লেখালেখি মাথায় নেই,পালিয়েছে উধাও আকাশে।অযথা অহেতুক গাই-গুই করে আর যাহোক লেখাকে লেখির কাছে আনা যায় না।হাপিত্যেশ সার।অযথা কী-বোর্ড হাতড়িয়ে লেখা হয় না পাগলি। জানি।
লেখা বা লেখি হবে কি করে?লেখার গুড়ে বালি বা ছাই নয় আস্ত জগদ্দল পাথর রেখেছে ফেলে।এড়ানো ফেরানো বা ঠেলে ফেলে বেয়ে ওঠার রাখেনি উপায়।আর বের হয়েই বা কী লাভ?লিখব বলে যা ভেবেছি ভাবছি ভাবব কালির আঁচড়ে ভাবনার ছবি এঁকে লিখে দিচ্ছে একে একে সবই।এ বেজায় ভারী অন্যায্য অন্যায়। কোথাকার কোন এক উট্কো-হুটকো-ফুটকো কী জানি ছাই বনলতা না বুনোলতা সেন,নামের নিশানা জানিনা যার। কথার কী ছিরি– স্বভাব কবি, কুট্টি কুট্টি লেখা লিখিয়ে!কবি না যেন হাতী,বুনোলতা সেন!নামের কী বাহাদুরি!নিকুচি করা শত্রুর মুখে ফুল ফেলে দিয়ে লিখে ফেলব মিষ্ট মিষ্টি (প্রহেলিকা জানে শব্দার্থ)অমূল্য কাব্যকথা কোন এক কালে ঘুমঘোরে ঘুমে বা জেগে উঠা দখিনা দুয়ারের নিটোল ভোরে।
মিষ্টি মিষ্টর ঘেরাটোপে বাঁধা থাকুক এ খেয়া,দীপাবলির প্রদীপ হয়ে।
জানিতো—
মন খারাপের
উদাস হাওয়া
বইছে এলোমেলো!
এই তো এই
দিলাম উড়িয়ে
এক ফুৎকারে
জিয়নকাঠি ছুয়ে।
=========================================
বনলতা সেন নিপাত যাক এই হোক আগামীর অঙ্গীকার ।
শত্রু শত্রুই,চিরশত্রু।
৬৬টি মন্তব্য
নুসরাত মৌরিন
একি বলছেন বনলতাদি!!এমন করে আমাদের প্রিয় দিদিকে নিকুচি করবেন না,নয়ত রাগ করে কাল থেকে ভোরই যে হবে না।
আপনার এই অন্যায় কথা মানতেই পারলাম না!আপনি যদি লিখতে না পারেন তবে লেখাটা-লেখি হয় কি করে!!! ;?
ছাইরাছ হেলাল
মজা করে লেখায় আপনি প্রথম মন্তব্য করেছেন দেখে ভাল লাগল।
প্রহেলিকা
গণক!
বনলতা সেন
অপবাদ দিলেন ?
আপনার লেখার গণক হলে সমস্যায় পড়ে যাবেন কিন্তু।
কী-বোর্ড…………………
বনলতা সেন
আচ্ছা।
ছাইরাছ হেলাল
আমি প্রথম মন্তব্য করতে পারলাম না।
নুসরাত মৌরিন
হিহিহি!! 😀
বনলতা সেন
করলেই হয়,প্রথম বা শেষ বলে কিছু নেই।
বনলতা সেন
অন্যদের মত আমিও বলি অনেক সুন্দর করে প্রথমেই আপনি মন্তব্য করছেন।
শুভেচ্ছা জানালাম।
বনলতা সেন
দেখে আনন্দ পাচ্ছি।আপনাদের মত আরও ভাল লিখতে চাই,পারছিনাতো।
ছাইরাছ হেলাল
লেখা নেই মাথায় তাতেই এই অবস্থা?
নুসরাত মৌরিন
আমিও সেটাই ভাবছি!!
ছাইরাছ হেলাল
অনেকদিন হলো আপনিও লেখা দিচ্ছেন না।
নুসরাত মৌরিন
লিখবো ভাইয়া,একটু সময় করে…।
বনলতা সেন
ভাল লিখি না তা জেনেও লিখি।
জিসান শা ইকরাম
বনলতা সেন নিপাত যাক এই
হোক আগামীর অঙ্গীকার ।
শত্রু শত্রুই,চিরশত্রু। —– এই কথা বনলতার না, আমি শিউর 🙂
প্রহেলিকা
১০০%
বনলতা সেন
আইছে ! আরও বাড়িয়ে দিলেন না যে? এত্ত কম?
বনলতা সেন
আপনি শিউর হতেই পারেন।আমার সন্দেহ থেকেই যাচ্ছে।
ফাতেমা জোহরা
জানিতো—
মন খারাপের
উদাস হাওয়া
বইছে এলোমেলো!
এই তো এই
দিলাম উড়িয়ে
এক ফুৎকারে
জিয়নকাঠি ছুয়ে।
—- এই লাইনগুলো ভালো লেগেছে আপু !! -{@
বনলতা সেন
আপনি নিয়মিত পড়ছেন দেখে ভালো লাগছে।
স্বপ্ন নীলা
আমার দিদিটা ভাল থাক—-এই হোক অঙ্গীকার
বনলতা সেন
আপনি খুব ভাল। সব সময় কাছে টেনে রাখেন।
শিশির কনা
নিপাত যাওয়া শ্লোগানে আমি নেই।এই শ্লোগান মানি না।লেখায় দ্বৈত স্বত্ত্বা আছে কিনা বুঝতে হলে আরো পড়তে হবে।
বনলতা সেন
উরিব্বাস, এখানেও ডাক্তারী। ফি দিচ্ছি না।
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো...
কি উড়াইলেন জিয়ন কাঠি ছুয়ে? ধরতে পারিনাই… হাওয়া উড়াইলেন? কিন্তু ক্যামনে সম্ভব? হাওয়া তো এলোমেলোই ছিলো, মানে উড়তেছিল, নাইলে দোউড়াইতেছিল…
এনিওয়ে, নিটোল মানে কি আপা? নিটোল শব্দটা শুনলেই নিটোল প্রেমের গল্প কথাটা মাথায় ঘুরতে থাকে… নিটোল ভোর প্রথম শুনলাম। আমার শব্দভান্ডার পুরাই দেউলিয়া অবস্থায় থাকে বেশিরভাগ সময়। যদি একটা শব্দ কুড়াযন্ত্র পাইতাম…
এতোক্ষন টাইপ করতে করতে আবার মনে হইলো, মনের উদাস ভাব উড়াইয়া দিতে চাননাইতো??
বনলতা সেন
বাতাস কে বাতাস ছুড়েই বশে আনার চেষ্টা। আপনি বুঝে ফেলেছে।
মনের উদাস ভাব উড়াইয়া দিতে চাইছি অন্যের।
শব্দ কুড়াযন্ত্র আমারটি ভাঙাচোড়া,এখানে বিশাল বিপুল বপুধারী যন্ত্রী আপনার আশ-পাশেই আছে।
মন দিয়ে পড়ে আপনি আপনার নিটোল লেখার মতই সুন্দর করে মন্তব্য করেন।
প্রহেলিকা
নিজেকে নিজে হিংসা করা! ক’জনে আর পারে কন আপনার মতো? বড়ই বিচিত্র মানুষের মন, আয়নার সামনে দাড়িয়ে দাড়িয়ে, কখনো কখনো খুটিয়ে খুটিয়ে, যথাস্থানে সব যতিচিহ্নগুলো আছেতো নাকি অন্যকারো দখলে চলে গেছে! কাঁচ জানালার বিভাজন কতটুকুইবা আর ভুল ধরবে হোক সে বনলতা সেন অথবা বুনোলতা সেন। নিজেই নিজের কথা বলছেন অন্য কে নিজে সেজে বাহ বাহ! আপনাদের তুলনা হয় না।
মজা করে লিখেছেন তা প্রমাণিত তবে মিষ্ট মিষ্টি মজা তাও কবি বুনোলতা সেনকে হাতি বলে তার দায় যে আপনাকেই নিতে হবে। জানেনতো উনার যোগসূত্র কিন্তু বেশ উপরে।
আমি জানি শব্দার্থ তবে আর কাউকে বলা যাবে না, গনপিটুনি খাবার ইচ্ছে নেই। মিষ্ট মিষ্টি আঁধারেই থাক।
**বনলতা সেন নিপাত যাক এই হোক আগামীর অঙ্গীকার ।**
খাই দাই আমাদের এখন অনেক কাজ, সরকারী, বিরোধী দলদের স্লোগানের সাথে কন্ঠ মিলাতে মিলাতে জাতি এখন ক্লান্ত। আপনার এই অঙ্গীকার টিকবে বলে মনে হয় না।
বনলতা সেন
আপনি খুব বানিয়ে কথা বলা শিখে গেছেন। আপনার লেখাদের মতই।
কী-বোর্ড…………………থিওরি প্রযোজ্য।
এ সময়ে এমন জ্বালাময়ী স্লোগান নিয়ে আসলাম কেউ পাত্তাই দিল না।
এ নিছক বাড়াবাড়ি।আমি বলি এই অলিখিয়ে বনলতা বা বুনোলতা সেন বহিষ্কার হউক।লেখা শিখে আসুক।
প্রহেলিকা
গুরু বললো আমি নাকি ভালোই রাজনীতি শিখে গেছি আর আপনি বললেন বানিয়ে বানিয়ে, ভালও তো ভালো না!
সব দোষ ক্যান আমারে দেন, উপরে একজন যে বলে গেলেন আপনি মজা করে লিখেছেন তাঁরপর আর স্লোগান জ্বালাময়ী হলো কিমানে?
বনলতা সেন
‘অযথা কী-বোর্ড হাতড়িয়ে লেখা হয় না’
এ কথার অর্থ কী কে জানে।
বহিষ্কার চাই বনলতা সেনের।
শুন্য শুন্যালয়
লিখতে পারিনা বলে কথা, ভাব সব চুরি হয়ে যাচ্ছে। আবার চোরাই জিনিস দেখিয়ে দেখিয়ে বেড়ানো হচ্ছে। 🙁 হাতেনাতে এবার চোর ধরেছি।
বনলতা সেন
আপনি তো মান-ইজ্জতের গুড়ে চিনি ফেলছেন। বনলতা সেন লিখতে পারে না।এ রোগ দেখছি ছড়িয়ে পড়ছে।
লক্ষণ সুবিধের মনে হচ্ছে না।ভদ্রের ইজ্জত নিয়ে ছিনিমিনি। এ কিন্তু ঠিক না।
হি হি, কী-বোর্ড জ্যাম।
শুন্য শুন্যালয়
উটকো -হুটকো -ফুটকো বনলতা না বুনোলতা কি জানি ছাই, দখল করলো ভোর, দখল করলো লেখা আর এখন লেখা তো দূরের কথা ভাবলেই কম্ম সাবার, দখল নয় পুরাই বেদখল। এড়ানো ফেরানো বা ঠেলে ফেলে বেয়ে ওঠার রাখেনি উপায়। হা হা হা ম্যাডাম এবার উপায়গুলো বলুন। যেদিন থেকে আয়না এসেছে সেদিন থেকেই বিপদ শুরু। কি আর করা খাই দাই আর ঘুমাই।
মিস্ট মিস্টির রেসিপি না জানা থাকলে কি আর বানানো যায়, আর বানানো গেলেও কি খাওয়া যায়? আমি বরং আন্দোলনেই যোগ দিই। বেদখলকারী, ছিনতাইকারী, প্রকাশ্যে পুকুর চোর বনলতা সেনের বিচার চাই, বিচার চাই।
বনলতা সেন
আরে,আপনি অন্য কোন লেখার মন্তব্য ভুল করে ভুল ভেবে এখানে লেপ্টে দেননি তো?
আপনি কী বিষয়ে কী কথা বলছেন যা সব মাথার উপ্রে দিয়ে যাচ্ছে।
অবশ্য আমি আপনার সাথে একমত বনলতা সেনের ফাঁচি চাই, দিতে হপে।
শুন্য শুন্যালয়
সবকিছু মাথার উপ্রে দিয়ে হাওয়ায় চলে যাচ্ছে, বেশ তো!! আমি আমার মতো বলছি, আপনার তা না বুঝলেও চলবে। এখন বলুন, অযথা কী-বোর্ড হাতড়িয়ে লেখা হয় না পাগলি…এ কি নিজেকে প্রবোধ নাকি অন্যকে? সবই বুঝতে পারছি, তবু আসামীকে এখন সেলফ ডিফেন্সের সুযোগ দেয়া হলো।
কাটখোট্টা বুনো’দির লেখায় ইদানিং ভিন্ন মাত্রার মায়া মায়া দেখি, নতুন ল্যাপটপে লেখা বুঝি? চোখের ভুলও হতে পারে। ফাঁচি চাইতেই পারি, তথ্য ফাঁসের অভিযোগ গুরুতর অবশ্যই।
বনলতা সেন
‘অযথা কী-বোর্ড হাতড়িয়ে লেখা হয় না পাগলি…এ কি নিজেকে প্রবোধ নাকি অন্যকে?’
আসুন হুজুর গালে হাত দিয়ে ভাবতে বসি, ঘটনাটি কী। দেখুন সব কথা সব জায়গায় বলা ঠিক না ।জানা থাকলেও বলা শোভনসাজ নয়,আবার তা যদি হয় আমরা তো আমরাই এমন একটি ব্যাপার। তাই বলতে চাই আমি তো আমার কথাই বলতে চেয়েছি। ল্যাকতে যে পারি না।
আপনি পাষাণীর মত কথা বলছেন,মায়া মমতা দুনিয়া থেকে উবে গেছে।
আগুন রঙের শিমুল
শিমুল টু সে – মাইরালা আম্রে মাইরালা
বনলতা সেন
আরে,আপনার লেখায় আমার করা মন্তব্য আমাকেই ফেরৎ দিয়ে দিলেন!
মাইরালান যাবে না, আমাদের একটিই শিমুল।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
চলছে চলুক হাওয়াই রসের গাড়ী আমরা তার যাত্রী -{@
বনলতা সেন
চলুক, তবে নিপাত দেলে মন্দ হত না।
জিসান শা ইকরাম
আয়নার সামনে দাঁড়ানো একজন
ভিতরে দেখি অন্যজন
এ কেমন আয়না আবার?
আমারও এমন একটা আয়না লাগবে।
বনলতা সেন
আয়নায় বসবাস।
কিন্তু এখানে আয়না পেলেন কোথায়। আয়না পেতে চাইলে আয়নার কারিগরের সাথে
যোগাযোগ করতে হবে।
ছাইরাছ হেলাল
এ লেখা নিয়ে কিছু বলার নেই তবে
“অযথা কী-বোর্ড হাতড়িয়ে লেখা হয় না পাগলি
মিষ্টি মিষ্টর ঘেরাটোপে বাঁধা থাকুক এ খেয়া,দীপাবলির প্রদীপ হয়ে”
শুধু শিমুলের মত বলতে চাই —মাইরালা আম্রে মাইরালা (সরি)
বনলতা সেন
দলে যোগ দিচ্ছেন!
আপনারা একটু বাড়িয়েই বলেন।
অরণ্য
মন্তব্য পড়তে পড়তে আসছিলাম। ছাইরাছ ভাইয়ের এই মন্তব্য পড়ে একা একাই জোরে হেসে উঠলাম – “মাইরালা আম্রে মাইরালা”। 😀 ওহ মাই লর্ড! “মাইরালা আম্রে মাইরালা”। 😀
বনলতা সেন
ভাল লিখি না বলে হাসছেন! লিখে ফেলব…………………
তখন কী করবেন কে জানে।
খেয়ালী মেয়ে
বনলতা সেন নিপাত যাক এই হোক আগামীর অঙ্গীকার ।
শত্রু শত্রুই,চিরশত্রু————–কে কার শত্রু?….
বনলতা সেন
‘বনলতা সেন নিপাত যাক এই হোক আগামীর অঙ্গীকার’
গলা মোটা করে আমি আওয়াজ তুললাম কিন্তু হালে পানি পেল না।
বড়ই নিষ্ফলা হলো এ যাত্রা।
ব্লগার সজীব
কিছুই বুঝলাম না,তবে পড়তে ভালোই লাগলো -{@
বনলতা সেন
সব বুঝতে হবে এমন কথা নেই। তবে পড়তে হবে।
খসড়া
শূন্য খাতায় এলোমেলো কালির আঁচর
আপনি আচাড়ি করেছে প্রকাশ
হয় যদি নিমূল্য তব কাছে
অমূল্য হয় এই অধমে।
বনলতা সেন
অমূল্য না হলেও সমস্যা নেই, আঁচর চালু থাকবে।
নওশিন মিশু
মানুষ সব থেকে বেশি প্রবঞ্চনা করে নিজেকেই। সেই অর্থে আপনার অঙ্গীকারনামা ঠিকই আছে … (y)
বনলতা সেন
কিছু অঙ্গীকার আমাদের রক্ষা করতেই হয়।
আপনি পড়ছেন দেখে ভালই লাগল।
অরণ্য
আজ কোন মন্তব্য করব না। পরে আবার আসতে হবে বুঝতে পারছি।
অরণ্য
নিজেকে অনেক ভালবাসেন দেখছি! মাঝে মাঝে নিজেকে এভাবে দেখা শরীর স্বাস্থ্যের জন্য খুব ভাল।
“জানিতো—
মন খারাপের
উদাস হাওয়া
বইছে এলোমেলো!
এই তো এই
দিলাম উড়িয়ে
এক ফুৎকারে
জিয়নকাঠি ছুয়ে।” – বেশ লেগেছে। (y)
বনলতা সেন
নিজেকে অবশ্যই মূল্যবান ভালোবাসা দেই ,এবং আমার সই এর জন্য ও কিছু জমা রাখি।
আমার সই এর মন খারাপ উড়িয়ে দিলাম।
ব্লগার সজীব
বনলতা দিদি,মিস করছি খুব।কোথায় যে চলে যায় মাঝে মাঝে আমার দিদিটা 🙁
বনলতা সেন
শুধুই মুখের ভালোবাসা সবাই দেয়। শুধু আমার সই ছাড়া। তাঁর ডাকে মরনের ওপার থেকেও চলে আসতে হয়।
না এসে আর উপায় থাকল না। কেমন ছিলেন আপনারা?
রাসেল হাসান
অমূল্য কাব্যকথা কোন এক কালে ঘুমঘোরে ঘুমে বা জেগে উঠা দখিনা দুয়ারের নিটোল ভোরে।
প্রতিটা কথায় অসাধারন!!
বনলতা সেন
সুন্দর করেই বলেছেন।
লীলাবতী
কতদিন পরে দেখলাম আমাদের মাঝে আপনাকে।আপনি নিষ্ঠুর,হৃদয়হীনা 🙁 কোথায় ছিলেন এতদিন আমাদেরকে ভুলে? (3
বনলতা সেন
হৃদয়ের টান না এলে ফিরে আসা হতো না।তাছাড়া ডাক ও ছিল। অনেক কে দেখছি। দেখছি নাও।
আছি এবার আপনাদের সাথে। যদি তা আপনারা রাখেন।
নীতেশ বড়ুয়া
প্রায় এগারো মাস পরে এলেন! নিকুচি করে এতোদিন যুদ্ধ!!!!!!!!!!!!!!!
শুন্যালয়ে রাগ, শুন্যে অনুরাগ :p
বনলতা সেন
সে আমার সই। ডাক এড়াতে পারিনা।