১) আমাদের দেশে ফেসবুক জনপ্রিয় হবার অন্যতম প্রধান কারণটি কি জানেন ? ফেসবুক আমাদের ভার্চুয়াল হিরোইজমের স্বাদ দেয়। আপনি বাসায় বউ পিটিয়েও ফেসবুকে ষ্ট্যাটাস দিতে পারেন – নববর্ষে নারী লাঞ্জনার বিচার চাই।
২) আমাদের দেশের মেয়েদের মাঝে প্রবল জাতীয়তাবাদী চেতনার উন্মেষ ঘটেছে। এক কালে তারা “মেরি মি আফ্রিদী” লেখা প্ল্যাকার্ড নিয়ে স্টেডিয়ামে যেত, এখন তারা “মেরি মি তাসকীন” লেখে।
৩) বিয়ের পরে বাঙ্গালী পুরুষের প্রথম রোমান্টিক ফ্যান্টাসিটা শুরু হয় শ্যালিকাকে দিয়ে আর স্ত্রী হচ্ছে তাদের কাছে বিয়ের আগের ফ্যান্টাসি।
৪) বাংলাদেশ একটি পারফেক্ট গণতান্ত্রিক দেশ। এখানে নেতাদের মৃত্যুর পরও জানাযায় অংশ গ্রহণকারীদের সংখ্যা দিয়ে জনপ্রিয়তা মাপা হয় ।
৫) রাজাকারদের সবচেয়ে বড় শক্তি একতা, মুক্তি যোদ্ধাদের সবচেয়ে বড় শক্তি আবেগ। রাজাকারেরা আবেগহীন, মুক্তিযোদ্ধারা ঐক্যহীন।
৬) ভন্ডদের ভন্ডামো গোপন করার সবচেয়ে কার্যকর অস্ত্রটি হল কবি পরিচয় ।
৭) বাঙ্গালী খবর সচেতন জাতি তাইতো এদেশে ইদানীং ব্রেকিং নিউজের অভাব নেই। আজকাল “রুমমেট চাই ” লেখা বিজ্ঞাপনের উপরেও লেখা থাকে ব্রেকিং নিউজ।
৮) আগে বিপ্লব হত রাজপথে, এখন হয় ফেসবুকে। ভাগ্যিস চে, লেনিন, মাও সেতুংরা এই প্রজন্মে জন্মায় নি।
৯) আপনি কি দ্রুততম সময়ে নারীবাদী হওয়ার উপায় খুঁজছেন? ফেসবুকে প্রোফাইল পিকচার হিসেবে কোন নগ্ন বক্ষা তরুণীর ছবি সেট করে ফেলুন। বড় জোর কয়েক সেকেন্ডের ব্যাপার।
১০) ছেঁড়া কাঁথাটিকে আবার ছেঁড়ার জন্য উপযুক্ত করে তোলার নাম প্রকৌশল বিদ্যা।
১১) আকাশের চাঁদ চিরকালই প্রেমিক এবং এক শ্রেণীর ধার্মিক উভয় প্রজাতির মানুষকে আকর্ষণ করেছে তবে পার্থক্য হল প্রেমিকেরা চাঁদের দিকে তাকিয়ে খুঁজেছে তাদের হারানো প্রেমিকাকে, বড়জোর লেখার চেষ্টা করেছে কিছু ব্যর্থ কবিতা আর ধার্মিকেরা খুঁজেছে ধর্মের নিদর্শন কিংবা ধর্মগুরুদের অপূর্ব মুখশ্রী।
১২) এদেশে সফল রাজনীতিবিদ হওয়ার প্রধানতম গুণটি হল আপোষহীনতা, সকল ন্যায় বহির্ভূত কাজের প্রতি আপোষহীনতা।
১৩) এদেশের বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া প্রতিটি তরুণের কাছে জীবনের অভীষ্ট লক্ষ্য হল উচ্চ শিক্ষার নামে বিদেশে পার্মানেন্ট সেটেলমেন্ট, রোমান্টিক ফ্যান্টাসী হল সাদা চামড়ার কোন ভিনদেশীর সাথে প্রেম । খাবার থেকে পোশাক, সিনেমা থেকে পর্ণ সবকিছুতেই এদের পছন্দ ভিনদেশী। তবে এদের দেশপ্রেম নিয়ে আমার কোন সন্দেহ নেই কারণ এরা বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমকে সাপোর্ট করে।
১৪) ব্লগার হচ্ছে সেই সব অদ্ভুত প্রানী যারা চিৎকার করে অনেক কথাই বলে কিন্ত সমাজ সেটা শোনে না কিংবা সমাজ যেটা শুনতে চায় সেটা তারা কখনোই বলে না।
(হুমায়ুন আজাদের প্রবচন আমার খুব প্রিয়। তার লেখা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে খানিকটা চেষ্টা করলাম। )
৩৪টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
কবিরা ক্ষেপে না যায় আবার 🙂
ভাগ্যিস চে, লেনিন, মাও সেতুংরা এই প্রজন্মে জন্মায় নি, জন্মালে এনারা বড়জোর সেলিব্রিটি ফেইসবুকার হতেন।
অপার্থিব
সব কবিকে ভণ্ড বলি নাই, ভণ্ডদের ভন্ডামো গোপন করতে খুবই কার্যকর নিজেদের কবি স্বত্তার প্রচার চালানো। এটিই বলতে চেয়েছি কাজেই কবিদের আক্রান্ত বোধ করার কোন কারণ নেই।
//ভাগ্যিস চে, লেনিন, মাও সেতুংরা এই প্রজন্মে জন্মায় নি, জন্মালে এনারা বড়জোর সেলিব্রিটি ফেইসবুকার হতেন।//
আমরা খুবই ভাগ্যবান। 😀
জিসান শা ইকরাম
আমরা আসলেই খুব ভাগ্যবান,
আরিফের কাছে এই সব মহান ব্যক্তিগণ পাত্তাই পেতেন না
আরিফের এক ‘পালং শাক দিয়ে ভাত খেলাম’ স্ট্যাটাসে ১০ হাজার প্লাস লাইক দেখে চে, লেনিন, মাও সেতুংরা ভয়ে পালিয়ে যেতো। এনারা শিষ্যত্বও গ্রহন করতে পারতেন আরিফ এর কাছে 🙂
চে, লেনিন, মাও সেতুংরা কি দিয়ে ভাত খেতেন তা আমরা জানতেও পারলাম না 😀
অপার্থিব
হাহাহা…
এই সব ক্যারেক্টারের ষ্ট্যাটাসগুলো শুধু আমিত্বে ভরপুর। আমি এটা করি, এটা করা উচিত বলে নিজের প্রমোশন নিজে চালায়। সমস্যা হল এই সব ক্যারেক্টারের কাছ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে অনেকেই আজকাল কাজ কাম কিংবা পড়াশোনা ফেলে এই সব সস্তা সেলিব্রেটি হওয়ার দিকে ঝুকে পড়ছে। এটাই সবচাইতে বিপদজনক।
আবু খায়ের আনিছ
ব্লগার হচ্ছে সেই সব অদ্ভুত প্রানী যারা চিৎকার করে অনেক কথাই বলে কিন্ত সমাজ সেটা শোনে না কিংবা সমাজ যেটা শুনতে চায় সেটা তারা কখনোই বলে না।
এইটা নিয়েই ভাবছিলাম, কত কথাই ত হয় রাষ্ট্র,সমাজ, নিয়ে কিন্তু শুনে বা পড়ে কয়জন। আর পড়লেও বা কাজে লাগায় কয়জন?
সমাজ যেটা শুনতে চায় তা বলে না এটা কি সম্পূর্ণ ঠিক?
বঙ্কিম,প্রমথ,রামমোহন এরা এখন থাকলে ফেইজবুক সেলিব্রেটি হতে পারত কি?
অপার্থিব
// বঙ্কিম,প্রমথ,রামমোহন এরা এখন থাকলে ফেইজবুক সেলিব্রেটি হতে পারত কি?//
বলা কঠিন তবে কেউ কেউ মনে হয় হতে পারতেন 🙂 জনপ্রিয় হতে কে না চায়? অকালে জনপ্রিয়তা পেলে আমরা তাদের কাছ থেকে অনেক কম সার্ভিস পেতাম। এ যুগে জন্ম না নিয়ে তারা যে অনেক ভাল কাজ করেছেন তা নিয়ে কোন সন্দেহ নেই।
//সমাজ যেটা শুনতে চায় তা বলে না এটা কি সম্পূর্ণ ঠিক?//
পুরোপুরি ঠিক না। মানুষ ইতিবাচক জিনিসগুলো শুনতে যায়। কিন্ত অধিকাংশ ব্লগারদের লেখার মধ্যে সেটা দেখা যায় না। এদের মধ্যে আমিত্বের বড়াই প্রচন্ড কাজ করে। অর্থাৎ আমি যা বলব সেটাই সঠিক , বাকি সবাই গন্ড মূর্খ এ জাতীয় ভাবনা প্রবল ভাবে কাজ করে। আত্বকেন্দ্রীকতার বাইরে সামষ্টিক চিন্তা ভাবনা এদের মধ্যে খুব একটা দেখা যায় না। কিছু ব্যতিক্রম অবশ্য আছে। কিন্ত অধিকাংশের ক্ষেত্রে উপরের কথাটি খাটে। পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
আবু খায়ের আনিছ
আপনার সাক্ষাৎ পাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করি।
হ্যা আপনার বক্তব্যে আমিও সহমত।
অপার্থিব
আপনার সঙ্গে সাক্ষাৎ হলে আমারও ভাল লাগবে। গোলাকার পৃথিবীতে ঘুরতে ঘুরতে দেখা হয়েও যেতে পারে। ভাল কথা , থাকেন কোথায় ?
ভোরের শিশির
বাস্তবতা… কঠিন সত্য এবং কিছুদিন পরে এইসব হবে প্রবাদ 😀
অপার্থিব
হুম… বাস্তব কথা গুলো একটু কঠিনই শোনায় । পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
ভোরের শিশির
আপনার কাছ থেকে আরো পোস্ট আশা করছি। অনেক ভাল মন্তব্য করেন আপনি। কিন্তু পোস্ট দিচ্ছেন অনেক কম। আপনার মন্তব্য পড়েই আপনার পোস্ট পোড়ার আগ্রহ তৈরি হয়ে যায়।
শুভেচ্ছা -{@
অপার্থিব
আসলে অবসর সময়ে শখের বশে একটু আকটু লেখি। লেখালেখির বাইরেও অবসর সময়ে করার মত আরো কিছু শখ আছে। সেগুলোতেও কিছু সময় দিতে হয়। তবুও চেষ্টা করবো নিয়মিত লেখার। আপনার সুন্দর উৎসাহের জন্য ধন্যবাদ। শুভকামনা রইলো।
ব্লগার সজীব
অপার্থিব ভাইয়া দারুন একটা পোষ্ট দিলেন। ফেইসবুকের জনপ্রিয়তার আর একটি প্রধান ইনবক্স।মেসেঞ্জারে ফেইসবুকের শুধু ইনবক্স ব্যাতীত কিছু নেই, প্রায় সবাই মেসেঞ্জারে থাকেন 🙂 যাদের ফেইসবুকে কোন একটিভিটি নেই,তারা প্রায় সবাই মেসেঞ্জারে থাকেন 😀
দীর্ঘদিনের পর্যবেক্ষনে ই কেবল এমন একটি পোষ্ট দেয়া সম্ভব (y) (y)
অপার্থিব
আমাদের ফেসবুক জনপ্রিয় হবার আরো কিছু কারণ আছে। যেমনঃ স্ট্যাটাসের মধ্য দিয়ে ভার্চুয়াল হিরোইজম দেখানো যায় , সেলফির মধ্য দিয়ে সেলফ প্রমোশন চালানো যায়। আপনার একাউন্টের মালিক আপনি নিজেই। কেউ আপনার পোষ্টের সমালোচনা করলে তাকে ব্লক করতে পারেন, এমনকি তার মন্তব্য মুছেও দিতে পারেন। অর্থাৎ ক্ষেত্র বিশেষে স্বৈরাচারী মনোভাব দেখানো যায় । এছাড়াও আরো কিছু মাইনর কারণ আছে। যেমনঃ ছেলেদের ক্ষেত্রে লুতুপুতু মেয়েদের সঙ্গে প্রাথমিক অবস্থায় মিষ্টি মধুর চ্যাট করার সুযোগ করে দেয়। যেটা থেকে তাদের মধ্যে ভবিষ্যতে প্রেম টাইপের কিছু হতে পারে এমন আশার জন্ম হয়(কিছু যে হচ্ছে তা নিয়ে অবশ্য সন্দেহ নেই) । মেয়েদের ক্ষেত্রে “মেকাবী” সেলফি দিয়ে হাজার হাজার লাইক কামানো যায়। ফেসবুকে জনপ্রিয় হওয়া মেয়েদের জন্য খুব সহজ। অফলাইনের পরাধীনতার কারণে তারা এই অনলাইনের স্বাধীনতা উপভোগ করে। এছাড়াও পুরনো বন্ধু বান্ধবদের খোঁজ খবর মোটামুটি পাওয়া যায় এটা অবশ্য বেশ উপকারী।
ছাইরাছ হেলাল
অনুপ্রাণিত প্রবচন ভালই,
ফেবু করি না, তাই ওদিকটা একটু অজানা,
ব্লগের ব্যাপারটি দারুণ বলেছেন।
অপার্থিব
ফেবুতে সময় না দিয়ে ভাল কাজ করছেন। চালিয়ে যান এটা। পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
অনিকেত নন্দিনী
* “আগে বিপ্লব হত রাজপথে, এখন হয় ফেসবুকে। ভাগ্যিস চে, লেনিন, মাও সেতুংরা এই প্রজন্মে জন্মায় নি।” জন্মালে হালে পানি পেতেন কিনা সে ব্যাপারে যথেষ্ট সন্দেহ আছে। ;?
* “আপনি কি দ্রুততম সময়ে নারীবাদী হওয়ার উপায় খুঁজছেন? ফেসবুকে প্রোফাইল পিকচার হিসেবে কোন নগ্ন বক্ষা তরুণীর ছবি সেট করে ফেলুন। বড় জোর কয়েক সেকেন্ডের ব্যাপার।” আমার লিস্টে এমন কেউ আছে কিনা খুঁজতে শুরু করে দিলাম এখন থেকেই। 😀
* ব্লগার হচ্ছে সেই সব অদ্ভুত প্রানী যারা চিৎকার করে অনেক কথাই বলে কিন্ত সমাজ সেটা শোনে না কিংবা সমাজ যেটা শুনতে চায় সেটা তারা কখনোই বলে না। (y)
অপার্থিব
//জন্মালে হালে পানি পেতেন কিনা সে ব্যাপারে যথেষ্ট সন্দেহ আছে//
কিঞ্চিৎ সন্দেহ আছে। উনারা এ যুগে না জন্মে দেশ ও জাতির অনেক উপকার করেছেন।
//আমার লিস্টে এমন কেউ আছে কিনা খুঁজতে শুরু করে দিলাম এখন থেকেই//
খুঁজুন। না পেলে ৮ই মার্চ নারীদিবস পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। আশা করি ভাগ্যবানদের খুঁজে পাবেন।
🙂 🙂 🙂 🙂 🙂 🙂 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀
অনিকেত নন্দিনী
ঠিক আছে। বেশি তো না, প্রায় দুই মাস না হয় অপেক্ষাই করলাম। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
১৪ টা প্রবচন ই একদম সত্যের উপর সত্য বলেছেন অপার্থিব। কোনটা রেখে কোনটা আনবো তাই সিদ্ধান্ত বাদ দিলাম।
আপনার লেখার জন্য তো অপেক্ষা করতে শুরু করেছি ভাই। আরেকটু বেশি বেশি লিখুন।
অপার্থিব
পড়া ও উৎসাহ দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। চেষ্টা করবো নিয়মিত লেখার। শুভ কামনা রইলো।
মরুভূমির জলদস্যু
১। পছন্দ হইছে
২।
৩। আহারে, আমার তো শালিকাই নাই।
৪।
৫। বর্তমানের জন্য খাঁটি কথা।
৬। মাথার উপর দিয়ে গেলো।
৭। :D)
৮। :D)
৯।
১০। আচ্ছা।
১১। এই দুই শ্রেণীতে না পড়লেও আমি কিন্তু চাঁদ দেখি।
১২।
১৩। :D)
১৪। ;?
অপার্থিব
//আহারে, আমার তো শালিকাই নাই //
আপনি তো দেখি বড়ই দুর্ভাগা 😀
পড়ার জন্য ধন্যবাদ। -{@
অরুনি মায়া
সত্য কথা তিক্ত হলেও তা সত্যই রয়ে যায় | সময় উপযোগী পোস্ট
অপার্থিব
পড়ার জন্য ধন্যবাদ। -{@
নাসির সারওয়ার
সবগুলোর সাথেই মত রাখলাম। তবে ৬ নম্বরটা রিভাইজ করুন প্লীজ। তার আগে এই ঘরের একটা পোস্ট (কবি হব) পড়ে নিন অনুগ্রহ করে।
ভালো লেগেছে প্রবচন যা সময়ের সাথেই আছে।
শুভেচ্ছা রইলো।
অপার্থিব
আপনার “কবি হব” পোষ্ট পড়লাম। কিন্ত ৬ নং প্রবচনে আমি তো সব কবিকে ভণ্ড বলি নাই । আমি বলতে চেয়েছি ভণ্ডদের ভন্ডামো গোপন করতে খুবই কার্যকর নিজেদেরকে কবি বলে প্রচার চালানো কারণ কবি পরিচয় শুনলে সবাই খানিকটা দ্রবীভূত হয়। নিজেদের ভণ্ডামোগুলো গোপন করাও তাদের জন্য খানিকটা সহজ হয়। এর বাইরে কবিদের প্রতি আমার সব সময় শ্রদ্ধা ছিল , ভবিষ্যতেও থাকবে। ধন্যবাদ। -{@
নাসির সারওয়ার
আরে আমিওতো আপনাকে আমার কবি হব পোষ্টটা পড়ার জন্য আকুতি করলাম মাত্র!!
ভালো থাকুন অনেক করে।
অপার্থিব
জ্বি বুঝতে পেরেছি। অনেক ধন্যবাদ।
মোঃ মজিবর রহমান
অপার্থিব দা, কি শুনাইলেন দারুন এক পস্ট ভাল লেগেছে প্রায়ই সম্মত আপনার লেখায়। -{@ -{@ -{@ -{@
অপার্থিব
আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই পড়ার জন্য। শুভ কামনা। -{@
মোঃ মজিবর রহমান
শুভকামনা। -{@
শুভ্র রফিক
প্রবাদের আবাদ করেছেন বেশ।আশা করি এর সুফল পাবেন।
অপার্থিব
সুফলের আশা খুব একটা নাই। পড়ার জন্য ধন্যবাদ। -{@