আমি কে? কি আমি?
হিংস্র জানোয়ারের হাত থেকে প্রাণ বাঁচাতে ছুটে চলা হরিণী শাবক
অর্ধেক মাস আঁধারে ডুবে থাকা জোছনার অপেক্ষার দূরে থাকা সবার আকাঙ্খিত চাঁদ,
আঁধারকে উপেক্ষা করে জোছনার জয়গান
প্রেম অপ্রেমের লেখা কবিতা
তপ্ত রোদ আর শীতের শীতলতা
শীতের রাতে মায়ের হাতের কাথার ওম।
ঘুমের নির্ঘুম নির্ঘুমদের ঘুম
স্বপ্নের স্বপ্ন দুঃস্বপ্নের রাত।
পরিশ্রমী মায়ের কোলে ঝুলে থাকা স্তন মুখ দেয়া শিশু, ইট পাথর ভাঙ্গা রত মা
বাবা মা সন্তানকে ভাল রাখার প্রত্যয়ে রাত জেগে সেলাই করা গার্মেন্টস এর রাহেলা
শুধু বেঁচে থাকার জন্য, আশ্রিতদের অন্ন যোগাতে অনিচ্ছুক নিরুপায় বেশ্যা
৭১ এর ধর্ষিতা নারী, বিরাঙ্গনা , ঝড় জলোচ্ছ্বাসে টিকে থাকা মানুষ প্রকৃতি।
নদী,
এক পাড় ভেঙ্গে অন্য পাড় গড়া
জেগে ওঠা চর, চরের মাঝে জনপদের জীবন গড়ার পরিশ্রমী ইতিহাস
ঝর্না, পাথর মাটিকে স্পর্শ করে এগিয়ে যাওয়া স্বচ্ছ জল
বিষ, অমৃত, সোনার কাঠি রুপোর কাঠি জীয়ন কাঠি।
এইতো আমি।
======================================================
অশিক্ষিত, অর্ধ শিক্ষিত, শিক্ষিত, অতি শিক্ষিত সবার একটি বিষয়ে মিল আছে। পরিচিত, চেনা, আপনজন কর্তৃক তীব্র মানসিক আঘাত আমরা সহ্য করি যেভাবেই হোক। কিন্তু যেইনা গালে এক থাপ্পর পরে অমনি ‘ কি তুই আমাকে থাপ্পর দিলি? আমার গায়ে হাত দিলি? রাখবো না আর সম্পর্ক।’ বিচ্ছেদ,ব্রেক আপ।
দেহকেই আমরা আসলে প্রাধান্য দেই মনকে না।
৭৩টি মন্তব্য
অরুনি মায়া
সবার আগে আমি শধুই মানুষ | যেদিন নিজেকে আগে মানুষ ভাবতে শিখব সেদিন আমি আরও কি কি হবার ক্ষমতা রাখি বিবেচনা করব |
লীলাবতী
আমরা প্রথমে মানুষ,এরপরে আমাদের মাঝে বিভিন্ন গুনাবলী যুক্ত হতে থাকে আপু।গুনাবলী দিয়ে সেই মানুষকে চেনা যাবে।ধন্যবাদ আপু মন্তব্যের জন্য।
ছাইরাছ হেলাল
কে আমি এর মত মৌলিক প্রশ্নের উত্তর খোঁজা সহজ কাজ নয়।
মুখোমুখি হওয়া অনেক কঠিন।
মানবিক ভাবেই মানবিকতার জয় কামনা করি।
আপনি এমন এই প্রথম লিখলেন।
সবার লেখাই দারুণ হচ্ছে আজকাল।
লীলাবতী
প্রায় সবার মাঝেই নিজেকে প্রকাশ করার ক্ষেত্রে ভালো দিকগুলোই প্রকাশ করি আমরা।এই প্রকাশ নিজের খণ্ডিত অবস্থানের প্রকাশ। যাপিত জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে আমরা বিভিন্ন চরিত্রের সাথে একাত্ম হয়ে যাই,তখন আসলে আমরা ঐ চরিত্র ধারন করে ফেলি।
আপনার এমন প্রশংসা আমাদের সবাইকে প্রেরণা দেয়।
শুন্য শুন্যালয়
এ কোন লীলাবতী, এ আমারও প্রশ্ন। কোন জীয়ন কাঠির ছোঁয়া পেলো সে!!
প্রত্যেকটি লাইনে এ এক নারী, অন্য এক নারী, যা হয়তো আমরা নিজেরাই ভুলে যাই বারবার।
যতই বলিনা কেন, মনটাই আসল, দেহের প্রাধান্যই কিন্তু বেশি। এ আঘাত চোখে পড়ে। ফিজিক্যালি ফিট না হলে সবাই ডাক্তারের কাছে যায়, কিন্তু পরিহাস করেনা। সাইকিয়াট্রির পেশেন্টের প্রতি আমাদের নজর বেঁকে যায়, পরিহাস, উপহাস সব চলে। মনের আসলে মূল্য কোথায়?
তুমি এতদিন আমাদের ঠকিয়েছ লীলাবতী। 🙁
লীলাবতী
একজন মানুষের পরিচয় তার কর্মে হওয়া উচিৎ,মুখ দর্শনে নয়।তারপরেও আমরা শিক্ষিত অশিক্ষিত প্রায় সবাই মুখ দেখে বিচার করি। একমত আপনার সাথে’ ফিজিক্যালি ফিট না হলে সবাই ডাক্তারের কাছে যায়, কিন্তু পরিহাস করেনা। সাইকিয়াট্রির পেশেন্টের প্রতি আমাদের নজর বেঁকে যায়, পরিহাস, উপহাস সব চলে। মনের আসলে মূল্য কোথায়?’ এমন কথা আমার কেন মনে আসেনা?এটি তাহলে পোষ্টে দিয়ে দিতাম।
আমি না,আপনি ঠকাচ্ছেন আমাদের।ইচ্ছে করলেই আপনি লিখতে পারেন কত সুন্দর লেখা।আমি পারিনা 🙁
শুন্য শুন্যালয়
তোমার এই পোস্ট, অন্য সব ভাবনাকেই হার মানিয়েছে, কিছু এডের দরকারই হবেনা। আমি জানী লীলাবতী কি পারে। 🙂
লীলাবতী
এমন প্রশংসা পেলে আমার উদাস হবার সম্ভাবনা থাকবে কিন্তু আপু :p -{@
শুন্য শুন্যালয়
কোন এক অস্পৃশ্য সোনা রূপোর কাঠি জেগে থাকে নারীর ভেতর, মানুষের ভেতর। কে জাগায় তাকে? কি আছে দেহে, মুখে? কি বদলে যায় অই রূপ দেখে? যার ভেতর লীলাবতী সে এমনি করেই বারে বারে জাগবে।
দেহকে কখনো খুব উঁচু করে ভাবিনি। ভাবতে চাইওনা। তবে যুক্তিতে তোমার কাছে পরাজিত আমি। শিক্ষা এখানে কোন কাজেই লাগেনা।
লেখাটা অসাধারন হয়েছে। দেখছিই তোমাকে। তোমার মুখ দর্শনের আর কোন দরকার হবেনা আমার।
লীলাবতী
অনেক দিন ধরে এই ভবনা গুলো এসেছিল মনে।প্রকাশ করতে অনেক সময় লাগলো।আমি কে তা তো আমার কর্মে পরিচয়।কতজন ব্লগারকে জানি আমরা?তাদের লেখাগুলো কি আন্দোলিত করছে না আমাদের?লেখকের লেখা ভালো লাগা বা মন্দ লাগার সাথে লেখকের ফটো বা চাক্ষুস দেখার প্রয়োজন কি আদৌ আছে?দেহজ পরিচয়টাই কি মুখ্য?
এমন ভাবে বললে কিন্তু লজ্জায় পালাবো আমি 🙂 (3
অরুণিমা
যা বলেছ দিদি চারিদিকে সব হিংস্র জানোয়ার।
লীলাবতী
নতুন লেখা দিচ্ছেন না কেনো দিদি?শুভেচ্ছা আপনাকে।
জিসান শা ইকরাম
চিনলাম লীলাবতীকে
দেহজ পরিচয়ের দরকার নেই আর
কি বোর্ডের সামনে থাকা এমন লীলাবতীতেই চলবে আমার,কিছু সংখ্যক আমাদের।
লেখা ভালো হয়েছে
শুভ কামনা।
অরণ্য
জিসান ভাই, এভাবে লিখছেন কেন “… চলবে আমার,কিছু সংখ্যক আমাদের।”?
“কিছু সংখ্যক” বাদ দিয়ে পেলে বেশি ভাল লাগতো মন্তব্যটি। যখনই আমরা “কিছু সংখ্যক” লিখছি তখনই আমরা সাব-সেট তৈরি করছি। সোনেলায় সাব-সেট আমি চিন্তা করিনা; যদিও আমি একেবারে নবীন এখানে।
এ আমার ব্যক্তিগত মতামত জিসান ভাই।
ভাল থাকবেন।
লীলাবতী
আমি তো এমনই জিসান ভাইয়া।আমার বিভিন্ন লেখায় বা লেখার উদ্দেশ্যতে এমনই প্রকাশ করেছি নিজেকে।দোয়া করবেন ভাইয়া।
নীতেশ বড়ুয়া
‘আমি আমার মতোন… আমার এই আমি টা আবার কেমন তাই খুঁজে চলেছি নিরন্তর।’- এই হচ্ছে আমার নিজের কথা। প্রতিটি মানুষ নিজেকে খুঁজে নিতে পারে না, চিনতে পারে না। আর তাই করে যায় এমন কিছু যা হয়ে যায় ধ্বংসাত্বক।
শেষে যা লিখলেন তা হচ্ছে সেই সব মানুষেরই রূপ যারা নিজেদেরকেই সবচাইতে সেরা মনে করে। আর মন এবং দেহ এই দুইই একে অপরের সাথে। একটাকে বাদ দিয়ে অন্যটাকে নিয়ে থেমে গেলে সংঘর্ষ বাঁধেই।
আপনাকে এই লেখায় একেবারে নতুন করে দেখলাম লীলাপু। -{@
লীলাবতী
আপনার মন্তব্য সব সময়ই ভালো এবং গুছানো মন্তব্য হয় ভাইয়া।আপনি যে প্রক্ষাপটকে বিবেচনায় এনে মন্তব্য দিলেন,তা সঠিক।
আমার লেখা,শুন্য আপু আর জিসান ভাইয়ার মন্তব্য দুটো পড়বেন নাকি আর একবার? :p -{@
নীতেশ বড়ুয়া
লীলাপু, দেখেছি শুরুতেই উনাদের মন্তব্য। এখানে মোতামুটি সবার মন্তব্যই পড়ি আমি :p
যদি বলেন ৭১ এর প্রেক্ষাপট নিয়ে ভাবনায় বা মানুষ হিসেবে ভাবনায় তবে আমি অনলাইনের ব্যক্তির চাইতে বাস্তবের ব্যক্তিকে বেশী গুরুত্ব দেই। উদাহরণ হিসেবে- অনলাইনের আপনি আমার যতই প্রিয় হোন না কেন সেটা অনলাইনের। বাস্তবে মুখোমুখি হলে আমার সেই দৃষ্টিভঙ্গি তখনই পাল্টাবে যদি বুঝি ও দেখি আপনার অনলাইনে ব্যক্তিত্ব আর বাস্তবের ব্যক্তিত্বের মাঝে ফারাক আছে এবং অনলাইন নিয়ে আমার অভিজ্ঞতায় বেশিরভাগই এওন রকম ভিন্ন হয়।
এখন থেকে নয় বরং সেই বন্ধুত্ব বুঝতে পারার বয়স হতেই আমি চোখের সামনে মানুষকেই দেখতে চাই যা অপর কোন মাধ্যমে থাকা ব্যক্তির চাইতে। এটা আমার একান্তই ব্যক্তিগত অনুভূতির উপলব্দি। কেউ আসতে না চাইলে তাকে জোর করে কোনদিন কিছুতেই আনা যায় না তাই যে যেমন সে তেমনই থাকুক। সামনে এলে নতুন করে চিনতে শিখুক এই আমার উপলব্দি। -{@
লীলাবতী
এবার ঠিক আছে 🙂 ধন্যবাদ ভাইয়া।
ভোরের শিশির
আমার প্রথম মন্তব্যকে খুলে বললে এমনই আসে লীলাপু 🙂
শুভেচ্ছা আবারো -{@
লীলাবতী
🙂
ভোরের শিশির
উ ন্যুউউউউউউউউ… লীলাপু, এমন শুকনা হাসি দিলে হপে না…
আগের মতো আপনার কাছ থেকে মজার কোন পোস্ট আসে না কেনু? এইবার একতা মজার পোস্ট দিন এবং ঝরাপাতা-৫ লিখে ফেলুন আমাদের সামনে। 😀
লীলাপু চকোলেট খাবোওওওওও :p
লীলাবতী
বিশেষ আবহাওয়া বার্তা শুনছি চোখ বড় বড় করে,মজার পোষ্ট সব দেয়া যাবে,আগে চোখ স্বাভাবিক হোক আমার 🙂 :D)
ভোরের শিশির
তাহলে ছুটু ছুটু চুখ করে ঝরাপাত-৫ দিয়ে দেন \|/
লীলাবতী
ঝরাপাতা ঝরে যায়, ঝরে যাওয়া পাতার খবর কে রাখে 🙂
ভোরের শিশির
ভাবুন তো-শীত এলো কিন্তু ঝরা পাতা নেই। কেউ কি তখন শীত এসেছে বলে জানবে? আবারো ভাবুন তো- ঝরা পাতা না ঝরলে নতুন পাতা আসবে কি করে! যে নতুন সেই তো মনে করে ঝরে যাওয়া পাতাতেই তার নিজের জন্ম হয়েছে 😀
লীলাবতী
ঝরাপাতাকে আসলে আর আনতে চাই না। কিছু কিছু ক্ষেত্রে নিজস্ব সীমাবদ্ধতা থাকে। এটিও তেমন।
ভোরের শিশির
তাহলে নতুন পাতা নিয়ে লিখেন 😀 \|/
লীলাবতী
দেখা যাক নতুন পাতা নিয়ে লেখা যায় কিনা।
অপার্থিব
পৃথিবীতে সবচেয়ে কঠিন কাজগুলোর একটি আত্ব পরিচয় খোঁজা। সেই কাজ কবিতার মাধ্যমে করা আরো কঠিন। আপনি সেই কাজ বেশ ভাল ভাবেই করেছেন।
লীলাবতী
ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের জন্য -{@
অরণ্য
লীলাবতী, লেখাটি ভাল লেগেছে আমার।
(y)
লীলাবতী
ধন্যবাদ ভাইয়া -{@
মিথুন
এই তাহলে লীলাবতী আপু! এ যেন আমার, আমাদের আরেক নারীরই রূপ। দেহের প্রয়োজন আছে অবশ্যই, মনের চাইতে তা বড় নয়। আপনি এমন করে লিখতে পারেন? আগে পড়েছি কি? সাংঘাতিক সুন্দর………
লীলাবতী
আমরা নারীরা এমনই আপূ।দেহ কোন ক্রমেই মনের চাইতে বড় নয়,কিন্তু আমরা তার উল্টোটাই প্রয়োগ করি।লেখা তো কেবল আরম্ভ করলাম আপু :p অনেক দিন পরে দেখলাম আপনাকে।নিয়মিত কি হওয়া যায় না? -{@
মারজানা ফেরদৌস রুবা
কঠিন বিশ্লেষণের মাধ্যমে মীমাংসা, “দেহকেই আমরা আসলে প্রাধান্য দেই মনকে না।” ^:^
মনের টানাপোড়নে ক্ষতবিক্ষত হলেও প্রতিক্রিয়ায় তা যতোটা না ফোটে, শরীরে আঘাত আসলেই যেনো মানে লাগে, প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।
তারপরও ভাবজগতের রহস্যময় উপাদান ‘মন’ এর টানাপোড়ন দিয়েই জীবনের প্রকাশ, দেহ বাহ্যিক রুপ মাত্র।
লীলাবতী, যতোই তোমাকে পড়ছি, ততোই তোমাকে নতুনরুপে আবিষ্কার করছি। একেকবার একেকরকম। ভিন্নরুপে, ভিন্ন প্রকাশে ;?।
শুভকামনা রইলো।
লীলাবতী
আপু আমাকে এত লজ্জা দিচ্ছেন কেন? 🙁 এত প্রশংসা পেলে তো লজ্জায় টেবিলের নীচে লুকাবো :p আপনার উপস্থিতিই আমার কাছে অনেক প্রেরনা 🙂 -{@
আবু খায়ের আনিছ
ঘুরে ফিরে আবার সেই কথা, আগে দর্শনদারী পরে গুনবিচারী। উল্টোটা হতে পারে না?
লীলাবতী
উল্টোটা হতে পারেনা,এমনই মনে হয় ভাইয়া।
আবু খায়ের আনিছ
হওয়া উচিৎ ত, শুরুটা আমি ( সব আমি) করলেই ত হয়ে যায়।
লীলাবতী
এই বিষয়টি নিয়ে হয়ত আরো একটা পোষ্ট দিতে পারি ভাইয়া।
আবু খায়ের আনিছ
অপেক্ষায় থাকলাম আপু।
লীলাবতী
দেখা যাক ভাইয়া 🙂
স্বপ্ন নীলা
দেহকেই আমরা আসলে প্রাধান্য দেই মনকে না’’——- ঠিক তাই আপু। আমরা বেশির ভাগই দেহকেই প্রাধান্য দেই ক্রমাগত — মনের খবর কে নেয় ! হয়তো খুবই কম —
অসাধারণ একটি লেখা পড়লাম
লীলাবতী
ধন্যবাদ আপু।সোনেলায় আপনাকে নিয়মিত দেখে ভালো লাগছে -{@
মেহেরী তাজ
হায় হায় আপনি নিজেই ভুলে গেছেন আপনি কে? আপনি কি? আচ্ছা ঠিক আছে ব্যপার না আমি মনে করায়ে দিচ্ছি। 🙂
আপনি আমার লীলা আপু আর আপনি ম্যাজিশিয়ান। যে মন্ত্র বলে বাংলাদেশ টিম কে জিতায়ে দিতে পারেন! আরো আছে কিছু মিছু বলবো কি??
লীলাবতী
মন্ত্র কিন্তু প্রকাশ করা যাবেনা,তাহলে এর কার্যকারিতা থাকবে না :p আরো আছে,সব শিখিয়ে দেবো তোমাকে 🙂
তাজের এমন মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকি আমি -{@
মেহেরী তাজ
হুম সব মন্ত্র শিখতে চাই। মন্ত্র কাওকে বলবো না। একজন জিজ্ঞেস করে করে অজ্ঞান হয়ে যাচ্ছে তাকেও বলবো না। 🙂
লীলাবতী
অজ্ঞান হোক আর যাই হোক,বলা যাবেনা কিন্তু 🙂
দীপংকর চন্দ
কি করবো ভাবছি? লজ্জায় ফেলবো আপনাকে?
নাহ! প্রশংসা ভালোভাবে করতে না পারার অক্ষমতা আমার আছে! সুতরাং থাক!
অনেক ভালো লাগলো লেখা- ধরনে, উপস্থাপনে!
গুরুত্ববাহী!
শুভকামনা। শুভকামনা।
লীলাবতী
আপনার প্রশংসা করার ভঙ্গিটি কিন্তু বেশ অভিনব 🙂 ধন্যবাদ দাদা -{@
রিমি রুম্মান
লীলাবতী আপু এতদিন লিখেনি কেন এই প্রশ্ন ঘুরছে মাথায়, লেখাটি পড়ার পর থেকে।
আমার “তবুও বেঁচে থাকা” নামক লেখায় লিখেছিলাম একজন শায়লার কথা। যে কিনা শেষ পর্যন্ত স্বামী গা’য়ে হাত তুলেছে বলে ভীষণ চটেছে। অথচ মানসিক ভাবে তীব্র আঘাত সত্ত্বেও গায়ে হাত তোলা নিয়ে তাঁর ক্ষোভের শেষ নেই।
“দেহকেই আমরা আসলে প্রাধান্য দেই, মনকে না” ___ আসলেই তাই।
লীলাবতী
আপু আপনার ঐ লেখাটিই আমার এই লেখার প্রেরণা।এমন উদাহরন দেখতে পাওয়া যাবে সবার ক্ষেত্রেই।ধন্যবাদ আপু।
নীলাঞ্জনা নীলা
এই “আমি”টাকেই তো খুঁজি আমরা।
কিন্তু পাওয়া কি যায়?
লীলাবতীদি এমন লেখা আপনাকেই মানায়। আপনি-ই পারেন। (y) -{@
লীলাবতী
ধন্যবাদ নীলা দিদি -{@
নাসির সারওয়ার
“আবার তোরা মানুষ হ” ১৯৭৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি বাংলাদেশী চলচ্চিত্র। ১৯৭১ এ মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের পটভূমিতে নির্মিত এই চলচ্চিত্রটি এদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে অন্যতম।
আপনার লেখার সাথে এই চলচ্চিত্রটির কোন যোগসূত্র নাই। তবে আমি মানুষ এবং মানুষ হয়ে থাকার চেষ্টা চলতে থাকুক তা যতোই কঠিন হোক।
লীলাবতী
“আবার তোরা মানুষ হ” খুব ভালো একটি মুভি।দেখেছি ভাইয়া মুভিটি।ধন্যবাদ আপনাকে।
ব্লগার সজীব
লীলাপুউউউউউউউউউউ,আপনাকে চিনলাম নতুন করে।এমন লেখা আরো চাই।
লীলাবতী
আচ্ছা দেবো। দেখা যাক 🙂
স্বপ্ন
চিনেছি আপনাকে লীলাপু।লেখাটি আপনার অন্যান্য লেখা হতে আলাদা।ভালো লেগেছে আপু।
লীলাবতী
ধন্যবাদ স্বপ্ন। ভালো আছেন তো আপনারা? -{@
স্বপ্ন
জি আপু, ভাল আছি আমরা -{@
শুন্য শুন্যালয়
বাবুই তোমাকে মিস করি। না বললে বুঝি বোঝনা? কই তুমি? দেখতে চাই নতুন বছরে আরো কতটা ঝলমলে হয়েছ। লাভ ইউ বাবুই, লীলাবতী। শুভ নববর্ষ, আমাদের ছাড়া যেন একদিনও না কাটে। (3 -{@
লীলাবতী
আপনার মুখ থেকে বাবুই ডাকটা এত মধুর লাগে কেন আপু? কত মায়া আছে এই ডাকে আমিই বুঝি কেবল (3
শুভ নববর্ষ আপুনি, খুব মিস করি আপনাকে, আপনাদের -{@
শুন্য শুন্যালয়
মায়া কাটানো এখন কোন ব্যাপারই না। দেখোই না কতদিন পর এলে।
ভালো থেকো। (3
শুভ্র রফিক
আমি কে?
উত্তর জানা নেই।ভাল লাগল পড়ে।
লীলাবতী
ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া।
অজানা এক পথে চলা
চিনলাম আপনাকে আপু। আমরা সবাই তো এমনই। আপনার ইমেজের বাইরে এসে লিখলেন মনে হয়।
লীলাবতী
হ্যাঁ, লেখার পেছনে যন্ত্রণাও ছিল বৈকি। ধন্যবাদ আপি।
হতভাগ্য কবি
ভাষা নেই, কিছুই বলার নেই
শুধু কৃতজ্ঞতা জানাই আপনার কলম, মগজ আর স্বত্বাকে
লীলাবতী
অনেকদ ধন্যবাদ আপনাকে হতভাগ্য কবি।
ইনজা
মুগ্ধ হলাম অনুপম লিখণীতে। 🙂
লীলাবতী
ধন্যবাদ ভাইয়া -{@