্ডায়।
অরণ্যের দিন-রাত্রিতে গানের সুর সাথে নিয়ে জিসান নানার বটতলায় চলুন। \|/
সীমান্ত উন্মাদ
আমি কারো লিখা নিয়মিত পড়লে ভাবি, কেন এই লিখা নিয়মিত পড়ি, ভেবে বের করলাম আপনার প্রত্যকটি লিখায় জীবন বোধ প্রবল থাকে, আর আমার একজন লেখকের কাছে এইটাই প্রত্যশা করি বলেই আপনার লিখা পড়ি আপু।
অনেক অনেক শুভকামনা নিরন্তর। (3 -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
ভাইয়া আবার আপনি বলা শুরু করে দিলেন? 🙁
কিচ্ছু বলবো না গল্প। 🙁 🙁
সীমান্ত উন্মাদ
ভয়ে আপনি বলছি, কারন আমার স্বভাব হল, কাউকে আপন মনে হলেই তুমি বলা শুরু করে দেই। তখন আবার অনেকে মাইন্ড করে, তাই ভাবলাম আপু তোমাকে তুমি বললে আবার না, তুমিও মাইন্ড করে বসো। এমনও আমাকে শুনতে হয়েছে যে তুমি করে বললে নাকি কারো কারো সন্মানহানী হয়। অথচ আমি তাকেই তুমি বলি, যাকে আমার আপু বা বন্ধু মনে হয়। আবার উল্টোটাও হয়েছে, এই যেমন আপু তোমাকে আপনি করে বলাতে তুমি মন খারাপ করেছো। যাও আপু তোমাকে তুমি করেই বলি। জানো আপু আমার ব্লগিং জীবন কিন্তু বাংলা ব্লগের শুরু থেকেই, যা হয়ে গেছে প্রায় ১৫ বছর? এই সময়ে অনেক অনেক আপু, ভাই, বন্ধু এবং একজন মামা পেয়েছি যারা আজো ঠিক তোমার মতই আমার খবর নেয়, স্নেহ করে, অনুপ্রেরনা দেয়, ভালবাসে। আমার এই প্রাপ্তিই আমার জীবনের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। এই ভাললাগা থেকেই এতো এতোদিন এই ভার্চুয়াল দুনিয়ায় আছি। ঠিক আছে আজকে থেকে আর কখনও তোমাকে আপনি বলবো না। ভাল থেকো আপু প্রতি মুহূর্তে মনে রেখো এই ভাইটাকে। (3 -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
\|/ \|/ \|/ \|/
খুউব খুশী। এতো কিছু পেলে আর কি লাগে জীবনে ভাইয়া? -{@ (3
রিমি রুম্মান
আপনার তোলা ছবিগুলো বরাবরই অন্যরকম সুন্দর হয়। হাতের লেখা কিন্তু চমৎকার। বাংলা লেখা প্রায় ভুলতে বসেছি যে… শুভকামনা -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
রিমি আপু কোথায় থাকেন? কতোদিন পর এলেন! কেন? এমন করতে নেই। সময় তৈরী করে আসবেন রোজ।
আর ছবি কিন্তু ভেবে-চিন্তে তুলিনা। যা ভালো লাগে তোলার পর দেখি বেশ লাগছে, তখনই দিয়ে দেই এখানে। আর লেখার কথা বলছেন? এটা তো বোঝা যাচ্ছে। এমন লেখাও আছে নিজেই বুঝিনা। :p আমার হাতের লেখা ভালো না আপু। 😀
প্লিজ প্লিজ রোজ আসুন। -{@
শুন্য শুন্যালয়
নিস্তরঙ্গ জল আয়না হয়ে যায় আপু যাতে কখনই সত্যিকারের মানুষকে দেখা যাবেনা, যাবে তার উল্টো প্রতিবিম্ব। অকালে আকালের বোধন নাকি আকালে অকালের বোধন বলতো আপু? ভুলে যেওনা তুমি, তুমি। তাই লেখার আকাল কে স্বাগতম, যদিও আমরা আকাল দেখছিনা। তোমার এক লাইন পেলেই খুশি হয়ে যাই, তাতে তোমার ঠোঁট হাসে যে।
আবেগ কুটুর কুটুর করে কামড়ায় কি বলছো? খেয়ে বসে আছে টের পাওনি?
নীলাঞ্জনা নীলা
হাহাহাহাহাহা। তোমার শেষের কথাটি খেয়ে বসে আছে, সে কি আজ?
গানটি শোনো, এই তো আমি-আমরা সবাই একই, এমনই।
https://www.youtube.com/watch?v=TWay4WyyhKI
আর আকাল আসলেই। মন ভরে না, লিখে। খাপছাড়া। ও আপু আমি এলে তুমি থাকোনা, ধ্যত্তেরি। 🙁
শোনো লেখা দাও। অন্তত সেই নিয়েই থাকি। -{@ (3
শুন্য শুন্যালয়
এইতো এই আছি কানামাছিতে,
আমি অন্ধ, ছুঁতে পারিনা,
আর তুমি? দেখেও ধরা দাওনা
বেশ চলুক তবে অন্যকিছু। গোল্লাছুট?
ফাঁকফোকর খুঁজে বেরিয়ে যাওয়া
দেখোনা, এখানেও সেই ছুঁতে চাওয়া।
স্পর্শরা চায় শুধু মুঠোয় হোক বন্দী
তবু দেখো শক্ত করে চেপে ধরা বালু গড়িয়েই যায়, আঙ্গুলের ফাঁক গলে।
কেমন আছো আপুটা?
নীলাঞ্জনা নীলা
আমিও আছি আলোর ডানায়
উড়ছি, ভাসছি
ওই দূরের নীলাকাশে
স্বপ্ন-রঙ বুনছি।
ভালো এবং অনেক ভালো। তিনদিনের অফ, খারাপ থাকার কথা তো না। 😀
শুন্য শুন্যালয়
কাউকে ডাকতেই বেশি ভালো লাগে তাইনা আপু?
নীলাঞ্জনা নীলা
একজনকেই ডাকতে বেশী ভালো লাগে। আমার রঙ, প্রেম, স্বপ্ন, শৈশব, কিশোরী, তারুণ্য সব তো নীলে নীলাকার। ওই রঙ ছাড়া আমি যে বে-মানান। 🙂
আপু ভালোবাসি -{@ (3
শুন্য শুন্যালয়
তুমি নীলে ডুবেছ, আর আমি রঙ এ। এখন কেউ প্রিয় রঙ জিজ্ঞেস করলে বলতে পারিনা। সব রঙ প্রিয় আমার, সব। নীল তোমাকে এত ডুবিয়েছে, আমি যে তোমার চারপাশ থেকে অভিমানে সব রঙ কে ঘুরপাক খেতে দেখছি।
লাভু আপু (3
নীলাঞ্জনা নীলা
আপু গো আমি তো জন্ম থেকেই নীল নিয়ে আছি। আর সব রঙ অভিমান করবে কেন? সাদা-কালো উফ এ তো আমাকে অন্যরকম সাজিয়ে নেয়। টিয়া রঙ আমায় সবুজের কাছে নিয়ে যায়। লাল লাজুক করে তোলে। কটকটা রঙ আমায় টানেনা। আর গোলাপী হলো সবচেয়ে অপছন্দের রঙ।
শোনো রঙ মেখেই আছি। এবার চলো গান করি। প্রথমদিকে এডিট করেছিলাম। আমি এসবে বড়ো আনাড়ি, বুঝেছো? -{@ (3
https://www.youtube.com/watch?v=XLot1XO_iO4
লীলাবতী
প্রেমটা যে কি বস্তু তাই বুঝলাম না,জীবনটাই বৃথা আমার।প্রেমের কিছুই আসেনা আমার।
নীলাঞ্জনা নীলা
লীলাবতীদি একটি কঠিন সত্যি কি জানেন, জীবনে মানুষ ভালোবেসে ভালোবাসা না পেলেও কাউকে না কাউকে ভালোবাসেই। তাই আপনিও কাউকে আপনারই অজান্তে ভালোবাসেন, প্রকৃতির নিয়ম কখনো পাল্টানো যায় না গো। -{@ (3
ভালোবাসি এবং ভালোবাসা শেখাই চলুন।