ঠিক কবে তার হাত ধরেছিলাম হিসেব নেই,কবে থেকে এক সাথে পথ চলা শুরু তার দিন তারিখও মনে নেই।একসাথে পথ চলা বা হাত ধরার বয়স দু কুড়ি দুই বছর।হৃদয়ের পথচলা চলবে আমৃত্যু।পর জনমেও কি এই একসাথে পথ চলা থেমে যাবে?যেতে হবে যে বহুদূর।
আমাকে ঘিরে থাকা মানুষের সংখ্যা কম নয়।মানুষ ভালোলাগে আমার,ঘিরে থাকার মাঝে একজন বাদে আর সবাই স্বার্থের জন্যই আসেন। একজন বাদে অন্য কেউ নেই যিনি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ভাবে আমাকে ব্যবহার না করেছেন,আর্থিক-সামাজিক-প্রভাব এর ছিটে ফোটা না নেয়া মানুষের মাঝে তিনিই একমাত্র ব্যাতিক্রম।
তিনি, যার একমাত্র চাওয়া আমার ভালো থাকা।শুধু আমি যেন ভালো থাকি। এই চাওয়াটা কিন্তু কঠিনও বেশ।জাগতিক কোন কিছু কামনা না করে উনি সবচেয়ে কঠিন জিনিসটিই আমার কাছে চেয়ে বসলেন।আমার কাছে তিনি অর্থ,সম্পদ ,সামাজিক কোন সহযোগিতাও চাননা, যা দেয়া আমার জন্য অত্যন্ত সহজ ছিলো। বর্তমান সময়ে ভালো থাকা কি সহজ? সময়ই যেখানে ভালো নেই।আমি কিভাবে ভালো থাকি? এত কঠিন কিছু চাওয়ার কি দরকার?
আর তাই ভালো না থাকলেও হাসিমাখা মুখে সামনে গিয়ে কথা বলি।মাড়ির দাঁত উপরে ফেলার পরে আঠাশ দাঁত মেলে ধরি তার চোখের সামনে। বন্ধু ভালো আছি দেখো।
চার চোখ দিয়ে দাঁত দেখে বলে,২৮ দাতে ভালো থাকা বুঝায় না, দাঁত ফিলিং করে ৩২ টাই দেখাতে হবে। ধুস আমার আড়াল সে ধরে ফেলে।দু কুড়ি দু বছর সহজ কথা নয়।পিছন থেকে হাঁটার ভঙ্গি দেখেও যে সে বলে দিতে পারে,কেমন আছি আমি।আমিও অবশ্য পারি। আমার কথা এখানে বলা হবেনা।আজ আমি তার কথা বলতে এসেছি।
সেই কোন এককালে আমরা ভুকৈলশ দেবোত্তরের নদী পর্যন্ত নেমে যাওয়া প্রশস্ত সিঁড়ি বেয়ে উঠানামা করেছি,
জংগলে শিকার করেছি ঘুঘু ডাহুক মাছ রাঙ্গা
কবিতার মোহনায় বিচরণ করেছি জাতীয় পতাকা খামছে ধরেছে পুরানো শকুন মুখে
আর থোল্লাকান্দির রাতজাগা দিন জাগা শীত বা গরমের মাঝে নিজেকে খুঁজে ফিরেছি
বাড়ির পাশের ধানসিঁড়ির তীরে ভিজেছি প্রকৃতির স্নিগ্ধতায়
কুড়িয়ানার পেয়ারা বাগানের মাঝে হাড়িয়ে গিয়েছি
টং=ঘড়ে কাচের গ্লাসের চা।
আমরা সেই কবে হাত দিয়েছি এক শীতল পাটি বোনায়… দুজনের ভালবাসার,আস্থার,শ্রদ্ধার বিশ্বাসের বাকল দিয়ে বুনে চলেছি সে পাটি এই বিয়াল্লিশ বছর ধরে,আমৃত্যু বুনে চলবো তা।
আজ এই দিনে তুমি কিছু চাও আমার কাছে বন্ধু আমার
আমার যা কিছু আছে তা দিয়ে দেবো তোমায় প্রশ্নহীনভাবে।
আজ আমার বন্ধু ছাইরাছ হেলালের জন্মদিন
শুভ জন্মদিন বন্ধু আমার।
লক্ষ্যভেদী শিকারী সে,টার্গেটে মিস নেই।শিকার করেছিলো একটি বিশাল লাউ,
যা শিকারের পূর্বে আমি দেখিইনি
শিকারিকে শিকার করার কাজটি অবশ্য আমার।
৯৫টি মন্তব্য
অরুনি মায়া
শুভ জন্মদিন ভাইয়া 🙂 -{@
অরুনি মায়া
শুধু ছোট্ট একটা বাক্য লিখেই থামতে হল আমাকে। আমার প্রিয় কবি আর যে কিছুই দিতে পারলাম না। আশা করি ক্ষমা করবেন। অনেক অনেক শুভ কামনা রইল,,,,,, 🙂 -{@ (3
জিসান শা ইকরাম
হার্টই দিয়ে দিলেন, এর বেশী আর কি দিবেন? 😀
ছাইরাছ হেলাল
এ যে অনেক পাওয়া, আর কিছুতো পাওয়ার নেই।
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকেও শুভেচ্ছা।
সীমান্ত উন্মাদ
হেলাল মামার জন্মদিনে
লাফালাফি মিষ্টি কিনে। \|/
শুভ জন্মদিন হেলাল মামা।
পথ চলা হোক কঠিন শব্দের সংযোজিত কবিতার খাতায়, বাস্তব খেলায়। শুভকামনা নিরন্তর মামা এবং আবারো জন্মদিনের প্রানঢালা শুভেচ্ছা। -{@
জিসান শা ইকরাম
বন্ধুর পক্ষ হতে শুভেচ্ছা তোমাকেও -{@
শুন্য শুন্যালয়
আজ দিনটি শুধু তার হবে কেন? দিনটি আমাদের সবার। লেটস রেডি ফর দ্যা পার্টি। কিন্তু পার্টি টা দিবে কে? ;?
জিসান ভাইয়া থ্যাংক ইউ সো মাচ পোস্টের জন্য। আমি এক্টু জন্মদিন জানতে চাইছিলাম, কইলোই না। বাপ্রে বাপ এমন জম কিপ্টুসও মানুষ হয়!
লক্ষ্যভেদী শিকারী? হা হা হা, লাউ এর বুক নাকি কান বরাবর তীর গেছে? আমরা এইসব গাজাখুরি গপ্প বিশ্বাস করিনা। ছবি তুলতে পারে তার প্রমাণ কি?
যা কিছু চাইবে প্রশ্নহীন ভাবে দিয়ে দেবেন? আমার পোস্টে সেইদিন এই কথা বলেন নাই ক্যান? ;( দুই কুড়ি না হোক, দুই বছরের বন্ধুত্বের কি কোন দাম নাই? 🙁
দাঁত ফিলিং করুন, বন্ধুর চাওয়া পূর্ন করুন। জয়তু বন্ধুত্ব।
লিখতে গিয়ে খাঁটি মধু খেয়েছেন তা বোঝাই যায়, অনেক আবেগি লেখা।
জিসান শা ইকরাম
তার কারনেই আজ দিনটি বিশেষ দিন।
আমি তো লিখলাম,পার্টিটা আপনিই দিন, আপনার বন্ধু না সে? কি সব লাফালাফি করে 🙂
হ্যাঁ লক্ষ্যভেদী শিকারী, একদম লাউ এর বুক বিদ্ধ করতে পারে তীর 😀 লাউয়ের ফটো আছে তার কাছে। ফটো দিলেই বুঝবেন কি পারে সে।
যা কিছু চাইবে প্রশ্নহীন ভাবেই দিয়ে দেবো,হাসি মুখে।যত প্রিয় আর মূল্যবান হোকনা তা আমার কাছে।
আপনাকেও দেবো, তবে চাওয়ার মত চাইতে হবে।
লিখতে আবেগের চাইতে কষ্ট হইছে মেলা
নেট আসে যায়,কি করি?অবশেষে ওয়ার্ডে লিখে টেবিলের উপরে দাঁড়িয়ে পোষ্ট দিছি 🙂
এখন এক গ্রামে,নেট আসে যায়।
ধন্যবাদ আপনাকে।
ছাইরাছ হেলাল
এখন আমি ই কইলাম, এক খানা জন্মদিন কষ্ট করে দিয়েই ফেলুন।
আপনিও কিপ্টুস না দেখিয়ে দিন।
ম্যালা দিন কিছু লেখেন না।
শুন্য শুন্যালয়
ছাইরাছ ভাইয়ো, শুভ শুভ শুভ জন্মদিন। মাত্র এক কুড়ি কেন, দোয়া করি কএক কুড়ি রানী হোক। হাতীশালে গরুর বাছুর আর ঘোড়াশালে বেড়াল ছানায় ভরে যাক সব শাল। নিদ্রাকুসুম না, অনিদ্রায় পাহারা দিয়ে কাটুক পয়মন্ত রাত্রি আপনার। রোমিও, টম ক্রুজ খেতাব জমুক শ খানা। এভাবেই লিখে লিখে ন্যাচারাল হেয়ার কালার করে দিন আমাদের চুলের গাছি। বেঁচে বর্তে থাকুন মাছেভাতে।
শুভ জন্মদিন আবারো প্রিয় ছাইরাছ ভাইয়া। -{@
ছাইরাছ হেলাল
ইস!!! এতো অল্পতে এতো সুন্দর, অবশ্য এই অনেক। কুটি পুত্রের জননী হলেই হয়ত এমন কুড়িকুড়ি রানীর
আশীর্বাদ করা যায়। কী আর করব বলুন রাত্রিকে ছাড়া আমার চলেই না।
আপনারাও বাঁচুন আমাদের সাথে নিয়ে জলজঙ্গলের কথা কাব্যে। আপনাকেও শুভেচ্ছা।
লেখা পাইনি অনেক কাল।
আবু খায়ের আনিছ
শুভ জন্মদিন ভাইয়া। আপনাদের এই বন্ধুত্ব টিকে থাকুক জন্মজন্মান্তরে। -{@ -{@ -{@ -{@
জিসান শা ইকরাম
শুভেচ্ছা আপনাকেও -{@
টিকে থাকবে এই বন্ধুত্ব।
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকেও শুভেচ্ছা এমন দিনে।
ভাল থাকুন।
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা “একসাথে পথ চলা বা হাত ধরার বয়স দু কুড়ি দুই বছর।” তার মানে বয়স কতো তোমার? আচ্ছা দু’ কুড়ি দুই বছর বয়সে তোমাদের বয়স কতো ছিলো? ;?
হায় হায় বুড়োদের আবার জন্মদিনও হয় নাকি? আর আজ ২ অক্টোবর তোমার ওখানে, আমি এখনও ১-এ পড়ে আছি। শুধু কবিভাইয়ের দিন হলে আমাদের কি গতি হবে? আমরা কি নেই? নাহ এসব বুড়োদের পাল্লায় পড়ে আমার মাথা আউলা-ঝাউলা। যাক তারপরেও জন্মদিন বলে কথা! এতো আবেগ নিয়ে লিখেছো, তাই আর কিছু বললাম না।
বন্ধু পাওয়া অনেক কঠিন। তুমি ভাগ্যবান এমন একজন বন্ধু পেয়েছো। তবে আরেকটি কথা, তুমি আরোও বেশী ভাগ্যবান যে একজন ভালো নাত্নীও পেয়েছো। এমন নাত্নী সকলে পায়না। :p 😀
ছাইরাছ হেলাল
নানা নাত্নী থাকুক অমলিন বন্ধনে।
আমাদের জন্য দু’তিন কুড়ি কোন ব্যাপারই না।
নীলাঞ্জনা নীলা
কবিভাই মেঘে মেঘে বেলা কতো হলো বলুন তো শুনি! ;?
জিসান শা ইকরাম
বয়স জানতে চেয়ে প্রকাশ্যে লজ্জা দেয়ার মানে কি?
বুড়া হইয়া গেছি, বয়সও ভুইল্যা গেছি,কিছুই মনে নাই।
আমি অবশ্যই ভাগ্যবান এমন বন্ধু পেয়েছি বলে।
আচ্ছা এমন নাতনী পেয়েছি বলে আমি ভাগ্যবান?
আমারে জ্বালাইয়া শেষ কইর্যা দিল পেতনিটায়।
তোমারও ভাগ্য ভালো এমন নানা পাইছো- এমন নানা সবাই পায়না 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
বয়স লুকাও!!! হায় হায় ও নানা তুমি দেখি মেয়েদের মতো বয়স লুকাও। বুড়া হয়েছো সে তো জানি, কিন্তু বয়সটা কতো বলবে তুমি, নাকি আমি বলে দেবো? :p
আমারে তুমি পেত্নী কও!!! :@ :@
তোমার মতো নানা কত্তো পাওয়া যায়। ইস কি মনে করো নিজেরে? :@ :@
জিসান শা ইকরাম
এখনো ৫৩ চলিতেছে, খুবই অল্প। ৫৪ তে পড়তে অনেক দিন বাকি 🙂
আমার মত নানা হাটে বাজারে মিলবে না
এই নানা একপিচই 🙂
অবশ্য সবাই এর মর্যাদা বুঝবে না, যারা পথে ঘাটে নানা পায়, তারা তো বুঝবেই না 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
কবিভাই এটি কিন্তু ঠিক না। কি হয় জানালে? অভিমান করতে জানিনা, রাগ উঠেছে। কি হতো জানালে? :@
ভাগ্য ভালো নানা পোষ্টটা দিয়েছিলো, নইলে তো জানতামই না। নাহ আপনার সাথে বন্ধুত্ত্ব অসম্ভব!
জন্মদিনে আপনাকে উচ্ছের জুস, তেঁতুলের টক, কাঁচা লঙ্কার চাটনী একসাথে বানিয়ে খাওয়াবো। কোনোদিন যদি সুযোগ পাই এমন স্পেশাল খাবার আপনাকে খাওয়াবোই। শুনেছি ভালো টেনিস খেলেন। রোজ খেলতে যান মাঠে, আপনার বন্ধু আর আমার নানা বললো আমাকে। এমন স্পেশাল খাবার তো আপনার জন্যেই উদ্ভাবন করলাম 😀
যাক আজকের দিনে যখন পৃথিবীতে এসেছেন, তখন আপনাকে শুভেচ্ছা তো জানাতেই হয়। শুভ জন্মদিন -{@ (3 \|/
আজকের আকাশে অনেক তারা, দিন ছিল সূর্যে ভরা,
আজকের জোছনাটা আরো সুন্দর, সন্ধ্যাটা আগুন লাগা
আজকের পৃথিবী তোমার জন্য ভরে থাকা ভালো লাগা
মুখরিত হবে দিন গানে গানে আগামীর সম্ভাবনা
তুমি এই দিনে পৃথিবীতে এসেছ ,
শুভেচ্ছা তোমায়
তাই অনাগত ক্ষণ হোক আরো সুন্দর
উচ্ছল দিন কামনায়
আজ জন্মদিন তোমার :c :c \|/ \|/
https://www.youtube.com/watch?v=Wm4QAbdzEm4
ছাইরাছ হেলাল
সুদিন-কুদিন সহায়-অসহায় এর একমাত্র বন্ধু !! এভাবে ফেলে দেবন্না যেন।
খাবারের স্পেশাল মেনু দেখেই বুঝতে পারছি আপনি বন্ধু না শত্রু।
এই বুড়ো হাবড়ার আবার ঘটা করে জানিয়ে শুনিয়ে জন্মদিন হয় নাকি!! ছায়া যখন পূর্বগামী।
সত্যি আপনাদের সাথে প্রকৃত বন্ধুত্বের অমেঘ বন্ধনে জড়াচ্ছি আর জড়াচ্ছি।
নীলাঞ্জনা নীলা
তা বুড়ো হাবড়ার বয়স কতো শুনি!
আর কি বলতে চান? একটা পোষ্ট, সাথে পার্শ্বেল। কতো কিছু দিলাম। এমনকি এই যে স্পেশাল খাবার। তাও বলছেন বুঝতে পারছেন না বন্ধু নাকি শত্রু? নিকুচি করি এমন বন্ধুত্ত্বের। আমার সব গিফট এখুনি ফিরিয়ে দিন। নইলে কিন্তু আপনাদের দুই বন্ধুর খবর আছে। :@
নীতেশ বড়ুয়া
জিসান ভাইয়াকে চিনতাম অন্য কোনভাবে আগেই। প্রথম যেদিন সামনে এলেন সেদিন দুইজন মানুষ। একজনের হাতের পাশে রাখা ব্যাগ আর ২৮ দু’গুনে ৩২ দাঁতের হাসি আর অন্যজনের গলায় ঝুলানো ক্যামেরা চোখ বাদ দিয়ে নাকের উপরের চারচোখ দিয়ে তাকানো। এবং, নতুন মানুষটি অল্পকিছুক্ষণের মধ্যেই সহজ হয়ে মিশে যাওয়া।
জিসান ভাই বলেছিলেন-নীতেশ, উনি আমার বন্ধু এবং ছবি তুলেন- বেশ মনে আছে কথাগুলো।
কে তিনি? আর কে! সাইরাস হেলাল ভাই।
সেদিনই প্রথম জিসান ভাইয়া সোনেলার কথা জানান আমায় আর জানানোতে উৎসাহও দিচ্ছিলেন হেলাল ভাইয়া।
কখনো ব্লগিং করিনি আগে, বুঝি না আর বুঝতে চেষ্টাও করিনি, ব্লগিং করাতো দূর! কিন্তু সেদিনই এই দুইজন আমাকে কি করে যেন মনের মধ্যে টোকা দিয়েছিলেন জানিনা তবে সোনেলায় আমার হাত রাখার সাহস দিয়ে ফেলেছিলেন বটে।
এরপরে আবার দেখা ২০১৩ সালের সোনেলা মিলনমেলায়। সব সময় হাসিমুখে থাকা মানুষটি সবার ছবিই তুলে যাচ্ছিলেন। কিন্তু উনার ছবি কেউ তুলেন নি :p তাই বলেছিলাম আমি ছবিতে চাই আমার সাথে আপনারা। কেউ একজন তুলে দিয়েছিলেন নিশ্চিত, তাও আবার হেলাল ভাইয়ার ক্যামেরাতেই।
কিন্তু মানুষটা এমনই যে সেই ছবির কোন প্রকারের অনুলিপি আজ পর্যন্ত দেখালেন না :@
পরে কোন একদিন সময় করে ফেবুতে উনাকে বন্ধুত্বের অনুরোধ পাঠিয়ে সাথে সাথে সাড়া পাওয়া গেলেও আমি সাহস করে কথা বলার সাহস দেখাতে পারিনি ফেবুতে।
এখানে এসে বুঝলাম মানুষটা হচ্ছেন চির তরুণ, যেমন তাঁর বন্ধুটি :p :D)
কবিতা লিখেন, মন্তব্যে, জবাবে দুষ্টামি করেন, পোস্ট বুঝে পোস্ট নিয়ে কথা বলেন আর কি যে লিখেন তা উনিই ভাল জানেন কেননা উনার কবিতাগুলো পড়লে মনেই হয় না উনি এতো রোমান্টিক হয়ে যেতে পারেন :p
ধন্যবাদ জিসান ভাইয়াকে যে সেদিন প্রথম পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন নচেৎ এই মানুষটাকে এখানে অন্যভাবে চিনতে হতো। (জিসান ভাইয়াকে ভয় পেলেও হেলাল ভাইয়াকে পাই না :p )
শুভ জন্মদিন হেলাল ভাইয়া। আলাদা করে পোস্ট দিয়ে বলার মতো তেমন কথোপকথন বা দিন নেই আমাদের। তবে যা আছে সেটা নিয়েই এখানেই জানিয়ে দিলাম শুভেচ্ছা জানানোর পরিবর্তে।
আপনি ও আপনারা আছেন বলেন অন্তর্জালের এই রকমের সাহিত্যের পাতায় আমাদের মতো এঁড়ে বাছুরের দল আনাগোনা করে শান্ত হয়ে :p
আমাদের পথচলায় আপনি ও আপনাদের চাই এই কামনায় আবারো জন্মদিনের শুভেচ্ছা হেলাল ভাইয়া। (3 (3 (3 (3 (3 -{@ -{@ -{@ -{@
পুনশ্চঃ কানাঘুষিতে শুনতে পাচ্ছি এই ডিসেম্বরে সোনেলা ব্লগ আড্ডা বা মিলনমেলা হতে যাচ্ছে। তো এই যে কয়জনের জন্মদিন গেলো উনারা সবাই সেদিন একই সাথে পার্টিটা দিচ্ছেন তা সবাই বুঝে গেলাম 😀
ছাইরাছ হেলাল
নীতেশ কঠিন ফেসবুকার বলেই জানতাম, যদিও আমি ফেসবুকিং করি ই না সে অর্থে,
আড্ডায় পরিচয়, যদিও নীতেশ তখন ব্লগিং প্রায় করেই না। তবে সেদিন ওর সামনে বসেই ওর
কৃত্রিম হাসির প্রশংসা করেছিলাম, মনে করি আজ অ তা অমলিন। এ হাসি সবাই হাসতে পারে না।
ধন্যবাদ,হাসি মুখ নীতেশ। নেহাৎ মনের আনন্দ-খুশিতে লেখালিখি করি, আর এতে করে প্রাপ্তি অনেক মানুষের
ভালোবাসা, যা এখানে না এলে পাওয়া হত না।
নীতেশ কে আমি অনেক পছন্দ করি তা আমাদের ভাব-চক্কর দেখলেই বোঝা যায়। জয়তু হাসিমুখ নীতেশ।
নীতেশ বড়ুয়া
আমার হাসির পেছনে দু’টো ঘটনা আছে কিন্তু!
২। কলেজ জীবনের শুরুতে আমাদের ঘনিষ্ট বান্ধবী বলেছিলো যে ‘তুই অমন ভিলেইন মার্কা জোরে হাসিস কেন? বিচ্ছিরি লাগে!’ সেই থেকে জোরে হাসি দিয়ে তাকে ক্ষেপানোর চেষ্টাটাই আমার জীবনের অকৃত্রিম অংশ হয়ে গেলো!
১। ছোট বেলায় শুনেছিলাম জোরে হাসলে ফুসফুস ভাল থাকে, আর তাই নিজের দূর্বল ফুসফুস ঠিক রাখতেই জোরে জোরে হাসির চেষ্টা করি। বাকিটুকু তো ২ নংরেই আছে :p
ভাইয়া, জীবনে কি হতে পেরেছি বা হইনি তার সবকিছুর সাথে আছে হাসি। হাসতেই হাসতেই পিঠে ছোরা নিয়েছি আবার হাসতেই হাসতেই বুকে। তাই হাসি ছাড়া আমি নাই 😀
আমার সৌভাগ্য যে অল্প মন্দ ছাড়া বেশীর ভাগ ভাল মানুষের সান্নিধ্য আমি পেয়েছি যাদের জন্যই আমি মন খুলে হেসে যাই যেমন আপনাদের দেখলেই মনের হাসি চলে আসে 😀
আবারো শুভ জন্মদিন ভাইয়া এবং জয়তু আপনাদের প্রশ্রয় :p
ছাইরাছ হেলাল
সবাই হাসতে পারে না, হাসি হৃদয়ে ধারণ করতে পারলেই হাসা যায়।
সবার তা থাকে না।
অমলিন উজ্জ্বল হাসি হাসতে থাকুক নীতেশ, এ কামনা করি প্রশ্রয় সহ।
নীতেশ বড়ুয়া
হৃদয় আমার \|/ \|/ মুহুর্মুহু :D)
নীতেশ বড়ুয়া
আসলেই কঠিন ফেসবুকার ছিলাম। ২৪ ঘন্টায় উত্তর বা প্রত্যুত্তর দিতে মিনিটের বেশী সময় নিতাম না। কিন্তু প্রায় ৮ বছরের শেষে এসে দেখছি যে মুখোশের আড়ালে আসল মানুষ যাদের ভাবি তারাই অনেক বড় মুখোশধারী। তাই সেই ফেবু থেকেই বিদায় 😀
এই বেশ ভাল আছি। সোনেলায় আছি, সোনেলার সাথেই আছি।
ছাইরাছ হেলাল
আমি কিন্তু সারাক্ষণ ই ফেসবুকে থাকি, সারাদিনে তিন কী চারটে লাইকেই
সীমাবদ্ধ আমার বুকিং, কিছু নোট আমার করতে হয় যা এখানেই পাই।
আর অনেক কিছু মেকি ও মনে হয়………।
যাক সে কথা,
আমারা কিন্তু সামান্য ক’জন নিয়ে বেশ আছি।
নীতেশ ও আছে আমাদের সাথে।
নীতেশ বড়ুয়া
এটা ঠিক যে সামান্য ক’জন নিয়ে বেশ জমিয়ে জমাট হয়ে আছি এখানে… 😀
আপনাদের সাথে \|/
জিসান শা ইকরাম
পরিচয়ের ইতিহাসটা আবার মনে পরে গেলো।
নীতেশ কিন্তু এখন একজন পুরোদস্তুর ব্লগার হয়ে গিয়েছে……… 🙂
মিলন মেলার একটা কথা ভাষে বাতাসে 😀
হলে ভালোই হয়।
নীতেশ বড়ুয়া
আমি ব্লগার না, আড্ডাবাজ হয়ে গেসি 😀
মিলন মেলা ভাসে বাতাসে মানে????????????? ^:^
জিসান শা ইকরাম
আড্ডাবাজি একজন ব্লগারের বিশেষ গুন।
নীতেশ বড়ুয়া
;? আর কি কি গুণ থাকা লাগে! ;?
জিসান শা ইকরাম
বেগুনের গুন থাকা লাগে 🙂
মেহেরী তাজ
সবায় সব কিছু লিখে উইশ করে ফেললো আমিই লেট। আমার জন্য কিচ্ছু বাঁকি নাই।
শুভ জন্মদিন ভাইয়া। -{@
নীতেশ বড়ুয়া
:D)
মেহেরী তাজ
ও নীতেশ আপনার ধারে পাশে কন লাফিং গ্যাসের ভর্তি সিলিন্ডার আছে নাকি??? ;?
নীতেশ বড়ুয়া
ধারে পাশে কেন হবে!!!! আমি নিজেই তো তা 😀 😀 😀
মেহেরী তাজ
ও তাইলে ঠিক আছে ৬৪ টা দাঁত কেলিয়ে হাসতেই পারেন :p
নীতেশ বড়ুয়া
তাইলে তো আপনার দাঁতসহ হাসতে হপে :p
মেহেরী তাজ
টাইপিং মিচটেক। নীতেশের সাথে এপস্টপী “দা” টা নাই হয়ে গেছে। আমার দুষ নাই। 🙁
নীতেশ বড়ুয়া
উপ্পচ্চ!!! দা বটি খতরনাক জিনিচ। আমি এইচবে নাইক্কা :p
মেহেরী তাজ
তাইলে কিন্তু এখন থেকে দা বটি ইচ্ছা করে বাদ দিয়ে দেবো!!! :p
নীতেশ বড়ুয়া
অকা অকা \|/
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকেও অনেক শুভেচ্ছা ভাইয়া।
জিসান শা ইকরাম
তাজের উইশ তাজের জন্য নির্ধারিত আছে
শুভেচ্ছা দিলেই হয় এক সময়।
অরুনি মায়া
বাপরে সবার কত্ত বড় বড় মন্তব্য,,,,,, 😮
জিসান শা ইকরাম
প্রিয় মানুষ বলে কথা
মন্তব্য বড় তো হবেই 🙂
অরুনি মায়া
আমি কেন এত বড় করে সুন্দর করে মন্তব্য করতে পারিনি। এত বেগুন কেন আমি ;(
জিসান শা ইকরাম
ফুল দিলেন, হার্ট দিলেন এর বেশী আর কি দিবেন?
এ দুটোই তো সব মন্তব্যের চেয়ে বড় মন্তব্য 😀
অরুনি মায়া
হা হা হা নাহ আর কিছু দেওয়া যাবেনা,,,,,,, :p
ছাইরাছ হেলাল
এত্ত কৃপণ আপনি?
অরুনি মায়া
আরও বেশি কিছু তো দেওয়াই যায়। কিন্তু পরে আপনারাই আমারে বলবেন বেশরম মাইয়া,,,,,, 🙁
স্বপ্ন
শুভ জন্মদিন প্রিয় ছাইরাছ হেলাল ভাইয়া -{@ আপনার উৎসাহ না পেলে সোনেলায় লেখা বহু পূর্বেই বন্ধ হয়ে যেতো। নিজকে কবর দিয়ে দিয়েছিলাম,কবর খুরে বের করে আনলেন আপনি আবার।
দুই কুড়ি দুই বছর অর্থ ৪২ বছর বন্ধুত্বের বয়স!!এত বছর একসাথে আপনারা!অবাক হয়েছি ভাইয়ারা। বন্ধুত্বের উদাহরন তো আপনারা।শুভেচ্ছা দুজনকেই -{@
জিসান শা ইকরাম
ধন্যবাদ স্বপ্ন
আমরা এভাবেই থাকবো যতদিন বেঁচে আছি।
রিমি রুম্মান
“আজ এই দিনে তুমি কিছু চাও আমার কাছে বন্ধু আমার
আমার যা কিছু আছে তা দিয়ে দেবো তোমায় প্রশ্নহীনভাবে”____
এমন ভালোবাসা যে পেলো, তাঁহার আর কিছু চাইবার প্রয়োজন আছে কিনা জানা নাই। শুভজন্মদিন… শুভকামনা। তবে সোনেলায় না এলে জীবনে প্রথমবারের মতন একজন লাউ শিকারি’কে দেখা থেকে বঞ্চিত হতাম। শুভকামনা প্রিয় “সোনেলা” … -{@
জিসান শা ইকরাম
ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভেচ্ছা আপনাকেও -{@
বিশাল এক লাউ শিকার করেছিলো সে
লাউয়ের ফটোটি খুঁজে দেখতে হবে বন্ধুর ড্রাইবে 🙂
অরুনি মায়া
আচ্ছা সব ই তো বুঝলাম কিন্তু কি প্রমাণ আছে যে ছবিতে আপনার বন্ধু লাউ এর ক্ষেতের পাশে শুয়ে লাউয়ের ছবি তুলছেন? অন্যকিছু ও তো হতে পারে। এই যেমন,,,,,,,,,,,,
:p
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই অন্য কিছু হতে পারে, হতেই পারে সে সেখানে ঘুমাচ্ছে!!
আমার ও কিন্তু তাই মনে হয়।
অরুনি মায়া
আরও হতে পারে উনি ওখানে কোন গোপন দৃশ্য দেখছেন।
হতে পারে লাউ চুরির নীল নকশা করছেন।
হতে পারে স্ত্রীর ধোলাই থেকে বাঁচার উপায় খুঁজছেন।
অনেক কিছুই হতে পারে ;?
জিসান শা ইকরাম
:D) :D)
নীতেশ বড়ুয়া
উনি আসলে লাউ দেখে শুয়ে শুয়ে ভাবচেনঃ লাউ দিয়ে গরুর মাংস খেলে কেমন হয়? অথবা লাউ চচ্চরি? লাউ পাতলা স্লাইস করে কেটে ইলিশ দিয়ে হলেও মন্দ হয় না আর সাথে লাউ বিচি ভাজি! হলে কিন্তু খেয়েই এমন আরাম করে উপুর হয়ে না থেকে চিত হয়ে শুয়ে রুপকথা ভাবতে পারতাম-এক যে ছিল লাউ…
:D)
অরুনি মায়া
হা হা হা লাউয়ের রূপকথা দারুণ আইডিয়া। লিখতেই হয় তাহলে 🙂
জিসান শা ইকরাম
হা হা হা হা 🙂
অরুনি মায়া
😀
ছাইরাছ হেলাল
আসলে দিন -তারিখ দিয়ে হিসাব-নিকাশ করে প্রকৃত বন্ধুত্বের ঠিকানা তৈরি হয় না, করাও যায় না।
যেহেতু সময়ের কষ্টি পাথর পরীক্ষায় এ বন্ধুত্ব পরীক্ষিত তাই তা অমলিন।
আসলে এ বয়সে জন্মদিন ঠিক যেন মানায় না। তাই এই নিভৃত্বতা।
সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা এ দিনে।
অরুনি মায়া
হুহ এগুলো হল পয়সা বাঁচানোর অযুহাত। থাক থাক নাইবা খেলাম কেক,,,,,,
লীলাবতী
প্রশ্ন হচ্ছে কততম জন্মদিন তার উল্লেখ নেই। মেয়েরা বয়স লুকায় জানি,কিন্তু পুরুষদের বয়স লুকানোর কারনটা বোধগম্য হল না।ঝাতি কততম জন্মদিন তা জানতে চায় 😀
শুভ জন্মদিন ছাইরাছ ভাইয়া।আজকের এই দিনে এবং রাতে,মাহজাবিন,রাত্রি,রাইরা শুভেচ্ছে দিতে দিতে আপনাকে বেহুশ করে দিক :p
আপনাদের বন্ধুত্বের ধারা অব্যাহত থাকুক।
জিসান শা ইকরাম
আগে বুঝতে হবে,বয়স জেনে ঝাতির কি লাভ?
শুভেচ্ছা আপনাকে -{@
লীলাবতী
এমনি ভাবে কেউ ফটো তোলে,তা আমি জীবনেও দেখিনি :D)
জিসান শা ইকরাম
আমিও না 😀
অরণ্য
ছাইরাছ ভাইয়ের জন্য অনেক শুভ কামনা।
শুভ জন্মদিন। -{@
জিসান শা ইকরাম
শুভেচ্ছার জন্য আপনাকেও শুভেচ্ছা -{@
ইমন
শূভো জন্মদিন হেলাল ভাই 🙂
জিসান শা ইকরাম
শুভেচ্ছা জানাই ইমনকে।
মোঃ মজিবর রহমান
শুভ জন্মদিন কবি ভাইয়া।
কলমের ডগায় লিখে দিলাম
ভালোবাসা আর শ্রধ্বা
কোন বস্তু হয়ত নয় ছবিতে।
-{@
মোঃ মজিবর রহমান
ধুর কিছু তো করতেই পারিনা
তাঁর পরও শিখেছি ফটসপে একটু একটু লিখতে লাখলাম কিন্তু দিতে পারলাম।
কারণ ছবি দেওয়া সম্ভব হলনা।
জিসান শা ইকরাম
ইচ্ছে প্রকাশ করেছেন, এটিই যথেষ্ঠ মজিবর ভাই।
আপনাকেও শুভেচ্ছা -{@
মোঃ মজিবর রহমান
শুভেচ্ছা নিরন্তর
-{@
ব্লগার সজীব
শুভ জন্মদিন ছাইরাছ হেলাল ভাইয়া -{@ শত বছর অতিক্রম করুক আপনাদের বন্ধুত্ব -{@
জিসান শা ইকরাম
আপনাকেও শুভেচ্ছা -{@
অরুণিমা
শুভ জন্মদিন হেলাল দাদা -{@ দা আপনার এত বয়স দেখে তো মনে হয়না।
জিসান শা ইকরাম
আমার এবং আমার বন্ধুর বয়স অনেক।আপনার বয়সের দেড় গুনেরও বেশী 🙂
শুভেচ্ছা আপনাকে।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
সুখে দুঃখে আপনার মতো আমরাও জীবনের অনেকটা পথ হেটেছি…..কিছুটা বাস্তবে কিছুটা অন লাইনে।সব সময় এমন মানুষের সঙ্গ পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার যা আপনি পেয়েছেন।সেই প্রিয় মানুষটিকে কি দিয়ে শুভেচ্ছা দিব তার জন্ম দিনে তবুতো দিতে হয় :T আমন্ত্রণ।
জিসান শা ইকরাম
এবার ঢাকা গেলে আপনার আমন্ত্রণ বাস্তব রূপ নেবে 🙂 শুভেচ্ছা আপনাকে।
ছারপোকা
আমি সবসময়ই লেট 🙁
শুভ জন্মদিন প্রিয়।
ছবি দেইখা বেঁহুশ অবস্থায় আছি সাথে সবার এত বড় বড় মন্তব্য দেইখা নিজে যা লিখবো তা ও ভুলে গিয়েছি।
দুই কুঁড়ি দুই বছর বন্ধুত্বের বয়স মাশল্লাহ!!
আপনাদের বন্ধুত্ব থাকুক চিরদিন।
শুভ কামনা রইল।।
জিসান শা ইকরাম
আপনাকেও শুভেচ্ছা -{@
ছারপোকা
আপনাদের দুইজনের জন্য ও শুভেচ্ছা রইল ।
আজিম
দারূন বন্ধুত্ব আপনাদের। আপনাদের বন্ধুত্বে মুগ্ধ আমি এবং কামনা করি আপনাদের বন্ধুত্ব চিরদিন টিকে খাকুক।
দেরিতে হলেও ছাইরাছ হেলাল ভাইয়ার জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানাই। -{@
জিসান শা ইকরাম
আপনার কামনা আল্লাহ্ যেন পুর্ন করেন…আমীন
আপনাকেও শুভেচ্ছা -{@
মেহেদী হাসান
শুভ জন্মদিন। জন্মদিনের অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইলো -{@ @ছাইরাছ হেলাল
জিসান শা ইকরাম
বন্ধু ছাইরাছ হেলালের পক্ষ হতে আপনাকেও শুভেচ্ছা -{@