আর্লি টু রাইজ এন্ড আর্লি টু বেড………অনেক কিছু হয়, হোক। কথা সেটি নয়, কথাটির মধ্যে বেশ ছন্দের ভাব আছে, থাকুক; নন্দলাল খুব সকালেই ঘুম থেকে ওঠে, উঠতে তাকে হয় ই, পুরনো অভ্যাস, অবশ্য অভ্যাস না হয়ে উপায় নেই, সুর্য্য দিক পরিবর্তন করে করে ফেলবে যে, অগত্যা এই খুব সকালে উঠে ভোর দেখার মহান দায়িত্ব তার স্কন্ধে।
দুই সহচরীর সহিত বৃক্ষবাটিকাতে উপস্থিত হইয়া আলবালে জলসেচন করিতে আরম্ভ করিলেন, বল্কল পরিহিত মনোহরিণী শকুন্তলা; গাছের আড়াল থেকে সম্রাট দুষ্মন্ত শকুন্তলার রূপ দর্শণ……শকুন্তলার অধরে নবপল্লবশোভার সম্পূর্ণ আবির্ভাব, বাহুযুগল কোমল বিটপের বিচিত্র শোভায় বিভূষিত, আর নব যৌবন বিকশিত কুশুমরাশির ন্যায় সর্বাঙ্গ ব্যাপিয়া রহিয়াছে।
এখন কথা হলো এই রাজা মহাশয় গাছের আড়ালে কেন!!
অন্য কেউ রাতের আধারে বা মেঘলা দিনে এমন কী কুসুম ভোরে বা সোনা বিকেলে হাল্কা উঁকিঝুঁকি দিলে মহাভারত উল্টে যাওয়া ঠিক না। অবশ্য এর অর্থ এই নয় যে রাত-দিন ব্যাপিয়া সকল কর্মকাণ্ড জারি রাখিতেই হইবে।
তাকাতাকি চলুক, অন্য দিকে গমন করা যাক।
এখানে এক তথাকথিত যুগলের আলাপচারিতা লক্ষ্য করা যাক, না এটাকে ঠিক পাপ্পারাজি স্টাইল বলা যাচ্ছে না…………
নীরব ও সখ্যতা;
স… সারাদিন কোথায় ছিলে? কী কী করেছ?
নী…,ছিলাম, কিছুনা।
স……মানে?
নী……কী?
স……মেসেজের উত্তর দেওনি কেন?
নী……হুম
স…… যা জিজ্ঞেস করেছি তার উত্তর দাও।
নী…… দেখেছি তো।
স……আগে তো শুনেছি কত কত কত কথা, এখন? একবার হয়ে গেলে এমন ই হয়!!
নী…কী হয়!!
স……আজ মেরেই ফেলব, পেয়েছো কি আমাকে………
দেখুন, এরপর এখানে থাকা শোভন বা সমিচীন কোনটাই ঠিক হবে না, সাত চরে রা না করা পাবলিক এবার মনে হয় রক্ষা পাবে না। অন্য গাত্রে চলুন।
দাঁড়ান দাঁড়ান, কেমন যেন দৃশ্যপট পরিবর্তনের আভাস পাচ্ছি যেন…
স……এতো এতো রাগ!!
হৃদপিন্ডের সলতে আগুনে ছুঁয়ে জ্বালাবো প্রদীপ এ মন্দিরে,
ধ্রুব তারা হয়ে জ্বলে থাকবে আমার আকাশে।
দুঃখের কূহকে নয়, হাসির দমকে নতজানু হব এই হৃদমন্দিরে।
নী…………………………………
এ নৈসর্গিক দৃশ্য একান্তই একান্তের, আমাদের যাত্রা অন্যনন্তরে…………
গলে পড়া মায়া মায়া জোছনায় অঙ্গ ভিজিয়ে আমরাও ভিজি গল্পে গল্প।(কম কমের চেয়ে ও বেশি বেশি কম ভেজাই উত্তম, শেষে আবার ডেঙ্গু-ফেঙ্গু না বাঁধে)
এক চিলতে রোদ্দুর হাসে
ঐ মেঘাকাশে, ঝিকিমিকি চোখ মেলে,
প্রাণের বীনায় কী আনন্দ বাজে
আহা আহা, মরি লাজে লাজে
জ্যোৎস্নার অবগাহনে আদিম সুরায় মত্ত প্রাণে
ছেড়া তারে;
কী সুর বাজালে রাতের এ শেষ প্রহরে!!
সখি অনুপমা শাহাজাদি;
ঘোর সকালেই ফিরে যাই,
খুটখাট শব্দে ঘুম ভেঙ্গে গেল, জানালাময় ফুল সহ গাছের দিক থেকে শব্দ ও ক্ষীণ আলোর রশ্মির উৎস খুঁজে চক্ষু চড়কে, চেনা এক পুজারী ফুল তুলছে নিজের ও অন্যদের জন্য,
‘সুনীল, সব নিয়ে গেলে তো হবে না…………
কী যে বলেন দাদা!! আমি তো রোজ ই নেই এই ফুল, কিন্তু আপনার চোখে যা পড়ে না তাই ই নেই, আপনি ফুল পছন্দ করেন তা আমরা সবাই জানি।’
আজ এ পর্যন্তই, খুব বিজি!! কাকাতুয়াটি খুঁজতে বের হব, লাপাত্তা,
এ পাখিটি ছাড়া আমার চলেই না……
কিছুতেই ছ্যাঁত করে নামল না, ছ্যাঁত করা খুব কঠিন।
৫৩টি মন্তব্য
নীতেশ বড়ুয়া
“বল্কল পরিহিত” বুঝিনি 🙁
শুরু দেখে ভাবলাম এ কোথাকার কোন নন্দলাল! রুপকথার জিরাফ নেই, কাকাতুয়া নেই, নেই লাল নীল রহস্য সোজা শকুন্তলা দর্শন!
ওমা! মাঝে এসে দেখি কবিতার বাহার!
ভেবে মরি, নন্দলালের এ কি সমাহার!
রাজা এসেছে চুপিসারে শকুন্তলা দর্শনে
নন্দলাল তবে কি মগডালে!
করি কি উপায় ভেবে কিছু না পাই ;?
শেষান্তে দেখি কাকাতুয়ার খোঁজে সম্রাট যায় :D)
ছাইরাছ হেলাল
ডিজিটাল পুলাপান খুপ দুষ্টু আজকাল।
খামোশ।
নীতেশ বড়ুয়া
:D) :D)
নাসির সারওয়ার
আরো কয়েকবার পরে নেই। যদি কিছু বোধগম্য হয়। হবেনা সে ব্যাপারে কিঞ্চিত নয়, পুরোপুরি নিশ্চিত আমি।
ছাইরাছ হেলাল
সদ্য বালেগ হওয়া কবির জন্য…………
এক চিলতে রোদ্দুর হাসে
ঐ মেঘাকাশে, ঝিকিমিকি চোখ মেলে,
প্রাণের বীনায় কী আনন্দ বাজে
আহা আহা, মরি লাজে লাজে
জ্যোৎস্নার অবগাহনে আদিম সুরায় মত্ত প্রাণে
ছেড়া তারে;
কী সুর বাজালে রাতের এ শেষ প্রহরে!!
সখি অনুপমা শাহাজাদি;
নাসির সারওয়ার
ডর পাইছি। ছেড়া তারেও সুর বাজাবেন! ওমা, কতো উঁচু তলার বাদকগো আপনি! 🙁
ছাইরাছ হেলাল
বাজাতে পারলে শুধু ছেড়া তার কেন বিনা তারেও বাজানো যায়।
বাদকের কারিশমা দেখতে থাকুন, মন-প্রাণ দিয়ে।
অরুনি মায়া
কি মন্তব্য করব বুঝে উঠতে পারছিনা। মানে বুঝেঝি সব কিন্তু এক সুতোয় গাঁথতে পারছিনা। খণ্ড খণ্ড অনুভূতির সমারোহ যেন অনেক কথাই বুঝিয়ে গেল।
কাকাতুয়া বুঝি লাপাত্তা! খুঁজে দেখুন পেয়ে যাবেন। জানালার বাইরে চেয়ে দেখুন তো সেই গাছটিতে মন মরা হয়ে বসে নেইতো,,,,,,,
ছাইরাছ হেলাল
সব এক সুতোয় গাথা যাবে না তো।
একটি পার্ট ঠিক ঠিক বুঝতে পেরেছেন, সেটাও আনন্দ অনেক।
অরুনি মায়া
ভাল লেগেছে আবার একটু হাসিও পেয়েছে 🙂
ছাইরাছ হেলাল
হাসি আটকাবে না, হেসে ফেলুন,
নিঃশব্দে নয়,
অরুনি মায়া
নি:শব্দের হাসি ই আমার পছন্দের। উচ্চস্বরে হাসি আমাকে মানায় না। আপাতত এই মুচকি হাসি টুকুই রেখে দিন। 🙂
ছাইরাছ হেলাল
তথাস্তু জুলিয়েট, রেখেই দিলাম।
অরুনি মায়া
সেই ভাল কিন্তু বাক্স বন্দী করে রাখবেন না প্লিজ। দম বন্ধ হয়ে যাবে। দোলনা আছে? সেখানে আস্তে করে রেখে দিলেই হবে 🙂
ছাইরাছ হেলাল
দোলনায় ই রাখবো তবে সোনার শিকলে!!
অরুনি মায়া
সোনার ঝলকে আমার হাসি ম্লান মনে হবে গুরুত্ব হারাবে। যখন দোলনার দিকে চাইবেন তখন কেবল ই শিঁকল নজরে আসবে আর হাসি হারিয়ে যাবে 🙂
ছাইরাছ হেলাল
শিকল ছাড়াই বাঁধতে হবে দেখছি, অমলিন হাসির জন্য।
অরুনি মায়া
সেই ভাল যে বাঁধন অদৃশ্য,,,,,
লীলাবতী
একের ভিতর তিন,দেখে নাচি তাধিন তাধিন।
সখ্যতার রণরঙ্গিণী অবস্থাটাই বেশী ভালো।টাইটের উপরে রাখাই উচিৎ।যে দিনকাল পরেছে আজকাল।
নতুন কবিকে নিয়েও লেখা শেষ?
আহা কাকাতুয়া,তুমি এখন কোথায়?আমাদের কবিকে,রূপকথার রূপককে এই বেহাল দশা থেকে উদ্ধার করো।
ভাবছি অন্য একটি আইডি বানাবো,আমার এই আইডি চোখ সওয়া হয়ে গিয়েছে।একটা শব্দ জুটলো না এই তিন বছরে। হায় পোড়াকপালি লীলাবতী ;(
ছাইরাছ হেলাল
উপায় কি, একের মধ্যেই অনেক।
খুবই টাইট দিয়ে রেখেছে, দেখা যাচ্ছে। আহারে!!
কাকাতুয়া যখন আছে, তখন একটা উপায় হবেই।
আপনার তো ইনবক্স পার্টির ভিড়ে আমাদের দফা রফা।
সোনেলায় আপনি বুঝি পোড়াকপালী!! আহারে…
সেদিন ও ঝড় তুললেন!!!
কবির নূতন ইয়ে হয়েছে তাই একটু লেখালিখি করতেই হয়।
লীলাবতী
ইয়ে হলেই লেখালেখি হয়,আমার লেখালেখি নেই,অতএব ইয়েই নেই। প্রমাণিত :p
ছাইরাছ হেলাল
সামান্য ইয়ের ব্যবস্থা করুন, লেখা বানের জলের মত এসে যাবে।
চিন্তাইয়েন না।
শুন্য শুন্যালয়
অস্থির কেন ভাইয়া? হড়বড় করে লিখে গিয়েছেন।
পটের এতো পরিবর্তন কেন?
গাছের আড়াল থেকে দেখছে যখন তখন আমিও একমত আড়ালে কেন? এ দেখা সমীচিন নয়। রাতদিন জারি না রাখিয়া হাল্কা উঁকিঝুকিতেই মহাভারত পাপ হয়।
নীরব আর সখ্যতা নাম দুটো বেশ, আধুনিক নাম বলে কথা। তাইতো মেসেজের উত্তর না দেয়া খুব খারাপ। আজ তোমার একদিন কি আমার একদিন। তবু ভালো আগুন প্রদীপ হয়ে গেছে।
বেশি বেশি কম ভিজলাম আপনার কথামত , যদিও ডেঙ্গুফেঙ্গু ডড়াই না। এবার অনুপমা শাহজাদী। ভিজলে এক্টু বেশিই ভিজুন।
পাখি এখনো ফুল রেখে যাচ্ছে ? কি কপাল আপনার।
কাকাতুয়ার পালক যত্ন করে রাখেননি ডায়েরীর ভাজে? খুঁজুন। পেলে জানাতে ভুলবেন না। ছ্যাঁত করা কঠিন তবে পারলে খুশি হবো। কঠিন কে জয় করা আনন্দের।
কি জানি কি লিখেছেন আর আমি কি বুঝেছি। 🙁
ছাইরাছ হেলাল
এত্ত ভাব একসাথে ভর করে বসলে হড়হড় করে না লিখে উপায় কী? আরও তো ছিল, সেখানে তো
যেতেই পারলাম না। পটের অনেক পরিবর্তন এনেছি তা ঠিক, তবে সবই ভালবাসার চিরন্তন সূত্রে গেঁথেই।
প্রকাশের খামতি থাকতেই পারে, তবে ভাব আপনার বোঝার বাইরে নিতে পারিনি এ যাত্রায়।
রাজ-রাজাদের ব্যাপার বলেই হয়ত সব জায়েজ!
যেহেতু সে নীরব তাই উত্তর-ফুত্তরের মধ্যে নেই, তাতে কিছু কেলেঙ্কারী হতেই পারে, তবে শেষ পর্যন্ত সে কথকে
রূপান্তর হয়েছে এমন নজির লেখায় পাচ্ছি না, পেলে আপনি জেনে যাবেন। হৃদপিণ্ডের প্রদীপে পূজোর ফল ও অজানা।
ডেঙ্গু-ফেঙ্গুর ডর না থাকলেও কম কম ভেজাই ভালু।
তা ঠাকুরের কৃপায় কপালের ব্যপ্তি মধ্যতালু বরাবর, তো বুঝতেই পারছেন পাখি ভাগ্য অনুকূলে না এসে পারেই না।
নাহ, এবারে শুধু পালক না, পুরো কাকাতুয়াকে ই যত্নআত্তি করে সোনার শিকলে বাঁধবো,
আপনিও একটু দেখে শুনে রাখবেন এ যাত্রা।
সবাই ছ্যাঁত করে লিখতে না পারলেও কেউ কেউ পারে, ভাবছি আগাম সিরিয়াল দিয়ে রাখব শিক্ষানবিশের কাতারে।
কী জানি কী লিখলাম আপনার ধর্তব্যের মধ্যে থেকেই।
ছাইরাছ হেলাল
আপনার জানা বিষয়টি আবার বলছি,
গল্পচ্ছলে যে ক’টি ঘটনা বলার চেষ্টা করা হয়েছে তার মধ্যে চিরন্তন ভালোবাসা যা
পুজা ও ফুলে শেষ হয়েছে, আবার প্রতিটি বিষয় খানিকটা আড়াল বোঝানো হয়েছে।
ভালোবাসায় আড়াল থাকা ভালোবাসার সৌন্দর্য্যের ই আর এক রূপ,
অবশ্য সব কিছুই যে আড়ালে হতে হবে তা কিন্তু নয়, আপানার সুন্দর মন্তব্যের প্রতি
যে ভালোবাসাময় সম্মান দেখালাম তা কিন্তু জনারণ্যে ই।
এত সুন্দর মন্তব্য লেখেন কী করে!!
নীলাঞ্জনা নীলা
নাম পড়েই চক্ষু 😮
কে নেই? একেবারে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর থেকে আধুনিক নগর। নৌকা দিয়ে যাত্রার শুরু,
সুপারসনিক বিমানে এসে স্টপ। তা স্টপ হইয়াও হইলো না স্টপ। :D)
তবে নতূন নামের মুখ দেখিলাম। \|/
যাহা হউক। এইবারে বলি, একান্ত অনুভূতি তো বিশ্বানুভূতি করিয়া ফেলিলেন। নাম দু’খানা বড়োই সুন্দর বটে।
নীরব এবং সখ্যতা। এই প্রথম আপনার লেখায় কথোপকথন পড়িলাম। সখ্যতা কিন্তু বেশ। নামখানা ধার দিলে কোনো গল্পে চালাইয়া দিতাম। :p
প্রেম গলিয়া পড়িতেছে। এত্তো প্রেম লইয়া থাকেন কেমনে? মাথার চুল ঠিক আছে তো? নিদ্রা-আহার ঠিক রাখিবেন।
কবিভাই অনেক মজা করলাম। লেখা ভালো লেগেছে। কিছুটা বোধগম্য হইয়াছে, কিছুটা আবার না। তাতে সমস্যা নয়। চলুক এমনই সহজ-সহজ। 😀 -{@
ছাইরাছ হেলাল
একদম ঠিক ধরেছেন, ফুলিয়া ফুলিয়া গলিয়া গলিয়া পড়িতেছে, এমন করিয়া প্রেম কারো উপর
পড়লে আহার-নিদ্রা তো পরের কথা নিম্ন বস্ত্র মাথায় উঠিয়া গেলেও দোষের উপায় নেই। আর যে যে বিষয়ে
অনভিজ্ঞ তার আরও না বোঝার ই কথা,
শুধু নূতন খোমা ই নয়, আড়াল থেকে বাতচিত ও শুনলাম, মনোহর তা বলাই যায়। অবশ্যই আধুনিক।
সব কিছু বোধগম্য না হওয়া সত্ত্বেও চালানোর অনুমতি পেয়ে খুশিতে কিছু একটা বাজাতে পাড়লে ভালই হত।
সহজ-সহজ ই চালাইতে চাই, কিন্তু অভ্যাস যে খুপ খারাপ হয়ে আছে আগে থেকেই।
স্টপ ভাবিলেই স্টপ হওয়া যায় না, এতো চলমান যন্ত্রণা।
জ্বী, জনাব বিদ্যাসাগর দিয়েই শুরু, শেষটি যে কোথায় হলো সঠিক বোধগম্য না।
নীলাঞ্জনা নীলা
শেষ হইবে বলিয়া মন কহিতেছে না। ঈশ্বরচন্দ্র আসিয়াছেন, ইহার পরে বঙ্কিম তো আছেন।
“পথিক তুমি কি পথ হারাইয়াছো?”
আসিতে থাকুক আমরা দেখি আর পড়ি। উডুং-ভুডুং(মোটে শব্দখানার সৃষ্টি করিলাম)মন্তব্য করিয়া গ্যাঞ্জাম পাকাইবার চেষ্টায় আছি। 😀 :D) \|/
ছাইরাছ হেলাল
পথ হারানো এত্ত সহজ না।
গ্যাঞ্জাম আপনি পাকাতে পারবেন বলে মনে হয় না, তবে চেষ্টা করা ভালো।
শেষ হইবে কেন?
কাকাতুয়ার খোঁজ নিচ্ছি, কোথায় যে থাকে।
জিসান শা ইকরাম
” ও সুরুজ কি বাত্তি লাগাইলা ” ?
ফিলিপস ভাল্ব এর একটি বিজ্ঞাপন 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আমিও ভাবছি এত্তো ফকফকা লাগে ক্যা!!
মাছের রাজা ইলিশ।
জিসান শা ইকরাম
যাই হোক শততম পোষ্টের জন্য অভিনন্দন আর শুভেচ্ছা -{@ -{@ -{@
আল্লাহ্ আপনাকে সব কিছুতে বরকত দান করুন…… আমীন 🙂
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যি আপনি সহ সবাইকে অভিনন্দন,
এই আকাম কখন করলাম তা আপনারা না বললে খবর হতো কিনা কে জানে।
আল্লাহ রব্ববুল আল-আমিন প্রভূত বরকত চালু রেখেছেন, আমীন সুম্মা আমীন।
তিঁনি এ বরকত সবার মাঝে ছড়িয়ে দিন এই ই কামনা করি।
দশে মিলে করি কাজ সিস্টেমে।
জিসান শা ইকরাম
সব বরকত সবার সহ্য হবে না
আল্লাহ্ উপযুক্ত লোককেই উপযুক্ত বরকত প্রদান করেন :p
সবই মহান আল্লাহ্র কৃপা
‘আল্লাহ্ যারে দেন ছাপ্পর ফাইরা দেন’ ।
ব্যাফার্না,আমরা আমরাই তো 🙂
শুভ কামনা -{@
ছাইরাছ হেলাল
বরকতময় দুনিয়ায় আল্লাহ সবাইকে দাখিল করুন
এই দোয়া করি। আমরা আমারাই।
অরুনি মায়া
আমার আগেই সেঞ্চুরি করে ফেললেন। যাক ব্যাপার না আমিও করব। অভিনন্দন প্রিয় কবি ভাইয়া।
🙂 -{@
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকেও অশেষ আন্তরিক অভিনন্দন এ দিনে।
আপনি অবশ্যই ট্রিপল সেঞ্চুরি করবেন, এ অপেক্ষায় আছি।
আপনাকে ইমো প্রদানে খুবই কৃপণ বোধ হচ্ছে।
আপনার হৃদরাজ্যে আর কোনো ইমো নেই তা হতেই পারে না।
সত্বর প্রদান করুন।
আবার ও ধন্যবাদ দিচ্ছি জুলিয়েট কে।
অরুনি মায়া
আচ্ছা আমি ট্রিপল সেঞ্চুরি করব 😮
আমি বুঝি ছ্যাঁত করে লেখা নামাতে শিখেছি :(।
ইমো সাইক্লোনে আপনাকে বিধস্ত করতে চাচ্ছিলাম না। কিন্তু আপনি আমায় কিপ্টা বললেন কেন :(।
এই নিন,,,,,,
(3 (3 (3 -{@ (3 (3 (3 -{@ (3 (3 (3 -{@
চলবে তো নাকি আরও লাগবে? :p
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই আপনি যখন তখন লিখতে পারেন।
বিধস্ত হচ্ছি না, আর আপনি কিপ্টুস ও না।
আপাতত এতেই হবে, লাগলে পরে চেয়ে নেব।
আপনি ই হবেন একমাত্র ট্রিপল সেঞ্চুরিয়ান।
অরুনি মায়া
একটা ইমো আমারও কিন্তু পাওনা ছিল 🙁
ছাইরাছ হেলাল
ধরে নিন সেটা পেয়ে গেছেন,
সারা ব্লগে আমার কোন ইমো নেই, লক্ষ করলেই দেখবেন।
অরুনি মায়া
আচ্ছা তবে তাই হবে,,,,
অরুনি মায়া
হুহ থাক লাগবেনা (-3 (-3 (-3 (-3 (-3 (-3 (-3 (-3 (-3
ছাইরাছ হেলাল
কয় কী? আমার তো লাগপে।
অরুনি মায়া
কাল ই তো দিলাম কত্তগুলো,,,,,
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা!!!!!
অরুনি মায়া
🙂 (3
শুন্য শুন্যালয়
সেইদিন না একসাথে হাফসেঞ্চুরী করলাম, এখন একা একাই সেঞ্চুরী করে ফেললেন ? অভিনন্দন প্রিয় ভাইয়া। লিখতে থাকুন, লিখতেই থাকুন। ব্রায়ান লারার মত এগিয়ে চলুন। শুভকামনা ঢের বেশি। -{@
ছাইরাছ হেলাল
না, না, আমি কোথায় কী করলাম!!
যাই করেছি আপনি আপনারা সাথে ছিলেন বলেই, যদি কোন অর্জন হয়ে থাকে
তা আপনার ও আপনাদের ও।
আমরাও অপেক্ষা করছি আপনাকে সাথে পাওয়ার জন্য একান্ত ভাবেই।
আপনার জন্য শুভ কামনা অনেক বেশি।
ব্লগার সজীব
ত্রিরত্ন কে নিয়ে এলেন এক ফ্রেমে।একে একে সব রত্ন গুলো নিয়ে আসুন।আর আমি মাটির ভাংঙ্গা কলসির টুকরো হয়ে সব পড়ে ফেলি 🙂
সেঞ্চুরির জন্য অভিনন্দন,শুভেচ্ছা প্রিয় মানুষ -{@
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই তারা রত্ন, আপনি ধরে ফেলেছেন, আরও রত্নের রত্নরাও আসছে,
সামান্য অপেক্ষা মাত্র।
কলসির কানা কোথায় মেরেছেন সত্য করে বলুন।
আপনাকেও শুভেচ্ছা।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
যাই হোক শততম পোষ্টের জন্য অভিনন্দন আর শুভেচ্ছা -{@
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকেও শুভেচ্ছা।