বাসায় আছেন রুমের ভেতর গরম লাগছে গরমে হাঁসফাঁস করছেন কি করবেন মাথায়
আসছে না তাহলে সমাধান খুঁজছেন ?
তাহলে আপনার জন্য – এটা চেষ্টা করে দেখতে পারেন—-!
আপনার রুমের উপর যদি টিনশেড হয় তবে যা করতে হবে-
যে কোণ বড় গাছের ডালপালা দিয়ে টিনের উপর একটা আস্তরন দিতে পারেন তবে মনে রাখবেন ডালপালা দেওয়ার আগে পলিথিন বা এ জাতীয় কিছু দিলে ভালো,
এতে টিনে মরিচা ধরার সম্ববনা কম ধাকে,
তারপর রুমের ভেতরে সিলিং ফেন এর মাঝ বরাবর একটি শক্ত দরি টানিয়ে তার উপর মাঝারি ধরণের লম্বা জাতীয় মালসিখাতা, তোয়ালে, গামছা, এ জাতীয় কিছু
পানিতে ভিজিয়ে কিছুটা মুরিয়ে তারপর সেই দরিটার উপর টানিয়ে দিবেন!
এরপর জানালার পর্দা উপর পানির স্প্রে দিয়ে অনেক খানি ভিজিয়ে নিতে পারেন এতে বাতাসের তাপ প্রবাহ থেকে রক্ষা পাবেন সেই সাথে কিছুটা শীতলতা অনুভব করবেন,
এবং যাহাদের রুমের উপর শেড ছাদের তারা ডালপালার নিয়মটা বাদ দিয়ে বাকি সব নিয়ম গুলো পালন করতে পারেন!
বাহিরে বের হবার সময় ছাতা ,রুমাল ,মাস্ক ,পানির বোতল,সানগ্লাস,এইসব ব্যাবহার করলে উপকৃত হবেন, ইচ্ছা করলে ক্যাপ ব্যাবহার,
সুযোগ পেলে মুখ ধুয়ে নিতে ভুলবেন না কেননা এই গরমে আমাদের চোখ ও মুখের তক সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় !
ফুটপাতের কথিত জুস,যেমন – আখের রস,লেবুর সরবত,বেলের সরবত,আরও যত আওফাও সরবত খাওয়া থেকে বিরত থাকুন!
নয়তো এই গরমে যে কোণ সরকারি কিংবা বেসরকারি মেডিকেল,ক্লিনিক, সেবা দান স্থানে আপনাকে লম্বা ছুটিতে যেতে হতে পারে- সেটা যে কোণ সময়!
সকালে কাজের স্থানে যাবার আগে গোছল ,বা স্নান করে নিলে ভালো ,
হালকা ধরনে কাপর পরিধান করতে পারেন তবে সেটা এমন হওয়া উচিত নয় যা আপনি পরিধান করলে পশু প্রানির সাথে মিল খুজে পাওয়া যায়!
মেয়েদের ক্ষেত্রে এই বিষয় একটু বেশি সচেতন থাকলে ভালো কেননা আকাসের ফেরেস্তারা আমাদের আশেপাশে বসবাস করে না !
খাবার মধ্যে ওরস্যালাইন, গ্লুকোজ, খেতে পারেন তবে যা খাবেন না –তেল জাতীয় খাবার, ঝাল,বিরিয়ানি,ফুচকা, চটপুঁটি ,কড়া কফি, ঘার লিকারের চা জাতীয় খাদ্য থেকে বিরত থাকুন নয়তো বাথরুম পার্টি আপনাকে নিয়ে তামাসা করবে হা হা হা বুজলেন না – থিঙ্ক অফ বদনা নিয়ে রেফ রাইট !
গরম বিষয় সচেতন হতে ডাক্তার এর কাছ থেকে সহযোগিতা নিতে আলসেমো না করাই উত্তম !
কেননা আপনার আলসেমির জন্য আপনার ও পরিবার জন্য বোজা হতে পারে!!!!!!!
আমাদের সচেতনতা পারে আমাদের রক্ষা করতে !
আপনি সচেতন হয়ে অপরকে সচেতন করুন তাহলে সমাজ হবে সুন্ধর ও কুসিল মুক্ত।–
সকাল এর বানী — আপনি আজ কাহকে সচেতন করুন আগামী কাল দেখবেন
কোণ এক বিপদে আপনার প্রিয় জনকে অন্য কেহ সচেতন হয়ে উপকার করছে !
এটাই চিড় ও সত্য—–!
সচেতনতায় —– সকাল স্বপ্ন —–!
১২টি মন্তব্য
সঞ্জয় কুমার
ভাল পরামর্শ । মনে রাখব
সকাল স্বপ্ন
ধন্যবাদ—- অনুপেরনায়—
নীলাঞ্জনা নীলা
কিছু শব্দ ঠিক বোঝা যাচ্ছেনা।
তবে পোষ্টটি সঠিক সময়ের জন্য লিখিত হয়েছে। শব্দগুলো ঠিক না করলে পড়া কষ্টদায়ক হচ্ছে।
সকাল স্বপ্ন
ধন্যবাদ—— সচেতন এর জন্য——
অনিকেত নন্দিনী
নিঃসন্দেহে সময়োপযোগী পোস্ট তবে লেখবার সময়ে বানান নিয়ে আরো যত্নবান হতে হবে।
আগেও এ নিয়ে বলেছি, আজ আবারো বলছি: অতিরিক্ত বানান ভুলের কারণে শব্দের অর্থ বদলে গিয়ে লেখার মান হালকা হয়ে যায় এবং লেখাটিকে হাস্যকর করে তোলে।
আশা করি আমার মন্তব্যে কষ্ট না পেয়ে বানান সংশোধনের ব্যাপারে সচেষ্ট হবেন।
ধন্যবাদ। 🙂
ইকবাল কবীর
সময় উপযোগী পরামর্শ।
অপার্থিব
ভাল ও সময়োপযোগী পোস্ট। আশা করি অনেকেই উপকৃত হবে ।
লীলাবতী
সকাল ভাইয়া এমন পোষ্ট দিয়ে উধাও হয়ে গেলে চলে? পোষ্ট ভাল হয়েছে।
সকাল স্বপ্ন
এইতো আছি —— ধন্যবাদ অনুপ্রেরনায়——-
চেষ্টায় থাকবে অতল থাকার——-
মেহেরী তাজ
মেয়েরা কাপড় পরিধানের ব্যপারে সচেতন থাকবে বলে আশা করা যায়…
অন্যদের সাথে আমিও একমত বানানের ব্যাপারে আর একটু সচেতনতা দরকার!
ভালো পোষ্ট…
সকাল স্বপ্ন
ধন্যবাদ— অনুপ্রেরনায়———–
চেষ্টায় থাকবে সচেতন এর————-
অয়োময় অবান্তর
ভাল লাগল। সময়োপযোগী পোস্ট।