হতচ্ছাড়া ভোর আমার, কেমন যেন চুপটি মেরে গেছে। এ ঠিক সেই যাদুকরী ডাকিনীর ছায়ায় মজেছে। অমরাবতীর বাঁশি, বসফরাসের তীরে বসে বাদাম খাওয়া আর ব্র্যান্ড নিউ পিঠে পায়েসের লোভ।
-এই কি হয়েছে তোর? খুব যে অই যে কি যেন কি বলে, ইতং বিতং শুরু করেছিস।
=কিছু হয়নি তো। চা খাওয়া, কড়া তীব্র আফিম ঘ্রানের চা।
পুরো টিকটক ঘড়ির নিস্তব্ধতায়, যেখানে ব্যাল্কনির ঘুম ঘুম অন্ধকারে, শুধু চা এর ঘ্রান। ভোরকে বলি, চল এখান থেকে ঘুরে আসি কোন এক অরূপকথার রাজ্যে (কথা দিচ্ছি যাদু বিদ্যা চালাবো না) ………
ধরে নে, সেই রাজ্যের গেটে থাকবে একটি প্রাচীন ট্যাংক, হাজার হাজার গল্প বন্দী, জলে মেশা কস্ট বন্দী…
সবুজে ছাওয়া জলে ডোবা আকাশের পর্দা সরিয়ে আমরা এগিয়ে যাবো, গভীরে আরো গভীরে…
খুঁজে বেড়াবো গুম হয়ে যাওয়া বুড়ো সময় রহস্য। খুঁজে বেড়াবো স্মৃতি ভারে একটি একটি করে বাকল খুলে ফেলার ইতিহাস।
নামকরা ঔষধি স্বপ্ন দেখবো এমনি কোন কুটিরে, ঝিমুনি ধরিয়ে দেয়া জল ছোঁয়া বাতাসে ।
অবসরে এমনি এইচডি প্রদর্শনীর দর্শক হবো দুজন, কোন এক অদৃশ্য শিল্পীর আয়োজনে।
অবোধ্য ভাষায় তুমি আমিও গাইবো এলোমেলো সুর, ফাঁকফোকর গলে ভেসে আসা রূপসী আলোয় কিংবা চুমকি চুমকি বৃস্টিতে। কান পেতে রইবো আদিম মানুষের ফেলে যাওয়া আদিমতায়।
কোন এক গুমোট সন্ধ্যায় ”কে বেশি ভালোবাসে” হবে লড়াই, চলবে আড়ি, হবে বসতবাটির ভাগাভাগি।
শতাব্দীর আয়েশি রঙ জলে ডুবিয়ে, কথার চিঠি বানিয়ে পাতায় উড়িয়ে একদিন আমরাও ক্লান্ত হবো। এলিয়ে গায়ে অপেক্ষায় রবো রোরুদ্যমান মুখে, হুল্লোড় স্মৃতি জড়িয়ে, অপেক্ষার।
………………………………………………………… ভোর, এই ভোর। আবছায়াতে দেখি ঘুমিয়ে যাওয়া ভোরের নিষ্পাপ মুখ। এ হচ্ছে চা কিংবা গল্পের ভেজাল বিদ্যা 🙂
৬২টি মন্তব্য
অরণ্য
বেশ আপনার কল্পবোনা। (y)
শুন্য শুন্যালয়
বেশ নয়, এগুলো এলেবেলে কল্পবোনা। পাগলের রকমফের বলতে পারেন।
বনলতা সেন
পাঠিয়ে দিলাম ,আর ওমনি শুরু হয়ে গেল। সন্ন্যাসী পেয়েছে রসের হাড়ি। চলুক চা’য়ে চা’য়ে কড়া ঘ্রাণে।
শুন্য শুন্যালয়
চলবে চলবে। শীতের মৌসুম বলে কথা, রস না পেলে চলে কি করে? না জ্বলিয়ে পুড়িয়ে ছাড়ছিনা 🙂
বনলতা সেন
মন্তব্যে লিখে পোষাচ্ছে না।আলাদা লেখা হয়ে যাচ্ছে। কী যে করি?
বনলতা সেন
তর সইতে পারলাম না।
মেহেরী তাজ
আপু যেমন সুন্দর ছবি,তেমনি তার ক্যাপশন।পোষ্ট পড়েছি বললে ভুল হবে,গোগ্রাসে গিলেছি :p
শুন্য শুন্যালয়
তোমার মন্তব্য তোমার মতোই এত্তো কিউট। -{@
হৃদয়ের স্পন্দন
ভেজাল বিদ্যা আমি বুঝিনি সত্যি তিন বার পড়লাম, তবে যারা পড়তে জানেনা তারা ছবি দেখেই সব বুঝে যাবেন, অপুর্ব ছবি ব্লগ
শুন্য শুন্যালয়
পড়ে কিংবা দেখে যেভাবেই হোক, বুঝতে পারলেই স্বার্থক। তিনবার পড়ানোর কস্ট দিতে মন্দ লাগেনা। অনেক ধন্যবাদ। ও আরেকটি কথা, ফেসবুকে নিয়মিত যাওয়া হয়না আমার। গেলে নিশ্চয়ই চেক করবো মেসেজ। আর সোনেলাতে তো আছিই।
হৃদয়ের স্পন্দন
ওকে আপি
খেয়ালী মেয়ে
উফফফফ আবারো সেই মায়াবী ভোর–অরূপকথার রাজ্যে যাদু বিদ্যা না চালালেও গুপ্ত এক যাদু কিন্তু বিরাজমান ছিলো, তা না হলে এতো তাড়াতাড়ি কোন ক্লান্তি ছাড়া ক্ষণিকের নেশার মতো কেনো রাজ্যেটা ঘুরা শেষ হয়ে গেলো?…এলোমেলো সুরে গান গাওয়া, ভালোবাসার লড়াই, সবশেষে অপেক্ষার মুহুর্ত সবকিছুই লোভনীয় ছিলো (y) -{@
শুন্য শুন্যালয়
যাদু ছিলো বলছেন? কেউ এমন বলুক সেজন্যই বলেছিলাম। যাদুর তন্ত্রর মন্তর কিন্তু পরীরই জানবার কথা। এত্তো এত্তো ধন্যবাদ আপনাকে।
প্রজন্ম ৭১
ছবি গুলো অনেকটা আমাদের গ্র বাংলার ছবির মত। প্রতিটি ছবিই সুন্দর। ছবির সাথে লেখা গুলোতে ছবিকে ভিন্ন মাত্রায় এনে দিয়েছে। চা কিংবা গল্পের ভেজাল বিদ্যার মর্ম আমার বোধগম্য হবেনা।
শুন্য শুন্যালয়
অনেকটা নয়, পুরোটাই আমাদের গ্রাম বাংলার মতো। তবে সংরক্ষণ করবার ইচ্ছেটা প্রশংসনীয়। 450 প্রজাতির পাখি আছে ওখানে। আর কএক হাজার প্রজাপতির গাছ। ভেজাল বিদ্যা বুঝতে হবেনা, উহা ভেজালদের জন্য থুক্কু পিউরদের জন্যে নয় :p
সীমান্ত উন্মাদ
বন্ধুরে তোমার এই লিখাটা পড়ে আমার এতো ভালো লেগেছে যে কি বলব বুঝতে পারছিনা। আমি সাধারনত খুব কমই মুগ্ধ হই কিন্তু তোমার লিখাটা পড়ার পর ভীষন মুগ্ধ হলাম। সব সময় তোমার ঞন্ন্য শুভকামনা। ভালো থেকো।
শুন্য শুন্যালয়
কম মুগ্ধ হওয়া একজনকে মুগ্ধ করা সহজ কাজ নয়, করতে পেরে খুশি হলাম খুব। তোমার জন্যও শুভকামনা, ভালো থেকো।
সাইদ মিলটন
অসাধারণ 🙂
পঞ্চতারকা ছবি আর ক্যাপশন দুইটাই
শুন্য শুন্যালয়
আপনার পঞ্চতারকা দূ্র্লভ এবং আকাংখার, খুশি তো হবোই 🙂
জিসান শা ইকরাম
ভালো হয়েছে লেখা এবং ছবি।
উচ্ছাস আনন্দোজ্জ্বল একজনকে দেখতে পাচ্ছি যিনি ভোরকে তার প্রিয় একজন বানিয়েছে।
থাকুন আনন্দে আপনার ভোরকে নিয়ে।
তবে চা এর ঘ্রাণের কথা পড়ে এই রাতে চা এর তৃষ্ণা পেলো খুব
এখন চা পাবো কোথায় ?
শুন্য শুন্যালয়
এই রাতে চা এর তৃষ্ণা পেলে তো মুশকিল, ভেজাল চা হলে আরো মুশকিল তবে ঘুমের টনিক হিসাবে কাজে লাগতে পারে 🙂
প্রহেলিকা
দ্বিতীয় ছবিটির ক্যাপশন লিখতে একটু তাড়াহুড়ো করেছেন মনে হয়। ছবিতে কিন্তু জলের বাঁক আছে, তার সামনে আকাশের পর্দা। ওই বাঁক ধরে কিছুটা এগুলেও হারাবেন আপনারা (আপনি যেহেতু “আমরা” বলেছেন)।
অন্য বাদবাকী সবগুলো ছবি আর কথা এক দীর্ঘ উপন্যাস যা ঠোট নেড়ে পড়তে হবে না দেখে দেখে শুধু অনুভব করে নিতে হবে। বেচে থাকুক আপনার এই অসাধারণ সৃষ্টিগুলো সবার প্রাণে।
শুন্য শুন্যালয়
বাঁক ধরে কিছুটা এগুলেও হারাবো আমরা, বাহ এই চিন্তাতো মাথায় আসেনি। তাড়াহুড়োর দোষ নয়, ভাবতে না পারার দোষ। অন্যগুলো দিয়ে এবারের মতো পুষিয়ে নিতে হবে।
সুন্দর আপনার ভালো লাগাবার প্রকাশ। ধন্যবাদ জানবেন।
মিথুন
রাজ্য এতো ছোট কেনো আপু? আপনার পোস্ট মানেই একটির সাথে আরেকটি ফ্রি 🙂
শুন্য শুন্যালয়
স্বপ্নের বুনোনে বাঁধা রাজ্যগুলো এমন ছোটই হয় মিথুন। অনেকদিন লিখছেন না।
ব্লগার সজীব
শেষ ছবিটার দিকে তাকিয়ে আছি আমি,পড়ছি আপনার ক্যাপশন।কেমন জেনো নিজকে পাতাহীন বৃদ্ধ বৃক্ষের একজন মনে হলো।
শুন্য শুন্যালয়
ক্যাপশানটি আপনি ঠিকই ধরেছেন।অমন দুটি বৃক্ষের সাথেই নিজেদের তুলনা করেছি।অপেক্ষার শেষ মুহূর্তটি পর্যন্ত তেমনি এমন গায়ে হেলান দিয়ে থাকবার ইচ্ছে।
নিজেকে এতো তারাতারি এমন ভাবাতো উচিত নয় একদমই। আপনি হচ্ছেন গ্রীষ্মের বৃক্ষ, ঝড়ঝাপটাতে হাজার পাতা ঝড়িয়েও যার সবুজের বাহার শেষ হবেনা।
রাইসুল জজ্
চমৎকার
শুন্য শুন্যালয়
বোধহয় প্রথম পেলাম আপনাকে আমার লেখায়। ধন্যবাদ জানাতেই হচ্ছে অফুরন্ত।
ছাইরাছ হেলাল
আফিমের চা খেয়ে লড়াই? তা মন্দ নয়। লেখা আর ছবির ঠাস বুননে মন্তব্য করা
বেশ ক্টহিন।এতো দেখছি আপনাদের ‘আমরা”আমরা’ ব্যাপার ।নাক গলানোর বল-ভরসা পাচ্ছি না।
আপনারা পারেন ও বটে।
শুন্য শুন্যালয়
এতোদিকে চোখ গেলে তো হবেনা!!! তিন পাগলের মেলায় দর্শক সমারোহ না থাকলে কি চলে? কাকে কি বলি? নাক না গলালেও আগুনে ঘি ঢালতে যে আপনার জুড়ি নেই, তাতো প্রমাণিত। 🙂
নুসরাত মৌরিন
শুণ্য আপু আপনি মন্ত্র জানেন।
আমি মন্ত্রমুগ্ধের মত আবিষ্ট হয়ে গেলাম আপনার লেখায়,হারিয়ে গেলাম সেই অদেখা কল্পনার রাজ্যে।
কখনো যদি ওই রাজ্যে যান আমাকেও সাথে নিতে ভুলবেন না যেন…।
শুন্য শুন্যালয়
এমনি এক রাজ্যে কিন্তু আমি ঘুরে এসেছি। ছবির মতো রাজ্য, আমার কল্পনায় যদিও সে আমার লেখার মতোই ছিলো। মুঠোবন্দি স্বপ্ন থাকতে মন্ত্রের কি প্রয়োজন? নুসরাত আপুর মেঘের রাজ্যে ঘুরে আসতেও আমার খুব ইচ্ছে করে, নেবেন? রাজ্যের মধ্যকার কাঁটাতারের বেড়া তুলে দেয়া হোক, সব রাজ্যে সবার হোক ইচ্ছে পদাচরন।
লীলাবতী
আচ্ছা আচ্ছা এই ব্যাপার ! ভোরের উপর এখন দৃষ্টি দিতেই হয়,কি জাদু আছে ভোরে দেখতে হয় :p কে জানি আমাকে ডংগি বলেছিলো।এই ডাকের সার্থকতা প্রমানের সময় এখন :D)
আমারো এমন ভোর চাই (3 -{@
শুন্য শুন্যালয়
অ্যাঁ? সারছে তো!!! আমার ভোরের কপালে এবার বড় একটা কালো টিপ দিয়ে দেব, সব ভত্তাবতী, ডাকিনী থেকে, বালা মসিবত থেকে দূরে রাখবো। এই নামের স্বার্থকতা তো আগেই প্রমাণিত। আমি আমার ভোর কাউরে দেবোনা ;(
লীলাবতী
আচ্ছা আচ্ছা নজর দিলামনা।আপনার ভোর আপনারই থাকুক (3
বনলতা সেন
সবুজ ঘন বনের দেশে
খড়-বিচুলির জাবর কেটে,
বেস আছিস সুখের দেশে
চিন্তা বিহীন খুশির বেশে,
থাক কিছুকাল দিনের শেষে
পৌষ-পাবনের ফাগুন মাসে।
শুন্য শুন্যালয়
বুনো দি এমন করেও লিখতে পারে? 🙂
বেশ আছি রোদ রোদেলায়
কাঁচ বৃষ্টিও নামে হেথায়
চিন্তামনির চিন্তা ছাড়া
খুশি হবার নাইকো উপায়
তবু তো বেশ ভালো আছি
ঘিরে রাখা শুদ্ধ দোয়ায়…
বনলতা সেন
বিদেশের বিভূঁইয়ে
আঁচলে জড়িয়ে,
রাখিস তারে
হৃদয় জুড়ে।
শুন্য শুন্যালয়
দূর কেটেছে
সময়ও ফুঁ তে
মন এটেছে
ফেভিকল গ্লু তে 🙂
বনলতা সেন
ভোরের আবীর মেখে
শূন্যতায় চোখ মেলে
বনদেবী হেসে ওঠে,
অষ্টাদশীর জ্যোৎস্না হয়ে
ঘুঙুরের মদির আওয়াজে।
শুন্য শুন্যালয়
হলাম যদি হতামই বনলতা সেন
লিখে যেতাম, লেখা হতাম
জ্যোৎস্না না হোক
আন্ধারেই হারিকেন…
বনলতা সেন
আপনার মত সুশীতল সুললিত মন্তব্য করতে পারছিনা এ লেখায়।
মন্তব্য লিখতে গেলে মন্তব্যে হাত-পা ছড়িয়ে ডানা মেলে উড়তে চায়। আপনি আপনার লেখার মতই খারাপ।
এ আপনার দায়।
শুন্য শুন্যালয়
মন্তব্য হাত-পা ছড়িয়ে ডানা মেলে উড়তে চায়? হা হা। আপনাকেও আবার পাখির পাখনা মন্ত্রে না ধরুক। আপনি আপনার লেখার মতোই কঠিন আর সুন্দর। এ দায় আবার আমাকে দেবেন না।
বুনোদির এমন সিরিয়াল মন্তব্যে আজ আমি লজ্জা পেয়েছি, এটা বুঝি সুশীতল সুললিত মন্তব্যের আরেক ধারা? এত্তোত্তোত্তো গুলা ধন্যবাদ।
নীলাঞ্জনা নীলা
অসাধারন কথা মালা,অসাধারন ক্যাপশন দিয়ে সাজানো ছবি। কেমন এক শিরশিরে অনুভুতি এই লেখাটুকুতে ‘খুঁজে বেড়াবো গুম হয়ে যাওয়া বুড়ো সময় রহস্য। খুঁজে বেড়াবো স্মৃতি ভারে একটি একটি করে বাকল খুলে ফেলার ইতিহাস।’
শুন্য শুন্যালয়
ধন্যবাদ আপু। গাছটিকে দেখে কেনো যেন এই লাইনগুলোই মনে এলো। আবোলতাবোল লেখাতেও অসাধারন মন্তব্য লেখার প্রেরনা জাগায়।
ফাতেমা জোহরা
যেমন চমৎকার লেখা তেমনি ছবিগুলো। দারুণ হয়েছে…
শুন্য শুন্যালয়
প্রথমবার আমার লেখাতে পেয়েই খুশি হয়েছি। অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যটির জন্য।
বনলতা সেন
আহারে!আবারো ভোরকে হারানোর ভয়ে কোন্ জল-জঙ্গলে লুকিয়ে জলজ নিঃশ্বাস(কান্নাকাটির সময় চোখের সাথে নাকের জল)ফেলছে কে জানে।
শুন্য শুন্যালয়
ভোরকে হারানোর ভয়? তাও আমার? কি করে বলি, আসবোনা জেনেই হুংকার, চুলোচুলির ভয় কিনা। পারলে আসুন দেখি এইবার। আমার চুল কিন্তু ছোট :p
জলজ নিঃশ্বাসের তবে এই মানে? আমি কিন্তু উল্টো দেখছি, বেচারি এক গল্প শুনেই এতো ভয় পেয়েছে, কতো কতো প্রলোভন যে দেখানো যায়, সব থলে থেকে মন্ত্র বের করছে 🙂
শিপু ভাই
চমতকার (y)
শুন্য শুন্যালয়
আমার ব্লগে স্বাগতম শিপু ভাই ভাই। আপনার নাম শিপু ভাই, আর আরেকটা ভাই হচ্ছে সম্ভাষণ 🙂 ধন্যবাদ আপনাকে।
স্বপ্ন
আপু এ কোন স্বপ্ন রাজ্যে নিয়ে এলেন আমাকে।আমার জন্য দোয়া করবেন আপু,এমন রাজ্যে যেন আমি যেতে পারি।
শুন্য শুন্যালয়
স্বপ্ন রাজ্যে তো আপনি চাইলেই যেতে পারেন, নাম স্বপ্ন বলে কথা 🙂
আর এমন জায়গায় আপনি চাইলেই যেতে পারবেন। ঘুরে আসুন দুজন। শুভকামনা।
ছারপোকা
ভোর টা তীব্র আফিম ঘ্রানের চা এর মত একবার উপভোগ করলে বারবার ইচ্ছে হয় । ভোর টা এত তাড়াতাড়ি চুপটি মেরেছে কেনো টিকটক ঘড়ির কাটার নিস্তব্ধতায় ?
প্রত্যেকটা ছবির ক্যাপশন পাশাপাশি তার সাথে কথামালা লেখাটা কে আরো অসাধারন করে তুলেছে ।ছবি গুলার সাথে লেখাগুলা খুব ভাল এ লেগেছে ।খুব ভাবুক আপনি তা আপনার পোস্ট গুলা পড়লে এ বুঝে নিতে পারবে যে কেউ ।
শুন্য শুন্যালয়
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভাবনা ছাড়া আমাদের আছেই কি?
ভোর যে যেমন তার ইচ্ছে মতো উপভোগ করে নিতে পারে। আমার ভোর, আমার কল্পনায় গড়া।
ছারপোকা
কল্পনায় গড়া ভোর রহস্যে মোড়া হয়ত ।
আচ্ছা হাজার হাজার গল্প বন্দী,
জলে মেশা কস্ট বন্দী ।জলে কি কষ্ট বন্দী হতে পারে ?
এইখানটায় বন্দী না দিয়ে অন্য কিছু দিলে ছন্দ টা ও বেশ মানাতো মনে হচ্ছে ।
শুন্য শুন্যালয়
ঢাক ওয়াসার পানি মানেই তো জলে মেশা কস্ট 😛
লাইনগুলো ছন্দ ছাড়াই ছিলো, তবে আপনি যখন বলছেন, তখন অন্যকিছু দিলেও হতো এমন ভাবছি।
প্রজন্ম ৭১
লেখা এবং ছবি ভাল লেগেছে,কিন্তু ভেজাল বিদ্যার মর্ম বুঝলাম না আসলে 🙁
শুন্য শুন্যালয়
চা খেয়ে তো জেগে থাকবার কথা, আর গল্প সুন্দর করে বলতে পারলে মন দিয়ে শোনবার কথা, কোনটাই না করে আমার জানেজিগার ঘুম দিল। এখন ভেবে দেখুন চা এ কি মেশানো ছিলো, আর গল্পটাই বা কেমন ছিলো। এখন বুঝেছেন? 🙂
শিশির কনা
কতদিন পরে ব্লগে আসলাম,আর একা একা দেখছি আপনার পোষ্ট।আবার কবে এমন সময় পাবো জানিনা।চমৎকার সব ফটো আর ক্যাপশন।
শুন্য শুন্যালয়
নিজেকে এভাবে একা একা রাখা কি ঠিক? এতো ব্যস্ততা ভালো নয়। এতোদিন পর এসে পোস্ট দেখছেন তাতেই অনেক খুশি। ভালো থাকুন।