এক বিহান রাতে রাত পোহায়;
স্বল্পজন্মা ঘুম এক আকাশচোখে দেখে,
হিমশিম শূন্যতায় এক স্বসর্গ হাতে মাথা রেখে
জোনাকির একাকিত্ব ভেসে যাচ্ছে——
নিভাঁজ নিশ্চুপে সে কি চলে গেলো? নাকি এলো?
তুমুল বর্ষায় চোখে জল হয়ে !!
বিঃদ্রঃ লেখার সাথে ছবির কোনই মিল নাই, ইহা একটি আউলাঝাউলা পোস্ট।
কিছুদিন মন দিয়ে করে, এরপর আগ্রহ কমে যাবে। শখের আকাইম্মা জিনিস এগুলো মায়াপু। চেষ্টা করে দেখো খুব কঠিন নয়। তুমি যেমন লেখালেখি করছো নিষ্ঠার সাথে, এমন একাগ্রতা নেই আমার, তাই তোমাকে ঈর্ষা করি আমি। তুমি খুব মায়ার একটা মেয়ে। -{@
আমি ছবি আঁকতাম অনেক আগে। কত শিল্পকর্মই যে করতাম। এখন আর কিচ্ছু বাকি নাই। শুধু লেখা টা বেঁচে রয়েছে।
শুন্য শুন্যালয়
কিচ্ছু বাকি নেই, আমি তা মনে করিনা আপু। ২০ বছর পর আবার একটু হাত দিলাম, হাতি ঘোড়া যাই-ই হোক, এতেই আনন্দ। তোমার মধ্যেও তা বেঁচে আছে। তুমি যদি শুধু লেখা নিয়েই আরো হাজার বছর কাঁটিয়ে দিতে পারো তবে তাই-ই সই। সবটুকু তোমার উপরে। যা করবে নিজের জন্যে করবে। তবেই সবাইকে দিতে পারবে।
ভালো থেকো রাজকন্যা। -{@
“এক বিহান রাতে রাত পোহায়;
স্বল্পজন্মা ঘুম এক আকাশচোখে দেখে,
হিমশিম শূন্যতায় এক স্বসর্গ হাতে মাথা রেখে
জোনাকির একাকিত্ব ভেসে যাচ্ছে——
নিভাঁজ নিশ্চুপে সে কি চলে গেলো? নাকি এলো?
তুমুল বর্ষায় চোখে জল হয়ে !!”
নতুন একটা প্যাটার্ণ দিতে ইচ্ছে করছেঃ
সারা রাত পোহালো কুয়াশা, সকালে হিমহিমে শূন্যাকাশ হতে নেমে এলো ঠিক যেন বছরের প্রথম হিম, সোনালী আলো হারিয়ে যায় কুয়াশার নেমে আসায়, টিপটিপ করে ঝরে পড়ে অজান্তেই, চোখ খুলে দেখি সে নেই, অথচ আছে তলায়। :p
দোয়া করছি অন্য সব ক্ষেত্রের মত স্কেচ আঁকিয়ে হিসেবেও আপনি যাতে সফল হতে পারেন
কবি,ব্লগার,গল্পকার,রম্যকর,ফটোতোলক,চিত্রকর ডাঃ শুন্য শুন্যালয় ……… কত সুন্দর লাগছে, দেখুন এখন।
শুন্য শুন্যালয়
কবি, ব্লগার, গল্পকার, রম্যকার?? ইইইইইইই। আপনি আমাকে এইভাবে পঁচাইবেন না প্লিজ লাগে। কবি কি জিনিস তাই-ই জানিনা, আর আমার গুরু বলে আমি আজো ব্লগার কি বুঝিনা। আর গল্প? সেইটা কিভাবে লেখে? রম্যকার!!তাজ আর সজু না দেখলেই বাঁচি।
ফটোতোলক। ক্লিকাইতে সবাই পারে। চিত্রকর, দাগ কাটলেই চিত্রকর হয় বুঝি? আর ডাঃ, আমি এই পদবী ভুল যেতে বসেছি 🙁 দেখেন, আমি আদৌতে কোনকিছুর মধ্যেই পড়িনা।
তবে দোয়া রাখবেন অবশ্যই, হয়েও যেতে পারি কিছু একটা। 🙂
জ্বলজ্বল নিয়ে তো একটু আগে একটা লেখা লিখলাম, আপনি কি করে জানলেন? 🙁
শুধু কি এই-ই শেখালাম? আর শিক্ষকের উপরেই এপ্লাই করলেন? ঠিক না কিন্তু।
আমার নিজের বলতে কোন মহিমাই নেই, সবই আপনাদের অবদান।
বাঁকি অর্ধেকের জন্য কি অপেক্ষা করবো? বুঝতে পারছিনা।
এক বিহান রাতে রাত পাহারায়
ঘুমহীন ঘুম এক আকাশচোখে স্বপ্ন দেখে,
হিমশিম শূন্যতার পূর্ণতায় এক সপ্তস্বর্গ হাতে মাথা রেখে
জোনাকির জ্বল জ্বল একাকিত্ব ভেসে যাচ্ছে——
নিভাঁজ নিশ্চুপে সে কি চলে গেলো? নাকি এলো?
নাবলা বলা কথায় কথায়!!
তুমুল বর্ষায় চোখজলের বাণ হয়ে !!
বুমেরাং হলে বুঝি ভালো লাগে না!!
লেখাগুলো দিয়ে দিন ভালোয় ভালোয়, অন্য কেউ লিখে ফেললে হাপিত্যেশ ই ভরসা!!
এমন মন্তব্য লিখে আমাকে রাগিয়ে দেয়া ঠিক না। এমন কেনো আমি লিখলাম না 🙁
সপ্তস্বর্গ হাত। কেমন হেভেন হেভেন ফিলিংস।
লেখাগুলোর কথা জানিনা, তবে একটা লিখেছি আজ। দেব, কাল পরশু। আপনার মত ঘোর লাগা হবেনা তা মোটেই। আশাহত হয়ে দুয়ো দেবেন না যেন। আর আমার শব্দ আবার চুরি করেছেন তো রাজকন্যার কাছে নালিশ দেব।
আমার এত সুন্দর প্রফাইল পিকচার কারো চোখে পড়ে না।একটা ভাবুক ফটো কোথা দিয়ে এনে দিয়ে দেয়া হয় স্কেচ করে।লেখায় আর ছবিতে যোগাযোগ নেই আবার? গালে হাত দিয়ে ভাবতে হবে এই লেখায় কত কিছু লুকিয়ে আছে 🙂 আমি ছবির মত গালে হাত দিয়ে ভাবতে বসলাম 🙂
এই প্রোফাইল পিকচার দিয়া অলরেডি কত্তো জনের মাথা খারাপ করছো, এখন আবার স্কেচ করাবার শখ হইছে বুঝি? আমার হাতে এলে কি হবে তোমার ছবির একবার ভাবো সুন্দরী ভত্তাবউ।
ভাবুক ছবিখানা আমি যে কই পাইলাম মনে করতে পারছিনা। লেখায় কিছু খুঁজে পেলে চুপি চুপি আমারে বইলো, খবর্দার ফাঁশ করে দিওনা যেন। একটা শব্দ পেলেই হবে 🙂
ভাবিয়া পাইলাম যে লেখা একদম জলের মত স্বচ্ছ 🙂 সামান্য ঘোলা জলও নেই। জলের গান এত্ত সহজ? গুপনেই বলিলাম শুন্যাপু।আমাকেও আপনার শুন্যালয়ে নিতে হবে।নইলে আমি কাঁদবো 🙁
শুন্য শুন্যালয়
এই তোমার গুপন বলা? জানোনা আশেপাশে কত্তো দেয়াল!!
আমার শুন্যালয়ে সব শুন্য, কিচ্ছু নাই, দুইদিনেই পালাবা নাতো? কেঁদোনা। তোমার জন্মদিনে উইশ করা হয়নি লীলাবতী। যাও তোমাকে এই উপহার টাই দিলাম, আমার শুন্যালয়ে তোমাকে স্বাগতম। শুভ জন্মদিন ঢংগী। (3
৫৯টি মন্তব্য
আবু খায়ের আনিছ
এত প্রেমের মাঝে আবার বিষাধ কেন?
শুন্য শুন্যালয়
প্রেম মানেই বিষাদ, শুধুই আকামে কান্নাকাটি 🙂
আবু খায়ের আনিছ
তারপরেও ত এখানেই সবার সমাগম।
শুন্য শুন্যালয়
হুম, জেনেশুনেই লোকে বিষ খায়। কি আর করার 🙂
অরুনি মায়া
সবকিছুই জলের মত 🙂
শুন্য শুন্যালয়
লেখাতো সহজ, তবে জল অনেক কঠিন ব্যাপার স্যাপার, তোমার মন্তব্যের মতই 🙂
অরুনি মায়া
তোমার অনেক প্রতিভা শুন্যাপু | যত দেখি অবাক হই
শুন্য শুন্যালয়
কিছুদিন মন দিয়ে করে, এরপর আগ্রহ কমে যাবে। শখের আকাইম্মা জিনিস এগুলো মায়াপু। চেষ্টা করে দেখো খুব কঠিন নয়। তুমি যেমন লেখালেখি করছো নিষ্ঠার সাথে, এমন একাগ্রতা নেই আমার, তাই তোমাকে ঈর্ষা করি আমি। তুমি খুব মায়ার একটা মেয়ে। -{@
অরুনি মায়া
আমি ছবি আঁকতাম অনেক আগে। কত শিল্পকর্মই যে করতাম। এখন আর কিচ্ছু বাকি নাই। শুধু লেখা টা বেঁচে রয়েছে।
শুন্য শুন্যালয়
কিচ্ছু বাকি নেই, আমি তা মনে করিনা আপু। ২০ বছর পর আবার একটু হাত দিলাম, হাতি ঘোড়া যাই-ই হোক, এতেই আনন্দ। তোমার মধ্যেও তা বেঁচে আছে। তুমি যদি শুধু লেখা নিয়েই আরো হাজার বছর কাঁটিয়ে দিতে পারো তবে তাই-ই সই। সবটুকু তোমার উপরে। যা করবে নিজের জন্যে করবে। তবেই সবাইকে দিতে পারবে।
ভালো থেকো রাজকন্যা। -{@
নীতেশ বড়ুয়া
“এক বিহান রাতে রাত পোহায়;
স্বল্পজন্মা ঘুম এক আকাশচোখে দেখে,
হিমশিম শূন্যতায় এক স্বসর্গ হাতে মাথা রেখে
জোনাকির একাকিত্ব ভেসে যাচ্ছে——
নিভাঁজ নিশ্চুপে সে কি চলে গেলো? নাকি এলো?
তুমুল বর্ষায় চোখে জল হয়ে !!”
নতুন একটা প্যাটার্ণ দিতে ইচ্ছে করছেঃ
সারা রাত পোহালো কুয়াশা, সকালে হিমহিমে শূন্যাকাশ হতে নেমে এলো ঠিক যেন বছরের প্রথম হিম, সোনালী আলো হারিয়ে যায় কুয়াশার নেমে আসায়, টিপটিপ করে ঝরে পড়ে অজান্তেই, চোখ খুলে দেখি সে নেই, অথচ আছে তলায়। :p
বিঃদ্রঃ পোস্টের সাথে আমার মন্তব্যের কোন মিল নেই।
শুন্য শুন্যালয়
হা হা, তোর এট্টু চোখ বোজা বুঝি পাঁচ ঘন্টার? পাক্কা পাঁচ ঘন্টা ছিলাম কাল। চোখ খুলে তো নীচেই পাবি 😀
আহ্ তোর প্যাটার্ন এই গরমেও আমাকে হিম হিম করে ফেললো।
তাইতো দেখছি, সবই আউলাঝাউলা। 😀 তোর জ্বালায় মুচকি হাসি দেয়া ভুলে গেছি আমি 🙁
নীতেশ বড়ুয়া
তুমি আওনের টাইমিং জানায়া দেও। নাইলে বুঝি না। একদিন দুপুরে দেখি, একদিন সকালে তো আরেকদিন গভীর রাতে। :@
কিনু ভুলে গেচ! 🙁
শুন্য শুন্যালয়
আমার আওনের টাইমিং আমি নিজেই যে জানিনা দাদাভাই, এইটা কিন্তু সত্যি। 🙁
ভালো কিন্তু, তুই আইসা আইসা খুঁজবি 😀
মেমোরি কিঞ্চিত ভালই, ভুলুম না। 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
^:^ এখন কতোক্ষণ আছো?
শুন্য শুন্যালয়
দাদাভাই তোদের ৩ টা পর্যন্ত আছি।
নীতেশ বড়ুয়া
ইয়াহুউউ… আমিও আছি তাহলে 😀 😀 (নাচের ইমু হপে)
শুন্য শুন্যালয়
তুই একটা লেখা দে, তুই তো দ্রুত লিখতে পারিস। ইমোর বারোটা বাজিয়ে দিয়েছে। মডুরা খুব খ্রাপ। 🙁
নীতেশ বড়ুয়া
আচ্ছা, লীলাপুরে নিয়া দিতাসি একটা। তাই আপাতত কমেন্ট বন করলাম আর উয়েট করো 😀
শুন্য শুন্যালয়
এইনা আমার দাদাভাই। অপেক্ষাতাইছি। আহ্ আমার লীলু রে নিয়া পোস্ট আসতেছে 😀
নীতেশ বড়ুয়া
সাদামাটা একখানা দিয়া দিসি :p
শুন্য শুন্যালয়
করেছিস কি তুই? কত্তদিন ধরে বিশ্লেষন করছিস, সন্দেহ হইতাছে (মাথা চুলকানোর ইমো হবে )
নাসির সারওয়ার
সোনালার কিযে হইলো আজকাল, কেনযে মায়ারা এসে শুন্য জায়গা টুকুন পুরন করেনা!
শুন্য শুন্যালয়
শুন্য জায়গা কই ভাইয়া? কোন শুন্য নেই, সবই মায়া। মায়ারা আপেক্ষিক না হয়ে জমাট শিশির তুহিন হয়ে যাক।
গান কই?
জিসান শা ইকরাম
লেখার সাথে ছবির যখন যোগাযোগ নেইই
তখন প্রশ্ন হচ্ছে এই ছবিটা কার?
চিনতেই তো পারছি না এনাকে………
তা আজকাল স্কেচ চর্চা ভালোই চলছে মনে হচ্ছে
চিত্রকর বিশেষণ চাই বুঝি? 🙂
শুন্য শুন্যালয়
ছবিটা কার তাতো আমিই জানিনা, আপনি কেমন করে চিনবেন?
চিত্রকর বিষেষণ দিয়ে লাভ নাই, আপনি মডেল হিসাবে সুবিধাজনক না, আঁকবোনা আপনার ছবি।
চর্চা চলছে, কয়দিন আগ্রহ থাকে বুঝতে পারছিনা। চেষ্টা করছি, দোয়া করবেন। 🙂
জিসান শা ইকরাম
দোয়া করছি অন্য সব ক্ষেত্রের মত স্কেচ আঁকিয়ে হিসেবেও আপনি যাতে সফল হতে পারেন
কবি,ব্লগার,গল্পকার,রম্যকর,ফটোতোলক,চিত্রকর ডাঃ শুন্য শুন্যালয় ……… কত সুন্দর লাগছে, দেখুন এখন।
শুন্য শুন্যালয়
কবি, ব্লগার, গল্পকার, রম্যকার?? ইইইইইইই। আপনি আমাকে এইভাবে পঁচাইবেন না প্লিজ লাগে। কবি কি জিনিস তাই-ই জানিনা, আর আমার গুরু বলে আমি আজো ব্লগার কি বুঝিনা। আর গল্প? সেইটা কিভাবে লেখে? রম্যকার!!তাজ আর সজু না দেখলেই বাঁচি।
ফটোতোলক। ক্লিকাইতে সবাই পারে। চিত্রকর, দাগ কাটলেই চিত্রকর হয় বুঝি? আর ডাঃ, আমি এই পদবী ভুল যেতে বসেছি 🙁 দেখেন, আমি আদৌতে কোনকিছুর মধ্যেই পড়িনা।
তবে দোয়া রাখবেন অবশ্যই, হয়েও যেতে পারি কিছু একটা। 🙂
মারজানা ফেরদৌস রুবা
সুপার একখান ফটো হইছে। আর কিছু কমু না।
শুন্য শুন্যালয়
সুপার একটা মন্তব্য হইছে আপু, আমিও আর কিছু কমু না 🙂
অপার্থিব
ষ্কেচটা দারুন ভাল লাগলো।
শুন্য শুন্যালয়
অনেক ধন্যবাদ উৎসাহ দেবার জন্য অপার্থিব 🙂 ভালো থাকবেন।
জিসান শা ইকরাম
তুমুল বর্ষায় চোখে জল হয়ে !!
কাহিনী কি?
চোখে জল টল কেন আবার?
আউলাঝাউলা পোষ্ট এ কারনে? 🙂
শুন্য শুন্যালয়
তুমুল বর্ষা নামালাম, বৃষ্টি দেখবেন, তা না করে চোখের জল দেখছেন। এতো নজর দেয়া ঠিক না।
আউলাঝাউলা, কি লিখতে চাইছি, কি লিখছি আমি নিজেই বুঝতেছিনা। 🙁
নীলাঞ্জনা নীলা
“হিমশিম শূন্যতায় এক স্বসর্গ হাতে মাথা রেখে
জোনাকির একাকিত্ব ভেসে যাচ্ছে——”
ঘোর লাগানো লেখা। ভালো লেগেছে শুন্য আপু। -{@
শুন্য শুন্যালয়
তোমাকে দেখে ভালো লাগছে নীলাপু। অনেক ধন্যবাদ তোমাকে। ভালো থেকো। -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
আমি তো ছিলামই আপু। যাইনি কোথাও। কিন্তু পরিচিত পরিবেশে নিজেকেই অপরিচিত ঠেকছে।
এ রোগের ঔষধ হলো আন্তরিকতা। পাই কোথায়?
শুন্য শুন্যালয়
নীলাপু কখনো সেই আন্তরিকতার কম কিছু পেলে, আমাকে বলেই দিয়ো। তুমি অপরিচিত কেন হতে যাবে? নিজেকে আলাদা করে এভাবে ভেবে কষ্ট পেওনা। ভালো থেকো। -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
“প্রাণ ভরিয়ে, তৃষা হরিয়ে মোরে আরো আরো আরো দাও প্রাণ।” -{@
শুন্য শুন্যালয়
আগুন শুধু জ্বালায় না, আগুনের পরশমনি ছোঁয়াও প্রাণে এ জীবন ধন্য করো।
নীলাঞ্জনা নীলা
আমি চিনি গো চিনি তোমারে ওগো… \|/
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই ছবির সাথে লেখার ও লেখার সাথে ছবির কোনই মিল নেই।
সবই ই জল জল জ্বল জ্বল টল টল টলমল।
শব্দকথারা সমহিমায় ফিরতে পেরেছে (পুরোপুরি না) সামান্য দেরি হলেও(ব্যাপার না কোন) তা দেখে
খুশি হচ্ছি,
(অর্ধেক লিখলাম, শেখানো মত করে)
শুন্য শুন্যালয়
জ্বলজ্বল নিয়ে তো একটু আগে একটা লেখা লিখলাম, আপনি কি করে জানলেন? 🙁
শুধু কি এই-ই শেখালাম? আর শিক্ষকের উপরেই এপ্লাই করলেন? ঠিক না কিন্তু।
আমার নিজের বলতে কোন মহিমাই নেই, সবই আপনাদের অবদান।
বাঁকি অর্ধেকের জন্য কি অপেক্ষা করবো? বুঝতে পারছিনা।
ছাইরাছ হেলাল
এক বিহান রাতে রাত পাহারায়
ঘুমহীন ঘুম এক আকাশচোখে স্বপ্ন দেখে,
হিমশিম শূন্যতার পূর্ণতায় এক সপ্তস্বর্গ হাতে মাথা রেখে
জোনাকির জ্বল জ্বল একাকিত্ব ভেসে যাচ্ছে——
নিভাঁজ নিশ্চুপে সে কি চলে গেলো? নাকি এলো?
নাবলা বলা কথায় কথায়!!
তুমুল বর্ষায় চোখজলের বাণ হয়ে !!
বুমেরাং হলে বুঝি ভালো লাগে না!!
লেখাগুলো দিয়ে দিন ভালোয় ভালোয়, অন্য কেউ লিখে ফেললে হাপিত্যেশ ই ভরসা!!
শুন্য শুন্যালয়
এমন মন্তব্য লিখে আমাকে রাগিয়ে দেয়া ঠিক না। এমন কেনো আমি লিখলাম না 🙁
সপ্তস্বর্গ হাত। কেমন হেভেন হেভেন ফিলিংস।
লেখাগুলোর কথা জানিনা, তবে একটা লিখেছি আজ। দেব, কাল পরশু। আপনার মত ঘোর লাগা হবেনা তা মোটেই। আশাহত হয়ে দুয়ো দেবেন না যেন। আর আমার শব্দ আবার চুরি করেছেন তো রাজকন্যার কাছে নালিশ দেব।
লীলাবতী
আমার এত সুন্দর প্রফাইল পিকচার কারো চোখে পড়ে না।একটা ভাবুক ফটো কোথা দিয়ে এনে দিয়ে দেয়া হয় স্কেচ করে।লেখায় আর ছবিতে যোগাযোগ নেই আবার? গালে হাত দিয়ে ভাবতে হবে এই লেখায় কত কিছু লুকিয়ে আছে 🙂 আমি ছবির মত গালে হাত দিয়ে ভাবতে বসলাম 🙂
শুন্য শুন্যালয়
এই প্রোফাইল পিকচার দিয়া অলরেডি কত্তো জনের মাথা খারাপ করছো, এখন আবার স্কেচ করাবার শখ হইছে বুঝি? আমার হাতে এলে কি হবে তোমার ছবির একবার ভাবো সুন্দরী ভত্তাবউ।
ভাবুক ছবিখানা আমি যে কই পাইলাম মনে করতে পারছিনা। লেখায় কিছু খুঁজে পেলে চুপি চুপি আমারে বইলো, খবর্দার ফাঁশ করে দিওনা যেন। একটা শব্দ পেলেই হবে 🙂
লীলাবতী
ভাবিয়া পাইলাম যে লেখা একদম জলের মত স্বচ্ছ 🙂 সামান্য ঘোলা জলও নেই। জলের গান এত্ত সহজ? গুপনেই বলিলাম শুন্যাপু।আমাকেও আপনার শুন্যালয়ে নিতে হবে।নইলে আমি কাঁদবো 🙁
শুন্য শুন্যালয়
এই তোমার গুপন বলা? জানোনা আশেপাশে কত্তো দেয়াল!!
আমার শুন্যালয়ে সব শুন্য, কিচ্ছু নাই, দুইদিনেই পালাবা নাতো? কেঁদোনা। তোমার জন্মদিনে উইশ করা হয়নি লীলাবতী। যাও তোমাকে এই উপহার টাই দিলাম, আমার শুন্যালয়ে তোমাকে স্বাগতম। শুভ জন্মদিন ঢংগী। (3
নীতেশ বড়ুয়া
ভত্তাবউ কইলানা যে!!!!!!!!!
শুন্য শুন্যালয়
কয়টা কমু? বিলবোর্ড লাগবে এখন তার নামের জন্য 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
আকাশের তারাদের থুক্কু, অন্তর্জালের তারাদের নামের জন্য বিলবোর্ডই লাগে :D)
শুন্য শুন্যালয়
আর আমি খালি বিলবোর্ড বানাই 🙁 তুইও হেভী।
নীতেশ বড়ুয়া
না, আমি সেই বিলবোর্ড দূর থেকে তাকিয়ে দেখি আর ভাবি- আহা!!! (3
শুন্য শুন্যালয়
আহা !!! 🙂
দীপংকর চন্দ
অল্প আয়োজনে গভীর অনুভূতির প্রকাশ!!
ভালো লাগা অনেক।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
সবসময় ভালো থাকবেন। অনেক ভালো।
শুন্য শুন্যালয়
আপনার ভালো লাগায় আমাকে কৃতজ্ঞ করলো। সবার জন্য এমন শুভকামনা থাকুক, সবসময়। আপনিও অনেক ভালো থাকবেন।
মিথুন
ছবির সাথে লেখার আসলেই মিল পাচ্ছিনা। ছবির মানুষ কাঁদায় আপনাকে এমন কি? লেখা থেকে অনেকদিন দূরে। মাথায় কিচ্ছু ঢুকছেনা আসলে……… 🙁
শুন্য শুন্যালয়
চোখের জল কি সবসময় কাঁদায়? চোখে জল কমে গেলেই চোখ লাফায় মানে যাকে আমরা Dry eye syndrome বলি। এবার বলুন বুঝেছেন?