
বেশিদিন আগের কথা নয়, গত ২৯শে ফেব্রুয়ারিতে আমি আগাম বলেছিলাম, আসছে কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাস, হয়ত আমার কথাটিকে অনেকে হেসেই উড়িয়ে দিয়েছিলো, আবার অনেকে আতংকিত হয়েছিলো।
দুঃখজনক ভাবে সত্যি আজ তিনজন করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রুগী পাওয়া গিয়েছে এই ঢাকাতেই, যার মধ্যে একজন সদ্য ইটালি ফেরত, আর বাকি দুজন ইটালি ফেরত ব্যাক্তির সংস্পর্শে এসেছিলেন।
আমাদের সরকার অকাতরে দ্বিধাহীনভাবে বলে চলেছেন আতংকিত হওয়ার কিছুই নেই, সরকার যথেষ্ট এলার্ট আছে, কিন্তু আমি নির্দ্বিধায় বলতে চাই সরকারের এই আশার বাণী কতটা সত্য তা আমার বিশ্বাসে আসেনা।
যেখানে বিভিন্ন দেশ করোনা ভাইরাস আক্রান্ত দেশ গুলোর সাথে আকাশ পথ বন্ধ করে দিচ্ছে, সেইখানে আমাদের সরকার এখনো তার আকাশ পথ খোলা রেখেছেন চায়না, সিঙ্গাপুর, ইটালি, নিউইয়র্ক সহ অনেক দেশ এবং তার সিটি গুলোর সাথে, আমি প্রশ্ন করতে চাই “কার স্বার্থে আপনারা তাদের দেশ থেকে এখনো যাত্রী আনা নেওয়া করছেন, আপনাদের এই নির্লিপ্ততার কারণে আজ মরণব্যাধি ভাইরাস আমাদের দোরগোড়ায়, কেন?
আপনারা কি চান এই দেশ মরণ ছোবলে ম্যাসাকার হয়ে যাক, ধবংস হয়ে যাক এই দেশের জনগণ?
আপনাদের নির্লিপ্ততার কারণে যদি এই রোগ ছড়িয়ে পড়ে, বলতে পারবেন কত পিতা মাতার বুক খালি হবে এইবার, কত সন্তান তাদের পিতা মাতা হারাবে?
এইসবের দ্বায়িত্ব তো আপনারা নেবেন না, তাহলে কেন এমন নির্লিপ্ততা?
আমি অনুরোধ করছি, দয়া করে সকল করোনা আক্রান্ত দেশ গুলোর সাথে সকল আকাশ পথ, সমুদ্র পথ শেয়ার করা দ্রুত বন্ধ করুন।
দ্রুত এমন ব্যবস্থা করুন যেন এই মরণব্যাধি আর ছড়াতে না পারে।
দুঃখজনক ভাবে যে মূল আক্রান্ত দেশ ২/৩ দিনে হাসপাতাল নির্মাণ করে করোনা আক্রান্ত রুগীর জন্য, সে জায়গায় এই সরকার তিনটা টার্ম থাকার পরও, হাজার কোটি টাকার মেট্রোরেল, পাতাল রেল, দ্রুতগামী ট্রেইন, পদ্মা ব্রিজ, পাতাল সড়ক করেছে এবং করছে, কিন্তু একটা বিশেষায়িত হাসপাতাল এই সরকার করেনি।
এই করোনা ভাইরাস যদি ছড়িয়ে পড়ে তাহলে ভেবে দেখুন লক্ষ কোটি করোনা আক্রান্ত রুগীকে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য হাসপাতাল কম পড়ে যাবে, সত্যি দুঃখজনক।
হাসপাতাল তো দূরের কথা, রুগীকে আইসোলেশনে নেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত জায়গা নেই এই দেশে বা ব্যবস্থা করা হয়নি, what a sad news for our peoples.
আমি এখন জনগণকে জিজ্ঞাসা করতে চাই, শুধু কি সরকারকে দোষ দেবো, আপনারা কতটুকু সজাগ এবং সচেতন আছেন?
আপনারা সচেতন নাহলে সরকার শুধু সচেতন হয়ে লাভ কি?
আসুন আমরা সবাই সচেতন হই, সাথে জানুন কিভাবে আমরা এই রোগ থেকে বাঁচতে পারি?
আমাদের করণীয়ঃ
#করোন ভাইরাসটি আকারে বিশাল, যার সেল ব্যাস ৪০০-৫০০ মাইক্রো রয়েছে, সুতরাং যে কোনো মুখোশ দিয়েই এর প্রবেশকে বাধা দেয়া যাবে। সেটা ফার্মাসিস্টদের ব্যবহৃত মুখোশ হতে হবে এমন কোনো কথা নেই।
ভাইরাসটি বাতাসে থাকে না, সাধারণত মাটিতে থাকে, তাই এটি বায়ু দ্বারা সংক্রমিত হয় না।
করোনা ভাইরাস যখন শক্ত কোনো ধাতব (মেটাল) কিছুর উপর পড়ে তখন এটি 12 ঘন্টা বাঁচে, তাই সাবান এবং পানি দিয়ে ভালভাবে হাত ধোয়াই যথেষ্ট।
করোনা ভাইরাস যখন কাপড়ের উপর পড়ে তখন এটি 9 ঘন্টা ঘন্টা পর্যন্ত বেঁচে থাকে, তাই জামাকাপড় ভালোকরে ধুয়ে ফেলা কিংবা দু’ঘন্টার জন্য সূর্যের তাপের নিচে আসলে এটি আর বেঁচে থাকতে পারে না।
ভাইরাসটি হাতে লাগলে তা প্রায় 10 মিনিটের জন্য হাতে থাকে, তাই পকেটে কোনো এন্টিসেপটিক হ্যান্ড ওয়াশ কিংবা এলকোহল স্টেরিলাইজার থাকলেই তা যথেষ্ট।
যদি ভাইরাসটি 26-27 ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় প্রকাশিত হয় তবে এটি মারা যাবে। কারণ এটি গরম তাপমাত্রায় থাকতে পারে না। এছাড়াও গরম পানি পান করা এবং ডিরেক্ট সূর্যের তাপের নিচে থাকলে এটা এমনিতেই মারা যাবে। এই গরমে তাই আইসক্রিম থেকে দূরে থাকুন এবং ঠান্ডা জাতীয় খাবারও পরিহার করুন। জীবন বাঁচানোটাই বড় কিছু।
গরম এবং লবণের পানি দিয়ে গার্গল করলে তা এই ভাইরাসের জীবাণুকে মেরে ফেলে এবং ফুসফুসে প্রবেশ করতে বাধা দেয়।
#Unicef থেকে এই নির্দেশাবলী করোনা ভাইরাস কে প্রতিরোধ করার উদ্দেশ্যে দেয়া হয়েছে। নিজে বাঁচুন অন্যকেও বাঁচান।
ভয়ংকর ভবিষ্যত অপেক্ষা করছে, যদি সাবধান না হই। এটা এমন একটা রোগ যেটা হলে এমনকি পাশেও কেউ দাঁড়াতে পারে না। দয়া করে সাবধাণ হই আমরা। নিজেদের ভালোটা নিজেদেরকেই বুঝে নিতে হবে।
আমাদের উচিত যেখানে প্রচুর লোক সমাগম হয়, সেই ধরণের স্থান এড়িয়ে চলা, জানেন তো সৌদি আরব মক্কা এবং মদিনাতে ওমরাহ হজ্ব নিষিদ্ধ করেছে, তেমনি দরকার হলে আমাদেরও করতে হবে, সরকার না করুক, আমরা নিজেরাই এইসব থেকে দূরে থাকবো।
কোন ধরণের হ্যান্ডশেক, কোলাকুলি, জড়িয়ে ধরা, চুম্বন ইত্যাদি থেকে নিজেকে এবং নিজের পরিবারকে নিবৃত্ত রাখুন।
হাঁচি কাশি দিচ্ছে এমন মানুষের কাছ থেকে দূরে থাকুন।
সাবান দিয়ে ঘন ঘন হাত মুখ ধোয়ার অভ্যাস করুন, নাকে, মুখে, চোখে হাত দেওয়া থেকে নিজেকে বিরত রাখুন।
ঘরে বাইরে মুখে মাস্ক পড়ুন, চোখের উপর ঢাকার ব্যবস্থা করুন, পারলে হ্যান্ড গ্লাভস ব্যবহার করুন।
বাজারে হ্যান্ড স্যানিটাইজার লিকুইড পাওয়া যায়, তা দরকার মতো ব্যবহার করুন।
আর নিজের সৃষ্টিকর্তাকে ডাকুন।
এইখানে বলে রাখি, প্যানিক না করে নিজেদেরকে সংযত রাখুন।
আরেকটি বিশেষ ইনফরমেশন দিয়ে রাখি আপনাদের, নিজে অথবা কেউ করোনা আক্রান্ত মনে করলে দ্রুত নিম্নে দেওয়া কন্টাক গুলোতে যোগাযোগ করুনঃ
করোনা হটলাইন নম্বর।
নিজের অথবা পরিবারের কারো করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষন দেখা দিলে” ইনস্টিটিউট অব এপিডেমোলোজি ডিজিজ কন্ট্রোল এন্ড রিসার্চ” আইইডিসিআরে যোগাযোগ করুন নিচের নম্বর গুলোর মাধ্যমেঃ
IEEDCR Hotline
☎ +8801937000011
☎ +8801937110011
☎ +8801927711784
☎ +8801927711785
আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন আমাদের সকলের উপর সহায় হোন, আমীন।
ছবিঃ গুগল।
৩৮টি মন্তব্য
সুপর্ণা ফাল্গুনী
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া। সাবধান থাকুন, সবাইকে সাবধান থাকতে হবে।
ইঞ্জা
নিরন্তর ধন্যবাদ আপু
সাখিয়ারা আক্তার তন্নী
ধন্যবাদ,
সময় উপযোগি পোস্ট করার জন্য।
ইঞ্জা
আপনাকেও ধন্যবাদ আপু।
তৌহিদ
এখন আমাদের প্যানিক না হয়ে সচেতন হতে হবে। সুন্দর পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই।
ইঞ্জা
অবশ্যই এখন প্যানিক করা যাবেনা, প্যানিক হলেই বিপদ বাড়বে।
এস.জেড বাবু
এমন একটা প্রকৃত দূর্যোগের মূহুর্তে প্রতিটি সচেতন নাগরিকের উচিত ভীতি প্রদর্শণ না করে, সহজ ভাষায় মানুষের মধ্যে সচেতনতা তৈরী করা। আপনি তাই করলেন।
চমৎকার সুন্দর এবং বিশেষ ভাবে সময়উপযোগি একটা লিখার জন্য কৃতজ্ঞতা ভাইজান।
আল্লাহ সকল প্রকার বালা মুসিবত থেকে আমাদের রক্ষা করুন।
ইঞ্জা
ধন্যবাদ ভাই, এখন আমাদের সবার উচিত অন্যকেও সচেতন করা, এই সময় প্যানিক করা যাবেনা।
ছাইরাছ হেলাল
সত্যি সত্যি ভিয় পাওয়ার মত ঘটনা।
হ্যা, প্যানিক না হয়ে যথা যথ সতর্কতা নিতে হবে।
আর আল্লাহর কাছে পানাহ চাই সবাই, এই বিপদ মুক্তির জন্য।
ইঞ্জা
কোন ভাবেই যেন প্যানিক না হয়, সবাইকে ঠান্ডা মাথায় বিষয়টিকে পর্যবেক্ষণ করতে হবে, ধন্যবাদ ভাইজান।
সুপায়ন বড়ুয়া
ধন্যবাদ ভাইজান , আপনার তথ্য বহুল সমৃদ্ধ লেখাটির জন্য।
আমাদের সবার গুজবের উপর ভর না করে
সচেতনতা অবলম্বন করা উচিত।
শুভ কামনা।
ইঞ্জা
সম্পূর্ণ একমত দাদা, এখন গুজবে কান না দিয়ে ঠান্ডা মাথায় কাজ করতে হবে, খেয়াল রাখতে হবে যেন প্যানিক সৃষ্টি না হয়।
ধন্যবাদ সতত।
রেহানা বীথি
সচেতন হই আমরা। সচেতন করি অন্যদের। আল্লাহ্ সহায় হোন।
ইঞ্জা
অবশ্যই এখন সচেতনতা জরুরী আপু, এর কোন ব্যত্যয় করা যাবেনা।
আলমগীর সরকার লিটন
খুবি সচেতনামূরক লেখা ইঞ্জা দা
মহান আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুন আমিন
ইঞ্জা
ধন্যবাদ ভাই।
সুম্মা আমীন।
কামাল উদ্দিন
হাত ধোয়া শুরু করলাম।
ইঞ্জা
অবশ্যই ভাই, এরচেয়ে ভালো আর কিছুই হবেনা।
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ।
সময় উপযোগী পোষ্ট ভাইয়া।
মোঃ মজিবর রহমান
এই সকল অবস্থা সরকারের উদাসীনতার ফল। দেশের বাহির থেকে আগমঙ্কারীর উপর যথার্থ সতর্কতা না থাকায় কারণ।
তাঁর পরও আল্লাহ আমাদের প্রতি স্দয় হোক আমিন। নিজেদের দায়িত্ব নিজেদের নিতে হবে।
ইঞ্জা
সত্যই বলেছেন, সরকারের অবহেলার ফসল এই করোনা ভাইরাস আজ দেশের গন্ডিতে।
আল্লাহ আমাদের উপর সহায় হোন।
মোঃ মজিবর রহমান
আল্লাহর দরবারে ইয়া নবশি ইয়া নবশি করার বিকল্প নাই।
মনির হোসেন মমি
সমসাময়িক লেখাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিছু কিছু সমস্যা থাকে যা সরকারের সহযোগীতা সব চেয়ে বেশী লাগে।এ ক্ষেত্রেও তাই..এদেশের মানুষ মাস্কে কখনো অভ্যাস্ত নয় তবুও মাস্ক কিনতে যাওয়া তখন এর দাম চরমে অথচ এগুলো ইচ্ছে করলেই মান সম্পর্ন মাস্ক নাম মাত্র মুল্যে সরবরাহ করা উচিত ছিলো।তারপর এর সনাক্তকরন হতে শুরু করে সর্বোত্রই প্রসারিত এবং দায়ীত্বতা স্বচ্ছতাও থাকা চাই।
ইঞ্জা
আমরা বাঙ্গালীরা চরম বিপদের মুহুর্তে দরকার হলে গলায় পারা দিয়ে স্বার্থ উসুল করে নেবো, মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজারের বেলায়ও একি কর্ম দেখলাম, সাথে সাথে সরকারের অব্যবস্থাও দেখছি আর স্বচ্ছতা, সে তো সুদূর পরাহত।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই।
নিতাই বাবু
কথায় আছে, “পাপে বাপকেও ছাড়ে না।” এই পৃথিবীতে যেসব নতুন নতুন রোগ সংক্রমণ দেখা দিচ্ছে, তা কেবল পাপের প্রায়শ্চিত্তই বলা চলে। এটা আমার একান্ত অনুভূতি, শ্রদ্ধেয় দাদা।
তবে এই প্রাণঘাতী রোগ সংক্রমণ থেকে বাঁচতে হলে সবকিছুর আগে মনের ভেতর ভয় না রেখে নিজে নিজেকে সামলে রাখতে হবে। পরিবারের সকলের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে। এছাড়াও প্রতিবেশীদের দিকেও নজর রাখতে হবে বলে আমি মনে করি। মহান সৃষ্টিকর্তা সকলের সহায় হোক।
ইঞ্জা
একদম ঠিক বলেছেন দাদা, আমি শতভাগ সহমত আপনার সাথে।
ধন্যবাদ আপনার সময় উপযোগী মন্তব্যের জন্য।
শিরিন হক
চমৎকার ভাবে লিখেছেন।
আমাদের সকলকে সচেতন হতে হবে। সরকারকে আরো জোড়ালো পদক্ষেপ নিতে হবে।
আপনার সাথে সহমত পোষন করছি
ইঞ্জা
আন্তরিক ধন্যবাদ আপু, আমাদের সচেনতায় পারে আমাদের রক্ষা করতে।
সাবিনা ইয়াসমিন
গতকাল নিউজটা পাওয়ার পর থেকেই দুশ্চিন্তায় আছি।
এটা আমাদের জন্যে ভালো খবর নয়। রাস্তায়, স্কুলে, বাজারে যেখানে মানুষের জটলা দেখেছি, সবার আলোচনার বিষয় বস্তু এটাই। ফার্মেসি গুলোতে ওষুধের চেয়েও বেশি বিক্রিত হচ্ছে মাস্ক। মানুষের মধ্যে চরম আতং ছড়িয়ে পড়েছে। আমি নিজেও আতংকিত বোধ করছি ভাইজান। যত না নিজের জন্যে তার বেশি সন্তান, পরিবার, স্বজন, প্রতিবেশিদের নিয়ে। আল্লাহই জানেন এর শেষ কোথায়।
নিয়মিত গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট গুলো দেয়ার জন্যে আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইজান। একজন সচেতন মানুষ নিজেকে এবং নিজ পরিবারকে সতর্ক-সাবধানে রাখেন। একজন সুনাগরিক দেশের সবার জন্যে ভাবেন। আপনি আপনার সুনাগরিকত্ব নিশ্চিত করছেন জন সচেতনমুলক পোস্ট গুলো দিয়ে।
শুভ কামনা 🌹🌹
ইঞ্জা
আপু দুঃশ্চিতার কথা বলছেন, আজ বাংলাদেশের ৩০% মানুষ মাস্ক পড়েছে, অথচ গতকাল হাতে গোনা কয়েকজন পড়তো, আমি শুধু সন্তানদের জন্য নয়, নিজেদের জন্যও চিন্তিত হয়ে আছি, আমরা বেঁচে থাকলেই তো ওদের দেখে রাখতে পারবো, দোয়া রাখবেন আপু।
আপনারাও সাবধানে থাকবেন, ধন্যবাদ।
হালিম নজরুল
আতংকিত হবার চেয়ে সচেতনতা জরুরি
ইঞ্জা
সম্পূর্ণ একমত ভাই, ঘরেই যখন এসে পড়েছে তাহলে সচেতনতা এবং সাবধানতায় পারে আমাদের রক্ষা করতে, ধন্যবাদ।
নাফিছা সুলতানা ইলমি
অসংখ্য ধন্যবাদ। সচেতনতা আর আল্লাহর প্রতি ভয় আর ভরসাই পারে এই বিপদ থেকে মানুষকে রক্ষা করতে।
ইঞ্জা
অতি সত্য বলেছেন, ধন্যবাদ।
সিকদার সাদ রহমান
ধন্যবাদ জনাব, অনেক তথ্যবহুল পোস্ট আশাকরি অনেকের উপকারে আসবে। আল্লাহ সবাইকে কভিড থেকে হেফাজত করুন।
ইঞ্জা
ধন্যবাদ, ইনশা আল্লাহ উনি নিশ্চয় আমাদের হেফাজত করবেন।
জিসান শা ইকরাম
করোনা আক্রান্ত দেশ গুলোর সাথে আমাদের বিমান যোগাযোগ বন্ধ করতেই হবে।
বর্তমান তাপমাত্রা ৩০+ ডিগ্রী , এটাই আশার কথা। এই তাপমাত্রায় করোনা বেঁচে থাকতে পারবে না।
আমাদের অবশ্যই সচেতন হতে হবে।
সচেতনতা এই রোগ বিস্তার ঘটাবে না।
এমন পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
ইঞ্জা
বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা এখনো কিভাবে কোলা রাখা হয়েছে তাই আমার কাছে অনেক আশ্চর্যের ভাইজান, এছাড়া আমাদের দেশেত তাপমাত্রা নিয়ে বলছেন, তাহলে সৌদি, কুয়েতে তো আমাদের চাইতেও তাপমাত্রা বেশি, সেইখানকার কথা চিন্তা করুন ভাইজান।