গগনে মাতম ওঠে; চোখেতে বর্ষণ
এ’ কিসের মায়ায়,
মেঘেতে বিজলি নাচে; মুখেতে আঁধার
এ’ কাহারো ছোঁয়ায়,
নক্ষত্র আলোতে ডুবে; মনেতে রোদ্দুর আঁকা,
চঞ্চলা কিশোরী লাজে; আঁকাবাঁকা হাসি ঠোঁটে,
অধরা স্বপনের পানে; পলাশ ও বকুলের টানে।
বুকেতে কাঁপন ওঠে; অভিমানে চৌচির
এ’ কিসের ছায়ায়,
ভাবনাতে প্লাবন নামে; করতল আকুল
এ’ কেমন ধারায়,
সাঁজের বাতাসে ভেসে; জোনাকিতে রজনী দেখা,
চপলা কিশোরী থামে; আড়ভাঙ্গা হরিণী মোহে,
অধরা স্বপনের পানে; পলাশ ও বকুলের টানে।
১৬টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
চপলা কিশোরীর দিকে নজর দেয়া ঠিক না 😀
লেখা ভালো হইছে ।
নীতেশ বড়ুয়া
হিহিহি… 😛 :p
আবু জাকারিয়া
সুন্দর কাব্য, যদিও পুরোপুরি বুঝতে পারিনি।
নীতেশ বড়ুয়া
একজন কিশোরীকে বুঝার চেষ্টা করেছি। আঁকতে জানি না তাই শব্দে আঁকার চেষ্টা করলাম মাত্র জাকারিয়া ভাইয়া 😀
শুন্য শুন্যালয়
কবিতাটি ইন্টারেস্টিং। প্রথম আর তৃতীয়টি একরকম আবার দ্বিতীয় আর চতুর্থ আরেক। যে কবিতা লিখতে জানে, সে সাজসজ্জাও জানে।
কিশোরী মনের দোদুল্যমান চপলতা ভালো লেগেছে।
লীলাবতী
আমি এই মিল কবিতাটি একহাজার বার পড়লেও খুঁজে পেতাম না।
নীতেশ বড়ুয়া
লীলাপু ভান কইরেন্না, হুঁউউউ… কিশোরী কিন্তু তাইলে কেঁদে দিবে ;(
নীতেশ বড়ুয়া
😀 😀 ইয়েসসসসসসসসসসস 😀
প্রথম আর তৃতীয় প্যারায় একজন অভিমানী আর দুঃখী কিশোরী আর দ্বিতীয় ও শেষ প্যারায় একজন লাজুক কিন্তু উৎসুক সহজ সরল কিশোরীকে রাখলাম… সব মিলিয়েই একজন কিশোরীকে আঁকার চেষ্টা 😀 শূন্য ভাইয়া 😀
ফাতেমা জোহরা
কবিতাটি ভালো লেগেছে। ২য় প্যারাটি বেশি ভালো লেগেছে 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু 😀
খসড়া
চমকে চমকে ধীর ভিরু পায়
পল্লির বালিকা বন পথে যায়
একেলা বন পথে যায়
নীতেশ বড়ুয়া
😀
শিশির কনা
জিসান শা ইকরাম বলেছেনঃ চপলা কিশোরীর দিকে নজর দেয়া ঠিক না 😀 লেখা ভালো হইছে (y) -{@
নীতেশ বড়ুয়া
ইসসসসস! দিলে কি হপে শুনি! 😀 :p
লীলাবতী
ভালো লিখেছেন কিশোরীকে নিয়ে কবিতা -{@
নীতেশ বড়ুয়া
😀 ভালবাসা লীলাপু (3 -{@