এই শুনছো? আমার খুব ভয় করছে।
কি নাম তোমার? এই?
পাশে তাকাতেই ভেতরে একটা বালুঝড় বয়ে গেলো। কেউ নেই পাশে। গ্রীন আইস আমাকে কোথায় যেন ফেলে রেখে চলে গেছে। কোথায় আমি, কে আমি কিছুই যে মালুম হচ্ছেনা। ছুটিপুরের দরজায় আমার মস্তিষ্কের কডেট নিউক্লিয়াস টা রেখে দিয়েছে ঠিক। তবে যে সবাই বলে কেউ চলে গেলে তার আত্মা ঠিক রয়ে যায়। আমি চিরতরে চলে গেলে দেখতে পাবো কে কি করছে, কে আমার জন্য কাঁদছে এই প্রলোভোনে কতবার যে ভেবেছি ইশ মরে গেলে বেশ হবে!! আজ যে দেখছি সব মিথ্যে। আমি কাউকে দেখতে পাচ্ছিনা। একটা গাছ, পুকুর, কোন জীব, কোন একটা পিপীলিকা কিচ্ছু দেখতে পাচ্ছিনা। আমার জন্য কেউ কাঁদছে কিনা জানিনা, তবে আমি কাঁদতে শুরু করলাম। নিজেকে শোনানো ছাড়া এ কান্না শোনবার কেউ নেই। মা এর কাছে যাব, আমি ভোরের কাছে যাব । কান্নার প্রতিধ্বনি ফিরে আসবার মতো কোন দেয়ালও নেই এখানে। আমি আর অনন্ত শূন্যতা ছাড়া এখানে কিচ্ছু নেই। ফিরে যাবার পথ???? নেই……
************************************************************************
লেখক কিছু একটা লেখার চেস্টা করছে। মধ্যরাত হলেই সবদিক দিয়ে মানানসই হয়। চারিদিক অন্ধকার হলেই সম্ভবত: দিমাগ কি বাত্তি জ্বলে ওঠে। দিনের আলোতে গল্পের চরিত্রগুলো কে দিয়ে লেখক মনেহয় ঘরের ফাইফরমায়েশ খাটিয়ে নেয়। লেখার বিভাগটা গল্প না রেখে একান্ত অনুভূতি করে দিলো, এতে একটা অনুভূতির ব্যাপার কাজ করে, যদিও সব লেখাই একান্ত অনুভূতি বিভাগে হওয়া উচিৎ। নায়িকার চরিত্রের নাম দিলো শুন্য। হঠাৎ পূর্ন পুর্নিমার রাতে হারিকেন টাইফুনের মতো ঝড় শুরু হলো। লেখক সে, ঝড় সে আনতেই পারে যখন খুশি, তা ভরা পূর্নিমা কিংবা অমাবশ্যাই হোক না কেন। ইলেকট্রিসিটি চলে গেলে আজকেই তার দামী আইপিএস টা কিছুতেই কাজ করছেনা। অন্ধকারে হাতড়ে হাতড়ে মোমবাতি খুঁজে বেড়াচ্ছে সে। ঠিক তখুনি গায়ের উপর লাফ দিয়ে পরলো কিছু একটা। চিৎকার দিয়ে উঠলো দুজনই, সে আর তার প্রিয় বেড়াল টুসি। কএক সেকেন্ডের বিজলির ঝলকানিতে টুসির চোখে ভয়ংকর জ্বলজ্বলে আগুন দেখতে পেলো সে। ধুপধাপ ঘরের মধ্যে আরো কিছু ভেঙ্গে পরার শব্দ। কি এক ভয়ের হিমহিম অনুভূতি হচ্ছে। তবে কি পুরুষের চাইতেও অন্ধকার ভয়ংকর? ইলেকট্রিসিটি ফিরে এলে সে দেখলো তার ফোরার্মে টুসির ফালাফালা করে কাঁটা আচর। রক্ত গড়িয়ে গড়িয়ে পরছে। ভেঙ্গেচুরে পরে আছে তার দেয়ালের প্রিয় পেইন্টিং টা আর প্রিয় একজনের উপহার দেয়া চিনামাটির মগটা। অথচ দরজা, জানালাগুলো সবই লকড? নিজেকে ধাতস্থ করতে সময় নিলো সে। টুসি, পেইন্টিং, মগ সবকিছু সেই চলে যাওয়া মানুষটির খুব প্রিয় ছিলো। লেখায় আর মন দেবার চেষ্টা করা বৃথা, কাগজগলো সব গুছিয়ে রাখতে গিয়ে তার নজর পরে গেলো। একি!!!! লেখার কোথাও শুন্যের নামটি নেই কেন? জায়গাগুলো ফাঁকা। লেখক থরথর করে কাঁপছে, ভয়ে নয়, কান্নায়। শুন্য হারিয়ে গেছে।
যে হারায় সে কখনো আর ফিরে আসেনা, শালিখের বেশে কিংবা ভূত হয়েও নয়…
ছুটিপুর-১
৪৪টি মন্তব্য
স্বপ্ন
প্রথম অংশটি অনন্ত শূন্যতা আর হাহাকার।মৃত্যু পরবর্তি জীবন কান্নারই হবে।একাকী অন্ধকার জীবন একটি।
দ্বিতীয় অংশে লেখার মাঝে ছিলাম বলে কিছুটা ভয়ও পেলাম।শুন্য হারিয়ে যায় কিভাবে?
শুন্য শুন্যালয়
শুন্য আবার হারিয়ে যায় কি করে তাইতো ;? ভয় নয়, ভূতের গল্পকে একটু ব্যাংগ করেছি। আপনার খবর কি? লেখা টেখা কি পাবোনা?
জিসান শা ইকরাম
একবার পড়লাম।
আর পড়তে হবে বুঝতে পারছি।
ছুটিপুর-১ সহ,তারপরে মন্তব্য করবো।
শুন্য শুন্যালয়
এতো সময় কোথায় পান ভাইয়া? এইসব আউলাঝাউলা না বুঝলেও চলবে। ভালো থাকুন ম্যাক ম্যাক।
মেহেরী তাজ
আমি আর ব্লগেই আসবো না। হুমফ। নিজে মনে হয় ভুলাই যান যে আপনি ও “শুন্য” নামে লেখেন।
শুন্য শুন্যালয়
আমি কি আমার কথা বলেছি নাকি ধ্যুত ছাই। মাত্র লিখাতেই অভিমান করে চলে যাবে বাচ্চা ভূত? মিস ইউ ইন ব্লগ। থাকো কই?
মারজানা ফেরদৌস রুবা
না! না! না! আমরা এতো সহজে শূন্যকে হারাতে চাই না।
গল্পের মাঝে সে বারবার হারিয়ে যাক,
কিন্তু বাস্তবে সে অনেক কাল আমাদের মাঝে বেঁচে থাক।
বাহ! লেখকের চিন্তাশক্তি তো বেশ! এপাড়ে বসে কল্পজগতে ওপাড় দেখা!!
শুন্য শুন্যালয়
এপাড়ে বসে ওপাড় দেখতে পারলে বেশ হতো!! প্রিয় মানুষগুলো সবাই কাছে থাক এই প্রার্থনা করি। ভালো থাকবেন আপু।
ব্লগার সজীব
কেমন অবলীলায় একজন লেখক একটি চরিত্রকে নিখোঁজ করে দিতে পারেন।আমরা এসব মানিনা।শুন্য হাড়িয়ে যেতে পারেনা।আমরা তাকে ভালোবাসি।আমরাও সবাই তার সাথে যাবে।
ছুটিপুর ভালো হচ্ছে।হরর এর চেষ্টা সফলই বলা চলে।
শুন্য শুন্যালয়
লেখক চাইলে সব পারে। সবাই আমার সাথে এলে কিন্তু মন্দ হবেনা, বেশ একটা পিকনিক পিকনিক ভাব হবে। আমিও সবাইকে অনেক ভালোবাসি, জানেনই। লেখাটা হরোর নয়, হরোর কে ব্যাংগ করা। লেখা ভালো হয়নি। কিছু ভেবেচিন্তে লিখতে ইচ্ছে করছেনা কেন জানি। আপনি পোস্ট কবে দেবেন জনাব?
ছাইরাছ হেলাল
‘তবে কি পুরুষের চাইতেও অন্ধকার ভয়ংকর?’ আমিও একমত এ অংশের সাথে!!
আপনি কি আমাদের ভুতের ভয় দেখাচ্ছেন? ভুত হয়ে ফিরে না আসলে সমস্যা নেই।
পেত্নী ব্যাপারটি চালু থাকেই হবে। এ ভয়ংকর সিরিজের চলমানতা আমাদের ভারাক্রান্ত করছে।
আপাতত আমরা অন্য লেখা চাচ্ছি। তবে লেখাটি আমার পছন্দ হয়েছে।
শুন্য শুন্যালয়
পেত্নী ব্যাপারটি চালু আপনাকেই রাখতে হবে জনাব। আমার লেখার দৌড় তো দেখতেই পাচ্ছেন। লেখা অপছন্দ হয়েছে বললে আমার তেড়ে আসার সম্ভাবনা কম। নি:সংকচে বলতে পারেন। এ সিরিজ টি চলবে, হয়তো একটু অন্যভাবে। কেন লিখি, কি লিখি ইদানিং এই ভাবনা জেঁকে বসেছে। ভালো থেকে মেহজাবীন কে নিয়ে চলুন।
খেয়ালী মেয়ে
ইশ মরে গেলে বেশ হবে-এভাবে আর কখনো বলো না আপু…
খুব কাঁদবে আপন মানুষগুলো যদি তাদের একা রেখে যাও–এই জন্য আর কখনো বলো না চলে যাওয়ার কথা 🙁
যে হারায় সে কখনো আর ফিরে আসেনা–একদম ঠিক কথা……
তুমি দেখি ভয়ও দেখাতে পারো–তুমি পারো না কি বলো তো?…
শুন্য শুন্যালয়
ভালোবাসা ধরে রাখতে পারিনা। হ্যাঁ এটাই আমার না পারা। চলে যাবার কথা বলবোনা পরী। তবে এটাও জানি পরী এটাই চাইবে, যে লেখা মন থেকে আসে সেটাই লেখা হোক। কিছু ব্রেক নিই কি বলো! পরী আপুদের লেখা পড়তে থাকি। (3
খেয়ালী মেয়ে
ভালোবাসা ধরে রাখতে পারো না–তোমার এই না পারার কথা জেনেতো আমিও চিন্তায় পড়ে গেলাম ;? আমিও তো পারি না আপু 🙁
যেটা মন থেকে আসে সেটাই লেখো, কিন্তু কারো চলে যাওয়া যে খুব কষ্টকর আপু,এই কঠিন সত্যিটাই মেনে নিতে পারি না 🙁
কোন ব্রেক চলবে না বলে দিলাম কিন্তু (3
শুন্য শুন্যালয়
ব্রেক না চাপলে এক্সিডেন্ট করবে গো। পথে পথে যে স্পিড ব্রেকার। মনে করিয়ে দেয়া মাঝে মাঝে থামতে হয় 🙂
লাভু পরী। (3
খেয়ালী মেয়ে
লেখায় কোন ব্রেক চলবে না :@
লাভ ইউ (3
লীলাবতী
কি সব উলটা পালটা চিন্তা করে নিজের নাম বসিয়ে,নিজে নিজে।ভয় পাই তো।লেখার পথ খুঁজে পেলে আমিও অবশ্য লিখে ফেলতাম এমন দু একটি লেখা।আমাদের রেখে অন্য ভুবনের কথা মাথায় কেন আসে? (3
শুন্য শুন্যালয়
লীলাবতী এমন লিখলে জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে। কত্তো যে ভালোবাসে সবাই আপনাকে ভত্তাবতী। আমিও। অন্য ভূবনের কথা কিন্তু সবার মাথাতেই আসে মাঝে মাঝে। আপনাদের এ লিখা পছন্দ হচ্ছেনা বলেই মনে হচ্ছে। দিয়ে দিলাম বাদ। এবার আপনার কিছু পোস্ট ধার দিন আমাকে।
লীলাবতী
আমি দেব পোষ্ট ধার?তাহলেই হয়েছে।সমালোচনার আগুনে পুড়ে ছারখার হয়ে যাবেন আপু।আপনাকেও সবাই ভালোবাসে।আমিও (3 🙂
সীমান্ত উন্মাদ
আমার মত উন্মাদ হইলা নাকি। তুমি শুন্য হয়ে হারিয়ে যাবা কিভাবে, তুমি নিজেইতো শুন্য।
চল মৃত্যু চিন্তা চেতনা বাদ দিয়ে বাঁচার আকুতি করি। যে কয়দিন পাওয়া যায়। যদি এটা গল্প হয়ে থাকে তবে বলব অসাধারন একটা চিন্তার শুন্যতার সাথে ভয়ের দোলাও পেলাম।
আর যদি শুন্য শুন্যালয় নিজে হারিয়ে যাবার কথা বলে থাকে তবে লিখাতে চিন্তাটা খুবই বাজে হইছে।
তোমার জন্য শুভকামনা সব সময় থাকে সেটা তো জানই বন্ধু।
শুন্য শুন্যালয়
লেখা নাকি নিজের কথা? নিজের কথা ছাড়া কি লেখা হয়? হুম উন্মাদ হবার পথেই আছি।
বাঁচার আকুতির কথা লেখো তুমি, যে লিখা পড়ে অন্যের বাঁচার ইচ্ছে জাগবে। আমাকে দিয়ে কিচ্ছু হবেনা। শুভকামনা রইলো।
সীমান্ত উন্মাদ
একটাই কথা ফিরে এসো নিলাঞ্জনা, নক্ষত্রের এই আগুন ভরা রাতে। বন্ধু তুমি যদি কখনো যাও তবে আমি থেমে গেলে আমাকে লিখার তাগিদ এবং অনুপ্রেরনা দিবে কে?
শুন্য শুন্যালয়
অনুপ্রেরনা টা এমন হওয়া উচিৎ, যাতে করে কারো লেখা কখনোই থেমে যাবেনা, তবেই না বুঝবো পেরেছি। অনেক ভালো থেকো উন্মাদ।
মোঃ মজিবর রহমান
কিন্তু আপনি আমাদের মাঝে থাকবেনই।
অন্য কিছু আলর লেখা লিখুন
হারাবেন তা নিশ্চিত।
আপনার মহিমায় স্বআসনে থাকবেন।
শুন্য শুন্যালয়
আলো আর অন্ধকার পাশাপাশি। আলোর কথা লিখতে গেলে অন্ধকার আসবেই। তবে ভাবছি সে অন্ধকারে অন্যদের আর ডোবাবো না। ভালো থাকবেন অনেক ভাইয়া।
মিথুন
শুন্য আবার মুছে যায় কি করে? লেখার কাগজ কি ফুটো হয়ে গেলো? এইসব লেখা একদম ভালো না। ভোরের লেখা চাই আপু…………
শুন্য শুন্যালয়
আমাকে দিয়ে লেখা হবেনা বেশ বুঝতে পারছি। এ লেখায় ভোর আছে মিথুন। কিভাবে আর কতটুকু আছে বুঝে নিন।
রিমি রুম্মান
যে হারায় সে কখনো আর ফিরে আসেনা, শালিখের বেশে কিংবা ভূত হয়েও নয়___ এমনটি বিশ্বাস করতে চাই না। হারিয়ে ফিরে ফিরে আসতে চাই সবার হৃদয়ে । তবে শুন্য হারিয়ে না যাক্… প্রার্থনা আমার।
শুন্য শুন্যালয়
কেউ আসেনা আপু, কেউ আসেনা। খুব এলোমেলো আছি। আপাতত একটু গুছিয়ে উঠতে পারি, এটুকু দোয়া করবেন। ভালো থাকুন আপু।
নীলাঞ্জনা নীলা
গল্প হিসেবে মেনে নিলাম।
কিন্তু কিছুতেই মেনে নিতে পারবোনা শুন্যপুরের শুন্য আপুটাকে ছুটি দিতে। -{@ (3
শুন্য শুন্যালয়
এতো তাড়াতাড়ি ছুটি নিলে আপনাদের জ্বালাবো কেমন করে? 🙂
অরণ্য
ভাল লিখছেন আপনার ছুটিপুর নিয়ে। ছুটিপুর ৩ লিখুন তাড়াতাড়ি। অনেকে ভয় পাচ্ছে একটু আধটু আপনার লেখাটা একান্ত অনুভুতি আর গল্পের ব্লেন্ডিং বলে। আমার আরব্য রজনীর গল্পের কথা মনে পড়ছে। 😀
শুন্য শুন্যালয়
আরব্য রজনীর গল্প? হা হা হা হা দারুন মজা পাইছি 😀
ছুটিপুর কে ছুটি দিয়ে দেব ভাবছি। 🙂
ইমন
সারমর্ম: 1. পুরুষের চাইতেও অন্ধকার ভয়ংকর?
2. যে হারায় সে কখনো আর ফিরে আসেনা, শালিখের বেশে কিংবা ভূত হয়েও নয়…
আর এটাতে হরর এর যে ভাবটা আছে তা ফুটে উঠেছে। সেই সাথে কোট করা দুটি লাইন লেখকের জহুরী চোখের আভাষ দিয়ে যায়। জীবন বোধটা লেখকের ভিতরে সহজাত।
এন্ড, এই যে কথা বলার ছলে পাঠক কে একটা গল্পে বা ঘটনায় নিয়ে যাওয়া, এটা ও ভালো একটা প্রয়াস।
শুভকামনা রইলো। 😀 -{@
শুন্য শুন্যালয়
এতো প্রশংসায় রিতিমত ডুবসাঁতার হয়ে গেলো বলতে পারেন। অনেক ধন্যবাদ।
নীতেশ বড়ুয়া
ছুটিপুর-১ লিখে কি ছুটিতে চলে গেলেন নাকি শুন্যাপু??? 😮
আর কিচ্ছুটি শুনতে চাইনা -:- ছুটিপুর-২ চাইইইইইইইই চাই :@
এর জন্যে অগ্রীম -{@ দিলাম 😀
শুন্য শুন্যালয়
আপনি যে পড়ুয়া না, তা এবার হাতেনাতে প্রমাণ সহ বিশ্বাস করলাম। ছুটিপুর -2 এ এসে হাউকাউ করছেন ছুটিপুর -2 চাইই চাই। নকল করে এত্তদূর আইছেন নি গো দা? হাছা কইরা কন।
নীতেশ বড়ুয়া
😀 যেখানে আছে শুন্য সেখানে ১,২ তে কি আসে যায় 😀
শুন্য যদি থাকে তবে সব শেষে শুন্যেরই ডাক আসে শুরুর পথের খোঁজে :D)
শুন্য শুন্যালয়
হে হে পটাতক? লেডি টিচারের সংখ্যা বেশি ছিলো বুঝি?
নীতেশ বড়ুয়া
;( জীবনে প্রাইমারি স্কুলের গন্ডিতে লেডি টিচার পেয়েছিলাম।
এইচএসএসিতে এসে ইকোনোমিক্সের টীচারের পড়ানোতে পটে গিয়ে ইকোনোমিক্স নিয়ে নেই পরে।
গ্র্যাজুয়েশনে এসে বাংলার লেডি টিচারের চণ্ডালী রূপ দেখে ক্লাশ করা বাদ দিয়েছি ;(
সেই হতে অদ্যাবদি লেডি টিচার, কলিগ কেউই আর জুটেনি ;(
শুন্যাপুকে ফিরে পেলেই হলো পোস্টে… 😀 (ইহা পোস্টের জন্য পটানো) :D)
শুন্য শুন্যালয়
আপনার দুঃখে আমারো কান্দন এসে গেলো। এত্তো ভালো একটা শিল্প আপনার অকালেই গোপন রয়ে গেল।
দিলাম একটা পোস্ট। পড়ে আবার ডিলিট করে দিতে বলবেন না যেন!!
নীতেশ বড়ুয়া
\|/ :D) \|/ 😀 \|/
শুন্য শুন্যালয়
মানুষের দুঃখে যেমন কাঁদি, নৃত্য দেখলেও কাঁদি ;(