
আর সে একসাথেই ২০১২ সনের অক্টোবরে পদার্পন করেছিল এই সোনেলায়, ইচ্ছের আকাশ ছুঁয়ে দিতে। যদিও ব্যাকগ্রাউন্ডে গান বাজেনি তখন সে যে কেন এলোনা কিছু ভাল লাগে না, এবার আসুক তারে আমি মজা দেখাবো। এমনি খুশিতে ঠেলায় ঘুরতে এসেছিল, ভালো লাগায় তাবু টানিয়ে গ্যাট হয়ে বসেছিল। বাঙালীদের যা স্বভাব, বসতে দিলে শুতে চায় – তো সে বসা শোয়ার পর্ব সমাপ্ত করে একেবারে দালান কোঠা বানিয়ে স্থায়ী বসতি স্থাপন করেছে, মজা দিচ্ছে নিচ্ছে।
সারে তিন যুগের বেশি সময় হাতে হাত রাখে একসাথে অতিক্রম করেছি শত সহস্র আনন্দ বেদনার পথ। বিভিন্ন চড়াই উৎরাইয়েও হাত বিচ্ছিন্ন হয়নি কখনো, অবিছিন্ন অবস্থায়ই জীবনেই শেষ দিন পর্যন্ত থাকতে চাই।
সংসার ত্যাগী হয়ে একই সাথে হেঁটেছি থোল্লাকান্দির বালুচরে। বালুচরের প্রবল উজ্জ্বল মুক্তো কুড়িয়েছি। আবার একই সাথে গৃহী হয়েছি।
অনলাইনে লেখা লেখিটা আরম্ভ একই সাথে সাথে ব্লগে। আড্ডাবাজ ব্লগার হিসেবে আমার এবং কবি হিসেবে তার তুমুল নাম ডাক। ঈর্ষান্বিত, আতংকিত হায়েনাদের থাবায় পরিশ্রম করে গড়া সাজানো বাগান তছনছ। বন্ধুর অপমান সহ্য করতে না পেরে সে চলে এসেছিল আগেই, আর ও মুখো হয়নি। অত:পর সোনালী স্বপ্নের বীজ বপন সোনেলায়। বন্ধুর বন্ধু আমার,
লেখা তার নেশা। নিজের আনন্দের জন্যই লেখে সে। সে আনন্দের ভাগ দেয় পাঠকদের। লেখা লেখিতে আমার সাথে তুলনায় তাকে ছোট করা হবে। কারণ আমি লেখকই না। সে লেখক, কবি। সোনেলায় দিনে একটির বেশি লেখা দেয়ার নিয়ম নেই, এই নিয়ম তার লেখায় শিকল। যদি নিয়মটি শিথিল হয় তার লেখা শৃংখল মুক্ত হয়, পাঠকগন আরো লেখা পেতেন তার কাছ থেকে।
এই ছোট ব্লগটিতে এমন একজন আছেন যিনি স্থির অবিচল থেকে লেখায় মগ্ন থাকেন, ধ্যানী ঋষির মত। বসে আছেন আসন গেরে, দুহাত লেখা মগ্নতায়, চোখ বুজে। ধুপ চন্দন কাঠের আদিম সুগন্ধে ‘লেখা দেবতার’ ধ্যানে। ভাবতে ভাল লাগে এমন।
আজ তার ৪০০ তম লেখা এই সোনেলায়। সোনেলার অগুনতি পাঠক, ব্লগার, শুভাকাংখী ও ব্লগ টিমের পক্ষ হতে তাকে জানাই শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
২৩ মার্চ, ২০১৯
৮০টি মন্তব্য
প্রহেলিকা
প্রথম! 🎖🎖🎖
ছাইরাছ হেলাল
হাহা!!(ইমো)
প্রহেলিকা
একটু খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা করা গেলে মন্দ হতো না। আমরাও কিন্তু এই আনন্দক্ষণের অংশীদার।
জিসান শা ইকরাম
ছাইরাছ হেলালকে ইমোতে পেয়েছে ভালোই,
সমুদ্রের লেখার ইমোতে এত মজা? 🙂
জিসান শা ইকরাম
হ্যা পোত্তম 🙂
জিসান শা ইকরাম
প্রহেলিকা , খাওয়া দাওয়া তো হতেই হবে,
তবে কবি কবিতার মধ্যে আমাদের না খাওয়ান আবার
প্রহেলিকা
একটু দেরিতে পোস্টটা দিলেও, যেভাবে লিখেছেন বন্ধুত্ব বলেন আর সহযোগী ব্লগার বলেন, অভিনন্দন জানাতে গিয়ে যে নিটোল সম্পর্কের প্রকাশ ঘটিয়েছেন তা সত্যি অসাধারণ।
আজকাল বন্ধু কোথায় পাওয়া যায়! সবতো দুধের মাছি কিংবা বসন্তের কোকিল। এসবের মাঝেও যে বন্ধুত্বকে শেকলবন্দী করে রেখেছেন তা উদাহরণস্বরূপ। যুগ-যুগ শতাব্দী ধরে বেঁচে থাকুক এমন বন্ধুত্ব।
চারশতম পোস্টে সবার আগে আমিই উনাকে জানিয়েছি অভিনন্দন। এই পোস্টেও সবার আগে আমি জানিয়েছি। অলওয়েজ ফার্স্ট হয়ে যাই আমি।
ছাইরাছ হেলাল
তা কবি আপনিও এক খানা লিখে ফেলুন জলদি করে।
ইট্টু পড়ি।
প্রহেলিকা
ক্ষ্যাপাইয়েন না!
“কবি হিসেবে তার তুমুল নাম ডাক।”
জিসান ভাই মিথ্যা বলে না!
ছাইরাছ হেলাল
অল্প ক্ষ্যাপলে সামলাইতে পারমু!!
গুঁজবে আপনিও কাইত হইলেন!!
ছাইরাছ হেলাল
তিনি যুধিষ্ঠির, ঠিক বলেছেন।
শুন্য শুন্যালয়
যারা পোলাপাইনদের মিথ্যে বলা শেখায়, বকাবাদ্য তাদের দেয়ার কাম। দিব্যি আমার সামনে শিখায় দিলো প্রহেলিকার মন্তব্যই প্রথম। শুন্য বইলা কেউ চোখেও দেখেনা। :/
ছাইরাছ হেলাল
এই ঘটনা!! কোথার বাদ্য কোথায় গড়ায়!!
শুন্য শুন্যালয়
মিথ্যুক কোনহানকার @প্রহেলিকা
ছাইরাছ হেলাল
আমার প্রিয় কবিটিকে বকাবাদ্য দিচ্ছেন!!
শুন্য শুন্যালয়
ঘোড়ার ডিম, এক মন্তব্য যায় আরেক জায়গায়।
জিসান শা ইকরাম
ব্যস্ততার কারনে প্রহেলিকার এত সুন্দর মন্তব্যের জবাব দেয়া হয়নি।
অর্থাৎ আমি দেইনি, তবে দিয়েছেন তো হেলাল আর শুন্য, একজনে দিলেই হয়। সব আমরা আমরাই তো 🙂
বন্ধত্বকে যেন এমনি শেকলবন্দী করে রাখতে পারি আমৃত্য, দোয়া করো ছোট ভাই।
শুভ কামনা।
প্রহেলিকা
ফিচার ছবিটা কিন্তু খুব মানিয়েছে লেখার সাথে, ধ্যানমগ্ন লেখক, জাত লেখকের প্রতিচ্ছবি। উনার সাথেই যায় এমন ছবি।
তৌহিদ
অভিনন্দন জানবেন হেলাল ভাই। আপনাদের দেখে অনুপ্রাণিত হই।
জিসান ভাইকে ধন্যবাদ, চারিদিকে তার এত্ত নজর!!
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকেও অভিনন্দন, আপনারা পড়েন বলেই লিখতে পারি।
জিসান শা ইকরাম
আপনাকেও ধন্যবাদ তৌহিদ ভাই,
আপনিও সবার প্রিয় সোনেলার একজন খাঁটি সোনা।
তৌহিদ
আমি খাটি সোনা!! লজ্জা পেলাম জিসান ভাইজান। আপনাদের মত পরশ পাথরে নিজেকে খানিক ঘষামাজা করছি কেবল।
পাশে থাকবেন সবাই।
জিসান শা ইকরাম
হ্যা, সোনেলার ঋষি সে ( আমার ভাবনায় )
মায়াবতী
কে এই ধ্যানী ঋষি কবি গুড় !!! হেলাল ভাই! আরে উনি চারশত কুবিতা পাঠক কে গিলিয়ে ফেলেছেন! তাই তো বলি মাথার শর্ট সার্কিটে এতো ঝি ঝি শব্দ কেনো! 🙂
সত্যিকার বন্ধু যে আসলে কেমন দেখতে হয় বাস্তবে তাঁর দেখা পাইনি তবে সিনেমা গল্প উপন্যাসের কল্যাণে একটা অবয়ব চোখের পাতায় ভেসে ওঠে কখনো কখনো, সেই অবয়বের বাস্তব রুপ তাহলে আমাদের এই সোনেলায় ভীত স্থাপণ করেছেন! বাহ! কত কিছু ই পেয়ে যাচ্ছি এই সোনেলায়!!! হেলাল ভাই আপনাকে অনেক অনেক অভিনন্দন আর দোয়া এবং আপনার মত বাস্তব ঋষি কে সচক্ষে দেখার তীব্র একটা বাসনা নিয়ে বেঁচে থাকলাম…. ভালো থাকবেন সব সময় ♪♪♪
ছাইরাছ হেলাল
খাছ দোয়া টুকুই শুধু চাই, আর কিচ্ছু না,
স্বজন প্রীতি স্বজনের হাতেই থাকে ঘাব্ড়াবেন না।
সচক্ষে দেখবেন!! দেখুন, বাঁচুন কুটি বর্ষ, তাহলে আমিও বাঁচতে পারি।
তবে আমার চোখ তো আপনাকে দেখানো যাবে না। সব দেখে ফেলব কিন্তু, সাবধান। এক্স রে কিন্তু!
তাও এলেন এ সুবাদে, ধন্যবাদ।
আমাদের সাবিনা জি এর খবর কী!!
জিসান শা ইকরাম
অনেক ধন্যবাদ এমন সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে মায়াবতী।
আপনিও আমাদের অনেকের বন্ধু হয়ে উঠছেন, দেখা হয়ে যাবে কোন এক সময় বন্ধুত্বের বাগানে।
শুভ কামনা।
সাবিনা ইয়াসমিন
সে এবং সে !! একজন সে টাকে চিনলাম, যিনি পোষ্ট লিখেছেন। আরেকজন সে কেও চিনতে পেরেছি ৪০০তম পোষ্ট উৎসবে। সোনেলায় আসা অব্দি এই -সে- শিরোনাম একটি রহস্যময় ব্যাক্তিত্ব ছিলো পাঠকের কাছে। আজকের লেখায় রহস্য উন্মোচন হলো। সে-রা ভালো থাকুক অজস্র ভক্ত পাঠকের ভালোবাসা আর শুভ কামনায়। অভিনন্দন -সে-যুগোল কে। 🌹🌹
ছাইরাছ হেলাল
উহ আরো কিছু সে আছে, যা থাকে লেখাদের মাঝে, লেখার মাঝে,
এই ভর রাতে লিখছেন নিশাচরের বেশে,
অভিনন্দন আপনাকে ও,
মোবাইলে লেখা শিখতেছি তাই জড়তা, কেটে যাবে, ভাল শিক্ষক পেলে,
জিসান শা ইকরাম
সে নিয়ে ছাইরাছ হেলালের বেশ কয়েকটি লেখা আছে এই সোনেলায়,
আশাকরি তিনি এটি চালু রাখবেন।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
শুভ কামনা 🌹🌹
শুন্য শুন্যালয়
আপনি একদম সঠিক জিনিস ধরে ফেলেছেন, এবং তাকে ঠেকানোর জন্য ২৪ কে ৪৮ ঘন্টায় একটি পোস্ট করার দাবী জানায় গেলাম। আমরা যেদিন ৪০০ করুম, নিয়ম আবার আগেরমতো করে দেয়া যাবে, কী বলেন!
এমন বন্ধুত্বে প্রবল ঈর্ষা, এই আকালে।
ছাইরাছ হেলাল
শুন্যর রক্ত চাই বা শুন্যকে একদিন খুন হতেই হবে
এমন একটি শিরোনামের লেখা কি এখন ই লিখতে বলছেন?
ছাইরাছ হেলাল
রক্ত চাই রক্ত চাই বললেই রক্তাক্ত করা যায় না,
রক্ত নিতে গেলে রক্ত দিতেও হয়, রক্তাক্ত হতেও হয়,
রক্তের কি রং হয় বা রক্তহীনতার কোন রঙ!………….
শুন্য শুন্যালয়
আপনি সত্যিই জ্যোতিষ নাকি বলুন তো! অফিসের কাজে হাটতে হাটতেই ভাবছিলাম রক্তাক্ত হৃদয় সম্বলিত একটা লেখা লেখুম সাথে থাকবো আমার লাল গাড়ি।
আপনি তো আমার সব পথ বন্ধ করে দিচ্ছেন, কাহিনী কী!
আপনার কবিতাখানি নিয়ে মন্তব্য পরে। অফিসের কাজ চুরি করে এর বেশি এই কবিতায় লেখা ঠিক হইবে না। গভীর চিন্তার ইমো।
ছাইরাছ হেলাল
আহা, আবার ও দেখে ফেললাম অদেখাকে!
জ্যোতিষদের গন্যি-মান্যি করতে হয়, বোঝা গেল!
অপেক্ষা থাকবে।
শুন্য শুন্যালয়
রক্ত শপথ মেনে চলেনা, রক্ত পাহারাও তোয়াক্কা করেনা। রক্তাক্ত হতে হলে ছেঁড়াকাটা ছাড়াও হয়, তাকে বলা হয় ইন্টারনাল ব্লিডিং। সামান্য ফুলে টুলে যায় অন্তর, অভিমানে, যার নাম আবার সফট টিস্যু সোয়েলিং।
কবিরা রক্ত দেয়া নেয়া করে মৃত্যুর মতো, বিষের মতো, অব্যবহার্য হৃদয়ের মতো, আমার মাথায় ঘোরে ব্লাড ডোনেশন।
তাই বলে ভাববেন না, হৃদয় বেঁচে দিয়েছি। রক্ত বা রক্তহীনতার কোন রঙ নেই..
ছাইরাছ হেলাল
রক্ত শপথ মেনে চলেনা,
রক্ত পাহারারও তোয়াক্কা করেনা।
রক্তাক্ত হতে হলে ছেঁড়াকাটা ছাড়াও হয়,
বলে তাকে ব্লিডিং ইন্টারনালি।
ফুলে যায় অন্তর, অভিমানে,
যার নাম সফট টিস্যু সোয়েলিং।
কবিরা রক্ত দেয়, নেয়-ও, করে মৃত্যু-খেলা,
বিষের মতো, অব্যবহার্য হৃদয়ের মতো,
আমার মাথায় ঘোরে ব্লাড ডোনেশন।
তাই বলে ভাববেন না, বেচেছি হৃদয়;
রক্ত বা রক্তহীনতার কোন রঙ নেই..
তবুও রক্তাক্ত রক্ত লাল-ই হয়।
শুন্য শুন্যালয়
দেখলেন তো, কবি আর অ-কবির পার্থক্যটা? 🙁
ছাইরাছ হেলাল
আসলে লেখাটি পছন্দ হয়েছে বলেই অনুমতি বিহনে এমুন করা।
আপনি কবি, তাই সবই কাব্যময় মনে হয়।
জিসান শা ইকরাম
শুন্য শুন্যালয়, আপনার ৪৮ ঘন্টার প্রস্তাব বিবেচনার জন্য সংসদে উত্থাপিত হলো 🙂
ইর্ষা করা ভালো না,
আপনিও আমার ও আমাদের তেমনই বন্ধু, যুগ যুগান্তরের ( হবে বিশ্বাস করি )
শুভ কামনা 🌹🌹
নীরা সাদীয়া
কাওকে অভিনন্দন জানাতেও এত সুন্দর পোস্ট, তা কেবল সোনেলাতেই সম্ভব।
আর কবির জন্য রইলো একরাশ অভিনন্দন। আরো লিখুন, লিখা আমাদের মনের খোড়াক জোগায়।
ছাইরাছ হেলাল
আসলে সোনেলার এটি রেয়াজ, কখনো কখনো ছাদ পড়ে যায়, আবার চালু হলো,
আপনার জন্য- ও হয়ত অপেক্ষা করছে এমন কিছু।
দেখুন এখানে আমাকে নিয়ে লিখছে এটিই আসল কথা নয়, এটি একজন লেখকের প্রাপ্য স্বীকৃতি,
যা তাকে দিতেই হয়, দেয়া উচিত।
আমার জন্য দোয়া করবেন সবাই, যেন লিখে যেতে পারি।
জিসান শা ইকরাম
অনেক অনেক ধন্যবাদ নীরা সাদীয়া।
শুভ কামনা রাশি রাশি 🌹🌹
শুন্য শুন্যালয়
স্যালুট জানাই আপনার প্রকাশকে জিসান ভাউ। বন্ধু হিসাবে আপনি যে শ্রেষ্ঠতম তা আমি নিজেই প্রমাণ পাই। সাড়ে তিনযুগ পরে আমিও আপনার বন্ধুত্ব নিয়ে লিখে দিবোনে। যদিও আপনার মতো এতো অসাধারণ প্রকাশ আমাকে দিয়ে হবেনা।
লেখা দেবতার নামকরণে কী সুন্দর করে মিলিয়েই না ছবি বাছাই করেছেন, যা করেনও সবসময়।
আমাদের হৈ হট্টগোলের আড়ালে আপনি যে অনেক ভালো একজন লেখক আবডালেই লুকিয়ে থাকেন, সময়ে তার বিস্ফোরণ কিন্তু ঠিকই হয়। নিয়মিত লেখা দিন, সব কাজ ফেলে। নিজেকে নিয়েই লিখুন, ধীরে বহে দিনের মতো। অপেক্ষায়,
ছাইরাছ হেলাল
বাহ্, দারুণ করেই বলেছেন, যেমন বলেন, একটু ফুলিয়ে!!
সব-ই ঠিক আছে/ছিল, তবে লেখক যে বিষয়ে/বিষয় বলতে গিয়ে এ সুন্দর লেখাটির অবতারণা করেছেন,
সেদিকটা উপেক্ষিতই রাখলেন!! হিংসে করে!!
ব্যাপার না ভাইয়া!!
শুন্য শুন্যালয়
হিংসে যে কার করে তাতো দেখছিই।
শুভেচ্ছা কী দেব? আমিতো হতাশ হয়েছিলাম মাত্র ৪০০ দেখে। আর শুভেচ্ছা কিন্তু ভাউ আমরাও পাই, এই বছর ছয়েক ধরে আপনার এই অত্যাচার সহ্য করছি বলে।
আর ১০০ দিন অপেক্ষা করুন, পাট্টি দিবোনে 🙂
আর হ্যাঁ, নিয়ম বলে আপনি যে একবারো যে পোস্ট দিলো তাকে একটা ধন্যবাদ বাক্যও লিখলেন না? সব বাক্য ইনবক্সে পাচার করলে তো হবেনা।
ছাইরাছ হেলাল
১০০ দিন!! এত্ত দিন অপেক্ষা করাবেন!! পাথর প্রাণ!
আপনি দশ দিন করে দিন, ৫০০ বানিয়ে ফেলি, আর একটি লেখা তৈরি করে ফেলুন।
আপনি দুয়ায় রাখলে কুন ব্যাপার না,ভাইয়া।
আপনাকে ধন্যবাদ দিয়ে অবশ্যই একটি লেখা লিখতে হবে।
খুব বেশি দেরি হবে না কথা দিচ্ছি।
জিসান শা ইকরাম
শুন্য অর্ধ যুগেই কিন্তু আপনি একজন সত্যিকারের বন্ধু হয়ে উঠেছেন আমার,
আপনিও সময়ের সেরা বন্ধু হয়ে উঠবেন এটি আমার আন্তরিক বিশ্বাস এবং হবেনও।
সারে তিন যুগ পরে আপনার সেই পোষ্টের জন্য দিন গননা আরম্ভ করলাম 🙂
আপনাদের মত লেখকদের কাছাকাছি থাকি,
ক্রিকেটের নেট প্রাকটিস বয়, বা লন টেনিসের বল বয়েরাও কিন্তু খেলা শিখে যায় খেলোয়ারদের কাছাকাছি থেকে,
আমিও তেমনি ভাউ।
মন্তব্য করে প্রেরনা দেয়ার জুড়ি নেই আপনার, এটি আমরা সবাই জানি।
আপনার অপেক্ষার অবসানে সাধ্যমত চেষ্টা করছি।
ধন্যবাদ এত সুন্দর প্রেরণামূলক মন্তব্যের জন্য
শুভ কামনা রাশি রাশি 🌹🌹
মাহমুদ আল মেহেদী
আপনাদের এত সুন্দর বন্ধুত্ব, এর ফসল এই সোনেলা ও সোনেলার কারনে আমরা। ৪০০পোষ্ট, আমিতো কল্পনা করতে পারি না আর ভাইয়া লিখে ফেলেছেন। অসাধারণ এই কবির জন্য রইল একরাশ অভিনন্দন।
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকেও ধন্যবাদ, আপনি এর থেকেও বেশি লিখবেন অবশ্যই।
সোনেলা আছে বলেই আমরা আছি।
জিসান শা ইকরাম
আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ মেহেদী,
দোয়া করবেন আমাদের জন্য,
শুভ কামনা 🌹🌹
রিতু জাহান
গুরুজির ৪০০ তম পোষ্টে শুভেচ্ছা।
এমন বন্ধুত্ব পাওয়া খুব মুশকিল।
আমার দুই প্রিয় শ্রদ্ধার মানুষ।
ভালো থাকুন সব সময়।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি আপনারা আছেন বলেই লিখতে পেরেছি/লিখছি।
আপনি আরও ভাল থাকবেন।
রিতু জাহান
চেষ্টা করি ভালো থাকার সকল কোলাহল ছেড়ে।
তাই তো অক্ষরের পিছনে ছুটে চলি।
ছাইরাছ হেলাল
সোনেলা আপনার অপেক্ষায় থাকে।
জিসান শা ইকরাম
রিতু,
তুমিও আমাদের অত্যন্ত স্নেহের একজন মানুষ,
দোয়া রেখো আমাদের জন্য।
শুভ কামনা 🌹🌹
রিতু জাহান
এখানেই আমার বেঁচে থাকা।
ইঞ্জা
অভিনন্দন প্রিয় কুবিরাজ ভাইকে, দোয়া করি আপনারা দুজন আমৃত্যু এমনি ভাবে থাকুন সবসম।
ছাইরাছ হেলাল
আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল করুক।
ভাল থাকবেন ভাই।
ইঞ্জা
আমীন
ছাইরাছ হেলাল
আমীন।
জিসান শা ইকরাম
ধন্যবাদ ইঞ্জা ভাই শুভ কামনার জন্য,
আপনিও ভাল থাকুন সব সময়।
শুভ কামনা 🌹🌹
ইঞ্জা
শুভেচ্ছা ভাইজান
মোঃ মজিবর রহমান
অভিনন্দন মন মাধুরী মগ্ন কবিভাইকে। তার লেখায় সেই গতিবানে ধাবিত হোক। তাঁর লেখা পড়ে অনেক অনেক মন মাধুরীতে আন্দলিত হয়েছি, অনেক স্বাপ্নিক ইচ্ছা পুরন করেছি। তাঁর ৪০০ তম লেখা আরো বেড়ে সহস্রতম ছেড়ে কুটি কুটিতে পোছাক প্রত্যাশা রাখি।
ছাইরাছ হেলাল
আপনারাই স্বজন, তাই লিখে চলছি অবিরাম।
হা হা , কুটি কুটি!!
জিসান শা ইকরাম
আন্তরিক ধন্যবাদ মজিবর ভাই আপনাকে,
শুভ কামনা জানবেন 🌹🌹
মনির হোসেন মমি
অভিনন্দন প্রিয় কবি ভাইটিকে।কেমনে কেমনে চলে গেল এতোটা বছর টেরই পেলাম।আসলে কখনো কখনো রক্তের বন্ধনের চেয়েও অধিক পুক্ত হয় মায়ার বন্ধন।সোনেলা আমাদের সেই মায়ার বন্ধন।আর এ বন্ধনের কারিগর প্রিয় কবি হেলাল ভাইয়াও একজন।তার এমন খুশির দিনে জানাই শুভ কামনা।আর জিসান ভাইতো জিসান ভাইই যাষ্ট অপূর্ব।ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন দীর্ঘজীবি হউন স্রষ্টার কাছে এই কামনা।
ছাইরাছ হেলাল
মনির ভাই, এইতো সেদিন আমরা লিখতে শুরু করছিলাম, একত্রে,
চলে যাওয়া সময় আমরা অবিচ্ছিন্ন থেকেছি, থাকবো ও, এ কামনা করি।
আপনি ও সাথে থেকে ভাল থাকবেন।
জিসান শা ইকরাম
সোনেলা আমার প্রানের উঠোন, আমাদের সবাইকে এক সুতায় গেঁথেছে।
ধন্যবাদ আপনাকে মনির ভাই।
শুভ কামনা 🌹🌹
অপার্থিব
চারশো পোষ্ট!!! বিশাল ব্যাপার!!! অভিনন্দন!
জিসান শা ইকরাম
আন্তরিক ধন্যবাদ অপার্থিব আপনাকে,
শুভ কামনা 🌹🌹
শবনম মোস্তারী
চারশত তম পোষ্টের জন্য ছাইরাছ হেলাল ভাইয়াকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
জিসান শা ইকরাম
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপা,
শুভ কামনা 🌹🌹
তৌহিদ
জিসান ভাই বলেছে আমি খাটি সোনা!! লজ্জা পেলাম জিসান ভাইজান। আপনাদের মত পরশ পাথরে নিজেকে খানিক ঘষামাজা করছি কেবল।☺
পাশে থাকবেন সবাই।
সে আর সে দুজনকেই ভালোবাসি। সত্যিই মন থেকে।🌹🌹
জিসান শা ইকরাম
পাশেই আছি তৌহিদ ভাই,
শুভ কামনা।
তৌহিদ
ধন্যবাদ ভাই
নীলাঞ্জনা নীলা
সেই বন্ধুকে অভিনন্দন ৪১০তম’র জন্য। আর যিনি বন্ধুকে অভিনন্দন জানিয়ে লিখেছেন, উনাকে নির্ভেজাল ভালোবাসা।
জিসান শা ইকরাম
ভালো থাকিস নাতনী,
দ্রুত ফিরে আয় নিজের মাঝে।
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা ফেরার ব্যবস্থা করে দাও।
জিসান শা ইকরাম
প্রচুর লেখ তুই,
যখন যা মনে আসে তাই লেখ।
নীলাঞ্জনা নীলা
ঠিক আছে নানা।