ভাগ্যিস মনের কোন চরিত্র নেই তোদের কাছে,
যদি থাকতো, দেখতে পেতিস তোরা
লন্ঠন হাতে টিপটিপ পায়ে হেঁটে গেছি অই বাঁশ পাহারার বাগানে,
ফিরে আসিনি কতো রাত আর,
এভাবেই কতো রাত আর ফিরিনা আমি।
মনের চরিত্র খুইয়ে আসি কোন অন্ধকারের বোতাম খোলা বুকে,
জোনাকির আলোর বিছানায় শয্যা পেতে ।
তোদের দেয়া বাঁধ ডিঙিয়ে মনে মনে কতোবার
ডুব সাঁতারে আলগা করি সীমানা।
একবার ইচ্ছে করে তোদের মুখে ড্রাগন আগুন হই,
শরীরী চরিত্রহীনা হই।।
২৮টি মন্তব্য
ছাইরাছ হেলাল
এমন লেখা নিয়ে এতদিন এতদিন কোথায় ছিলেন আপনি ।
বুঝতে পারছি উৎসর্গ এমনই এমনই হয়নি ।
অনেক ভালো লাগল বছর শুরুতে স্নিগ্ধ সুন্দর লেখা পড়ে ।
বৈশাখী শুভেচ্ছা আপনাকে ।
শুন্য শুন্যালয়
যারা উতসর্গ করেছে তারা আমার অনেক অনেক উপরে. এ উতসর্গ ভালোবাসার, আমি ঋনি তাদের কাছে.
অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য ভাইয়া -{@
সীমান্ত উন্মাদ
শব্দের মাধুরতায় আবেগের প্রকাশে অনেক অনেক ভালোলাগা। শুভকামনা নিরন্তর।
শুন্য শুন্যালয়
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া .. -{@
লীলাবতী
খুব গভীরের কবিতা , মুগ্ধ হলাম ভাব প্রকাশ দেখে ।
শুন্য শুন্যালয়
ধন্যবাদ দিদি..যারা শুধু বাহিরের একটা আচরনেই কাওকে চরিত্রহীনা বলে এটা তাদের জন্য একটা ব্যঙ্গমা.
জিসান শা ইকরাম
সুন্দর ভাবে সাহসী উচ্চারন করলেন। এমন ভাবনা চিন্তার খোরাক হবে।
শুন্য শুন্যালয়
মানুষ মুখে আগুন ঝড়ানোর জন্য ছুতো চায়..
ধন্যবাদ ভাইয়া, কবিতার ঠিক ভাবটা বোঝাতে পারিনি. 🙁
প্রজন্ম ৭১
মনের চরিত্র আমরা দেখিনা কেউ। ড্রাগন হয়ে অন্যদের মুখ পুড়ে দিলে ভালোই হয় । কবিতায় ভালো লাগা জানালাম।
শুন্য শুন্যালয়
হ্যাঁ আসলে এটাই বোঝাতে চেয়েছি..একটা অনন্ত তারা ছুতা পাক, দেখবেন মুখে নিন্দার আগুন জ্বালিয়ে দিচ্ছে.
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া.
রিমি রুম্মান
এমন লেখা আগে দেখিনি তো …! সুন্দর… শুভকামনা।
শুন্য শুন্যালয়
ধন্যবাদ আপু…পঁচা হইছে 🙁
নিশিথের নিশাচর
মনের চরিত্র এবং ভাষা বোঝা খুব কঠিন ..
সুন্দর লিখা..
শুন্য শুন্যালয়
অনেক দিন পরে এলেন, ভালো লাগলো ভাইয়া…
হ্যাঁ মন বোঝা বড়ই কঠিন ।
বনলতা সেন
আমার মনের চরিত্র ফুলের মত পবিত্র ।
আপনি এত ভাল লিখলে আমার হিংসে হবেই , এ আমি আগেই বলে রাখছি ।
এভাবে সব সব ফাস করে দিলেন !
শুন্য শুন্যালয়
আপনাকেও যে আমি হিংসে করি তাতো ফাঁস করিনি.. 🙂
এটা একটা রূপক কথা..আমাদের মনে অনেক কিছুই চলে তাতে কারো কিছু বলবার নেই, শুধু বাহিরে একটু আত্মপ্রকাশেই তার প্রতিফলন ভয়াবহ হয় অনেক সময়. ফুলের আবার মন আছে নাকি? :p
প্রহেলিকা
শব্দের বাক্য বন্ধনে কাব্যকে সুনিপুনভাবে গ্রন্থিত করেছেন। শব্দ চয়ন এবং আবহ ও দৃশ্যকল্প সৃষ্টিতে চমৎকারিত্ব স্পষ্ট।আপনার লিখনীর হাত অনেক পক্ক গত কয়েকটি লিখে তারই আভা পেলাম।এমন লিখে কি মন্তব্য করতে হয় আমি তা জানিও না। না জানলেও সমস্যা নেই শ্রদ্ধেয় হেলাল ভাই থেকে শিখে তারপর মন্তব্য করব। শুভেচ্ছা রইল আপাতত।
শুন্য শুন্যালয়
একা একা শিখলে কিন্তু হবেনা. আমিও শিখতে চাই.
আপনাদের মতো লিখতে পারলে সেদিন বুঝবো.
শুভেচ্ছা আপনাকেও -{@
প্রহেলিকা
না শুধু একা আমি না উনার কাছে সবাই শিখতে পারবে জানেনতো উনি আকাশের মত। তবে সত্যি বলছি আপনার মত আমি লিখতে চাই। এই কাব্যটি অসাধরণ হয়েছে এবার আপনি যাই বলুন না কেন তারপরও আপনাকে মানতে হবে আমার কথাটা।
অপরাজিতা সারাহ
এক কথায় অসাধারন।খুব সুন্দর করে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়েছেন সত্যটাকে।সাহসী উচ্চারনের জন্যে সাধুবাদ। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
বলেই ফেললাম :p
অনেক ধন্যবাদ আপু পড়ার জন্য… -{@
আফ্রি আয়েশা
দারুণ! দারুণ লিখছো !
একরাশ অভিমান ক্ষোভ এর প্রকাশ দেখতে পেলাম …
শুন্য শুন্যালয়
হুম ছিলো কিন্তু… 🙂
শিশির কনা
আআম
শিশির কনা
আমাদের মনের কথা সবাই যদি জানতো! ভিন্নধর্মী লেখায় প্লাস।
শুন্য শুন্যালয়
তা না হয় বুঝলাম, আপনি কোথা থেকে আসলেন বলবেন কি ডঃ শিশির কনা ? একদম শীতকালের মতোই সিজনাল হয়ে গেছেন…
সাদিক মোহাম্মদ
অনিবার্য শব্দ বিন্যাসে অনবদ্য প্রতিবাদ… @ শুন্য শুন্যালয়
শুন্য শুন্যালয়
হুট করে কি মনে করে ঢুকলাম আজ, পড়লেন বলে ধন্যবাদ ভাইয়া।