ভয়ে ছিলাম, আছিও, আইডিয়া ‘ছেনতাই’ এর। ভাবছি কেউ এসে ধুপ করে মেরে দিল,
কচি প্রাণ কাঁচা ব্যথা, কেউ বুঝতেই চায় না, বুঝতে পারেও না, পারবেও না, বুদ্ধিমান! হয়ে এবারে আগাম মেরে দেব,
দেখি না কী জয় হয়!! নাহ্, আগাম আর দিলাম না।
উপলক্ষ্,
মেধাবী তেজস্বিনী ওজস্বিনী ধর-মার -কাট ব্লগারের শততম পোষ্ট, যদিও সংখ্যানুকূল্য নিয়েছেন ফাঁকিবাজি করে (ধরা ও পড়েছেন সাহস নিয়ে)। সুখ-দুঃখ, প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির নিকেশহীনতায় সোনেলাকে তাঁর নিজের করে নিয়েছেন নিজ যোগ্য যোগ্যতায়, ইদানিং মনে হচ্ছে দু’জনে দু’জনার (কয়েক কাঠি সরষে), ব্লগেও লেগেছে তার উত্তাপ ঔজ্জ্বল্য!!
সব্যসাচী তিঁনি, ছবি আঁকেন, ছবি তোলেন, লেখেন (সব বলা নিষেধ), শুনেছি গান ও করেন; নিজেকে করে তুলেছেন অনন্যাসাধারণ (বিশ্বাস করুন একটুও বানিয়ে বলছি না, তবে গোপন কথা জানাচ্ছি, ঘুষ সেধেছিলেন ফুলিয়ে ফাঁপানোর জন্য, যুধিষ্ঠিরের শিষ্য হয়ে এহেন জঘন্য কাজে অপারগতা জানিয়ে যদিও নিজের ব্লগ জীবন ঝুঁকির মুখে পতিত করেছি, তবুও সত্য ‘সত্যি’ ইস্পাতের মত নমনীয়; নিদ্রালু ভাব নিয়ে নিস্পৃহ মুখে মুখাচ্ছাদন করে রং ফলিয়ে এখানে সেখানে দরদের ফোঁটা ছিটিয়ে উচা-লম্বা-মোটা করতে রাজি হইনি মোটেই!!!) সর্বশেষ তাঁর অবস্থান(সারাংশ হলো) ‘লেখা! কোন ব্যাপার না’ কয় কী কয় কী?(এ নৈমিত্তিকতাকে ভাল লাগে ভাউ) কী-বোর্ড চুরচুর করে দু’ছত্র বের হয় না যেখানে, সেখানে লেখা নাকি কোন ব্যাপারের মধ্যেই পরে না। নিজ যেখানে মন্তব্যের উত্তর দিতেই লবেজান হই।
ইস্কুল খুলেছেন (গুপনে)! স্বনামধন্য মহামহিম একটি অপদার্থ ছাত্রের শিক্ষার দিক্ষা গুরু হয়েছে, নিয়মিত পৃষ্ঠ তদারকের সাউন্ড পাচ্ছি (লেখা পড়ার নমুনা), কত চিড়ায় কত ধান, কত গমে কত রুটি, তার বিস্তর হিসাব নিকেষ হচ্ছে, রুটি ভাজার উত্তাপের ঘ্রাণ ও পাচ্ছি। লেখা শেখাবেন না ভালো কথা, কিছু নোট-ফোটের ফটোকপি ও কি জাতি আশা করতে পারে না? সক্ষমতার অগাধ পাণ্ডিত্যের ছিটেফোঁটা বিলাবেন কথা দিয়েছিলেন এঁকেবেঁকে!!, কথা রাখেননি, কেউ ই কথা রাখে না।
ব্লগিয় বন্ধুত্বে সখ্যতার অসাধারণত্ব দেখিয়েছেন শুরু থেকে এখন পর্যন্ত অসীম ধৈর্যের সাথে, কী যে জ্বালাতন তাঁকে করেছি তা সে ই শুধু জানে, জোর করে লিখিয়েছি, জোর করে মন্তব্য করিয়েছি, মন্তব্য ঠিক করে করেননি তা বলে আবার মন্তব্য নিয়েছি খুনসুড়ির ছলে, জেরবার করেছি ইচ্ছে করে, খাপ্পা হননি কালেভদ্রে ও। মন্তব্য তিঁনি লেখেন একটি পোস্টের মননশীলতা নিয়ে, এটি কতটা কঠিন তা বলে বোঝানো যাবে না। প্রচুর মন্তব্য করেন প্রচুর খেটেখুটে, নিরলস ভাবে, কোন এলেবেলে না, মন দিয়ে পড়েই তা করেন অনবচ্ছিন্ন ভাবে।
এতটা কিন্তু ঠিক না, ঠিক না। এই তো সেদিন সোনেলায় এলেন, গত কাল বা গত পরশু!! ‘পাখি ওড়ালাম’ কিছুই লিখবেন না, লিখতে পারেন না থেকে শুরু করে আজ পর্বত উচ্চতায় তুলে নিয়েছেন নিজেকে।
ফেবু করেন, না করার মত, খুব হাউশ করে বক্সা-বক্সির প্রস্তাব করেছিলাম! জুত করতে পারিনি, উল্টো বিপুল-তুমুল ঝারি সহযোগে উল্টো পায়ে হাঁটালেন। পাষাণী!!
অসাধারণ তাঁর কলমধার, চোখের পলকে সহজ বা জটিল বিষয় ক্লাসিকে রূপান্তর করে উপস্থাপন!! এ শুধু তাকেই মানায় (কিঞ্চিত মাথার উপ্রে দিয়ে)। পই পই করে বললাম একটু ল্যাহার ছ্যাঁত শেখান, কিন্তু এ ছ্যাঁত বিদ্যা শেখাবেননা বলে পণ করেছেন, ব্যাপার না ভাইয়া, চালিয়ে যান, আছি তো পাশে পাশে কাছেপিঠে দৈনন্দিন নিরবয়াবে।
আপনি মটু/মডু, রূপবতী(ভাবি) ও গুণবতী (যা ইতোমধ্যে কিছুটা প্রকাশিত), ভাগ্যিস গুণিন নন, অদৃশ্য ফাঁকির পানিপড়া হলে মন্দ হত না, এক ফুঁ’য়ের পানি পানে লেখা শিখে যেতাম। আপনার অকৃপণ কৃপণতা জগৎ বিখ্যাত।
…………………………………………………………………………………………………………………………………………
হিমালয় দেখেছেন?
না,
বরফসকাল এভারেস্ট?
না,
উত্তাল সমুদ্দুর?
নাহ,
পদ্ম সরোবর বা সবুজের বনানী?
নাতো
মেঘাকাশের বিকেলসন্ধ্যা?
না না না না;
শুন্য শুন্যালয়(শুন্যাপুকোথাকার) কে দেখুন,
বন্ধ চোখে।
…………………………………………………………………………………………………………………………………………
শুন্য শুন্যালয়ের সোনেলা ভাবনা,
শিশিরের নেকাব তুলি আলতো হাতে, জানলায়।
ঈষৎ ভেজা শার্সিটার ওপাশে দিগন্তব্যাপী নীলাকাশে দুধেল বকপক্ষি নিখুতের বিন্যাস তোলে, খসে পড়া পালক পেছনে ফেলে,
ওরা পরিযায়ী নয়, বরফে,তুষারে, ঝড়ে, ঝঞ্ঝায় ও বেঁচে থাকে, বেঁচে থাকে গ্রীষ্মের ত্রিফলা শুষ্কতায়।
নীল-ওগরানো দিগন্তের পেলব হাওয়ায় মনোহর মেঘের বকুল, আমার সোনেলা,
বিনামূল্যে ক্রয়ে রাখি কোঁচড়ে তুলে, নুয়ে পড়া নীরবতায় নয়, সউল্লাস সশব্দ উচ্ছাসে;
নিষ্পত্র বিশীর্ণতায়ও বন্ধচোখ করে হেঁটে হেঁটে দৌড়ে আসি সদা সতেজ সবুজ তৃণের এই সোনেলায়,
যিঁনি আমায় সোনেলায় এনেছেন তাঁর প্রতি!! না, না , কৃতজ্ঞ হতে চাই না, কৃতজ্ঞতার ডালি নিয়ে ঘুরি ও না, সে এক বিরাট বোঝা,
আর, অকৃতজ্ঞতা আজন্ম, সেই তেঁদড় লেখকের প্রতি যে আমার লেখার শ্রীহীনতা ঘটিয়েই চলছে এখানে আসা অব্দি,
তার কচুগাছে মাকড়জাল সখ্যতা কামনা করি,
……………………………………………………………………………………………………………………………………..
আহারে, কল্পগাঁথার কী ছিরি!! আকাট মূর্খের পণ্ডপাণ্ডিত্যের ফুলঝুড়ি ছোটালাম।
হেসে-খেলে খেলে-হেসে, হৃদয় নেড়ে, হৃদয় বাগিয়ে, রাঙাচোখে নয়,
গোল গোল চোখে, রূপালী নক্ষত্রের দিশায়,
অতঃপর মাইল মাইল জুড়ে শুধুই বন্ধুত্বের নিপুন অবগুণ্ঠন,
যথা পূর্বং তথা পরং,
অধ্মের বেঢপ লেখাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিয়ে মুখের উপর বলে দিয়েছেন ‘লেখা ভাল হয়নি’, সাবাস এই তো চাই, নিজের লেখায় খামতি আছে, ছিল এবং থাকবেও। তাই বলে তাঁকে ঠোঁটকাটা ভাবিনি, বলিনি, ভালোই লেগেছে। অবশ্য একবার তাঁর লেখা বুঝিনি (মাথার উপ্রে দিয়ে গিয়েছিল) কিন্তু মন্তব্য করে ফেলেছিলাম, উররেবাস, আর যায় কোথায়, রেগে গিয়ে লেখা নামিয়ে নিলেন, অবশ্য চিরতরে নয়, কুল হয়ে আমাদের অনুরোধে আবার ফিরিয়ে ও এনেছেন, সে আর এক গপ্পো………………খুপ ডরাই!!
……………………………………………………………………………………………………………………………………………
থাকুন সোনেলার সাথে আমাদের ও সাথে নিয়ে, সোনেলা হয়েই।
শিকেয় তোলা প্রিয়’র যত্ন নেবেন!! সারাক্ষণের সারাবেলা,
…………………………………………………………………………………………………………………………………….
ত্রস্তব্যস্ত জীবন-স্পন্দনে চিড়িক দিয়ে ওঠা ভাব নেয়ার ভাব লুক্কায়িত রাখা ঠিক না (পাগলাইনাই কিন্তু),
যা লিখতে চাইলাম তা লেখা হলো না, তবে এটি দুই’য়ে (দোহন করে) আরও লিখে ফেলব এ ভাবনা থেকেই গেল!!!!
অলেখাটি নিয়ে মনের মধ্যে কুটিকুটি মোচড়ামুচড়ি সমেতই মুখে একটা কাজ-চালানো হাসি বজায় রাখলাম।
………………………………………………………………………………………………………………………………
সজীব (সক্ষম পুরুষ) যা ভাবেন তাই বলেন, তা তো দেখছি আমার থেকেও অনন্য।
যোগ্য মানুষকে যোগ্য সন্মান জানালেন এই লেখায়। শুন্য শুন্যালয় আর সোনেলা দুটিকে আর আলাদা করা যাবেনা কোন ভাবেই। আমার কাছে সোনেলার ব্লগার হিসেবে প্রথমে যে নামটি আসে তা শুন্য শুন্যালয়। শুন্য শুন্যালয় নামটি মনে আসার সাথে সাথেই চলে আসে সোনেলার নাম। কতটা একাগ্রতায় তিনি সোনেলায় ব্লগিং করেন তা ভাবতে অবাক লাগে। যে কোন পোষ্ট এবং পোষ্টের মন্তব্যও তিনি পড়েন। সমানে উৎসাহ দিয়ে যান সবাইকে। আমার মত চাল চুলোহীন একজন ব্লগারকে যে শ্নেহ উনি করেন, তা আমার কত জন্মের পুন্যের ফসল তা আমি জানিনা।
শুন্য শুন্যালয়ের সেঞ্চুরী পোষ্টের জন্য আন্তরিক শুভেচ্ছা
৮৪টি মন্তব্য
শুন্য শুন্যালয়
দেখুন, এভাবে আমাকে ভাগিয়ে দেয়া কিন্তু ঠিক হলোনা আপনার 🙁
সবাই যেইভাবে আমার দিকে এখন তাকাবে এইটা ভেবেই, আমি চললাম। আপনি একদম লোক ভালু না 🙁
লেখা পড়ে শেষ করতে পারিনি, নোটবুক নিয়ে টুকতে হবে, আগে নিয়ে আসি। ধুরছাই কলমটাও কাজ করছেনা।
আমি তো শাড়ি পরিনা, ওরনাও নাই। টিশার্ট পড়ি, এত ভালোবাসা রাখবো কোথায় দোস্ত?
ছাইরাছ হেলাল
কে আর কাকে ভাগায় বলুন! ভাগা-ভাগির আর উপায় নেই, যা আমারা ইতোমধ্যেই জেনে নিয়েছি।
অবশ্যই আমি ভালু লোক না, এ বানী আপনি ছাড়া আর কেউ এত্ত ভাল করে বলেই না।
পড়ুন পড়ুন, অনেক কিছুই যে বলতে হবে। কোন ছাড় এবারে দিচ্ছি না।
বড় বড় নিচ্ছিদ্র সাজিতে রাখতে শুরু করুণ, ছিটেফোঁটা ও যেন পড়ে না থাকে। ভাইয়া।
খসড়া
রাশি রাশি শুভেচ্ছা ও স্বগতম। শততম পোস্ট?! এই ভাগ্য হিংসে করার ভাগ্য। আরও লেখা চাই। যেন দ্রুত দুশতে যায়। এভাবে উত্তর উত্তর বৃদ্ধি।
ছাইরাছ হেলাল
আমিও আপনার মতই তার অত্যুজ্জ্বল সুখ-সমৃদ্ধি কামনা করতেই আছি।
অরুনি মায়া
আমার প্রিয় শুন্যাপু কোথাকার শতবর্ষে পদার্পণ করেছে, উহহ থুক্কু সেঞ্চুরি পূর্ণ করেছে। অভিনন্দন জানাচ্ছি তাকে। ব্লগ মহীয়সী তোমায় প্রাণঢালা শুভেচ্ছা -{@
এই আনন্দে একখান পার্টি চাই। কিন্তু দিবে কে তাই ভেবে পাচ্ছিনা ;?।
প্রিয় কবি আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ যোগ্যজনে উপযুক্ত সম্মান প্রদানের জন্য :)।
এভাবেই আপনজনের সাথে কদম মিলিয়ে এগিয়ে চলায় জীবনের সার্থকতা।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে 🙂 -{@
ছাইরাছ হেলাল
আপনার প্রাণঢালা প্রাণখোলা শুভেচ্ছা সে তো পেয়েই যাচ্ছে। দিন আরও বেশি বেশি,
আমার দোস্ত বলে কথা। ও আচ্ছা, আমরা এবার ব্লগ মহিয়সীকেও পেলাম, তলে তলে এত্ত দূর অব্দি চলে গেলেন না জানিয়ে!!
এ সম্মান তাঁর প্রাপ্য, যেমন সম্মান জানাচ্ছি খসড়া ভাইয়াকেও।
আপনি ই পার্টি দিয়ে ফেলুন, আমরা তো আমরাই।
অরুনি মায়া
তলের খবর না জানাই ভাল, শেষে তলিয়ে যেতে পারেন |
আমি বেকার মানুষ পার্টি কেমনে দিব | যদি একটু হেল্প করতেন 🙁 | আপনার খসড়া ভাইয়া কিন্তু আমার খসড়া আপু হয় :p
ছাইরাছ হেলাল
তলিয়ে আছি, তাই তলানোতে আর ভয় নেই।
হেল্প কোন ব্যাপার না, আমরা তো আমরাই।
আপনি বললেই হবে নাকি, সে আমাদের ভাইয়া।
ব্লগের সেই কুট্টি কাল থেকেই।
অন্তরা মিতু
অরুনিমা – “তলের খবর না জানাই ভাল, শেষে তলিয়ে যেতে পারেন”……… ব্যাপক দারুন কথা….. এখন থেকে সর্বত্র ব্যবহার করবো…
অরুনি মায়া
আচ্ছা অন্তরা আপু আমার এই কথাটি সকল তল সন্ধানী ব্যক্তির জন্য :p
সালমা আক্তার মনি
শততম লেখার জন্য আন্তরিক অভিনন্দন, যদিও আমার পড়া হয়নি। নিশ্চয় সামনের গুলো পড়বো।
ছাইরাছ হেলাল
পৌছে দিচ্ছি আপনার শুভেচ্ছা।
পড়ে নেবেন সময় করে মুল্যবান লেখাগুলো, যা আপনাকে সত্যি সত্যি আনন্দ দেবে।
শুন্য শুন্যালয়
আগাম না দিলেও, কিভাবে কিভাবে যেন আগাম টের পেয়েছি, এই অধমের অপারগতায় কৃতজ্ঞতার ডালি নিয়ে আমার দোস্ত ঠিক ঘুরে বেড়াচ্ছে, যদিও ছাইপাশ কিসব লিখে ভরে ফালাইছে। কইছিলাম, অল্পে আমার মন ভরেনা। আপনি এত কিপ্টুস?
গুপন কথাতো ফাঁশ করে দিলেন, তা ঘুষ গ্রহন না করলেও যুধিষ্ঠেরের শিষ্য ঘুষ সাধার অপরাধে আমাকে হেনস্থা করে ছাড়লো। এত্ত এত্ত প্রশংসা করলে সাথে এয়ার বেলুন দিতে হয় জানেন না বুঝি?
ইস্কুলে বুঝি আজকাল অন্তরে অন্তরে শেখানো হয়? রুটি যে আপনার খুব প্রিয় তা কিন্তু জানি, তাই ঘ্রাণ চারিধারেই পাবেন, কলিকাল, ফুলকাল, ফলকাল, সব কালেই।
আরো কিছু মোচড়ামুচড়ি করছে? আপনার তো দেখি লেখার ব্যামোতে ধরেছে। দিয়ে দিন, দিয়ে দিন। আমি মডু না হইলেও, মডুর সাথে তারের যোগাযোগ আছে, কইয়া দিছি, এই কবির জন্য টাইম ফিক্সড চইলবেনা। মডু কিঞ্চিত বাঁকা চোখে চাহিয়াছিল, আমার পালটা চাহনীতে রাজি হইয়াছে।
কচুগাছে মাকড়জাল সখ্যতা? হা হা পাগল, জিরাফ গাছের পাতা খেয়েটেয়ে একাকার করে ফেলবে, পড়ে থাকবে শুধু মাকড়শার জাল 😀
হিমালয়, এভারেস্ট কি কি সব যেন লিখেছেন, আমি এক চোখে দেখেছি। অনেক গুনের মধ্যে আমার লজ্জা পাবার গুনটা কিন্তু এখনো আছে।
ফাঁকেফূকে আমার বদনাম ও করেছেন, তা কিন্তু ঠিক ঠিক দেখছি। তবে উপঢৌকন এতটা সৃষ্টিশীল আর সৌন্দর্য্যের হলে আর কিছু কি চোখে পড়ে?
কৃতজ্ঞ, কৃতজ্ঞ দোস্ত। অনেক বেশি পেয়েছি, দেনেওয়ালাদের দরাজ দিল, আমি গ্রহনে কুন্ঠাহীন। -{@
ছাইরাছ হেলাল
কিপ্টুস বলার আর জায়গা রাখিনি, তাকিয়ে দেখুন বন্ধচোখে, বহু কিছু লিখে রেখেছি,
যখন তখন নামিয়ে ফেলব আপনার তোয়াক্কা না করেই, দেখি অপবাদ আপনি কী করে দেন!!
কেউ না শেখালে এমন ছাইপাশ ই খেতে হবে,
এবার থেকে গোপন কথা সত্যি সত্যি গোপন রাখতে হবে দেখছি, যা দিনকাল পড়ছে তাতে ঘরের শত্রু বিভীষণ,
তা দেখতেই পাচ্ছি। পরম যত্নে এই অক্ষম লেখকের লেখা আগাম ফাঁস! তা কিন্তু ঠিক না ঠিক না।
দেখুন শিব ঠাকুরের দেশের মানুষ মোরা, মিথ্যা-মিথ্যি বলি না, বলাতে ও পারবেন না।
তাই সত্য উজ্জ্বলতম হয়েই বেরুবে,
বিনা বেলুনেই কাফি!
আপনার সাধের ইস্কুল কী না কী শেখা-শিখি হয় তো আর কেউ দেখায় না, আকামা ছাত্র,
তবে সাউন্ড যা পাচ্ছি কানে এবং নাকে যে ঘ্রাণ তা তো অস্বীকার করতে পারি না!! ঠিক ও না, ঐ যে শিবের দেশের লুক আমরা!!
সত্য বললে তো লেখার ব্যামো বলবেন ই। ঐ যে আগেই বলেছি এখানে অনেক লেখা!
যাক আপনি মডু লাইনের লুক!! কৃপা দৃষ্টি রাখলেই স্বর্গ প্রাপ্তি নিশ্চিত।
আপনাকে লজ্জায় ফেলতে পারে এত্ত বড় বুকের পাটা কার আছে? শুধু নামখানা বলুন একবার, না – না ,
আমাকে না, আপনার মডুকে বললেই হপে, কুপোকাত নিশ্চিত।
এ অভয় আপানার আছে, তাও জানি।
তা এ দরাজ দিলওয়ালা কে উপহার নাইবা দিলেন!
নিদেন পক্ষে ভুয়া দূরবর্তী প্রতিশ্রুতি তো দিতেই পারেন।
এখনই অনেক পেয়েছি বলে থামিয়ে আপনি দিতেই পারেন্না।
শুন্য শুন্যালয়
আপনার এই পোস্টের উপহারের বিনিময়ে কোন কিছু দেবার সামর্থ আমার নেই ভাইয়া, ভূয়া প্রতিশ্রুতি নাইবা দিলাম।
রম্যের ঢঙ্গে, কবিতার স্নিগ্ধতায়, আর আপনার জটিল ঘোরের শব্দ সবকিছুই হাজির করেছেন এই লেখায়, আমার জন্য প্রাপ্তি এইটাই। আমি কিন্তু লেখার সমালোচনা পছন্দ করি, নির্ভয়ে করবেন এখন থেকে, পোস্টটা তুলেছিলাম অন্য কারনে, লেখা মনের মত হয়েছিল না। সে যাই হোক, অনেক অনেক কিছু লিখেছেন, হড়বড়িয়ে কিপ্টুস বলে ফেলেছি, এত আমার পাওনা না। চোখ খুলেই আজকাল কম দেখছি, চোখ বন্ধ করতে আর বলবেন না যেন। সব দেখলেই সমস্যা।
কৃতজ্ঞতার ডালি নিয়ে আমাকে এখন ঘুরতেই হচ্ছে, কিচ্ছু করার নেই। বলা হয়নি, অনেক অনেক ভাল লেগেছে লেখা, এর বেশি প্রকাশ করতে পারিনা। ভাল থাকবেন।
ছাইরাছ হেলাল
সামান্য সমর্থের মধ্য থেকে অতি প্রাপ্য সম্মান দেয়ার জোর চেষ্টা করেছি।
এ এমন কিছু না। হড়বড় করা ভাল না। মন্তব্যের উত্তর দেয়া খুব কঠিন।
আমিও এর বেশি প্রকাশ করতে পারি না। আপনিও ভাল থাকবেন।
শুভ্র রফিক
দারুন দারুন।অনেক অনেক ভাল লাগা রেখে গেলুম
ছাইরাছ হেলাল
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
রিমি রুম্মান
এতদিনে শততম পোস্ট ! আমি তো ভেবেছিলেম আমিই পিছিয়ে। এখন একটু ভাল লাগলো জেনে যে, আমার চেয়েও কেউ পিছিয়ে আছে পোস্ট এর দিক থেকে 😀
শুভেচ্ছা… -{@
ছাইরাছ হেলাল
আপনার মতই ভাবি, এত্ত দিনে!!, তিনি লেখেন কম,
এ কম সে কম নয়, সংখ্যায় কম কিন্তু ভারিক্কিতে মহা মহা কিছু।
শুভেচ্ছা পৌঁছে দিলাম।
শুন্য শুন্যালয়
আপু, দুঃখের কথা ক্যাম্নে বলি, পোস্টদাতা আর আমি একসাথে হাফ সেঞ্চুরি পিটাইছিলাম, আমি এখন শতক আর তিনি ১৩৯। 🙁
আপনার মত এমন করে আবেগ দিতে পারলে, ডাবল সেঞ্চুরি বানাই ফেলতাম, আপনি তো অনেক পিছিয়ে :p
থাংকু আপু 🙂
ছাইরাছ হেলাল
ভাববেন না, এবারে আপনি খরগোশ,
মোঃ মজিবর রহমান
খুব ভাল মানুষ।
ছাইরাছ হেলাল
আমিও আপনার মতই ভবে,
সে নিজেকে অন্য উচ্চতায় তুলে ধরেছে।
জিসান শা ইকরাম
আমার শততম পোস্টে কেউ একটি কাশিও দিলনা। লেখক গেবনটাই বৃথা মনে হইতাছে 🙁
হিংসিত হইছি…….
ছাইরাছ হেলাল
হিংসিত হয়ে লাভ নেই,
লেখা-লেখি কোন সহজ কাজ নয়, তবে ভালু ‘মস্টর’ পেলে কোন ব্যাপার না।
জিসান শা ইকরাম
আপনার ভাগ্য দেখে বেশ ইর্ষাও হচ্ছে। কত ভালো একজন মাষ্টার পেয়েছেন,যিনি অন্তরে অন্তরে গান গান ছাত্রের জন্য।
এমন মাষ্টার একজন আমারো লাগপে। খোঁজ দ্যা সার্চ চালাইতাছি 😀
ছাইরাছ হেলাল
আমাকে তিঁনি পড়াবেন না বলে পণ করে এক মহা অপদার্থ ছাত্রকে নিয়ে লেগে আছেন,
মেজাজ খুপ গরম, ব্যাপার না, চেষ্টা জারি রাখুন শিক্ষকই আপনাকে খুঁজে নেবে।
শুন্য শুন্যালয়
ব্রায়ান লারার সেঞ্চুরি দেখে কি হবে, ডাবল সেঞ্চুরি চাই। ইশ রে ভুল হয়ে গেল, আমার জন্য অপেক্ষা করেন নাই তাতে কি, আপনার জন্য আর কিছুদিন অপেক্ষা করলে সেঞ্চুরি এক সাথে হইতো, একজনের ১০০, আরেকজনের ২০০।
অহিংসা পরম ধর্ম, কে জানি শিখাইলো সেদিন। 🙂
জিসান শা ইকরাম
কে কার জন্য অপেক্ষা করে?
দুন্যইডা বরই কঠিন
কে কার?কার কে? 😀
ছাইরাছ হেলাল
কেউ ই কারো নয়!!
মৌনতা রিতু
অনেক অনেক শুভকামনা।যদিও হিংসা হচ্ছে!এই হিংসা বজায় থাকুক কয়েকশ লেখার জন্য।
আরও লেখা চাই।
ছাইরাছ হেলাল
হিংসাকে জয়যুক্ত করুণ লেখার ক্ষেত্রে, আমরা পাশেই আছি।
অবশ্যই লিখব,
অরুনি মায়া
ভাবছিলাম একখান খরগোশ দৌড় মারব,শুন্যাপুর আগেই সেঞ্চুরি করব | কিন্তু তা আর হলনা | ইশশ আরেকটু জোরে কেন যে দৌড়ালামনা 🙁
ছাইরাছ হেলাল
দেরি কেন দিয়ে ফেলুন, আপনি অবশ্যই পৌছুবেন।
আর আপনি তা পারবেন ও।
অরুনি মায়া
আমি ক্লান্ত হয়ে গাছের তলায় একটু বিশ্রাম নিতে নিতে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম | আর অমনি শুন্যাপু কচ্ছপ হয়ে ফার্স্ট হয়ে গেল 🙁 |
এর শোধ আমি নিবই | শুন্যাপুর আগে আমি 200 যদি না করেছি তো নামই বদলে ফেলব আজ বলে রাখলাম হুম :@ ^:^
ছাইরাছ হেলাল
জানা রইল আমাদের।
নাম পালটানো কিন্তু ঠিক হবে না।
শুন্য শুন্যালয়
মায়াপু ভেবেছ তোমাকে পছন্দ করি তোমার জন্য? তোমাকে পছন্দ করি তোমার নামের জন্য, তাই নাম বদলে দিলে প্রব্লেমই সমস্যা। 🙂 ঠিক আছে আমিও দেখে নেব, আমার আগে তোমার ২০০ করা কে থামাতে পারে। 🙂 শুরু করো খরগোশ।
ছাইরাছ হেলাল
গ্যালারীতে বসলাম,
জিসান শা ইকরাম
এ সন্মান, ভালবাসা তারই প্রাপ্য।
সোনেলা অন্ত প্রান তিনি। সোনেলাকেই নিজের ঠিকানা বানিয়েছেন। নিরলসভাবে লিখে চলেছেন, লেখাচ্ছেন অনেককেই। প্রতিটি লেখা মনযোগ নিয়ে পড়ে, লেখা উপযোগি মন্তব্য করেছেন। নিজ গুনে পাঠক শ্রেনী তৈরী করেছেন। স্বল্প প্রাপ্ত সময়ে সোনেলার জন্য আলাদা সময় তৈরী করে নিয়েছেন।
শততম পোষ্টের জন্য অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই শুন্য শুন্যালয়কে।
আপনাকেও ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোষ্ট দেয়ার জন্য।
ছাইরাছ হেলাল
তাঁর প্রাপ্য সম্মান এ লেখায় দিতে পারিনি বলে মনে করি।
তবে চেষ্টা থাকবে আগামী দিন গুলোতে তা পুষিয়ে দেয়ার।
অবশ্যই শুভেচ্ছা তাঁকে।
অনিকেত নন্দিনী
শুন্যাপুর শততম পোস্টের জন্য অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা। সেই সাথে পোস্টকারকেও সাধুবাদ এই পোস্টের জন্য।
পোস্টকারের মত আমিও তারে বহুত জ্বালাই। 😀
ব্যাপক হিংসিত ও আফসোসাহত। আহ্রে! ক্যান যে ১৭ মাস ডুব দিয়া আছিলাম। ;( ^:^
ছাইরাছ হেলাল
অভিনন্দন, সে পেতেই পারে, নিজ গুনে।
পোস্টকার আপনার অমূল্য সাধুবাদে ধন্য ভাবছে নিজেকে।
সে খুপ রাগী বলেই জানি, কেমনে কী জ্বালাতন করেন সে আপনাদের ব্যাপার!! আপনারা আপনারা কী না কে জানে!!
এবার থেকে নো ডুবা-ডুবি। মনে রাখবেন বেশি করে।
অনিকেত নন্দিনী
সামনে আসার আগেই তো লম্বা ডুব দিয়া ছিলাম। আগে জানলে কি আর এত্তু লম্বা ডুব দিতাম? এরহম লম্বা ডুব আরো দিমু? গেবনেও না।
ছাইরাছ হেলাল
ডুবাডুবি ভালু না।
অন্তরা মিতু
আপনার দৃষ্টিশক্তির পূর্ণ সুস্থতার উচ্ছ্বলতা, উজ্জ্বলতা, উছলে উপচে উঠছে আপনার লেখায়……..
লেখার বিষয় নিয়ে কথা বলার ধৃষ্টতা নেই…… শূণ্য আমার বরাবরই প্রিয়…
অনেকদিন পরে সোনেলায় এসে চমকের পর চমক…….. -{@
ছাইরাছ হেলাল
এতদিন পরে এসে এভাবে যতই বলুন না কেন তা মেনে নিতে পারি না।
আপনি ও না ভুলে গিয়ে আমাদের চমকে দিয়েছেন।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
অভিনন্দন! অভিনন্দন! এবং অভিনন্দন! -{@
উঁহু!!! পোস্টদাতাকে নয়, সোনেলা’য় শততম পোস্ট প্রদানকারীকে।
“শুন্য শুন্যালয়কে দেখুন”–বাক্যটা বেশ লেগেছে। :p
ছাইরাছ হেলাল
শততম পোস্ট প্রদানকারীকে অবশ্যই অভিনন্দন,
আমিও আপনার মতই পোস্টদাতাকে কিছুই দিচ্ছি না।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
ইলিয়াস মাসুদ
কিছু কিছু মানুষের হাতের লেখা দেখে যেমন মনে হয় প্রতিটা অক্ষর যেন আল্পনা করে আঁকা
আপনার লেখা গুলো ঠিক তেমন …….
প্রতিটা শব্দের ভেতরে শিশুর মত কোমল কোন প্রান লুকিয়ে আছে,ইচ্ছে করে অদরের হাত বুলিয়ে-দি
লেখা গুলোতে।
অনেক শুভেচ্ছা রইল শুন্য শুন্যালয় আপুকেও শত লেখা পুর্তিতে….
ছাইরাছ হেলাল
শুভেচ্ছা যথাস্থানে পৌঁছে দিলাম।
তাঁকে প্রাপ্য সম্মান দেয়ার চেষ্টা করলাম মাত্র, নিজের মত করে।
প্রশংসা করার জন্য ধন্যবাদ, যদিও একটু বেশি ই ক্রে ফেলেছেন বলে মনে হচ্ছে।
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপুকে নিয়ে লেখার জন্যে প্রথমেই আপনাকে ধন্যবাদ।
এমন একজন মানুষকে নিয়ে লেখার মতো প্রতিভা সকলের থাকেনা। আপনি সেই কাজটি করেছেন কবিভাই।
আর শুন্য আপুকে শুভেচ্ছা তার শততম পোষ্টের জন্যে।
ছাইরাছ হেলাল
আসলে প্রতিভা-ট্রতিভার কোন ব্যাপার না,
আপনি লিখলে হয়ত এর থেকে ঢের সুন্দর করে গুছিয়ে লিখতে পারতেন,
আপনার সাথে তার এক বিরাট সুগভীর সম্পর্ক।
এটি ঋণ স্বীকার মাত্র, অবশ্যই শুভেচ্ছা তাকে।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
নাসির সারওয়ার
শততম পোষ্ট! অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা! সাথে অনেকগুলো শুন্য স্থান ” “, ” “, … যা পুরন করতে আমি অক্ষম।
লেখকের কথার ভাঁজে কিছু যোগ করার সক্ষমতা আমার নাই। তবে শুন্যের অনেক মন্তব্যই যে এক একটা পোষ্ট, তা আমি জানি।
সোনলাকে অনেক আপন করে চলছেন, চালাচ্ছেন। আশাকরি থামবেনা এই পথচলা তার।
লেখককে এত্তু থাঙ্কু না কইলে বড়ই অন্যায় রইয়া যায়।
ছাইরাছ হেলাল
আমিও বলি কিছু শূন্যতা আমরা সত্যি সত্যিই পূরণে অক্ষম,
আপনি কবি মানুষ ইচ্ছে করলেই দু’চার লাইন যোগ ক্রে দেয়া কোন ব্যাপার না।
যাক, থাঙ্কু পাইয়া বেচইন হৃদয় শান্তি পাইল।
আমার যেন মনে হয় সোনেলাকে সে নিজের থেকেও আপন মনে করে।
ঘুমের ঘোরে কেটে যাওয়া অনন্ত পথ
অনেক শুভেচ্ছা রইলো।
আরো আরো পোস্ট দিয়ে ব্লগের পাতা ভরিয়ে তুলুন, সেই আশাই করি। -{@
ছাইরাছ হেলাল
আমরাও তাঁর লেখাস্রোতের অপেক্ষা করি,
আবু খায়ের আনিছ
কিভাবে কি হয়ে গেল, টেষ্ট ম্যাচ ভালোই খেলে আপু। এবার একটু ওয়ানডে স্টাইলে খেলা দেখতে চাই। ডাবল সেঞ্চুরি……… ত্রিপল সেঞ্চুরি…… আরো চাই, শুধু চাই আর চাই।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপুকে।
হেলাল ভাই, আপনাকে ও ধন্যবাদ। আপনিই এই লেখার যোগ্য লেখক।
ছাইরাছ হেলাল
আমরাও তার টেস্ট, ওয়ান ডে সহ টি-টুয়েন্টি চাই। চাই বেহিসাবের সেঞ্চুরি।
শুভেচ্ছা পাঠালাম তাঁকে।
আপনারা লিখলে এর থেকেও ভাল হত।
আবু খায়ের আনিছ
পুরান চাউলে ভাতে বাড়ে।
ছাইরাছ হেলাল
পোকা ও থাকে।
শুন্য শুন্যালয়
সবার কাছে অনেক কৃতজ্ঞ আমি। অনেক ধন্যবাদ আমাকে শুভেচ্ছা জানাবার জন্য। ইচ্ছে ছিল শততম পোস্ট সবাইকে উৎসর্গ করে, কৃতজ্ঞতা জানিয়ে কিছু লিখবো, কিন্তু ভোর আর সোনেলা দুটাই সমার্থক আমার কাছে। আবারো সবাইকে ধন্যবাদ আমাকে এতটা ভালোবাসা দেবার জন্য -{@
ছাইরাছ হেলাল
আপনার মূল্যবান হুটোপুটি!! শুভেচ্ছা সবার কাছে পৌছে দিলাম।
শুন্য শুন্যালয়
নাহ, অনেক সময় এখন, কি করবো ঠিক বুঝে উঠতে পারছিনা।
ছাইরাছ হেলাল
একশত এক নম্বরটি নামিয়ে ফেলুন।
আছে তো, আমরা তো আমরাই।
জিসান শা ইকরাম
লেখা যখন আছে, বাক্স আটকে না রেখে নামিয়ে দিন।
আমরা পড়ে ধন্য হই 😀 @শুন্য শুন্যালয়
ছাইরাছ হেলাল
আমিও তো হেই কথাই কই, ঝেরে দিন থলেতে যা আছে,
হস্তিমূর্খ পাঠকের হা পিত্যেশ বাড়িয়ে লাভ কী!
অপার্থিব
৫ বছর ব্লগিং করে যেখানে ত্রিশটা পোস্ট দিতে পারছি কিনা সন্দেহ সেখানে দুই বছরে একশ পোষ্ট!!! বিশাল অর্জন। অনেক ডেডিকেশন না হলে যেটা কখনোই সম্ভব নয়। অভিনন্দন…
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই অভিনন্দন তাকে।
ব্লগার সজীব
যোগ্য মানুষকে যোগ্য সন্মান জানালেন এই লেখায়। শুন্য শুন্যালয় আর সোনেলা দুটিকে আর আলাদা করা যাবেনা কোন ভাবেই। আমার কাছে সোনেলার ব্লগার হিসেবে প্রথমে যে নামটি আসে তা শুন্য শুন্যালয়। শুন্য শুন্যালয় নামটি মনে আসার সাথে সাথেই চলে আসে সোনেলার নাম। কতটা একাগ্রতায় তিনি সোনেলায় ব্লগিং করেন তা ভাবতে অবাক লাগে। যে কোন পোষ্ট এবং পোষ্টের মন্তব্যও তিনি পড়েন। সমানে উৎসাহ দিয়ে যান সবাইকে। আমার মত চাল চুলোহীন একজন ব্লগারকে যে শ্নেহ উনি করেন, তা আমার কত জন্মের পুন্যের ফসল তা আমি জানিনা।
শুন্য শুন্যালয়ের সেঞ্চুরী পোষ্টের জন্য আন্তরিক শুভেচ্ছা -{@
আর আপনি এত সুন্দর একটি পোষ্ট দিয়েছেন, এজন্যও আপনাকে ধন্যবাদ -{@
ছাইরাছ হেলাল
বাহ্ আপনি দেখছি আমার থেকেও ভাল করে আরও সুন্দর করেই বলছেন।
ঠিক আছে, আপনার মন্তব্যটি ও মূল লেখায় যুক্ত করে দিচ্ছি,
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
শততম পোষ্টের জন্য দিদিকে অভিনন্দন জানাই সাথে দীর্ঘজীবি কামনা করছি -{@
ছাইরাছ হেলাল
আমিও তার দীর্ঘজীবন কামনা করছি।
মেহেরী তাজ
পরীক্ষা দিয়ে খুব টায়ার্ড। এতো বড় পোষ্ট পড়তে তো মেলা সময় লাগবে। থাক চোখ বন্ধ করে শুধু শুন্য শুন্যালয় কেই দেখি। ও হ্যা চোখ বন্ধ করার আগে শুন্য আপু শততম পোষ্টের শুভেচ্ছা।
আমি চলে আসছিইইইইইইইই….. 😀
শুন্য শুন্যালয়
এইতো আমার পিচ্চি ভূত 🙂 পরীক্ষা আর দিসনা, দরকার হইলে পড়াশোনাই বাদ দিয়া দে। 😀
ছাইরাছ হেলাল
ল্যাহা পড়ার দরকারটা কি?
শিক্ষক যখন হাতের মুঠোয়!!
প্রশ্নপত্র সব ফাঁস!!
মেহেরী তাজ
হুম সেই রকমই ভাবছিলাম। ৩মার্চ এর মধ্যে এক্সাম শেষ না হলেও আমি আর এক্সাম হলে বসতাম না। :p
মেহেরী তাজ
লেহা পড়ার দরকার আছে সে আপনি বুগবেন না! ছেড়ে দেন! :p
এবার বলেন চোখের কি হাল?
ছাইরাছ হেলাল
ঠিক ঠিক, লেহা আর পড়ার দিকে না তাকানোই ভাল।
চোখের ভরসা এখন বিধাতা আর আপনাদের দুয়া।
ছাইরাছ হেলাল
মেলা দিন পর আইলেন!!
আমরাও শান্তি পাইলাম!!
সময় করে পড়ে নেবেন।
মেহেরী তাজ
হ্যা মেল্লা দিন আইলাম।
কে শান্তি পাইলো কে পাইলো না সে আমি জানি না। তবে আমি মেল্লা খুশি আবার আসতে পাইড়া! 😀
ছাইরাছ হেলাল
আপনার খুশিতে মোরাও খুশি।
তয় আমাগো খুশি আমরা আটকাইয়া রাখতে পারি নাই।
স্বপ্ন
শুন্য শুন্যালয় আপু সোনেলার আইকন। তার শততম পোষ্টের জন্য আপুকে অভিনন্দন আর আপনি এত সুন্দর একটি পোষ্ট দিয়েছেন, তাই আপনাকে শুভেচ্ছা -{@
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যি সে আইকনের আইকন,
তাঁকে অবশ্যই অনেক ধন্যবাদ।
তাকে গুধু যোগ্য সম্মান দেয়ার প্রচেষ্টা করেছি সাধ্যের মধ্যে থেকে।