ইশ আমার যদি একটা “বুবু” থাকতো?!
তাকে যদি আমি “তুই” বলে ডাকতে পারতাম!
আমি যদি বলতে পারতাম বুবু আমার ঘুম আসছে না,
তুই একটু মাথায় হাত বুলিয়ে দিবি?
আমার ভিশন ভয় করছে
তুই কি আজ আমার পাশে শুবি?
আমার আজ চুল বাঁধা নেই
তুই কি চুল বেঁধে দিবি?
আজ মন ভালো নেই
তুই কি একটা গান শোনাবি?
সেই গানটা।
“বাঁধন বিহীন সে বাঁধন, অকারণ…….”
বুবু যদি বলতো
-কিরে পাগলি রাত কত হল জানিস্?
গান শুনতে হবে না
অনেক হয়েছে এবার ঘুমিয়ে পড়!
আমি মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছি…..
৫৪টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
বুবু ডাকটা মনের গহীনের ডাক।
লেখায় বুবুর জন্য হাহাকার বুঝা যাচ্ছে,
তুমি এমন একজন বুবু পাও আন্তরিক ভাবে তার দোয়া করছি।
বুবুর জন্য হাহাকার আমারো,
কুট্টিকালে একজন কল্পিত বুবুকে নিয়ে একটা কবিতাও লিখে ফেলেছিলাম 🙂
মেহেরী তাজ
কি হইলো?? আমি না আপনার মন্তব্যের জবাব সবার আগে দিলাম! সে জবাব গেলো কই?? ;?
আপনি ম্যাজিক মুজিক জানেন নাকি দাদা। জবাব গায়েব করে দেওয়ার ম্যাজিক.. .?
জিসান শা ইকরাম
আমিও তো মন্তব্যের জবাব দেখেছিলাম মনে হয়,
কিন্তু গেলো কই জবাব?
মন্তব্য খাদক আছে নাকি সোনেলায়?
মেহেরী তাজ
দাদা আপনার দোয়ার পাওয়ার আছে বলতে হয়! পাইছি দাদা পাইছি। যদিও কাঁচা কঞ্চির ভয় দেখায়! তাও বুবু তো! 🙂
দাদা আপনার কুট্টিকালে লেখা কবিতা টা আমাদের দেখালেও পারেন! 🙂
জিসান শা ইকরাম
কাঁচা কঞ্চির ভয় কোন ব্যাপারই না,
বুবু পাওয়াটাই আসল 🙂
তোমার অনেক ভাগ্য বলতেই হয়, আমি এত বছর খুঁজেও একজন বুবু পেলাম না।
কুট্টি কালের কবিতা একটা ডায়েরিতে লিখেছিলাম
ডায়েরি খুঁজে পাওয়া গেলে দেয়া যাবে, যদিও তা পড়তে গিয়ে সোনেলা থেকে সব পালিয়ে যাবার সম্ভাবনা আছে।
তোমার আর তোমার বুবুর জন্য শুভকামনা -{@
গাজী বুরহান
(y)
মেহেরী তাজ
;?
মৌনতা রিতু
ও বুবু, বুবুজান, ও বুগ, ও পিচ্চি বুবু, কেমন আছুইন।
আমি কিন্তু আমার ছোট দুই বোনকে খুব মারতাম।
আমার বড় আপা আছে। অন্য বোনেরাও আছে। কেউ আফামনি কেউ বুগ, কেউ বুজি, কেউ ছোট আপু, এমন সব সম্মোন্ধে তাদুর ডাকি।
আমার বড় আপা আমার অনেক আবদার, অত্যাচার সহ্য করেছে। আমি উপর আল্লাহর কাছে শুকরিয়া জানাই আমার বড় আপাকে নিয়ে।
আমি এই আপাটার জন্য কোনো কাজই শিখিনি। প্লেটটা ধুয়েও খাইনি সত্যি। বড় আপা, আমার দুই বাবু হওয়ার সময় ওটিতে ছিল। ওর হাত ছাড়িনি এক মুহুর্ত ও। সেই ওর শশুর বাড়ি নওগাঁতে আমিই প্রথম গেছি। মুখে তুলে খাবার খেয়েছি কলেজে উঠেও। এক সময় খুব ভাল লিখত। মনোরমা পত্রিকাতে নিয়মিত লিখত। আমি সব সময় বলতাম,”আপারে তোর গায়ের রং এর একটু যদি আমি পেতাম”! আপা হাসত। আপা কখনো আমার হাতটা ছেড়ে দেইনি। সকালে উঠেই আগে আপাকে ফোন দেই। আমি অসুস্থ হলে কি করে যে ও টের পায় জানি না। সকালেই না হলেও ভোর রাতেই ফোন দিবে। ফোনে প্রথমেই বলবে, কোথায় তুই? ঠিক আছিস ?
সত্যি তাজ, বড় আপা আমার অতি আদরের। আমি আজ পর্যন্ত বড় আপার দিকে তাকিয়ে কথা বলি নি।
দোয়া করি তুমি, এখানেই বড় আপাদের আদর পাও।
তয় মুই কিন্তু ঝগড়া করব, ননদ বলে কথা। চুল কাইটা ফালাইছি শুন্যের ভয়ে।
ও হ্যাঁ, এত্তো এত্তো আদর দিলাম। উম্মা।
মেহেরী তাজ
আপনি ছোট বোনদের মারতেন!???
আপনি না আমার ভাবী? আপনাকে আমি বুবু ডাকবো না এটা পাক্কা! কারনে অকারনে মেরে লাল করে দেওয়া বুবু চাইনা আমার।
আপনার বড় আপা আপনাকে এতো ভালোবাসতো আর আপনি ছোটদের মারতেন কেনো হ্যা?? ;? ;?
ঝগড়া? আপনার সাথে আমার আর যাই হোক ঝগড়া, চুলাচুলি হবে না কোন কালেই। কারন আমি অনেক ভালো ননদ! আর একটা কথা আপনি যেহেতু নওগাঁর বৌ অনেকদিন ধরে সেহেতু আপনার জানার কথা নওগাঁর ছেলেদের মত নওগাঁর মেয়েরাও শান্তশিষ্ট স্বভাবের। আপনার ননদ কপাল ভালো বলতে হয়। দুই ননদই অনেক ভালো। :p
মৌনতা রিতু
নওগাঁর পোলারা শান্ত ! :D)
আমার ছোট টা আমার থেকে আট বছরের ছোট। খুব বেশি আল্লাদ ছিল। ওকে আমরা সবাই জাপানি ক্যাসেট বোলতাম। সারাদিন বক বক করত।
এমন দুইটা ননদ আছে বলেই ফুরফুরে মেজাজেই ঘুরি।
শুন্য শুন্যালয়
জাপানী ক্যাসেট? :D) :D)
এইটা কী শোনালেন ভাবীজান? নওগাঁর পোলারা শান্ত না? অবশ্যই শান্ত, আমাদের জুলি ভাই তার প্রমাণ।
ও বুবু, এইটা কেমন বউ ঘরে আনলাম আমরা? মাইরধইর করতো বলে 🙁
আমার ভয়ে চুল কাইট্টা খুব ভালো কইরছেন, নইলে চুলের মধ্যে একটা কি যেন কাটার মতো ছোট ছোট ফল আছেনা, ধুর ছাই নামই ভুইল্যা গেলাম, অইটা দিয়া দিতাম। 😀
মেহেরী তাজ
বুঝলাম না বুবু যাকে নিয়া এতোদিন সুখে শান্তিতে বসবাস তাকে কি কোন ভাবে অশান্ত প্রমান করার চেষ্টা করতেছে আমাদের ভাবীজান?
বুবু তুমি যে ফলের নাম ভুলে গেছো সেটাকে আমরা চটচটি ফল বলি! :D)
মৌনতা রিতু
হ নওগাঁ আত্রাইর মানুষ হেই লক্ষি পক্ষি।
তয় এটা ঠিক ভাই তোমার আমার ভয়ে স্পিক্টি নট হয়ে থাকে।
ননদিনি চুল কাটছি, নখ কাটি নাই
তয় চিলে আমি বিলি কাটতে পারি খুবই সুন্দর।
মেহেরী তাজ
নাহ আমি টঠইইক বুঝতেছি না আপনি কই আগাম যুদ্ধ সংকেত পাঠাচ্ছেন নাকি ভাবি…….!?
নওগাঁর মধ্যে সবচেয়ে ডেঞ্জারাস মানুষ জন হচ্ছে রানীনগরে। আর ঠিক তার পরের স্থান আত্রাই। ^:^
শুন্য শুন্যালয়
আত্রাই এর মানুষতো বৈকালিক ভ্রমনেও হাতে একটা কাস্তে রাখে। ফুটবল খেলে কোমরে কাস্তে গুজে। অস্ট্রেলিয়ার নাম শুনলে সিডনি হার্বার চোখে ভাসে আর আত্রাই এর নাম শুনলেই আমার চোখে কাস্তে ভাসে। 🙁 ভাইয়া আত্রাই এর? আর হেই ভাইয়ার গ্লাস-হাড়ি-পাতিল ভাঙ্গেন আপনি? আপনার তো সাহস মন্দ না ভাবীজান :@
মিষ্টি জিন
বুবু বা আপু ডাকের মধ্যে অন্য এক রকম মায়া আঁছে
আমার নিজের বুবু/আপু আছে যে অনেকটা আমার মায়ের অভাব পূরন করে।
ভাললাগার কবিতা।
মেহেরী তাজ
হুম বুবু ডাকে মায়া আছে বলেই তো ডাকতে চাইছি। খুজছি কাওকে!
সর্বনাশ আমি কবিতা লিখেছি? এটা কবিতা? আল্লাহ আমি তাইলে কবি হয়ে গেলাম! ;? ^:^
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
বুবু আমার বুবুজান
তুই যে আমার জানের জান…..বাংলা ছবির গান গাইলাম।সোনেলায় দরখাস্ত করুন পেয়ে যাবেন। -{@
মেহেরী তাজ
বাংলা, হিন্দি,তামিল তুমিল যা গান জানেন গেয়ে ফেলেন সমস্যা নাই।
লেখাটা অনেকটা দরখাস্ত এর মতই! দেখি কি হয়…..
ছাইরাছ হেলাল
খুব হিংসে হচ্ছে এখনই,
আপনার যেন বুবু না হয় এই ই চাই,
যাি, বড় হলে আহ্লাদিপনা চালু রেখেছেন!!
আবার পিচ্চি হয়ে গেলেন না তো!!
বুঝতে পারতেছি না, লেখেন কী করে এত্ত ভাল? ইদানিং!!
মেহেরী তাজ
হিংসে হচ্ছে! সর্বনাশ। বড় পিচ্চিদের সাথে হিংসে করতে নাই।
ভাইয়া পিচ্চি মিচ্চি যা ইচ্ছা ভাবতে পারেন। আমার একটা শুধু বুবু চাই ব্যাস…..!
আমিও বুঝতেছি না লিখছি কিভাবে!? ;? এটা কি সত্যি আমার লেখা! না মানে মাঝে মাঝে এমন মনে হচ্ছে আর কি!
অনিকেত নন্দিনী
আমার বড়বোন আছে। তাকে ‘আপি’ বলে ডাকি। ‘বুবু’ ডাকটা একদম বুকের ভেতর থেকে আসে। বড় হয়ে আপির সম্বোধন পাল্টাতে পারিনি, লজ্জা লাগে। পুত্রকে এই ডাক শিখিয়েছি। সে তার বড়বোনকে ‘বুবু’ ডাকে। 🙂
পিচ্চি হইয়া সবার কাছ থাইকা এম্নেই আদর কাইড়া নেও, অহন আবার নতুন মাত্রা যোগ করলা মনে হয়? ব্যাপক হিংসিত হলুম। ^:^
মেহেরী তাজ
ইশ পিচ্চি বানায়ে দিবেন আর আদর নিতে দিবেন না তা কেমনে হয়।?? : নন্দিনী আপু থ্যাংক ইউ। সেই ২০১৫ সালে আমায় পিচ্চি বানায়ে দিলেন তারপর বছর,মাস,দিন যাচ্ছে আমার বয়স ঠিকই বাড়ছে।কিন্তু পিচ্চি থেকে বড় হতে পারছি না! এটা এখন আর আফসোস হচ্ছে না! এখন একটা বুবু পাইলে তো কোন কথায় নাই। 😀
অনিকেত নন্দিনী
খোঁজখবর কইরা দেখো বুবু খুঁইজ্যা পাও কিনা। কেউ তোমার মতো বন্দুকধারী পিচ্চির বুবু হইতে না চাইলে শেষ অপশন হিসাবে আমি আছি, ঠিকাছে? 😀
মেহেরী তাজ
খুঁইজ্যা পাইছি! বন্দুক ওয়ালিকে পছন্দ হইছে তার! পরবর্তিকালে এমন কোন অদ্ভুত ইচ্ছে আবার জাগলে আপনাকে মনে রাখবো… .. 🙂
শুন্য শুন্যালয়
ইশ আমার যদি একটা পিচ্চি বোন থাকতো! আমাকে বুবু বলে ডাকতো! দেরী করে ঘুমালেই কান টেনে বিছানায় শুইয়ে দিতাম, হাত থেকে মোবাইল টা কেড়ে নিয়ে নিতাম, আর হুমায়ুন আহমেদের পঁচা বই গুলো হাত থেকে নিয়ে নিতাম। হাতে চিকন কঞ্চি নিয়ে পাশে বসে থাকতাম আর বলতাম, ১০০ গোনার সাথে সাথেই যদি না ঘুমাস তো তোর একদিন কী আমার যেই কয়দিন লাগে। আর যদি দেখি সে আমার ভয়ে চোখ পিটপিট করছে, তখন কঞ্চি ফেলে দিয়ে রূপকথার গল্প বলতাম তাকে, এক দেশে ছিল এক ভূত……… 🙂
আমারো একটা পিচ্চি বুবু চাই, এমন করে একটা লেখা লিখে দেখবো কী, পাই কিনা? 🙂
(3
মেহেরী তাজ
আপাত আর প্রকৃত দৃষ্টিতে যা দাঁড়াচ্ছে তা হলো মন্তব্য কারী আর লেখকের ইচ্ছে একই। একজন বড় বুবু চায় অন্যজন ছোট বুবু। একই ইচ্ছে পুরনের জন্য আবার একটা নতুন লেখা দেওয়ার কি দরকার??
আচ্ছা আমি তোমায় বুবু ডাকি? বুবু??
তুমি আমার বুবু হলে কঞ্চি হাতে বসতে হবে না! শুধু একবার বললেই হবে! হুমায়ন আহম্মদ এর দিকে ভুলেও তাকাবো না।ফোন? সন্ধে নামার সাথে সাথে বন্ধ করে দেবো। তোমার বলা ভূতের গপ্পেও ভয় পাবো না। তুমি তো আমার মাথার কাছেই থাকবে!
বুবু ও বুবু……..
শুন্য শুন্যালয়
এত লক্ষি একটা পিচ্চি বুবু না লিখেই পেয়ে যাচ্ছি, তবে আর লিখতে যাবো কোন দুঃখে!! তবে আমার বোনতো আমাকে খুব মারতো, মনে মনে ভাবতাম ইশ আমিও যদি শোধ তুলতে পারতাম!! তুই মাঝে মাঝে তাহলে একটু দুস্টু হয়ে যাস, কেমন? 🙂
পিচ্চি বুবু, ফিলিং অনার্ড। যা তোকে কঞ্চি হাতে ভয় দেখাবো না, মাঝে মাঝে হুমায়ুনের বই পড়তে দেব, সন্ধ্যে নামার সাথে সাথেই প্রতিদিন ঘুমুতে যেতে হবেনা, কখনো কখনো সেই জোনাকি ধরতে আমরা পুকুরপাড়ে যাব, এরপর তোর কাঁধের ভূতকে ডেকে বলবো, এবার চাঁদের একটা ক্লোন বানাও দেখি, আর ভালোবাসার ক্লোন বানাও হাজার হাজার। যতগুলো জোনাকি আছে আজ ঠিক ততগুলো।
লাভু পিচ্চি বুবু। (3
মেহেরী তাজ
আমি যে কোন দিক থেকেই লক্ষী পক্ষি না যে তুমি ভালোই জানো! তোমার বোন তোমায় মারতো বলে আমায় মেরে শোধ তুলতে চাইছো নাকি? ;? আচ্ছা মাঝে মাঝে মারতেই পার। খুব একটা সমস্যা হবে না।আমি বড় বোনের মাইর কি জিনিস তা স্বপ্নেও দেখিনি! তবে আমি দুষ্টামি খুব কম করি! মানে ধরা খাওয়ার মত দুষ্টামি আর কি! 😀
তুমি পড়তে দিলে হুমায়ন পড়বো না পড়তে দিলে নাই!
আচ্ছা মাঝে মাঝে জোনাকি ধরতে যাবো….. আমার ঘাড়ের ভূত তোমার কথা 9XM এর মত মনযোগ দিয়ে শুনবে কোন সন্দে নাই….. 😀
লাভ ইউ সো সো মাচ বুবু….. (3
শুন্য শুন্যালয়
তুই একদম দুস্টু না, কাওকে কোনদিন পানিতে ডেটল বলে ভয় দেখাস নি, কোণদিন ভূতের ভয়ে চিল্লানি দিয়ে লাইট অফ করে লেপমুড়ি দিয়ে ঘুমাসনি। ও আচ্ছা ধরা খাওয়ার মতো দুস্টামির কথা বলেছিস? তাহলে ঠিক আছে, তুই হচ্ছিস ট্যালেন্ট দুস্টু 🙂
ভুতে আমার কথা শুনবে, বলিস কী? ভূত বশিঃকরনের মন্ত্র জানা লাগবে তো! তুই যখন জানিস, তখন আগেভাগেই আমাকে শিখিয়ে দিস, কেমন?
লাভ ইউ পিচ্চি বুবুটা। (3
মেহেরী তাজ
তোমার সব মনে আছে বুবু? হাহাহা
ভূত বশিঃকরনের মন্ত্র তোমার লাগবে না। আমি আছি না তোমার ভূত।??তুমি ছাড়া অন্য সবার লাগবে…
শুন্য শুন্যালয়
বুবু বুবু করতেছিস সেই কবে থাইক্কা, পোস্ট দেস না ক্যালা পিচ্চি ভূত? আমার জোনাক পুকুরের ছবিটা দিয়ে একটা পোস্ট দে।
সিকদার
আমার একটা বুবু আছে তবে না থাকার মতো । ;(
মেহেরী তাজ
তাইলে কান্নাকাটি ঠিক আছে। আসেন এক সাথে গলা ছেড়ে কাঁদি। ;(
মোঃ মজিবর রহমান
বুবু ডাক অন্তরে ডাক
রক্ত ভরা হৃদয় ডাক।
আপদে বিপদে আশ্রম
কোলে শুয়ে ঘুমাতাম।
ভাল লাগলো রে আপি।
মেহেরী তাজ
ধন্যবাদ ভাইয়া….. 🙂
মোঃ মজিবর রহমান
না আসলেই আপু আপনি পিচ্চি রয়ে গেলেন এতো সুন্দর করে আপু ডাক্লাম আর থাংক্যু তে শেষ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
শুভেচ্ছা অবিরত।
মেহেরী তাজ
আমি তো কমন পিচ্চি ভাইয়া। সমস্যা নাই…..
প্রহেলিকা
লেখাটি পড়ে ছোট বেলার সেই কাজলা দিদির কথা মনে পড়ে গেলো। যদিও লেখার প্রেক্ষাপট ভিন্ন তবে দুটোর মাঝেই রয়েছে অপূর্ণতার হাহাকার। ভাল লাগছে লেখাটি।
মেহেরী তাজ
আমি সব সময় ভাবতাম আমার একটা বড় বোন থাকলে এটা করতাম ওটা করতাম। অন্যায় গুলো অন্য কারর চোখে পরার আগেই আপু তা ঢেকে ফলতো! তারপর মনে হতে লাগলো আপু নয় সেই বড় বোন কে দিদি বলে ডাকতাম! তার কিছুদিন পরে মনে হতে লাগলো না দিদি নয় দিদিভাই ডাকতাম। একজন কে ডাকা শুরুও করলাম! এই ডাকে উনি বিশাল খুশিও হলেন।! তারপর মনে হতে লাগলো বুবু ডাকতে পারলে সব চেয়ে শান্তি লাগতো। এই চিন্তা থেকেই এই লেখা!
ধন্যবাদ ভাইয়া….
নীলাঞ্জনা নীলা
বড়ো বোন আর মা হিসেবে আমি অনেক কড়া। তবে আদর করতে জানি।
“শাসন করা তারি সাজে, সোহাগ করে যে!”
পিচ্চি আপু মনের মতো বুবু পাক। -{@
মেহেরী তাজ
মা বোনেরা একটু কড়া না হলে চলবে কেমনে!
আমি নিজেও বড়বোন হিসেবে কড়া। কিন্তু আমার ছোট বোন আমার সাথে যতটা ফ্রী ওর অন্য কোন ফ্রেন্ডের সাথেই ততটা ফ্রী নয়।
মনের মত বুবু পেয়েই গেছি আপু…..! 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
মনের মতো বুবু পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার। আমার একটা আপু আছে। বাপি-মামনি ছাড়া আর যদি কেউ আমায় ভাবে সে হলো কুমকুম আপা। আমায় নিয়ে কতো যে স্বপ্ন দেখে, ঈশ্বরই জানেন।
ব্লগার সজীব
ওস্তাদ আসসালামু আলাইকুম 🙂 কেমন আছেন? খাস দিলে দোয়া করলে বুবু পাবেনই পাবেন।
বলছিলাম কি, বুবু যদি পেয়েই যান আমাকে একটু ভাগ দিবেন? মানে আমিও মাঝে মাঝে বুবু ডাকতাম। আর ওস্তাদের বুবু তো আমারও বুবু তাই না ওস্তাদ? 🙂
মেহেরী তাজ
ওয়ালাইকুম আস সালাম! কই ছিলা এদ্দিন।???
আমি তো বুবু পাইছি শিষ্য। কিন্তু বুবুর ভাগ টা দেবো না। সে আমার একার বুবু! তবে মাঝে মাঝে চাইলে এক বার কি দুবার বুবু ডাকতেই পার! বেশি নয় কিন্তু। মনে যেনো থাকে।
আর এমন গায়েব হয়ে গেলে চলবে না……
ব্লগার সজীব
যেখানেই যাই সোনেলা তো সাথেই থাকে ওস্তাদ 🙂 আমার যে তিন চোখ, এক চোখ থাকে সোনেলায় পরে, অন্য দু চোখ দিয়ে অন্য কাজ করি 🙂 নিয়মিত থাকবো এখন হতে, নিয়মিত হলে ওস্তাদকে যে আবার পাইনা 🙁
দেখলাম আপনার বুবু কে। বুবু আপনার একারই থাক। আপনি আনন্দে থাকলে আমারই আনন্দ ওস্তাদ। কিছু ডাক একান্ত নিজের হওয়া উচিৎ 🙂
মেহেরী তাজ
আমার বুবু শুধুই আমার।
আমি আছি নিয়মিত….
আবু খায়ের আনিছ
বুবু (বড় বোন বা ভাই কেউ নেই) তবে দাদি আছে। খুব আদর করে।
ইঞ্জা
পিচ্ছি বুবু বুলোনা তুমি এই ভাইয়ের মাথায় হাত বুলিয়ে ঘুম পারানোর কথা।
মুহাম্মদ আরিফ হোসেইন
আমার বুবু আছে।
তবে আদর টাদর এখন আর করে না।
বিয়ে হইয়া গেছে। ছেলে মেয়ে আছে। সংসার আছে।
গান টান ও শুনায় না।
ব্লগিং করলেও বকে।
আমি যদি রোজ ১২ ঘন্টা ঘুমাই তাহলে বুবু হয় ভীষন খুশি। বুবু আসলে এখন যত্মবান। মায়ের মতোন।
না, বলতেই হয় আমি সৌভাগ্যবান।
শুন্য শুন্যালয়
আমি তোর পোস্টে, তুই আমার পোস্টে? চল কানামাছি খেলি 🙂
মেহেরী তাজ
হা হা হা হা। আচ্ছা টুকি। খুজে বের করো…. :p
ব্লগার সজীব
ওস্তাদ 🙂 বুবু কই?
মেহেরী তাজ
কি যেনো! আমিও তো বুবুকে খুঁজি। পাচ্ছি না কোথাও!