
সময়ানুবর্তীতার গ্যাঁড়াকল (চাইলে ঘেরাটোপ পড়তে পারেন) পাশ কাটিয়ে এক এক করে পৌঁছে গেলাম শিল্পকলার ছাঁদন তলায়!! কী না কী লিখে ফেলি !!তালে বেতালে!!
আসলে জিসান সাহেব আগেই রেকি করে এ স্থানটি মিনিআড্ডাস্থল হিশেবে চিহ্নিত করে নিয়েছিলেন। আমরা সবাই উন্মুক্ত মঞ্চ-মত জায়গায় বসে পড়লাম, কিন্তু গোল বাঁধালো বসার প্লাস্টিক চেয়ার গুলো, সংখ্যা পর্যাপ্ততায় এ যাত্রা রক্ষা, অনেকগুলো চেয়ার পেছনের দিকটায় একই রকম ফাটা, খানিক গবেষণা হলো কী-করে এমনটি হলো, ফলাফল শূন্য।
এবারে আমাদের প্রিয় নাজমুল আহসান মুক্ত যিনি আমাদের কোন আড্ডাই শত ব্যস্ততার মোড়কের মাঝেও মিস করেননি/করেন-না প্রাণের টানে, কমদিন-তো হলো না আমরা আছি এই সোনেলায়, যুগলে এলেন, হাত তালি হবে, কথা ছিল খাওয়া-দাওয়া হবে, দেন-নি, খোটা দিতে ছাড়িনি প্রকাশ্যে, অবশ্য হ্যাপা ছিল ভাবতেই পারি, তা-না-হলে আমাদের দাওয়াত না দিয়ে মৃত্যুবরণ করতে পারেন-না তিনি, অবশ্য কথা দিয়েছেন হবে হবে অবশ্যই, যখন-ই আমরা বলব। হ্যাঁ, উনি ঘটনানুযায়ী মারা তো যান-নি-ই বেঁচে উঠেছেন প্রবল থেকে প্রবলতম ভাবে। ডাক্তারি এচাল নিয়ে টিং-টিংয়ে লিং-লিংয়ে আমাদের মুক্ত ভুরি গজিয়ে ফেলেছেন। হতেই পারে ডাক্তার-জীবন আনন্দপ্রদ, ভালবাসাপ্রদ, স্বাস্থ্যপ্রদ ও বটে। এক অর্থে পারফেক্ট ম্যাচ ভাবতে পারি (বাড়িয়ে না বলেই)।
গপসপ চলমান, এমন আনন্দ সম্মিলনে যেমন হয়, অনেকদিন পরে দেখা হলে। কেউ কেউ তখন-ও আসার অপেক্ষায় রেখেছেন আমাদের। এর-ই মধ্যে অবশ্য এক প্রবল দুষ্ট কোকিল কাকের বেশ ধরে আমাদের নিয়ে প্রায় মোক্ষম একটি ষড়যন্ত্র ফেঁদে ফেলেছিল প্রায়, যাক মানির মান কেউ না কেউ রক্ষা করেই।
মুক্ত যুগল একটি দৃষ্টি নন্দন পুটুলি বহন করছিলেন, একটু আগলে আগলেও রাখছিলেন, তা রাখুন, মূল্যবানের মূল্য রক্ষা করতেই হয়। ঘোষণা দিলেন আমাদের জন্য একটি সারপ্রাইজ আছে। জানতেও চাইলেন এখুনি সেটি নিতে চাই কী না, আমরা জানালাম অপেক্ষার কথা, সবাই তখন-ও এসে পৌঁছান-নি। তারপর এ-কথায় সে-কথায় কেটেছে সময়, কফি পর্ব চলমান থেকেছে, অবশ্য অন্য কিছু তখন পাওয়া যাচ্ছিল না।
শেষে এসে সে সারপ্রাইজের বিষয় এলো, আমি ভাবলাম এতো দেরি কেন!! নিশ্চয়ই অনেক অনেক চকলেট বিতরণ হবে, পুটলির যা আকার প্রকার!! মজাছে হবে মুখ পুড়ে চকো খাওয়া। হা হিতেস্মি, পুটুলি থেকে বের হলে এলো একটি সুরম্য ম্যাক-বুক!! আহা আহা আমার প্রিয় যন্তর মন্তর!! চকোর কষ্ট মুহূর্তেই নেই হয়ে গেল। আমার আনন্দ নয়নে (আনন্দে মনে মনে হাপুস ) দেখলাম সোনেলার নূতন ভার্সন। যা আমাদের ধারণায় ছিল না। বুড়ো সোনেলা নিয়ে আমরা নিয়মিত ভুগছিলাম। আনন্দাতিশয্য চেপে রেখে উচ্ছ্বসিত উচ্ছ্বাসে সামিল সবাই। সব থেকে অবাক আবিষ্কার মিসেস মুক্ত আমাদের এতো বড় শুভাকাঙ্ক্ষী তা এই-ই প্রথম জানলাম। নূতন সোনেলা তৈরিতে তার সু-পরামর্শ ও একান্ত সহযোগিতার নমুনা জানতে পেরে মনে কৃতজ্ঞতা পুরোটা জানানো হয়নি, সেই দায়বদ্ধতা এ ভাবেই সামান্য বলে-কয়ে নিজেকে মুক্ত করার বলম্বিত প্রয়াস মাত্র।
এক পর্যায়ে মুক্ত আমাদের ব্লগের রংবাহারি কোড গুলো দেখাল!
কী-না কী দেখিয়েছে আমি জানিনা, তবে এলিয়েনের আনাগোনা বলেই মনে হয়েছে।
কৃতজ্ঞতা, নাজমুল।
৩৫টি মন্তব্য
প্রহেলিকা
সোনেলা নতুন রূপে বেশ সেজেছে! আগের চেয়েও শতগুণ বেশি আকর্ষণীয়। ধন্যবাদ অবশ্যই।
কোকিলের ষড়যন্ত্র থেকে বেঁচে গিয়েছেন তাইলে। কীভাবে বাঁচলেন সেটা নিয়েও একটা লেখা নামানো যায়!
ছাইরাছ হেলাল
লেখা কুন ব্যাপার না!!
নামাতে মাথাটা একটু হট হট লাগে!!
বাইচ্চা গেছি বলে মনে হয় না, একটি কোকিলের আনাগোনা টের পাচ্ছি।
প্রহেলিকা
বলেন কি বলেন কি! দেরী করেন কেন তবে আর। কোকিলের কন্ঠ থেকে স্বর কে বর্ণ বানিয়ে লিখে ফেলুন কিছু।
পড়ার ঝোঁকে ধরেছে!
ছাইরাছ হেলাল
আমার-ও খুব ঝোক কিন্তু শেষ যে কেমনে করি সেটি-ই তো ঠিক হচ্ছে না।
যাক, স্বরবর্ণ আরও বানাতে বলেন-নি বলে রক্ষা।
প্রহেলিকা
আমি প্রথম হইছি!
ছাইরাছ হেলাল
আপনি সব সময়ের জন্যই প্রথম।
তা খালি মুখে আর কত বসিয়ে রাখবেন!
প্রহেলিকা
খাওয়া দাওয়া সব হবে। খাওয়া দাওয়া ছাড়া চলবে ক্যামনে! চিরতা বা মিষ্টি যাই হোক খাওয়াবো। দেশে ফিরছি শীঘ্রই!
ছাইরাছ হেলাল
ইস্, ঘ্রাণ পেতে শুরু করে দিছি, চিরতা-ও অরুচি নেই,
ও নিয়ে আপনি ভাব্বেন-না।
মনির হোসেন মমি
সত্যি বলতে কি সোনেলা মানে প্রেমে পড়ার মত একটি নাম একটি প্লাটফ্রম একটি পরিবার।এখানে যারাই আছেন যাদের কল্যায়ণে এ ব্লগটা এতোটা বছর চলে আসছে তারা সবাই নিঃসন্দেহে ভাল মনের মানুষ।আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ যারা আমাদের এতোটাকাল স্নেহ মমতায় মায়ার বন্ধনে রেখেছেন।বিশেষ করে ইঞ্জঃ এবং ডাঃ দম্পত্তির নিকট যারা কেবল মাত্র ভালবাসার বিনিময়ে এ প্লাটফ্রমটাকে আগলে রেখেছেন পরম মমতায়।তাদের জন্য রইল বিশেষ শুভ কামনা এবং অফুরন্ত আর্শীবাদ।
ছাইরাছ হেলাল
এখানে আমরা সামান্য কয়েকজন মাত্র!! তাও কী করে যে কেটে গেল/যাচ্ছে এতটা সময় টের-ই পেলাম না।
প্রাণের টান হয়ত একেই বলে, আপনাদের সবার কাছেই কৃতজ্ঞতা।
তৌহিদ
সোনেলার নতুন ভার্সন আসলেই দারুন হয়েছে। আর দাদা আপনার লেখাটিও কিন্তু জম্পেশ।
ধন্যবাদ সোনেলার দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত সকলকেই।
ছাইরাছ হেলাল
সোনেলা আসলেই দারুণ, নুতন রূপে।
লেখা নিয়ে সন্দিহান!! এমন লেখায় অনভ্যস্ততা আছে।
ধন্যবাদ দিলাম।
সাবিনা ইয়াসমিন
পড়ার পর মনে হচ্ছে জোর-বাঁচা বেঁচে গেছি। কফি-টফি খাওয়া আর ভাঙা চেয়ারের খোঁচা মারাত্তক ভাবে স্বরনীয় বানিয়ে রাখতো মিলন মেলার দিনক্ষন।
সত্যিটা শেষ পর্যন্ত নিজ মুখেই স্বীকার করে নিলেন মহারাজ ! ডাইনী বিদ্যা ত্যগ দিয়ে এখন কোকিল বিদ্যায় পি এইচ ডি করছেন বলে মনে হচ্ছে। কাকের বেশে কোকিল না কোকিলের ডাকে কাক ধরেছেন সেই রহস্য আপাতত জানতে চাচ্ছি না। সময় হলে সব রহস্যের জট এমনিতেই খুলে যায়।
নাজমুল আহসান মুক্তকে আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই। সুদর্শন এই নব-দম্পতির জন্যে অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো। সোনেলার প্রতিটি মানুষ কতটা সোনালী মনের অধিকারী তা বারবার প্রকাশিত হয় তাদের লেখায় ও কর্মে। সোনেলার সার্বিক সফলতা কামনা করি।
মিলন মেলার সুন্দর রিভিউ দেয়ার জন্যে আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ মহারাজ, ভালো থাকুন, শুভ কামনা অবিরত। ( ফুলের ইমো কল্পনা করে নিয়েন )
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা!! আপনি সবই জানতেন দেখছি!! সেতো বুঝতেই পারছি কেউ একটা এসেছিল বেশ-ভুষা পাল্টে!!
কাকস্য পরিবেদনা!! জট তো খুলেই ফেলেছেন, আমরাও তা দেখতে পাচ্ছি। না না, ও বিদ্যা ত্যাগ করিনি, টের পেয়ে যাবেন।
অবশ্যই তাদেরকে অনেক শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা।
ইমোতেও বখিলপনা!!
সাবিনা ইয়াসমিন
কোন ফুল পেলে খুশি হবেন তাতো জানি না, এই জন্যে ফুলের ইমো কল্পনায় দেখতে বলেছি। কল্পনাতে মানুষ প্রিয় ফুলটাকেই দেখে, আমি জানি।
ইয়ে,,,,,বখিলপনা মানে কি ?
ছাইরাছ হেলাল
হ্যা, হ্যা, আপনি সবজান্তা!!
ফুল তাও কাল্পনিক!! ভাবনাটি মন্দ না;
বখিল মানে হতে পাড়ে কৃপণ, কিপ্টে, হাড়কেপ্পন এমন আর কী।
ইফতি হাবিব (অভিন)
ভালো লাগলো
ছাইরাছ হেলাল
ধন্যবাদ আপনাকে।
মাহমুদ আল মেহেদী
নুতন ভার্সন ও আপনার বর্ননা মিলে চমৎকার।
ছাইরাছ হেলাল
ভার্সন চমৎকার এটুকু যথার্থ, বর্ণনাটুকু বাদে।
ভাল থাকবেন।
জিসান শা ইকরাম
মুক্তোর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের ভাষা আমার জানা নেই। সেই প্রথম থেকে নিজের অজ্ঞতার জন্য মুক্তোকে যখন তখন ফোন করে ব্লগের সমস্যার কথা জানাই আমি, মুক্ত হাসি মনে অবলিলায় তার সমাধান করে দেয়। মুক্ত আছে বলেই নিশ্চিন্ত, নির্ভার থাকি।
একটি সাইট নির্মানের পরে নির্মাতা এর চাবি বুঝিয়ে দিয়ে দায়িত্ব শেষ করেন, মুক্তও তা দিয়েছিল আমাকে। কিন্তু তা সংরক্ষনের তাগিদই আমি অনুভব করিনি আমি। মুক্ত আছে, আমার এসব সংরক্ষন করতে হবে কেনো, এই চিন্তা আমার ভিতরে। আমার শ্নেহ, নির্ভরতা, বিশ্বাস মুক্ত ঠিকই উপলব্দি করতে পারে।
সোনেলার নতুন ভার্সন নিয়ে কাজ করছে, তাতে মুক্ত ও তার স্ত্রী দুজনেই কঠোর পরিশ্রম করছে, এসব দেখা এবং জানার পরে হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম। সত্যিই এটি অনেক বড় সারপ্রাইজ ছিল। একজন হবু ডাক্তার হয়েও সোনেলার প্রতি ভালোবাসার টানে মুক্তর স্ত্রী যে শ্রম দিয়েছে নতুন ভার্সনের জন্য, তা অকল্পনীয়। গভীর ভালোবাসা না থাকলে এটি সম্ভব না।
আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা এই যুগলের প্রতি।
ছাইরাছ হেলাল
আসলে লিখে বা বলে কৃতজ্ঞতা জানানো যায় কী-না বা জানানো হয় কী-না তা জানি না।
দায়বদ্ধতা থেকে লেখালেখি করলাম, এর বেশি কিছু না।
থাকুক তারা অপার আনন্দে, এ কামনা-ই করি।
শুন্য শুন্যালয়
তাল বেতাল হারায়নি তাতো বুঝতে পারছি, আকার জুড়ে গেলেই কাজ হয়ে যেতো।
সদ্যই একটা প্লাস্টিক চেয়ারের সার্জারির ছবি দেখেছি, পারলে আপনার লেখায় জুড়ে দিতাম। বিনা পার্মিশনে অই ঝুঁকি নিচ্ছিনা, কখন কোন ছদ্মবেশ ধারন করেন ঠিক নেই।
এলিয়েনের আনাগোনায় সোনেলা ঝলমলিয়ে উঠেছে, তবে সোনেলার এলিয়েন দেখেও ভয় পেয়েছে কিনা বোঝা যাচ্ছেনা।
নাজমুল এবং ডাক্তার বউকে শুভেচ্ছা অসংখ্য।
টাইমলি টাইমলি আর কিছু থাকলে ঝেড়ে ফেলুন, নইলে পাস করুন।
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকে নিখাদ পারমিশন দেয়াই আছে, সংযোজন, বিয়োজন থেকে লোপাট/হাপিস পর্যন্ত!!
ব্যাবহার করুন, ভাইয়া। ঝলমল যে করছে তাতে সামান্য-ও সন্দেহ নেই, তবে কেমতে কী তা জানলেও আপনার নিষেধাজ্ঞার জন্য বলতে পারছি না।
অবশ্যই তাঁদের শুভেচ্ছা।
অভাজন আদেশানুযায়ী ঝেড়ে ফেলেছে এবং পাস-ও করেছে!!
অতএব দৃশ্যমান করে বাধিত করুন।
ইঞ্জা
নাজমুল সোনেলার জন্য যা করেছে তা শুধু তার ভালোবাসার স্থান থেকে করেছে, তার জীবনসঙ্গিনীও তেমনি, তাদের ভালোবাসা দেখেছি সোনেলার জন্য, তাদের উৎসাহ দেখে আমরা সবাই উদ্দীপি।
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই আমরা সবাই কৃতজ্ঞ যুগলের প্রতি।
ইঞ্জা
😍😍
ছাইরাছ হেলাল
বুঝলাম!
নাজমুল আহসান
এই লেখার বিষয়বস্তু কি আমি (আর আমার বউ) নাকি? হায় হায়! কী সব্বনেশে কথা!
আমি নিয়মিত ব্লগিং না করলেও সোনেলার প্রতি একটা টান অনুভব করি। ঠিক কেন এই টানটা অনুভব করি, সেটা ব্যাখ্যা করা কিছুটা মুশকিল। পেশাদারিত্বের খাতিরে ভার্চুয়াল আর বাস্তবজগত মিলে অনেকগুলো কম্যুনিটির সাথে যোগাযোগ রাখতে হয়। সোনেলার সেগুলোর মধ্যে অন্যতম সেরা একটা কম্যুনিটি, এটা নিঃসন্দেহে বলা যায়।
গত কয়েক বছরে কতো হাতি-ঘোড়া এলো গেল। দেশোদ্ধারের সাইরেন বাজিয়ে কতো ব্লগ চালু হল, কিছুদিন তোড়জোড় করে সব বন্ধ হয়ে গেছে। আমার ধারণা, এ্যাকটিভ ব্লগ বলতে যা বোঝায়, সোনেলাই এখন একমাত্র এরকম ব্লগ।
এরকম কিছুর পিছনে আমার সময় আর শ্রম ব্যয় করতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করছি।
সোনেলা বেঁচে থাকুক হাজার বছর।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি, আপনি কী-না, আপনারা, আপনারা কী-না, সে প্রশ্ন আপনি করতেই পারেন, করুন;
তবে আপনাদের নিয়ে আর কিছু বলতে পারছি না, তবে এটুকু আপনার সাথে আপনার মত করেই বলছি,
সোনেলা বেঁচে-বর্তে থাকুক হাজার বছর।
ইঞ্জা
শুভেচ্ছা 😍😍
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই।
ইঞ্জা
😆
রিতু জাহান
প্রথমেই এ যুগলের জন্য ভালবাসা অফুরন্ত।
আমাদের সোনেলাকে নতুন যৌবনে পিরে পেয়ে সত্যিই আনন্দিত আমরা। নতুন চোখে নতুনরূপে সোনেলাকে দেখছি।
চকোস টকোস কিছু পাইলে দিয়েন।
ছাইরাছ হেলাল
তাদেরকে ভালোবাসা জানানোর ভাষা নেই। সত্যিই দারুণ কাজ তারা করেছে।
খালি চকো না, আরও বেশি কিছু হবে, আপনাকে না দিয়ে কী হয়!