*লিখতে ইচ্ছে করেনা ১
কারণ আমার আউল ফাউল লেখা শীর্ষ পঠিত লেখায় স্থান পায়, অথচ কত ভালো ভালো লেখা আসে সোনেলায়। লজ্জা লাগে এতে। আমি আমার লেখা যতটা সম্ভব শেয়ার দেই। একারণে হয়ত। শেয়ার কি বন্ধ করে দেবো?
*লিখতে ইচ্ছে করেনা ২
কিছু লিখলেই আজকাল অনেকে তাদের মত করে কিছুর সাথে মিল খুঁজে পায়। মিল যারা খোঁজে তারা মিল পাবেই। নাম, ঘটনা, চরিত্র, শব্দ কিছু একটা মিললেই হলো- জিসান এটা একারণে লিখেছে।
*বিপর্যয়ের পর পুনর্গঠন
ঝড়, বন্যা, সাইক্লোন ইত্যাদি প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সময় মানুষ নিরাপদ আশ্রয়ে যায়। এসব বিপর্যয়ে বিপর্যস্ত হয়ে যায় মানুষের জীবন। ফসল, আশ্রয়স্থল ইত্যাদি ধ্বংস হয়ে যায়। বিপর্যয়ের পর মানুষ আবার স্বাভাবিক জীবনে ফেরে, ফিরে সব কিছু আবার পুনর্গঠন করে। জীবন থেমে থাকে না।
মানুষের সৃষ্ট বিপর্যয় যেমন যুদ্ধ, অবরোধ, হরতাল, পেট্রোল বোমা এসব থেকে বাঁচার জন্যও মানুষ নিরাপদ আশ্রয়ে থাকার চেষ্টা করে। বিপর্যয় চলে গেলে স্বাভাবিক জীবনে ফেরে।
*কুকুর এবং মানুষ
কুকুরে কামড়ে দিলে মানুষ কখনো কুকুরকে কামড়ে দেয় না। হয় পাগলা কুকুর থেকে দূরে থাকে, নতুবা মুগুরের বাড়ি দিয়ে কুকুর মেরে ফেলে। কুকুর মারার দায়িত্ব সিটি কর্পোরেশন বা পৌরসভার। খুব কম মানুষই আছে যারা কুকুর নিজেদের হাতে মারে। আমি সেই কম মানুষদের দলেও না।
*মৃতদেহ এবং
যত আপনই হোক না কেন, মৃতদেহ একসময় কবর বা দাহ দেয়ই মানুষ। গত রাতে এসিআই মশার স্প্রে দিয়ে কিছু মশা মেরেছি, ফ্লোরে পড়ে আছে সব। ঝাড়ু দেয়ার পরেও কিছু থেকে যাচ্ছে, খাটের নীচে বা বিভিন্ন অদেখা স্থানে।
*বন্ধু
বন্ধুত্ব এমনই হওয়া উচিৎ যার ‘ন্যায় অন্যায় জানিনা জানিনা, শুধু তোমারে জানি’ এমন। তুই একশত খুন করে আয়, আমি তোর হাত ছাড়বো না কখনো। আগে তোকে বাঁচিয়ে তো নেই, এরপর দেখা যাবে তোকে।
হাত ছেড়ে দেয়া বন্ধু আসলে কখনো বন্ধুই ছিলো না, ছিলো অন্য কিছু।
*বিপদ ও বন্ধু
” বিপদেই বন্ধুর পরিচয়”। যারা বিপদের সময়ে পাশে দাঁড়ায় তারাই প্রকৃত বন্ধু।
*ডেটিং প্লেস
আমার এক বন্ধু তার এক বান্ধবীর সাথে দেখা করার ডেটিং প্লেস হিসেবে বেছে নিয়েছে এক ডাক্তারের চেম্বার আর চক্ষু হাসপাতাল। বান্ধবীই এসেছিল এই দুই ডেটিং প্লেসে। ডাক্তারের চেম্বারে ডাক্তারের সামনে, আর চক্ষু হাসপাতালে সবার সামনে কেমন ডেটিং করলো এসব জানতে মঞ্চায়। ঢাকা শহরে তীব্র ডেটিং প্লেস সমস্যা চলছে।
*পাহারাদার
নৈশ প্রহরী এখন হয়েছে দেশ পাহারাদার। উন্নতি দেখে টাসকি খেতেই হয়।
*আমানত
আমার কাছে গচ্ছিত যা থাকবে তা হতে হবে আমানত। অন্যের কাছে আমার গচ্ছিত কোন কিছুই আমানত হবে না। এ আবার কেমন বিচার?
*মাছরাঙা
দুই প্রজাতির মাছরাঙা আছে। যোদ্ধা মাছরাঙা, আর ছ্যাচরা মাছরাঙা। ( বিস্তারিত পোষ্ট হবে )
*গালাগালি
কেহ আপনাকে সর্বোচ্চ পর্যায়ের গালি দিচ্ছে? এতে মন খারাপ করবেন না। তার জন্য করুনা করুন, কারন তার বাবা মা এই ধরনের গালির চর্চা বাসায় করত, সন্তানরা বাবা মার কাছ থেকেই শিক্ষা পায় এবং বড় হবার পরে বর্তমানেও সে এমন ধরনের লোকদের সাথে মিলছে। যত গালি দিবে, আপনি ভদ্র ভাষায় জানতে চাইবেন ‘ আর কি কি তার বাবা মা তাকে শিখিয়েছেন এবং বর্তমান বন্ধু বান্ধবের সাথে চর্চা অব্যাহত রাখছে।’
*কথায় দুর্গন্ধ
যাদের কথায় একসময় মানুষের বিষ্ঠার গন্ধ ছড়াত বলে দুরে থাকত কিছু মানুষ, তারা সবাই এখন এক টেবিলে বসে মানুষের বিষ্ঠা দিয়ে ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ, ডিনার করে।
*বাংলা ব্লগ
দেশে প্রচুর বাংলা ব্লগ আছে। লেখকরা স্বাধীন, তারা যে কোনো ব্লগে লিখতে পারেন। কোনো ব্লগ দেশসেরা এমনকি বিশ্বের সেরা ব্লগ সাইট হলে আমাদের সমস্যা নেই। অন্য ব্লগের লেখকরা নোবেল পুরস্কার পেলেও আমাদের কি সমস্যা? এতে আমরা বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে গর্বিত হবো।
*স্মৃতি
সব কিছুতেই স্মৃতির ধাক্কা খাই। বেডশিট, বাসায় লোহার কড়াই লাগবে, রঙিন ফটো বড়ো করতে হবে কিছু, চশমার স্ক্রু ঢিলা হয়েছে- ছোট স্ক্রু ড্রাইভার, গাছ লাগানোর টব, একটা একতারা কিনেছিলাম- টুং টাং বাজাই একা একাই। স্মৃতি আমাদের কাঁদায়, স্মৃতি আমাদের হাসায়।
এখন আবার ‘ *লিখতে ইচ্ছে করেনা ২ ” পড়ুন 🙂
শুভ ব্লগিং……
৩৫টি মন্তব্য
তৌহিদ
আসছি ভাই।
জিসান শা ইকরাম
আসেন ভাই।
সাবিনা ইয়াসমিন
এই লেখাটি আবারো শীর্ষ স্থান দখল করবে। কারন * লিখতে ইচ্ছে করেনা ১ আর ২ * পড়ুন।
জিসান শা ইকরাম
হ্য, এটা ঠিকই বলেছেন,
লিখতে ইচ্ছে করেনা ১ আর ২ এর কারনে এটিও পাঠকরা পড়বে।
তৌহিদ
প্যাচালে প্যাচালে কিছু নির্মম সত্যকে সামনে আনলেন। এমনটাই মনে হওয়া উচিত একজন লেখকের। আমি আমার মত করে লিখবো। কে কি বললো, কার সাথে লেখার ভাবনা মিললো, এসব মিল খুঁজে বেড়ানো কিছু মানুষ আছেই। আমার মনে হয় তারা হিংসুক প্রজাতির। তবে একেবারে যারা কপি করে অন্যের লেখা তাদের কিথা ভিন্ন।
একজন লেখককে সবসময় অনুপ্রেরণা দেয়া উচিত। এটা একজন ভালো মনের মানুষের মহৎ গুন।
বিপর্যয়ের পর নিজেকে পুনর্গঠন করা ব্যাক্তিকেই পৌরুষ রুপে প্রকাশ করে কিন্তু।
কুকুরের কাজ কুকুর করিবে কামড় দিবে পায়। তাই বলে কি তাকেও কামড়ানো শোভা পায়? আমি হলে ঠ্যাঙ ধরে চটকানা দিতাম। সেই পাতে খায় সেই পাতে পটি করে। বেইমান ব্যাটা।
মৃতদেহ ত্যাগ করা উত্তম, গলে পঁচে যাওয়া আবর্জনা স্মৃতি ভান্ডারে রেখে দুর্গন্ধ শুঁকে কি লাভ বলেন?
বিপদেই বন্ধুর পরিচয়। তবে বিপদে এগিয়ে আসা বন্ধুও সবসময় নিরাপদ নয় কিন্তু।
ডেটিং যেখানে সেখানে যত্র তত্র যারা করে এদের লজ্জা নাই। জায়গার অভাব হলে লিটনের ফ্লাট নামক স্থানও আর আজকাল নিরাপদ নয়। কে যে কখন কোনদিক দিয়ে ধরা খায়!! সাবধান যুগলরা!!
যে চৌকিদার সেই ভোগ করে, কি অদ্ভুত তাইনা?
তোমার সব কিছুই আমার, আমার কোন কিছুই তোমার নয়। এটাই এখন মার্কেটে চলছে ভাই।
চ্যাছরা মাছরাঙাগুলিকে দেখার বড্ড শখ। লাল ঠোঁটটা মুটুশ করে ভেঙে দিতাম। মনে করে দেখাবেন কিন্তু!!
কিছু লেখক সব জায়গায় হাতড়িয়ে হাতড়িয়ে নোংরা কাঁদা মেখে ফেলে। অথচ পরিস্কার ঝকঝকে পানি গলাধঃকরণ করাই উত্তম। জন্ডিস থেকে মুক্ত। বোঝেনা বেকুব গুলো।
সব স্মৃতি মনে রাখতেই হবে এমন কোন কথা নেই। স্মৃতি চাইলেও আবার ভোলা যায়না। তখন শুধু হাসবেন। উম, ইয়ে মানে…. ধুর! হাসির সিন মনে আসছে না। আচ্ছা, দু এক দিনের মধ্যে কি খেক শিয়ালের বিয়ে হয়েছিলো? এ বিয়ের মানে বোঝেন তো?
স্ক্রু টাইট দেয়ার আর একটি যন্ত্র আছে। কি যেন নাম??
ধুর মাথা আউলায় গেলো। কি থেকে যে কি কি সব লিখলাম!!
তৌহিদ
আমার কমেন্টের এই লেখাটি কিন্তু আমি লিখতে ইচ্ছে করেনা ৩ নামে পোষ্ট দেব। সিরিয়াসলি। ☺☺
তৌহিদ
নাহ! শিরোনাম দেব- ব্লগার জিসান ভাইয়ের লিখতে ইচ্ছে করেনা ১ ও ২ এর খোলা উত্তর।
হুম এইটাই ভালো হবে। আপনার অনুমতির অপেক্ষায় রইলাম। আর আইডিয়াটাও বেশ। একজন লিখবে। তার উত্তরে অন্যজন লিখবে।
জিসান শা ইকরাম
হা হা হা দিন পোস্ট,
উপরের মন্তব্যের জবাব পরে দেবো 🙂
জিসান শা ইকরাম
তৌহিদ ভাই, আপনার মন্তব্যের সব অংশ ঠিক আছে সুধু দুটো বাদে। এ দুটো সম্ভবত আমি ঠিক ভাবে বুঝাতে পারিনি।
* ডেটিং প্লেস এ যা বলতে চেয়েছি তা হচ্ছে- আমার এক বন্ধুর একজন বান্ধবী ছিল। যে বান্ধবী কিছুদিন আগে আমার বন্ধুকে অস্বীকার করে অনেক ভাব নেয়া আরম্ভ করে। আমার বন্ধু নাকি তার সাথে দেখা করার জন্য কাকুতি মিনতি করতো। এর অর্থ দাড়ায় বন্ধু তার বান্ধবীর সাথে দেখা করার জন্য অস্থির। হিসেব অনুযায়ী বন্ধু যাবে তার বান্ধবীর কাছে দেখা করতে। এর জন্য ডেটিং প্লেস দরকার। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে তাদের মধ্যে দেখা হয়েছে দুইবার, একবার বন্ধুর চোখের ডাক্তারের চেম্বারে, আর একবার বন্ধুর চোখের অপারেশনের সময় আই হাসপাতালে। আর এই দুই জায়গায়ই এসেছিল তার বান্ধবী নিজেই। তাকে জোর করে আনা হয়নি, সে নিজের ইচ্ছেয়ই এসেছে। আমার বন্ধু ডেটিং প্লেস হিসেবে বেছে নিল এই দুই স্থান? ঢাকায় কি ডেটিং প্লেস নেই? একারনে বলেছি ডেটিং প্লেসের তীব্র সংকট চলিতেছে। আগ্রহ নাকি দেখায় বন্ধু, অথচ দেখা করতে এলো বান্ধবী! আগ্রহটা তাহলে কার বুঝা যায়?
* চশমার স্ক্রু টাইট দেয়ার জন্য খুব ছোট স্ক্রু ড্রাইভার আছে। এটি নিয়ে আমার পারিবারিক একটি স্মৃতি আছে।
শুভ কামনা।
তৌহিদ
ধন্যবাদ ভাই, তথ্যটি জেনে উপকৃত হলাম। এখন আমার পোষ্ট এডিট করে আপনার এই বক্তব্য দেব নাকি তাই ভাবছি।
তৌহিদ
এই জবাবটা আগে দিলে আমার পোস্টে অন্যভাবে লিখতে পারতাম। এই জন্য প্যাঁচালের মধ্যে পড়তে নাই।😂😂
জিসান শা ইকরাম
হ্যা এটুকু এডিট করে দিলে ভালো হয়।
তৌহিদ
পোস্টের শিরোনাম আর পোস্টের প্রথম কিছু অংশ এডিট করে দিলাম। তার আর আর একটা কারন হচ্ছে আপনার পোস্ট নিয়েই লেখাটি লেখা আর আপনিই মন্তব্য করলেন না সেখানে। দুঃখ পেলাম।
ভালো থাকবেন।
মনির হোসেন মমি
আমি কি বলব! আমারতো বলতে ইচ্ছে করছে না,লেখাটা ভাল হলেও হয়নি ভাল।বলতে ইচ্ছে করছে না জেনে শুনেও অগাধ বিশ্বাস করো নাতো আর!
বলতে ইচ্ছে করে না
হতেও পারে তৌহিদ ভাইটির পরের পর্ব, পর্ব নং ৪
জিসান শা ইকরাম
দিন পোষ্ট,
অপেক্ষায় থাকলাম প্যাঁচাল ৪ এর জন্য।
শুভ কামনা।
তৌহিদ
@মমি ভাই,
আপনি পর্ব ৫ নিয়া হাজির হন বদ্দা।😲😲
মনির হোসেন মমি
ওকে
ভাইটই।
বন্যা লিপি
এই যদি হয় “লিখতে ইচ্ছে করেনা”১-২
তাইলে এমনেই লেখা চলুক। চলুক পোস্টমর্টেম যতকিছু দেখা অ-দেখার প্রবল আনুভূতিক প্রকাশ,তৌহিদ ভাইএর মতো বিশ্লেষন করতে পারলে মনে হইতো, হাঁ,,মন্তব্য করতে পেরেছি।
এই”লিখতে ইচ্ছে করেনা” ধরন যারপরনাই যথার্থ, উপযুক্ত লেখা হইছে আমার কাছে। অভিবাদন।
জিসান শা ইকরাম
ধন্যবাদ, এমন ধরনের লেখা চালু থাকবে 🙂
শুভ কামনা।
নিতাই বাবু
মনের দুঃখ কয়েকটি শব্দের সমন্বয়ে সুন্দরভাবে প্রকাশ করে ফেলেছে। সত্যি প্রশংসনীয়। শেয়ার দিন। লেখুন প্রাণ খুলে। আছি আপনার সাথে। আছি সোনেলার প্লাটফর্মের সকলের সাথে।
জিসান শা ইকরাম
প্রাণ খুলেই লিখবো,
সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ দাদা।
আরজু মুক্তা
আমি কোন পথে যে চলি? কোন কথা যে বলি?
জিসান শা ইকরাম
কোনো পথে চলা লাগবেনা, কোনো কথাও বলা লাগবে না।
শুভ কামনা।
রেহানা বীথি
কী আর বলি! লিখে যান মনের যত কথা, দেখা অদেখা, আমরা আছি।
জিসান শা ইকরাম
হ্যা লিখতেই থাকব যা মনে আসে।
শুভ কামনা।
সাবিনা ইয়াসমিন
মাছরাঙা অধ্যায়ের বিস্তারিত পোষ্টের জন্যে কি অপেক্ষা করতে হবে?
জিসান শা ইকরাম
বেশি অপেক্ষা করতে হবেনা,
দিয়ে দেব পোস্ট যে কোন দিন।
প্রদীপ চক্রবর্তী
লিখতে থাকুন দাদা।
অপেক্ষায় রইলাম আপনার প্রিয় লেখা পড়ার জন্য।
শুভকামনা দাদা।
জিসান শা ইকরাম
আমার লেখায় কোনো গভীরতা নেই, তাই লেখা সহজ।
লিখব।
সঞ্জয় মালাকার
লিখতে থাকুন ভাইয়া….
আপনার প্রিয় লেখার অপেক্ষায় রইলাম।
পড়ে ভালো লাগলো খুব –
শুভ কামনা ভাইয়া।
জিসান শা ইকরাম
হ্যা লিখব, ধন্যবাদ।
শাহরিন
স্কুলের পড়ার মত লাগছে কেন লেখাটি 🥴
জিসান শা ইকরাম
স্কুলের পড়ার মত!
এইটা জিসান বচন বলতে পারো 🙂
যে কোন বচনই পড়ার মত।
ছাইরাছ হেলাল
আমি শুধু মনির ভাইয়ের মত করে বলব,
লেখাটি ভাল হয়েছে/ভাল হয়নি!!
প্যাঁচাল প্যাচাল-ই।
পর্ব হাতে রাখুন আপাতত।
মাসুদ চয়ন
অনিচ্ছা থেকেও এতো সুন্দর লেখার আবির্ভাব হলো,তাও আবার বিভিন্ন প্রেক্ষাপট নিয়ে।