সময় কিভাবে দেখতে দেখতে চলে যায়। একেকটি নতূন দিন একেকটি নতূন নতূন স্মৃতির জন্ম দেয়। প্রতিদিন ভোরে উঠেই আমি ধন্যবাদ দেই ঈশ্বরকে আমায় একটি নতূন দিন দেখানোর জন্যে। হয়তো বিশেষ কিছুই পাওয়া হয়ে ওঠেনা, তবুও পেয়ে তো যাই অনেক কিছুই। ওই যে আকাশটা কখনো মেঘলা, কখনো রোদে ভরা একেকদিন একেকরকম নয় কি? এও তো একরকম পাওয়া। চলতি পথে কতো কিছু চোখে পড়ে। একটা প্রজাপতি ফুলে ফুলে, আবার হঠাৎ দেখি নির্ভীক চড়ুই পথে খাবার খুঁটে খাচ্ছে। এমনকি কাঠবেড়ালী দেখি সামনে এসে বসে খাবারের অপেক্ষা করছে। এমনি কতো দৃশ্য যে দেখা হয়ে গেলো। সময়ের চাকা ঘুরে ঘুরে কোথা থেকে কোথায় নিয়ে চলছে আমায়। প্রাকৃতিক দৃশ্য থেকে মানুষ, কতোকিছুর সাথে পরিচয় ঘটে গেলো এ জীবনে। যেমন ভালোবাসা পেয়েছি, তেমনি পেয়েছি অবহেলা। যতোজন ভুল বুঝে চলে গেছে, ঠিক ততোজনই আমার পাশেই থেকে গেছে। না-পাওয়ার হিসেবে আমি পেয়েই গেছি এবং চলছি।
এতো কথা কেন আজ? আজ ১২ আগষ্ট, ২০১৫ ইং। একটি বিশেষ দিন। কেমন দিন? একটি অনেক অন্যরকম সুন্দর পাওয়ার দিন। ভালোবাসা পাওয়ার দিন। আমার শততম পোষ্ট এর দিন। সোনেলা ব্লগ আমার একান্ত পরিবারের একটি অংশ যে। এখানে এসে আমি আমায় যেমন খুঁজে পেয়েছি, তেমনি পেয়েছি আত্মার আত্মীয়দেরকেও। ব্লগ কি, জানতাম না। প্রথম প্রথম কেমন জানি লাগতো। কিভাবে কি লেখা দেবো, কিভাবে মন্তব্য। উফ অসহ্য হয়ে যেতাম। কিন্তু আমার নানা জিসান শা ইকরাম তাঁর ধাক্কায় লিখতে বাধ্য হতাম। হাতে-কলমে শিখিয়ে যাচ্ছে নানা এখনও। মানুষটা আমায় কেন যে এতো ভালোবাসে আমি জানিনা। ভালোবাসা তো বিভিন্নভাবেই পাওয়া যায়, স্নেহের জায়গা পাওয়া কঠিন শুধু নয় খুবই কঠিন। নানার কাছে আমি সেই স্নেহ পাই। নানাকে কখনো বলিনি আজ বলছি অনেক ভালোবাসি নানাকে। এই স্নেহটুকু আজীবন চাই। আর আমার রাগ সবসময় তাকে দিয়ে যাই, নানাও সেটা নেয়। নানী অনেক নরম, হাজার বলেও নানীকে শেখাতে পারিনি নানাকে শাসনে রাখতে। এই মানুষটি আমাকে সোনেলা ব্লগে নিয়ে এলো। আমার প্রথম পোষ্ট ১২ অক্টোবর, ২০১২ ইং তারিখে “স্বপ্ন-চাষ” দিয়ে যাত্রা শুরু। প্রথম মন্তব্য ছাইরাছ হেলাল, উনার কবিতা পড়ে মাথার অনেক চুল পড়ে গেছে বুঝতে গিয়ে। এখন অবশ্য মোটামুটি বুঝি বলে মনে হয়। তারপর নানার মন্তব্য। মন্তব্যের মন্তব্য দিতে গিয়ে কতো কি যে ভাবনা। কারণ নানা বলেছিলো ফেসবুকের মতো রিপ্লাই ব্লগে দিতে হয়না। উফ বিরক্তির চরম। তারপর একেক করে পরিচিত হতে লাগলাম বনলতা সেন, লীলাবতী দিদি, শুন্য শুন্যালয় আপু, আমাদের খেয়ালী মেয়ে পরী আপু, শিশির কনা, ব্লগার সজীব, রিমি রুম্মান, সীমান্ত উন্মাদ, প্রজন্ম ৭১, মা মাটি দেশ, স্বপ্ন, আমাদের পিচ্চি আপু মেহেরী তাজ, হিলিয়াম এইচ ই, তানজির খান ভাইয়া, ইমন, সাতকাহন, পারভীন সুলতানা আপু, নীতেশ বড়ুয়া, মিথুন, মরুভূমির জলদস্যু, অরণ্য ভাইয়া(গায়ক-কবি এবং…), অলিভার, স্বপ্ন নীলা, এই মেঘ এই রোদ্দুর, সাবরিনা, মারজানা ফেরদৌস রুবা, আর্বনীল, মোঃ মজিবর রহমান, অনিকেত নন্দিনী দিদি। কার কথা বলবো আর কার না? একেকজনের মন্তব্যে যে পরিমাণ আন্তরিকতা এবং সত্যতা থাকে সেসব তো আর কোথাও নেই। আজ অব্দি কাউকে দেখিনি, কিন্তু মনে হয় এতো পরিচিত! শুধু কি পরিচিত? আত্মার আত্মীয় লাগে। যেনো নিশ্চিন্তে সব বলা যায়, যা মন চায় লেখা যায়। ভালোবাসা তো একেই বলে!
প্রথম যেদিন তিরি-অহমকে নিয়ে এলাম আমার এই পরিবারে, ওদেরকে এমন কেউ নেই যে ভালোবেসে হৃদয়ে স্থান দেয়নি। অবাক হয়ে যাই এখনও কি করে এ সম্ভব! ফেসবুকে এই ধারাবাহিকটি শুরু যখন করি, ভালোবাসতে পারেনি এদেরকে। একজন তো বলেই ফেললেন লেখায় বিস্তার আনতে। আমি ইচ্ছে করে বললাম লেখাটা মনে হয় থামিয়ে দিতে হবে। উনি সঙ্গে সঙ্গে বললেন, “থামানোটা ভালো হবে। পরে এটার একটা গতি করা যাবে।” কপি-পেষ্ট করে তুলে দিলাম উনার কথাটা। যাক নাম বলবো না। অথচ সেই তিরি-অহমের অপেক্ষায় থাকে এখানে সবাই। আমার এলোমেলো পাগলামী কথাগুলো কি যত্নের সাথে স্থান পেয়েছে এখানে। পরিবারই তো আমাদের আশ্রয় দেয়, পাগলামী এই লেখাগুলো এতো প্রশ্রয় পাবে আমি বুঝিনি। কৃতজ্ঞ আমি সবার কাছে। গভীর আবেগ নিয়ে লিখছি এখন। তাই কথা খুঁজে পাচ্ছিনা, অসম্ভব এলোমেলো লাগছে আজ আমার। ঠিক এখন মনে হচ্ছে কেউ যেনো আমা্র হাত ধরে লিখিয়ে নিচ্ছে, মনের ভেতর শব্দগুলো কিভাবে জানি চোখের সামনে ফুঁটে উঠছে!
প্রাইমারী স্কুল থেকে লিখছি। জীবনে এমনও হয়েছে কবিতার খাতাটা রাগে-অভিমানে চুলায় পুড়িয়ে দিয়েছি সেই ১৯৮৫ সালে। এখনও মনে পড়ে। তারপর ১৯৯০ সালে কলেজে যখন ইন্টারে ভর্তি হলাম আমার সবচেয়ে প্রিয় শিক্ষক-বন্ধু-অভিভাবক রায়হান সেলিম স্যার বোঝালেন আমায় লিখে যেতে। কি লজ্জ্বা নিয়ে লিখতাম। তারপর ২০০০ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত লেখাই হয়ে ওঠেনি। ফেসবুকে এলাম ২০০৯ এ, তাও ভাই একাউন্ট বানিয়ে দিলো। প্রিয় বন্ধুদের পেলাম, অবাক হলো লিখিনা কেন? আবার অ-আ-ই-ঈ এর মতো হাতেখড়ি। নিজেরই বমি আসতো এমন লেখা দেখে। তাও লিখতে লাগলাম। তারপরের ঘটনা এইতো আজ ব্লগে।
ভেবেছিলাম অনেক কিছু লিখবো, কিন্তু পারলাম না। যাঁদের নাম লিখেছি তাঁদের সকলেই নিত্যদিনের লেখক-লেখিকা, কবি এবং আমার লেখায় মন্তব্য করেন। আবার যাদের নাম দিইনি, অনেকই নতূন। তাঁদেরকে ধীরে ধীরে চিনছি। ক্ষমা করবেন যাঁদের নাম লেখা হয়নি। ভালো থাকুন সকলে। আবারও কৃতজ্ঞতা। এভাবেই পাশে থাকুন, ভুল ধরিয়ে দিন। ভালোবাসুন এবং ভালোবাসতে শেখান। জীবনটা কখন কোথায় গিয়ে থেমে যায়, কিংবা বেঁচে থেকেও আড়ালে চলে যেতে হয় কেউ জানিনা। তাই চেষ্টা করি আমার থেকে কেউ যেনো কোনো কষ্ট না পায়, কিন্তু হয়তো নিজের অজান্তেই দিয়ে ফেলি। ক্ষমা করে দেবেন। সত্যি বলতে কি খুব এলোমেলো লাগছে, খুব কান্না পাচ্ছে। কখনো ভাবিনি আমার আবেগটা সবার কাছে এতো আহ্লাদ পাবে।
**দুটো ছবি-ই আমার তোলা সাধারণ ক্যামেরায়।
হ্যামিল্টন, কানাডা
১২ আগষ্ট, ২০১৫ ইং।
একটি পুরোনো কবিতা দিয়ে যাচ্ছি। “আবাহন” কবিতার দ্বিতীয় ভাগ —
নির্ধারিত
সারাটি রাত হিম পাহাড়ী উপত্যকায় দাঁড়িয়ে রইলাম।
আসোনি,
জানতাম আসবে না।
তবুও কেন………?
এর উত্তর অমীমাংসিতই থেকে যাবে।
পুনশ্চ : আর বলবো না কোনোদিন, আর না……….
ল্যুভেন – লা – ন্যুউভ, বেলজিয়াম
১-লা এপ্রিল, ২০১০ ইং।
৭৩টি মন্তব্য
শুন্য শুন্যালয়
আজ যেন কি হয়েছে এই তোমার, আমারও। পরীকে লিখতে গিয়ে খুব আবেগী হয়ে গিয়েছিলাম। আর মন্তব্য করতে ইচ্ছে হচ্ছিল না। এ কেমন মায়া সবার মধ্যে, এ মায়া সাঙ্ঘাতিক। এ কষ্ট ছাড়া আর কি দেবে? আমার মন্তব্য করতে ইচ্ছে করছেনা এখন 🙁
খেয়ালী মেয়ে
মায়ার বাঁধনে বাঁধা সবাই (3
নীলাঞ্জনা নীলা
পরী আপু সবই মায়ার খেলা গো (3
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপু অবশেষে দেখছি মন্তব্য করেছো। ওখানেই যাই তবে। (3
শুন্য শুন্যালয়
আপু তুমি কি এ লেখা লিখতে গিয়ে কাঁদছো? পড়তে গিয়ে কি যেন গলায় আঁটকে আছে মনে হচ্ছে। আজ তোমার শততম পোস্ট। স্বপ্ন-চাষ শুরু করেছিলে, তার যত্ন-আত্মি করতে হবেনা!! সেঞ্চুরী করতে গিয়ে কেউ কাঁদে? ডাবল সেঞ্চুরী করতে হবেনা? গা ঝাড়া দিয়ে ওঠো। শোন, একটাই কথা বলি। ছেড়ে যেওনা। তবুও কেন………? কারন আমরা সবাই পাগল। অপেক্ষা আর ভালোবাসা আমাদের নেশা। আরো বলবে, বেশি বেশি বলবে। ভালো থেকো আপু, খুব। (3 -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
চোখের জল ঝরেনা আমার। মন ভিঁজে যায়। অনেক কঠিন আমি।
কোথায় আর যাবো আপু বলো।
“কে বলে ‘যাও যাও’
আমার যাওয়া তো নয় যাওয়া।
পথিক আমি পথেই বাসা
আমার যেমন যাওয়া তেমনি আসা।”
https://www.youtube.com/watch?v=dgHm0hyylno -{@ (3
শুন্য শুন্যালয়
চোখ ভিজে যাবার চেয়ে মন ভিজে যাওয়া যে বেশি দূর্বলতার আপু। কঠিন তো মোটেও মনে হচ্ছেনা।
আমার যেমন যাওয়া তেমনি আসা, কবে এমন করে লিখবো? কেউ এমনি করে গাইবে? আমায় মনে করবে?
নীলাঞ্জনা নীলা
কেউ কি আর কারো জন্যে গান করে আপু? এটা শুধু ওই সিনেমাতেই। আমার একটা স্বপ্ন ছিলো আমার জন্যে শুধু আমায় ভেবে গীটার বাজিয়ে “আমি যামিনী তুমি শশী হে” গানটি করবে। বুড়ী হয়ে গেছি, স্বপ্নটা এখন কোথায় যে হারিয়ে গেছে আর খুঁজেই পাইনা।
নিজেই নিজেকে গেয়ে শোনাই 😀
আরে কে শোনালো আর না শোনালো তার জন্যে মন খারাপ করে বসে থাকবো কেন? আরে আমার ভাঙ্গাচোরা গলা একটা আছে আর এক জোড়া কানও আছে খুব ভালোই শুনতে পারি, তাহলে আর কি? :D)
মেহেরী তাজ
চোখ মুখে পানি ছিটিয়ে পরে ঘুরে আসবো।
সেঞ্চুরি পোষ্টের জন্য অভিনন্দন।
নীলাঞ্জনা নীলা
ঠিক আছে পিচ্চি আপু, ঘুরে আসো। অপেক্ষায় রইলাম।
আর শততম পোষ্টের জন্য কৃতজ্ঞ তো আমি তোমাদের সবার কাছে। -{@
মেহেরী তাজ
আপু বারবার আপনার লেখাটা পড়ছি আর ভাবছি এতো আবেগ,ভালোবাসা, উৎসাহ, ভালো লাগা সব কিছুর জন্য একটাই নাম “সোনেলা”। আর সেই সোনেলার একজন সোনালী মানুষ আপনি।
আপনার লেখা পড়ে ভালো লাগেনি এমন হয়নি। দুএকটা পচাঁ পোষ্ট তো দেন….!
ঠিক আছে ক্ষমা করে দিছি। অনেক কাঁদাইছেন! :p :p :p
এবার বলেন ১০১ নং লেখাটা কবে আসছে???
নীলাঞ্জনা নীলা
পিচ্চি আপু কি আর বলি বলো, গতকাল ব্লগে আসতে পারিনি নেটে সমস্যা ছিলো। একটা লেখা লিখেও রেখেছিলাম। এখন এসে দেখি আমার ভাব নিয়ে ছাইরাছ হেলাল ভাই একটা কবিতা দিয়েছে। ;(
এখন কেউ কি আর বিশ্বাস করবে যে ওটা নকল করিনি? ;( ;(
তাও ভেবেছি দ্রিমুই দ্রিমু। দ্রেখি ক্রী হয়! ;?
ইমন
স্মৃতি চারণা সব সময় মধুর হয়না। কিন্তু এটা নিঃসন্দেহে আপনার মধুর স্মৃতি। শুভেচছা আর অভিনন্দন নিবেন। ভালো থাকবেন। আমাদের সবার জন্য দোয়া করবেন। -{@ (3
নীলাঞ্জনা নীলা
অফুরান ভালোবাসা ইমন। -{@
তানজির খান
শত তম পোস্টের জন্য শুভেচ্ছা। আপনার লেখা পড়ে মনে হচ্ছিলো এ যেন আমার মনের কথা। ব্লগের সবাই আমরা একটি পরিবার হয়ে উঠেছি। আপি আপনি কিন্তু আমার নামের বানান ভুল লিখেছেন! আমরা আরো লেখা চাই আপনার কাছে। একদিন এই ব্লগ হয়ে উঠবে বাংলা ভাষার প্রধান বাহন ,সেই কামনা থাকলো। সেদিন হয়তো আপনার হাজার তম পোস্টের উৎযাপন করবো আমরা। শুভ কামনা ও কৃতজ্ঞতা থাকলো আপনার ও সোনেলা পরিবারের জন্য।
নীলাঞ্জনা নীলা
ওহো ভাইয়া দুঃখিত। ঠিক করে দিচ্ছি এখুনি। আসলে গতকাল এমন একটা অবস্থায় লিখেছিলাম নিজেকে খুঁজে পাচ্ছিলাম না।
ভাইয়া ভালোবাসার ডালি নাও। -{@ (3
লীলাবতী
প্রথম পোষ্টের শিরোনাম স্বপ্ন চাষ? বাহ! স্বপ্নের চাষ করে যাচ্ছেন সোনেলায়,আর আমরা সবাই তা গোগ্রাসে গিলছি। কতটা আপন করে নিয়েছেন আমাদের সবাইকে তা বুঝতে পেরেছি অহম তিরির লেখার মাঝে আমাদের সবাইকে নিয়ে এলেন যেদিন সেদিনই। আমাদের সবাইকে নিয়ে আড্ডা দেয়ালেন অহম তিরির সাথে।
আমাদের এই পরিবারের বন্ধন অটুট থাকুক।
সোনেলার একদম প্রথম থেকেই আছি আমি নীলাদি।আপনার লেখাটি পড়েছি পোষ্ট দেয়ার সাথে সাথেই।কিছু লিখতে এসে আবার ফিরে গিয়েছি, অতি মাত্রার আবেগ লিখতে দিচ্ছিল না।আমাদের এই সোনেলা ব্লগ ক্ষুদ্র হতে পারে,কিন্তু এখানে যারা লেখেন এবং যারা আন্তরিক ভাবে উপলব্দি করেন যে তিনি এই পরিবারের একজন,তিনিই কেবল বুঝতে পারবেন সোনেলার বিশালত্ব কোথায়।
এই ব্লগটিকেই আপন মনে হয়,ফেইসবুকে যেতে ইচ্ছে করেনা।অত্যন্ত ফরমাল আচরন এবং ন্যাকামি ফেইসবুকে,যা সহ্য করতে পারিনা আমি।পরে থাকি সোনেলার উঠোনে।পড়ি আপনার এবং আপনাদের লেখা।যেখানে শান্তি আমার সেখানেই বেধেছি ঘর।
সেঞ্চুরী পোষ্টের জন্য অভিনন্দন।অপেক্ষা করছি দ্রুত ডাবল সেঞ্চুরী হোক -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
এতো সুন্দর একটা মন্তব্য পেয়ে আরোও বেশী আবেগাপ্লুত হয়ে গেছি লীলাবতী দিদি।
আমি কতোদিন যে ফেসবুকে যাইনা, আটকে গেছি সোনেলার সোনালী আবেগে।
তা আপনার লেখা কোথায়? আমার মন খুব খারাপ, লেখা দিন মনটা ভালো হয়ে যাবে।
ঘুষস্বরূপ -{@ (3
লীলাবতী
লেখা দিয়ে দেবো সহসাই নীলাদি -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
অপেক্ষায় রইলাম লীলাবতীদি -{@
অরণ্য
“পুনশ্চ : আর বলবো না কোনোদিন, আর না……….” – এ ‘না’ এর মধ্যেও কোথায় যেন ‘ফের বলার’ ইঙ্গিত আছে বলে মনে হলো।
সেঞ্চুরিতে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। -{@
অরণ্যতে “…” সে বড় চিন্তার বিষয়। অবশ্য “…” আমার খুব পছন্দের এবং মুদ্রাদোষের মত যখন কারো সাথে কথা হয়। আমার অনেক শেয়ারিং আমি ছেড়ে দেই এই তিন ডটে (ফেইস বুকে সাধারণত)। এখানে ভয় আছে তিন ডটে তিনটি অক্ষর নয় তো – একটি আকার যুক্ত আর অন্য দুটি কোন কিছু ছাড়া? ;?
ভাল থাকবেন প্রিয় লেখিকা, প্রিয় কবি। (y)
নীলাঞ্জনা নীলা
বাহ অরণ্য ভাইয়া আমায় কিভাবে বোঝেন সবাই, বলুন তো?
নাহ ঠিক ধরেছেন কতোবার যে বলেছি, হিসেব নেই। 😀
অনেক সমস্যার মধ্যে একটি সমস্যা হলো “তিন ডটে তিনটি অক্ষর নয় তো – একটি আকার যুক্ত আর অন্য দুটি কোন কিছু ছাড়া?” সাঙ্কেতিক কথা একেবারেই বুঝিনা। গোপনে বলে রাখি আমার দুটো ভাই আছে এখনও আমায় টিউবলাইট বলে। বললে একেবারে প্রকাশ্য। আরে জীবনে কতো প্রপোজ যে রিফিউজ হয়ে চলে গেছে এসব সাঙ্কেতিকতার জন্যে। :p :D)
ভালো থাকি, রাখি…আপনারা আছেন যে! -{@
অরণ্য
😀
নীলাঞ্জনা নীলা
হাসি দিয়ে আবার সঙ্কেত? 🙁
অরণ্য
নিজেকে আমার ‘পাগল’ পরিচয় দিতে মাঝে মাঝে বেশ লাগে। 😀 অনেক সময় পাগলরা খুবই সেফ। পাগলামি কখনও আমার উচ্ছ্বাস বা উল্লাস, কখনও আমার বর্ম কিংবা আভরণ। তাই “…” এ আমি ‘পাগল’ ভেবেই খুশি। 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
যাক এখন বুঝলাম। পাগল প্রায় সকলেই। কেউ বেশী, কেউ কম।
কেউ ভাবের আর কেউ ভবের। 🙂
অরণ্য
নীলা আপু খুব ভাল বলেছেন। ১০০ তে ১০০। “কেউ ভাবের আর কেউ ভবের।” 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
আমি হলাম ভবের এবং ভাবের। আপনি? 😀 \|/
অরণ্য
আমি শুধু একটা – ভাবের। 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
(y) 🙂 ভালো মানুষ আপনি।
ছাইরাছ হেলাল
এ লেখাটি যখন পড়তে এলাম তখন চেপে রাখা আবেগ সামলানো ও দায় হয়ে যাচ্ছে, কিছু জল নিভৃতে কোথায় যেন চুইয়ে
পড়ছে আনন্দের বেদনায়। আপনি প্রায় প্রথম থেকেই সাথে ছিলেন, আছেন এখন প্রবল প্রচন্ড ঝড় তুলে।
এখানে হারিয়েছি অনেককে, পেয়েছিও অনেক। প্রাপ্তি দিয়ে অপ্রাপ্তির বা অপ্রাপ্তি দিয়ে প্রাপ্তির হিসাবে যাচ্ছি না।
আপনি ছিলেন, আছেন ও থাকবেন।
যে কোন বিস্তৃতিতেই অন্য কোন বিস্তার থাকে, আপনি তা পেয়েছেন নিজ যোগ্যতম যোগ্যতায়।
এবারে দিনে দিনে বাড়িছে ঋণ শুধিতে হইবে দেনা, আরও আরও লেখা চাই কিন্তু কঠিন মন্তব্য চাই না।
আপনি আপনাদের সদয় দৃষ্টিতে আমার মুরাদ টাকলা টাইপের লেখাগুলো হালে পানি পাচ্ছে (পিওর ওয়াটার)
তাতে এক ঝুড়ি (কম কম মনে হচ্ছে) ,না না এক বস্তা অন্তর-চিপা ধন্যবাদ। এহেন কৃপা দৃষ্টি সদা জারি রাখবেন
আপনারা তাও কামনায় রাখছি। নিয়ম করে চুলদের ভিটামিন খেতে দেবেন। ওদের হক যেন নষ্ট না হয়।
অবশ্য লুকিয়ে-চুড়িয়ে নিজেরাও কিছু খেয়ে নেবেন, একতাই বল তা টের পাইয়ে দিচ্ছেন হাড্ডিতে হাড্ডিতে।
আমার মত দুর্বল লেখক মাত্রেই আপনাদের মত হেবি ওয়েটদের ভয়ে ত্রাহি অবস্থা যুগে যুগে আপনারাই জারি রেখেছেন
দলবদ্ধ ভাবে, জাতি তা মেনে নিচ্ছি নিরুপায় হয়েই। জয় মা কালী।
ফুলেল শুভেচ্ছা শততম পোস্টের জন্য।
নীলাঞ্জনা নীলা
এই সেরেছে আমার চুল-টুল ফেলে আপনি আবেগের জল ঝরাচ্ছেন? এ কেমন কথা!
দেখুন এমনিতেই মহা ক্ষ্যাপে আছি আপনার উপর, আমার ভাবধারার কবিতা লিখবেন আর আমাকে না জানিয়ে?
কই আমি কি লেখি আপনার মতো? (যদিও আমার সাধ্য নেই :p )
যাক তাও তো শেখারও চেষ্টা করিনা। শেষে না আপনার ভাবের বাজারের হাঁটের বেচা-কেনা শেষ হয়ে যায়। :p
এবার শুনুন কঠিন লিখবেন নীচে সারাংশ অবশ্যই। আর চুলের ভিটামিন নিয়ে আপনাকে ভাবতে হবে না।
লেখা নিয়েই ভাবুন, কারণ আপনার লেখার জন্যেই তো আমার টাকলু অবস্থা হতে চলেছে। ^:^
কান্না-কাটি কম করবেন। চোখের ক্ষতি হয়। আর চশমা পড়েন যদি, তাহলে মহা মহা ক্ষতি। কাঁদলে চশমা খুলে, চোখ বন্ধ করে বেসিনে জল ছেড়ে ভ্যাঁ ভ্যাঁ করে শব্দ করে কাঁদবেন। তখন জল বের হবে না। :D)
আর্বনীল
আপু শততম পোষ্টের জন্য অভিনন্দন!
আমরা চাই আপনি ডাবল তারপর আরো ডাবল…. এরপর আরো আরো ডাবল সেঞ্চুরী করেই যাবেন।
🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
ভাইয়া মরে যাবো।
ওই গানের কথা মনে হলো—– “আমি জ্ঞান হারাবো, মরেই যাবো বাঁচাতে পারবে না কো”
ভালোবাসা অফুরান ভাইয়া। -{@
খেয়ালী মেয়ে
শততম পোস্টের জন্য অনেক অনেক অনেক অভিনন্দন -{@
“স্বপ্ন-চাষ” দিয়ে যাত্রা শুরু কী অদ্ভূত!!রকমের সুন্দর তোমার এই শুরুটা আপু (y)
তোমাকে আরো আরো সেঞ্চুরীর শুভেচ্ছা জানাতে চাই, তাই আরো বেশী বেশী পোস্ট করো 🙂
এলোমেলো লেখা, এলোমেলো ভালোবাসা, এলোমেলো মায়া, সবকিছুই এলোমেলো-তোমারও খুব এলোমেলো লাগছে, তাই না আপু?–আচ্ছা এলোমেলো সবকিছু এতো সুন্দর কেনো বলতো ;?
নীলাঞ্জনা নীলা
পরী আপু এতো মায়াবী কেন তুমি? অনেক মায়া তোমার মধ্যে।
অনেক অনেক আদর-ভালোবাসা আর জাপটাসহ উম্মাআআআআ -{@ (3
জিসান শা ইকরাম
কিভাবে লেখো এমন আবেগ দিয়ে?
মোটা মানুষ প্রচুর স্নেহ জমেছে শরীরে।
একারনেই স্নেহ দিতে পারি এত।চিকনা চাকনা হলে আর দিতারুমনা।
নানির কথা বলে লিখেছো আমাকে যেন শাসনে রাখে,কেন আমি কি করি যে শাসন করা লাগবে? 🙂
বুঝতে পারি সোনেলার মায়ায় পরে গিয়েছো
এ মায়ার মাঝেই থেকো……
ভালো থেকো প্রবাসে।
একশত পোষ্ট হয়ে গেলো!মনে হচ্ছে সেদিন আসলে সোনেলায়
অভিনন্দন এবং শুভেচ্ছা শততম পোষ্টের জন্য -{@
ভালবাসি আমরা সবাই তোমাকে।
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা স্নেহ কমানোর দরকার তোমার। কতো উপকার করি দেখেছো?
তুমি ঠিকমতো ঘুমাও না, আমার কথা শোনোনা। রাত জাগো। এরপর খালি ঢাকা আর ঝালকাঠি করো।
প্রেসার নামে শরীর খারাপ হয়। এসবের জন্যে তোমারে শাস্তি দিতে বললাম সেদিন নানীরে। নানী দেখি
শুধু হাসে। নাহ তোমারে কানাডিয়ান পুলিশ দিয়া শাস্তি দেওয়া লাগবে।
নেও তাও একটু ভালোবাসা দিলাম -{@ (3
জিসান শা ইকরাম
কানাডা সেটল হমু কিনা ভাবছি।
নীলাঞ্জনা নীলা
বলো কি নানা!!! কারণ কি? স্নেহ কমাইতে নাকি বাড়াইতে? 😀
সীমান্ত উন্মাদ
আপু আপনার পোষ্টে নিজের নামটা দেখে যেমন ভাললেগেছে, তেমনি সবচেয়ে ভাললেগেছে আপনার আপন করে নেওয়ার ক্ষমতাকে। মানুষ সহজে মানুষকে আপন করে নিতে পারেনা। সর্বোপরি আপনার আবেগী এই লিখায় অনেক অনেক ভাললাগা রেখে গেলাম। শুভকামনা জানিবেন নিরন্তর।
নীলাঞ্জনা নীলা
ভাইয়া আপন একা একা করে কি কাউকে করা যায়? আপনাদের আন্তরিকতাই তো আমায় ধরে রেখেছে এই পরিবারে। কেউ কি ভালোবাসা হারাতে চায়? আমি এই পরিবারের ভালোবাসা মৃত্যু পর্যন্ত পেতে চাই। -{@
ব্লগার সজীব
আমাদের সোনেলা এতটা আপন আপনার কাছে ধারনা করিনি এতদিন।শততম পোষ্টের জন্য অভিনন্দন এবং শুভেচ্ছা -{@ আমার নামটাও আপনার লেখার মাঝে স্থান পেয়েছে দেখে ভালো লাগছে 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
“আমাদের সোনেলা?” আমার না? ;(
আমার মন ভালো করে দিন। 🙁
নীলাঞ্জনা নীলা
আমি জানিনা কেন জানি কারো মন্তব্যের জবাব দিতে পারছিনা। অবশ্য সেলফোনে লগিন করতে পেরেছি, কিন্তু ওখান থেকে মন্তব্য করা খুব কঠিন আমার মতো আধা আন্ধা মানুষের জন্য। এ বিপদ থেকে মুক্ত হবার উপায় জানান ব্লগের মহামান্যরা। চিরকৃতজ্ঞ থাকিবো। ধন্যবাদান্তে একজন অসহায়া। 🙁
শুন্য শুন্যালয়
সেলফোনে ডেস্কটপ ভিউ নিয়ে আসলে সমস্যা হবার কথা না আপু। আমি কিন্তু মোবাইল থেকেই লিখছি আপু।
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপু গো এখন ঠিক আছে। আমি এসবে অনেক আনাড়ি। আর সেলফোনে কষ্ট হয় চোখে।
সাতকাহন
সোনেলায় যখনই আসি, তখনই নিজেকে এই পরিবারের একজন মনে হয়; আর আপনার মতো একজন বড় বোন আছেন সোনেলাতে তা ভাবতেও ভালো লাগে। অনেক অনেক শুভ কামনা আর ভালোবাসা রইলো আপু।
নীলাঞ্জনা নীলা
ভাইয়া অনেক অনেক ভালো থাকুন। অফুরান ভালোবাসা আপনার জন্যেও। -{@ (3
নীতেশ বড়ুয়া
অনেক ভাল না লাগার মধ্যে এক মাত্র ভাল লাগা হয়ে আছে সোনেলা…
অনেক না পড়া লেখা’র মাঝে পড়া হয় সোনেলায় লেখা…
অনেক অনাত্মীয়’র মাঝে আত্মীয় সোনেলায় আপনারা…
ভাল লাগা আর মন্দ লাগার এমন একটা স্তরে এসে পৌঁছেছি জীবনের যে এখন খুব ভাল লাগাকে প্রকাশ করি 🙂 দিয়ে।
নীলাঞ্জনা নীলা
এতো সুন্দর মন্তব্য!
মন ভরে গেলো কথাগুলোয়। 🙂 -{@
নীতেশ বড়ুয়া
আপনারা না থাকলে এখানে নিয়মিতো হবার উৎসাহ, প্রেরণা কিছুই পেতাম না মনে হয়… 🙂 (3 -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
ও নীতেশ দাদা কই আছেন গো? নিখোঁজ সংবাদ দিতে হবে নাকি? আগেই চলে আসুন। 🙂
রিমি রুম্মান
শততম পোস্টের জন্যে অভিনন্দন। আমি শততম পোস্ট পেরিয়েছি ক’দিন আগেই। শততম পোস্টের দিন স্পেশাল কিছু লিখবার কথা ছিল আমার। সময়াভাবে হয়ে উঠেনি । সে অভাবটুকু পূরণ হয়েছে আপনার লেখাটুকু পড়ে। এক বন্ধুর লেখায় কমেন্ট করতে এসে সোনেলায় জড়িয়ে গেলাম মায়া’র বাঁধনে। যদিও সেই বন্ধু এখন আর সোনেলায় লেখে না। কিন্তু আমি রয়ে গেলাম সকলের আপনজন হয়ে। লেখালেখি নিয়ে কতদূর যাবো, জানিনা। তবে, যেখানেই যাই না কেন, অকপট স্বীকারোক্তি থাকবে___” সোনেলা আমার লেখালেখির প্রথম জায়গা, প্রথম ভালোবাসা “। -{@ (3
নীলাঞ্জনা নীলা
তাহলে আপনাকেও অভিনন্দন শততম পোষ্টের জন্যে আপু।
-{@ (3
প্রজন্ম ৭১
শততম পোষ্টের জন্য শত সহস্র অভিনন্দন আর শুভেচ্ছা।সোনেলাকে নিয়ে এত আবেগ কেনো,বুঝতে হবে এবার।হ্যাভি ব্লগিং শুরু করা দরকার আমার,নইলে কিছুই বুঝবো না 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
দেখুন ব্লগিং শুরু করে, মায়ায় জড়াবেনই। 🙂 -{@
স্বপ্ন
শততম পোষ্টের জন্য অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে স্বপ্ন। -{@
অনিকেত নন্দিনী
যাব্বাবা! একদম শেষে হলেও আমার নাম এসেছে এতেই আমি খুশি। \|/
শততম পোস্টের শুভেচ্ছা দিদি। -{@
সেঞ্চুরি বিজয়ের দিনেও এমন মন খারাপ কেনো?
নীলাঞ্জনা নীলা
কত্তোদিন পর!
“এতোদিন কোথায় ছিলেন?” পাখীর নীড়ের মতো চোখ নেই কিন্তু আমার। 😀
যাক “তুমি এলে অনেকদিনের পরে যেনো বৃষ্টি এলো…।” (3
অনেক আনন্দ তাই তো মনের কান্না।
অনিকেত নন্দিনী
বিষণ্ণতার অতলে ডুব দিয়েছিলাম।
ফিরেছি যখন বৃষ্টি না, ঝড়ও উঠাবো। 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
“আসন আমার পাততে হবে রিক্ত প্রাণের ঘরে
নবীন বসন পরতে হবে সিক্ত বুকের ‘পরে।”————– 😀
সাবরিনা
আমি সহজে প্রেমে পড়ি না কারো। অতশত ভণিতাও বুঝি না। তাই সরাসরি বলে দিলাম আপনার প্রেমে পড়েই গেছি গো।
নীলাঞ্জনা নীলা
“মরি মরি এ কি লজ্জ্বা!
মরে যাই এ কি লজ্জ্বা!!” :p -{@ (3
মিথুন
জানি তো আমাকে আপনার মনে পড়বেই। লেখা এমনি করে সেঁতু গড়ে দিচ্ছে কত প্রাণে প্রাণে। শততম পোস্টের জন্য ভালোবাসা নিন আপু। শিখছি আপনার কাছ থেকে, সে আসবেনা জেনেও কিন্তু থাকে……… -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
এতো সুন্দর মন্তব্য! মনটা ভরে গেলো। অফুরান ভালোবাসা (3 -{@
অরুনি মায়া
আপু আপনি কিন্তু আমার নাম নেননি। আমি নতুন তো তাই। যাই হোক অনেক বছর পর আমি যখন পুরনো হব তখন কিন্তু আমায় দলে নিবেন। 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
অরুনি মায়া আপনি আমার মনের দলে তো এসেই গেছেন। পুরোনো হবার প্রয়োজন পড়বে না। এই নতূনকেই সাজিয়ে নিয়েছি আমার মনের ফুলদানীতে। -{@
অরুনি মায়া
অনেক ধন্যবাদ আপু 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
-{@ 🙂
ইমন
আমার নাম দেখে সম্মানীত বোধ করতেছি <3 সুনেলা পরিবারে আপনি একটি অলংকার 😀
আপু, আপনি ভালো থাকবেন আর সুনেলাকে আমাদেরকে এভাবেই ভালোবাসবেন 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
ইমন পরিবারটির নাম সোনেলা। সুনেলা নয় ভাইয়া।
ভালোবাসা অফুরান। -{@