যেতে যেতে–বাস,ট্রেন,স্টিমার বা আকাশ পোতে দেখা হয়।হয়ে যায়।গন্তব্যের নির্দিষ্টতা জেনে,এমন কি না জেনেও আলাপে আলাপ হয়।
এন্তার গাল-গল্প হয়,ঝাঁক বাঁধা হুল্লোড় হুলাহুলি হাসি-ঠাট্টার ছলে হয় হৃষ্ট হৃদ্যতা।জিন চাপানো সময়ের ঝানু তাগড়া ঘোড়ায় চেপে চলে যাব যে যার গন্তব্যে,ভেজা চোখে আর রোরুদ্যমান মুখে পেছন ফিরে তাকাতে তাকাতে।জাতিস্মর হয়ে আবার হবে জম্পেশ আড্ডা কোন না কোন দিনে কোথাও না কোথাও।
সোনেলায় শুন্য শুন্যালয়ের জন্মদিনে এই শুভেচ্ছা।
সুদূর,বিপুল সুদূর নয়। এই তো সেদিনের গুড়িসুড়ি লিখিয়েটি গুটিগুটি হাঁটি হাঁটি পা পা করে আজ বিপুল উজ্জ্বলতায় উচ্ছল চূড়োয়। চিকমিকে সুন্দরের সৌন্দর্য নিজেই শুধু দেখেননি, চোস্ত দেখক আমাদেরও ভাগে নিয়েছেন। এ যেন চেটেপুটে খাই বিসমিল্লার সানাই। একান্ত তাঁরই ভোর আমাকে (আমাদের) দেখতে দিয়েছেন বলে অশেষ কৃতজ্ঞতা। এহেন বেসামাল রিনিঝিনি নূপুর নিক্কনে(আমি নিজে) ঢাকা পড়ে গেলেও গাঁইগুঁই করব না কিছুতেই তা আগাম জানান দিচ্ছি। আমরা তো আমরাই।
৫৬টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
এই না হলে সহ ব্লগার ?
সোনেলায় কারো লেখা শুরুর বর্ষপুর্তির পোষ্ট এই প্রথম।
তাঁর বর্ষপুর্তির পোষ্ট দেয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি -{@
বনলতা সেন
সহ ব্লগারদের প্রতি সহ আন্তরিকতা ছড়িয়ে যাক সবার মাঝে এই কামনা করি ।
প্রথম বা দ্বিতীয় এ সব ভাবিই না । আনন্দে লিখি । আনন্দে পড়ি ।
আপনাকেও ধন্যবাদ প্রথম মন্তব্যের জন্য ।
জিসান শা ইকরাম
শুন্য শুন্যালয় নিজে খুব ভালো লিখছেন ইদানিং
এ ব্যাতিত অসীম ধৈর্য্য নিয়ে অন্য সব ব্লগারের প্রতিটি পোষ্ট পড়েন এবং মন্তব্য দিয়ে উৎসাহিত করেন সবাইকে। এই ধৈর্য্য অনেকেরই নেই। বলা যায় নিজের পোষ্ট, নিজের পোষ্টের মন্তব্যের জবাব , অন্যের লেখা পড়ে মন্তব্য করে সোনেলাকে একাই মাতিয়ে তুলছেন তিনি। যা আপনার মত অনেককেই সংক্রামিত করেছে। বনলতা সেন তাঁর খোলস ভেঙ্গে বেরিয়ে এসেছেন।
নিজে পোষ্ট দেয়া, অন্যের লেখা পড়ে মন্তব্য দেয়ার মত কঠিন কাজটি তিনি গত এক বছর ধরে করে আসছেন, কৃতজ্ঞ হয়ে থাকবে সোনেলা তাঁর কাছে।
এমনি উচ্ছলতায় আগামী দিনগুলোতে নিজেও থাকুন আর সোনেলাকেও রাখুন এই প্রত্যাশাই করি।
সোনেলায় বছর পুর্তিতে অভিনন্দন শুন্য শুন্যালয় -{@
শুন্য শুন্যালয়
লজ্জা লাগছে আসলে এতো প্রশংসা শুনে। একা বুঝি মাতানো যায়? কতোটা উৎসাহ অনুপ্রেরনা পেয়েছি আপনাদের কাছ থেকে, সেজন্যই আজ পাশে থাকার আপ্রাণ চেস্টা থাকে। সোনেলার কাছে, আপনাদের কাছে আমি কৃতজ্ঞ।
বনলতা দি কে ধন্যবাদ জানাতে চাই, আবার চাইনা। নিজের মানুষদের ধন্যবাদ না দিলেও চলে।
বনলতা সেন
নজ্জা পাওয়ার কিছু নেই । যাহা বাহান্ন তাহাই বাহান্ন ।
আপনি এত্ত এত্ত কেপ্পন ! ধনবাদ ও দিতে চান না ।! আচ্ছা দিতে হপে না ।
বনলতা সেন
লেখায়,মন্তব্যে ও ধৈর্যে সে অপ্রতিদ্বন্দ্বী । মন্তব্যের বেলায় অকৃপণ হতে পারব না , হতেও চাই না ।
আমি যার লেখা পড়ব আমি চাই সে আমার লেখা সত্যি পড়বে । আমার সাথে অযথা ওভার স্মার্ট হয়ে মন্তব্য করা
অর্থহীন , তা সে যে যত বড় ল্যাখক ই হন না কেন । “শব্দ চয়ন দুর্দান্ত হয়েছে !! শুভেচ্ছা রইল দিদি ”
অচল মাল এসব এখানে । আমি আমার সীমিত সাধ্যের মধ্যে থেকে সবার জন্য লিখি ।
শুন্য শুন্যালয়ের কথা আলাদা করে বলার কিছু নেই , প্রায় সবই যে বলে দিয়েছি ।
ধন্যবাদ আবার ও ।
ছাইরাছ হেলাল
এক অনন্য দৃষ্টান্ত হয়ে থাকল এই লেখা সোনেলাতে অবশ্যই । হয়ত আপনাদের জন্যই সোনেলা পৌছে যাবে
আন্তরিকতার স্বর্ণদ্বারে ।
সোনেলায় জন্মদিনে যদি এই লেখা হয় আসল জন্মদিনের লেখাটি আমার কল্পনাতে ধারণ করে না । প্রতিবারে লেখায় নিজেকে নিজেই ছাড়িয়ে যাচ্ছেন , কী করে তা সম্ভব তা আমার জানা নেই ।
কেলো ভুতে সারাদিন থান ইট দিয়ে মাথা ঠুকে দিলেও এক লাইন এরকম লেখা বেরোবে না , আমি নিশ্চিত হয়েই বলতে পারি । শুন্যালয় এর ধৈর্যের শেষ নেই । সব লেখা পড়ে পড়ে মন্তব্য দিয়ে যাচ্ছে । যদিও অনেকেই তাঁর লেখায় মন্তব্য করা দূরে থাক ,তাদের দেয়া মন্তব্যের উত্তর দেয়ার প্রয়োজন বোধ করে না । অবশ্য তাতে অন্যের লেখা পড়া বা মন্তব্য দিয়ে যাওয়া একটুও কমে যায় নি ।
আপনাদের উভয়ের সচ্ছন্দ যাত্রা কামনা করছি ।
শুন্য শুন্যালয়
বের হলে আপনার মাথা থেকেই বের হবে, তবে বনলতা দি তো একজনই।
এটা বনলতা দির অনেকগুলোর একটি বেস্ট লেখা আমার কাছে।
আপনি ঠিকই বলেছেন, একটুও কমেনি, তার একটা শানে নজুল আছে।
থ্যাংকস ভাইয়া।
ছাইরাছ হেলাল
শানে নজুল এর একটু ভাগ আমরাও চাই ই ।
বনলতা সেন
শানে নজুল আমিও জানতে চাই ।
বনলতা সেন
এখন ই বেস্ট বলা ঠিক না ।
‘ভোরের’ সিরিজ লিখে ফেলব কিন্তু ।
শুন্য শুন্যালয়
এটি অনেকগুলো বেস্টের একটি। ভোরের সিরিজ চলছে, চলবেই। তবে আমিতো আবার হিংসুটে, জানেনই। ভোর লিখার আগে আপনার লেখা খুলে বসে ভাবছিলাম এমন আমি কবে লিখবো। শেষ পর্যন্ত ভোরকেই বললাম কিছু শব্দ এনে দাও।
শানে নুযুল বলেই তো দিয়েছি, কেউ উত্তর না দিলেও সবার লেখাটাকে শ্রদ্ধা করছি, একটা লেখার জন্ম দেয়া আমার কাছে একটা সৃষ্টির মতোই কঠিন।
আর আমাকে কেপ্পন বলা হলো? 🙁
দেবই না ধন্যবাদ। আমি জানি ধন্যবাদ পাবার জন্য এই লেখা নয়।
বনলতা সেন
দৃষ্টান্ত তখনই বলা যায় যখন তা অন্যদের মাঝে উদ্দীপনা সৃষ্টি করে । অক্ষম লেখিয়ে আমি ,আমার লেখায়
অনেক কিছু হয়ে যাবে তা মনে নিয়ে লিখি না । আপনারা তা জানেন ও বুঝতেও পারেন । কেলোকে তার কাজের আগে আমার কাছে পাঠাবেন , আমি বলে দেব থান ইটের আকার প্রকার আকৃতি । তখন আর আপনার সমস্যা হবে না । চোখের নিমেষে লেখা বেড়িয়ে যাবে ।
আপনাদের সচ্ছন্দতাও আশা করি । এত্ত ভাল ভাল না । ধন্যবাদ ।
শুন্য শুন্যালয়
কি করেছেন বনলতা দি? এটা আমার জীবনের সবচেয়ে সুন্দর উপহারের একটি। আপনি সত্যিই নিজেকে ছাড়িয়ে যাচ্ছেন দিনে দিনে।
জিন চাপানো সময়ের ঝানু তাগড়া ঘোড়ায় চেপে চলে যাব যে যার গন্তব্যে,ভেজা চোখে আর রোরুদ্যমান মুখে পেছন ফিরে তাকাতে তাকাতে।জাতিস্মর হয়ে আবার হবে জম্পেশ আড্ডা কোন না কোন দিনে কোথাও না কোথাও………
মনটা কস্টে ভরে গেলো পড়ে। এই সোনেলাতেই যেন দেখা হয় সবার, আবার এখানেই।
বনলতা দির ঝর্না ধ্বনি ছাড়িয়ে যায়, এমন ঝঙ্কার নেই কোথাও।
ঋণে জড়িয়ে নিলেন, বনলতা দি। পাশেই থাকতে পারি যেন সবার। শুভকামনা, যতোটা করা যায়। -{@
ছাইরাছ হেলাল
কায়মনে অম্লানবদনে ‘আমরা তো আমরাই’ এর উৎপাতহীন পূর্ণতা মেনে নিয়েছি আগেই , আপনাদের লেখার ঠাট, বাট ও ঝাঁজ সহ । কিঞ্চিত গাত্রদাহ অনুভূত হলেও ।
এমন আনন্দাবেগ এখানে মনে হয় এই প্রথম আপনি প্রকাশ করলেন ।
সে স্রোত আপনার লেখায়ও দেখতে পাচ্ছি ।
লেখাটির ভাল মন্দ নিয়ে কিছু বলার সাহস নেই ।
বনলতা সেন
কিঞ্চিত গাত্রদাহ কিন্তু উপাদেয় । চালু থাকুক ।
মন্দ বলতে সাহস লাগে না । বলে ফেলুন কষ্ট করে ।
বনলতা সেন
আমি আবার কখন কী করলাম ? যা কিছু করার তা তো আপনিই করছেন । করে যাচ্ছেন । আমি শুধু বর্ণনা
দিলাম মাত্র । কখন কোথায় কীভাবে কাকে ছাড়ালাম তা না বলে দিলে হবে ?
আচ্ছা কষ্ট পেতে হবে না । ঈশ্বর আপনার ইচ্ছে টুকে নিয়েছেন । সোনেলাতেই দেখা হচ্ছে ।
বেশি বেশি ঋণ কিন্তু ভাল না । শেষে আবার ডিফল্টার হয়ে যাবেন । হি…হি ।
শুন্য শুন্যালয়
কেউ কাওকে কোথাও ছাড়িয়ে যাবেনা। আর এসমস্ত যাওয়া যাওয়ি আমার একদম ভাল্লাগেনা, মনে না করিয়ে দিলে চলেনা?
ঘোড়া কে কতোটা জোরে চালাতে পারে সেটাও বিবেচ্য। আশা করি আমিই জিতবো। ভালো থাকবেন অনেক অনেক।
ছাইরাছ হেলাল
সুন্দরীর ললাটের সিন্দুর বিন্দুর মত সোনেলার কপোলদেশে শিল্পীর নিপুণ তুলিতে লেখা সুন্দর সুন্দর লিখনমালায় দৃষ্টিতে বিভ্রম ঘটায়। তার দায় আপনাদের দুজনের ।
১৬ তারিখে লেখার ঘোষনা দিয়েছিলেন !
শুন্য শুন্যালয়
বিভ্রমের দায় বনলতা দির, এমন লিখতে পারে কেমন করে কে জানে, জীবনানন্দ কেনো যে আমার নাম নিয়ে গেলো না !!!
বান্দা হাজির, চোখ রাখুন ।
বনলতা সেন
এ দায় শুধুই আপনার । কই ? আমি তো তেমন করে কিছু লিখিনি ।
মহৎ কবি ভুল করেছেন , আপনি তা পুষিয়ে দিচ্ছেন দেখতেই পাচ্ছি ।
শুন্য শুন্যালয়
কবিরা ভুল করতেই পারে। এই ভুলের সংজ্ঞা কবিরাই ঠিক করবে। আপনার লেখা শেষ। বাকিটা আমাদের উপর ছেড়ে দিন।
বনলতা সেন
আমার কোন দোষ নেই , দেয়া যাবেও না ।
ওয়ালিনা চৌধুরী অভি
যারা এই ব্লগে আসেন না , তাঁরা ধারনাই করতে পারবেননা এখানে কত বড় মাপের লেখক আছেন। আর সোনেলার পরিবেশ কত ভালো এবং আন্তরিক। যেন একটি পরিবারের সবাই।
‘ এন্তার গাল-গল্প হয়,ঝাঁক বাঁধা হুল্লোড় হুলাহুলি হাসি-ঠাট্টার ছলে হয় হৃষ্ট হৃদ্যতা।জিন চাপানো সময়ের ঝানু তাগড়া ঘোড়ায় চেপে চলে যাব যে যার গন্তব্যে,ভেজা চোখে আর রোরুদ্যমান মুখে পেছন ফিরে তাকাতে তাকাতে।জাতিস্মর হয়ে আবার হবে জম্পেশ আড্ডা কোন না কোন দিনে কোথাও না কোথাও। ‘ (y) অসাধারন ।
আপনাকে এবং শুন্য শুন্যালয়কে শুভেচ্ছা ।
বনলতা সেন
লেখকদের মাপ নিয়ে আমার আপত্তি আছে । তবে আন্তরিকতায় শ’য়ে শ । তা মানছি হাজারবার ।
আমারা ছয়-ছোট্ট পরিবারের মতই । আপনি ও আমাদের একজনা ।
আপনাকেও শুভেচ্ছা রানীজী ।
ওয়ালিনা চৌধুরী অভি
আমি রানীজী হলাম কবে থেকে ? উদাস হয়ে গেলাম কিন্তু
নুসরাত মৌরিন
সোনেলায় এসেছি এক সপ্তাহ হবে হয়ত,কিন্তু এখানে সবার যে কি বিপুল ভালবাসার ক্ষমতা!!অসাধারন অসাধারন সব লেখা…ইদানীং তো আমার সকালটা শুরুই হয় না সোনেলায় চোখ না বুলালে।
ভাষা শৈলী,শব্দচয়ন অপূর্ব…এ নিয়ে আমার মত অভাজনের খুব বেশি বলা ঠিক মানায় না।কিন্তু সকাল সকাল মন ভাল করে দেয়া এই লেখাগুলোর জন্য কাঙ্গালের মত অপেক্ষায় থাকব প্রতিদিন।
শুন্য শুন্যালয়ের প্রতিটা দিন হোক সোনেলা…
বনলতা সেনের লেখায়…সত্যি যেন সিংহল সমুদ্র আর দারুচিনি দ্বীপে্র এক দন্ড শান্তি খুঁজে পাওয়া…।সত্যিই আপনি কবিতার বই থেকে উঠে আসা বনলতা সেন নন তো?
🙂
বনলতা সেন
খুবই সংক্ষিপ্ত পরিসরের পরিবার । তা হয়ত আপনি ইতি মধ্যেই দেখে নিয়েছেন । যাদের আন্তরিক আবর্ত নিয়ে আমরা ঘোরাফেরা করি শুন্য শুন্যালয় তাদের অন্যতম । তাই প্রচ্ছন্ন বহিঃপ্রকাশ স্বাভাবিক ও সচ্ছন্দ ।
আমরা আবার একটু অনিয়মিত লিখিয়ে , জাত লেখক না হলে যা হয়, তেমন ।
আপনার প্রশংসা বশি বেশিই ।
ভালো থেকে নিয়মিতই লিখুন ।
সঞ্জয় কুমার
বনলতা দি কে একম একটা লেখার জন্যে ধন্যবাদ । । আর শুন্য শুন্যালয় আপুকে শুভ জন্ম দিন । আপনার ধৈর্য শক্তির প্রতি শ্রদ্ধা ।
বনলতা সেন
পড়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ ।
মেঘাচ্ছন্ন মেঘকুমারী
কারো বছর পূর্তিতে বা যে কোন শুভেচ্ছায় এত কিউট লেখা হতে পারে তা জানা ছিলনা। অভিনন্দন যে কাকে দেবো বুঝতে পারছি না।
-{@ যেতে যেতে–বাস,ট্রেন,স্টিমার বা আকাশ পোতে দেখা হয়।হয়ে যায়।গন্তব্যের নির্দিষ্টতা জেনে,এমন কি না জেনেও আলাপে আলাপ হয়।
এন্তার গাল-গল্প হয়,ঝাঁক বাঁধা হুল্লোড় হুলাহুলি হাসি-ঠাট্টার ছলে হয় হৃষ্ট হৃদ্যতা।জিন চাপানো সময়ের ঝানু তাগড়া ঘোড়ায় চেপে চলে যাব যে যার গন্তব্যে,ভেজা চোখে আর রোরুদ্যমান মুখে পেছন ফিরে তাকাতে তাকাতে।জাতিস্মর হয়ে আবার হবে জম্পেশ আড্ডা কোন না কোন দিনে কোথাও না কোথাও। -{@ (y) (y) অসাধারন ।
আমার কথা মনে থাকবেনা জানি আমি :p
বনলতা সেন
আপনার জন্য এর থেকেও ভালো লেখা হতে পারে । আপনার কথা মনে থাকবে না কেন ?
আপনি ভুলে না গেলে আমরাও আপনার সাথেই থাকব ।
দু’জনকেই বেশি বেশি ধন্যবাদ দিয়ে দিন । কম হলে কিন্তু চলিবে না । মনে থাকে যেন ।
লীলাবতী
যোগ্য মানুষের জন্য যোগ্য পোষ্ট। সোনেলা আর শুন্য শুন্যালয় ধীরে ধীরে একীভূত হয়ে গিয়েছে। এমন কোন লেখা মনে হয় খুঁজে পাওয়া যাবেনা, যেখানে আপুর উপস্থিতি নেই। প্রতিটি লেখা উনি মনোযোগ দিয়ে পড়েন এবং মন্তব্য করেন। আমার মত ফাঁকিবাজি মন্তব্য ‘ খুব ভালো লেগেছে ‘ করেন না :p :p
অত্যন্ত আন্তরিক বলেই সবার মন জয় করেছেন উনি।
আপনার লেখা সম্পর্কে আর কি বলবো। কিভাবে অন্য ব্লগারকে সন্মান দিতে হয়, তা অত্যন্ত আন্তরিক ভাবে দেখিয়ে দিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে ।
বনলতা সেন
তাঁর ধৈর্য্য অপরিমেয় । উত্তর না পেলেও মন্তব্যে বিরতি নেই । কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না …..ভালো লিখছেন,
সুন্দর শব্দ চয়ন ,এই সব ছ্যাচড়া কথা । যার যা প্রাপ্য সম্মান তাই তাঁকে দিয়েছি ।
আপনি ভালো থাকবেন ।
শুন্য শুন্যালয়
লীলাবতী আর বনলতা দি যেভাবে সোনেলায় মিশে গেছে, সেভাবেই যে মিশে যাবার ইচ্ছে।
নিজেকে কিছুটা পরিবর্তনের আসলেই প্রয়োজন, ভালো না মন্দ জানিনা। আসলে অন্যের লেখাকে আমি যেভাবে গুরুত্ব দিচ্ছি হয়তো তাদের কাছে তার কোনই মূল্যই নেই।
পরবর্তী চমক কি আসছে বনলতা দি?
বনলতা সেন
চমক কীনা জানিনে । তবে ভোর প্রেম আপাতত অন্য জায়গায় হবে ।
এট্টু টাইম লাগবে । ভোরের সাথে হাল্কা ব্রেকআপ হবে ।
অন্যটাও কড়া হবে অবশ্যই ।
প্রজন্ম ৭১
এখানেই আলাপ তাঁর সাথে, এখানেই পরিচয়, যতটুকু জানি তা এখানের লেখার মাধ্যমেই। ছোট ব্লগটিতে পরিবারের মতই আন্তরিকতার সাথে কথা বলেছি তাঁর সাথে। সোনেলা একটি ষ্টেশনের প্লাট ফরম হয়ে গিয়েছে আমাদের। যেখানে মিলিত হচ্ছি সবাই। লেখার মাঝেই পরিচয়, এর বেশী প্রয়োজন অনুভব করিনি কখনো।
অসাধারন এক বর্ষপুর্তি পোষ্ট দিলেন আপনি। ধন্যবাদ আপনাকে ।
বনলতা সেন
আপনার কথাগুলো আমার জন্য আরও বেশি সত্য। যেহেতু আমি ফেসবুকিং করি না তাই এই ব্লগের
বাইরে কারও সাথেই কোন সম্পৃক্ততা নেই আমার। সোনেলাতেই সম্পর্ক যা কিছু । এখানেই জড়িয়েছি তাঁর সাথে বিশেষ করে। হয়েছে সম্পর্ক আপনাদের মত আরও কিছু জনের সাথে। হয়েছেন স্বজন সবাই। এই নিয়েই পরিবার। এই আমাদের বিনোদন হাসি কান্না। যা কিছু লিখি হৃদয় দিয়েই লিখি। এই আমার আনন্দ আমার বেদনা । ভালো থাকবেন আপনি ।
ব্লগার সজীব
আমর শব্দরা ধর্মঘট করেছে আজ, তাই শব্দ খুঁজে পাচ্ছিনা এমন পোষ্টে মন্তব্য করার। শুধু এটুকু বলি এমন পোষ্ট বনলতা সেনের পক্ষেই দেয়া সম্ভব। আপনাকে এবং শুন্য শুন্যালয় আপুকে অভিনন্দন। সোনেলার সোনালী সুতোয় বাঁধা পরে থাকি আমরা আগত সময়েও ।
বনলতা সেন
যা লিখেছেন তাতে আর নুতন শব্দ যোগ দিতে হবে না ।
সত্যি সোনেলার সোনালী সুতোয় বাঁধা পড়েছি ।
আপনি দেখছি কবি হতে চলছেন !
ভালো থাকবেন ।
স্বপ্ন নীলা
দেরীতে হলেও শুন্য শুন্যালয়কে শুভকামনা জানাচ্ছি আর সেই সাথে আপনাকেও — লেখায় রিনিঝিনি শব্দের মাতম — কি সাংঘাতিক !!
ভাল থাকুন সব সময়
বনলতা সেন
আপনি দেরী করলে হবে না , বলে দিলাম ।
সাংঘাতিক !
আপনিও ভালো থাকবেন সারাক্ষণ । অবশ্যই শুভেচ্ছা তাঁকে ।
আদিব আদ্নান
ও আচ্ছা এত ভাব চলছে ! আমাকে নিয়ে কেউ কিছুই লেখা না কেন কে জানে ।
তবে কোথায় যেন একটু দুঃখ দুঃখ লাগে পড়লে । অবশ্য আমিও চাই যদি দেখা হয় তা যেন এই সোনেলাতেই হয় ।
এবারে কঠিন মনে হয়নি । আপনাদের বুঝি খুব ভাব ?
বনলতা সেন
আমাদের যে ভাব তা তো প্রকাশ করেই দিলাম । গুপন কিছু নেই ।
লিখবে লিখবে কেউ না কেউ লিখবে , ভালো করে ঝুলে থাকুন । আর এত করে যখন নিজের কথা নিজেই
বলে ফেলেছেন তখন কিছু একটা হবে নিশ্চয়ই । এবার খুশি তো ?
আমিও চাই সোনেলাতেই দেখা হোক ।
অনেকদিন লেখা পাইনি ।
স্বপ্ন
শুভেচ্ছার এক ভিন্নতর উপস্থাপনা দেখলাম আপনার এই লেখায়। রতনে রতন চেনে, শুনাপুর জন্য এমন লেখাই উপযুক্ত। আর এমন লেখা একমাত্র আপনার পক্ষেই সম্ভব। শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন আপনাদের দুজনকেই -{@ -{@
বনলতা সেন
অভিনন্দন আপনাকেও ।
রতন চিনেছি রতন না হয়েই । হ্যাঁ ,এর থেকেও ভালো লেখা তাঁর প্রাপ্য ।
নিয়মিত সাথে আছেন তাতে আরও ভালো লাগে ।
লেখা পড়িনি অনেকদিন ।
মিথুন
এহেন বেসামাল রিনিঝিনি নূপুর নিক্কনে(আমি নিজে) ঢাকা পড়ে গেলেও গাঁইগুঁই করব না কিছুতেই তা আগাম জানান দিচ্ছি।
হাও সুইট, কতোটা উদার হলে কারো জন্য এমন করে লেখা যায়? কতো সুন্দর করে লিখলেন পুরোটা। এই লেখাতেই রিনিঝিনি ঝংকার পেলাম। আপনাদের বন্ধুত্ব দীর্ঘজীবী হোক। দুজনের জন্যই অনেক অভিনন্দন -{@
বনলতা সেন
আপনাকেও অভিনন্দন । আপনিও আমাদেরই একজন । আসলে যেমন ভাবি তাই লিখে দেই আপনাদের জন্যই ।
ভালো থাকুন আরও ।
নূপুর নিক্বন আপনার লেখাতেও পাচ্ছি ।
জি.মাওলা
ধন্যবাদ ও সুভেচ্ছা
বনলতা সেন
ধন্যবাদ আপনাকেও ।
শাদমান সাকিব
আপনি তো দেখছি বিরাট বিশাল ব্যাপার । মন্তব্য করতে ভয় পাচ্ছি ।
কী লিখব বুঝতে পারছি না । একটু সময় দিন । পরে ফেলব । এখন কিন্তু আর আগের মত আপনাদের লেখা দেখে
ভয় পাব না । বান্দা হাজির ।
বনলতা সেন
ভয় পাবার কিচ্ছু নেই । এটি বাঘ ভাল্লুকের দেশ নয় ।
কোথায় হারান ? বুঝতেও পারি না ।
পাগলা ঘন্টা
সত্যি কি যে লিখবো ভেবে পাচ্ছি না। আমি এই পরিবারে একেবারেই নতুন সদস্য। সোনেলা পরিবারের মানুষের ভিতর এতো মমতা। আমি সত্যি ভাষা হারিয়ে ফেলেছি।
বনলতা সেন
অভিনন্দন আপনাকে ।
কই ! দেখছি না তো আপনাকে ?
নীলকন্ঠ জয়
শুন্য করেছে পরিপূর্ণ
সোনেলার ভূবন,
শুন্য শুধু শুন্যের নয়,
সবারই আপন।।
বনলতা সেন
সে আমাদের অতি আপন জন । বহু কাল পরে দেখছি যেন পুরোন স্বজন কে ।
ভালো থাকবেন অবশ্যই ।