ভোর
আমাকে এক ঝুড়ি শব্দ এনে দাও তোমাকে প্রকাশের। লটারির মতো করে এক একটা শব্দ তুলে এনে উড়িয়ে দেব বাতাসে, ঘুরপাক খেতে খেতে পাখির পালকের মতো, জ্যামিতিক ছন্দে তোমার শব্দসাজ দেখবো। কিংবা শব্দের পাজেলে এলোমেলো সাজাবো তোমাকে। সুবিন্যস্ত করার ব্যর্থ প্রয়াসে বলবো, ভোর তুমি ততোটা সহজ নও, যতোটা তোমাকে দেখি। কতোটা লুকিয়ে রাখো চঞ্চল ফোয়ারা?
আমি ভোরের বুকে কুণ্ডলী পাকিয়ে রাখা আলোর মিছিলে খুঁজে ফিরি নিজেকে, যেমন করে এক একটা পাপড়ি দিয়ে আগলে রাখে ফুল তার ভেতরের নিউক্লিয়াস রেনু, যেমন পাখির প্রাণে বিশ্ব রাক্ষসীর প্রাণ।
কি হয়েছে তোমার? প্রশ্ন শুনে তাকিয়ে দেখি ভোরকে। স্থির ভোরের চোখে মনের এফোঁড় ওফোঁড় যেন। প্রশ্ন এড়িয়ে বলি, দেখো বরফ হয়ে গেছে সব, গাছের পাতা, চোখের পাতা, কাঁচের পানি, ভোরের আলো, হৃদকুঠুরি… ভোর বললো, এ হচ্ছে স্পেশাল ইফেক্ট তোমার জন্য।
ভোর আমার হাতের আঙ্গুল ছুঁয়ে বলে, তুমি প্রাচীর বিহীন আকাশে উড়ে বেরাও, ভরদুপুরে দেখো একা প্রাচীন বৃক্ষ, ছায়াগুলো ছোট হতে হতে মিলিয়ে যাওয়া। সন্ধ্যার রঙের পালাবদল, কিচিরমিচির বাচ্চাদের, পাখিদের শৈশবের ঘরে ফেরা, রাতে নেমে আসা রাতের জীবন। ধেয়ে আসা সাইক্লোন এ ধ্বংস দেখো। তুমি পরিবর্তন দেখো সময়ের।
ফিরে এসো আবার তুমি ভোরের হয়ে… এমন উদার করে ভালোবাসতে জানে ক’জনা?
জমাট বরফ হৃদয়ে ম্যাজিক ওয়ার্ল্ডে রয়ে যায় টলটলে শিশিরের ভোর, আমার ভোর…
সোনেলায় প্রথম
একাউন্ট করে কয়েকদিন ঘুরেফিরে সবার লেখা পড়লাম। তারপর অনেকদিন আর এ মুখো হইনি, এমন করে লেখা যে আমার পক্ষে কখনোই সম্ভব না। তারপর সাহস করে একদিন লিখেই ফেললাম আজকের দিনে, “পৃথিবী”। লেখা এবিসিডি সম্প্রদায়ের কিন্তু মন্তব্য আর অনুপ্রেরণা! !!! আর যেতে পারিনি। যে যাই পারে তাই নাহয় করবে। পড়তে শুরু করলাম। কতো মানুষ, কতো ভিন্ন ভিন্ন চিন্তা তাদের লেখায় এনে জড়ো করছে। একটা লেখার পেছনে কতোটা ভাবনা আর সময় দিতে হয়, তা আমার মতো অলেখকরা ভালোই জানি। আমার একটু পড়ায়, মন্তব্যে উৎসাহ পেলে তার আনন্দের ভাগ আমিওতো কিছুটা পাবো।
সোনেলার কাছে আমি ঋণী।এখানে আসাটা আমার আরেকটা জন্মই বলা যায়। এই শুন্যকে শুধুই সোনেলা জানে। যে ভালবাসা সবার কাছে পেয়েছি, তার জন্য অভ্যাস খারাপ হয়ে গেলে আমার কি দোষ, পেতেই চাইবো আরো আরো।
বনলতা দি’র মতো করে কখনও লিখতে পারবো না, তাই তার কাছ থেকেই লেখাটুকু নিলাম…
এন্তার গাল-গল্প হয়,ঝাঁক বাঁধা হুল্লোড় হুলাহুলি হাসি-ঠাট্টার ছলে হয় হৃষ্ট হৃদ্যতা।জিন চাপানো সময়ের ঝানু তাগড়া ঘোড়ায় চেপে চলে যাব যে যার গন্তব্যে,ভেজা চোখে আর রোরুদ্যমান মুখে পেছন ফিরে তাকাতে তাকাতে।জাতিস্মর হয়ে আবার হবে জম্পেশ আড্ডা কোন না কোন দিনে কোথাও না কোথাও।
সোনেলার সবার জন্য আমার সমস্ত ভালোবাসা টুকু রইলো।
৪০টি মন্তব্য
ছাইরাছ হেলাল
আপনাদের লেখায় তো হুটহাট মন্তব্য করা যায় না , আবার যখন দু’টি লেখা ।
থাকুক ঝুলে চোখের সামনে । আলোটুকু সামলে নিয়ে লিখতে হবে সময় করে ।
একই দিনে দু’টি লেখা হজম করা বেশ কষ্টের । সবই হচ্ছে যোগসাজোশে তা দেখতেই পাচ্ছি ।
শুন্য শুন্যালয়
হ্যাঁ আমাদের যোগসাজশ আছে 🙂
যাখুশি লিখে ফেলুন, পঁচা হইছে বললেও আমরা কিছু মনে করবোনা।
জিসান শা ইকরাম
সোনেলায় বর্ষপুর্তিতে অভিনন্দন -{@
বরফ এবং শিশিরের মাঝে পাতার ছবি দুটোর দিকে আপাতত তাকিয়ে থাকি কিছুক্ষন ।
শুন্য শুন্যালয়
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
তাকিয়ে থাকুন, ছবিদুটো আমার পছন্দের। লেখার সাথে মিলিয়ে ছবি খুঁজতে হয়। আমি ছবি তিনটি মিলিয়ে লিখেছি আজ। নিচের ছবিটি ফুলের পাপড়ি সরিয়ে ভেতর থেকে নিয়েছি।
মা মাটি দেশ
কি কারনে এমন সুন্দর করে সোনেলাকে লেখা !হয়তো বেশী সোনেলায় ডুবে গেছেন বলে নতুবা আর কিছু কারন…….।আমিও যখন কিছু লেখবার চেষ্টা করি নাম বলব না কোন এক দুই নামজাদা ব্লগে অবাক হই তাদের মন্তব্য দেখে কেমন যেন বস্তির নোংরা ভাষায় উত্তর প্রতিত্তোর।ফেবুকে এক দিন শিপু ভাইয়ের আমন্ত্রন পাই সোনেলায় লিখতে শুরু করি আজ অব্দি আছি পরিবারের মতন।আপনি, লীলাবতী,বনলতা,স্বপ্ন,এই মেঘ এই রোদ্দুর ছবি আপু,রিমি আপু আরো অনেক ভাইয়েরা ব্লগটাকে স্বর্গ বানিয়ে রেখেছেন। -{@ (y)
শুন্য শুন্যালয়
সোনেলায় ডুবেছি, এটা পুরনো। একটি বছর পার করে দিলাম সোনেলায় আপনাদের সবার সাথে। আপনার মতো করে সেঞ্চুরী পোস্ট দেয়া উদযাপন করতে আমার আরো বছর কএক লেগে যাবে। তাই বর্ষপূর্তি 🙂
ভালো থাকবেন।
ওয়ালিনা চৌধুরী অভি
আপনার ভোর দেখায় তো মুগ্ধ হয়ে গেলাম শুন্য শুন্যালয়। এমন ভোর তো পাওয়াই দুস্কর আজকাল। পাওয়ার কোন সর্টকাট সিষ্টেম থাকলে জানিয়েন তো :p আপনার আর আপনার ভোরের জন্য এত্তগুলো ভালোবাসা (3
সোনেলার সোনালি মেয়ে হয়ে উজ্জ্বলতা দিন সবাইকে । আপানার জন্যও ভালোবাসা (3
শুন্য শুন্যালয়
আপনাকেও অনেক ভালোবাসা আপু। শর্টকাট সিস্টেম কি বলছেন? এই একটু লিখতেই কতো বছর লাগিয়ে দিলাম জানেন? আপনি চাইলে অনেক সুন্দর করেই দেখতে পারবেন জানি আমি। দেখেনও হয়তো কিন্তু বলেননা।
নুসরাত মৌরিন
খুব সুন্দর।
লিখতে থাকুন…।প্রতিদিনের ভোর গুলো এভাবেই অনন্য করে তুলুন।বুভুক্ষের মত এমন সুন্দর সুন্দর লেখার অপেক্ষায় থাকব…।
🙂
শুন্য শুন্যালয়
আমিও যে অপেক্ষা করি আপনার লেখার।
পড়েছেন বলে খুশি হয়েছি খুব।
বনলতা সেন
আপনার ভোর! আপনার কাছেই ফিরে এসেছে দেখছি । ভালোই হলো , নিশ্চিন্ত পোতাশ্রয় পেল যে যার মত ।
ভোরের ভেতরে লুকানো সময় সম্ভার দেখছেন , দেখতে দেখতেই বরফ গলে ঝর্ণা হয়ে বয়ে যাচ্ছে । আর কী চাই ?
ভোর থাকুক উজ্জ্বল হয়ে হৃদয়ের গভীরে এই কামনাই করি ।
কেউ কেউ কথা দিয়ে কথা রাখে , আজ এই ১৬ তে ।
‘যে যা পারে সে তাই করবে ‘ আমি এই মন্ত্র ভেজে খেয়ে চালিয়া যাচ্ছি । কিন্তু আপনার মত হচ্ছে কই!
ল্যাকা ভালু হয় নাই ।
শুন্য শুন্যালয়
ইশ কে বলেছে লেখা ভালো হয়নি? নিজের লেখার বিচারক হিসেবে আপনি জিরো।
ভোর লেখার জন্য আমি এখনই শব্দ খুঁজি, জানিনা সিরিজ ধরে রাখতে পারবো কিনা। আপনার লেখার অপেক্ষায় থাকাই এখন একটা কাজ।
ব্লগ সঞ্চালক
সোনেলায় আপনার প্রথম বর্ষপুর্তিতে অভিনন্দন।
শুভ ব্লগিং -{@
শুন্য শুন্যালয়
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। পাশেই আছি।
মেঘাচ্ছন্ন মেঘকুমারী
কেমন করে এমন ভোর দেখেন আপু ? কেমন করে ভোরের ছোয়ায় বরফ হয়ে যায় মুক্তো কনার মত শিশির বিন্দু। এমন ভোর কোথাও কি আছে ? আপনার লেখা গুলো পড়তে হবে। কেমন করে শব্দের মালা গেঁথে এমন ভোরকে সৃষ্টি করেন, জানার বৃথা চেষ্টা না হয় করেই দেখি 🙂 অভিনন্দন আপনাকে -{@ (3
শুন্য শুন্যালয়
এমন ভোর আছে কোথাও না কোথাও। আমি তেমন করে লিখতে পারিনা আপু, একটা জায়গাতেই বন্দী হয়ে আছি। বনলতা দির লেখা পড়বেন, অনেক ভেরিয়েশন ভাবনায় লেখায়।
আর আপনার লেখা পড়ার ও সুযোগ দিতে হবে। ভালো থাকবেন।
বনলতা সেন
কিছু কিছু শব্দেরা দেখি চলে এসেছে । ভোরের ভাগ কিন্তু আমাদেরও আছে মনে থাকে যেন ।
না না , ভোরের ছুটে যাওয়ার সব রাস্তা বন্ধ । উপায় নেই যে তার । জড়িয়ে ফেলে জড়িয়ে গেছে গভীর জলে ।
দেখি আবার কোন ভাব-ভালোবাসার কায়দা করতে পারি কী না ।
শুন্য শুন্যালয়
জড়িয়ে ফেলে জড়িয়ে গেছে গভীর জলে । হি হি।
আমার ভোরের ভাগ কাওকে দেবোনা ইশ। আপনি আপনার ভোরকে নিয়ে লিখুন হুম 🙂
তবে আমাকে রেখে আপনার লেখার প্রেমে না পড়লেই হয়। পালাতে চাইলেই দিচ্ছে কে ?
লীলাবতী
প্রথমে আমাকে এক ঝুড়ি শব্দ দিন এই লেখা সম্পর্কে কিছু বলার জন্য 🙂 বছর পুর্তির অভিনন্দন জানাচ্ছি শব্দ বাদেই।
শুন্য শুন্যালয়
আপনি অনেক দুস্টু লীলাবতী দি। আচ্ছা ভোরের কাছে আপনার জন্যেও একটু শব্দ চাইবো। 🙂
ধন্যবাদ ধন্যবাদ। -{@
ছাইরাছ হেলাল
আমাকে এক ঝুড়ি ভাব দেও । আমি যেন ভোর তোমার সাথে ভাবের আদান-প্রদান করতে পারি ।না, লটারি করার সাধ্য আমার নেই ছি না যা কোন কালেই ; ছিটে ফোঁটা ভাবের সামান্য ভাব হলেই এবারে বর্তে যাব ।দেখে নিও , একটুও গাইগুই করব না ,কথা দিচ্ছি ।এই দেখ , আমি আমি অন্য দিকে মুখ দিয়ে রইলাম , অলক্ষে ছুড়ে দিলেও তুলে নেব মুক্তো ভেবে ।
লেখালেখি সহজ নয় মোটেই , অন্যের ভাব চুরি করা উচিৎ নয় মোটেই ।
ভোর তুমি মুখপোড়া ,চুলোয় যাও এবারে ।
আপনারা এক কাজ করলে পারেন , দু’জনে মিলে একটি লেখা লিখতে পারেন , বা রোজ একটি করে লেখা দিতে পারেন যে কোন এক জন । আমাদের আর লেখার ঝামেলায় যেতে হয় না ।
এত ভাল লেখা ঠিক না । অন্যদের কথাও ভাবা উচিৎ , যারা লিখতে পারে না । (যেমন আমি স্বয়ং)
শুন্য শুন্যালয়
হা হা হা, আপনার আপনার ভাব আমার ব্যপক মজা লেগেছে। মুখপোড়া ভোর চুলোয় যাও, তোমার পিন্ডি চটকানো হচ্ছে, জলদি কিছু ভাব দাও ছাইরাছ ভাইয়াকে।
হ্যাঁ হ্যাঁ আপনার আইডিয়া মতো কিছুটা এগিয়েছি। তার লেখা আমারটার সাথে জোড়া দিয়ে দিয়েছি।
লেখার ঝামেলা যে দিব্বি এড়িয়ে যাচ্ছেন, তা দেখতেই পাচ্ছি। লিখতে পারুওরা আজকাল এমন করেই আমাদের বলে যাচ্ছে, গায়ে অবশ্য লাগাচ্ছিনা।
দেখি শুধু নীরবতা কতোদিন চলে ।
প্রজন্ম ৭১
আপনার ভোরকে উপলব্দি করার চেষ্টা করলাম। কিছুটা পেরেছি কিছুটা পারিনি। আসলে সম্পুর্ন মনে হয় কখনোই পারবো না । দিন দিন নিজকে নিজেই অতিক্রম করে যাচ্ছেন ।
এক বছর হয়ে গেলো আপনার ! মনে হয় এইত সেদিন এলেন সোনেলায়। এসে সোনেলার ধমনীতে মিশে গিয়েছেন আপু। আমাদের সবাইকে উৎসাহ দিয়েছেন ক্লান্তিহীন ভাবে। অভিনন্দন প্রিয় শুন্য শুন্যালয় আপু।
শুন্য শুন্যালয়
সম্পূর্ণ করে কি আমিই বলতে পারবো কোনদিন? উপলব্ধি করার চেস্টা করেছেন তাতেই আমি অনেক খুশি।
আমার কিন্তু মনে হয় আমি অনেকদিন ধরেই সোনেলায় আছি। থাকার চেস্টা থাকবে আপ্রান ।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। -{@
জিসান শা ইকরাম
” আমি ভোরের বুকে কুণ্ডলী পাকিয়ে রাখা আলোর মিছিলে খুঁজে ফিরি নিজেকে, যেমন করে এক একটা পাপড়ি দিয়ে আগলে রাখে ফুল তার ভেতরের নিউক্লিয়াস রেনু, যেমন পাখির প্রাণে বিশ্ব রাক্ষসীর প্রাণ। ” — এভাবেই থাকুন ভোরের কাছে ।
আপনার পৃথিবী আজ আবার দেখে আসলাম।
শুন্য শুন্যালয়
এভাবেই চেস্টা করে যাবো ভাইয়া।
পৃথিবী টা দেখে আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ, কতো উৎসাহ দিয়েছিলেন আজো আছে সাথে।
ভালো থাকবেন নিরন্তর।
জসীম উদ্দীন মুহম্মদ
অসাধারন পোস্ট —— আন্তরিক ভালোবাসা রইল !! -{@ -{@ -{@ -{@ -{@
শুন্য শুন্যালয়
আপনার জন্যও রইলো অনেক শুভেচ্ছা। -{@
ব্লগার সজীব
এমন ভোর দেখেন কিভাবে ? এমনি করে দেখার চোখ নেই আমার, মস্তিস্কে নেই শব্দ। আমার ভোর টা অতি সাধারন। পুরানো ফ্যানের ঘটর ঘটর শব্দ, কাজের বুয়ার ছেলের চিৎকার, ট্রাকের শব্দের মাঝে ভোর হয়। অবশ্য দূরে পাখির ডাকও থাকে 🙂
শুন্য শুন্যালয়
পুরানো ফ্যানের ঘটর ঘটর শব্দ, কাজের বুয়ার ছেলের চিৎকার, ট্রাকের শব্দের মাঝে ভোর হয়।
এমন করেও তো ভোরকে প্রকাশ করা যায়। আপনার মস্তিস্কের খবর আমাদের সবার জানা হয়ে গেছে কিন্তু।
অইযে দূরে পাখির ডাক শুনতে পান, চাইলে সেও একটা আস্ত ভোর আনতে পারে। চাইলেই হবে, দেখুন না একবার।
ব্লগার সজীব
সোনেলায় আপনার এক বছর হয়ে গেলো? দিনগুলো কত দ্রুত চলে যায়। অভিনন্দন আপনাকে -{@ । পৃথিবী পোষ্ট দিয়ে সোনেলাকেই একটি ছোট পৃথিবী বানিয়ে নিলেন নিজের কাছে। উৎসাহ আপনিই মনে হয় সবাইকে বেশী দিয়েছেন।
তবে একটি কথা আপনি চেপে গিয়েছেন, সোনেলায় না আসলে ব্লগার সজীবের মত মহা গিয়ানী ব্লগারের সাথে পরিচিত হয়ে নিজকে ধন্য করেছেন :p :p :p
শুন্য শুন্যালয়
আমি সত্যি ধন্য ব্লগার সজীবের মন্তব্য পাই নিয়মিত। বলেছি না, যত্ন করে মন্তব্য রেখে দিয়েছি আপনার 🙂
হ্যাঁ সোনেলাই এখন আমার একটি পৃথিবী। সুন্দর এই মন্তব্যটির জন্য আপনাকে অনেকগুলো ফুল দিচ্ছি, সিম্বল নয়, দেখুন ফুলের ঘ্রানও আছে। 🙂
স্বপ্ন নীলা
এত সুন্দর করে উপস্থাপন — আমি খুবই কম দেখেছি — এক কথায় অসাধারণ — আমি মুগ্ধ
শুন্য শুন্যালয়
আপনি খুব ভালো একটি আপু, তাই আপনার কাছে ভালো লেগেছে।
অনেক ধন্যবাদ আপুটা।
আদিব আদ্নান
বাপ্রে ! আপনারা দেখেন কী করে ? চোখের পাতা উল্টিয়ে মনে হয় । বিশেষ কোন চশমা আছে নাকি ?
কোথায় পাওয়া যায় ? কত ভোর এল গেল ও পাশ কাটিয়ে কিছুই মালুম হল না । আর আপনারা কই সব দেখেন লেখেন ।
শর্টকাট দেখার কোন কায়দা থাকলে জলদি বলে ফেলুন ।
আপানার আর এক জনের কথা কিছু বলতে চাই না । খুব কঠিন কঠিন লাগে । অবশ্য বলে দিলে কিছু বুঝতে পারি ।
আপনাকে শুভেচ্ছা জানাতে ভুল করতে পারি না ।
আনন্দে থেকে বেশি করে ভোর দেখুন । দেখবেন আবার ভুত দেখে ফেলবেন না যেন ।
শুন্য শুন্যালয়
নাহ আপনার জন্য মানইজ্জত আর রাখা আসলেই যাবেনা। লেখার পর থেকে এখন ভয়ে থাকি কবে আসবেন খোঁচা দিতে। আমরা এমনই লিখি, এমনি এমনিই লিখি। আশপাশ দিয়ে ভোর পাশ কাটিয়ে চলে গেলে একটু নাহয় তাকিয়েই দেখুন এখন থেকে, শুধু সুন্দরীদের দেখলেই হবে?
শুভেচ্ছার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ভূত দেখলে তাকেও সোনেলায় এনে হাজির করবো, নিশ্চিত থাকুন। 🙂
স্বপ্ন
এমন ভোর যে কেবল স্বপ্নেই দেখা সম্ভব আপু। এমন ভোর আসে কারো জীবনে বা কল্পনায় এটি ভাবতেও ভালো লাগে। এত ভালো ভাবে ভোরকে দেখালেন যে , আমি এমন ভোরকে খুজবো মনে মনে। ছবি ব্লগার তিনটি আপনারই তোলা, কেন মনে হলো জানিনা। খুবই সুন্দর ছবি।
এক বছর হয়ে গেলো আপনার। আমার প্রতিটি অলেখায় আপনি উৎসাহ দিয়ে এসেছেন,যা আমার কল্পনার অতীত , অপ্রত্যাশিত । এই ব্লগে আপনি আমার আদর্শ ব্লগার আপু। শুভেচ্ছা,অভিনন্দন আপনাকে। -{@
শুন্য শুন্যালয়
আপনিও ভোরকে খুঁজবেন মনে মনে, কতোযে ভালো লাগলো শুনে। ভোরকে ছড়িয়ে দিতে পারলেই তো লেখার স্বার্থকতা আসবে। আপনার বলায় একটু লজ্জাই পাচ্ছি, এখানে আমার আদর্শ আছেন বেশ অনেকজন। মনে মনে তাদের মতো হবার বাসনা আছে।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। লিখায় আরেকটু নিয়মিত হলে খুশি হবো। -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
আপু ছবি দুটো থেকে চোখ ফেরাতে পারছিনা যে!
এক ঝুড়ি শব্দ এনে দিতে পারি, যদি তুমি তোমার সবটুকু ভালোবাসা আমাকে দাও। :p
-{@ (3
শুন্য শুন্যালয়
নিয়ে নাও, নিয়ে যাও। যেটুকু আছে আমার। আমি হাইড্রা আপু, শেষ হবেনা, না না না। কেন যে আমায় এত ভালোবাসা দিলো, জ্বালার শেষ নাই :p
লাভু আপুটা। (3