ফোনে একটার পর একটা গান বাজছে, এতক্ষন কি কি গান বেজেছে কিছুই মনোযোগ দিয়ে শুনি নি। হঠাৎ এই গানটির লাইন শুনে আমার ভিতরে মোচড় দিয়ে উঠলো।শরীর, মন প্রচন্ডরকমের ভারী অনুভূত হলো,মনে হচ্ছে একমনের চালের বস্তা আমার গায়ের উপর কেউ ফেলে দিল। অদ্ভুতভাবে মাথা ব্যথায় চোখে অন্ধকার দেখছি। প্রায় সন্ধ্যা,এক কাপ চা হাতে জানালার পাশে উদাস ভংগীতে তাকিয়ে ছিলাম,আর ফোনে খুব জোঁরে গান শুনছিলাম। কিন্তু আমার মনোযোগ ছিল,সেই জানালার বাইরের জগতে।সারাদিনের বৃষ্টিতে অগোছালো বাইরটা দেখছিলাম,কিন্তু কি গান হচ্ছে তা শুনি নি যেন।আচমকা ভিনদেশী তারা গানটি শুনে এই দুরাবস্থা হল। সবাই ভাববে,পাগল নাকি,গান শুনে আবার এমন হয় নাকি? হয় হয়,,,,, এই গানের সাথে আমার অনেক কিছু জড়িয়ে আছে।গানটির প্রত্যেক লাইন মনে হয় আমার জন্যই। শুধু এই গান না আরও কয়েকটা গান আছে আমার ভালোলাগার তালিকায়। অনেকটা সময় স্তব্ধ থেকে নিজেকে একটু সজাগ করার জন্য নড়েচড়ে বসলাম। মানুষের কিছু প্রিয় জিনিস প্রিয় সময়,প্রিয় মূহুর্ত এভাবেই সময়ের সাথে হারিয়ে যায়। কিন্তু ভালো লাগাগুলো সব যদি এক এক করে হারিয়ে যায় তবে মানুষ কিভাবে চলে???তুমিতো কল্পনাতেই ভালো ছিলে,কত কল্পনা,জল্পনা,স্বপ্ন তোমাকে নিয়ে ছিল আমার, কিন্তু তুমি এমনি যে শুধু কল্পনায় তোমাকে রাখতে চেয়েছিলাম,সেখান থেকেও নিজেকে সরিয়ে নিলে। এমনভাবে সরিয়ে নিলে,যে তোমার কথা চিন্তা করলেই আমার গায়ে জ্বর আসে। তোমার সাথে কাটানো ভালো লাগার মূহুর্ত কিচ্ছু মনে পড়ে না। হয়তো আমার কল্পনাতেও তুমি জায়গা করে নিতে পারোনি। এটা তোমার ব্যর্থতা,আমার নয়। আমি বেশি কিছু চাইনি তোমার কাছে। কিন্তু তুমি,,,,,,,,,,,,গেলে ভালো কথা,,,,,,৷ তবে সব ভালো লাগাগুলো কেড়ে নিয়ে গেলে।আদৌ তুমি ভালো আছোতো?????আমি জানি তুমি ভালো নেই, কারন তোমার আমিটাকে খুবই প্রয়োজন। হোক না সেটা কল্পনায়। এখন নিশ্চই বুজছো? কিন্তু সময়কে তো আর বাক্সে বন্দী করতে পারবে না। তাই যতই মনে মনে আমাকে প্রত্যাশা কর,কোন লাভ নেই,যখন চেয়েছিলাম তখন ফিরিয়ে দিয়েছিলে। কথায় বলে,মানুষ দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা দিতে পারে না। আমি জানি এখন তুমি আমি যা যা চাইতাম সব কর,আমার ভালোলাগা,পছন্দের কাজ কর,কিন্তু কি আর করার?? আমি আর আগের আমি নেই,যে কিনা শুধুমাত্র তোমার ভালো থাকা নিয়ে চিন্তা করত। কিন্তু তুমিতো সেই সুযোগটা বেশিদিন ধরে রাখতে দিলে না। তোমার মনে হয়েছিল,,,,,,,থাক,,,,এইসব নিয়ে ভাবলেই নিজের প্রতি বিরক্তিভাব আসে। আরে বাবা,,,সম্পর্ক সেটা যে নামই হোক তার প্রতি শ্রদ্ধা থাকতে হয়। শ্রদ্ধাতো দুরে থাক,ভালোবাসা,ভালোলাগা কিছুই ছিল না হয়তো। আমাদের সম্পর্কের নাম ও ছিল,সেই নামটাও মুছে দিলে। আসলে তুমিতো আমার কল্পনাতেও ছিলে না,তুমি ছিলে আমার একটা দুঃস্বপ্নে। যে স্বপ্নটা আমার কিছুমূহুর্ত ধ্বংস করে দিয়ে গেল।
চলে যাচ্ছে দিন,ঠিক ৫ টা তিন,প্রায় অন্ধকার,
বাস্ স্টপে কেউ নেই কোথাও।
এই হল অবস্থা।।।মন যে কখন কি ভাবে কিছু বুঝি না।আজব মন এত ভালো আছি,আল্লাহর রহমতে সুখে আছি, আমার মত দস্যিপনা মানুষটাকে সহ্য করার মত আজাদ ও আছে। আমি যাই চাই,যাই ভাবি সব কিভাবে যেন আগে থেকেই বুঝে নিয়ে হাজির। মন খারাপ হওয়ার কোন প্রশ্নই ওঠে না তবু কেন মাঝে মাঝে এরকম অনুভূতি হয় আমি নিজেও জানি না। ৭ বছর সম্পর্ক করে তার সাথেই সফল ভাবে জীবন যাপন করছি,বিয়ের ৫ বছর হল, আমার জীবনে না পাওয়ার সংখ্যা নেই বললেই চলে। শুধু একটার আশায় এখনো আছি,বি সি এস ( প্রশাসন ক্যাডার) ,বাকি আর না পাওয়া কিছু নাই। কিন্তু তবু কেন মন কল্পনার তোমাকে পেতে চায়? তোমারতো অস্তিত্বই আমার জীবনে নেই,তবে,,,,,,,,, প্রায় ভুলেই গেছি,,,,,হয়তো একেবারেই ভুলে যাবো কোনএকসময়,,,,,সেদিন আর আমার কল্পনার জগতে তোমার কোন বিচরন থাকবে না।।।।ভালো থেক আমার কল্পনার সম্পর্ক,শুধু ভালোবাসতে চাই আমার বাস্তবের লাভ বার্ডকে যে আমাকে সবসময় আগলে রাখে।কল্পনাতেও শুধু তাকেই দেখতে চাই। তোমাকে নয়,,,৷ বিদায় কল্পনা,,,,,৷ ।
” কপালের টিপ পরে নয় গোধূলী সূর্যোময়ে,
আবারও আসব ফিরে তোমাকে ছুঁয়ে যেতে,
এসবই আমার কল্পনা, বাস্তবতা নয়, তুমি হীনা বন্ধু বল,এমন কেন হয়?
ছবিঃ নিজের
বিঃ দ্রঃ যা লিখলাম সবই আমার কল্পনা,এখানে কোন বাস্তবতা নেই।
আমার ভিদেশী তারা
একা রাতেরই আকাশে
তুমি বাজালে একতারা
আমার চিলেকোঠার পাশে……
প্রথম যেদিন শুনেছি, সেদিন থেকে প্রিয় তালিকার শীর্ষে।
কল্পনার অনুভূতি এমন না হলে এমন সৃজন হতো না। যে অনুভূতি একান্ত ডায়রীর গোপনে লেখা হয়ে থাকতে পারতো, তা ছড়িয়ে দিলেন এখানে। অভিভূত।
আমি বোঝাতে চেয়েছি, লেখাটা পড়ে মনে হয়েছে, ডায়রীর পাতা থেকে যেন এখানে এসে জমা হয়েছে (সোনেলার ডায়রী’তে) । একান্ত অনুভূতি আমরা এভাবেই এখানে প্রকাশ করছি!
আপনি লেখার সাথে, লেখার থিম অনুযায়ী ফিচার ছবি ব্যাবহার করলে লেখার ভাব আরো সুন্দর হয়ে ফুটে উঠবে বলে মনে হয়। নিজের ব্যাক্তিগত ছবি না দেয়াই ভালো।
@রেজোয়ানা কবির
ধন্যবাদ বন্যা আপু।আসলে নিজের ছবি দিয়েছি কারন আমার নিজের কল্পনা বাস্তব নিয়ে লেখাতো তাই আমার মনে হয়েছে এই ছবিটা এখানে পারফেক্ট, আর আমার নিজের ছবির প্রতি চরম দূর্বলতা আপু।আচ্ছা ঠিকআছে, এরপর ছবি দেয়ার ক্ষেত্রে চিন্তা করব।সুন্দর মন্তব্যের জন্য শুভকামনা।
“ মানুষের কিছু প্রিয় জিনিস, প্রিয় সময়, প্রিয় মূহুর্ত এভাবেই সময়ের সাথে হারিয়ে যায়। কিন্তু ভালো লাগাগুলো সব যদি এক এক করে হারিয়ে যায় তবে মানুষ কিভাবে চলে??
অনেক অনেক ভালো লাগলো এই লাইনগুলো। যদিও পুরো লেখাটিই আমার ভালো লেগেছে। ভালোলাগা গুলো আসলে বদলে যায় সময়ের সাথে সাথে। অনেক ভালোলাগার মানুষটিকেও এক সময় দুঃস্বপ্নের মতো মনেহয়, কারণ মনের ধরনের উপর নির্ভর করে ভালোলাগা। বয়স কেবল দেহের পরিবর্তন আনে না। মনকেও পরিপক্কতা এনে দেয়। বেশিরভাগ কথা আপনার লেখার মাঝে পেয়ে গেছি। তাই এখানে তার উল্লেখ দিলাম না। বিশ্লেষণধর্মী লেখাগুলো চমৎকার লেখেন আপনি।
* স্পেস এর দিকে খেয়াল রাখুন প্লিজ। দাড়ি কমা দেয়ার পর স্পেস বাটনে একটা বাড়তি ক্লিক দিন। সুন্দর দেখাবে।
ধন্যবাদ আপু।আমার বানান বরাবরই খুব ভুল হয়। আমি আগে যখন এনজিও তে জব করতাম তখন ও বাংলা আসলে অভ্রতে লিখতাম।সোনেলায় এসে ফোনে বাংলা লেখা শুরু করলাম।যাইহোক চেষ্টা করব আপু।
বন্যা আপু আর সাবিনা আপুর মন্তব্যের পর আমি আর কি বলব। জীবনটাই এরকম! বসবাস এক জগতে,কল্পনা অন্য জগতে!
ভালো থেক। আর এমন ডায়েরীর লেখাগুলো লিখতে থাক।
আমি যাই।পড়ছিলাম –
“ক্ষমাশীলদের জন্য আল্লাহ পরকালে কি কি পুরষ্কার রেখেছেন”।
” ডলা খেলে নিজেকে কিভাবে সামলাবেন”।
শুভ কামনা ইকরি।
ধন্যবাদ আপু।
ক্ষমাশীলদের জন্য আল্লাহ পরকালে কি কি পুরষ্কার রেখেছেন”।
” ডলা খেলে নিজেকে কিভাবে সামলাবেন”।
এই লাইনগুলো বুঝলাম না। যাইহোক কিছু না বোঝাই থাক,ভালো থেক।
সবকিছু পাবার পর ও কখনো কখনো এই মন যেন কি চায়, খুঁজে! কল্পনায় ছবি এঁকে যাই কত শত। মানুষ বেঁচে থাকলে বদলায় , ভালো লাগা, ভালোবাসা গুলো অবিরত রঙ বদলায়। অনেক সময় প্রিয় মানুষ গুলো ও অসহ্য হয়ে উঠে, একঘেয়েমি সবকিছুতে ভর করে। তখন নিজেকে একান্ত করে পেতে, সাজাতে ইচ্ছে করে। কল্পনায় হারিয়ে সুখ খুঁজে বেড়ায় মন নামক অদৃশ্য অঙ্গটি। খুব ভালো লাগলো। নিরন্তর শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইলো
“কপালের টিপ পরে নয় গোধূলী সূর্যোময়ে,
আবারও আসব ফিরে তোমাকে ছুঁয়ে যেতে,
এসবই আমার কল্পনা, বাস্তবতা নয়,
তুমি হীনা বন্ধু বল,এমন কেন হয়? “
কল্পনাতে যদি এমন লিখা হয়
তবে তাই ভাল প্রতিদিন লিখতে হয়।
শুভ কামনা।
কল্পনায় আমাদেরকে ও একেবারে নস্টালজিক করে ছাড়লেন। খুব ভালো লাগলো। আপনার বিশ্লেষণ মূলক লেখা পড়েছি সেগুলো ও খুব ভালো হয়। আজকের লেখাটিও প্রাসঙ্গিক। কখনো কখনো সব থেকেও নেই মনে হয় সবকিছু শূন্য মনে হয়।
অনেক ভালোবাসা এবং শুভেচ্ছা রইলো
পূর্ণ পরিপূর্ণ আমি/আমরা
সমস্ত পাওয়ার অন্তরালে
কিন্তু একটা না পাওয়া হাতড়ে বেড়াই
আর তা কল্পনা বলেই চলিয়ে দেই
আসলেই তাই মন কী যে চায়
সে মনের ই নেই বুঝি মনে
চমৎকার লিখেছেন। তবে লেখা গুলো এতো ছোট কেনো? আমার পড়তে খুব কষ্ট হচ্ছিল
৩৪টি মন্তব্য
বন্যা লিপি
আমার ভিদেশী তারা
একা রাতেরই আকাশে
তুমি বাজালে একতারা
আমার চিলেকোঠার পাশে……
প্রথম যেদিন শুনেছি, সেদিন থেকে প্রিয় তালিকার শীর্ষে।
কল্পনার অনুভূতি এমন না হলে এমন সৃজন হতো না। যে অনুভূতি একান্ত ডায়রীর গোপনে লেখা হয়ে থাকতে পারতো, তা ছড়িয়ে দিলেন এখানে। অভিভূত।
রেজওয়ানা কবির
ধন্যবাদ আপু প্রথম হওয়ার জন্য। ডায়েরীর পাতায় অনেকতো লিখেছি আপু।সোনেলা এমন একটা জায়গা আমার কাছে যেন সব লেখা যায়।
বন্যা লিপি
আমি বোঝাতে চেয়েছি, লেখাটা পড়ে মনে হয়েছে, ডায়রীর পাতা থেকে যেন এখানে এসে জমা হয়েছে (সোনেলার ডায়রী’তে) । একান্ত অনুভূতি আমরা এভাবেই এখানে প্রকাশ করছি!
আপনি লেখার সাথে, লেখার থিম অনুযায়ী ফিচার ছবি ব্যাবহার করলে লেখার ভাব আরো সুন্দর হয়ে ফুটে উঠবে বলে মনে হয়। নিজের ব্যাক্তিগত ছবি না দেয়াই ভালো।
@রেজোয়ানা কবির
রেজওয়ানা কবির
ধন্যবাদ বন্যা আপু।আসলে নিজের ছবি দিয়েছি কারন আমার নিজের কল্পনা বাস্তব নিয়ে লেখাতো তাই আমার মনে হয়েছে এই ছবিটা এখানে পারফেক্ট, আর আমার নিজের ছবির প্রতি চরম দূর্বলতা আপু।আচ্ছা ঠিকআছে, এরপর ছবি দেয়ার ক্ষেত্রে চিন্তা করব।সুন্দর মন্তব্যের জন্য শুভকামনা।
সাবিনা ইয়াসমিন
“ মানুষের কিছু প্রিয় জিনিস, প্রিয় সময়, প্রিয় মূহুর্ত এভাবেই সময়ের সাথে হারিয়ে যায়। কিন্তু ভালো লাগাগুলো সব যদি এক এক করে হারিয়ে যায় তবে মানুষ কিভাবে চলে??
অনেক অনেক ভালো লাগলো এই লাইনগুলো। যদিও পুরো লেখাটিই আমার ভালো লেগেছে। ভালোলাগা গুলো আসলে বদলে যায় সময়ের সাথে সাথে। অনেক ভালোলাগার মানুষটিকেও এক সময় দুঃস্বপ্নের মতো মনেহয়, কারণ মনের ধরনের উপর নির্ভর করে ভালোলাগা। বয়স কেবল দেহের পরিবর্তন আনে না। মনকেও পরিপক্কতা এনে দেয়। বেশিরভাগ কথা আপনার লেখার মাঝে পেয়ে গেছি। তাই এখানে তার উল্লেখ দিলাম না। বিশ্লেষণধর্মী লেখাগুলো চমৎকার লেখেন আপনি।
* স্পেস এর দিকে খেয়াল রাখুন প্লিজ। দাড়ি কমা দেয়ার পর স্পেস বাটনে একটা বাড়তি ক্লিক দিন। সুন্দর দেখাবে।
ভালো থাকুন, শুভ কামনা নিরন্তর 🌹🌹
রেজওয়ানা কবির
ধন্যবাদ আপু আপনার এত সুন্দর গুছিয়ে মন্তব্যের জন্য।ঠিক আছে এরপর থেকে স্পেসের দিকে খেয়াল রাখব।ভালো থাকবেন আপু।শুভকামনা।
রুদ্র আমিন
এভাবেই স্মৃতিময় হয়ে কাটুক প্রতিটি মূহুর্ত সেই কামনা।
রেজওয়ানা কবির
ধন্যবাদ ভাইয়া।
কামরুল ইসলাম
অনুভুতির সুন্দর প্রকাশ
রেজওয়ানা কবির
ধন্যবাদ ভাইয়। ভালো থাকবেন।
রেহানা বীথি
মাঝে মাঝে কল্পনা ডানা মেললে ক্ষতি কী? মেলুক ডানা, আমরা আপনার কল্পনার সাত রঙে রঙিন হয়ে উঠি ।
চমৎকার লিখেছেন। কিছু বানানে একটু গড়বড় আছে। দেখে নেবেন…
বাজলো, বেজেছে, ব্যথা, ব্যর্থতা, জোরে, টিপ পরে, গোধূলি এই বানানগুলো।
ভালো থাকবেন সবসময়।
রেজওয়ানা কবির
ধন্যবাদ আপু।আমার বানান বরাবরই খুব ভুল হয়। আমি আগে যখন এনজিও তে জব করতাম তখন ও বাংলা আসলে অভ্রতে লিখতাম।সোনেলায় এসে ফোনে বাংলা লেখা শুরু করলাম।যাইহোক চেষ্টা করব আপু।
রোকসানা খন্দকার রুকু
বন্যা আপু আর সাবিনা আপুর মন্তব্যের পর আমি আর কি বলব। জীবনটাই এরকম! বসবাস এক জগতে,কল্পনা অন্য জগতে!
ভালো থেক। আর এমন ডায়েরীর লেখাগুলো লিখতে থাক।
আমি যাই।পড়ছিলাম –
“ক্ষমাশীলদের জন্য আল্লাহ পরকালে কি কি পুরষ্কার রেখেছেন”।
” ডলা খেলে নিজেকে কিভাবে সামলাবেন”।
শুভ কামনা ইকরি।
রেজওয়ানা কবির
ধন্যবাদ আপু।
ক্ষমাশীলদের জন্য আল্লাহ পরকালে কি কি পুরষ্কার রেখেছেন”।
” ডলা খেলে নিজেকে কিভাবে সামলাবেন”।
এই লাইনগুলো বুঝলাম না। যাইহোক কিছু না বোঝাই থাক,ভালো থেক।
রোকসানা খন্দকার রুকু
না বোঝাই ভালো সোনা!!!!
ছাইরাছ হেলাল
কল্পলোকের বিচরণ সুন্দর, সোনেলায় আছি বলেই ডায়রি পড়তে পারলাম ,
ও বা কম কিসে !!
রেজওয়ানা কবির
ধন্যবাদ ভাইয়া।ভালো থাকবেন।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
সবকিছু পাবার পর ও কখনো কখনো এই মন যেন কি চায়, খুঁজে! কল্পনায় ছবি এঁকে যাই কত শত। মানুষ বেঁচে থাকলে বদলায় , ভালো লাগা, ভালোবাসা গুলো অবিরত রঙ বদলায়। অনেক সময় প্রিয় মানুষ গুলো ও অসহ্য হয়ে উঠে, একঘেয়েমি সবকিছুতে ভর করে। তখন নিজেকে একান্ত করে পেতে, সাজাতে ইচ্ছে করে। কল্পনায় হারিয়ে সুখ খুঁজে বেড়ায় মন নামক অদৃশ্য অঙ্গটি। খুব ভালো লাগলো। নিরন্তর শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইলো
রেজওয়ানা কবির
আপনার মন্তব্য আমার লেখার চেয়েও সুন্দর।মন কি যে চায় সে নিজেই জানে না।ভালোবাসা অবিরাম আপু।
পপি তালুকদার
কল্পনার জগতে মেলে দিক পাখা! হোক না সে ক্ষণিকের ভালোলাগা! কল্পনার বিচরণ টা ভালো ছিল।ভালোলাগার একটি গান ছিল।
রেজওয়ানা কবির
ধন্যবাদ আপু।ভালো থাকবেন।
ফয়জুল মহী
খুব সুন্দর লেখা। খুব ভালো লাগলো, পাঠে অপার মুগ্ধতা রাশি রাশি।
রেজওয়ানা কবির
ধন্যবাদ ভাইয়া।শুভকামনা রাশি রাশি।
আলমগীর সরকার লিটন
চমৎকার এক অনুভূতির প্রকাশ কবির আপু
রেজওয়ানা কবির
ধন্যবাদ
সুপায়ন বড়ুয়া
“কপালের টিপ পরে নয় গোধূলী সূর্যোময়ে,
আবারও আসব ফিরে তোমাকে ছুঁয়ে যেতে,
এসবই আমার কল্পনা, বাস্তবতা নয়,
তুমি হীনা বন্ধু বল,এমন কেন হয়? “
কল্পনাতে যদি এমন লিখা হয়
তবে তাই ভাল প্রতিদিন লিখতে হয়।
শুভ কামনা।
রেজওয়ানা কবির
ধন্যবাদ ভাইয়া।
আরজু মুক্তা
কল্পনার ডানায় পাখা মেলি বারবার
আসুক না ফিরে যদি সে চায় আবার।
রেজওয়ানা কবির
বার বার আসলে বড্ড বেশী জ্বালাতন করে আপু।ধন্যবাদ, শুভকামনা।
খাদিজাতুল কুবরা
কল্পনায় আমাদেরকে ও একেবারে নস্টালজিক করে ছাড়লেন। খুব ভালো লাগলো। আপনার বিশ্লেষণ মূলক লেখা পড়েছি সেগুলো ও খুব ভালো হয়। আজকের লেখাটিও প্রাসঙ্গিক। কখনো কখনো সব থেকেও নেই মনে হয় সবকিছু শূন্য মনে হয়।
অনেক ভালোবাসা এবং শুভেচ্ছা রইলো
রেজওয়ানা কবির
আপনার মন্তব্যে বরাবরের মতো মুগ্ধ হই আপু।নস্টালজিক করতে পেরেছি, এতেই ধন্য।অনেক অনেক ভালোবাসা ও শুভকামনা আপু❤❤❤
সুরাইয়া পারভীন
পূর্ণ পরিপূর্ণ আমি/আমরা
সমস্ত পাওয়ার অন্তরালে
কিন্তু একটা না পাওয়া হাতড়ে বেড়াই
আর তা কল্পনা বলেই চলিয়ে দেই
আসলেই তাই মন কী যে চায়
সে মনের ই নেই বুঝি মনে
চমৎকার লিখেছেন। তবে লেখা গুলো এতো ছোট কেনো? আমার পড়তে খুব কষ্ট হচ্ছিল
রেজওয়ানা কবির
ধন্যবাদ।ফোনে প্রবলেম,কোনভাবেই লেখাগুলো বড় করতে পারছি না।শুভকামনা। কষ্ট করে পড়েছেন, আপনার চোখে সমস্যা তবু্,,,, এইজন্য অনেক অনেক ভালোবাসা
তৌহিদ
কল্পনাবিলাসী মনে নিজের আপন সত্ত্বাকেই তুলে ধরেছেন লেখায়। ভবিষ্যৎ কি হবে আমরা কেউই জানিনা। তবে আপনার মনোনাসনা পূরণ হোক এটাই প্রার্থনা।
আপনাদের দাম্পত্য মঙ্গল কামনা করি আপু। শুভকামনা সবসময়।