বেশ হয়েছে, পৌঁছায় নি সেই চিঠি। হাতের লেখা যা হয়েছিল না!! কতবছর পর বাংলায় চিঠি লিখেছিলাম সেদিন, আর চিঠিই বা লিখেছিলাম কত কত বছর পর? লেখা শেষ হবার পর যখন দেখলাম ঢেউ খেলানো লাইনগুলো, তখন হাসতে হাসতেই মনে মনে বলেছি, এখন বুঝি লাইন টানা কাগজ চাই? তবে সেই ঢেউ এ, ছিল কোন কাশ সমুদ্রের ছলকানো পানির শব্দ। ছিল বোধ হয় লুকানো কোন অস্থিরতা, আবেগ, নইলে লিখতে গিয়ে হাত এত কেঁপে গিয়েছিল কেন?
পৌঁছায়নি সেই চিঠি। A4 এর সাদা কাগজের পাতা জুড়ে নাকের ডগায় একটা ছোট্ট চুমু, পৌঁছায় নি সেই নিঝুম আদর। দুজনের হাত ধরে দুজনার নৃত্য, বিচ্ছিন্ন সেই ছবি আমি রেখে দিয়েছি আগলে আমারই ভেতর। তুমি দেখতে পেলেনা। তুমি জানলে না হে মর্ম, শেষ প্রেমের প্রথম চিঠির অধৈর্য্য ছটফটানিতে, মধ্যবয়সী নারী সেদিন কেমন উশখুশ চুলের বালিকা হয়ে উঠেছিল। অপেক্ষার অপেক্ষায় মাস চলে গেলো, আক্ষেপের কাজল লেপ্টে গেলো চোখে। আমি জানি, চিঠিটা পৌঁছেছে—————————–
*তোমার চোখের নীচে কালো ছায়া পড়েছে।
=জলের
*জলের ছায়া?
=উম, খন্ড খন্ড মেঘগুলো সেদিন কারেন্ট জালের মত আঁটকে এনে বন্দী করেছি দুই চোখে।
*কি যে বলো!! মন খারাপ?
=উহু, ভীষন ভালো।
*তবে?
=তবে কি? মেঘ বুঝি মন খারাপের ভাষা বলে? তুমি দেখোনি, অই যে ছাই রংগুলো, সব কেমন কেড়েকুড়ে উন্মত্তের মত আহ্বান করে। তার কণায় কণায় জমে আর্দ্র ভাপ। আস্তে আস্তে মিশে যায় আদর অহম। এরপর ঝুপঝাপ করেই হয় স্খলন, মাতন।
*আর ছায়া?
=ছায়া মানে দুই,
ছায়া মানে অস্থির পাহারায় নেপথ্য গান,
ছায়া মানেই আমার ভেতর তুই,
হতচ্ছাড়া দরিয়ায় পাক্কা সাম্পান।
৬৭টি মন্তব্য
অরুনি মায়া
আহা এমন আবেগি চিঠিতে স্কেল টানা সোজা লেখা কি মানায় বল ! এমন চিঠি হতে হয় এলোমেলো অগোছালো | ঐ সেই চিঠির গল্প তাইনা যার কথা মনে করিয়ে অণু তোমার মন খারাপ করে তুলেছিল?
সমস্ত চিঠি জুড়ে এমন অদৃশ্য আদর আঁকা এ কিন্তু এত সহজে সবাই পারেনা | সেই সাথে ছবিটিও এঁকেছ চমৎকার |
যাক শেষ প্রেমের গল্প একটু আজ শুরু হল | দেখি শেষ টায় কি অপেক্ষা করে |
মেঘ পর্যবেক্ষণও সুন্দর | সবাই মেঘের মাঝে কষ্ট দেখতে পায়, অথচ তুমি এর মাঝে উন্মাদ আহবান খুঁজে পেলে!
এ কেবল শুন্য শুন্যালয়কে দিয়েই সম্ভব (y)
ভাল লেগেছে শুন্যাপু -{@
শুন্য শুন্যালয়
হুম, সেই চিঠি, এরপর থেকে ঠিকানা পাল্টে দেব, অনূ কে আর পেতে দেবনা 🙂
প্রেমের গল্প আজ শুরু হলো কি বলছো? দেখো দেখো, অই আদর কত ছড়িয়েছি :p
তোমায় মন্তব্যকন্যা নামতো আর এমনি এমনি দেয়নি ভাইয়া, তোমার মন্তব্য মানেই অন্যকিছু, অনুপ্রেরনা। এমনই থেকো আপু সবসময়।
(3 -{@
অনিকেত নন্দিনী
উপর থেকেই শুরু করি:
শুন্য শুন্যালয় এত্তো ভালো ছবি আঁকিয়ে এইটা আগে জানতামনা।
চিঠির উপরদিকে বললেন, “বেশ হয়েছে, পৌঁছায়নি সেই চিঠি” “পৌঁছায়নি সেই চিঠি” আর শেষে বললেন, “আমি জানি, চিঠিটা পৌঁছেছে” খটকায় পড়ে গেলুম। ;?
যে চিঠি লেখা হয় বহুদিন পর, যে চিঠি লিখতে গেলে অস্থিরতা, আবেগ আর উৎকণ্ঠা বারবার হাত কাঁপিয়ে দেয় সেই চিঠিতে কেবলই জলের শব্দ থাকেনা; জলের ছাপও থাকে।
“ছায়া মানে অস্থির পাহারায় নেপথ্য গান,
ছায়া মানেই আমার ভেতর তুই,
হতচ্ছাড়া দরিয়ায় পাক্কা সাম্পান।”
অস্থির রকমের ভালো লেগেছে।
প্রিয়তে নিলাম। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
কেউ আমায় প্রশ্ন করুক, চিঠিটা কি করে পৌঁছেছে, চেয়েছিলাম কিন্তু এমনটা। সেটা নন্দিনীর আপুর চোখে এড়াবে কি করে?
এইযে আক্ষেপ করে এই পোস্ট দিলাম, তার আবেগ যে কম নয় কিছুতেই। হয়তো প্রথম চিঠিটা সে যত্নে রেখে দিত সারাজীবন, তবু না পাওয়ার কষ্ট আমার মত তাকেও কষ্ট দিয়েছে, জানি আমি, তাই ধরে নেয়া যাক পৌঁছেছে সেটা। জলের ছাপ, ইশ জলছাপ দিয়ে একটা চিঠি লিখতে হবে এরপর 🙂
নন্দিনী আপুর প্রিয় লেখার লিস্টে প্রথম আমি, এটা আমার জন্য কত আনন্দের বোঝাতে পারব কি? আমি কিন্তু অনেকের প্রিয় লিস্ট দেখি, আপনার টাও দেখেছি আগে। শুন্য লিস্টে প্রথম শুন্যের পোস্ট, অন্নেক হ্যাপি। 🙂
ছবি আঁকা শখ করে শুরু করেছি আবার, এবার সবার মন্তব্য পড়ে পাকাপোক্ত শুরু করতে মন চাইছে। আমার জোনাকজলের ছবিটা কিন্তু এটার চাইতে প্রিয় :p
এমন মন্তব্য পেলে আর কি লাগে!!
অনিকেত নন্দিনী
আগেও অনেক লেখাই প্রিয়তে নিতে চেয়েও ব্যর্থ হয়েছি। প্রিয়তে নেয়ার অপশনই খুঁজে পাইনি! 🙁 (জিরাফ তাও হুদাই কয় শ্যেনচক্ষু)
যেজন চিঠি পায়নি পায়নি করেও শেষমেশ পেয়ে গেছে (সোনেলায় পোস্টানোর বদৌলতে) সেইজন কি এহানেও আছেনি জানতে মুঞ্চায়। ;?
ধরুন না শক্ত করেই! ভক্তকূল তো অপেক্ষায় আছিই। 😀
শুন্য শুন্যালয়
আহা আপু আনন্দে লাড্ডু খাচ্ছিলাম মনে মনে, থামিয়ে দিতে নেই। ধরে নিন এই লেখাই সবার আগে প্রিয়তে যাবে বলে প্রিয় অপশন কাজ করেনি। লম্বা গলাওয়ালাদের শ্যেন বাক্যবাণের কথা আর কি বলবো!!
ইয়ে মানে চিঠি পানেওয়ালা সবখানেই আছে। আমি যেখানে সে সেখানেই, আঁচল তো ছাড়তেই চায় না।
আপনার একটা ফটুক দেন না আপু, প্র্যাকটিস চালু রাখতাম। সুন্দর ছবিগুলার বারোটা বাজাইয়া লাভ কি :p
অনিকেত নন্দিনী
আচ্ছা, ধরলাম এই চিঠি প্রথম হবে বলে আগে প্রিয়তে নেয়ার অপশন পাইনি।
আহহারে! এমন একখান আঁচল ধইরা ঘুরনেওয়ালা যদি পাইতাম। পেলুম্না এই দুঃখ কই রাখি? ;(
আমার ফটোক! আমার কুনু ফটোক নাই গো ভইনে। 🙁
সোন্দর ছবির বারোটা বাজাইয়া লাভ কী মানে বুঝি নাই গো। 🙁
শুন্য শুন্যালয়
ও আপু দুস্টুমি করেছি। জিসান ভাউ এর একখান আঁকছিলাম, পরথম বার, একজনে কইলো জিসান ভাইরে গিনিপিগ বানাইছি। তাই নন্দিনী আপুরে চান্স নিছিলাম, কারন খুব ভালো আঁকি কিনা 🙂
আঁচল ধইরা ঘুরনে আলা কই পামু আপু? আমি তো শাড়িই পরিনা 🙁 তাই কেউ থাকেনা ;(
জিসান শা ইকরাম
এই স্কেচটি আপনার সৃষ্টি! মুগ্ধ বিস্ময় নিয়ে অপলকে তাকিয়ে আছি। এত নিখুত পেন্সিলের কাজ আপনার! তা আপনার চিত্র কর্ম নিয়ে একটি পোষ্ট দিলে আমরাই ধন্য হতাম।
লেখার যে আবেগ তাতে এখন মন্তব্য হতে বিরত থাকলান। আবেগ জমাই আগে, এরপর আবেগ পূর্ন মতামত দেব 🙂
শুন্য শুন্যালয়
আমিতো অনেক গুনী, কোনটা রেখে কোনটার পোস্ট দেব? :p
সব দিকে দৌড়াইয়া কোনদিকেই পূর্নতা পায়না। দোয়া করবেন, আনন্দটুকুই যেন থাকে সবসময়।
আপনি আবেগের ব্যাংক খুলেছেন, আর কিনা বলছেন আবগে জমিয়ে মন্তব্য দেবেন। দেখেছি কিন্তু চিঠির লেখাতে আপনার আবেগ। 🙂
জিসান শা ইকরাম
সবকিছুতেই আপনি পূর্ণ
আপনার নাম পুর্নতা হলেও ভালোই লাগতো
শুন্যতায় পূর্ণতা,
যাদের ঘাটতি থাকে তারাই ব্যংক খুলে
টাকা আত্মসাতের মত যদি আবেগও আত্মসাত করা যায়…… এই আশায়।
আপনার এই পোষ্ট যে প্রিয়তে নিয়েছি, তা বলা হয়নি।
শুন্য শুন্যালয়
বলেছি আগে? আমার বোনের ছেলেটার নাম পূর্ন। আমাকে পূর্নতায় মানাবে কিনা জানিনা, তবে হলে হতেও পারতো। সবকিছুতেই কেউ পূর্ণ হয়?
আবেগ আত্মসাতের ব্যাপারটা উড়িয়ে দেয়া যাচ্ছেনা। ঋন না পেয়ে ভালই হয়েছে কি বলেন?
মাত্র একটা পোস্ট প্রিয়তে নিয়েছেন মনে হয়, এতদিন কি সব আবজাব লিখছি যে 🙁
জিসান শা ইকরাম
কোনো লেখায় আপনার বোনের ছেলের নাম বলেছেন কিনা মনে নেই আসলে
পুর্নতা খুব সুন্দর নাম।
আসলেই আবেগ আত্মসাতের ব্যাপারটা উড়িয়ে দেয়া যাচ্ছেনা, কিছু ব্যংকের মালিক আছেন যারা চান যে তাদের ব্যংকের অর্থ আত্মসাত হয়ে যাক 🙂
আপনার চোখের ডাক্তার দেখাতে হবে দেখছি, মাত্র একটা পোষ্ট প্রিয়তে নিয়েছি? বুঝলাম আমার মত অলেখক এর ব্লগ বাড়ি যাবার সময় নেই আপনার 🙂
শুন্য শুন্যালয়
হুম পূর্ন ওর নাম। আগে বাসায় ফোন করলেই ওর জ্বালায় কেউ কথা বলতে পারতোনা, আর এখন আমি ঠিকমত খাওয়া দাওয়া করতে বলি, লিখতে বলি, তাই কথা বলতে চাইলে, পাশ থেকে বলে আমি কালামনির সাতে কতা বব্বোনা। 🙂
আপনি সবার আবেগ আত্মসাত করতে শুরু করেছেন, এইটা কিন্তু বুঝতে পারছি আপনার লেখা পড়ে। সাবধান, সবার আবেগের আমানত রক্ষা করুন।
আমি অলেখকের ব্লগবাড়ি যাইয়া কি করুম? দাওয়াত ছাড়া যাওয়োন ঠিকনা। প্রিয় লিস্টে দেখি আমার ছাড়া সবার পোস্ট দিয়া ভরা। ঘটনা বুঝলাম না।
জিসান শা ইকরাম
লেখাটি আবার পড়লাম
আচ্ছা চিঠিটি কি পৌছেছে? জানবার খুবই ইচ্ছে………
অনেক সময় নিউজে দেখি ২০-২৫ বছর পরে প্রাপক চিঠি পেয়েছেন… এমনও তো হতে পারে 🙂
আবেগ আমানত হিসেবে রেখে দেয়া হয়, চিন্তাইয়েন না।
অলেখকের বাড়ি দাওয়াত দিলেও যাওয়া উচিৎ না ।
পারভীন সুলতানা
শুন্য শুন্যালয়, ভাই আমি যে আপনার প্রেমে পরে গেছি । এত আবেগ, এত অনুভুতির উচ্ছ্বাস ! কপাল যে পুরেছে আপনার । না ভাই এত ভালোবাসা কাকে দেবেন ? আছে কি তেমন কোন উপযুক্ত প্রেমিক ? বড্ড কস্ট হবে ভাই। তবুও দোয়া থাকলো , আপনি যেন সবটুকু পান কানায় কানায়।অপুরব সৃষ্টি ……………।।
শুন্য শুন্যালয়
হয়তো আছে আপু, কোথাও না কোথাও নিশ্চয়ই আছে। আদতে আমরা নিজেকেই খুঁজি অন্যের ভেতর।
আপনার দোয়া আমি সস্নেহে রেখে দিলাম আপু। ভাল থাকবেন খুব করে।
রিমি রুম্মান
এত সুন্দর আঁকিয়ে আমাদের শুন্য আপু !!
আগে জেনেছি সুন্দর লিখিয়ে। এখন নতুন করে জানলাম, একজন মানুষ কত অসীম প্রতিভার অধিকারিণী ।
শুভকামনা আপু। -{@
শুন্য শুন্যালয়
এত সুন্দর করে বললে আমি কি খুশি না হয়ে পারি!! চেষ্টা করবো মাঝে মাঝে কিছু আঁকার। সময় পাইনা আপু।
কোনটাতেই খুব মন নেই আমার।
ভালো থাকুন, আপনার জন্যেও শুভকামনা আপু।
ঘুমের ঘোরে কেটে যাওয়া অনন্ত পথ
অসাধারণ সুন্দর
++++++
শুন্য শুন্যালয়
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।
ইলিয়াস মাসুদ
ছবি আঁকার আনন্দ কবিতাকেও কখনো কখনো ছাড়িয়ে যায়, আমার অন্তত যায় ! অনেকক্ষণ নিয়ে ছবিটা দেখলাম,মনে হলো মেয়েটার চেয়ে ছেলেটা ডুবেছে বেশি ……. হাহাহা খুব সন্দর ছবির সাথে চিঠি।
এ চিঠি তো সেই চিঠি …….https://sonelablog.com/%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A0%E0%A6%BF-%E0%A7%A8/
শুন্য শুন্যালয়
আপনিও অনেক ভাল ছবি আঁকেন ভাইয়া। মাঝে মাঝে সময় করে আঁকবেন, আমাদের সাথে শেয়ার করবেন।
চিঠিটা তো পড়েছিলাম আপনার, মন্তব্য মিস হয়ে গেছে মাঝখানে কিছুদিন আনা আসার জন্য 🙂
জিসান শা ইকরাম
এমন চিঠি পৌছায়নি প্রাপকের কাছে? একবাক্যে বলতেই হয়, ব্যাড লাক প্রাপকের।
প্রাপকের নাম খুঁজছি অনুবীক্ষণ যন্ত্র চোখ দিয়ে
মর্ম এর মর্মোদ্ধার করতে তদন্ত টীম করতে হবে নাকি আপনিই বলে দিবেন?
এত আবেগ যদি চিঠিতে থাকে, তবে হাতের লেখা কেঁপে না গিয়ে সোজা হবে কোন দুঃখে?
আবেগ প্রকাশে আপনি তো ছাড়িয়ে গেলেন সবাইকে। ছবির মাঝে চিঠি এই ধারণাটিই নতুন আমার কাছে।
শেষের তিন লাইন নিয়ে কি লিখবো? আপনিই না হয় লিখে দিন।
পত্রাকার হিসেবে তালিকাভুক্ত যখন হলেনই, মাঝে মাঝে পত্র দিয়েন আমাদের জন্য।
শুভ কামনা।
শুন্য শুন্যালয়
প্রাপকের নাম জানাতে তদন্ত টিম লাগাবেন, কেন বলুন তো? 🙂
আবেগে আপনাকে ছাড়াতে পারলাম কই? আপনি তো মিলিয়নিয়ার। ব্যাংক খুলেছেন। আর মুগ্ধতাকে লিখতে গিয়ে আপনার কাঁপুনির স্বাক্ষি আমরা হয়েই আছি।
ছবির মাঝে আর চার পাতার চিঠি টা কোথাও আটকে আছে, এমনও হতে পারে, বছর কিংবা যুগ পরে চিঠিটা পৌছালো। হতে পারে, হতে পারে।
শেষের তিন লাইন নিয়ে কিছু লিখতে হবেনা, পেয়েছি মন্তব্য 🙂
আচ্ছা দেব। এখন তুমি কোথায় আছ? কেমন আছো? পত্র দিও। তা আপনার ২ নাম্বার কবে আসবে ভাউ? আর মুগ্ধতার উত্তর এলো কিনা তাওতো জানালেন না।
জিসান শা ইকরাম
প্রাপকের নাম বুঝলাম মর্ম
দারুন সুন্দর নাম মর্ম……… নামটি খুঁজে পেতে কিছুটা কষ্ট হয়েছে বৈকি।
কত যুগ পড়ে চিঠি লিখলাম হাতে, তা একটু কেঁপে যেতেই পারে
অভিজ্ঞ জহুরির চোখে কিছুই এড়ায় না।
২ নাম্বার এসে যাবে যে কোনদিন
মুগ্ধতার উত্তর পেয়েছি ম্যাডাম…… 🙂
শুভ কামনা।
শুন্য শুন্যালয়
এইটা কেমন কথা চিঠি পোস্ট দিলেন, উত্তর পেলেন সেটা দেখালেন না। উত্তর দেখতে চাই।
নজর এড়াতে চাইলে বনবাস না, গুহাবাসী হতে হবে আপনাকে।
অপেক্ষায় থাকছি। শুভকামনা।
জিসান শা ইকরাম
নজর এড়াতে চাইলে বনবাস না, গুহাবাসী হতে হবে আমাকে?
ছোট বেলায় আম্মা কপালে কাজলের টিপ দিয়ে দিতেন কারো নজর না লাগে একারনে
কাজলের ব্যবহার আবার শুরু করবো নাকি? 🙂
শুন্য শুন্যালয়
হ্যাঁ হ্যাঁ শুরু করুন, যেইভাবে মা মেয়েরা সবাই ভাইয়া ডাকা শুরু করেছে !! 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপু তুমি এতো সুন্দর পেন্সিল স্কেচ আঁকো? তারপর আবার চিঠিও লেখো!
ভালো করেই জানো চিঠি আমার বড়ো দূর্বল জায়গা।
বহুবার পড়েছি। আর কিছু কি বলতে হবে?
“আমি হৃদয়ের কথা বলিতে ব্যাকুল, শুধাইল না কেহ…” -{@ (3
শুন্য শুন্যালয়
সোনেলায় চিঠিতো তুমিই শুরু করেছ নীলাপু, তোমার মত সুন্দর করে আমি কোনদিনই পারবোনা।
তোমরা সবাই যখন সুন্দর বলছো, তখন মাঝে মাঝে চেষ্টা করবো। তুমিও একদিন দাওনা তোমার স্কেচ আপু। ছবি আমার পছন্দ খুব।
আমি শুধাইতেছি, বলো তোমার হৃদয়ের কথা 🙂 (3 -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
আমি স্কেচ!!!!!!!!!!!!!!!!!!! 😮
কিভাবে যে ইন্টারে প্র্যাক্টিক্যাল খাতা এঁকেছিলাম, সে আর নাইবা বলি গো আপু।
আর চিঠি? সে তুমি তোমার নিজেকেও ছাড়িয়ে গেছো। আমি কোন ছার!
তবে সত্যি বলছি ভালো লাগছে। কোনো একদিন যদি আমি না-ও লিখি চিঠি, তুমি সেটা ধরে রাখবে।
আরে তোমায় এই গানটা শোনাবার জন্যে কতো চেষ্টা করে যাচ্ছি, কিন্তু কিছুতেই আপলোড করতে পারলাম না। আর এখন তো বাসায় হাসপাতাল বেডে হেলান দিয়ে প্রতি-মন্তব্য করছি। 😀
শুন্য শুন্যালয়
তুমি তো দেখি ভারী দুস্টু, আগে যখন বলেছিলে স্কেচ আঁকো, আমিতো সত্যি ভেবে নিয়েছিলাম। অবশ্য এখন মিথ্যে বলছো কিনা কে জানে। আবার অনেক তোমার সত্যি কথা, আমি ভাবি ছলনা 🙂
ইন্টারে প্র্যাক্টিকেল খাতার কথা মনে করিয়ে দিলে, কি যে লোড। আমার খাতা, আমার বোনের খাতা, আর আমার দুই বদ বন্ধু, চারজনের সব খাতা আমাকে করতে হয়েছিল 🙁
চিঠি লিখবে না কেন? তুমি ছাড়লেও চিঠি ছাড়বেনা তোমাকে। তোমাকে চিনিই তো চিঠির জন্য, সেই অহম আর তিরি। খুব মিস করি সিরিজ টা আপু। শুরু করোনা আবার, কতদিন লেখোনা !!
তোমার কষ্টটা আমি বুঝতে পারছি, এইযে বেডে হেলান দিয়ে লিখছো, এটাই হচ্ছে হৃদয়ের কথা। আচ্ছা আমি শুনে নিচ্ছি গানটা 🙂 ভালো থেকো আপু।
নীলাঞ্জনা নীলা
আপু গো আমার অবশ্য প্র্যাক্টিক্যাল খাতার আঁকা দেখে জীববিজ্ঞানের পল্লব স্যার বলেছিলেন, “নীলাঞ্জনা আর কেউ নেই?” তারপর বন্ধু জয়ন্ত আর ভাই রানা উদ্ধার করেছিলো, নইলে…থাক আর কিছু বলিনা।
অহম-তিরিকে আমিও মিস করি। আনবো, আরেকটু সুস্থ হয়ে নিই। কেমন?
এই শোনো গান দিয়েছি “যদি তারে নাই চিনিগো সে কি!”
আজ বহুদিন পর ভালোই কাটলো দিনটা। শুভ ফাল্গুণ আপু। -{@
শুন্য শুন্যালয়
আমাকে তুমি না চিনে যাবে কোথায়? গান শুনেছি আপু, মন ভরে গেছে, এবার প্রান ভরার জন্য আরো আরো দাও।
অপার্থিব
প্রযুক্তি মানুষকে দিয়েছে বেগ , কেড়ে নিয়েছে আবেগ। দারুণ স্কেচ !! অনেক ভাল লেগেছে।
শুন্য শুন্যালয়
প্রযুক্তি আবেগ কেড়ে নিলে কেন সবাই টাইম মেশিন চায়? কি জানি!!
অনেক ধন্যবাদ অপার্থিব আপনাকে। পোস্ট এত কম কম কেন দেন? লেখা দিন।
ব্লগার সজীব
পুর্বে আমি আপনার সিঙ্গেল ফ্যান ছিলাম,এই পোষ্ট পড়ার পরে ডাবল ফ্যান না না ট্রিপল হয়ে গেলাম -{@ কথোপকথন অংশটি লেখাটিকে ভিন্ন মাত্রায় নিয়ে গিয়েছে। কত ছোট একটি পোষ্ট, স্কেচ, চিঠি সম্পর্কে কিছু কথা আর দ্বিতীয় অংশ সব নিয়ে পোষ্টকে ১০ এ দশ দিলাম।
নায়কের নাকে সর্দি থাকলে কি এমন স্কেচ আঁকবেন আপু? :p
শুন্য শুন্যালয়
এতদিন সিঙ্গেল ফ্যান ছিলা? এইটা কি কইলা? যাউক, এরপর ফাইভ স্টার ফ্যান হবার আশা ব্যক্ত করছি, চেষ্টা চালু করলাম।
নায়কের সর্দি থাকলের স্কেচ আঁকতেছি, অপেক্ষা করো। উৎসর্গ তোমারে করা হইবেক। নায়কের এক হাতে টিস্যু, আরেক হাতে ফুল। আর নায়িকার এক হাতে সিরিঞ্জ আরেক হাতে Isolate patient, stop flu প্ল্যাকার্ড।
বদের লাঠি, আমার ছবির বারোটা বাজায় দিলো 🙁
ব্লগার সজীব
ফাইভ ষ্টার ফ্যান? আমার চৌদ্দটা বাজায়ে পোষ্ট দিয়েছেন, আমি হবো ফাইভষ্টার ফ্যান? আমার কি পেট খারাপ হয়েছে?
ছবিতে নাক ব্যাতিত আরো কত স্থান ছিল, নাক স্পর্শ করা লাগবে কেন? :p
শুন্য শুন্যালয়
যান যান, আপনার ফ্যান না হলেও চলবে। আমার মর্ম ফ্যান হলেই চলবে। \
নাক আর চিবুক আমার পছন্দ, হইছে এবার :@
সর্দিওয়ালা শুধু নাক কেন, মানুষটাই বিপদজনক। তার ডেটিং অইসময় বন্ধ কইরা দেওয়াই ভাল।
অনিকেত নন্দিনী
সজু, এই চিঠিটা প্রথম পড়লাম যখন তখন আমার নাকে বসন্তের ঝর্ণা। চিঠি পড়তে পড়তে আমিও এই একই কথা ভাবছিলাম তবে বড় হইয়া আটকায়ে গেছি রে ভাই। বহুতকিছুই মনে আহে, কইতারিনা। 🙁
শুন্য শুন্যালয়
আপু আপনিও ;(
বাঁদরের দল ভারি হচ্ছে। নেক্সট ছবি বাঁদরের দিমু 🙁
অনিকেত নন্দিনী
আজকাল যে হারে সোনালু গাছ দেখি, বাঁদরের থাকা-খাওয়ার কষ্ট হবে বলে মনে হয়না। 😀 -:-
ব্লগার সজীব
নন্দিনী আপু, মনে যা আছে সব বলবেন। আমরা বড় হয়েছি না? 🙂
অনিকেত নন্দিনী
বড় হয়েছিই তো, সব্বাই বড়। বড়দের রাজত্বে সব্বার সবকিছু বলার অধিকার আছে। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
সবকিছু? ইয়ে মানে আমি একটা কথা বলতে চাইছিলাম। ;?
অনিকেত নন্দিনী
কী কথা?
স্বপ্ন
চিঠিটা এখানে প্রকাশ করে দিলেই হতো, আমরা পড়ে শিখতাম কিভাবে চিঠি লিখতে হয় :p বড়দের দায়িত্ব ছোটদের সবকিছু শিখিয়ে দেয়া 🙂 বেশি আবেগে সবকিছুই একটু কেঁপে যায় আপু, কাঁপা হাতের লেখা চিঠিটা গন্তব্যে যায়নি তাহলে! আক্ষেপ তো প্রাপকেরও অনেক বেশি। আপনি পেন্সিল স্কেচ এত নিখুত ভাবে করলেন কিভাবে আপু! লাইনগুলো অত্যন্ত নিখুত। যুগল নৃত্যের স্কেচটা মিস করলাম 🙁 আপনার লেখায় এত মায়া আনেন কিভাবে? ভালো আছেন আপু? -{@
শুন্য শুন্যালয়
ছোটদের কিন্তু বড়দের সবকিছু পড়তে হয়না, তাই চিঠি এইখানে দেয়া যাইবেক না :p
প্রাপকরে সারপ্রাইজ দিতে চাইছিলাম, চিঠি না পৌঁছানোতে আমিই সারপ্রাইজড হয়ে গেছি, কি আর করার 🙁
নাচের স্কেচ দেবো কখনো আরেকদিন। আপনাদের দুইজনের লেখার আবগের কাছে আমি নস্যি, শিখি আপনাদের কাছ থেকেই।
আমি ভাল আছি। আপনাদের খবর কি? হসপিটালের খরচপাতি কেমন যাচ্ছে?
স্বপ্ন
বড়দের সবকিছু দেখিনাতো আপু, লুকিয়ে দেখলে কি দেখা হয়? 🙂
লিখতে আর পারিনা আপু, আবেগ সংকটে ভুগছি। ভাবছি হাসপাতালে যাবো আবার। অনেক দিন যাওয়া হয় না :p
শুন্য শুন্যালয়
স্বপ্ন আপনি জিসান ভাইয়ের সাথে দেখা করুন, ওনার অনেক আবেগ।
আপনারা দুজন নেক্সট টাইম আমার কাছে এসেন। পারমানেন্ট ট্রিটমেন্টের ব্যবস্থা করবোনে। এরপর ঘরেই হাসপাতাল গড়ে তুলতে পারবেন। 🙂
নাসির সারওয়ার
“সাদা কাগজের পাতা জুড়ে নাকের ডগায় একটা ছোট্ট চুমু”। মনে হয় তখন লিপস্টিক লাগানো ছিলোনা। তাইতো এই চিঠি পৌছায়নি প্রাপকের কাছে। আবার নাকের ডগা ছাড়া অন্য কোথাও চুমুটা হলেও হয়তো পেয়ে যেতো মনে হয়। ইসসসসস, কি যে ভুল!
ছবিটা কি সত্যিই আপনার আঁকা? মানে বেশী সুন্দরতো, তাই…।
শুন্য শুন্যালয়
স্কেচটা শতভাগ আমার আঁকা। ছবি দেখে দেখে আঁকবার চেষ্টা করছি, কিন্তু সবাই যেভাবে অঙ্কুরোদগমেই সার দিচ্ছে, উচ্ছ্বাসে আমার ফলাফল না শুন্য হয়ে যায়।
আপনার এই বুদ্ধিতো আমার মাথাতেই আসেনাই। ভাবতাছি পোস্টম্যান কি চিঠি খুলে পড়ছিল, যদি পড়ে থাকে নির্ঘাত আপনার কিছিমের কেউ হবে, আর নইলে কাগজেরও প্রান আছে বলতে হয় 🙂
পরেরবার আর ভুল করুম না। অভিজ্ঞ মানুষের সাজেশন মানেই অন্যকিছু 🙂 ভাই এমুন টিপস টুপস দিয়েন কিন্তু সবসময়।
নাসির সারওয়ার
আপনার এই বিশেষ গুনটার কথা আমার জানাছিলোনা। এবার বলুন, রান্নাবান্না জানেনতো?
আমাদের দেশের পোস্টম্যানরা পুরুষই হয় বেশী। মেয়েদের লেখা চিঠি খুলে পড়লে তেমন কোন দোষ নাই। ওরাও তো শিখতে চায়।
আপনি ন চিন্তাইয়েন। এ ব্যাপারে আপনি সঠিক জায়গায় আছেন। এই যেমন – বান্ধবী কলেজে হাজির সক্কালটা বেলায়। আমার সেমিস্টার ফাইনাল। নো, ওনার সাথে যেতে হবে। রিকশায় উঠলাম, উনি বেশ কয়েকটা জলছাপ বসিয়ে দিলেন আমার জামায় যেন হলে যেতে না পারি। কিছুদূর যাবার পরে এক লাফ এবং দৌড়। এক্সাম হলে স্যার বললেন, থাক, তোমার দেরীর কারন আর বলতে হবেনা…।
শুন্য শুন্যালয়
হা হা হা, আমিতো একদম সঠিক জনে সাজেশন চাইছি, তয় অই বান্ধবীরে পাইলে আরেকটু বেশি কাজে দিতো :p
রান্নাবান্নার কথা তুলিয়া আমাকে বিষাদগ্রস্ত করিয়া তুলিবেন না 🙁 যাহাই রাধি না কেন, আমার পুত্র বলে U r the best cook in the whole universe. আর কি লাগে? আমি অবশ্য ওরে বলছি my mum is the best cook, আর ওর বাবা যখন বললো, no my mum is the best cook, তখন আমার পুত্র কনফিউজড হইয়া গেলো 😀
আপনি পোস্ট ম্যানের জব করলে তো চিঠিগুলোর খবরই ছিলো। 😀
মিথুন
শুধু চিঠি কোথায়, এখানে তো অনেক কথাই বলা হয়েছে দেখছি, আবার অনেক কথা বাকি রেখেছেন তাও দেখেছি। এমন লেখায় কিছু না বলাই ভালো…………
শুন্য শুন্যালয়
কিছু না বইলা যাওয়া ঠিক না। 🙁
ছাইরাছ হেলাল
লেখাটির দুটি অংশ, কোন দিক ফেলে কোন দিকে যে যাই।
এবারে আমার পক্ষপাত দ্বিতীয় অংশের প্রতি,
আর একটু এগিয়ে গেলে বলতে হয়, শেষ লাইনটি দারুণ ,
একদম সেরাম ভাউ, পাক্কা লেখা!!
শুন্য শুন্যালয়
আচ্ছা আচ্ছা বুঝতে পেরেছি, এতদিনে পাক্কা মন্তব্যকারী হয়েছেন। পক্ষপাতদোষে দুষ্ট না হয়ে পড়ে 🙂
ছাইরাছ হেলাল
চোখের কোণে জলছাপ
জলের ছাপ,
তুই হয়ে বেঁচে থাক।
মেঘ নামুক ঝুপ করে
বৃষ্টির ফোটায় টুপ করে;
সাম্পান দুলুক ঢেউয়ের দুলুনিতে
পাল উঠুক উঁচুতে শক্ত খুঁটিতে!!!!!
শুন্য শুন্যালয়
বেশ বেশ, নিয়ে নেব কিন্তু এমন লিখলে 🙂
আশির্বাদ করুন গুরু, দুলুনিতে মাঝি নৌকা যেন না ডোবায়।
মেঘ বৃষ্ট কেমন ঝুপ টুপ করে পড়ার শব্দ পাচ্ছি, জলের মধ্যেই জল পড়ার শব্দ।
মোপাইল ওয়ালী কই গেলো?
ছাইরাছ হেলাল
আছে আছে, টাইম মতো আইয়া পড়বে।
গরু তেমন ভালু না, জুইতের ও না,
তবে নৌকা আপনি ডোবাতে পারবেন না,
আমরাও নানারূপ শব্দ পাচ্ছি।
শুন্য শুন্যালয়
টাইম তো অলটাইম সময়মতো আছেই, পোস্ট কই? গরু ভালু না হইলেও দড়ি খান ভালো হইলেও চলপে।
নৌকা ডোবার ভয় এড়াইতে পারছিনা, মাঝি তো আর আমি না। সঙ্গে একজন থাকতে আমি নৌকা চালামু ক্যান?
নানারূপ শব্দ শোনাতো ভালো না। হ্যালুসিনেশন নাকি? চিন্তার বিষয় ;?
মুহাম্মদ আরিফ হোসেইন
লেট লতিফ হাজির।
চিঠি পড়তে বইসা ভাবনায় পইড়া গেছিলাম। মানুষের চিঠি আজকাল ব্লগে ফাঁস হয়ে যায় ভাবিয়া ভয় পেয়েছিলাম! পরে দেখি তেমন না বিষয়টা!
কতকিছু যে শিখতাছি! :c
শুন্য শুন্যালয়
আপনি লতিফ? আমিতো ভেবেছিলাম আপনি আরিফ।
শুধু চিঠি ক্যান, আন্দার কি বাত পর্যন্ত ব্লগে ফাঁশ হইয়া যায়। সবুর করেন, সবকিছুই শিখতে পারবেন 🙂
মুহাম্মদ আরিফ হোসেইন
🙁
আপনি কি বিজ্ঞাপন টা দেখেন নাই!!