
গত পর্বে কথা দিয়েছিলাম শেষ পর্বটি হবে একটি আড্ডা পোষ্টের আদলে।সেই কথা অনুসারে শুরু করছি আজকের আড্ডা পোষ্ট।পোষ্টটিতে সবার সহযোগীতা চাচ্ছি যাতে গত হয়ে যাওয়া সোনেলা ব্লগ মিলন মেলায় যে আড্ডা বা আলোচনাগুলো হয়েছিলো তার অনুভব যেন ব্যাস্ততা বা বিশেষ কারনে মিলন মেলায় আসতে না পারার তাদের অনুভবটা যেন কিছুটা হলেও ঘোচাতে পারি।
অনুষ্ঠিত মিলন মেলায় ব্লগারদের পাশাপাশি এসেছিলেন ব্লগারদের বেশ কয়েকজন মেহমান বা সোনেলা ব্লগের গ্রুপের সদস্য এবং শুভাকাঙ্ক্ষি।ব্লগার বন্যা লিপির ছেলে সাকিন,নাজমুল আহসান এর এক বন্ধু…,সোনেলার গ্রুপের নতুন সদস্য রুবেল চান ব্যাপারী,জিসান ভাইজানের বন্ধু-সোনেলার অতি আপণজন জনাব মশিউর রহমান এবং আমার বন্ধু মোঃ গোলাম মোস্তফা যিনি এ পর্যন্ত সোনেলার তিনটি মিলন মেলায় অংশ গ্রহন করেন।এছাড়াও ব্লগার রেহানা বীথি’র হাসব্যান্ড।তাদের সম্পর্কে অজানা থাকায় বিস্তারীত লিখতে পারিনি বলে দুঃখিত তাই সবায়কে সোনেলা ব্লগের ব্লগারদের পক্ষ হতে শুভেচ্ছা এবং শুভ কামনা ও আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
শেষ হয়েও হলো না শেষ।ছোট গল্পের মতই আমরাও বলতে পারি অনুষ্ঠানটির ধারাবাহিক পর্ব যেন শেষ হয়েও হলো না শেষ।তাইতো মনে পড়ল খুব সোনেলার আরেক ব্লগার উদিয়মান লেখক নৃ-মাসুদ রানা’র কথা।
নৃ-মাসুদ রানা ঃ ব্লগার-সাহিত্যিক।তার ছোট ছোট অনুগল্পগুলো বেশ অর্থবহ হয়।সোনেলায় তার এমন অসংখ্য পোষ্ট আছে।এই সব ছোট ছোট অনু গল্প নিয়েই তিনি এবার বই মেলা ২০২০ এ হুমায়ুন হিমু নামে বই প্রকাশ করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও বিধিবাম হন।তার এমন দুঃখ ভারাক্রান্ত মনের অনুভুতির সাথে মিলন মেলায় উপস্থিত ব্লগারাও সমবেদনা জানান।আমরা আশা রাখছি তার জীবনের প্রথম বইটি যেন তিনি প্রকাশ করেন।.
নাসির সারওয়ার ঃ সোনেলা ব্লগের আড্ডায় তার সাথে আমার প্রথম সাক্ষাৎ হয় সম্ভবত ২০১৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাবলিক লাইব্রেরীর উঠোনে ।সে সময় আরো যাদের সাথে দেখা হয়েছিলো ব্লগার ভুমিহীন জমিদার,নীতেষ বড়ুয়া সহ আরো অনেকের সাথে।নাসির সারোয়ার বলা চলে সোনেলার আরেকটি প্রান।সোনেলাকে ভালবেসে এ যাবৎকাল সোনেলার প্রায় প্রত্যাকটি মিলন মেলায় সঙ্গ দিয়ে আমাদের অনুপ্রেরণা দিয়ে আসছেন।এই কবি ব্লগারকে সোনেলার প্রতি ভালবাসা স্বরূপ সন্মাননার স্বারক্ষ ক্রেস্ট উপহার দিয়ে সন্মানীত করেন জিসান শাহ ইকরাম।
মোঃ জিসান শাহ ইকরাম ঃ জগতের কিছু কিছু সৃষ্টি আছে যেগুলোর সৃষ্টির পিছনে ব্যাক্তি বিশেষের জন্ম হওয়া বেশ গুরুত্ব পায় তেমনি জিসান-ভাইজান দ্বয়ের জন্ম না হলে হয়তো এমন একটি আন্তরিকতায় পূর্ণ ব্লগ সোনেলার জন্ম হত না।আমরা তাদের জন্মক্ষণকে জানাই অভিবাদন এবং শুভ কামনা।মিলন মেলার পুরো অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনায় ছিলেন তিনি।সব শেষে তিনি ব্লগ এডমিন সন্মাননা স্বারক ক্রেস্টটি ছাইরাছ হেলালের হাত হতে গ্রহন করে আমাদের ধন্য করেন।
ছাইরাছ হেলাল ঃ কবিরাজ ! না ভাববার কোন অবকাশ নেই যে তিনি গ্রামগঞ্জের হাতুড়ীমার্কা কবিরাজ।তিনি হলেন কবিদের মহারাজ কবিরাজ।তবে কবিতায় তিনি বনাজী শব্দওষাধী প্রয়োগে বেশ পারদর্শী।সোনেলা ব্লগ এবং আমার পড়া এ কালের কবিদের মধ্য হতে সেরা লেখা লিখুয়ে কবি হলেন তিনি।মাঝে মাঝে বিভিন্ন ব্লগারদের ভিন্ন ভিন্ন প্রশ্নের সাবলিল ভাবে উত্তর দিয়ে অনুষ্ঠানটির পুরো হল রুমে ব্লগারদের তিনি একাই মাতিয়ে রাখেন।সোনেলা ব্লগের এডমিন হিসাবে সন্মাননার স্বারক ক্রেস্টটি সন্মানীত জিসান ভাই তার হাতে তুলে দিয়ে আমাদের কৃতার্থ করলেন।
সবশেষে মজাদার খবার পরিবেশনের মধ্য দিয়ে সোনেলা ব্লগের এ যাবৎকালের একটি স্বরণীয় একটি অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষনা করেন অনুষ্টান সঞ্চালক-সভাপতি যথাক্রমে ব্লগার জিসান-হেলাল।
আলোচনা শুরু করছিলেন ব্লগার নাজমুল আহসান ঠিক সেই মুহুর্তে খাবার সরবাহ হচ্ছিল।নাজমুল আহসান আলোচনা চালিয়ে যাবার পর হঠাৎ বুঝতে পারলেন-খাবারের সময় কথা বলাটা সঠিক নয়।বিশেষ করে খাবারের যে মজাদার আইটেমগুলো একের পর এক সবার সামনে আসছিল তাতে মনে হয়না কারো জিবে জল আসার বাকী ছিলো।যাক সবায় আরাম করেই খেলাম।তবে বলা যাবে না খাবারের মজাদার মেনুগুলো কী কী ছিলো তাহলে আসতে না পারা অনেকের মনে আফসোস থেকে যাবে।
আলোচনা ঃ
আলোচনাটা শুরু করেছিলেন ব্লগার এবং ব্লগের কারিগরি দিকটার দেখবাল নাজমুল আহসান।সোনেলা ব্লগটি সাইটটি আট বছর যাবৎ অনলাইনে বেশ দাপটের সাথেই চলে আসছে।দিন দিন এর গ্রহনযোগ্যতা বাড়ছে।গ্রহনযোগ্যতা বাড়ার সাথে সাথে এর ব্যায়টিও বাড়ছে।এই আটটি বছরের মাঝে বেশ কয়েক বার মিলন মেলাও হয়েছে ।প্রতিটি মিলন মেলায় কিছু না কিছু অর্থ খরচ হয় বা হয়েছে।এবারের মিলন মেলায়ও তার কোন ব্যাতিক্রম ঘটেনি বরং খরচাদির পরিমান আরো বেড়েছে।এ সব করতে গিয়ে একটি আনপ্রোফিটেবল ব্লগ সাইটটির যে খরচ হয়েছিলো তার সবই বহন করেন ব্লগ কর্তৃপক্ষ।কিন্তু কেন? সবিই সাহিত্য চর্চার প্রসার এবং একান্তই মনের শখ মেটাতে -ব্লগ কর্তৃপক্ষের অভিমত।
উপস্থিত ব্লগারদের মাঝে শামীম চৌধুরী সহ অন্যান্য ব্লগররা নাজমুল আহসানের এমন বক্তব্যে কিছুটা যোগ করে বলেন-আসছে সোনেলা ব্লগ এর যে কোন অনুষ্ঠানের ব্যায় বহন করবে সোনেলা ব্লগের আয় দিয়ে।আমরা লিখবো আমাদের মনের খোরাক মেটাতে শুধু ব্লগ কর্তৃপক্ষ কেন শুধুমাত্র তার খরচাদির দায়ভার একাই বহন করবেন!!। চমৎকার আলোচনায় উঠে আসে তাহলে ?
সেটা কী ভাবে?
৴বিজ্ঞাপন প্রচারে?
৴ব্লগ ব্রাউজার সহ অন্য কোন উপায় হতে ?
৴ সোনেলা প্রকাশনী খোলা।
উপস্থিত ব্লগাররা আয়ের বিভিন্ন দিক আলোচনা করেন এবং জানা গেল যে,তা করা সম্ভব এবং যুক্তিযুক্ত।অনলাইন জগতে প্রায় সব ব্লগেই আয়ের পথ আছে কেবল সোনেলা ছাড়া।তবে অনেকে এর বিরূপ প্রতিক্রীয়াও ব্যাক্ত করেন ।এ ক্ষেত্রে তীর্থক আহসান রুবেল সহ উপস্থিত সবাই এ বিষয়ে সুন্দর সুন্দর মতামত দিয়েছিলেন।
আবারো অনুরোধ করব মিলন মেলায় উপস্থিত/অনুপস্থিত ব্লগাররা এ পোষ্টে মন্তব্যে আলোচনা চালিয়ে যাবেন।আলোচনাটা এই কারনে জরুরী যে আসছে সেপ্টেম্বর মাসে সোনেলা ব্লগের প্রতিষ্ঠা বার্ষীকি।আমরা ব্লগাররা নিশ্চয় চাইবো স্বরণ কালের সেরা একটি প্রতিষ্ঠা বার্ষীকি পালন করতে-যেখানে সব ব্লগারদের অংশ গ্রহন নিশ্চিৎ থাকবে।
৴চলুন জেনে নিই- ছবিতে দেখা যাচ্ছে -সূপর্ণাদি ও যূথী আপুর মুখে হাসি তো এতো !!হাসির রহস্য কী?
৴ঐ…ইতো দেখা যাচ্ছে দুজন হ্যান্ডসাম বয়- সূপায়ন বড়ুয়া ও নাসির সারওয়ার মাঝে কী কথা হচ্ছিল তখন?
জেনে নেই,কী কথা হয়েছিলো সেই দিন যথাক্রমে ব্লগার বন্যালিপি ও সূরাইয়া আপু এবং ছাইরাছ হেলাল ও রুবেল ভাইদের মাঝে?
জেনে নেই, অনুষ্ঠান স্থলে প্রথম উপস্থিত হওয়া সুপায়ন বড়ুয়া- কী ভাবছিলেন সেই অসল সময়টিতে তিনি ?
জেনে নেই, বক্তা নিতাই দাদা সেদিন কী বলছিলেন যে উপস্থিত ব্লগার এডমিনরা মুগ্ধ হয়ে তার কথা শুনছিলেন?
ব্লগার মাহবুবুল আলম,সুপায়ন বড়ুয়া এবং গোলাম মোস্তফার একটি বিশেষ মুহুর্ত।
এখানে কী ঘটেছিলো সেদিন! জাতি জানতে চায়?।
কবিরাজ মহারাজের এতো হাসির রহস্য কী ? জাতি জানবে কী কখনো ?
জেনে নিই ব্লগার অনন্য অর্ণব- পুরস্কার নিচ্ছেন জিসান ভাইজানের হাত হতে আর মধুর হাসি হেসে কথা বলছেন আরেক জন হেলাল ভাইজানের সাথে! তাহলে কী কথা হয়েছিলো তার সাথে ?
আলোচলার একটি বিশেষ মুহুর্ত।
ব্লগার সাহিত্যিক হালিম নজরুল কী বলছিলেন সেদিন ? বক্তৃতায় স্পষ্ট হয় জাতির দুলা ভাই।
একটি বিশেষ মুহুর্তে সুপায়ন বড়ুয়া,তীর্থক আহসান রুবেল এবং মশিউর রহমান।কী ভাবছিলেন সোনেলাকে নিয়ে?
সম্ভবত অনুষ্ঠানটির পুরোটাই আমাদের ইঞ্জা ভাই অক্লান্ত ভাবে এমনি করে মোবাইল ধরে রেখে ভিডিও করেছিলেন।এতো ধৈর্যের রহস্য কী ছিলো?।সে জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
সব শেষে ব্লগাররা সন্মেলিত ভাবে বই মেলায় গিয়ে সোনেলা ব্লগারদের প্রকাশিত বেশ কয়েকটি বই কিনেন বিশেষ করে সূরাইয়া আপুর শেষ বিকেলের রোদ্দুর,রেহানা বীথির আলো ওখানেও আসে,প্রদীপ চক্রবর্তীর-পর্বত কন্যের ইতিকথা,মাহবুবুল আলম এর নামটি মনে নেই,হালিম নজরুলের ভুতের স্কুল সহ অন্যান্য সোনেলা ব্লগারদের বই।আশা ছিলো রুমন আশ্রাফের “গোলাপী জামা” বইটি কেনার যা তখনো প্রকাশিত হয়নি।
এতো ক্ষণ সাথে থাকার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
————————————–
ছবিঃ নিতাই বাবু ও নাসির সারওয়ার
৬৭টি মন্তব্য
এস.জেড বাবু
ভিষণ মিসটেক হয়েছে আমার।
ছবি দেখতে দেখতে ঈর্শা হচ্ছিলো।
কবিরাজ ভাইয়ের হাসির রহস্য উৎঘাটন হলে জানাইয়া কৃতার্থ করিবেন।
শুভকামনা সবার জন্য।
মনির হোসেন মমি
প্রথম মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ বাবু ভাই।আসলে আমরাও চাইছিলাম সবায় আসুক।যাক সমস্যা থাকতেই পারে তবে আসছে সোনেলা ব্লগ এর প্রতিষ্ঠাবার্ষীকির আয়োজন নিয়ে কিছু বলবেন বলে আশা রাখছি।
এস.জেড বাবু
সোনেলায় আমার পথচলা অনেক অল্প সময়ের, আজ পর্যন্ত- চার মাস বিশ দিন।
“ আটটি বছর “
সুদীর্ঘ সময় ধরে সাহিত্য চর্চায় সর্বোচ্চ শিখরে ভাসমান কোন ব্লগের সহলিখক/ সহব্লগার হতে পেরে গর্বিত।
ইঞ্জা ভাইয়ের নিকট চিরন্তন কৃতজ্ঞতা, যার অনুপ্রেরনা আর সাহস- সোনেলার মতো ব্লগে লিখতে সহয়তা করেছে। সহয়তা করেছে এই ব্লগের অতি প্রিয় সকল ব্লগার ভাই বোন।
প্রতিটি মন্তব্য নতুন আর একটি লিখার শক্তি/ইচ্ছে যোগায়।
সোনেলা একমাত্র ব্লগ- যেখানে একজন নতুন লিখক ইচ্ছে থাকলে নিজেকে তৈরী করে নিতে পারবেন সমসাময়িক সাহিত্য জগতে।
আমি সোনেলার শত-সহস্র বছরের সার্থক পথচলা কামনা করি।
ছাইরাছ হেলাল
আসলে আমিও সবিনয়ে জানতে চাই, ঘটনা কী? হেল্প প্লিজ!
মনির হোসেন মমি
আপনারা বক্তা
আমরা শ্রোতা….বলুন শুনি।
ছাইরাছ হেলাল
এবারে ইট্টু শ্রোতা হতে চাই!
সুপায়ন বড়ুয়া
প্রথম মন্তব্য কারী হতে গিয়ে ও পারলাম না
এস জেড বাবুর কল্যাণে।
মমি ভাইকে কি বলে ধন্যবাদ দেবো।
ধর্য্য আর অসাধারণ লেখনীর মাধ্যমে
সবে ধরলেন তুলে।
যারা মিস করলেন তারা ঘরে বসেই বলে
আহারে মিস করলাম ক্যানরে ?
মনির হোসেন মমি
হা হা হা মিসতো আর কেউ ইচ্ছে করে করেননি হয়তো ঝামেলা ছিলো বলে।আপনার মন্তব্য করা কিন্তু শেষ হয়নি।ছবি দেখে আপনার অনুভুতিটা আবারো সংক্ষিপ্ত ভাবে প্রকাশ করে ফেলুন যাতে আসছে সেপ্টেম্বরে সোনেলার একটি প্রতিষ্ঠা বার্ষীকি করতে পারি।
সুপায়ন বড়ুয়া
মমি ভাই ছবির মন্তব্য করা বড় কঠিন।
তবু চেষ্টা করছি।
১. মমি ভাই এই কাজ করছেন গোপনে
সেটা যদি জানতাম আনমনে
সাজিয়ে গুছিয়ে থাকতাম আপন মনে।
মনের খোরাক মিটিয়ে ছিলাম আমরা দুজনে
(নাসির ভাই সহ)
২. একা একা ভাবছি বসে
সবাই কখন আসে।
৩. আলোচনায় ক্ষুধার কথা ভুলেই আছি বসে
ঘড়ির কাঁটা দেখি শুধু কখন খাবার আসে।
৪. চিন্তা ছিল মাথায় শুধু
খাবার টাকা কিছু যদি আমার থেকে দি
কেউ যদি ভেবে বসে কেমন বড়লোকি ?
এই সুযোগ টা চেয়েছিলাম সময় শুধু খুঁজি
আগামি বার ভুল হবে না সুযোগ আসে যদি।
ধন্যবাদ মমি ভাই সহ সবাইকে।
মনির হোসেন মমি
আহা কী শান্তি!মন্তব্যে দেহমনে জোয়ার এলো।অসংখ্য ধন্যবাদ।আবার আসবেন।
এস.জেড বাবু
মিস করার মধ্যেও আছে ভিষন মজা
পরেরবার দাদার পিছনের আসনে বসবো আমি
দাদা টের পাবে নাতীর “মিস না করার সাজা”
জানলে কি আর সবার আগে আমি মন্তব্য করি !
খুশি হইলাম দাদা যদি হইত প্রথম মন্তব্যকারী।
মমি ভাই, পরের বার আর মিস হবে না ইনশাআল্লাহ।
সুপায়ন বড়ুয়া
স্বাগতম বাবু ভাই
জায়গাটা এখন থেকে
খালি থাকা চাই।
ইঞ্জা
সত্যিকার অর্থে আমি মনে করি ব্লগ সঞ্চালক যথা আমাদের জিসান ভাইজান এই ব্লগ এবং মিলনমেলায় প্রচুর অর্থ নির্দ্বিধায় খরচা করেছেন, যা আমরা সবাই উনার কাছে চিরঋণী হয়ে রইলাম, এখন সময় এসেছে ব্লগ নিজেই ইনকাম করুক তার ব্লগারদের জন্য, আমি নিসংকোচে বলতে চাই, আসুন সবাই মিলে ব্লগে এড দেওয়াটা সকলের স্বার্থে মেনে নিই।
এছাড়া আগামী যেকোন বাৎসরিক প্রোগ্রামে আমি প্রস্তাব করছি, সকল উপস্থিত ব্লগার থেকে চাঁদা নেওয়া হোক, এতে ব্লগ সঞ্চালকের অযথা খরচা থেকে আমরা রেহাই দিতে চাই।
মনির হোসেন মমি
জ্বি ভাইজান।তারাতো তাদের নিজস্ব খরচে আমাদের লেখার একটি প্লাটফর্ম করে দিয়েছেন এ নিয়ে তাদের কোন আপত্তি ছিলো না আর থাকবেও না কিন্তু ব্লগরদের মাঝে হৃদ্যতা সৃষ্টিতে ভার্চুয়ালকে ভেঙ্গে বাস্তবতায় ব্লগারদের মুখোমুখি হতে যে সব অনুষ্টানগুলো করতে হয় তার ব্যায়টি আর কারো মনে কিছু না হলেও আমার মনে হয় ব্লগ কর্তৃপক্ষের পাশে দাড়ানো উচিত তাহলে অন্তত অনুষ্ঠানগুলো করা যাবে খুব সহজেই।সে ক্ষেত্রে ব্লগে দুএকটা বিজ্ঞাপন প্রচার হলে মন্দ হবে না বলে আমি মনে করছি অবশ্য কারিগরি দিকটির বিষয়ে নাজমুল ভাইয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।ধন্যবাদ ।
ইঞ্জা
সম্পূর্ণ একমত
ছাইরাছ হেলাল
ভাই, অত্যন্ত জরুরী ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচনায় নিয়ে এসেছেন,
সময় এসেছে এমন ভাবনার, সবার অনুকুল মনোভবে এ ভাবনা আসুক, সেটি চাই।
আলোচনায় আসুক সবাই।
এস.জেড বাবু
পরবর্তি অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি পূর্বে, একটা গ্রুপ ইনবক্সিয় আলোচনা হউক,
বিন্দু জলেই সিন্ধু- সাথে থাকতে পারলে কৃতজ্ঞ হবো।
ছাইরাছ হেলাল
এমন সুখ-প্রস্তাব পেলে কার না ভালো লাগে!
ইঞ্জা
ঠিক বলেছেন ভাইজান
সুপর্ণা ফাল্গুনী
অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া। খুব সুন্দর করে প্রতিটি মূহুর্ত আপনার পর্বগুলোতে তুলে ধরলেন। কোনোকিছুই বাদ দিলেন না। ভালো থাকুন । এমন মিলনমেলায় বারবার যেন থাকতে পারি। শুভ কামনা রইলো
মনির হোসেন মমি
ছবিতে দেখুন কী বলা হয়েছে? প্রস্তাব করুন আসছে ব্লগ প্রতিষ্ঠা বার্ষীকি কীভাবে করায় যায়। অসংখ্য ধন্যবাদ দিদি।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
সবাই মিলে অবদান রাখতে পারি। কিছু পরিমাণ চাঁদা ধার্য করা যেতে পারে। ধন্যবাদ ভাইয়া
ছাইরাছ হেলাল
এত এত গুণি জনের মাঝে নিজেকে আবিষ্কার করতে পেরে সামান্য হাসি ছাড়া আর কী-ই-বা করার ছিল!
মনির হোসেন মমি
হুম আমরাও তাই এ হাসি যেন বজায় থাকে সহস্রাধিক বছর।ধন্যবাদ।
রেহানা বীথি
যে কোনও সময় মিলনমেলা যদি মাথাপিছু চাঁদা নির্ধারণ করে করা হয়, তাহলে বোধহয় সবচেয়ে ভালো হয়। এ ধরণের আয়োজন করতে কি পরিমাণ খরচ হয় সেটা আমরা সবাই অনুমান করতে পারি। সেই খরচটা সবাই মিলে ভাগাভাগি করে নিলে কারও একার ওপর চাপ থাকে না, আর চাপ থাকাটা উচিতও নয়। সবাই যেহেতু এই পরিবারের সদস্য, কেউ দ্বিমত করবেন, এমন মনে হয় না।
মনির হোসেন মমি
আপনার সাথে একশ ভাগ সহমত যদি সব ব্লগাররা চান তবে আসছে ব্লগ প্রতিষ্ঠা বার্ষীকির অনুষ্ঠানটি সুন্দর ভাবে করতে পারি।কী বলেন আপু?
রেহানা বীথি
একদম ভাই।
হালিম নজরুল
সবার জন্য রইল অন্তহীন ভালবাসা
মনির হোসেন মমি
শ্রদ্ধেয় এবং অভিজ্ঞ কবি হালিম নজরুল ভাই … এ বিষয়ে আপনার মতামত চাইছি।প্লিজ।ধন্যবাদ।
মোঃ মজিবর রহমান
সুন্দর ও প্রানবন্ত আকর্ষনীয় সোনেলার একটি মিলন মেলা। আমি যেতে না পারা আমাকে পীড়া দেয় ও মর্মাহিত হিই। কিন্তু নিজের কাছে খুব কস্ট হই লিখতে না পারা।
অধিক আনন্দিত উতফুল্ল একটি মিলন মেলায় মনের বেশ কয়েকজনকে দেখে এবং অনেকের লিখায় মুগ্ধ হয়েছই তাদের ছবি দেখে। আমি মোবালে লিখতে অপারগ। অফিস এ আই পিও দ্বারা অনেক কিছুই করা যায়না।
পরিষেশে খুব খুশি ও আনন্দিত সুন্দর একটি অনুষ্ঠান সমাপ্তি হয়ার জন্য।
জিসান ভাই, সরোয়ার ভাই, হেলাল ভাই, ইঞ্জা ভাই, নিতাই ভাই, ও আপনি।
আর নতুন্দের মধ্যে নৃ মাসুদ, বীথি, সুপন ভাই, সুপর্না দি সহ অনেক কে আন্তরিক ধন্যবাদ উপস্থিত থেকে সোনেলাকে আলোকিত করার জন্য।
মনির হোসেন মমি
ধন্যবাদ মজিবর ভাই।ব্যাস্ততায় দূরে থাকলেও আপনি ছিলেন থাকবেন সোনেলার ইতিহাসে নিজস্বতা নিয়ে।
প্রদীপ চক্রবর্তী
বাহ্ বাহ্!
এতো গুণীজন একসাথে সোনেলার মিলনমেলায় বেশ ভালো লাগছে দাদা।
সকলের প্রতি শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা রইলো।
আমার মতো ক্ষুদ্র একজন মানুষের বই আপনারা সংগ্রহ করেছেন সেটা অনেক বড় প্রাপ্তি।
এতো সুন্দর উপস্থাপন দাদা।
খুবি ভালো লাগলো।
শুভকামনা প্রিয় সোনেলা।
ভালো থাকবেন সবসময় দাদা।
মনির হোসেন মমি
সোনেলার ভবিষৎ মিলন মেলা সম্পর্কে কিছু বলুন দাদা।
ফয়জুল মহী
শুভ কামনা, ভালোবাসা রইলো।
মনির হোসেন মমি
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
বন্যা লিপি
বলবো সুরাইয়া আর আমার মধ্যে কি কি কথা হয়েছিলো। তবে তার আগে আমার ছেলের নামটা এডিট করেন। ও ছোটছেলে আমার সাকিন।শিঞ্জন আমার বড় ছেলে।
আবারো আসবো পরে। বিস্তারিত বলতে।
মনির হোসেন মমি
আমার দোষ নাই আপু….হা হা হা
সব দোষ জিসান ভাইজানের।ভুয়া তথ্য দেয়ায় তার শাস্তি হবে কী ?
মনির হোসেন মমি
সরি আপু ঠিক করে দিয়েছি।
সুরাইয়া নার্গিস
পুরো লেখাটা পড়ে অনেক ভালো লাগছে, সবার হাস্যউজ্জল ছবি একসাথে সব প্রিয় মানুষদের মিলন মেলা দেখে মুগ্ধ হলাম।
অসাধারন সাজানো গুছানো লেখনী,প্রত্যেকটা বিষয় আলাদা ভাবে প্রকাশ পেয়েছে।
এখানে আজ আমি প্রথম, আশা করছি সব সময় আপনাদের পাশে পাব।
ভালো থাকুন সবাই,শুভ কামনা রইল প্রিয় সোনেলা জন্য।
মনির হোসেন মমি
সোনেলায় প্রথম,নতুন/পুরাতন বলে কিছুই নেই আপু সবায় এখানে সমান,আজকের ভুমিষ্ট শিশুটি পরিবারের কাছে যেমন আপণ হয় তেমনি সোনেলায়ও আপনি তেমনি আপণ।আশা রাখছি আগামী মিলন মেলায় সাথেই পাব।
সুরাইয়া নার্গিস
ধন্যবাদ ভাইয়া, সুন্দর বলছেন। হুম পরিবারের একজন হতে পেরে খুব ভালো লাগছে, ইনশাল্লাহ্ দেখা হবে ভাইয়া
ত্রিস্তান
হাসির রহস্য কি সেটা ব্যাখ্যাতীত। তবে মহারাজের সংস্পর্শে এসে হাসতে না পারাটাও এক প্রকার কার্পণ্যতা হতো। ধন্যবাদ মনির হোসেন মমি ভাইয়াকে এমন একটা গুরুত্বপূর্ণ পোস্টে আমাকে ঠাঁই দেওয়ার জন্য।
ছাইরাছ হেলাল
এবার তো মনে হচ্ছে হাসি খুব সংক্রামক!
তবে করোনা ছিল না! সে তো দেখতেই পাচ্ছি।
মোঃ মজিবর রহমান
আগামী সোনেলার অনুষ্ঠান ব্লগারদের নিকট থেকে যে যা পারবে এক্টি টাকা আদায় করেই বহন করা উচিত। আর বিজ্ঞাপন থেকেও অন্যন্য খরচ মিটান[ যেতে পারে।
অবশ্য তাতে সবার মত থাকা উচিত। বিশেশ করে মডারেটরগণ এর মিত অগ্রগন্য। শুভ রাত্রি।
মনির হোসেন মমি
সহমত।অবশ্যই সবার ঐক্যতায় করতে হবে।ধন্যবাদ ভাইয়া।
তৌহিদ
মিলনমেলা নিয়ে আপনার লেখার দুটি পর্বই অসাধারণ হয়েছে ভাই। সত্যিই মিস করেছি আপনাদের সবাইকে। আর ছবিগুলোর সঙ্গে যে ক্যাপশন দিয়েছেন আমি হাসতে হাসতে শেষ!
দারুন দারুন, এমন লেখা আপনাকে দিয়েই হয়।
মনির হোসেন মমি
ধন্যবাদ ভাইয়া।
নিতাই বাবু
আমি এপর্যন্ত কোনও সভা মিটিংয়ে বক্তৃতা দেইনি, দাদা। বক্তৃতা দেবার মতো অভিজ্ঞতাও আমার নেই! আবার সবাই জানেন যে আমি একজন শ্রবণশক্তিহীন মানুষ। সোনেলা ব্লগের মিলনমেলা অনুষ্ঠানের প্রথমে পরিচিত পর্বের বক্তৃতায় কে কী বলেছিল, তাও আমার কর্ণগোচর হয়নি। আর সেদিন সহধর্মিণীর অসুস্থতার কারণে সেদিকে আমার বেশি একটা খেয়ালও ছিল না। সেসময় আমার মনটাই নিজের বাসায়। তারপরও সেদিন অনুষ্ঠানে পরিচিতি পর্বে দাঁড়িয়ে শুধু নিজের মনোভাবই প্রকাশ করেছিলাম মাত্র।
মিলনমেলা নিয়ে আপনার করা তিনটা পোস্টই চমৎকারভাবে উপস্থাপন করেছেন। যেটা সোনেলা ব্লগে থাকা আর কারোর পক্ষেই সম্ভব হবে না বলে আমি মনে করি। খুব সাজিয়ে গুজিয়ে সহজ সরল ভাষার খুটিনাটি বিস্তারিত আপনার লেখায় তুলে ধরেছেন। সত্যি মুগ্ধ হলাম, দাদা। আপনাকে-সহ ব্লগের সবার জন্য শুভকামনা থাকলো।
মনির হোসেন মমি
জ্বি দাদা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
সাবিনা ইয়াসমিন
পুরো অনুষ্ঠানটি কয়েকবার দেখা হয়েছে গ্রুপ পোস্টে প্রকাশিত ছবি ও ভিডিও আপলোড এর কারণে। বাকি সব জানা গেলো সবার / আপনার দেয়া ধারাবাহিক পোস্ট পড়ে। তাই অনুপস্থিতির জন্যে আফসোস নেই।
“ আমরা লিখবো আমাদের মনের খোরাক মেটাতে শুধু ব্লগ কর্তৃপক্ষ কেন শুধুমাত্র তার খরচাদির দায়ভার একাই বহন করবেন!!। চমৎকার আলোচনায় উঠে আসে তাহলে ?
সেটা কী ভাবে?
৴বিজ্ঞাপন প্রচারে?
৴ব্লগ ব্রাউজার সহ অন্য কোন উপায় হতে ?
৴ সোনেলা প্রকাশনী খোলা।
উপস্থিত ব্লগাররা আয়ের বিভিন্ন দিক আলোচনা করেন এবং জানা গেল যে,তা করা সম্ভব এবং যুক্তিযুক্ত।অনলাইন জগতে প্রায় সব ব্লগেই আয়ের পথ আছে কেবল সোনেলা ছাড়া।তবে অনেকে এর বিরূপ প্রতিক্রীয়াও ব্যাক্ত করেন ।এ ক্ষেত্রে তীর্থক আহসান রুবেল সহ উপস্থিত সবাই এ বিষয়ে সুন্দর সুন্দর মতামত দিয়েছিলেন। ”
উপস্থিত ব্লগাররা কি কি পরামর্শ / মতামত দিয়েছেন, জানতে পারলে ভালো হতো। তবে এখানে আলোচনা করলে মন্দ হয় না। আগে শুনি সবার টা। পরে আসবো কমেন্ট পড়তে।
শুভ কামনা 🌹🌹
মনির হোসেন মমি
হুম ।ধন্যবাদ আপনাকে।
নৃ মাসুদ রানা
প্রোগ্রামটি অসাধারণ ছিলো। সত্যি! স্মৃতিতে জড়ানোর মতো…
মনির হোসেন মমি
ধন্যবাদ ভাইয়া।
আলমগীর সরকার লিটন
সুন্দর হয়েছে মনে হয় আড্ডা
সকল কে জানাই অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা——-
মনির হোসেন মমি
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
কামাল উদ্দিন
নাসির সারওয়ার ভাই কবি নাকি! ওনাকে তো আমি বিজ্ঞানী মনে করি। পুলিশ বিভাগকে বৈজ্ঞানিক ভাবে লাঠি পেটার রেসিপি দিয়ে তো ইনি সোনেলায় বিজ্ঞানি হিসাবেই আবির্ভুত হয়েছেন। অন্তত আমার পড়া পোষ্টে উনাকে আমি তাই জানি 😀
মনির হোসেন মমি
সোনেলায় প্রথমে কবিই ছিলেন৴এরপর মিলন মেলায় খেতাব পেলেন ব্লগার হলেন ব্লগার কবি আর আপনি জানালেন ভিন্ন কথা ৴৴ তাহলে তার মুল পদবীটা কী হবে তাই ভাবছি।ধন্যবাদ প্রিয়।
কামাল উদ্দিন
নৃ মানে মানুষ, আর মাসুদ রানা হলো বাংলাদেশের জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক কাজী আনোয়ার হোসেনের সৃষ্ট একটি কাহিনীর চরিত্র। যাকে আমি বলি আমার শ্রেষ্ট পছন্দর সিরিজ। আর হুমায়ুন আহমেদের হিমু, মিছির আলিরাও আমাকে সব সময়ই চুম্বকের মতো টানে। আমাদের সোনেলার ব্লগার নৃ মাসুদ রানা বা মানুষ মাসুদ রানা হিমুকে নিয়ে মেতে আছে বলে তাকে আমি আমার প্রিয় ব্লগারদের মধ্যে অন্যরকম উচ্চতায়ই রেখেছি।
মনির হোসেন মমি
হুম।অসংখ্য ধন্যবাদ।
কামাল উদ্দিন
মোঃ জিসান শাহ ইকরাম ভাই, সোনেলার এডমিন। একটা ব্লগে কিছুদিন জড়িত থাকার কারণে আমি জানি এটা কতোটা কঠিন কাজ। আর ব্লগ চালানোর যথেষ্ট অর্থনৈতিক চাপও থাকে। এসব সামলিয়ে ব্লগিং করা এবং সবার সাথে সুসম্পর্ক বজায় রেখে সাদাসিদা ভাবে মন্তব্য করতে পারে এক মাত্র সাদা মনের মানুষ হলেই। এই সাদা মনের মানুষটার সাথে পরিচিত হতে আমি উদগ্রীব।
মনির হোসেন মমি
দেখা হবে নিশ্চয় একদিন।
কামাল উদ্দিন
ছাইরাছ হেলাল ভাই, ব্লগের কবিরাজ। ছাইরাছ কথাটার মানে জানতে খুব ইচ্ছে হয়। তিনির কবিতার বনাজী শব্দমালায় সত্যিই বেশ চমৎকারিত্ব আছে। প্রথম প্রথম ভাই এসব কি ছাইপাশ লিখেছে। যখন মনোযোগ দিয়া পড়ে বুঝার চেষ্টা করি তখন কেমন যেন অন্য রকম একটা ভালোলাগা কাজ করে। আর সত্যি বলতে কি, ইদানিং আমাদের এই মহা কবিরাজের কবিরাজী ফর্মুলার রেসিপির জন্য আমি অপেক্ষাই করি। ওনার আধ্যাত্মিক কবিতা বুঝার কায়দাও ইতিমধ্যে আমি রপ্তকরে নিয়েছি। আধা বুঝে বা না বুঝে কিছু একটা মন্তব্য ছেড়ে দিলেই হলো, মন্তব্যের প্রতিউত্তরে উনি ঠিকই সেটা বুঝিয়ে বলে দেন।
মনির হোসেন মমি
হুম । চমৎকার বলেছেন প্রিয়।
মন্তব্যের বন্যায় ভাসিয়ে নিয়ে গেলেন।অসংখ্য ধন্যবাদ।
সিকদার সাদ রহমান
এই পোস্ট যতবার দেখি কস্ট লাগে। উপস্থিত হতে আপ্রি নাই। আন্তরিক ইচ্ছে ছিলো! তাও হয়নাই যাওয়া।
মনির হোসেন মমি
সমস্যা নেই।এই দেখাই শেষ দেখা নয়।ধন্যবাদ।
জিসান শা ইকরাম
এবারের মিলনমেলা ছিল অনেক দিন দিয়েই ব্যাতিক্রম। সব কিছু মিলিয়ে একটি সফল মিলনমেলা ছিল এবার।
ভবিষ্যতে সবার অংশগ্রহন নিয়ে মিলনমেলা পুর্নতা পাক এই কামনা করি।
শুভ ব্লগিং
মনির হোসেন মমি
জ্বি ধন্যবাদ ভাইজান।