
যার যার স্বপ্ন তার তার থাক।
আমরা যা যা ভাবি, যা যা দেখি বা করি, তা আমাদের মস্তিষ্ক তার নিজের মত করে সাজিয়ে রাখে। সেগুলোই আবার হুট-হাট স্বপ্নে চলে আসে। সাধারণ ভাবে #স্বপ্ন বলতে আমরা তাই ই বুঝি। তারপরও আমরা এমন কিছু দেখি যা স্বাভাবিক নয়। যেমন আমি দেখি মেঘের দেশে ভেসে বেড়াচ্ছি। আবার পাখা ঝাপটিয়ে উড়ছি। সম্ভবত আমি উড়তে চাই বলেই মস্তিষ্ক তা মনে করিয়ে দিচ্ছে। তারপরও স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যায়, যা মধুর বা ঝাল/টক।
ইদানীং প্রায়ই যা দেখছি তা একটা মেগা সিরিয়ালের মত। মুল কাহিনী ঠিক রেখে অল্প স্বল্প খোঁচা খুঁচি …………………………
আমি একটা প্রযুক্তি কোম্পানিতে কাজ করি,যারা ‘সময়’ নিয়ে কাজ করে। তাদের বিশ্বাস তারা একসময় সময়কে থামিয়ে দিতে পারবে। সময়কে থামিয়ে দেয়া মানে বয়সকে থামিয়ে দেয়া। আর তাই যদি হয়, তার মানে মানুষ আর মারা যাবে-না। যখন দরকার তখন সময় থামিয়ে একটু টুক করে জিরিয়ে নিলেই হলো।
আমার কাজ এই সময়কে-ই নিয়ে। বাইরে সময়ের মত সময় চলবে আর একটা চোঙার মাঝে তাকে থামিয়ে রাখতে হবে। অনেক প্রযুক্তি আর শ্রম ব্যয়ের পর একদিন সময় ব্যবহারের মডিউলটা দাড়িয়ে গেলো। কিন্তু এর কার্যকারিতা প্রমাণ করবো কী করে! সাধারণত কিছু পশুর উপর দিয়েই নতুন প্রযুক্তির প্রাথমিক ঝাণ্ডা মারা হয়। কিন্তু এক্ষেত্রে পশু ব্যবহার কোন ভাল ফলাফল আনতে পারবে না। তারপরও সেই পশুদের উপরেই চালানো হলো পরীক্ষা এবং ফলাফল শূন্য। পশুকে কোন ভাবেই দিনক্ষণ বোঝানো গেলো না। সবাই আমার দিকে তাকিয়ে আছে একটু বিদিশা চোখে। এত পরিশ্রম তো পানিতে ভেসে যেতে দেয়া যায়না। উচ্চহারে লোভ দেখিয়েও মনুষ্য জাতির কাউকে পাওয়া গেলো না, যে বছর খানেক ঘুমিয়ে থাকবে।
অবশেষে নিজের আবিষ্কার নিজের উপরেই চালানোর ব্যবস্থা হলো। ঘুম থেকে উঠবার একটা ভবিষ্যৎ দিন তারিখ ঠিক করে ঢুকে পড়লাম সময়ের চোঙার মাঝে।
এই সেই ঘুম যা মধুর স্বপ্ন দেখায়। একসময় স্বপ্ন ভাঙ্গে মধুর অনুভূতি এবং ২০২০ সালের করোনা ভীতি নিয়ে। জেগে উঠে কারো মুখে মাস্ক না দেখে অবাক হতেই হোল। এতো মানুষ কেন? পরিচিত কাউকে দেখছি না। তবে সবাই যেন আমাকে চেনে চেনে ভাবেই দেখছে। শুরু হোল হাততালি এবং ভয়ঙ্কর আনন্দ হাসি। আমার মাস্ক নিয়ে আমি বেশ অসহায় বোধ করছি। একজন হয়তো আমার মনের কথা পড়তে পেরে কাছে এসে বলে দিলো,“আমরা করোনার চাইতেও ভয়ঙ্কর ভাইরাসকে বোতল বন্দী করেছি”।
একজন ছোটখাটো মানুষ এগিয়ে এসে আমার হাত চেপে ধরে রাখলো। দেখতে আতেল টাইপের যে এতক্ষণ ছোট একটা দল নিয়ে পাশে দাড়িয়ে আমাকে গভীর চোখে দেখছিলো। আমি তার লেকচারের জন্য অপেক্ষায় আছি কারণ এই টাইপের মানুষেরা তা খুবই পছন্দ করে। আমার ধারণাকে মিথ্যে প্রমাণ করে বললেন, “আসুন, আপনার কাজের ফসল দেখুন”।
কয়েকটা কঠিন সিকিউরিটি পার হয়ে যেখানে গেলাম, তা দেখে আমি অবাক হবো না বোকা বনে যাবো বুজতে সময় লাগলো। হাজার হাজার তাক যাতে কফিনের মত বাক্স সাজানো। তাক গুলোর রঙ আর আলোর মিশ্রণে কিছু আলাদা আলাদা ভাব আছে। তার পর যা জানলাম, আমি তৃপ্তির সুখে কেঁদে ফেললাম।
সারা পৃথিবী ছড়িয়ে আছে আমাদের এই প্রযুক্তি। মানুষ এখন অমর। যে যত বছর বাঁচতে চায়, সেভাবেই তাকে এই কফিনের মধ্যে ঘুম পাড়িয়ে রাখা হয়। এই জন্যই রঙ এবং আলোর খেলা। বছর হিসেবেইতো মূল্য হতে হবে। সময় মত তাদের স্বজনেরা এসে নিয়ে যেতে পারে। আবার সময় করে নিয়ে এসে ঘুম পারিয়ে দেয়।
আমার কিছু বাক্স চাই। আমার একটা পরিবার আছে যার নাম সোনেলা। সবার জন্য একটা করে লাগবে। এবার বুড়ো টেকো আতেল তার কচকচানি শুরু করে দিলেন। কোম্পানির ব্যাপ্তি, সম্পদ, সুনাম (সুনাম থাকলে দুর্নাম থাকার কথা যদিও তিনি সেদিকে গেলেন না)। আমার জন্য অনেকগুলো পুরস্কার অপেক্ষা করছে। তার বকবক চলছেতো চলছেই।
তার কথা শুনতে শুনতে একসময় ক্লান্ত হয়ে আমি বললাম,
আমাকে আবার ঘুম পাড়িয়ে দাও!!!!
৭৪টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
আগে প্রথম দর্শক হিসেবে স্বপ্ন দেখতে চেয়ারে বসলাম।
দেখে মন্তব্য হবে।
নাসির সারওয়ার
শুভেচ্ছা রইলো প্রথম পাঠকের জন্য (সম্ভাব্য পাঠক)।
মতামতের জন্য অপেক্ষায় থাকলাম।
বন্যা লিপি
আপনার হ্যাং বেশি খায়। এজন্যই আপনি আপনার লেখা মস্তিষ্ক নিয়ে দেহের মধ্যে লুকিয়ে রাখেন কচ্ছপের মতো। যখন বের করেন তখন এমন লেখা নিয়ে বের হন। তাতে আমাগো মস্তিষ্ক হ্যাং খায়, মন্তব্য কেমনে করুম?
বন্যা লিপি
আপনি কি কি দেখলেন, আগে মন্তব্যে নিয়ে আসেন @জিসান ইকরাম মো. শামসুল। পরে আমি দেখুমনে কি কি দেখলাম। আমার মাথা পুরা হ্যাং খাইছে😧
মনে হলো মু. জাফর ইকবালের বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী পড়তেছি।
নাসির সারওয়ার
আমার ফোন, ল্যাপু বা ট্যাবলেট গুলো মাঝে মাঝে হ্যং খায়।
কিন্তু মাথা কেমনে হ্যং খায়!
আমিও একটু খেতে চাই।
নাসির সারওয়ার
@ বন্যা লিপি।
দেখুন, কচ্ছপ কিন্তু অনেক ভাগ্য নিয়ে জন্মেছে। তাদের আয়ুকাল প্রায় ৩০০ বছর। আমাদের আয়ুকাল যদি ওদের মত হোত! কত কিছু না দেখেই চলে যেতে হয় ওপারে।
পানির নিচে এতোগুলো বছর কি দেখে তাহারা! কেন তাদের এতোদিন বাচতে হবে!
জিসান শা ইকরাম
মন্তব্য দিয়েছি @বন্যা লিপি।
আলাদা ভাবে শেষের দিকে।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
এতো খুব ই সুন্দর স্বপ্ন। সময়কে কি সত্যিই বন্দি করা যাবে? ভবিষ্যতে আরো প্রযুক্তির কল্যাণে অনেক কিছু ই দেখবে আগামী প্রজন্ম। এই প্রথম আপনার লেখা পড়লাম ভাইয়া। খুব ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন শুভ কামনা রইলো।
নাসির সারওয়ার
সপ্নের অনেক ডাল-পালা থাকে যা সুন্দর অসুন্দর সবই নিয়ে আসে। প্রযুক্তি আমাদের অনেক দিচ্ছে এবং একদিন হয়তো সময়ও আটকে দেবে। পড়া এবং সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া। শুভ সকাল
নাসির সারওয়ার
ভালো থাকুন। সোনেলার সাথেই থাকুন।
রেজওয়ানা কবির
একেবারেই অন্যরকম।আর একেই বলে সবার চাইতে আলাদা গল্প।ভালো লাগল ভাইয়া।শুভকামন।
নাসির সারওয়ার
চেষ্টা করলাম একটু ভিন্ন সুরে গাইতে। পাঠকের ভালো-লাগা আরো ভালো লিখতে উৎসাহ দেবে।
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
তৌহিদ
একি!! স্বপ্নের মধ্যে আবার স্বপ্ন! তার ভেতরেও স্বপ্ন! মনে হলো স্পেসে টাইম ট্রাভেল করালেন ভাইজান!
সেই ছোট্ট মানুষটি হচ্ছে আমাদের বিবেক, বুদ্ধির প্রতীক যে চোখে আঙ্গুল দিয়ে বর্তমান করোনা পরিস্থিতি দেখালো!
তবে কফিনের বাক্সের আইডিয়া পছন্দ হয়েছে। যারাই এদিক উদিক করবে, স্ট্রেইট সোনেলার বাক্সে ভরে ফেলা হবে, সসময় জ্ঞান তাদের দেয়া হবেনা। সেখানেই থাকুক।
আর কেউ নিজ ইচ্ছেয় গেলে তার জন্য ছাড় আছে। যেমন আপনি। যখন ইচ্ছে একটু ঘুমিয়ে সুন্দর একটা স্বপ্ন দেখে আবার বের হয়ে আসলেন! নিজের হাতের কাজ সেরে আবার সোনেলায় গেলেন।
ভাগ্যিস এক্সপেরিমেন্টটা নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছেন। না হলে চোঙা থেকে কফিনের বাক্স কিছুই দেখা হতোনা আমাদের!
তবে স্বপ্ন দেখা শেষ হলে মানুষ জেগে ওঠে আর আপনি কিনা বলছেন আমাকে ঘুম পাড়িয়ে দাও? পরের পর্বের লেখকের খবর আছে!
দারুন লিখেছেন ভাই। শুভকামনা রইলো। নিয়মিত আপনার লেখা চাই।
নাসির সারওয়ার
প্রতি মন্তব্য করতেতো হিম সিম খাচ্ছি।
আসলে সবার নিজের মত করেই লেখার চেষ্টা করা উচিৎ।একটা গল্পের সাথে আরেকটাকে টেনে নেয়া বেশ কঠিন। এখন দেখবেন সবাই ভিন্ন ভাবে আসবেন যা একটা ব্লগের জন্য ভালো হবে।
ভালো থাকুন।
কিছু মনে না করলে আপনার লেখা থেকে এই প্যারাটা মুছে দিন। কারো অনুভুতিতে লাগতে পারে।
‘ তবে আপনার স্বপ্নে যেসব মাস্কবিহীন মানুষ দেখেছিলেন এরা আসলে তারাই যারা বলে ……………. পারবেনা’
ভালো থাকবেন।
তৌহিদ
এই প্যারাটি এখন এদেশের ৯০ ভাগ মানুষের মুখের এবং মনের কথা ভাই। এসব কথায় মানুষ আনন্দ পায়। কেউই কিচ্ছু মনে করবেনা।
নিশ্চিন্তে থাকুন। শুভকামনা রইলো।
নাসির সারওয়ার
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আর ব্লগ কিন্তু এক নয়। ব্লগের একটা নীতিমালা থাকে/আছে। তার প্রতি সন্মান রেখে লেখাটা মুছে ফেলাই উত্তম।
ব্লগে আমরা কাউকেই আঘাত করে কিছু লিখতে পারিনা, উচিৎও নয়।
তৌহিদ
বুঝতে পেরেছি ভাই। মনে থাকবে।
তৌহিদ
মন্তব্য এডিট করার জন্য মডারেটরকে ধন্যবাদ।
নাসির সারওয়ার
মডারেটর সহ আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ব্যপারটা সহজ ভাবে নেবার জন্য। আপনার এই মানুষিক গুনটা অন্যদের জন্য উদাহরণ হয়ে থাকলো ।
ভালো থাকবেন।
ইঞ্জা
এ যে দেখছি ডাবল স্বপ্ন, এই স্বপ্ন অমরত্বের, এই স্বপ্ন হলো আশার, স্বপ্ন দেখলে এমনই স্বপ্ন দেখতে হবে ভাইজান।
সুন্দর স্বপ্নে যেন আমরা আশান্বিত হলাম, এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা পেলাম, কিন্তু এখন আপনাকে ঘুম পাড়ানো হবেনা, এখন সময় হলো সোনেলাকে কিছু দেওয়ার, ভাইজান সোনেলাতে লিখুন এই আশা রাখলাম। 😉
নাসির সারওয়ার
ভয় দেখাননি বলে অনেক ধন্যবাদ।
ঐযে, যার যার সপ্ন তার তার থাকুক এবং তা সবার মাঝে ছড়িয়ে দেই।
চেষ্টা থাকবে লেখার।
আবারো ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
ইঞ্জা
অপেক্ষায় রইলাম ভাইজান।
নাসির সারওয়ার
নিরাস করার উপায় আর দেখছিনা।
ফয়জুল মহী
সুন্দর লিখনশৈলি lচমৎকার l
নাসির সারওয়ার
পড়ার জন্য ধন্যবাদ!
ভালো থাকুন।
সাবিনা ইয়াসমিন
যার-যার স্বপ্ন অবশ্যই তার-তার থাকে/ থাকবে।
তবে, এমন দেখার সুযোগ থাকলে মিস করি কিভাবে!!
ঘুমের ঘোরে ঘুরতে ঘুরতে চলে এসেছি আপনার স্বপ্নে উঁকি দিতে। ভাইসাহেব কি এখনো স্বপ্নে আছেন? চা টা কিছু হবে? নাকি..
বন্যা লিপি
আইছো ময়না? তুমি কি এনেছো আগো তাই বলো? চা না কফি। আমার দুটোই চলবে। এসো গপ্পাই…
সাবিনা ইয়াসমিন
@ বন্যা, পাপড় ভাঁজা এনেছি। এই বৃষ্টির রাতে চায়ের সাথে পাপড় ভাঁজা খুব টেস্ট হবে।
বন্যা লিপি
পাঁপড় ভীষণ পছন্দ আমার। রং চা আর পাঁপড়ভাজা — আহ্, জম্পেশ আড্ডা জমবে ময়না। লাভ ইউ মাচ্ মোর❤❤
মোঃ মজিবর রহমান
পাপড় ভাজা এই বৃষ্টিভেজআ স্ময়ে ঠান্ডা চা গরম চলবেনে আপারা
নাসির সারওয়ার
কি মুসকিলের কথা।
একটা ঘুমের মাঝে কয়টা সপ্ন দেখা যায়!
আপনি এলেন কোন সপ্নের মাঝে!
নতুন মাত্রার সপ্নে ঢুকে লেখা হাতাচ্ছি, আর আপনি চা এনে দিলেন সব হযবরল করে!
সাবিনা ইয়াসমিন
@ নাসির সারওয়ার, আরেএএএ, আমিতো আপনার স্বপ্নেই ঘুরে বেড়াচ্ছি। দরজা জানালা তো সব খোলা রেখেই স্বপ্ন বানিয়েছেন,, ভুলে গেলেন্নাকি!!
নাসির সারওয়ার
ওহহো! জী ভুলেই গেয়েছিলাম।
আমার সপ্নে আপনার আগমন, আমি ধন্য।
চায়ের সাথে একটু টা ও লাগবে।
প্রদীপ চক্রবর্তী
আপনার লেখা পড়ার জন্য অধির আগ্রহে ছিলাম।
অবশেষে সোনেলা স্বপ্ন দেখালো।
সত্যি সোনেলা স্বপ্ন দেখায় এমনকি স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে।
স্বপ্ন বরং আপনাকে ঘুমাতে দেয়!
বাহ্!
কী ভালো লাগলো,দাদা।
নাসির সারওয়ার
সোনেলা সপ্ন দেখায়। আমি আপনি সবাই সপ্ন দেখি।
সব বাস্তবায়ন হয়না, তবে চেষ্টাতো থাকে।
ভালো থাকুন। পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
ছাইরাছ হেলাল
‘সময়’ এর আধুনিক উপস্থাপন,একটু সেকেলে উপস্থাপনায় (লেখায়)স্বপ্ন সিরিজের এ পর্যন্ত প্রকাশিত লেখাগুলোর মধ্যে
আমার (অজ্ঞ)মতে শ্রেষ্ঠ প্রকাশ। তাই তো বলতে চাই, কবির হাত যেখানে হাতায় সেখানেই সবার গোচরেই সোনা ফলায়,
আর তা যদি হয় সোনেলায় সে তো কয়েক কাঠি সরেস। কবির গল্প-লেখা-হাত প্রসারিত হোক দিক-দিগন্তে,
তা দেখে চর্ম চক্ষু কাঁপিয়ে/বাঁকিয়ে কপালে তুলে রাখতেও আপত্তি রাখছি না।
লিখি লিখি লিখি-না করে তলে তলে এত্ত তল!! এ লেখা পড়ে ভাবতে বসি,আহা আহা,উহা কী হেরিলাম!!
ভাগ্যিস কবি এখন ঘুম-ঘোরে!!
সর্বশেষে সবিশেষ ইতিবাচকতা নিয়ে বলতেই হচ্ছে (না চাইলেও) শেষ লাইনটিতে ছিল চমকের পর চমক,
যা গল্পটিকে একটি ভিন্ন মাত্রা দিয়েছে,অনেক ‘আশা’ নিয়ে একটু স্বজন তোষণ করে বলছি, ভাল্লাগছে।
আবার,
লেখাটিকে একটি উপলব্ধির অর্জন দক্ষতার পাল্লা-ভারী উজ্জ্বল প্রতিফলন হিসেবে মেনে নিয়ে হিংসে করতে ইচ্ছে করছে, খুউব;
যা সচরাচর হয় না!!
দিনমানের সবটুকু ভাবনা জড়ো করে রুখাশুখা/নীরস আর উদাস না হয়ে-ও লায়েক লায়েক ভাব নিয়ে ফুর্তির সদ্ব্যবহার
ও প্রয়জনমতো উপলক্ষ্য নিয়েই লেখা-প্রতীতি মেনে নিচ্ছি!!
নাসির সারওয়ার
আপনি ঠিকই ধরেছেন, আমি ঘুমেই আছি এবং সপ্নের একটা বিশেষ স্তরে পৌছে গেছি। এই স্তরে লেখা উড়ে বেড়ায়। আমার কাজ শুধু খপ করে ধরে ফেলা এবং তা সোনেলায় পোষ্ট করে দেয়া।
কিছুক্ষন আগে ধরা পরলো আপনার মন্তব্য লেখা। ডিকশনারী না এনে কি যে মুসকিলে পড়লাম ! চেষ্টায় আছি পরের স্তরে যাবার যদি সেখানে কোন কুলকিনারা মেলে।
লেখা লিখি কোনদিনই আমার কম্ম ছিলোনা। সোনেলায় এসে আপনাদের কাছ থেকে শেখার চেষ্টায় ছটফট অবস্থা। কিছুই শেখা হইলো না এই ইহ জনমে।
একটা গল্পের প্লট অনেকের হাতে এক সুরে টেনে নেয়া বড় কঠিন কাজ। তাই আমি সহজ পথে তাল লয় ভেংগে বেসুরে কিছু আঁকিবুঁকির চেষ্টা করলাম। আপনার মন্তব্যে উৎসাহ পাবো না ভয়ে পালিয়ে যাবো, ঠিক ঠাহর হচ্ছেনা। গুনি জনের সাতকাহন বোজার ক্ষমতাও নাই।
আহারে, এতো সহজ মন্তব্যের উত্তর আর দেয়া হোলোনা। আফসোস, বড়ই আফসোস।
শামীম চৌধুরী
স্বপ্ন নিয়ে সবাই বেঁচে থাকুক।
নাসির সারওয়ার
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
আলমগীর সরকার লিটন
বেশ তো ঘুমের ঘরে স্বপ্নময় লেখা অনেক শুভেচ্ছা রইল———
নাসির সারওয়ার
জী, আমি ঘুমিয়েই লিখে ফেলি যা জাগরণে হয়ে উঠেনা।
ধন্যবাদ লেখাটা পড়ার জন্য।
রোকসানা খন্দকার রুকু।
সকাল থেকে ভাবছি কি লেখা যায়।দুবার পালিয়েছি।আর কত?সাহসীরা পালায় না। আমি দূর্বল হার্টের মানুষ তাই পালিয়ে বাঁচি॥বিচার কাকে দেব বুঝতে পারছি না॥
সোনেলা ব্লগ এত ভালো ভালো লেখকদের লুকিয়ে রেখেছে।আর তাদের তাদের মাঝে মাঝে মাঠে ছেড়ে দিয়ে আমাদের ভয় দেখাচ্ছে কেন বুঝতে পারছি না?
ভালো বুঝতে পারছি এ মাঠ আমার নয়।বাপের সাথে হালচাষ করেছি বাকি জীবন জামাই এর সাথেই হালচাষ করে কাটিয়ে দেয়াই ভালো।
ভালো থাকবেন॥সুস্হ থাকবেন আর মাঝেমধ্যে লিখে পড়ার সৌভাগ্য করে দেবেন।
শুভ কামনা।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
ভালো বুঝতে পারছি এ মাঠ আমার নয়।বাপের সাথে হালচাষ করেছি বাকি জীবন জামাই এর সাথেই হালচাষ করে কাটিয়ে দেয়াই ভালো। 🤣🤣🤣🤣 কি যে বলেন না আপু। আপনি ও অনেক ভালো লিখেন। সোনেলার সাথে মিলেমিশে থাকুন। শুভ কামনা রইলো
রোকসানা খন্দকার রুকু।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।এই ভালোবাসার জন্যই থেকে যাওয়া যায় কি বলেন? লেখালেখির চেয়ে এখন পড়তেই ভালো লাগে।
ভালোবাসা ও শুভকামনা দিদি।
নাসির সারওয়ার
কাঠ গড়ায় যখন দাড় করিয়েছেন, আসুন একটা রফাদফা হয়ে যাক। কাউকে বলবেন না, এ লেখা সপ্নে পাওয়া। লেখালিখি আমার কম্ম নয়।
এবারতো আর অভিযোগের কারন পাবেন না।
আপনি অনেক ভালো লেখেন যা এই মন্তব্যই বলে দিচ্ছে।
ভালো থাকুন। সোনেলাতে থাকুন। সবাইকে লেখার উৎসাহ দিন যেভাবে আমাকে দিলেন।
নাসির সারওয়ার
জী, থাকুন।
আর একটা কথা শেয়ার করি, কাউকে বলবেন না কিন্তু – পড়া ছাড়া ভালো লেখা যায় না। তাই বেশি বেশি পড়ুন আর ভালো ভালো লিখুন।
রোকসানা খন্দকার রুকু।
এমন কাঠগড়ায় দাঁড়াতে সবাই চায়। কিন্ত সবার ভাগ্যে জোটে না?
পড়ব অনেক পড়ব।
শুভ কামনা।
নাসির সারওয়ার
জী, বেশী বেশী পড়ুন। দু একটা মনে ধরার মত বাক্য নোট করে রাখুন। তারপর নিজের মত করে লিখে ফেলুন সেই বাক্যের উপড়ে ভর করে।
শুভ কামনা ।
মোঃ মজিবর রহমান
হালচাষ করুন। ধিরে ধিরে শান্ত হন। ঠিক মাথা আরাম পাচ্ছে আরাম আরাম আরাম।
রেহানা বীথি
এ পর্যন্ত দেখা স্বপ্নের সেরা পর্ব এটা। অন্তত আমার কাছে।
কেন ঘুমাই, কেন স্বপ্ন দেখি,
জীবনটা কেনই বা টেনে নিয়ে যাই? মুহূর্তেই কেন ডুবিয়ে নেয় মহাকাল?
সময় থমকে যাক, আমরা প্রাণে থাকি শিউলী-বকুল ঝরুক অনন্তকাল।
ভালো থাকবেন ভাইয়া।
নাসির সারওয়ার
সোনেলার সপ্ন নিয়ে টানাটানির মাঝে সামান্য চেষ্টা।
আপনার জন্য এক কাপ গরম চা রেখে দিলাম। পৌছাতে পৌছাতে ঠান্ডা হলে আমার দোষ নেই কিন্তু।
ভালো থাকুন।
খাদিজাতুল কুবরা
অনন্তকাল বেঁচে থাকার স্বাদ কার হয়না! সুন্দর স্বপ্ন দেখালেন। যদি সত্যি সময়কে থামিয়ে দেয়া যতো।
যদি আরেকবার নতুন করে শুরু করা যেতো।
স্বপ্ন দেখলে অসম্ভবকেই দেখা উচিৎ।
স্বপ্ন তো স্বপ্নই।
তাই মনের সুপ্ত ইচ্ছের জগতে একবার ঘুরে আসতে দোষ নেই।
খুব ভালো লাগলো ব্যাতিক্রম স্বপ্ন।
নাসির সারওয়ার
ঠিক বলেছেন, সপ্ন সপ্নই। যা মধুর আবার ঝাল-টকও হয়। আর ইচ্ছে নিয়ে যখন দেখবেন যখন ভালোটাই দেখুন।
ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
ভালো থাকুন।
সুরাইয়া নার্গিস
চমৎকার লিখুনী ভাইজান, এত সুন্দর লেখায় কমেন্টস করার ভাষা হারিয়ে ফেলছি।
সব সময় ভালো থাকুন, মাঝে মাঝে লিখুন আমাদের মতো নতুনদের জন্য আমরা শিখতে চাই,জানতে চাই। আপনাদের মতো গুনীজন আমাদের অনুপ্রেরণা দিবে আরো ভালো লিখার জন্য।
ভালো থাকুন, শুভ কামনা রইল।
নাসির সারওয়ার
কি যে বলেন!
সোনেলা একটা রাফ খাতা। যা ইচ্ছে তা লেখা যায় শুধু অন্যকে আঘাত না করে।
আপনার এই মন্তব্য আমি সহ অনেকেই লেখার উৎসাহ পেলো। অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থকুন। সোনেলাতেই থাকুন।
সুপায়ন বড়ুয়া
ভাইজান আমার স্বপ্ন দেখে আজন্ম বাঁচবে বলে
খোদাতালা অসীম কৃপায় তুলে নেবেন বলে।
তাই তো ঘুমান চোখে আমৃত্যু বাঁচবেন বলে।
ভাল লাগলো। শুভ কামনা।
নাসির সারওয়ার
ছন্দে ছন্দে কেনো, লেখালিখিই আমার কম্ম নয়।
তবে সপ্নের ঘোরে লিখে ফেলার মাঝেও আনন্দ আছে দেখছি।
অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
সুপায়ন বড়ুয়া
আপনি ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।
নাসির সারওয়ার
আপনিও ভালো থাকবেন।
কামাল উদ্দিন
ঘুমের মধ্যে বেঁচে থাকার কি আদৌ কোন মজা আছে! আমি বলবো আপনাদের গবেষণাটা জেগে থেকে সময়কে থামিয়ে দেওয়ার মধ্যে নিয়ে আসেন………এমন স্বপ্নময় কল্পনা দেখতে খারাপ লাগে না, ধন্যবাদ।
নাসির সারওয়ার
হ্যা, ঘুমের মাঝে বেচে থেকে কি লাভ।
তবে, ঘুম থেকে উঠে যদি আপনার চৌদ্দ পুরুষ দেখতে পান, তখন!
ভালো থাকুন।
মোঃ মজিবর রহমান
বাপরে বাপ! সুর্য মামাকেই আটিকিয়ে রাখি বগলি দাবা করে।
সময় তখন কোন স্যার। আসলেই ভাইওজান সময়ের মত বোতল বন্দি হইয়া স্বপ্ন দেখি। আপনার ভাবনা স্বার্থক হোক।
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন আবার ডবল স্বাপ্ন।
আপনি পারেন ভাইজা ন। শুভ কামনা রিইল চান্দু মাথা থেইকা আরো কিছু বাহির করুন। পড়ি আমরা চান্দুবাসি। সোনেলায় স্বপ্ন দেখি।
নাসির সারওয়ার
ভেবেছিলাম আমিই বানানে পাকা। এখন দেখি আমার চাইতে উনি আরো পাকা।
চেষ্টা করবো মাঝে মাঝে লিখতে।
ভালো থাকুন।
জিসান শা ইকরাম
সময় থামিয়ে দেয়ার অসাধারন একটি গল্প পড়লাম।
স্বপ্ন দেখলে এমনই অগ্রসর স্বপ্ন দেখতে হয়।
স্বপ্নকে আপনি ভিন্ন স্তরে নিয়ে গিয়েছেন। সোনেলা ব্লগ এমনই চেয়েছে যাতে সবার স্বপ্ন গুলো ভিন্ন ভিন্ন রূপে উপস্থাপিত হয়।
এর পুর্বে আরজু মুক্তা চেস্টা করেছে আড্ডা ধরনের গল্পের বাইরে স্বপ্নকে নিয়ে যাবার। আপনি সম্পুর্নই সফল হয়েছেন স্বপ্নের স্বপ্নকে আলাদা ভাবে পাঠকদের সামনে উপস্থাপন করতে।
যেমন ভাবে গল্প লিখলেন তাতে তো লেখা সম্পর্কে কিছু লিখতে আতংকগ্রস্থ হয়ে আছি।
একে কি জেগে জেগে স্বপ্ন দেখা বলবো? এমন লেখা লিখতে হলে তো আপনার এই জগত সংসারের উর্ধে উঠে লেখার কথা। আপনি কি আপনার মাঝে ছিলেন যখন লিখেছেন এটি?
সত্যি সত্যি সমস্ত মনকে লেখার মধ্যে কেন্দ্রিভুত করতে পারলেই এমন লেখা সম্ভব।
সত্যি যদি এমন টিউবের মধ্যে ঘুমিয়ে থেকে সময়কে থামিয়ে রাখা যেত!
ভালো লেগেছে আপনি সোনেলার সবার জন্য এই সময়কে থমকে দেয়ার ব্যাবস্থা রাখতে চান। একা একা অমর হয়ে লাভ কি যদি ভালোলাগা, ভালোবাসার মানুষজন পাশে না থাকে?
সোনেলার সমস্ত সোনালী মানুষগন চাচ্ছেন যেন আপনি নিয়মিত এখানে লিখে আমাদের আর বঞ্চিত না করেন। আপনি কি উপলব্দি করতে পেরেছেন?
এমন একটি লেখা উপহার দেয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভ কামনা সব সময়ের জন্য।
নাসির সারওয়ার
আপনি আপনার স্বভাব মত সবাইকে যেমন উঠসাহ দেন, এটা সোনেলার ব্লগারদের জন্য অনেক বড় পাওয়া। আশা করি ব্লগের সবাই এটার প্রশংসাই করে।
এলেখার একটা ইতিহাস আছে – আপনাকে বলি –
আমি সোনলাকে ফলো করি সবসময়। সমস্যা হোল মন্তব্য করা। একটা লেখায় মন্তব্য করতে হলে লেখাটা নিয়ে আপনাকে ভাবতে হবে, সময় দিতে হবে। এই সময়টাই আমার সমস্যা। এই যে আপনি আমার লেখায় লিখলেন, আপনি কিন্তু “ভালো হয়েছে”, “ভালো লিখেছেন”, “পড়ে ভালো লাগলো” এগুলো দিয়ে শেষ করেননি। আপনি সময় নিয়ে ভেবে চিন্তে একজন আদর্শ ব্লগারের মত আলোচনা/সমালোচনা/মতামত দিয়েছেন। একজন লেখক (আমি কিন্তু অবশ্যই লেখক দলের নই, পাঠক) এটাই আশা করে তা যত তিক্ত হোকনা কেন।
স্বপ্নের প্রথম দিকের ধারাবাহিক পড়ছি আর এমন সময় ফেইজবুকে তা নিয়ে কথাবার্তা হচ্ছে। যেহেতু সোনেলাকে ভালবাসি তাই ঢু মারলাম নিজের মতামত নিয়ে। একটা লেজকে ৫২ জনে টানাটানি করলে ঐ লেজটার তো ঠিকানা থাকার কথা নয়! প্রস্তাব দিলাম, “যার যার স্বপ্ন তার তার থাক”। তখন আমার এক ছোটবেলার বন্ধু (আপনি চিনবেন না) বলে বসলো, “ঐ লাইনটা দিয়েই শুরু কর”। ব্যাস, ফেঁসে গেলাম। এ ফেঁসে যাওয়া আনন্দের ফেঁসে যাওয়া।
আমার লেখা স্বপ্ন কিন্তু সোনেলাকেই ঘিরে যা অন্য সবার স্বপ্নের মতই (সবার জন্য সময়ের বাক্স)। অনেক দিন লেখালেখির বাইরে। তারপরও পাঠকদের সাড়া আমাকে মুগ্ধ করেছে। চেষ্টা করবো নিয়মিত/অনিমিয়ত চলে আসতে।
আপনার মাধ্যমে সব পাঠদের আরও একবার শুভেচ্ছা। ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন। সোনেলাতেই সুস্থ সাহিত্য চর্চা করুন।
আরজু মুক্তা
একটা বাক্স পাঠালাম। আপাতত সোনেলার সব স্বপ্ন ওখানে জমা রাখে। যেটা য়খন দরকার টাইম মেশিন দিয়ে ঘুরে আসুন। আর হ্যাঁ, চা কফিও সঙ্গে রাখুন।
স্বপ্ন দেখে ঘুমানো যাবে না। স্বপ্ন বাস্তবায়িত করতে হয়। স্বপ্ন মানে তো গন্তব্য।
ভালো থাকেন। মাঝে মাঝে ব্লগে দেখা দিয়েন, স্বপ্নের মতো।
নাসির সারওয়ার
বাক্সটা যত্ন করে রেখে দিলাম ভবিষ্যতের জন্য। চা কফি গরম থাকবে কিনা কে জানে!
প্রযুক্তি যেভাবে এগুচ্ছে, কে জানে একদিন হয়তো এরকম বাক্স বানিয়েও ফেলতে পারে।
স্বপ্নের মাঝে আমি অনেক জায়গাতেই ঘুরঘুর করি। সময় অসময়ে সোনেলাতেও ঢু মারবো।
ভালো থাকুন। পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
শবনম মোস্তারী
ভিন্ন ধাঁচের লেখা..
বোধগম্য করতে অনেক বার পড়তে হয়েছে..
সত্যিই যদি সময়কে আটকানো যেতো..!
ভাবনা গুলো অনেক ভালো লাগলো দাদা..
নাসির সারওয়ার
জেনে আনন্দ পেলাম। প্রযুক্তি কোথায় নিয়ে যাচ্ছে কে যানে। একদিন সত্যি সত্যি সময় আটকানো গেলে আমি অবাক হবোনা।
অনেক ধন্যবাদ পড়া এবং সুন্দর একটা মন্তব্যের জন্য।
ভালো থাকুন।
রেজওয়ানা কবির
আরেকবার কমেন্ট করতে চলে এলাম লোভ সামলাতে না পেরে।স্বপ্নের সেরা পর্ব আপনার এবং মনি কাশফিতা আপুর এটা আমার মতামত।সত্যি অসাধারণ। ভাইয়া একটু বুদ্ধি দেন কিভাবে শুরু করব😋😋😋। ভালো থাকবেন।শুভকামনা।
নাসির সারওয়ার
ধন্য হলাম আবার পড়ার জন্য। আসলে এটাই মনে হয় লেখার মূলমন্ত্র । আপনি যত পড়বেন, আপনার মস্তিষ্কে তা জমা হতে থাকবে। আর তাই দিয়েই তো আপনার নিজের ফসল বের করে আনতে পারেন।
একটা লেখায় অন্য অনেক লেখার ছাপ পরতে পারে। তবে কপি পেস্ট কখনো আপনার লেখা উন্নত করবে না। পড়া তথ্যগুলো নিজের মেধা দিয়ে নিজেই মিশ্রণ করে বের করে নিয়ে আসুন নতুন কিছু।
ভালো থাকবেন।
রেজওয়ানা কবির
হুম ভাইয়া, আসলে যেকোন লেখায় নিজস্বতাই আসল। এটা হারালেই লেখার মান নষ্ট হয়।ধন্যবাদ সাজেশন দেয়ার জন্য।
নাসির সারওয়ার
নিজের হলেইতো আনন্দ বেটা চলে আসে।
লিখুন নিজের মত করে।
শুভ হোক নতুন কিছুর জন্য।