
মরণ ব্যাধী করোনা ভাইরাস যখন ধেয়ে আসছে বাংলাদেশে তখন সুযোগ সন্ধানীরা বসে আছে ওৎ পেতে। এক শ্রেনীর সুবিধা ভোগী শ্রেনী শাট ডাউনের ধুঁয়া তোলে বাজারে হুমরী খেয়ে পড়ছে মজুদ করার জন্য। জিনিস পত্রের দাম বাড়ছে হু হু করে। গরীব নিম্নবিত্ত মানুষ হিমশিম খাচ্ছে।
অন্যদিকে গার্মন্টেস সহ শিল্প সংস্হা হুমকীর মুখে পড়ছে বায়ার ক্রয় আদেশ বাতিল করার জন্য।
কারখানা বন্ধ হবার উপক্রম। শেয়ার বাজার ধ্বস নামছে। শাটডাউনের নামে রুটি রুজির পথ যদি বন্ধ হয় একদিকে করোনা আতঙ্ক অন্যদিকে সামাজিক অস্থিরতা বিপর্যয় নেমে আসবে যা করোনা থেকে ভয়াবহ হবে বাংলাদেশে। অথচ জনসচেতনা ও কিছু বিধি বিধান মেনে চললে আমরা করোনা ভাইরাস থেকে মুক্তি পেতে পারি।
চায়না স্যানজিন হাসপাতালে কর্মরত একজন ফুসফুস বিশেষজ্ঞের মতামত পড়ছিলাম নিম্নরুপ
করোনা ভাইরাস নিয়ে আতঙ্কে থাকার কারন নাই
সর্দি কাশি হলেই করোনা ভাইরাস নয়। লক্ষণগুলো নিম্নরূপ।
1. প্রথমে গলাব্যাথা ৩ থেকে ৪ দিন
2. ভাইরাস ফুসফুসে যায় ৫ থেকে ৬ দিন
3. জ্বর প্রচণ্ড হয়। নাক বন্ধ হবে পানিতে ডুবে যাবার মতো।
ওয়ান ভাইরাসটা তাপ নিরোধক হয় ৩০ থেকে ৩৫ ডিগ্রীতে মারা যায়।
তাই গরম পানি খান , লেবু গরম জল আরো ভাল গরম জলে গারগল করুন।
দীর্ঘসময় রোদে থাকুন। ভাইরাস আক্রমণ করার সুযোগ থাকবে না। যদি আক্রান্ত ব্যক্তির পাশে না যান।
আর বিশ্ব সাস্থ্য সংস্থা WHO ৬ টি বিধি বিধান মেনে চলতে বলেছেন। তা নিম্নরূপ।
1. হাত ধোবেন নিয়মিত ( সাবান দিয়ে )
2. নাক, চোখ, মুখ স্পর্শ করবেন না
3. নাক মুখ ঢাকুন টিসু্ বা হাত দিয়ে হাচি কাশি দেয়ার সময়
4. ভীর এড়িয়ে চলুন
5. যদি খারাপ লাগে বাসায় থাকেন
6. জ্বর সর্দি কাশি হলে শ্বাস নিতে কষ্ট হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন বাড়ি থেকে।
7. আর আমরা কি করছি কলেজ বন্ধ হলো সবাই
বেড়াতে যাচ্ছি।
বিশ্ব যেখানে মন্দির মসজিদ বন্ধ করছে আমরা সমবেত প্রার্থনা বা ওয়াজ মাহফিল করছি
কোয়ারেন্টাইনের কথা বলছি কেউ মানছে না।
শাটডাউনের ধোঁয়া তুলে দ্রব্যমুল্যের দাম বৃদ্ধি করে কৃত্রিম সংকট তৈরী করছে
ডাক্তারেরা চিকিৎসা বাদ দিয়ে আন্দোলনের ধুঁয়া তুলছে PP দেয়ার দাবীতে। যদিও সবাই করোনা আক্রান্ত নয়।
তাই সাবধানতার মার নাই। যারা শাটডাউনের ধুঁয়া তুলে মজুদ করে দ্রব্য মূল্য বাড়াচ্ছেন। যারা খাদ্য আর কাজের অভাবে প্রতিদিন মরবে তাদের কাছে নিজের জীবন মূল্যহীন হলে আপনার জীবন ও মূল্যহীন হবে তারা করোনা ভাইরাসের এই এটম বোম ফাটাবে প্রকাশ্যে বেঁধে রাখা যাবে না।
অতএব সাধু সাবধান।
১/১১ দোষরা মুখে কলুপ এটে গর্তে লুখিয়েছে।
সতর্ক থাকুন, সাবধানে চলুন নিজে বাঁচুন
অন্যকে বাঁচতে দিন।
গুজব রটিয়ে আতঙ্ক তৈরী করে
মৃত্যু পুরী বানাবেন না।
সবাই ভাল থাকবেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে।
৩৭টি মন্তব্য
এস.জেড বাবু
চমৎকার সময়োচিত পোষ্ট দাদা।
নিজে ভালো থাকুন
অন্যদের ভালো থাকতে সহয়তা করুন
সুপায়ন বড়ুয়া
যারা মানুষের বিপদে আতন্ক সৃস্টি করে
সুবিধা ভোগ করতে চাচ্ছে তাদের প্রতি একরাশ
করুনা।
ভাল থাকবেন। নিরাপদে থাকবেন।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করা, বড়লোকদের সবকিছু মজুদ করায় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি। আমাদের মত সাধারণ মানুষের জন্য সত্যিই হিমশিম অবস্থা। সবসময় আমরাই যেকোন কিছুতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হই। এমনিতেই প্রয়োজনের তুলনায় কম খরচ করি তারপরও কুলাতে পারিনা। বাজারে গিয়ে দেখি সবাই মজুদ করাতে ব্যস্ত সবকিছু নিয়ে, অর্ধেক জিনিসই আউট অফ মার্কেট। এ কোন দেশে বাস করি!
সুপায়ন বড়ুয়া
ঠিক ধরেছেন দিদি
করোনা থেকে মানব বোমা যে কত ভয়ন্কর
সেটা হারে হারে টের পাবে
যারা না খেয়ে মরে। তারা কোরান্টাইন মানবে কেন ? তারা কাউকে ছাড়বে না।
সুরাইয়া নার্গিস
খুবই গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট দাদা।
আমাদের আশে পাশে অনেকেই কিনে রাখতেছে, বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বেড়েই চলছে।
আপনার পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ সময় উপযোগী পোষ্ট এটা সবাই সচেতন হওয়া প্রয়োজন।
আল্লাহু সহায় হোন।
শুভ কামনা রইল দাদা
সুপায়ন বড়ুয়া
ঠিক বলেছেন আপু।
এক ধরনের মানুষ সবসময় কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে
সামাজিক ভারসাম্য নষ্ট হলে
গরীব যারা না খেয়ে মরবে তারা আমাদের নিরাপদে রাখবে ?
করোনা নিয়ে মানুষের উপর হুমড়ি খেয়ে পড়বে খাবারের সন্ধানে।
ভালো থাকবেন সবসময়।
মনির হোসেন মমি
গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট।ধন্যবাদ প্রিয়। সত্যিই বলেছেন দেশ লকডাউন হলে করোনায় যতজননা মরতেন তার চেয়ে বেশী মরবেন নিন্ম মধ্য আয়ের জনগন।এমনও হতে পারে সাম্যহীনতায় ওপরতলার মানুষ আক্রোশের শিকার হতে পারে যদি সরকার সব ঠিকঠাক মত চালিয়ে না যান।
সুপায়ন বড়ুয়া
ঠিক তাই। সহমত।
আজ সময় বড় জটিল।
একদিকে বিশ্ব সাস্থ্য সংস্থা ও আমরা।
অন্যদিকে সুবিধাভোগী গোষ্টী।
সচেতন থেকে রোগ এড়িয়ে চলাই বুদ্ধিমানের কাজ
ভাল থাকবেন।
তৌহিদ
গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট দাদা। অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে। কৃত্রিম সংকট তৈরি করে অসাধু ব্যবসায়ীরা ফায়দা লোটার ধান্দায় আছে।
জাতি হিসেবে আমরা অনেকেই নির্লজ্জ্ব।
সুপায়ন বড়ুয়া
সহমত। এখানেই কষ্ট।
একদিকে আতন্ক ছড়াচ্ছে
অন্যদিকে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করছে।
ভালথাকবেন। শুভ কামনা।
ইঞ্জা
দাদা আমি দ্বিমত করছিনা কিন্তু বলছি শাট ডাউন করতে হলে সরকার করবেই, যেমন ধরুন আজই জাতিসংঘ বাংলাদেশকে দ্রুত শাটডাউনের জন্য উপদেশ দিয়েছে, কেন দিয়েছে নিশ্চয় বুঝতে পারছেন, যদি দেওয়া না হয়, বিশেষজ্ঞগণ বলছেন আগামী ২১ দিনের মধ্যে এইব্দেশে করোনার আউট বার্স্ট হবে।
গুরুত্বপূর্ণ পোস্টির জন্য ধন্যবাদ দাদা।
সুপায়ন বড়ুয়া
জাতিসংঘ বা বিশ্ব সাস্থ্য সংস্থা যদি শাটডাউন করতে বলে সরকার প্রস্তুতি নিয়ে করবে। তাতে সন্দেহ নেই।
যারা গুজব রটিয়ে মজুদ করছে বিপদটা এখানে।
কারখানা গুলো চালু আছে । পরীক্ষা করে ঢুকায় সাস্থ্য সম্মত উপায়ে। সচেতনতা ট্রেনিং চালু রেখে।
বন্ধ করলে বেতন দিয়ে করতে হবে। না হলে বিপরীত ও হতে পারে।
এদেশ সমাজতান্ত্রিক চায়না নয়।
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।
ইঞ্জা
শতভাগ সহমত দাদা, কিন্তু করবে কিনা আমার সন্দেহ আছে। 🙄
ছাইরাছ হেলাল
সময়োচিত লেখাটির জন্য অবশ্যই ধন্যবাদ।
কঠোর পদক্ষেপ নিয়ে মুনফাখোরদের রুখে দেয়াই একমাত্র কাজ।
সুপায়ন বড়ুয়া
সহমত। সুবিধাবাদি গোষ্টি ওৎ পেতে বসে থাকে।
আতন্ক সৃস্টি করে মানুষকে বিপদে ফেলে।
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।
সাবিনা ইয়াসমিন
বিধি নিষেধ গুলো মেনে চলা ছাড়া অন্যকোনো বিকল্প পথ নেই। বাঁচতে হলে/ বাঁচাতে হলে প্রতিটি নিয়ম মেনে চলতে হবে। অসাধু ব্যবসায়ীদের একটা চক্র সব সময় সুযোগের অপেক্ষায় থাকে। এরা কোন সুযোগকেই ছাড় দেয় না। বছরের শুরু/শেষ, রোজা, বন্যা/বর্ষা,শীত, ঈঁদ, পূঁঁজা/ পার্বণ, হরতাল, সরকারি/গার্মেন্টস কর্মীদের বেতন বৃদ্ধির সময়, মোট কথা এমন কোন সুযোগ নেই যেটা তারা হাত ছাড়া করে। শাট ডাউনের সুযোগ কেন ছাড়বে এসব নরপিশাচরা!
আর কিছু হুজুগে মানুষ এদের মুল শিকার। হুজুগে মানুষ গুলোর কাজই হলো খেয়ে না খেয়ে উপর্যুপরি খাদ্য পানীয় ঘরে মজুদ করা। এতে বিপাকে পড়ছে মধ্যবিত্ত/ নিম্নবিত্তের সাধারণ মানুষেরা 🙁
মহামারীর প্রকোপ হয়তো এক সময় স্তিমিত হয়ে আসবে। তবে এর কারনে দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় যে চাপ আসবে তা মোকাবেলা করার জন্যে এখন থেকেই প্রস্তুত হয়ে থাকা দরকার। এর জন্য অকারণে মজুদদারি বন্ধ করতে হবে। প্রয়োজনের অতিরিক্ত জিনিস ক্রয় করার মানসিকতা পরিহার করা আবশ্যক। টাকার অপচয় এবং অতিরিক্ত পণ্যদ্রব্য কিনে নিজের বাসাবাড়ি ভর্তি না করে অন্যদের নিত্ত প্রয়োজনীয় দ্রব্য কেনার সুযোগ রাখতে হবে। নইলে অদূর ভবিষ্যতে হয়তো জীবন্ত অভুক্ত মানুষের ক্ষুধার কাছে সমাজের সভ্যতা হুমকির মুখে পড়বে।
অত্যন্ত চমৎকার বিশ্লেষণে করোনায় আমাদের করণীয়, এবং বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে পোস্ট দেয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ দাদা।
আপনার কাছ থেকে এমন পোস্ট আরও চাই।
খুব ভালো থাকুন, নিরাপদে থাকুন,
শুভ কামনা 🌹🌹
সুপায়ন বড়ুয়া
আমার আপু বলে কথা।
আমি যা পারিনি। আপনি বিশদ ব্যাখ্যা করেছেন।
কথা নাই বার্তা নাই মানুষ হুমরি খেয়ে পড়লো
আতন্ক সৃষ্টি করে মজুদ করা শুরু। চাল ১০ টাকা।
পেঁয়াজ ৪০ টাকা। আলু ৫ টাকা কেজি প্রতি বেড়ে গেল। এরকম সবকিছুর দাম । কেউ চিন্তা করে দিনে আনে দিনে খায় তাদের কথা।
তারা কি এই রোগ ছড়াতে যথেষ্ট নয় ?
শাট ডাউন করতে ও প্রস্তুতি লাগে। এটা সমাজতান্ত্রিক চীন নয়। যে সব কারখানা বিশেষ ব্যবস্থায় চালু আছে তাদের বেতন, নিরাপদে থাকা বা পৌঁছার ব্যবস্থা করতে হবে। নাহয় ভাল ছেয়ে খারাপ ও হতে পারে।
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।
জিসান শা ইকরাম
চরম বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছি আমরা,
এই ভাইরাস ব্যাপক ভাবে ছড়িয়ে পরলে একদিকে মৃত্যু, অন্যদিকে লকডাউনের সম্ভাবনা। আর আমরা মানুষের অসহায় অবস্থার সুযোগ নেই। গুজবে কান দিয়ে খাদ্যদ্রব্য বাসায় মজুদ করি। বাজারে সংকট হয়, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে অসৎ ব্যাবসায়ীরা।
গার্মেন্টস এ সমস্যা হলে লাখ লাখ কর্মী বেকার হবে, ইন্ডাস্ট্রি বন্ধ হলে অর্থনীতিতে খারাপ প্রভাব পরবে।
করোনা প্রতিরোধে সচেতনতা জরুরী সবার আগে।
কিন্তু আমরা সচেতন না।
আমাদের এলাকার মসজিদে নামাজিদের উপস্থিথি পুর্বের তুলনায় ডাবল হয়েছে। আল্লাহার কাছে বিপদ থেকে মুক্তি চায়। অথচ মধ্যপ্রাচ্যে মসজিদে বর্তমানে কেউ নামাজ পড়ছে না।
অত্যন্ত ভালো একটি পোস্ট দিয়েছেন,
এমন পোস্টের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ভাল থাকুন দাদা।
সুপায়ন বড়ুয়া
সহমত ভাইজান, এই বিপর্যয়কে জয় করে এগিয়ে যেতে হবে। সচেতনতার বিকল্প নাই।
দু:খটা সেখানে। মানুষের বিপদকে পুঁজি এক শ্রেনীর সুবিধাবাদি গোষ্টি সুযোগ নেয়। মজুদ করে দ্রব্যমুল্য বাড়িয়ে সামাজিক ভারসাম্য নষ্ট করে।
যারা প্রতিদিন মরে বেঁচে থাকে তাদের মৃত্যু ভয় থাকে না। কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে তাদের বিপদে ঠেলে দিলে তারা প্রতিশোধ নিতে দ্বিধা করবে না। তখন খাদ্য মজুদ কাজে আসবে না।
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।
ফয়জুল মহী
দেশে করোনা রোগের ডাক্তার নাই । ডাক্তারদের সেফটি সরঞ্জাম নাই। আমাদের আল্লাহ ছাড়া কেউ নাই।
সুপায়ন বড়ুয়া
করোনা ডাক্তার কোথায় ও নাই। তাই প্রতিরোধের ব্যবস্থা। এটা বৈশ্বিক সংকট। মোকাবেলা বৈশ্বিক ভাবে হবে। সরঞ্জাম যোগাড় হবে সবাই করোনা রোগী নয়। আতন্ক সৃষ্টি করলে বিপদ বাড়বে বই কমবে না।
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।
ইসিয়াক
গুরুত্বপূর্ন পোষ্ট।
ভালো থাকুন,সুস্থ থাকুন দাদা।
আপনজন নিয়ে সাবধানে থাকুন।
শুভকামনা।
সুপায়ন বড়ুয়া
ধন্যবাদ কবি ভাই।
আপনিও সুস্থ থাকুন।
ভাল থাকুন। শুভ কামনা।
আরজু মুক্তা
নিজ নিজ অবস্থান সুরক্ষিত রাখি। আতঙ্কগ্রস্থ না হই।
সুপায়ন বড়ুয়া
সেটাই হোক বোনটি আমার
সাহস রাখি জিতার।
শুভ কামনা।
সৈকত দে
অসাধারণ সমসাময়িক পোস্ট দাদা। ধন্যবাদ এমন সচেতনতামূলক পোস্টের জন্য।
সুপায়ন বড়ুয়া
ধন্যবাদ। সাথে থাকার জন্য।
নিজে নিরাপদে থাকুন অন্যকে থাকতে দিন।
শুভ কামনা। সব সময়।
সঞ্জয় মালাকার
চমৎকার সময়োচিত পোষ্ট জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় দাদা,
আপনিও ভালো থাকুন সুস্হ থাকুন সবসময় শুভ কামনা।
সুপায়ন বড়ুয়া
ধন্যবাদ। সাথে থাকার জন্য।
অলস সময় কাটে, মোবাইলে ব্যস্ত থেকে।
নিজে নিরাপদে থাকুন অন্যকে ও থাকতে দিন।
শুভ কামনা। সব সময়।
হালিম নজরুল
গরীব মানুষের জন্য কঠিন সমসা
সুপায়ন বড়ুয়া
সহমত। গরীব প্রতিবেশী প্রতি আমাদের য্ত্ন নেয়া উচিত যদি সুযোগ থাকে। কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি না করে ও করা যায়।
শুভ কামনা।
নীরা সাদীয়া
এই সুযোগে ব্যবসায়ীরা দাম বাড়াচ্ছে জিনিস পত্রের।
কীয়েক্টাবস্থা! মানুষ এত সুযোগ সন্ধানী!
সুপায়ন বড়ুয়া
এটাই সমস্যা।
সুবিধাভোগী গোষ্টী সব সময় ওৎ পেতে থাকে।
ভবিষৎ না ভেবে।
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।
নিতাই বাবু
6. “জ্বর সর্দি কাশি হলে শ্বাস নিতে কষ্ট হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন বাড়ি থেকে।”
দাদা, বর্তমানে এইসব সমস্যা নিয়ে ডাক্তারের কাছে গেলে বেশিরভাগ ডাক্তারই রুগী দেখতে চায় না। কারণ তাঁরাও তাঁদের জীবনের চিন্তায় অস্থির হয়ে আছে। মহা-মুশকিলের মধ্যে পড়েছি আমরা খেটে খাওয়া মানুষগুলো।
যাইহোক দাদা, আপনার এই পোস্ট এই সময়ে অনেকের উপকারে আসবে বলে আমি মনে করি। আপনার জন্য শুভকামনা থাকলো।
সুপায়ন বড়ুয়া
ডাক্তাররা ও ভয়ে আছে এবং এই আতন্কটা সৃষ্টি করা হয়েছে একধরনের টক শো ওয়ালা Face Book . আবার এক ডাক্তার ও BGMEA prescription post করেছেন এই সব উপসর্গের জন্য এটা খেতে পারেন
ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন দাদা।
নিরব সাগর
সুন্দর পোষ্ট
সুপায়ন বড়ুয়া
ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।
শুভ কামনা।